ফেসবুক ভিডিও থেকে আয় করার উপায় ২০২৪

ফেসবুক ভিডিও থেকে আয় করার উপায় ২০২৪ অ্যাড ব্রেকস’ নামে ফেসবুকের এই সুবিধার তালিকায় রয়েছে বাংলাদেশও। এখন ফেসবুকে ভিডিও পোস্ট করে আয় করতে পারেন আপনিও।ফেসবুক ভিডিও থেকে আয় করার উপায় ২০২৪

ফেসবুক পেজ থেকে টাকা ইনকাম করার উপায়

জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক। শুধুই কী তাই! এর বাইরে ফেসবুকে নানা উদ্যোগের মাধ্যমে বিশ্বজুড়ে কর্মসংস্থানের সুযোগ পাচ্ছেন তরুণ-তরুণীরা।

ফেসবুক ভিডিও থেকে আয় করার উপায় ২০২৪

অ্যাড ব্রেকস এর অর্থ হচ্ছে বিজ্ঞাপন বিরতি। মনে করেন, আপনি ফেসবুকে কোন ভিডিও দেখছেন। ভিডিও এর মাঝে হঠাৎ করে ১০-১৫ সেকেন্ডের একটি বিজ্ঞাপন চলে আসলো। কিংবা ভিডিও এর নিচে একটি অ্যাপস ডাউনলোডের বিজ্ঞাপন দেখাচ্ছে। 

এই বিজ্ঞাপনদাতা থেকে ফেসবুকের আয়ের ৫৫ ভাগ জমা হবে ভিডিও প্রকাশকারীর অ্যাকাউন্টে। বর্তমানের বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় প্রকাশিত ভিডিওতে এই সুবিধা পাওয়া যাচ্ছে।

ফেসবুকের এই সুবিধা পেতে আপনার একটি ফেসবুক পেইজ থাকতে হবে। যেখানে ১০,০০০ এর বেশি ফলোয়ার (লাইক), সবশেষ ৬০ দিনে এক মিনিট দৈর্ঘের ৩০ হাজার ভিউ এবং ভিডিও এর দৈর্ঘ্য কমপক্ষে ৩ মিনিট হতে হবে।

আরো পড়ুন: ফেসবুক ভিডিও থেকে কত টাকা আয় করা যায় ২০২৪

পেইজের ভিডিওতে অ্যাড ব্রেকস চালু করতে www.facebook.com/business/m/join-ad-breaks ঠিকানায় গিয়ে পেইজের যোগ্যতা যাচাই করুন। এরপর অ্যাড ব্রেকস চালুর আবেদন করুন। সবকিছু ঠিক থাকলে কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই ফেসবুক আবেদনের আপডেট জানিয়ে দেবে।

একটি ফেসবুকে পেইজে লেখা, ছবি, ভিডিওসহ নানা রকমের কনটেন্ট প্রকাশ করা হয়। সে সব কনটেন্টের বিস্তারিত জানা যায় ফেসবুক ক্রিয়েটর স্টুডিওতে। এই ক্রিয়েটর স্টুডিও (www.facebook.com/creator/studio) 

এর ভিডিও সেকশনে ভিডিও আপলোডের সময় অ্যাড ব্রেকস নির্বাচন করতে হবে। এসময় আপনি বিজ্ঞাপন প্রকাশের জন্য দু’টি অপশন দেখতে পাবেন। এর একটি হচ্ছে স্বয়ংক্রিয় নির্বাচন পদ্ধতি অন্যটি পছন্দের পদ্ধতি। স্বয়ংক্রিয় নির্বাচন পদ্ধতিতে ফেসবুক তার ইচ্ছামত সময়ে আপনার ভিডিওতে বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করবে। 

আর পছন্দের ক্ষেত্রে আপনি ৬০ ও ১২০ সেকেন্ডের মধ্যে বিজ্ঞাপন প্রদর্শনের সময় নির্ধারণ করতে পারবেন। তবে পূর্বের ভিডিওতে অ্যাড ব্রেকস চালু করতে ভিডিও এর এডিট অপশনে গিয়ে ডান দিকের মেনু থেকে অ্যাড ব্রেকস নির্বাচন করতে হবে।

ফেসবুক বিজনেস ম্যানেজারের (https://business.facebook.com) মনিটাইজেশন অপশনে অ্যাড ব্রেকস থেকে প্রতিদিনের আয় দেখা যাবে। এখানেই আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্টের বিস্তারিত তথ্য দিতে হবে। এই মাসের আয় পরের মাসের মাঝামাঝি সময়ে নির্ধারিত ব্যাংক অ্যাকাউন্টে পাঠিয়ে দিবে ফেসবুক।

ফেসবুক পেজ থেকে টাকা ইনকাম করার উপায়

তবে বর্তমানে সামগ্রিকভাবে ফেসবুকে অর্থ উপার্জন বেশ কঠিন হয়ে পড়েছে। এখনকার একটি পেজের কোনো অর্গানিক পোস্টের গড় রিচ সাধারণত মোট ফলোয়ারের প্রায় ৫ শতাংশ। ২০১৮ সালেও যেটি ছিল ৭ শতাংশ। আর যারা বিজ্ঞাপন এবং স্পন্সর করা বিষয়ের মাধ্যমে পে-টু-প্লে করেন; সময়ের সঙ্গে সঙ্গে তাদের রিচ আরও হ্রাস পেয়ে যায়।

তবে ভালো খবর এই যে, ফেসবুক তার প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে অর্থ উপার্জনের জন্য নতুন এবং চমৎকার কিছু উপায় তৈরি করছে। যদিও সেগুলো মূলত উদ্যোক্তা এবং ফেসবুকে বিপুল সংখ্যক ফলোয়ার আছে এমন সব পেজের জন্য।

আপনার যদি বেশ ভালো সংখ্যক ফলোয়ারযুক্ত পেজ থাকে এবং সেখান থেকে কিছু অতিরিক্ত অর্থ উপার্জন করতে চান অথবা বিদ্যমান কোনো ব্যবসার জন্য আরও গ্রাহক পেতে চান তাহলে আপনার জন্য রয়েছে ৬টি উপায়। যেগুলোর মাধ্যমে আপনি ফেসবুক থেকে আয় করতে পারবেন। পাশাপাশি আপনাকে যেসব প্রয়োজনীয়তা মেনে চলতে হবে সে সম্পর্কেও আলোচনা করা হবে।

আরো পড়ুন: ফেসবুক পেজ থেকে টাকা ইনকামের পদ্ধতি ২০২৪

প্রথমত, ফেসবুকের কমিউনিটি স্ট্যান্ডার্ড। এগুলো হলো প্ল্যাটফর্মের একবারে মৌলিক নিয়ম। উদাহরণস্বরূপ, কোনো বিভৎস বা নিষিদ্ধ বিষয়বস্তু পোস্ট করা যাবে না।

দ্বিতীয়, পার্টনার মনিটাইজেশন পলিসি। এই নিয়মগুলো সামগ্রিকভাবে আপনার ফেসবুক পেইজের জন্য। সেইসঙ্গে আপনি কোন ধরনের কনটেন্ট কীভাবে তৈরি করেন এবং শেয়ার করেন সেগুলোর জন্য। এ ছাড়া আপনি কীভাবে অনলাইনে অর্থপ্রদান করেন এবং গ্রহণ করেন তার জন্য।

সবশেষে রয়েছে কনটেন্ট মনিটাইজেশন পলিসি। এগুলো বিশেষত কনটেন্ট সম্পর্কিত নিয়ম। যা আপনার পোস্ট করা প্রতিটি কনটেন্টের জন্য প্রযোজ্য। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, কোনো হিংসাত্মক বা অনিরাপদ কনটেন্ট আপলোড না দেওয়া।

আপনার মনিটাইজেশনের যোগ্যতা যাচাই করতে আপনার ফেসবুকের ক্রিয়েটর স্টুডিওতে যান। সেখানে মনিটাইজেশন ট্যাবে ক্লিক করুন। কোনো পেজের জন্য আপনার মনিটাইজেশনের যোগ্যতা দেখতে চান তা নির্বাচন করুন। এ ছাড়া সেখানে আপনাকে পেজ সম্পর্কে মনিটাইজেশনের অন্যান্য তথ্যও দেওয়া থাকবে।

ফেসবুক ভিডিও থেকে কত টাকা আয় করা যায়

মূলত মনিটাইজেশনের মাধ্যমে ফেসবুক ও ইউটিউব দুই জায়গা থেকেই ভালো টাকা আয় করা যায়। তবুও ক্রিয়েটরদের মধ্যে কেউ ফেসবুক, আবার কেউ ইউটিউবকে বেশি গুরুত্ব দেন। অনলাইন ভিডিও স্ট্রিমিংয়ের ক্ষেত্রে ফেসবুকের থেকে বেশি পুরোনো ইউটিউব।

এছাড়াও এখানে নানা বিষয়ের কনটেন্ট আপলোড হয়। যা নজর কাড়ে মানুষের। অন্যদিকে ইউটিউবে ভ্লগিং চ্যানেলের সংখ্যা ধীরে ধীরে বাড়তে শুরু করেছে। তবে এই দুই প্ল্যাটফর্মের মধ্যে কোন জায়গা থেকে সব থেকে বেশি টাকা আয় করা যায় জানেন?

আরো পড়ুন: ইসলামিক দোকানের সুন্দর সুন্দর নামের তালিকা ২০২৪

পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, প্রতি ১০ লাখ ভিউয়ে ফেসবুকে ২৫০ থেকে ২৬০ ডলার আয় হয়ে থাকে। যেখানে ইউটিউবে ভিডিও অনুুযায়ী ২০০০ ডলারের বেশিও আয় করা যায়। অর্থাৎ এক্ষেত্রে ইউটিউব এগিয়ে রয়েছে। ফেসবুকে একাধিক মনিটাইজেশন টুল রয়েছে। যেমন- স্টার্স, ইন-ভিডিও পারচেস, ব্র্যান্ড কোলাবোরেশন ইত্যাদি।

অন্যদিকে ইউটিউবেও রয়েছে অসংখ্য মনিটাইজেশন টুল। ইউটিউব পার্টনার প্রোগ্রামের অধীনে একাধিক উপায়ে টাকা উপার্জন করা যায়। যেমন - ইন-স্ট্রিম অ্যাড, স্পন্সরশিপ, সুপার চ্যাট ডোনেশন এবং চ্যানেল মেম্বারশিপ।

এক্ষেত্রে ফেসবুক থেকে এগিয়ে রয়েছে ইউটিউব। কারণ ইউটিউবে এনগেজমেন্ট বেশি হয়ে থাকে। পাশাপাশি ইউটিউবে ডাটা ইউসেজও অনেক বেশি। প্রতি ঘণ্টায় ১৬০ এমবি। যে কারণে ফেসবুকের থেকে মনিটাইজেসনের বিচারে এগিয়ে রয়েছে ইউটিউব।

ফেসবুকে কত ভিউ কত টাকা

ফেসবুকের ভিউ বলতে বোঝায় কতজন ফেসবুক ব্যবহারকারী আপনার পোস্ট, ভিডিও, অথবা কনটেন্টটি দেখেছে এটিকে বোঝায়।আর এ ভিউ বিভিন্ন ধরনের কনটেন্টে প্রযোজ্য হতে পারে, যেমন: ভিডিও: ভিডিওতে একটি ভিউ গননা তখনি করা হয় যখন কেউ আপনার ভিডিওটি ৩ সেকেন্ড বা তার থেকে বেশি সময় ধরে দেখে।

ছবি বা পোস্ট: ছবির বা পোস্টের ক্ষেত্রেও ভিউ বলতে বোঝায় কতজন ব্যক্তি বা ব্যবহারকারী আপনার ছবিটি বা পোস্টটি তাদের নিউজ ফিডে দেখেছে। স্টোরি: ফেসবুক স্টোরিতে ভিউ তখনি করা হয় যখন কেউ আপনার স্টোরিটি সম্পূর্ণ বা অংশিক ভাবে দেখে থাকে।

মূলত ভিউ সংখ্যার মাধ্যমেই আপনি জানতে পারবেন আপনার পোস্ট, ভিডিও ও কনটেন্ট কতটা মানুষের কাছে পৌঁছেছে এবং কেমন জনপ্রিয় হচ্ছে বেশি না কম।

যদি আপনার ফেসবুকে 10000 ফলোয়ার, পাঁচটি ভিডিও এবং সাত দিন এর মধ্যে ৬ লাখ মিনিটের ভিউ থাকে তাহলেই আপনি রিলশ অ্যাড দেওয়ার যোগ্য বলে বিবেচিত হবেন। এই অ্যাড গুলো থেকে যে টাকা আসবে তার ৫৫% আপনি এবং ৪৫ শতাংশ ফেসবুক পাবে। এর আগে facebook রিলশ দেওয়া যেত না।

শুধু মাত্র ভিডিওতে এড দেওয়া যেত। স্টারস-সম্পত্তি ফেসবুক রিলস থেকে অর্থ আই এর নতুন একটি মাধ্যম আনার কথা ঘোষণা করেছেন মেটা।, এই নতুন ফিচারে একজন ব্যবহারকারীর দেখার সময় ষ্টার দিতে পারবে। প্রতি ১০০ টারে ১ ডলার পাবে।

আরো পড়ুন: অনলাইন বিজনেস পেজের নামের তালিকা ২০২৪

রিলস বোনাস বা প্রোগাম রিলস আসার পর থেকে বাড়িতে বসে থাকে মেয়েরা বা একাধিক বেকার ছেলেদের রিলস করার সুযোগ তৈরি করেছে। যার মধ্যে উন্নত একটি উপায় হল স্প্রে বোনাস প্রোগ্রাম। এই প্রকল্পের মেয়েরা বা একাধিক বেকার ছেলেদের কোন ভিডিওতে যদি ৩০ দিনে ১০০০ ভিউ গেলে টাকা দিয়ে থাকে।

আপনারা অনেকেই প্রশ্ন করে থাকেন যে, ফেসবুক ১ মিলিয়ন ভিউতে কত টাকা পাওয়া যায়। একটা ভিডিও তে এক মিলিয়ন ভিউ বা তার বেশি ভিউ মানে অবশ্যই ভিডিওটি অনেক ভাইরাল হয়ে থাকবে। ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে কিন্তু আয় তুলনা মূলক বেশি হয়ে থাকে। এই নিয়মটি ইউটিউবের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য।

ইউটিউবেও ভাইরাল ভিডিওতে ইনকাম বেশি হয়। আমরা যদি এক মিলিয়ন ভিউয়ের টাকা হিসাব করি। তাহলে ৭০ হাজার থেকে ১ এক লক্ষ টাকা পাওয়া যাবে। তবে আমি আগেই বলেছি যে ভাইরাল ভিডিওতে ইনকাম বেশি হয়ে থাকে। এটি আমি একটি আনুমানিক হিসাব আপনাদের সামনে পেশ করলাম।

ফেসবুক পেজর মাধ্যমে আয়: ফেসবুক পেজে আপনি ব্র্যান্ডের সাথে পার্টনারশিপ একটি জনপ্রিয় ফেসবুক পেজ চালিয়ে আপনি বিভিন্ন ব্র্যান্ডের সাথে পার্টনারশিপ করে তাদের পণ্য বা সেবা প্রচার করতে পারেন।

আবার স্পনসরড পোস্টের মাধ্যমে আপনি ব্র্যান্ড বা কোম্পানির পণ্য বা সেবা প্রমোট করে আয় করতে পারেন। এ ছাড়াও মার্কেটপ্লেস আপনার পেজের মাধ্যমে পণ্য বিক্রি করতে পারেন।

ফেসবুক গ্রুপের মাধ্যমে আয়: আপনি একটি বিশেষজ্ঞ গ্রুপ তৈরি করে সেখানে সদস্যদের কাছ থেকে সাবস্ক্রিপশন ফি নিতে পারেন।আবার এক্সক্লুসিভ কনটেন্ট গ্রুপের সদস্যদের জন্য বিশেষ কনটেন্ট প্রদান করতে পারেন এবং এর জন্য ফি নিতে পারেন।

ফেসবুক অ্যাডস: আপনার নিজস্ব পণ্য বা সেবা প্রমোট করার জন্য ফেসবুক অ্যাডস ব্যবহার করতে পারেন। এর মাধ্যমে সরাসরি বিক্রি বা ক্লিক-পে-কস্ট (CPC) মাধ্যমে আয় করতে পারবেন।

ফেসবুক লাইভ: লাইভ স্ট্রিমিংয়ের মাধ্যমে ফ্যানদের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করতে পারেন এবং ডোনেশন, সুপার চ্যাটস (ফেসবুকের মেটা প্ল্যাটফর্মে) বা ব্র্যান্ড স্পনসরশিপের মাধ্যমে আয় করতে পারেন।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং: বিভিন্ন ধরনের পণ্যের অ্যাফিলিয়েট লিঙ্ক শেয়ার করে আয় করতে পারেন। যখন আপনার লিঙ্কের মাধ্যমে কেউ কিছু কিনবে, আপনি কমিশন পাবেন।

ফেসবুকে কত ভিউ কত টাকা ২০২৪

এর মধ্যে কিছু কিছু কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠান বড় অংকের টাকা দেয় ফেসবুক প্রতিষ্ঠানকে তাদের বিজ্ঞাপন দেখানোর জন্য। আবার কিছু কিছু কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠান কম টাকা দেয় তাদের বিজ্ঞাপন দেখানোর জন্য।

এরপর ফেসবুক ঔ সব কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন গুলো পেজের বিভিন্ন ভিডিওতে দেখায়। যে কোম্পানি বেশি টাকা দিয়েছে ফেসবুককে সেই কোম্পানির বিজ্ঞাপন দেখালে ভিডিও থেকে বেশি আয় হয়।

যখন কথা হচ্ছে, ফেসবুকে In-Stream Ads বা এড ভিউ এর দ্বারা টাকা আয় করার, তখন আমাদের প্রত্যেকেরই মনে সবচেয়ে আগেই এই সম্পর্কিত কিছু জরুরি প্রশ্নগুলো ঘুরে থাকে। যেমন, ফেসবুকে 

আমাদের আপলোড করা কনটেন্ট গুলোতে এড দেখানোর জন্য ফেসবুক কত ভিউতে কত টাকা দেয়, ফেসবুক ১ মিলিয়ন ভিউতে কত টাকা দেয়? এবং ফেসবুক ১০০ ভিউতে কত টাকা দেয়?

আরো পড়ুন: ইউনিক ফেসবুক পেইজের নাম বিস্তারিত জানুন ২০২৪

তবে, চিন্তা করতে হবেনা। আজকের এই আর্টিকেলের মধ্যে, ফেসবুকের In-Stream Ads নামের এই মনিটাইজেশনের মডেলে ক্ষেত্রে ফেসবুকে কত ভিউ হলে কত টাকা পাওয়া যায় সেই বিষয়ে আপনাদের সম্পূর্ণ স্পষ্টভাবে বুঝিয়ে বলার চেষ্টা করবো।

আপনি কি জানেন? এখন আপনারা চাইলে ইউটিউব শর্টস ভিডিও মনিটাইজেশন করেও অনলাইনে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। বিস্তারিত জানতে ইউটিউব শর্টস ভিডিও মনিটাইজেশন নিয়ে লেখা আমাদের আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ুন।

ফেসবুক কত ভিউতে কত টাকা দেয় বা ১ মিলিয়ন ভিউতে ফেসবুক কত টাকা দিয়ে থাকে, এই ধরণের প্রশ্নগুলো করার আগে আপনাকে ফেসবুক মনিটাইজেশনের মূল উপায় এবং উপাদান গুলোর বিষয়ে ভালোভাবে জেনেনিতে হবে।

আসলে, ফেসবুক থেকে ইনকাম করার প্রতিটি উপায়ের সাথেই কিন্তু এড ভিউ জড়িত নেই। যেমন, স্পন্সরড পোস্ট, এফিলিয়েট মার্কেটিং, পেইড রিভিউ বা প্রচার, ইত্যাদি ফেসবুক থেকে টাকা আয়ের এমন নানান উপায় গুলো আছে যেগুলোতে ভিউ মেটার করেনা।

এক্ষেত্রে, আপনার ফেসবুক পেজের মধ্যে হওয়া টোটাল ফলোয়ার্সদের সংখ্যা আপনার ইনকামের পরিমাণকে প্রভাবিত করে থাকে। তবে, ফেসবুক থেকে ইনকাম করার এই উপায় গুলোতে, “ভিউ” এর গুরুত্ব সরাসরি ভাবে না থাকলেও, ইনডাইরেক্টলি অবশই আছে। 

কেননা, ফলোয়ার্স বাড়া মানেই পাবলিশ করা কনটেন্ট গুলোতে ভিউস বাড়া এবং ভিউস বাড়লেই ইনকাম ও অবশই বাড়বে।

10000 ভিউ এর জন্য ফেসবুক কত টাকা দেয়

আপনি কি ফেসবুক থেকে ইনকাম করতে চান? ফেসবুক আইডি করার উপায় খুঁজছেন? এমনিতে, ঘরে বসে অনলাইনে আয় করার অনেক ভালো ভালো উপায় আমাদের কাছে রয়েছে। তাদের মধ্যে ব্লক থেকে আয় করা এবং youtube এর থেকে অনলাইন ইনকাম করা, সব থেকে লাভজনক বলে আমি আগেই বলেছি।

কিন্তু আপনারা এইটা জেনে খুশি হবেন যে এখন একটি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট খুললেও অনলাইন ইনকাম করতে পারবেন। মানে ফেসবুক থেকে ইনকাম করাটাও এখন সম্ভব। আমরা সবাই জানি,ফেসবুক বিশ্বের সবথেকে বড় সোশ্যাল মিডিয়া ওয়েবসাইট। এই সোশ্যাল মিডিয়া সাইডে প্রায় ২.৯৬ বিলিয়ন মাসিক একটিভ ইউজার রয়েছে।

এবং এই সংখ্যা বেড়েই চলেছে। ফেসবুক আমরা নিজের একটি অ্যাকাউন্ট বানিয়ে দিনের পর দিন চ্যাটিং করে এবং অন্যদের স্ট্যাটাস দেখার মাধ্যম সময় নষ্ট করি। কিন্তু, আপনি চাইলে, সব থেকে বিখ্যাত এই সোশ্যাল মিডিয়া ওয়েবসাইট থেকে আয় করার দারুন একটি উপায় হিসেবে এর লাভ নিতে পারবেন।

আপনার তৈরি কনটেন্ট মনিটাইজ করুন আপনি যদি একজন কন্টেন্ট নির্মাতা হন, তাহলে আপনি একাধিক উপায়ে ফেসবুক থেকে টাকা আয় করতে পারবেন। একটি ফেসবুক গ্রুপ বা পেইজ তৈরি করুন ফেসবুক প্লেসে জিনিস বিক্রি করুন। ফেসবুক ইভেন্ট মাধ্যমে টাকা আয় করুন। একটি ব্যান্ডের জন্য সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার হন।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারকারীদের হাতে হাতে শুধু ফেসবুক আর ফেসবুক। প্রথম দিকে কেবল মজা আর ইনজয় এর মাধ্যম ছিল এটি। কিন্তু বর্তমানে এটি টাকা উপার্জনের মাধ্যম। ফেসবুক থেকে টাকা আয় করার অনেক কার্যকরী উপায় রয়েছে। 

এর মধ্যে নিজের দক্ষতার সঙ্গে মিল রেখে কাজ নির্বাচন করে ফেসবুকে টাকা আয় করতে পারেন যে কেউ।

জনপ্রিয় এই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমটি থেকে অনেক উপায়ে আয় করা সম্ভব। ফেসবুক থেকে টাকা উপার্জনের জন্য এর ব্যবহারকারীরা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং, ম্যানেজার বিজ্ঞাপন ও মার্কেটপ্লেস পণ্য বিক্রির মত বিষয়গুলো অনুসরণ করে থাকেন। যেখানে থেকে অতিরিক্ত টাকা আয় করতে চাইলে আপনিও আয় করতে পারেন।

অফিসিয়াল ভাবে পার্টনারশিপ প্রোগ্রামের জন্য যোগ্য হতে আপনার ফেসবুকে যে কমপক্ষে ১০০০ ফলোয়ার লাগবে। ফেসবুকের লাইক টিমিং বা মিডিয়া ময় দেখানো বিজ্ঞাপনগুলি থেকেও টাকা আয় করা সম্ভব। এর মাধ্যমে ভালো টাকা আয় হয়। কিন্তু এর জন্য আপনার গত সাত দিনের প্রায় 600,000 মিনিটের ভিউ টাইম প্রয়োজন হবে।

মেয়েটার মতো রিস হল ফেসবুকে সব থেকে দ্রুত উন্নতি করার ভিডিও ফরম্যাট। বস্তুত মেটার মিটার ১৫০ টি দেশের তথ্য অনুযায়ী, ব্যবহারকারীরা ফেসবুক ইন্সটাগ্রাম অর্ধেক সময় রিলিজ দেখে কাটায়। একটি ফেস লুক রিল মূলত তিন সেকেন্ড থেকে ৬০ সেকেন্ড পর্যন্ত দীর্ঘ হয়ে থাকে।

এঅ্যাড-একজন ব্যক্তি 10000 ফলোয়ার, পাঁচটি ভিডিও এবং তো সাত দিনের ৬ লাখ মিনিটের ভিউ থাকলে সেই রিলেশে অ্যাড দেওয়ার যোগ্য বলে বিবেচিত হয়। এই অ্যাড থেকে আশা অর্থ ৫৫% আপনি এবং ৪৫ শতাংশ ফেসবুক পাবে। এর আগে facebook ফিলস দেওয়া যেত না।শুধুমাত্র ভিডিওতে এড দেওয়া যেত।

স্টারস-সম্পত্তি ফেসবুক রিলস থেকে অর্থ আই এর নতুন একটি মাধ্যম আনার কথা ঘোষণা করেছেন মেটা।, এই নতুন ফিচারে একজন ব্যবহারকারীর দেখার সময় ষ্টার দিতে পারবে। প্রতি ১০০ টারে ১ ডলার পাবে।

রিলস বোনাস program-reals -আনার পর থেকে মেয়েটা একাধিক ভাবির রিলস হয়ে থাকা আয় করার সুযোগ তৈরি করেছে। যার মধ্যে উন্নত একটি উপায় হল স্প্রে বোনাস প্রোগ্রাম। এই প্রকল্পের মেয়েটা কোন ভিডিওতে ৩০ দিনে ১০০০ ভিউ গেলে টাকা দিয়ে থাকে। এই প্রকল্পের অধীনে ৩৫০০০ ডলার বা ২৮ লাখ টাকা পর্যন্ত দেওয়া হয়ে থাকে।

ফেসবুক থেকে কত টাকা আয় করা যায়

বর্তমান সময়ে আমরা ফেসবুক সকলেই ব্যবহার করে থাকি। ফেসবুক খুবই জনপ্রিয় একটি যোগাযোগ প্লাটফর্ম। বর্তমানে সবাই আমার ফেসবুকে সবচেয়ে বেশি সময় ব্যয় করে থাকি। যদি আমরা ব্যস্ততার মাঝে থাকি তবুও একটু সময় পেলে আমরা ফেসবুক ব্যবহার করি। 

আর ফেসবুক এতই জনপ্রিয় যে খুব কম মানুষই আছে যারা ফেসবুক ব্যবহার করেনা। আপনারা হয়তো অনেকেই জানেন না ফেসবুক থেকে ইনকাম করা যায়।

আজকের আর্টিকেলটি মূলত ফেসবুক থেকে কিভাবে ইনকাম করা যায় এই বিষয় নিয়ে সাজানো হয়েছে। আজকে আর্টিকেল থেকে আপনারা জানতে পারবেন ফেসবুক থেকে কিভাবে ইনকাম করা যায়। ফেসবুক থেকে মাসে কত টাকা ইনকাম করা যায়। 

ফেসবুক সম্পর্কে আরো অন্যান্য তথ্য জানতে পারবেন। তো আপনি যদি ফেসবুক থেকে ইনকাম করতে চান আর ফেসবুক সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আজকে আর্টিকেল আপনার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তো চলুন জেনে নেওয়া যাক ফেসবুক সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য।

ফেসবুকে একটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম। ফেসবুক চার ই ফেব্রুয়ারি ২০০৪ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। ফেসবুক প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জুকারবার্গ। ফেসবুকের সদর দপ্তর ক্যালিফোর্নিয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। ফেসবুকে বিনামূল্যে সদস্য হওয়া যায়। 

এখান থেকে আপনারা বিভিন্ন রকম ভাবে আয় করতে পারবেন। ফেসবুকের পূর্বসূরী সাইট ফেসম্যান যেটি মার্ক জুকারবার্গ ২৮ অক্টোবর ২০০৩ সালে তৈরি করেন। ফেসবুক থেকে ইনকাম করার পদ্ধতি গুলো নিম্নে উল্লেখ করা হলো।

ফেসবুক থেকে টাকা ইনকাম করা যায় এটা আমরা অনেকে জানি না। আবার অনেকেই ফেসবুক থেকে ভালো পরিমাণ অর্থ আয় করে থাকি। আপনারা যারা জানেন না ফেসবুক থেকে টাকা ইনকাম হয় তারা অনেকেই অবাক হবেন আজকের আর্টিকেলটি পড়ে। আসলে ফেসবুক থেকে ভালো পরিমাণ অর্থ আয় করা সম্ভব।

বর্তমান সময়ে খুবই জনপ্রিয় একটি প্ল্যাটফর্ম ফেসবুক। facebook থেকে অনেক ভাবে টাকা ইনকাম করা যায়। আমরা জানি না কোন কোন মাধ্যম গুলোকে বা কি ভাবে ফেসবুক থেকে টাকা ইনকাম করা যায় যে কারণে আমরা অনেকেই বিশ্বাস করি না। ফেসবুক থেকে টাকা ইনকাম করার সবচেয়ে কয়েকটি সহজ টেকনিক নিম্ন উল্লেখ করা হলো।

ফেসবুকে রিলস ভিডিও তৈরি করে আপনারা ভালো পরিমাণ অর্থ আয় করতে পারেন। অনেকেই রয়েছেন যারা রিলস ভিডিওর সাথে এখনও পরিচিত না। তবে আপনারা জানলে খুশি হবেন যে রিলস 

ভিডিও থেকে ইনকাম করা খুবই সহজ। আপনারা ৩০ সেকেন্ড এক মিনিট ছোট ছোট ভিডিও তৈরি করে সেই ভিডিওগুলো ছাড়ার মাধ্যম দিয়ে ইনকাম করতে পারেন।

প্রাথমিক অবস্থায় আপনারা ইনকাম করতে পারবেন না তবে আপনার আইডি বা পেজ যত ভালো হবে পরবর্তীতে মনিটাইজেশন পাওয়ার মাধ্যমে আপনারা এই ভিডিও থেকে ইনকাম করতে পারেন। যেকোনো 

বিষয়ের উপর ভিডিও করে আপনার খুব সহজে ফেসবুক থেকে ইনকাম করতে পারবেন। আর ফেসবুক থেকে এখন প্রচুর পরিমাণ টাকা ইনকাম করা যায়। আপনারা ফেসবুক থেকে ইনকাম করতে চাইলে রিলস ভিডিও করতে পারেন।

আমরা অনেক পপুলার পেজে অ্যাড হয়ে থাকি। বিভিন্ন রকম ফানি ভিডিও দেখার জন্য অথবা পোস্ট দেখার জন্য বা পড়ার জন্য। আমরা হয়তো অনেকেই জানিনা ফেসবুক পেজ থেকেও ইনকাম করা সম্ভব। আপনারা ফেসবুক পেজ তৈরি করার মাধ্যমে সেখানে কাজ করে খুব ভালো পরিমাণ অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।

আপনি যদি ভালো পেজ তৈরি করতে পারেন এবং আপনার পেজে যদি পর্যাপ্ত ভিজিটর থাকে এবং তার সাথে সাথে পেজে শর্তগুলো আপনি যদি পূরণ করতে পারেন তবে আপনি পেজ থেকে ভালো পরিমান অর্থ আয় করতে পারবেন। 

এই যে আপনারা ছোট-বড় বিভিন্ন রকম ভিডিও ছাড়তে পারবেন। এর থেকে ইনকাম করতে হলে আপনার দশ হাজার ফলোয়ারের প্রয়োজন হবে।

অতঃপর ওয়াচ টাইমের প্রয়োজন হবে। আপনি যদি ১০ হাজার ফলোয়ার তৈরি করতে পারেন এবং ওয়াচ টাইম পূরণ করতে পারেন। আর আপনার যদি সকল কন্টেন্ট গুলো ইউনিক হয়ে থাকে তাহলে আপনারা খুব সহজে ফেসবুকে মনিটাইজেশন পেয়ে যাবেন। 

আর এই মনিটাইজেশন এর মাধ্যম দিয়ে আপনারা ফেসবুক পেজ থেকে ভাল পরিমাণ অর্থ আয় করতে পারবেন।

ফেসবুক স্টার থেকে ইনকাম

তাই আপনাদেরকে রিকোয়েস্ট করব অবশ্যই আর্টিকেলটি একদম মনোযোগ সহকারে শেষ পর্যন্ত পড়বেন এবং ভালো লাগলে বিভিন্ন ধরনের সোশ্যাল মিডিয়ায় এবং আপনার বন্ধু-বান্ধবদের সাথে শেয়ার 

করবেন যাতে করে তারাও জানতে পারে ফেসবুক প্রোফাইলে বা পেজে স্টার সেটআপ করতে হয় কিভাবে বা ফেসবুক স্টার থেকে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায়।

আপনারা এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়বেন এবং আমার বলা স্টেপগুলো ফলো করবেন। সর্বপ্রথম আপনার ফেসবুক পেজটি প্রোফাইল থেকে Switch করে ওপেন করবেন তারপর কর্নারের থ্রি লাইনে ক্লিক করবেন।

ক্লিক করার পরে নিচের দিকে Professional Dashboard নামে একটা অপশন পাবেন ওখানে ক্লিক করবেন, ক্লিক করার পর আপনারা আবার অনেকগুলো অপশন পাবেন দেখবেন নিচের দিকে Monitization নামে একটা অপশন রয়েছে, আপনারা ওখানে ক্লিক করবেন।

ক্লিক করলেই কিন্তু আপনারা আবার অনেকগুলো অপশন পাবেন এবং তার মধ্যে Star অপশনটা পাবেন। এখন Star Setup করার জন্য তার পাশে থাকা Setup অপশনে আপনাদেরকে ক্লিক করতে হবে।

ঐ অপশনে ক্লিক করলে অনেকগুলো অপশন পাবেন আপনারা কি করবেন Individual নামের সর্বপ্রথম অপশন টা সিলেক্ট করবেন, দিয়ে নেক্সট বাটনে ক্লিক করবেন।

নেক্সট বাটনে ক্লিক করলে নতুন একটা ইন্টারফেস ওপেন হবে যেখানে আপনার নামের ফাস্ট নেম লাস্ট নেম সবকিছু দেখাবে, ডেট অফ বার্থ দেখাবে এবং তারপর একটা অপশন রয়েছে যেটা হচ্ছে Primary Address, 

আপনারা কি করবেন আপনার যে এড্রেস রয়েছে ডকুমেন্টে ওটা ফিলাপ করে দিবেন এবং পরে যে অপশনগুলো রয়েছে যেমন City,Postal Code,State, Mobile Number,Emai ID,PAN Card Number সবকিছু দিবেন।

নেক্সট বাটনে ক্লিক করার পরে আবার একটা নতুন ইন্টারফেস ওপেন হবে যেখানে আপনাকে ব্যাংক ডিটেলস দিতে হবে অর্থাৎ আপনি স্টার থেকে যে টাকা ইনকাম করবেন সেই টাকাটা কিভাবে নিবেন তার তথ্য দিতে হবে।

তার জন্য আপনারা দুটো অপশন পাবেন একটা ব্যাংকের মাধ্যমে টাকা নিবেন নাকি, PayPal একাউন্টের মাধ্যমে টাকা নিবেন। আপনাদেরকে বলবো আপনারা Link Bank Account অপশনটা সিলেক্ট করবেন।

ব্যাংকিং অপশন সিলেক্ট করার পরে আবার অনেকগুলো অপশন পাবেন সর্বপ্রথম আপনার ব্যাংকটি কোন দেশে রয়েছে অর্থাৎ কান্ট্রি সিলেক্ট করার অপশন পাবেন, আপনি যদি ইন্ডিয়ার হয়ে থাকেন India সিলেক্ট করবেন না হলে বাংলাদেশের হয়ে থাকলে Bangladesh সিলেক্ট করবেন।

এখন স্টার আপনাকে কতগুলো দিয়েছে সেই সংখ্যাটা Star Recived অপশনের মধ্যে দেখতে পাবেন এবং কত টাকা আপনার স্টারের বিনিময়ে ইনকাম হয়েছে সেই টাকাটা আপনারা Earning অপশনে দেখতে পাবেন।

বন্ধুরা একটা স্টার যদি কেউ আপনাকে দেয় তাহলে এর মানে হল আপনি 0.01 ডলার ইনকাম করেছেন।

এখন উপরে বলা সব স্টেপগুলো ঠিক ঠাক ভাবে ফলো করার পরে আপনারা কি করবেন নিচে থাকা Done অপশনে ক্লিক করবেন আর ওখানে ক্লিক করলেই কিন্তু আপনার ফেসবুক প্রোফাইলে বা ফেসবুক পেজে স্টার সেটআপ করা কমপ্লিট হয়ে যাবে।

তবে বন্ধুরা এখন যদি আপনারা ব্যাংক অ্যাকাউন্ট না অ্যাড করেন পরবর্তী সময়ে যখন আপনার একাউন্টে হাজার ডলার কমপ্লিট হয়ে যাবে তখন টাকা নিতে গেলে কিন্তু ব্যাংক অ্যাকাউন্ট অ্যাড করতে হবে এবং তার সাথে সাথে আপনাকে কিন্তু Tax Information ফিলাপ করতে হবে। তারপরে কিন্তু আপনি আপনার টাকাটা ব্যাংক অ্যাকাউন্টে সরাসরি নিতে পারবেন।

বন্ধুরা যদি আপনাদের আজকের এই আর্টিকেলটি ভালো লেগে থাকে অবশ্যই বিভিন্ন ধরনের সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করবেন এবং আপনার ওই সমস্ত বন্ধু-বান্ধবদের সাথে শেয়ার করবেন যারাও জানতে চায় যে ফেসবুক স্টার সেটআপ কিভাবে করতে হয় বা ফেসবুক স্টার থেকে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায়।

তাহলে বন্ধুরা এখানেই আজকের মত এই আর্টিকেলটি শেষ করছি দেখা হচ্ছে পরবর্তী কোন এই ধরনের হেল্পফুল আর্টিকেলের সাথে ততক্ষণ আপনারা সুস্থ থাকুন সুরক্ষিত থাকুন ভালো থাকুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন