ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ পদ্ধতি

ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ যেকোনো ইউনিয়ন ডিজিটাল অফিসে এনআইডি কার্ড, জন্ম তারিখ ও খতিয়ান নম্বর ব্যবহার করে। নিবন্ধনের পর এই পোর্টালে লগইন করে অথবা ইউনিয়ন ডিজিটাল অফিসে গিয়ে ভূমির উন্নয়ন কর দিতে পারবেন। ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ

ভূমি উন্নয়ন কর (খাজনা)

এতে নির্ধারিত জায়গায় জমির বিস্তারিত পরিচয় দিতে হবে। আবেদনে নাম, ঠিকানা, রেজিস্ট্রি ক্রয় দলিলের নম্বর ও সাল স্পষ্ট থাকতে হবে।

ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ পদ্ধতি

ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ অনলাইন পোর্টাল www.land.gov.bd অথবা www.ldtax.gov.bd এ ঢুকে NID ও মোবাইল ফোন নম্বর এবং জন্ম তারিখ এন্ট্রি করার মাধ্যমে: কল সেন্টার নম্বর ১৬১২২ অথবা ৩৩৩ এ ফোন করে NID নম্বর, জন্ম তারিখ এবং জমির তথ্য প্রদান করার মাধ্যমে;

NID ব্যবহার করে যেকোন ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার (UDC) এর মাধ্যমে। রেকর্ড/খারিজ খতিয়ানের কপি। পূর্ববর্তী দাখিলার কপি। পাসপোর্ট সাইজের ছবি ০১ কপি। জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি। সচল মোবাইল নম্বর

আরো পড়ুন: অনলাইন ভূমি উন্নয়ন কর (হোল্ডিং ট্র্যাকিং) সেরা গাইড

হোল্ডিং রেজিষ্ট্রেশনের কাজ চলমান রয়েছে। গত ১ জুলাই, ২০২১ খ্রিঃ তারিখ হতে জমির খাজনা অনলাইনে গ্রহণ করা হচ্ছে। সরকার নির্ধারিত সময়ের মধ্যে রেজিষ্ট্রেশন না করলে পরবর্তীতে আপনার জমির খাজনা আদায় করে জমির মালিকানা প্রমাণ করা নিয়ে জটিলতা তৈরি হবে। 

বর্ণিত কাগজপত্র দিয়ে নিজে অথবা সংশ্লিষ্ট অফিসে গিয়ে জমির মালিকানা প্রতিষ্ঠার জন্য কোন ‘ফি’ ছাড়াই দ্রুত রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করুন।

ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ অনলাইনে

ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ কোনো জমির ভোগদখল ধরে রাখার জন্য সেই জমির খাজনা পরিশোধ করা অপরিহার্য। কিন্তু এই খাজনা বা কর জমা দিতে অনেক ঝামেলার মুখোমুখি হতে হয় আমাদের। তবে বর্তমানে সহজে ভূমিসংক্রান্ত সেবা দিতে এরই মধ্যে বাংলাদেশে ভূমি উন্নয়ন  ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ

কর ডিজিটাল সফটওয়্যার ব্যবস্থাপনা তৈরি হয়েছে। এর আওতায় উপজেলা ভূমি অফিস, ইউনিয়ন ভূমি অফিস, সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারে যোগাযোগ করে জমির হোল্ডিং রেজিস্ট্রেশন বা মালিকানার নিবন্ধন করা যাবে।

এতো দিন খাজনা বা ভূমি উন্নয়ন কর প্রধানত নগদে পরিশোধ করা হতো। পাশাপাশি অনলাইনেও পরিশোধ করা যেত। তবে সরকার আগামী পহেলা বৈশাখ (১৪ এপ্রিল) থেকে ‘ক্যাশলেস ভূমি উন্নয়ন কর ব্যবস্থা’ চালু করছে। 

ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ ফলে খাজনা নগদ পরিশোধের সুযোগ আর থাকছে না; অনলাইনে পরিশোধ বাধ্যতামূলক। এজন্য এই ওয়েবসাইটে গিয়ে খাজনা পরিশোধ করতে বলেছে ভূমি মন্ত্রণালয়।

জমির খাজনা অনলাইনে পরিশোধের জন্য নিবন্ধন অপরিহার্য। সহজে ভূমিসংক্রান্ত সেবা দিতে এরই মধ্যে বাংলাদেশে ভূমি উন্নয়ন কর ডিজিটাল সফটওয়্যার ব্যবস্থাপনা তৈরি হয়েছে। এর আওতায় নিম্নলিখিত কাগজপত্রসহ উপজেলা 

ভূমি অফিস, ইউনিয়ন ভূমি অফিস, সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারে যোগাযোগ করে জমির হোল্ডিং রেজিস্ট্রেশন বা মালিকানার নিবন্ধন করা যাবে। রেকর্ড/ খারিজ খতিয়ানের কপি পূর্ববর্তী দাখিলার কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি ১ কপি জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি সচল মোবাইল ফোন নম্বর

আরো পড়ুন: জন্ম নিবন্ধন যাচাই অনলাইন চেক Apps: সহজ পদ্ধতি ও সুবিধা

প্রদর্শিত হোল্ডিং এর ওপর কোনো আপত্তি থাকলে 'আপত্তি দাখিল' বাটনে ক্লিক করতে হবে; এরপর একটি ফরম পাওয়া যাবে। এই ফরমটি পূরণ করতে হবে। পূরণকৃত ফরমের 'হ্যাঁ' বাটনে ক্লিক করতে হবে এবং এটি দাখিল করতে হবে; এভাবে ধার্যকৃত ভূমি উন্নয়ন করের ওপর আপত্তি নিষ্পত্তি করা হবে।

অনলাইনে ভূমি উন্নয়ন কর প্রদানের জন্য 'অনলাইন পেমেন্ট' বাটনে ক্লিক করতে হবে; এরপর অনলাইন পেমেন্ট মাধ্যম (ই-চালান অথবা সোনানী পেমেন্ট যেকোনো একটি) নির্বাচন করতে হবে; তারপর পেমেন্ট মেথড (সোনালী ব্যাংক, কার্ড, মোবাই্ল ব্যাংকিং এর যে কোন ও একটি) নির্বাচন করতে হবে।

ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ কার্ডের মাধ্যমে ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ করার পদ্ধতি এরপর পাশে উল্লেখিত যে কোনো একটি কার্ড নির্বাচন করতে হবে। যথা ডাচ বাংলা ব্যাংক নেক্সাস/মাস্টার কার্ড/কিউ ক্যাশ/ভিসা/ক্রেডিট কার্ড; নির্বাচিত কার্ডে নিজের নম্বর, নাম কার্ড এক্সপায়ার তারিক, 

ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধসিকিউরিটি কোড পূরণ করতে হবে; একই সঙ্গে 'পে নাও' বাটনে ক্লিক করতে হবে; এরপর আপনার উল্লেখিত ব্যাংক থেকে আপনার মোবাইলে একটি ওটিপি (অন টাইম পাসওয়ার্ড) কোড আসবে। 

এই ওটিপি কোডের নির্দিষ্ট জায়গায় পাওয়া নম্বরটি লিখতে হবে; এপরপর সাবমিট বাটনে ক্লিক করতে হবে; এভাবে আপনার ভূমি উন্নয়ন কর পেমেন্ট করা সম্পন্ন হবে; এরপর পেমেন্ট সম্পন্ন হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে 'অনলাইন দাখিলা' ব্রাউজারে প্রদর্শিত হবে; 

ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ করা হয়েছে মর্মে প্রমানক হিসেবে আপনি ব্রাউজারে প্রদর্শিত 'অনলাইন দাখিলা'টি ডাউনলোড করে প্রিন্ট/সংরক্ষণ করতে পারবেন; একইভাবে অন্যান্য কার্ডের মাধ্যমে অনলাইন ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ করতে পারবেন।

আপনি যদি বিকাশের মাধ্যমে ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ করতে চান তাহলে প্রথমে আপনাকে মোবাইল ব্যাংক বিকাশ নির্বাচন করতে হবে। অত্পর 'পে উইথ বিকাশ' বাটন আসবে। এরপর যে মোবাইল নম্বর দিয়ে আপনার বিকাশ একাউন্ট নম্বরটি শূন্যস্থানে লিখতে হবে।

অতপর 'কনফার্ম' বাটনে ক্লিক করতে হবে; এরপর উক্ত মোবাইলে একটি বিকাশ ভেরিফিকেশন কোড দেখা যাবে এবং উক্ত বিকাশ ভেরিফিকেশন কোড প্রদান করে 'কনফার্ম' বাটনে ক্লিক করতে হবে এবং 

আপনাকে বিকাশের পিন কোড প্রদান করতে হবে; অতপর কনফার্ম বাটনে ক্লিক করতে হবে; এভাবে বিকাশ মোবাইল ব্যাংককিং এর মাধ্যমে পেমেন্ট সম্পন্ন হবে; 

অতপর পেমেন্ট সম্পন্ন হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আপনার 'অনলাইন দাখিলা' ব্রাউজারে প্রদর্শিত হবে; ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ করা হয়েছে মর্মে প্রমানক হিসেবে আপনি ব্রাউজারে প্রদর্শিত 'অনলাইন দাখিলা'টি ডাউনলোড করে প্রিন্ট/সংরক্ষণ করতে পারবেন।

ভূমি উন্নয়ন কর (খাজনা)

ভূমি উন্নয়ন কর বা খাজনা (Land Development Tax) হল একটি সরকার নির্ধারিত কর, যা জমির মালিকদের থেকে নেওয়া হয়। বাংলাদেশে, এটি ভূমির মালিকানার উপর নির্দিষ্ট পরিমাণ কর বা ফি, যা সরকারের রাজস্ব বৃদ্ধির জন্য নেওয়া হয়। 

আরো পড়ুন: জন্ম নিবন্ধন অনলাইন যাচাই -সহজ পদ্ধতি ও সুবিধাসমূহ ২০২৪

ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ মূলত কৃষি জমি, বাণিজ্যিক জমি বা আবাসিক জমির ওপর এই খাজনা ধার্য করা হয়। কৃষি জমি: কৃষিকাজের জন্য ব্যবহৃত জমির ওপর কম পরিমাণ কর ধার্য করা হয়।

বাণিজ্যিক জমি: ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য ব্যবহৃত জমির ওপর তুলনামূলকভাবে বেশি কর ধার্য করা হয়।
আবাসিক জমি: বসবাসের জন্য ব্যবহৃত জমির ওপরও নির্দিষ্ট পরিমাণ কর ধার্য করা হয়, যা স্থান ভেদে ভিন্ন হতে পারে।

ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ রশিদ

ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধের রশিদ (Land Development Tax Payment Receipt) হচ্ছে সেই দস্তাবেজ যা ভূমি কর পরিশোধের পরে প্রাপ্ত হয়। এটি মূলত ভূমি মালিকের জন্য প্রমাণ হিসেবে ব্যবহৃত হয় যে নির্ধারিত কর পরিশোধ করা হয়েছে। রশিদে সাধারণত নিম্নলিখিত তথ্যগুলো থাকে:

ভূমির মালিকের নাম ভূমির পরিমাণ ও অবস্থান নির্ধারিত করের পরিমাণ কর পরিশোধের তারিখ রশিদ নম্বর বা রেফারেন্স নম্বর সরকারি সংস্থার স্ট্যাম্প বা স্বাক্ষর

ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ আপনার যদি কোনো নির্দিষ্ট তথ্য বা নির্দেশনা প্রয়োজন হয় কীভাবে ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ করতে হয় বা রশিদ সংগ্রহ করতে হয়, তাহলে সংশ্লিষ্ট ভূমি অফিসে যোগাযোগ করতে পারেন, অথবা অনলাইন সিস্টেম ব্যবহার করে জমা দিতে পারেন।

ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ রশিদ হল একটি গুরুত্বপূর্ণ দলিল যা প্রমাণ করে যে আপনি আপনার জমির জন্য নির্ধারিত ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ করেছেন। এই রশিদটি আপনার জমির মালিকানা এবং বৈধ দখলের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রমাণ হিসেবে কাজ করে।

আরো পড়ুন: জমির খাজনা দেওয়ার নিয়ম অনলাইনে ২০২৪

মালিকানা প্রমাণ: এই রশিদ আপনার জমির মালিকানার একটি আনুষ্ঠানিক প্রমাণ হিসেবে কাজ করে।
বৈধ দখল: এটি প্রমাণ করে যে আপনি আইনসঙ্গতভাবে জমিটি দখল করে আছেন। আদালতে গ্রহণযোগ্য: যে কোন ধরনের জমি সংক্রান্ত বিবাদে এই রশিদ আদালতে একটি গুরুত্বপূর্ণ দলিল হিসেবে গণ্য হয়।

ব্যাংক ঋণ: ব্যাংক থেকে ঋণ নেওয়ার সময় বা বাড়ির প্ল্যান পাশ করার জন্য এই রশিদ প্রায়ই প্রয়োজন হয়। জমি সংক্রান্ত অন্যান্য কাজ: জমি বিক্রয়, দান বা অন্য কোন ধরনের লেনদেনের সময় এই রশিদ প্রয়োজন হতে পারে।

ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ আইনি জটিলতা: ভূমি উন্নয়ন কর বকেয়া থাকলে আইনি জটিলতায় পড়তে পারেন। জমি নিলাম: দীর্ঘদিন কর বকেয়া থাকলে সরকারি নিলামে আপনার জমি বিক্রি হয়ে যেতে পারে।

ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ অন্যান্য সুবিধা থেকে বঞ্চিত: কর পরিশোধ না করলে জমি সংক্রান্ত অন্যান্য সুবিধা থেকে বঞ্চিত হতে পারেন।

অনলাইন ভূমি উন্নয়ন কর (হোল্ডিং ট্র্যাকিং)

এতো দিন খাজনা বা ভূমি উন্নয়ন কর প্রধানত নগদে পরিশোধ করা হতো। পাশাপাশি অনলাইনেও পরিশোধ করা যেত। তবে সরকার আগামী পহেলা বৈশাখ (১৪ এপ্রিল) থেকে ‘ক্যাশলেস ভূমি উন্নয়ন কর ব্যবস্থা’ চালু করছে। 

ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ ফলে খাজনা নগদ পরিশোধের সুযোগ আর থাকছে না; অনলাইনে পরিশোধ বাধ্যতামূলক। এজন্য এই ওয়েবসাইটে গিয়ে খাজনা পরিশোধ করতে বলেছে ভূমি মন্ত্রণালয়।

আরো পড়ুন: জমির রেকর্ড যাচাই ২০২৪ বিস্তারিত জানুন

ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ জমির খাজনা অনলাইনে পরিশোধের জন্য নিবন্ধন অপরিহার্য। সহজে ভূমিসংক্রান্ত সেবা দিতে এরই মধ্যে বাংলাদেশে ভূমি উন্নয়ন কর ডিজিটাল সফটওয়্যার ব্যবস্থাপনা তৈরি হয়েছে। 

ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ এর আওতায় নিম্নলিখিত কাগজপত্রসহ উপজেলা ভূমি অফিস, ইউনিয়ন ভূমি অফিস, সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারে যোগাযোগ করে জমির হোল্ডিং রেজিস্ট্রেশন বা মালিকানার নিবন্ধন করা যাবে।

ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ রেকর্ড/ খারিজ খতিয়ানের কপি পূর্ববর্তী দাখিলার কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি ১ কপি জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি সচল মোবাইল ফোন নম্বর

ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ রশিদ ডাউনলোড

ওয়েবসাইটে যান: প্রথমে ভূমি উন্নয়ন করের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে যেতে হবে। প্রতিটি রাজ্যে বা দেশে এই ওয়েবসাইট ভিন্ন হতে পারে। বাংলাদেশে এই প্রক্রিয়া করার জন্য ভূমি মন্ত্রণালয়ের নির্দিষ্ট পোর্টাল ব্যবহার করা হয়।

ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ ইউজার লগইন: যদি আপনার একটি অ্যাকাউন্ট থাকে, তাহলে লগইন করুন। না থাকলে নতুন অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে।

ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ রশিদ চেক করুন: ভূমি উন্নয়ন কর পেমেন্টের পরে, পেমেন্ট সংক্রান্ত তথ্য ও রশিদ চেক করার জন্য একটি নির্দিষ্ট অপশন থাকবে।

ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ ডাউনলোড অপশন: পেমেন্টের তথ্য চেক করার পর, ডাউনলোড বা প্রিন্ট করার অপশন থাকবে। এই অপশন নির্বাচন করে রশিদটি পিডিএফ আকারে ডাউনলোড করুন।

ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ প্রিন্ট কপি: প্রয়োজনে ডাউনলোড করা পিডিএফটি প্রিন্ট করে সংরক্ষণ করতে পারেন।

ভূমি উন্নয়ন কর অনলাইনে রেজিস্ট্রেশন

ভূমি মালিকগণের সদয় অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, সরকার ঘোষিত ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে ভূমি সেবা গ্রহিতাদেরকে স্বল্প ব্যয়ে, স্বল্প সময় ও সহজ সেবা প্রদানের জন্য সমগ্র বাংলাদেশে ভূমি উন্নয়ন কর ডিজিটাল সফটওয়্যার ব্যবস্থাপনা তৈরী করা হয়েছে। উক্ত সফটওয়্যারে মালিকানাধীন জমির হোল্ডিং রেজিস্ট্রেশনের কার্যক্রম চলছে।

ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ অনলাইন পোর্টাল www.land.gov.bd অথবা www.ldtax.gov.bd এ ঢুকে NID ও মোবাইল ফোন নম্বর এবং জন্ম তারিখ এন্ট্রি করার মাধ্যমে:

ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ কল সেন্টার নম্বর ১৬১২২ অথবা ৩৩৩ এ ফোন করে NID নম্বর, জন্ম তারিখ এবং জমির তথ্য প্রদান করার মাধ্যমে;

ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধ NID ব্যবহার করে যেকোন ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার (UDC) এর মাধ্যমে।

ওয়েবসাইটে প্রবেশ করুন:
প্রথমে ভূমি উন্নয়ন করের জন্য নির্ধারিত সরকারী ওয়েবসাইটে যান। (https://ldtax.gov.bd)

একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন:
যদি আপনার আগে থেকে কোনো অ্যাকাউন্ট না থাকে, তাহলে নতুন অ্যাকাউন্ট খুলুন। আপনার মোবাইল নম্বর ও জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করুন।

প্রোফাইল সম্পূর্ণ করুন:
রেজিস্ট্রেশন করার পরে আপনার প্রোফাইল তথ্য সঠিকভাবে পূরণ করুন। এর মধ্যে নাম, ঠিকানা, মোবাইল নম্বর, এবং ভূমির তথ্য যেমন- খতিয়ান নম্বর, দাগ নম্বর ইত্যাদি প্রয়োজন হবে।

ভূমির তথ্য দিন:
আপনার ভূমির সঠিক তথ্য প্রদান করুন। জমির ধরণ, আয়তন, অবস্থান, এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় তথ্য সঠিকভাবে পূরণ করুন।

কর হিসাব করুন:
জমির তথ্য প্রদান করার পর, ওয়েবসাইটটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে কর নির্ধারণ করবে। নির্ধারিত করের পরিমাণ চেক করুন।

অনলাইন পেমেন্ট:
অনলাইনে কর পরিশোধের জন্য বিভিন্ন পেমেন্ট অপশন রয়েছে যেমন বিকাশ, নগদ, রকেট, ব্যাংক কার্ড ইত্যাদি ব্যবহার করে কর প্রদান করুন।

রসিদ সংগ্রহ করুন:
পেমেন্ট সফলভাবে সম্পন্ন হলে আপনার ইমেইল অথবা মোবাইলে একটি ডিজিটাল রসিদ পাঠানো হবে। সেটি সংরক্ষণ করুন ভবিষ্যতের জন্য।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন