শ্রী লংকা ভিসা বাংলাদেশ ইতালি ভিসা খরচ 2024

বাংলাদেশ থেকে শ্রীলঙ্কা ভিসা পাওয়ার নিয়ম ইতালি পশ্চিম ইউরোপের একটি সংযুক্ত প্রজাতান্ত্রিক সংসদীয় প্রাচীন রাষ্ট্র। এই দেশটি ইতালি ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের অন্তর্ভুক্ত। বাংলাদেশ থেকে ইতালিতে যেতে হলে ভিসার খরচ কয়েকটি বিষয়ের উপর নির্ভর করে। শ্রী লংকা ভিসা ফি ফর বাংলাদেশী

বাংলাদেশ থেকে শ্রীলঙ্কা ভিসা পাওয়ার নিয়ম

বর্তমান ২০২৪ সালে ইতালিতে দুই ভাবে যেতে পারবেন। প্রথমত সমসাময়িক (শর্ট টার্ম ভিসা) এবং দীর্ঘ সাময়িক (লং টার্ম ভিসা)। তবে বাংলাদেশের বেশিরভাগ নাগরিক দীর্ঘমেয়াদী অর্থাৎ লং টার্ম ভিসা ভিসা তৈরি করে থাকেন।

শ্রী লংকা ভিসা বাংলাদেশ ইতালি ভিসা খরচ 2024

ইতালি পশ্চিম ইউরোপের একটি সংযুক্ত প্রজাতান্ত্রিক সংসদীয় প্রাচীন রাষ্ট্র। এই দেশটি ইতালি ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের অন্তর্ভুক্ত। বাংলাদেশ থেকে ইতালিতে যেতে হলে ভিসার খরচ কয়েকটি বিষয়ের উপর নির্ভর করে। শ্রী লংকা ভিসা বাংলাদেশ ইতালি ভিসা খরচ 2024

প্রথমত ভিসার ধরন, ভিসার মেয়াদ, সার্ভিস চার্জ এবং ইতালির মুদ্রার বিনিময় হার। তবে সব মিলিয়ে বর্তমানে ইতালি ভিসা খরচ বা ইতালি যেতে ন্যূনতম ০৭ লক্ষ থেকে ০৮ লক্ষ টাকা। এবং সর্বোচ্চ ইতালি ভিসা খরচ হয়ে থাকে ১০ লক্ষ থেকে ১৫ লক্ষ টাকা। শ্রী লংকা ভিসা বাংলাদেশ ইতালি ভিসা খরচ 2024

তবে অপরিচিত দালাল বা এজেন্সির মাধ্যমে ইতালি ভিসা তৈরি করতে গেলে সর্বোচ্চ ২০ লক্ষ টাকা খরচ হতে পারে। অর্থাৎ দীর্ঘমেয়াদী ইতালির যে কোন ধরনের ভিসা খরচ হিসেবে আনুমানিক ৮ থেকে ১৪ লক্ষ টাকা প্রয়োজন হতে পারে।

বর্তমান ২০২৪ সালে ইতালিতে দুই ভাবে যেতে পারবেন। প্রথমত সমসাময়িক (শর্ট টার্ম ভিসা) এবং দীর্ঘ সাময়িক (লং টার্ম ভিসা)। তবে বাংলাদেশের বেশিরভাগ নাগরিক দীর্ঘমেয়াদী অর্থাৎ লং টার্ম ভিসা ভিসা তৈরি করে থাকেন।

আরো পড়ুন: ইন্ডিয়ান ভিসা অস্ট্রেলিয়া ভিসা চেক

অর্থাৎ পরবর্তীতে ভিসা অনুযায়ী ইতালি ভিসা খরচ নির্ভর করে। যেমন বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন ভিসা নিয়ে ইতালিতে যাওয়া যায়। অতএব সেই ইতালির ভিসা খরচ নিচে উল্লেখ করা হলোঃ ইতালি স্টুডেন্ট ভিসা আনুমানিক ০৫ লক্ষ থেকে ১০ লক্ষ টাকা। ইতালি ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নূন্যতম ০৮ থেকে ১০ লক্ষ এবং সর্বোচ্চ ১৫ লক্ষ টাকা। ইতালি কৃষি ভিসা ০৭ থেকে ০৯ লক্ষ টাকা

ইতালি ট্যুরিস্ট ভিসার খরচ ন্যূনতম ৩ লক্ষ টাকা এবং সর্বোচ্চ ০৫ লক্ষ টাকা। ইতালি স্পন্সর ভিসার খরচ আনুমানিক ৮ লক্ষ থেকে ১২ লক্ষ টাকা। ইতালি কনস্ট্রাকশন ভিসার খরচ ১০ লক্ষ থেকে ১৪ লক্ষ টাকা। শ্রী লংকা ভিসা বাংলাদেশ ইতালি ভিসা খরচ 2024

বাংলাদেশ থেকে প্রতিবছর হাজারো নাগরিক, কৃষি ভিসা, স্টুডেন্ট ভিসা, ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ও টুরিস্ট ভিসায় ইতালি পৌঁছে থাকেন। তবে বর্তমানে ইতালি যেতে কত টাকা খরচ হবে তার সম্পূর্ণ ভিসার ধরন এবং ব্যক্তি বিষয়ের উপর নির্ভর করে। শ্রী লংকা ভিসা বাংলাদেশ ইতালি ভিসা খরচ 2024

তবে সরকারি এবং বেসরকারি ভাবে বিভিন্ন ভিসা নিয়ে ইতালি যাওয়া যায়। এক্ষেত্রে সরকারি ও বেসরকারি ভাবে যাওয়ার মধ্যে ভিসার খরচের অনেকটা পার্থক্য রয়েছে। যেমন সরকারিভাবে ইতালিতে ০৫ থেকে ০৬ লক্ষ টাকায় যাওয়া যায়। আর বেসরকারিভাবে ৮ লক্ষ থেকে ১৪ লক্ষ টাকা খরচ হয়।

উচ্চশিক্ষার জন্য একজন বাংলাদেশী স্টুডেন্ট স্বল্পমেয়াদি এবং দীর্ঘমেয়াদি কোর্সের জন্য ইতালিতে যেতে পারেন। তবে সাধারণত ইতালির স্টুডেন্ট ভিসার সর্বোচ্চ মেয়াদ ৫ বছর হয়ে থাকে।

এই খরচ আনুমানিক ৫ লক্ষ থেকে ১০ লক্ষ টাকা হয়ে থাকে। তবে সরকারিভাবে স্কলারশিপ নিয়ে গেলে স্টুডেন্ট ভিসার খরচ তুলনামূলকভাবে অনেক কম হয়ে থাকে। শ্রী লংকা ভিসা বাংলাদেশ ইতালি ভিসা খরচ 2024

বৈধ এবং অবৈধভাবে বাংলাদেশ থেকে ইতালি যাওয়া যায়। তবে সবসময় চেষ্টা করবেন বৈধভাবে বাংলাদেশ থেকে ইতালি যাওয়ার। প্রথমত আপনার পাসপোর্ট দিয়ে নির্ধারিত আবেদনের সময়ে ইতালির আবেদন করুন। আবেদন সম্পন্ন হলে বিমানের টিকেট ক্রয় করে বাংলাদেশ থেকে ইতালি যেতে পারেন।

অনেকেই ৫ লক্ষ থেকে ৭ লক্ষ টাকা খরচ করে অবৈধভাবে সমুদ্রপথে ইত্যাদি পৌঁছে থাকেন। যা জীবনের জন্য অনেকটাই হুমকিস্বরূপ। চেষ্টা করবেন বৈধ ভাবে ইতালি যাওয়ার জন্য। এবং অপরিচিত দালালের সাহায্যে ভিসা তৈরি করা থেকে বিরত থাকুন। ধন্যবাদ

বাংলাদেশ থেকে শ্রীলঙ্কা ভিসা পাওয়ার নিয়ম

ভারত মহাসাগরের বুকে এক ফোটা অশ্রুবিন্দু কিংবা নাশপাতি বা আমের আকৃতির এক খণ্ড দ্বীপদেশ শ্রীলঙ্কা। ভারতীয় উপমহাদেশের মূল ভূখণ্ড থেকে দেশটিকে বিচ্ছিন্ন করেছে মান্নার উপসাগর ও পল্ক প্রণালী। বাংলাদেশ থেকে শ্রীলঙ্কা ভিসা পাওয়ার নিয়ম

শ্রীলঙ্কার উত্তর-পূর্বে বঙ্গোপসাগর, উত্তর-পশ্চিমে ভারতের সামুদ্রিক সীমান্ত এবং দক্ষিণ-পশ্চিমে মালদ্বীপ। প্রাকৃতিক নৈসর্গ, ঐতিহাসিক ধর্মীয় স্থান এবং প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনে সমৃদ্ধ এই এশিয়ার দেশটিকে নিয়েই আজকের ভ্রমণ কড়চা। বাংলাদেশ থেকে শ্রীলঙ্কা ভিসা পাওয়ার নিয়ম

আরো পড়ুন: মালয়েশিয়া ভিসা  চেক আর্জেন্টিনা ভিসা কানাডা

শ্রীলঙ্কায় ঘুরতে যাওয়ার জন্য বাংলাদেশিদের ইটিএ (ইলেক্ট্রনিক ট্রাভেল অথরাইজেশন) ভিসা নিতে হবে। এই ডিজিটাল ছাড়পত্রের জন্য ঘরে বসেই অনলাইনে আবেদন করা যায়। এর জন্য শ্রীলঙ্কার অভিবাসনের ইটিএ সিস্টেম (https://eta.gov.lk/etaslvisa/etaNavServ?payType=1)-এ গিয়ে আবেদন সম্পন্ন করে সাবমিট করতে হয়। এই সিস্টেমেরই চেক স্ট্যাটাস (https://eta.gov.lk/etaslvisa/pages/checkStatus.jsp) থেকে জমা আবেদনের সবশেষ অবস্থা যাচাই করা যায়।

সফলভাবে জমা হওয়া আবেদন নিরীক্ষণের পর আবেদনকারীকে অনলাইনেই একটি স্বীকৃতি পত্র দেওয়া হয়। এটি ইটিএ ভিসার একটি গুরুত্বপূর্ণ নথি, যেটি প্রিন্ট করে শ্রীলঙ্কায় প্রবেশের আগে অভিবাসন কর্মকর্তাকে দেখাতে হয়। বাংলাদেশ থেকে শ্রীলঙ্কা ভিসা পাওয়ার নিয়ম

এ সময় শ্রীলঙ্কায় প্রবেশের চূড়ান্ত অনুমতি দেওয়ার আগে যাত্রীর আরও কিছু বিষয় যাচাই করা হয়। সেগুলো হলো: যাত্রীর পাসপোর্টের মেয়াদ সেই দিন তথা শ্রীলঙ্কায় আগমনের তারিখ থেকে আরও ৬ মাস আছে কি না ফিরতি টিকিট কাটা আছে কি না

শ্রীলঙ্কায় যতদিন থাকা হবে তার জন্য যাত্রীর কাছে পর্যাপ্ত তহবিল আছে কি না প্রাথমিকভাবে ইটিএ ভিসা ৩০ দিনের জন্য ইস্যু করা হয়। এই ভিসার ফি ২০ মার্কিন ডলার বা ২ হাজার ১৯২ দশমিক ১০ টাকা (১ মার্কিন ডলার = ১০৯ দশমিক ৬১ বাংলাদেশি টাকা)। 

এই ফি মূলত বাংলাদেশে অবস্থান করে আবেদনের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। শ্রীলঙ্কায় প্রবেশের সময় বিমানবন্দর থেকেও তাৎক্ষণিকভাবে আবেদন করে ভিসা পাওয়া যায়। এ ক্ষেত্রে ফি ২৫ মার্কিন ডলার বা ২ হাজার ৭৪০ দশমিক ১৩ টাকা। অনূর্ধ্ব ১২ বছরের শিশুদের জন্য কোনো ফি রাখা হয় না।

বাংলাদেশ থেকে শ্রীলঙ্কা ভিসা পাওয়ার নিয়ম শ্রীলঙ্কার বন্দরনায়েক আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে মার্কিন ডলারের সমমূল্যের শ্রীলঙ্কান রুপিতে ভিসা ফি জমা দেওয়া যেতে পারে। বাংলাদেশি পর্যটকদের জন্য শ্রীলঙ্কা যাওয়ার উপায় বাংলাদেশ থেকে শ্রীলঙ্কা ভিসা পাওয়ার নিয়ম

তুলনামূলকভাবে কম খরচে শ্রীলঙ্কা যাওয়ার জন্য ভারত হয়ে যাওয়া যেতে পারে। সেক্ষেত্রে অবশ্য প্রয়োজন হবে ভারতের ভিসা। অন্যদিকে ভিসা সংক্রান্ত জটিলতায় যেতে না চাইলে সবচেয়ে ভালো পথ ইটিএ ভিসা। এতে বেশি খরচ হলেও সরাসরি শ্রীলঙ্কার রাজধানী কলম্বোর প্লেন ধরা যায়, যেখানে সময় অনেক কম লাগে।

ভিসা শর্তানুযায়ী আগে থেকেই যাওয়া-আসার টিকিটে খরচ পড়বে ৬৬৯ মার্কিন ডলার (প্রায় ৭৩ হাজার ৩২৬ টাকা)। এই বিরতিহীন যাত্রায় সর্বোচ্চ সাড়ে ৩ ঘণ্টা সময় লাগতে পারে। কলম্বো থেকে শ্রীলঙ্কার আভ্যন্তরীণ প্লেন ছাড়াও বিভিন্ন দর্শনীয় স্থানে যাওয়ার জন্য রেলপথের ব্যবস্থা আছে।

শ্রীলঙ্কার ভিসা আবেদন

 শ্রীলঙ্কায় ঘুরতে যাওয়ার জন্য বাংলাদেশিদের ইটিএ (ইলেক্ট্রনিক ট্রাভেল অথরাইজেশন) ভিসা নিতে হবে। এই ডিজিটাল ছাড়পত্রের জন্য ঘরে বসেই অনলাইনে আবেদন করা যায়। এর জন্য শ্রীলঙ্কার অভিবাসনের ইটিএ সিস্টেম (https://eta.gov.lk/etaslvisa/etaNavServ?payType=1)-এ গিয়ে আবেদন সম্পন্ন করে সাবমিট করতে হয়। এই সিস্টেমেরই চেক স্ট্যাটাস (https://eta.gov.lk/etaslvisa/pages/checkStatus.jsp) থেকে জমা আবেদনের সবশেষ অবস্থা যাচাই করা যায়।

সফলভাবে জমা হওয়া আবেদন নিরীক্ষণের পর আবেদনকারীকে অনলাইনেই একটি স্বীকৃতি পত্র দেওয়া হয়। এটি ইটিএ ভিসার একটি গুরুত্বপূর্ণ নথি, যেটি প্রিন্ট করে শ্রীলঙ্কায় প্রবেশের আগে অভিবাসন কর্মকর্তাকে দেখাতে হয়। ফ্লাইট বুকিং বা হোটেল বুকিং করতে যোগাযোগ করতে পারেন অ্যাশ ট্যুরস এন্ড ট্রাভেলস এর সাথে। 

হোটেল এবং ফ্লাইট ঠিক করে ফেলতে পারলে কাজ অনেকখানি এগিয়ে যায়। এর মাধ্যমে পরিকল্পনা বাস্তবায়ন হওয়া শুরু করে। এ ছাড়া অ্যাশ ট্যুরস এন্ড ট্রাভেলস থেকে কিন্তু শ্রীলঙ্কাসহ অনেক জায়গার অ্যাকটিভিটিসহ ট্যুর পরিকল্পনা করাও সম্ভব। একটু ঘেঁটে দেখলেই অনেক রকম বিকল্প সহজেই পেয়ে যাবেন।

শ্রীলঙ্কায় প্রবেশের চূড়ান্ত অনুমতি দেওয়ার আগে যাত্রীর আরও কিছু বিষয় যাচাই করা হয়। সেগুলো হলো: যাত্রীর পাসপোর্টের মেয়াদ সেই দিন তথা শ্রীলঙ্কায় আগমনের তারিখ থেকে আরও ৬ মাস আছে কি না ফিরতি টিকিট কাটা আছে কি না শ্রীলঙ্কায় যতদিন থাকা হবে তার জন্য যাত্রীর কাছে পর্যাপ্ত তহবিল আছে কি না

প্রাথমিকভাবে ইটিএ ভিসা ৩০ দিনের জন্য ইস্যু করা হয়। এই ভিসার ফি ২০ মার্কিন ডলার বা ২ হাজার ১৯২ দশমিক ১০ টাকা (১ মার্কিন ডলার = ১০৯ দশমিক ৬১ বাংলাদেশি টাকা)। এই ফি মূলত বাংলাদেশে অবস্থান করে আবেদনের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। শ্রীলঙ্কায় প্রবেশের সময় বিমানবন্দর থেকেও তাৎক্ষণিকভাবে আবেদন করে ভিসা পাওয়া যায়। 

শ্রীলঙ্কার ভিসা আবেদন এ ক্ষেত্রে ফি ২৫ মার্কিন ডলার বা ২ হাজার ৭৪০ দশমিক ১৩ টাকা। অনূর্ধ্ব ১২ বছরের শিশুদের জন্য কোনো ফি রাখা হয় না। শ্রীলঙ্কার বন্দরনায়েক আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে মার্কিন ডলারের সমমূল্যের শ্রীলঙ্কান রুপিতে ভিসা ফি জমা দেওয়া যেতে পারে। শ্রীলঙ্কার ভিসা আবেদন

আরো পড়ুন: ব্রাজিল ভিসা আর্জেন্টিনা পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে ভিসা চেক

তুলনামূলকভাবে কম খরচে শ্রীলঙ্কা যাওয়ার জন্য ভারত হয়ে যাওয়া যেতে পারে। সেক্ষেত্রে অবশ্য প্রয়োজন হবে ভারতের ভিসা। অন্যদিকে ভিসা সংক্রান্ত জটিলতায় যেতে না চাইলে সবচেয়ে ভালো পথ ইটিএ ভিসা। এতে বেশি খরচ হলেও সরাসরি শ্রীলঙ্কার রাজধানী কলম্বোর প্লেন ধরা যায়, যেখানে সময় অনেক কম লাগে।

ভিসা শর্তানুযায়ী আগে থেকেই যাওয়া-আসার টিকিটে খরচ পড়বে ৬৬৯ মার্কিন ডলার (প্রায় ৭৩ হাজার ৩২৬ টাকা)। এই বিরতিহীন যাত্রায় সর্বোচ্চ সাড়ে ৩ ঘণ্টা সময় লাগতে পারে। কলম্বো থেকে শ্রীলঙ্কার আভ্যন্তরীণ প্লেন ছাড়াও বিভিন্ন দর্শনীয় স্থানে যাওয়ার জন্য রেলপথের ব্যবস্থা আছে শ্রীলঙ্কার ভিসা আবেদন

মধ্য শ্রীলঙ্কার এই শহরটি ‘চায়ের দেশ’ এবং একই সঙ্গে ‘মিনি ইংল্যান্ড’ নামেও পরিচিত। কারণ এখানে আছে ভিক্টোরিয়া পার্ক, লেক গ্রেগরি, হরতন প্লেইন্স ন্যাশনাল পার্ক, পেড্রো টি ফ্যাক্টরি, হাকগালা বোটানিক্যাল গার্ডেন, সীথা আম্মান মন্দির। চোখ ধাঁধানো দৃশ্যের অবতারণা করে লাভারস লিপ ফল্স এবং রাম্বদা ফল্স।

এখানেই শেষ নয়, হাইকিংয়ের সময় আরও দেখা যায় আবেরদিন ঝরনা এবং সেন্ট ক্লেইয়ারস ঝরনা। শ্রীলঙ্কার এই শহরটি স্থানীয় বর্ণাঢ্য উৎসব ‘এসালা পেরাহেরা’র জন্য সুপরিচিত। শহরটি গড়ে উঠেছে একটি বিশাল হৃদকে কেন্দ্র করে। 

আর এই হৃদকে ঘিরেই রয়েছে এখানকার জনপ্রিয় দর্শনীয় স্থানগুলো। এগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি আকর্ষণীয় বুদ্ধের দাঁতের জন্য বিখ্যাত ধর্মীয় স্থান টুথ রেলিক মন্দির। সেখান থেকে হাঁটা দূরত্বেই পাওয়া যাবে পেরাডেনিয়ার রয়্যাল বোটানিক্যাল গার্ডেন। 

হুলু নদীর জলপ্রপাতের নজরকাড়া দৃশ্য অমোঘ আকর্ষণে ভ্রমণপিপাসুদের কাছে টানে। হাইকারদের কাছে ক্যান্ডির সেরা জায়গাগুলো হলো নাকল্স মাউন্টেন রেঞ্জ, হানথানা মাউন্টেন রেঞ্জ এবং আম্বুলুয়াওয়া টাওয়ার। শ্রীলঙ্কার ভিসা আবেদন

শ্রী লংকা ভিসা ফি ফর বাংলাদেশী

সফলভাবে জমা হওয়া আবেদন নিরীক্ষণের পর আবেদনকারীকে অনলাইনেই একটি স্বীকৃতি পত্র দেওয়া হয়। এটি ইটিএ ভিসার একটি গুরুত্বপূর্ণ নথি, যেটি প্রিন্ট করে শ্রীলঙ্কায় প্রবেশের আগে অভিবাসন কর্মকর্তাকে দেখাতে হয়। শ্রী লংকা ভিসা ফি ফর বাংলাদেশী

এ সময় শ্রীলঙ্কায় প্রবেশের চূড়ান্ত অনুমতি দেওয়ার আগে যাত্রীর আরও কিছু বিষয় যাচাই করা হয়। সেগুলো হলো: যাত্রীর পাসপোর্টের মেয়াদ সেই দিন তথা শ্রীলঙ্কায় আগমনের তারিখ থেকে আরও ৬ মাস আছে কি না ফিরতি টিকিট কাটা আছে কি না শ্রী লংকা ভিসা ফি ফর বাংলাদেশী

শ্রীলঙ্কায় যতদিন থাকা হবে তার জন্য যাত্রীর কাছে পর্যাপ্ত তহবিল আছে কি না প্রাথমিকভাবে ইটিএ ভিসা ৩০ দিনের জন্য ইস্যু করা হয়। এই ভিসার ফি ২০ মার্কিন ডলার বা ২ হাজার ১৯২ দশমিক ১০ টাকা (১ মার্কিন ডলার = ১০৯ দশমিক ৬১ বাংলাদেশি টাকা)। শ্রী লংকা ভিসা ফি ফর বাংলাদেশী

এই ফি মূলত বাংলাদেশে অবস্থান করে আবেদনের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। শ্রীলঙ্কায় প্রবেশের সময় বিমানবন্দর থেকেও তাৎক্ষণিকভাবে আবেদন করে ভিসা পাওয়া যায়। এ ক্ষেত্রে ফি ২৫ মার্কিন ডলার বা ২ হাজার ৭৪০ দশমিক ১৩ টাকা। অনূর্ধ্ব ১২ বছরের শিশুদের জন্য কোনো ফি রাখা হয় না।

শ্রীলঙ্কার বন্দরনায়েক আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে মার্কিন ডলারের সমমূল্যের শ্রীলঙ্কান রুপিতে ভিসা ফি জমা দেওয়া যেতে পারে। শ্রী লংকা ভিসা ফি ফর বাংলাদেশী

তুলনামূলকভাবে কম খরচে শ্রীলঙ্কা যাওয়ার জন্য ভারত হয়ে যাওয়া যেতে পারে। সেক্ষেত্রে অবশ্য প্রয়োজন হবে ভারতের ভিসা। অন্যদিকে ভিসা সংক্রান্ত জটিলতায় যেতে না চাইলে সবচেয়ে ভালো পথ ইটিএ ভিসা। এতে বেশি খরচ হলেও সরাসরি শ্রীলঙ্কার রাজধানী কলম্বোর প্লেন ধরা যায়, যেখানে সময় অনেক কম লাগে।

আরো পড়ুন: ইন্ডিয়ান ভিসা চেক করার নিয়ম ২০২৪

ভিসা শর্তানুযায়ী আগে থেকেই যাওয়া-আসার টিকিটে খরচ পড়বে ৬৬৯ মার্কিন ডলার (প্রায় ৭৩ হাজার ৩২৬ টাকা)। এই বিরতিহীন যাত্রায় সর্বোচ্চ সাড়ে ৩ ঘণ্টা সময় লাগতে পারে। কলম্বো থেকে শ্রীলঙ্কার আভ্যন্তরীণ প্লেন ছাড়াও বিভিন্ন দর্শনীয় স্থানে যাওয়ার জন্য রেলপথের ব্যবস্থা আছে।

মধ্য শ্রীলঙ্কার এই শহরটি 'চায়ের দেশ' এবং একই সঙ্গে 'মিনি ইংল্যান্ড' নামেও পরিচিত। কারণ এখানে আছে ভিক্টোরিয়া পার্ক, লেক গ্রেগরি, হরতন প্লেইন্স ন্যাশনাল পার্ক, পেড্রো টি ফ্যাক্টরি, হাকগালা বোটানিক্যাল গার্ডেন, সীথা আম্মান মন্দির। চোখ ধাঁধানো দৃশ্যের অবতারণা করে লাভারস লিপ ফল্স এবং রাম্বদা ফল্স।

শ্রী লংকা ভিসা ফি ফর বাংলাদেশী এখানেই শেষ নয়, হাইকিংয়ের সময় আরও দেখা যায় আবেরদিন ঝরনা এবং সেন্ট ক্লেইয়ারস ঝরনা। শ্রী লংকা ভিসা ফি ফর বাংলাদেশী

শ্রীলঙ্কার এই শহরটি স্থানীয় বর্ণাঢ্য উৎসব 'এসালা পেরাহেরা'র জন্য সুপরিচিত। শহরটি গড়ে উঠেছে একটি বিশাল হৃদকে কেন্দ্র করে। আর এই হৃদকে ঘিরেই রয়েছে এখানকার জনপ্রিয় দর্শনীয় স্থানগুলো। এগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি আকর্ষণীয় বুদ্ধের দাঁতের জন্য বিখ্যাত ধর্মীয় স্থান টুথ রেলিক মন্দির।

সেখান থেকে হাঁটা দূরত্বেই পাওয়া যাবে পেরাডেনিয়ার রয়্যাল বোটানিক্যাল গার্ডেন। হুলু নদীর জলপ্রপাতের নজরকাড়া দৃশ্য অমোঘ আকর্ষণে ভ্রমণপিপাসুদের কাছে টানে। হাইকারদের কাছে ক্যান্ডির সেরা জায়গাগুলো হলো নাকল্স মাউন্টেন রেঞ্জ, হানথানা মাউন্টেন রেঞ্জ এবং আম্বুলুয়াওয়া টাওয়ার।

বাংলাদেশ টু শ্রীলংকা বিমান ভাড়া কত

বাংলাদেশ থেকে আপনারা যারা শ্রীলংকা যাবেন তাদের অবশ্যই জেনে রাখা প্রয়োজন শ্রীলংকার বিমান ভাড়া। বিমান ভাড়া কত এর সম্পর্কে জানতে হলে আগে আপনার জানতে হবে বাংলাদেশ থেকে শ্রীলংকা কোন কোন এয়ারলাইন্স চলাচল করে। বাংলাদেশ থেকে সরাসরি যে লোকাল এয়ারলাইন্স চলাচল করে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি বিমানের নাম দেওয়া হলো।

বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স ইউ এস বাংলা এয়ারলাইন্স কাতার এয়ারওয়েজ  শ্রীলংকান এয়ারলাইন্স ইন্ডিগো এয়ারওয়েজ  ওমান এয়ারওয়েজ থাই এয়ারওয়েজ কুয়েত এয়ারওয়েজ বাংলাদেশ টু শ্রীলংকা বিমান ভাড়া কত

বাংলাদেশ থেকে সরাসরি শ্রীলংকা যেতে হলে আপনাকে শ্রীলংকান এয়ারলাইন্স এর মাধ্যমে যেতে হবে। কেননা সরাসরি এইরুটে একমাত্র শ্রীলংকান এয়ারলাইন্স ই যাতায়াত করে। কিন্তু অনেকেরই অজানা শ্রীলংকান এয়ারলাইন্সে বাংলাদেশ থেকে শ্রীলংকা যেতে বিমান ভাড়া কত লাগবে। বাংলাদেশ থেকে অনেক গুলোই এয়ারলাইন্স যাতায়াত করে বিভিন্ন এয়ারলাইন্সের টিকিটের মূল্য বিভিন্ন রকম।

বাংলাদেশ থেকে শ্রীলংকা যেতে আপনি যেকোনো এয়ারলাইন্স ব্যবহার করলে সর্বনিম্ন বিমান ভাড়া গুনতে হবে ৩২,০০০ টাকা। বাংলাদেশ থেকে শ্রীলংকা যেতে আপনি যে কোন এয়ারলাইন্স ব্যবহার করলে সর্বোচ্চ বিমান ভাড়া পড়বে আপনার ৫০,০০০ টাকা। বাংলাদেশ টু শ্রীলংকা সর্বশেষ আপডেট জানতে এয়ার ওয়েজের অফিসিয়াল ওয়েব সাইটে গিয়ে দেখে নিতে পারেন।

আরো পড়ুন: ইতালি স্পন্সর ভিসা ২০২৪ আবেদন

বাংলাদেশ থেকে সরাসরি শ্রীলংকা যেতে হলে আপনাকে শ্রীলংকান এয়ারলাইন্স এর মাধ্যমে যেতে হবে। কেননা সরাসরি এইরুটে একমাত্র শ্রীলংকান এয়ারলাইন্স ই যাতায়াত করে। কিন্তু অনেকেরই অজানা শ্রীলংকান এয়ারলাইন্সে বাংলাদেশ থেকে শ্রীলংকা যেতে বিমান ভাড়া কত লাগবে। বাংলাদেশ থেকে অনেক গুলোই এয়ারলাইন্স যাতায়াত করে বিভিন্ন এয়ারলাইন্সের টিকিটের মূল্য বিভিন্ন রকম।

বাংলাদেশ থেকে শ্রীলংকা যেতে আপনি যেকোনো এয়ারলাইন্স ব্যবহার করলে সর্বনিম্ন বিমান ভাড়া গুনতে হবে ৩২,০০০ টাকা। বাংলাদেশ থেকে শ্রীলংকা যেতে আপনি যে কোন এয়ারলাইন্স ব্যবহার করলে সর্বোচ্চ বিমান ভাড়া পড়বে আপনার ৫০,০০০ টাকা। বাংলাদেশ টু শ্রীলংকা সর্বশেষ আপডেট জানতে এয়ার ওয়েজের অফিসিয়াল ওয়েব সাইটে গিয়ে দেখে নিতে পারেন।

বাংলাদেশ থেকে শ্রীলঙ্কার দূরত্ব অনেকটাই দূর। বাংলাদেশ থেকে শ্রীলংকার আকাশ পথের দূরত্ব ২,১৪০ কিলোমিটার। এর জন্য অনেকেই অনলাইনে অনুসন্ধান করেন বাংলাদেশ থেকে শ্রীলংকা যেতে কত সময় লাগে। এখান থেকে জেনে নিতে পারবেন বাংলাদেশ থেকে শ্রীলংকা যেতে কত সময় লাগে।

বাংলাদেশ থেকে শ্রীলংকা যেতে ওয়ান স্টপ ফ্লাইটে সময় লাগে ৫ ঘন্টা ৪৫ মিনিট থেকে ৬ ঘন্টার মত।
বাংলাদেশ থেকে শ্রীলংকা যেতে ননস্টপ ফ্লাইটে সময় লাগে ২ থেকে ৩ ঘন্টার মত। বাংলাদেশ টু শ্রীলংকা বিমান ভাড়া কত

শ্রীলঙ্কা ভ্রমণ খরচ

শ্রীলংকায় যারা বেড়াতে আসতে চান তাদের জন্য লিখছি। আমার আগের পোস্টে এক জন ব্লগার মন্তব্য করেছেন কি ভাবে শ্রীলংকায় বেড়াতে আসা যায় তা জানাতে । শ্রীলঙ্কা ভ্রমণ খরচ

বিদেশে ভ্রমণ করতে হলে ২ টি জিনিস থাকতেই হবে । ১. সময় ২. টাকা। ছাত্র জীবনে প্রচুর সময় থাকে। হাতে থাকে না টাকা । আবার কর্ম জীবনে অনেকের হাতেই বেশ টাকা থাকে থাকে। কারো কারো আবার বেড়ানোর ইচ্ছেও থাকে। কিন্তু সময় করে উঠতে পারেন না অনেকেই। তাই বিদেশ ঘোরা হয় না।

কম টাকা খরচ করে শ্রীলংকা বেড়াতে চাইলে আসতে হবে ভারত হয়ে। একটি পাসপোর্ট করে তাতে ভারতের ডবল এন্ট্রি ভিসা লাগাতে হবে । তারপর ঢাকায় অবস্থিত শ্রীলংকার হাইকমিশনে গিয়ে শ্রীলংকার ভিসা নিতে হবে। এক সময় শ্রীলংকায় অন এরাইভাল ভিসা দিত । সেটা এখন আর দেয় না। তাই ভিসা নিয়ে যাওয়াই ভাল।

কলকাতা থেকে ট্রেনে চেন্নাই গিয়ে সেখান থেকে বিমানে করে কলম্বো যেতে হবে। বিমানের ভাড়া খুব বেশী নয়। কলম্বো আসার পর বাসে বা ট্রেনে শ্রীলংকার যে কোন জায়গায় যেতে পারবেন। পর্যটন এদেশের প্রধান ব্যবসা হওয়াতে সবাই আপনাতে সহযোগিতা করবে । শ্রীলঙ্কা ভ্রমণ খরচ

আর যদি কোন ক্যাব বা থ্রিহুইলারে চড়তে চান মিটার যুক্ত বাহন ব্যবহার করুন। আগে মিটার যুক্ত বাহন কম ছিল । এখন অনেক মিটারযুক্ত বাহন পাবেন। এতে করে দরাদরি এড়ানো যাবে। থাকার জন্য সব দামের হোটেল পাবেন। শ্রীলঙ্কা ভ্রমণ খরচ

যারা বিমানে ঢাকা থেকে আসতে চান তারা মিহিন লংকা এয়ার লাইন্স ব্যবহার করতে পারেন। এটা শ্রলংকার বিমান। এছাড়া জেট এয়ারওয়েজে দিল্লি হয়ে কলম্বো আসা অনেক সহজ আর খরচও কম। শ্রীলঙ্কা ভ্রমণ খরচ

আর একটি কথা। কলম্বোতে নেমে একটি লোকাল সিম কার্ড নিতে হবে। কারণ আপনার মোবাইলে হয়তো রোমিং করা আছে। কিন্তু তাতে খরচ পড়বে অনেক। দরকার কি অযথা অপচয় করার । বিমান বন্দরের এরাইভাল লাউঞ্জের বাইরে আসার আগে দেখবেন ২টি সিম কার্ডের বুথ। একটি হল ডায়ালগ আরেকটি মোবিটেল।

আমি আপনাকে মোবিটেল এর সিম নিতে বলব। কারণ এর দ্বারা বিদেশের কল কম খরচে দেয়া যায়। নেট ব্যবহার করা যায় অনেক সহজে। আর কারো কোন তথ্যের দরকার হলে আমাকে মন্তব্য করে জানাতে পারেন। আর কেউ যদি এখানে এসে কিছু জানতে চান আমাকে ফোন করলে আমি বরং খুশীই হবো।

শ্রীলংকা টু মালদ্বীপ বিমান ভাড়া

ভ্রমণকারীদের জন্য মালদ্বীপ একটি জনপ্রিয় দেশ। কারণ মালদ্বীপে সুন্দর সুন্দর পর্যটক কেন্দ্র রয়েছে। মালদ্বীপ দক্ষিণ এশিয়ায় অবস্থিত ভারত মহাসাগরের একটি দ্বীপ। রাজধানীর নাম হলো মালে। শ্রীলংকা টু মালদ্বীপ বিমান ভাড়া

এ দেশকে বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দরতম এবং নিচু দেশ বলা হয়। অনেকেই বিভিন্ন দেশ থেকে মালদ্বীপে ভ্রমণ করতে চলে আসে। এবং শ্রীলংকান থেকে মালদ্বীপে যাওয়া অনেকটাই সহজ। এবং অনেক কম খরচে যাওয়া যায়। শ্রীলংকা টু মালদ্বীপ বিমান ভাড়া

প্রত্যেকেই এখন বিমান পথে ব্যবহার করে শ্রীলংকা থেকে মালদ্বীপ চলে যাচ্ছে। কারণ মালদ্বীপে বিভিন্ন এলাকা ছোট ছোট দ্বীপ নিয়ে গঠিত। ভ্রমন প্রিয় মানুষরা রয়েছে তারা মালদ্বীপের এই সৌন্দর্য উপভোগ করতে যায়। কিন্তু বিমানে শ্রীলংকা থেকে মালদ্বীপ যেতে কত টাকা খরচ হবে এ তথ্য অনেকেই জানেনা। শ্রীলংকা টু মালদ্বীপ বিমান ভাড়া কত জানতে এই পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকুন।

আপনি শ্রীলংকা থেকে মালদ্বীপ যেতে চাইলে সম্পূর্ণ বিমান ভাড়া চাহিদার উপর নির্ভর করবে। কারণ ভ্রমণের সময় গুলো বিমান ভাড়া অনেক বেশি থাকে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ডিসেম্বর থেকে মার্চ পর্যন্ত ভাড়া দ্বিগুণ হয়ে যায়।  শ্রীলংকা টু মালদ্বীপ বিমান ভাড়া

বিভিন্ন কারণবশত হঠাৎ করেই বিমান ভাড়া উঠানামা করতে পারে। শ্রীলংকা থেকে মালদ্বীপ যেতে একটু কম খরচ হয়। বর্তমানে কয়েকটি বিমান শ্রীলংকা থেকে মালদ্বীপের উদ্দেশ্যে যাচ্ছে। এ বিমান গুলোতে চাহিদার উপর ভিত্তি করে কয়েকটি ক্যাটাগরিতে টিকিট বিক্রি করে থাকে।

শ্রীলংকা এয়ারলাইন্স বিমান ভাড়া ১৫ হাজার টাকা থেকে ৩০ হাজার টাকা। ফ্লাই দুবাই এয়ারলাইন্স বিমান ভাড়া ১৩ হাজার টাকা থেকে ২৫ হাজার টাকা। এয়ার এরাবিয়া এয়ারলাইন্স বিমান ভাড়া ১২ হাজার টাকা থেকে ২৪ হাজার টাকা। শ্রীলংকা টু মালদ্বীপ বিমান ভাড়া

বর্তমানে কয়েকটি বিমান প্রতিনিয়ত শ্রীলংকা থেকে মালদ্বীপের উদ্দেশ্যে যাতায়াত করতেছে। এই বিমান গুলোর মাধ্যমে খুব সহজেই দ্রুত শ্রীলংকা থেকে মালদ্বীপ পৌঁছানো যায়। অনেকে ভ্রমণ করার জন্য অথবা প্রয়োজনীয় কাজে মালদ্বীপ যাওয়ার আগে বিভিন্ন তথ্যগুলো জানার চেষ্টা করে। 

অর্থাৎ কোন কোন বিমান যায় এই প্রশ্নগুলো অনেকেরই জানা থাকে না। দেখে নিন শ্রীলংকা থেকে মালদ্বীপ যাওয়ার বিমানগুলো। মান্থা এয়ার। এয়ার এরাবিয়া। ফ্লাই দুবাই। শ্রীলংকা এয়ারলাইন্স।

শ্রীলংকা থেকে প্রতিনিয়ত কয়েকটি ফ্লাইট এর মাধ্যমে ইয়ার এরাবিয়ান এয়ারলাইন্স মালদ্বীপের উদ্দেশ্যে যাতায়াত করে। অনেক মানুষ রয়েছে তারা এই বিমানের মাধ্যমে ভ্রমণের উদ্দেশ্যে অথবা কাজের জন্য মালদ্বীপ চলে যাচ্ছে। শ্রীলংকা টু মালদ্বীপ বিমান ভাড়া

বেশিরভাগ ক্ষেত্রে সবাই সঠিক বিমান ভাড়া সম্পর্কে জানা থাকে না। অর্থাৎ আপনি এয়ার এরাবিয়া এয়ারলাইন্সে শ্রীলংকা থেকে মালদ্বীপ যেতে বিমান ভাড়া খরচ হবে ১২ হাজার টাকা থাকে ২৪ হাজার টাকা। শ্রীলংকা টু মালদ্বীপ বিমান ভাড়া

মালদ্বীপ যাওয়ার জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় হলো শ্রীলঙ্কান এয়ারলাইন্স। অন্যান্য বিমানের তুলনায় এ বিমানটি উন্নত থাকায় টিকিট সংগ্রহ করতে খরচ একটু বেশি পড়ে যায়। প্রতিনিয়ত এই বিমান শ্রীলঙ্কান থেকে মালদ্বীপের উদ্দেশ্যে চলাচল করে।  শ্রীলংকা টু মালদ্বীপ বিমান ভাড়া

প্রত্যেকের বিমানে যাওয়ার আগে সঠিক বিমান ভাড়া জেনে নেয়া উচিত। অর্থাৎ আপনি যদি  শ্রীলঙ্কান এয়ারলাইন্স ব্যবহার করে শ্রীলংকা থেকে মালদন তাহলে আপনার বিমান ভাড়া খরচ হবে ১৫ হাজার টাকা থেকে ৩০ হাজার টাকা।

বাংলাদেশ থেকে শ্রীলঙ্কা দূরত্ব

সাম্প্রতিক সময়ে শ্রীলঙ্কার বর্তমান এই দুর্দশার সঙ্গে সম্ভবত চীনের নামই সবচেয়ে বেশি উচ্চারিত হচ্ছে। ন্যাশ ডেইলি, নাইটফেম, প্রজেক্টসিন্ডিকেট ইত্যাদি জনপ্রিয় সব কন্টেন্ট ক্রিয়েটরদের বানানো ভিডিও দিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম সয়লাব লাখ লাখ শেয়ার কমেন্ট পাচ্ছে। 

টুইস্টভরা এসব ভিডিও। তবে এর সাথে চীনের নামই উচ্চারিত হচ্ছে বেশি। আর এ কারণে অনেকে আবার চীন থেকে ঋণ নিয়ে দেশীয় প্রকল্প বাস্তবায়নের ঘোরবিরোধী। বাংলাদেশ থেকে শ্রীলঙ্কা দূরত্ব

অনেকে মনে করছেন, চীন শ্রীলঙ্কাকে ইচ্ছে করে অনেক টাকা ধার দিয়ে ঋণের জালে আবদ্ধ করে ফেলেছে। আর বোকা শ্রীলঙ্কাও বাছবিচার না করে বিশাল বিশাল অপ্রয়োজনীয় প্রকল্পগুলো হাতে নিয়ে সেটার মাশুল দিচ্ছে এখন। বাংলাদেশ থেকে শ্রীলঙ্কা দূরত্ব

কিন্তু আসল ঘটনা কী! এপ্রিল পর্যন্ত চীনের কাছে শ্রীলঙ্কার স্টক ঋণ মাত্র ১০ শতাংশ। এমনকি জাপানও তার থেকে বেশি ঋণ দিয়েছে শ্রীলঙ্কাকে। অন্যদিকে, শ্রীলঙ্কার বেশির ভাগ বাহ্যিক ঋণের  বাংলাদেশ থেকে শ্রীলঙ্কা দূরত্ব

স্টক আন্তর্জাতিক পুঁজিবাজারে পাওনা, যা প্রায় ৪৭ শতাংশ! আরও প্রায় ২২ শতাংশ বহুপাক্ষিক উন্নয়ন ব্যাংকগুলোর হাতে। তার মানে দেখা যাচ্ছে, শ্রীলঙ্কার এই দুর্দশার জন্য চীনের অবদানের আগে আন্তর্জাতিক পুঁজিবাজার, উন্নয়ন ব্যাংকগুলো, জাপানের নাম আসা উচিত। বাংলাদেশ থেকে শ্রীলঙ্কা দূরত্ব

বিবিসিসহ বেশ কয়েকটি জার্নাল মোটাদাগে শ্রীলঙ্কার এই সমস্যার মূল কারণগুলো চিহ্নিত করেছে এভাবে- রাষ্ট্রপতি গোটাবায়া রাজাপাকসের অধীনে শ্রীলঙ্কার বর্তমান সরকার তার দেশে বড় ধরনের কর কমিয়েছে। ব্যক্তিগত কর ও প্রতিষ্ঠানের কর উভয়ই তার আওতাভুক্ত ছিল।  বাংলাদেশ থেকে শ্রীলঙ্কা দূরত্ব

অতিমাত্রায় কর কমানোর ফলে সরকারের আয় কমে রাজস্ব ও রাজস্বনীতিকে প্রভাবিত করেছে। ফলে বাজেট ঘাটতি বেড়েছে। কিন্তু বিভিন্ন সরকারি খরচ তো সে অনুপাতে কমেনি বরং বেড়েছে।  বাংলাদেশ থেকে শ্রীলঙ্কা দূরত্ব

এবং সেই অতিরিক্ত খরচ মেটানোর জন্য শ্রীলঙ্কার কেন্দ্রীয় ব্যাংক অতিরিক্ত টাকা ছাপতে শুরু করে। যদিও আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) অর্থ ছাপানো বন্ধ করার জন্য ও পাশাপাশি সরকারি খরচ কমানোর জন্য, সুদের হার বাড়ানো ও কর বাড়াতে শ্রীলঙ্কান সরকারকে পরামর্শ দিয়েছিলো। 

সেইসঙ্গে আইএমএফ সতর্ক করে দিয়েছিলো যে টাকা ছাপানো অব্যাহত থাকলে একটি অর্থনৈতিক বিস্ফোরণ হতে পারে। সেটাই হলো শ্রীলঙ্কার ক্ষেত্রে। প্রয়োজনের অতিরিক্ত টাকা যদি মার্কেটে বিচরণ করে, সেটা মূল্যস্ফীতি তৈরি করে। বাংলাদেশ থেকে শ্রীলঙ্কা দূরত্ব

২. ২০২১ সালের এপ্রিলে, রাষ্ট্রপতি গোটাবায়া রাজাপাকসে ঘোষণা করেছিলেন, শ্রীলঙ্কা কেবলমাত্র কৃষি রাসায়নিক ভিত্তিক সার সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করে জৈব চাষের অনুমতি দেবে। পরিবেশ আগে না অর্থনীতি আগে, দীর্ঘসময় ধরে চলা  বাংলাদেশ থেকে শ্রীলঙ্কা দূরত্ব

এই বিতর্কের পরিপ্রেক্ষিতে শুধুমাত্র এই সার নিষেধাজ্ঞার ফলে শ্রীলঙ্কায় চা উৎপাদন কমে যায় প্রায় ৪২৫ মিলিয়ন ডলার। শ্রীলঙ্কার অন্যতম প্রধান রফতানি পণ্য হলো এই চা। সুতরাং হঠাৎ এমন প্রসূত নীতির ফলে শুধুমাত্র প্রথম ছয় মাসের মধ্যে চাল উৎপাদনে ২০ শতাংশ হ্রাস পায়। 

ধান উৎপাদনে পূর্বে অর্জন করা স্বয়ংসম্পূর্ণতাকে উল্টিয়ে ৪৫০ মিলিয়ন ডলার এর ধান আমদানি করতে বাধ্য হয়। একবার ভাবুন আমাদের তৈরি পোশাক যদি হঠাৎ করে এভাবে ধসে পড়ে আমাদের কি অবস্থা হবে? রফতানি করে যদি ডলারই না পায়, তাহলে একটি দেশ কিভাবে বিদেশি ঋণ পরিশোধ করবে আর আমদানি করবে?

৩. আবার বড় বড় প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য শ্রীলঙ্কাকে অনেক নামিদামি জিনিস আমদানি করতে হয়। এসব আমদানির জন্য প্রয়োজন প্রচুর ডলারের। আমদানির বিপরীতে রফতানি কম হওয়ায়, ২০২২ সালের মার্চ পর্যন্ত বৈদেশিক রিজার্ভ ২.৩ বিলিয়ন ডলারে নেমে যাওয়ার কারণে শ্রীলঙ্কাকে দেউলিয়া হওয়ার দ্বারপ্রান্তে নিয়ে যায়, যা বিদেশি ঋণের দায় পরিশোধের জন্য অপর্যাপ্ত।

২০২১ এর নভেম্বরের শেষে শ্রীলঙ্কার বৈদেশিক রিজার্ভ মাত্র ১.৫ বিলিয়ন ডলারে নেমে এসেছে যা মাত্র এক মাসের মূল্যের আমদানির জন্য যথেষ্ট। কারণ শুধুমাত্র ২০২২ সালের জন্য শ্রীলঙ্কাকে ৭ বিলিয়ন ডলার বৈদেশিক ঋণ ও আরো এক বিলিয়ন ডলার আন্তর্জাতিক বন্ড (ISB) পরিশোধ করতে হবে। আবার 

আমাদের মতো শ্রীলঙ্কার এত বিশাল জনগোষ্ঠী প্রবাসে থাকে না কিংবা বিদেশ থেকে ডলার পাঠায় না যাতে করে আমদানি-রফতানির গ্যাপ সহজে পূরণ করতে পারবে। ইউক্রেন রাশিয়া যুদ্ধ, আমদানিনির্ভরের ফলে জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধির কারণে শ্রীলঙ্কায় সামাজিক অস্থিরতা ও প্রতিবাদ দেখা দেয়।

৪. শ্রীলঙ্কার অন্যতম প্রধান আয়ের ক্ষেত্র পর্যটন খাত যা আবার ২০১৯ সালের সন্ত্রাসী হামলার দ্বারা মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। তারপরে ‘মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা’ হিসেবে কোভিড-১৯ মহামারী 

এটিকে পুনরুদ্ধার করা থেকে বাধা দেয়। জুন ২০১৯ এ বিশ্বব্যাংকের মতে, শ্রীলঙ্কার অর্থনীতি ও এর জনগণের জীবনে কোভিড-১৯ মহামারীর ব্যাপক ক্ষতি সত্ত্বেও, ২০২১ সালে অর্থনীতি পুনরুদ্ধার করবে এমন ধারণা পোষণ করা হলেও সেটা বাস্তবে হয়নি। 

যদিও কিছু কিছু ক্ষেত্রে সেই ক্ষতি কাটিয়ে উঠবার ইতিবাচক লক্ষণ এরই মধ্যে পরিলক্ষিত হচ্ছে, কিন্তু শ্রীলঙ্কার আত্মনির্ভরশীলতা গড়ে তুলতে ও ভবিষ্যতে বিদেশি ঋণের ওপর উচ্চ নির্ভরতা এড়াতে যথাযথ কর আরোপকে অত্যন্ত উৎসাহিত করা হয়েছে।

নগদ সঙ্কটে পড়া শ্রীলঙ্কা তার বিশাল চীনা ঋণের বোঝা পুনরায় নির্ধারণ করতে চেয়েছে আর চীন তাতে সম্মতি দিয়েছে। পাশাপাশি বর্তমান অবস্থা সামাল দেবার জন্য শ্রীলঙ্কা ভারত ও চীন উভয়ের কাছেই ফের হাত পাতে।

অনেকটা বাংলাদেশের মতো। অর্থনৈতিক মন্দা আর উন্নয়নের মুলা ঝুলিয়ে সরকারের বড় বন্ধু ভারতকে ওভারকাম করে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার ধার নিচ্ছে চীনের কাছ থেকে। চীন হচ্ছে শ্রীলঙ্কার সবচেয়ে বড় দ্বিপাক্ষিক (একক) ঋণদাতা। 

২০২১ সালের এপ্রিল পর্যন্ত শ্রীলঙ্কার ৩৫ বিলিয়ন ডলারের বৈদেশিক ঋণের প্রায় ১০ শতাংশ চীনের ছিল। অবশ্য অর্থনীতিবিদরা বলেছেন চীনের মোট ঋণের পরিমাণ অনেক বেশি হতে পারে। শ্রীলঙ্কা অবকাঠামো তৈরির জন্য চীনের কাছ থেকে প্রচুর ধার নিয়েছে। 

যেমন দক্ষিণ শ্রীলঙ্কায় একটি বন্দর নির্মাণের জন্য ১.৪ বিলিয়ন ডলারের ঋণ পরিশোধ করতে অক্ষম হলে ২০১৭ সালে একটি চীনা কোম্পানির কাছে ৯৯ বছরের জন্য লিজ দিতে বাধ্য হয়েছিলো। এটি কি চীনের ইচ্ছাকৃত ঋণের ফাঁদ নাকি শ্রীলঙ্কার অভ্যন্তরীণ দুর্নীতি, অক্ষমতা সেটা নিয়ে তর্ক-বিতর্ক হতে পারে। 

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত সতর্ক করেছিল যে হাম্বানটোটা বন্দর, অত্যাবশ্যক পূর্ব-পশ্চিম আন্তর্জাতিক শিপিং রুট বরাবর অবস্থিত, ভারত মহাসাগরে চীনকে একটি সামরিক আধিপত্য দিতে পারে। আমেরিকা ও ভারতের এই সাবধান করা যতটা না অর্থনীতিক তার চাইতে বেশি সামরিক বলে গুঞ্জন রয়েছে।

জানুয়ারিতে বিবিসির একটি রিপোর্টের শিরোনাম ছিল- ""Colombo Port City: A new Dubai or a Chinese Enclave?" Enclave?" ঊহপষধাব মানে ছিটমহল। খবরটি দাবি করছে যে, শ্রীলঙ্কার বন্দর এলাকায় বিস্তৃৃত এলাকাজুড়ে মাটি ভরাট করে যে নতুন শ্রীলঙ্কা জন্ম নিচ্ছে 

সেটি হতে যাচ্ছে দেশটির জন্য ‘খেলা বদলে দেওয়ার মত ঘটনা’, যে কারণে প্রতিবেশী রাষ্ট্রসমূহ বিশেষ করে হংকং ও সিঙ্গাপুরের মতো আন্তর্জাতিক বন্দর শহরগুলোর কপালে ভাঁজ পড়ছে কারণ এই প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে শ্রীলঙ্কার অবস্থাতো বদলাবেই সেই সঙ্গে অসুবিধায় পড়বে এসব বন্দরনগরীগুলোও। 

সাগর ভরাট করে ৬৬৫ একর (২.৬ বর্গকিলোমিটার) ভূমি উদ্ধারের জন্য শ্রীলঙ্কা দায়িত্ব দিয়েছে চায়না হার্বার ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানিকে, যারা এখানে বিনিয়োগ করছে ১৪০ কোটি ডলার। তবে এর বিনিময়ে এই চীনা কোম্পানিকে ৯৯ বছরের জন্য দিয়ে দিতে হচ্ছে মোট ভূমির ৪৩ শতাংশ।

এই মুহূর্তে বিশ্লেষকরা চীন থেকে বাংলাদেশের অতিরিক্ত ধার নিয়ে উন্নয়নের রূপক বাতচিতকে শ্রীলঙ্কার সাথে তুলনা করছেন। তবে মজার ব্যাপার হলো রাজাপাকসে পরিবার শ্রীলঙ্কার রাজনীতিতে এই মুহূর্তে অভিশপ্ত নাম হলেও তারা কিন্তু জনগণের ভোটের মাধ্যমেই ক্ষমতায় এসেছে। সেই অর্থে বাংলাদেশ তার উল্টো। শ্রীলঙ্কা বাংলাদেশ থেকে খুব বেশি দূরের দেশ নয়। 

উপমহাদেশের কোনো একটি দেশে কোনো নেতিবাচক পরিবর্তন ঘটলে তার প্রভাব ও ছায়া দুটোই বাকি দেশগুলিতে পড়ে থাকে। বাংলাদেশ নিয়েও যথেষ্ট সতর্ক হওয়ার কথা বলছেন অর্থনীতিবিদরা। চলমান মেগা প্রকল্পসমূহ অতি দ্রুত শেষ করে সেগুলোকে লাভজনক করে তুলে বাংলাদেশকে যতো দ্রুত ‘ঋণমুক্ত’ করা যায় সেদিকেও নজর দেওয়ার কথা বলা হচ্ছে। 

কিন্তু কথাতো সেখানেই, শ্রীলঙ্কার মতো নেতিবাচক উদাহরণ যদি আমাদের সামনে থাকে এবং শ্রীলঙ্কায়, যা ঘটেছে, যেভাবে দেশটি আজকের অবস্থায় এসেছে সেসব ধর্তব্যে এনে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে সেসব ঘটতে না দিলেই যে বিপদমুক্তি, সেটা বোঝার জন্য তো আর অর্থনীতির পণ্ডিত হওয়ার প্রয়োজন নেই, সাদা চোখেই এসব বোঝা যাওয়ার কথা।

চীনের অর্থে বাংলাদেশের অনেক মেগা প্রকল্প শেষ হবার নির্দিষ্ট মেয়াদ বারবার বাড়ানো হচ্ছে। শ্রীলঙ্কা একযুগের বেশি সময় ধরে তাদের দেশে বেশ কিছু মেগা প্রকল্প হাতে নিয়েছে। এর মধ্যে সমুদ্রবন্দর, বিমানবন্দর, রাস্তা এবং আরও নানা ধরনের প্রকল্প রয়েছে, যেগুলো বর্তমানে অপ্রয়োজনীয় ও অতিবাহুল্য বলে বিবেচিত হচ্ছে। 

দেশি-বিদেশি বিভিন্ন উৎস থেকে দেদার ঋণ নিয়েছে শ্রীলঙ্কার বিভিন্ন সরকার। যার কারণে তাদের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ধীরে ধীরে খালি হতে থাকে। সেদেশের অর্থনীতিবিদদের ভাষ্য, গত ১৫ বছর ধরে শ্রীলঙ্কায় সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ তেমন একটি হয়নি। বিদেশি বিনিয়োগের পরিবর্তে বিভিন্ন সরকার ঋণ করার প্রতি মনোযোগী হয়েছে।

১৯৪৮ সালে স্বাধীনতা লাভের পর থেকে কখনো এতটা দুরবস্থায় পড়েনি দেশটি। বৈদেশিক ঋণের ভারে জর্জরিত শ্রীলঙ্কা। পরিস্থিতি এমন অবস্থায় ঠেকেছে যে তারা নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের আমদানি ব্যয় মেটাতে পারছে না। খবরে বলা হচ্ছে- জিনিসপত্রের দাম এখন আকাশছোঁয়া। কাগজের অভাবে 

দেশটির স্কুল পর্যায়ের পরীক্ষা বাতিল করতে বাধ্য হয়েছে কর্তৃপক্ষ। কারণ, কাগজ আমদানি করার মতো বৈদেশিক মুদ্রা তাদের কাছে নেই। জ্বালানি তেলের তীব্র সঙ্কট তৈরি হয়েছে দেশটিতে। তেল সংগ্রহের জন্য হাজার-হাজার মানুষ লাইনে ভিড় করেছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে দেশের পেট্রোল পাম্পগুলোতে সেনাবাহিনী মোতায়েন করেছে দেশটির সরকার। কারণ, জ্বালানি তেল আমদানি করার জন্য বৈদেশিক মুদ্রা নেই শ্রীলঙ্কার কাছে। 

ইরানের কাছ থেকে জ্বালানি তেল আমদানি বাবদ আড়াই শ’ মিলিয়ন ডলার পরিশোধ করতে পারেনি শ্রীলঙ্কা। এর বিনিময়ে প্রতি মাসে পাঁচ মিলিয়ন ডলারের চা ইরানে রফতানি করবে দেশটি। এভাবে ধীরে ধীরে সে টাকা পরিশোধ করা হবে।

ভিয়েতনাম কাজের ভিসা ২০২৪

যারা একটু স্মার্টলি কাজ করতে চান তাদের জন্য রয়েছে জুতার শোরুম গুলাতে কাজ। সেখানে আন্তর্জাতিক অনেক ব্র্যান্ড রয়েছে  যেমন পুমা,নাইকি ইত্যাদি শোরুম গুলাতে সেলস ম্যান হিসেবে কাজ করতে পারেন, তবে এক্ষেত্রে আপনাকে ইংলিশে কথা বলতে পারতে হবে। 

এখন প্রশ্ন হলো ভিয়েতনামে এতো লোক থাকতে আপনাকে কেনো এই কাজ দেবে তারা? উত্তর খুবই সহজ, আপনি ফরেইনার দের সাথে ইংলিশে কমিউনিকেশন করতে পারছেন এটাই কাজ দেয়ার অন্যতম কারণ। তবে এই কাজের বেতন একটু কম ২০০-৩০০ ডলার মতো বেতন পাবেন যা বাংলাদেশি টাকায় ২৫ হাজার থেকে ৩৫ হাজার টাকা মতো। 

আবার যারা জুতার ফ্যক্টরিতে কাজ করবেন ত্যাদের বেতন ৪০০-৫০০ ডলারের মতো হবে। তবে এটা কোনো সাধারন ফ্যাক্টরি নয়, পুমা,নাইকি যে কত বড় ব্র্যান্ড তা আমরা সবাই কম বেশি জানি। এশিয়া মহাদেশের মধ্যে ভিয়েতনামের জুতার মান অনেক ভালো এবং তারা মিলিয়ন মিলিয়ন ডলারের জুতা বিক্রি করে থাকে সুতরাং এখানে আপনি অনায়াসে কাজ করতে পারেন। 

ভিয়েতনামে সবচেয়ে বেশি কাজ গার্মেন্টস কোম্পানিতেই হয়ে থাকে। শীতপ্রধান দেশ হবার কারনে সেখানে গার্মেন্টস পন্যের প্রচুর চাহিদা রয়েছে। আপনার যদি গার্মেন্টস সেক্টরে কাজ করার ইচ্ছা থাকে বা দক্ষতা থাকে তবে আপনি ভিয়েতনামে গার্মেন্টস ভিসায় যেতে পারেন। এই কাজের বেতন ও গড়ে বাংলাদেশি টাকায় ৫০-৬০ হাজার মতো হয়ে থাকে। 

সব শেষে বলা যায় ভিয়েতনামে গিয়ে আপনি অনায়াসে চাইলেই ৪০০-৫০০ ডলার বেতনের কাজ করতে পারবেন।  ভিয়েতনাম কাজের ভিসা ২০২৪

ভিয়েতনামে যদি আপনি সরাসরি কাজের ভিসা পেতে চান তবে সেখানকার কোম্পানি থেকে ইনভাইটেশন লেটারের প্রয়োজন হয়। তবে বাংলাদেশ থেকে বর্তমানে মাত্র ২-৫% মানুষ সরাসরি কাজের ভিষায় যাচ্ছে বাকিরা সবাই টুরিস্ট ভিসায় গিয়ে তারপর ওখান থেকে কাজের ভিসা করে নিচ্ছে।

ভিয়েতনামের ভিসা পেতে যে যে কাগজপত্র লাগবে মূল পাসপোর্ট  পাসপোর্ট সাইজের ছবি মেডিক্যাল রিপোর্ট পুলিশ ক্লিয়ারেন্সের দরকার নেই ভিসা প্রসেসিং এ সর্বমোট ২ মাস মতো সময় লাগবে এটা একদম ফ্লাইট অবদি সময়। তবে টুরিস্ট ভিসার ক্ষেত্রে ১০ থেকে ১৫ দিনের মধ্যেই কাজ কমপ্লিট হয়ে যায়।  ভিয়েতনাম কাজের ভিসা ২০২৪

ভিয়েতনামে যেহেতু অনেকেই টুরিস্ট ভিসায় যাচ্ছে তাই আগে টুরিস্ট ভিসার খরচ কেমন তা জানা যাক। ওয়ার্ক পারমিট ভিসার চাইতে টুরিস্ট ভিসায় খরচ কম, বর্তমানে ২ লাখ ৫০ হাজার থেকে ২ লাখ ৮০ হাজার টাকার মতো লাগবে। আর যারা সরাসরি ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় কনট্রাক্ট করে যাচ্ছে তাদের ৩ লাখ ৫০ হাজার থেকে শুরু করে ৪ লাখ টাকার মতো খরচ হচ্ছে। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন