দৈনিক ৫০০-৬০০ টাকা ইনকাম করার জনপ্রিয় ১০ টি উপায়
৫০০-৬০০ টাকা ইনকাম বর্তমানে প্রযুক্তির এর যুগে মানুষ সকালে ঘুম থেকে উঠার পর থেকে রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগ মুহূর্ত পর্যন্ত প্রযুক্তির উপরে নির্ভরশীল। মানুষের এই প্রযুক্তি ও অনলাইন নির্ভর মানসিকতা ইন্টারনেটে ইনকামের অনেক দার উম্মোচন করেছে।
৫০০-৬০০ টাকা ইনকাম মানুষ এখন প্রযুক্তির সঠিক ব্যবহার করে বাহিরের কাজের পাশাপাশি ঘরে বসেও ইনকাম করছে। কেউ হয়ত পার্ট-টাইম হিসেবে করছে, আবার কেউ হয়ত ফুল-টাইম।
দৈনিক ৫০০-৬০০ টাকা ইনকাম করার জনপ্রিয় ১০ টি উপায়
আপনি কি ঘরে বসে কোনো বিনিয়োগ ছাড়াই অনলাইনে প্রতিদিন ১০০০ টাকা ইনকাম করার কথা ভাবছেন? আজকের আর্টিকেলে আমরা এমন কিছু সেরা এবং কার্যকর উপায় আলোচনা করতে চলেছি যেগুলো আপনাকে দৈনিক ১০০০ টাকা ইনকাম করে দিতে অধিক সহায়ক।
৫০০-৬০০ টাকা ইনকাম এমনিতে আপনি চাইলে বেশ কিছু সহজ উপায়ে দৈনিক ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
৫০০-৬০০ টাকা ইনকাম কিন্তু আজকাল প্রযুক্তির এই বিষ্ময়কর যুগে নিজের দক্ষতা বা প্রতিভাকে কাজে লাগিয়ে বাড়িতে বসেই একাধিক উপায়ে প্রতিদিন ১০০০ টাকা ইনকাম করা সম্ভব।
এইসব অনলাইনে ইনকাম করার সহজ উপায় গুলোর মাধ্যমে অনেকেই ঘরে বসে প্রতি মাসে ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকা ইনকাম করছেন। ৫০০-৬০০ টাকা ইনকাম
অনেকেই এই অনলাইন কাজগুলোকে ফুল টাইম ক্যারিয়ার হিসেবে নিয়েছেন। এক্ষেত্রে তাদের ঘরের বাইরে গিয়ে আলাদা কোনো চাকরি বা ব্যবসা করার প্রয়োজন হচ্ছে না।
- এফিলিয়েট মার্কেটিং
আপনার যদি একটি ব্লগ, ইউটিউব চ্যানেল, ফেসবুক প্রোফাইল বা ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট থাকে তবে আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে বাংলাদেশে বসে খুব সহজে ইনকাম করতে পারেন। এর মানে হল
যে আপনি আপনার অনলাইন প্ল্যাটফর্মে যাওয়া লোকেদের প্রোডাক্ট বা সার্ভিস প্রমোশন করে ইনকাম করতে পারেন। এই সুযোগ আপনি ঘুড়ি লার্নিং এর মাধ্যমেও পান।
আরো পড়ুন: রেফার করে ইনকামের বেস্ট ১০ টি সাইট p2p করে বিকাশ ও নগদে পেমেন্ট
চলুন জেনে নিই এফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে অর্থ ইনকামের উপায় সম্পর্কে। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে, আপনি অন্যদের প্রোডাক্ট বা সার্ভিস প্রচার করে অর্থ ইনকাম করেন। এটি কীভাবে কাজ করে-
আপনি যখন কোনও প্রোডাক্ট বা সার্ভিস সম্পর্কে বলেন এবং কেউ যদি আপনার বিশেষ লিঙ্কের মাধ্যমে প্রোডাক্ট বা সার্ভিসটি কেনে, আপনি তাদের ব্যয় করা অর্থের একটি কমিশন বা অংশ পান।
৫০০-৬০০ টাকা ইনকাম অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য, আপনাকে আপনার পছন্দের প্রোডাক্ট বা সার্ভিস খুঁজে বের করতে হবে যা নির্দিষ্ট ক্রেতারা পছন্দ করবে। তারপর, আপনি সেই প্রোডাক্ট বা সার্ভিস সম্পর্কে আপনার
বন্ধুদের সাথে অথবা ইন্টারনেটে শেয়ার করবেন। যদি কেউ আপনার লিঙ্ক ব্যবহার করে সেই পণ্য বা সেবা কেনে, আপনি তার একটা অংশ পাবেন। এটি অন্যদের পছন্দের জিনিস খুঁজে দিয়ে অর্থ উপার্জন করার একটি দারুণ মাধ্যম।
যখন কেউ অন্য কোম্পানীর জিনিস বিক্রি করতে হেল্প করে, ফলস্বরুপ তাদের প্রতিটি বিক্রয়ের জন্য একটি কমিশন পান সেটাই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং।
মূলত, আপনি অন্য ব্যবসায়ীদের জিনিস বিক্রি করে অর্থ ইনকাম করতে পারেন। এর জনপ্রিয় উদাহরণ হল অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম বা বাংলাদেশে ঘুড়ি লার্নিং যা অনেকে সত্যিই পছন্দের সাথে করছে।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার অনলাইনে পণ্য বা সেবা প্রচার করে। যখন তারা একটি বিশেষ কোড বা লিঙ্ক ব্যবহার করে কাউকে রেফার করে, এবং সেই ব্যক্তি কিছু কেনে, যে ব্যক্তি তাদের রেফার করেছে সে কোম্পানি থেকে একটি কমিশন পায়।
কোম্পানিকে নতুন গ্রাহক পেতে সাহায্য করার জন্য এটি একটি বিশেষ মার্কেটিং। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং-এ, যে ব্যক্তি প্রোডাক্ট বা সার্ভিস তৈরি বা বিক্রি করেন তিনি একটি বিশেষ সিস্টেম রাখেন।
যারা তাদের প্রোডাক্ট বা সার্ভিস বিক্রি করতে সাহায্য করতে চান তারা সাইন আপ করে বিশেষ লিঙ্ক পান।. যখন কেউ কিছু কেনার জন্য এই বিশেষ লিঙ্ক ব্যবহার করেন, তখন মার্কেটার একটি নির্দিষ্ট কমিশন পান।
আরো পড়ুন: ইউটিউব চ্যানেল খোলে টাকা ইনকাম করার পদ্ধতি ২০২৪
যখন কেউ সেই লিঙ্ক ব্যবহার করে কিছু কেনে, তথ্য তাদের ওয়েব ব্রাউজারে সংরক্ষিত হয়। এই তথ্যটি অনুসারেই যে ব্যক্তি লিঙ্কটি তৈরি করেছেন তাকে বিক্রয় থেকে তৈরি অর্থের একটি অংশ প্রদান করেন। এবার আসুন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কৌশল সম্পর্কে আরও জেনে নিই। এখানে চারটি পার্টি জড়িত।
- ব্লগিং
আপনার যদি কোনও ব্লগ বা সাইট থাকে – বা এইরকম কিছু শুরু করার কথা ভেবে থাকেন – তাহলে জেনে রাখুন যে আপনার কাছে এখনও উপার্জন করার সুবিধা আছে।
ব্লগকে বিভিন্ন উপায়ে মনিটাইজ করা যেতে পারে। এই নিবন্ধে অনলাইনে উপার্জন সংক্রান্ত বিভিন্ন মডেল এবং ডিজিটাল কন্টেন্ট মনিটাইজ করার সেরা পদ্ধতিগুলির কথা বলা আছে।
প্রাথমিক বিষয় দিয়ে শুরু করুন। মনিটাইজেশন কী? সহজভাবে বলতে গেলে মনিটাইজেশনের অর্থ হল আপনার সাইট থেকে টাকা উপার্জন করা। আপনি নিজের ব্লগে অনলাইন কন্টেন্ট থেকে উপার্জন করলে সেটিকে মনিটাইজেশন বলা হবে।
আপনার ব্লগ থেকে টাকা উপার্জন শুরু করার জন্য, এখানে বেশ কিছু অনলাইন ব্যবসায়িক মডেল আছে: বিজ্ঞাপন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সরাসরি বা ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে প্রোডাক্টের অফার সাবস্ক্রিপশন কোচিং
কীভাবে আপনি নিজের এবং আপনার ব্লগের জন্য এই কাজগুলি করতে পারেন? মনিটাইজেশনের প্রতিটি মডেলকে খুব ভাল করে বুঝে নেওয়া যাক।
একজন ব্লগের প্রকাশক হিসেবে, আপনার অনলাইন কন্টেন্টে বিজ্ঞাপন যোগ করলে সহজে টাকা পেতে পারবেন। বিজ্ঞাপনদাতারা আপনার অডিয়েন্সের দৃষ্টি আকর্ষণ করার জন্য পেমেন্ট করতে ইচ্ছুক।
ঠিক একইভাবে বেশিমাত্রায় সার্কুলেট হওয়া সংবাদপত্রিকা বিজ্ঞাপনদাতাদের আরও বেশি চার্জ করতে পারে, আপনার সাইট এবং কন্টেন্ট যত বেশি জনপ্রিয় আপনি তত বেশি উপার্জন করতে পারবেন।
আপনার কন্টেন্টের সাথে যেসমস্ত ব্যবসার বিজ্ঞাপন আপনি দেখাতে চান সেগুলির জন্য আপনি বিজ্ঞাপন দেখানোর স্লট অফার করতে পারেন। এটিকে সরাসরি ডিল বলা হয়। আপনার হয়ে বিজ্ঞাপন দেখানোর স্লট বিক্রি করার জন্য Google AdSense-এর মতো বিজ্ঞাপন নেটওয়ার্কের ব্যবহারও আপনি করতে পারেন।
আপনার ব্লগের নির্দিষ্ট পৃষ্ঠায় উপস্থিত কন্টেন্টের সাথে প্রাসঙ্গিক বিজ্ঞাপন দেখানোর বিষয়ে AdSense সাহায্য করে। যেমন- আপনার ব্লগটি অ্যাডভেঞ্চার ভ্রমণের বিষয়ে থাকলে এবং Rekyavik-এ ভ্রমণ সংক্রান্ত কোনও
পোস্ট এইমাত্র আপলোড করে থাকলে, AdSense আপনাকে হয়ত ভ্রমণ সংক্রান্ত বীমা, আইসল্যান্ড বা উষ্ণ পোশাক সম্পর্কে কোনও বিজ্ঞাপন দেখাবে।
যেখানে বিজ্ঞাপনটি দেখানো হচ্ছে সেই সাইটের মালিক হিসেবে, কোনও ব্যবহারকারী যখন কোনও বিজ্ঞাপন দেখেন বা যোগাযোগ করেন তখন AdSense আপনাকে পেমেন্ট করে।
- ডিজিটাল কনটেন্ট রাইটিং
ডিজিটাল কনটেন্ট হলো কোন একটি বিষয়ের উপর তথ্য তুলে ধরার ডিজিটাল মাধ্যম বা প্রক্রিয়া। ডিজিটাল কনটেন্ট বিভিন্ন ধরনের হতে পারে। ডিজিটাল কনটেন্ট হতে পারে টেক্সট, পিকচার, ভিডিও, পিডিএফ, ডক্সস, ভয়েস ইত্যাদি।
কোন কনটেন্ট যদি ডিজিটাল উপাত্ত আকারে প্রকাশিত হয় বা প্রেরিত হয় সেটি হচ্ছে ডিজিটাল কনটেন্ট। ডিজিটাল কনটেন্ট যে কেউ তৈরি করতে পারে। তবে ডিজিটাল কনটেন্ট তৈরি করতে হবে সুন্দর কোয়ালিটি এবং মানসম্মত।
ডিজিটাল পৃথিবীতে ডিজিটাল কনটেন্ট একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কেননা ডিজিটাল কনটেন্ট এর মাধ্যেমে যেকোন বিষয়ের তথ্য সহজেই এবং দ্রুততার সাথে তুলে ধরা যায়। বর্তমানে হাজারো সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্ম বিষয়টিকে একেবারেই সহজতর করেছেন।
আরো পড়ুন: গুগল অ্যাডসেন্স কি? Google AdSense কিভাবে কাজ করে?
ডিজিটাল কন্টেন্ট ব্যবহার করে অনলাইনে বিভিন্ন পণ্য বিক্রি করতে পারে এবং সেবা প্রদান করতে পারে। ডিজিটাল কন্টেন্টকে মাধ্যেম করে মানুষ কঠিন কাজগুলোও সহজে করতে পারছে। ডিজিটাল কনটেন্ট এর গুরুত্ব সমূহ তুলে ধরা হলো-
স্বচ্ছতা ও সাবলিলতা
ডিজিটাল কন্টেন্টের স্বচ্ছতা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হিসেবে গন্য করা হয়। ডিজিটাল কন্টেন্টগুলো স্বচ্ছ হওয়ার জন্য লাইভ দেখা যায় এবং নিজের পছন্দ অনুযায়ী ক্যাটাগরি নির্বাচন করা যায়।
গ্লোবাল বাজার
ডিজিটাল কন্টেন্ট বিশ্বের প্রায় সমস্ত দেশ প্রতিনিয়ত উৎপন্ন করছে বিভিন্ন ওয়েবসাইট, সোশ্যাল মিডিয়া কিংবা অন্য ডিজিটাল মাধ্যমে লেখালেখি কিংবা কিছু শেয়ার করে। ডিজিটাল কন্টেন্টের মাধ্যেমে সারা
বিশ্বের মানুষ একে অন্যর সাথে সহজেই দ্রুততার সাথে এবং বিনামূল্যে কথা বলতে পারে। এছাড়াও যে কেউ নিজের পছন্দ মত যেকোন কন্টেন্ট দেখতে বা পড়তে পারে।
- ফ্রিলান্স গ্রাফিক্স ডিজাইন ও প্রোগ্রামিং
কাজের ধরন:
ফ্রিল্যান্স গ্রাফিক ডিজাইনাররা লোগো, ব্যানার, সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট, ওয়েবসাইট ডিজাইন, ইউজার ইন্টারফেস ডিজাইন ইত্যাদি কাজ করে থাকেন।
দক্ষতা:
ফটোশপ, ইলাস্ট্রেটর, ইনডিজাইন, এডোবি XD ইত্যাদি সফটওয়্যারে দক্ষতা অর্জন করতে হয়। সাথে টাইপোগ্রাফি, রঙের ব্যবহার এবং কম্পোজিশন বুঝতে হয়।
ক্লায়েন্ট পাওয়ার উপায়:
আপওয়ার্ক, ফাইভার, ফ্রিল্যান্সার ডটকমের মত প্ল্যাটফর্মে প্রোফাইল তৈরি করে কাজের জন্য বিড করতে হয়। পাশাপাশি সোশ্যাল মিডিয়া, বিশেষ করে লিংকডইন এবং ইনস্টাগ্রামও ক্লায়েন্ট পাওয়ার ভালো মাধ্যম।
- ওয়েবসাইট ও ডোমেইন ফ্লিপিং
WWW এর পূর্ণরূপ হলো (World Wide Web) এটি ওয়েব নামেও পরিচিত। কোন URL এর আগে যখন WWW থাকে সেটি দ্বারা ওয়েবকে নির্দেশ করে। ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব হলো একটি স্টোরেজ সিস্টেম, যেখানে পুরো বিশ্বের ওয়েবসাইট স্টোর থাকে।
৫০০-৬০০ টাকা ইনকাম ১৯৯০ সালে সাইনটিস্ট টিম বার্নার্স-লি ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব (WWW) আবিষ্কার করেন যখন তিনি CERN এ কর্মগত ছিলেন। CERN ছিলো সাইনটিস্টদের একটি কমিউনিটি, যেখানে ছিলো ১০০ টি দেশ থেকে প্রায় ১৭০০ জন সাইনটিস্ট।
ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব তৈরি করা হয়েছিলো সারা বিশ্বের সাইনটিস্টদের মধ্যে পরীক্ষা,নীরিক্ষা, গবেষণার তথ্য আদান প্রদানের জন্য। ২৩ আগস্ট ১৯৯১ সালে এটি সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়।
আরো পড়ুন: গুগল এডসেন্স থেকে আয় করার উপায় ২০২৪ বিস্তারিত
আমাদের অনেকেরই ধারণা ওয়েব আর ইন্টারনেট একই জিনিস। কিন্তু এটা একটা ভুল ধারণা, যদিও ইন্টারনেট এবং ওয়েব একে অপরের সাথে সংযুক্ত। ইন্টারনেট হলো সারাবিশ্ব জুড়ে ছড়িয়ে থাকা বিশাল কম্পিউটার নেটওয়ার্ক যার মাধ্যমে আমরা ডাটা আদান প্রদান করে থাকি।
অন্যদিকে ওয়েব হলো কোন ওয়েব সার্ভারে থাকা বিভিন্ন ওয়েব পেজের সমষ্টি, যা আমরা ইন্টারনেটের মাধ্যমে এক্সসেস করে থাকি।
- ইউটিউব চ্যানেল
আপনি YouTube-এ মনিটাইজ করলে, আপনার চ্যানেলকে YouTube-এর মনিটাইজেশন নীতি অবশ্যই মেনে চলতে হবে। এর মধ্যে নিচে উল্লেখ করা নীতি এবং একইসাথে YouTube-এর কমিউনিটি নির্দেশিকা, পরিষেবার শর্তাবলী, কপিরাইট, রাইটস ক্লিয়ারেন্স অ্যাডজাস্টমেন্ট নীতি এবং আমাদের প্রোগ্রাম নীতি রয়েছে।
YouTube পার্টনার প্রোগ্রামে আগে থেকেই আছেন বা যোগ দিতে চান এমন যেকোনও ব্যক্তির ক্ষেত্রেই এই নীতিগুলি প্রযোজ্য হয়। এছাড়াও আপনি YouTube-এ Shorts মনিটাইজ করলে, YouTube Shorts মনিটাইজেশন নীতি প্রযোজ্য হয়।
বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে মনিটাইজ করা হচ্ছে এমন সব কন্টেন্টকে অবশ্যই আমাদের বিজ্ঞাপনদাতার জন্য উপযুক্ত কন্টেন্টের নির্দেশিকা মেনে চলতে হবে। ফ্যান ফান্ডিং ফিচার থেকে উপার্জন করতে নতুন ব্যবহারকারীদের স্বতন্ত্র
ফিচার চালানোর আগে কমার্স প্রোডাক্ট মডিউল (CPM)-এ সম্মতি জানাতে হবে। ফ্যান ফান্ডিং ফিচার ব্যবহার করে মনিটাইজ করতে আপনাকে কমার্স প্রোডাক্ট মনিটাইজেশন নীতি মেনে চলতে হবে।
এখান থেকে প্রতিটি প্রধান নীতি এক নজরে দেখে নিন। প্রতিটি নীতি ভাল করে পড়ুন, কারণ কোনও চ্যানেল মনিটাইজ করার উপযুক্ত কিনা তা চেক করার জন্য এইসব নীতি ব্যবহার করা হয়। মনিটাইজ করা চ্যানেলগুলি এইসব নীতি মেনে চলছে কিনা তা আমাদের পর্যালোচকরা নিয়মিত চেক করেন।
- অনলাইন টিউটরিং
অনলাইন টিউটরিংয়ের সুবিধা:
সুবিধাজনক সময়: শিক্ষার্থী ও শিক্ষক তাদের সুবিধামতো সময়ে ক্লাস নিতে পারেন।
৫০০-৬০০ টাকা ইনকাম সারা বিশ্ব থেকে শিক্ষক নির্বাচন: অনলাইনে বিভিন্ন দেশের ও অঞ্চলের বিশেষজ্ঞ শিক্ষক থেকে শিক্ষা গ্রহণ করা সম্ভব।
রেকর্ডেড সেশন: প্রায়শই অনলাইন টিউটরিং সেশনগুলো রেকর্ড করা যায়, যাতে শিক্ষার্থীরা পরবর্তীতে তা রিভিউ করতে পারে।
চ্যালেঞ্জ:
ইন্টারনেট সংযোগ: স্থির ইন্টারনেট সংযোগ না থাকলে সমস্যায় পড়তে হতে পারে।
মোটিভেশন এবং ডিসিপ্লিন: অনলাইনে সঠিক মনোযোগ বজায় রাখা অনেক সময় কঠিন হতে পারে।
প্রাসঙ্গিক সরঞ্জাম: অনেক সময় বিশেষ সফটওয়্যার বা হার্ডওয়্যার প্রয়োজন হয়।
- অ্যাপ তৈরি এবং মনিটাইজ
USA-এ মোবাইল অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট এবং এর মার্কেট শেয়ার দিন দিন বাড়ছে। 2014 থেকে অক্টোবর 2018 পর্যন্ত তথ্য অনুসারে, গ্লোবাল মোবাইল ই-কমার্সের দ্বারা উত্পন্ন আয় নাটকীয়ভাবে USD 184 বিলিয়ন থেকে USD 699 বিলিয়ন বেড়েছে।
প্লে স্টোরে সেরা 200টি অ্যাপ প্রতিদিন প্রায় $82,500 আয় করে। অন্যদিকে, এটি দ্রুত হ্রাস পায়, শীর্ষ 800টি অ্যাপ্লিকেশনের গড় আয় প্রায় $3,500-এ নেমে আসে।
Buildfree.com এর মতে, দুটি প্ল্যাটফর্মের বাজারের শেয়ারের 99%, Android এর জন্য 81.7%। ফলস্বরূপ, 16% অ্যান্ড্রয়েড এবং 25% আইওএস ডেভেলপাররা তাদের মোবাইল অ্যাপ থেকে মাসিক $5,000-এর বেশি আয় করে।
ডাউনলোডগুলি কি অ্যাপগুলির জন্য আয় তৈরি করে? বিনামূল্যের অ্যাপ ডাউনলোড প্রতি আয় করে না। অর্থপ্রদানের অ্যাপের বিপরীতে, সাবস্ক্রিপশন-ভিত্তিক মোবাইল অ্যাপগুলি কেনা প্রতিটি সদস্যতার জন্য অর্থ উপার্জন করে।
সফ্টওয়্যার স্টোর বা Google Play-এ অ্যাপের দাম চেক করা আপনাকে এটি গণনা করতে দেয় যে এটি প্রতি ডাউনলোডে কত উপার্জন করে। বিনামূল্যের অ্যাপগুলিকে নগদীকরণ করার বেশ কিছু মূল্যবান উপায়ের মধ্যে রয়েছে বিজ্ঞাপন, অ্যাপ-মধ্যস্থ কেনাকাটা, স্পনসরশিপ এবং অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং।
- সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট
৫০০-৬০০ টাকা ইনকাম সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট হলো আপনার সোশ্যাল মিডিয়ার প্রোডাক্ট বা সকল সার্ভিসের দেখাশোনা করার কাজ। এটি এমন একটি প্রসেস যার মাধ্যমে আপনার অনলাইন প্রেজেন্স বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম এর উপর যেমন ফেসবুক, টুইটার, ইন্সটাগ্রাম ইত্যাদি তে নানা ধরনের
পোস্ট ক্রিয়েট, সেগুলো পাবলিশ এবং এনালাইসিস করার মাধ্যমে প্রকাশ পায়। সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট বলতে আরও বোঝায় সোশ্যাল মিডিয়া ইউজারদের সাথে আপনার ইংগেজিং এবং ইন্টারেকটিং।
আপনার যদি অনলাইন প্ল্যাটফর্ম এ অনেক গুলো বিজনেস থাকে তাহলে কি আপনার একার পক্ষে সব বিজনেস দেখাশোনা করা সম্ভব? কাস্টমার দের সাথে ইংগেজিং/সম্পৃক্ততা বাড়ানো সম্ভব?
অবশ্যই আপনার উত্তর হবে “না”। এক্ষেত্রে আপনি আপনার বিজনেস এর ম্যানেজমেন্ট এর দায়িত্ব দিতে পারেন একজন সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার এর উপর। আপনি যদি আপনার অনলাইন বিজনেস কে ঠিকঠাক মত ম্যানেজ করতে চান সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার এর দ্বারা তাহলে
আপনি yappobd.com থেকে হায়ার করতে পারেন। আমাদের আছে অভিজ্ঞ সোশ্যাল মিডিয়া মানেজার। এবার জেনে নেওয়া যাক সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট এর ক্ষেত্রে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর গুরুত্ব কতটা।
৫০০-৬০০ টাকা ইনকাম যেকোনো ধরনের বিজনেস কে সফল করতে হলে অবশ্যই কিছু কৌশল অবলম্বন করা উচিত। তেমনি সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট এর ক্ষেত্রে ও কিছু টেকনিক আপনাকে অবলম্বন করতে হবে।
বিজনেস ম্যানেজমেন্ট কি? এক্ষেত্রে অবশ্য একেক জনের স্ট্র্যাটেজি একেক রকম হয়ে থাকে কারন একেক জনের রুচি একেক রকম। আপনার বিজনেস এর প্রসার বাড়াতে চাইলে আপনি আপনার বিজনেস ম্যানেজমেন্ট করার দায়িত্ব সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার কে দিন।
এতে করে আপনার গুরুত্বপূর্ণ কিছু সময় বেচে যাবে। এবং আপনি এই সময় টা অন্য কাজে লাগাতে পারবেন। সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজাররা যেহেতু এক্সপার্ট হয়ে থাকে এই বিষয়ে তাই তারা তাদের কিছু ট্রিকস দ্বারা আপনার বিজনেস কে গ্রো আপ করে দিবে।
৭৪% মানুষ তাদের কেনা কাটা করার জন্য ফেসবুক এর উপর নজর রাখে। আর বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে এই সংখ্যা টা দিন দিন বেড়েই চলেছে করোনা প্যানডেমিক এর জন্য।
তাই সোশ্যাল মিডিয়া তে বিজনেস থাকলে সেটা নিয়ে আপনার ভাবা উচিত। বিজনেসের প্রশার ঘটিয়ে সেটা সবার মাঝে পৌঁছে দিন। আপনার বিজনেস এর কোনো গ্রুপ বা পেইজ থাকলে সেটা বুস্ট করুন।
পেইজ বা গ্রুপ বুস্ট করতে চাইলে আমাদের ওয়েবসাইট এর সাথে যোগাযোগ করুন। আপনার অনলাইন বিজনেস এর এ্যাডভারটাইজ বুস্ট করার ফলে কাস্টমার সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে। আপনার সোশ্যাল মিডিয়ার গ্রুপ বা পেইজ সবার কাছে যত পৌঁছাবে তত কাস্টমার সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে।
আপনার বিজনেস এর অ্যাডভারটাইজিং টা আপনি করে নিতে পারেন সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার এর দ্বারা। আপনার উচিত হবে বুস্টিং, অ্যাডভারটাইজিং কিংবা অন্য যেকোনো উপায়ে কাস্টমারদের কাছে রিচ বাড়ানো।
কাস্টমার বাড়লো কিন্তু আপনি প্রোডাক্ট খারাপ দিলেন, এক্ষেত্রে আপনার কাস্টমার দিন দিন কমবে তাই এদিকেও নজর দিন। কাস্টমার যত বাড়বে তত তাদের কে হ্যান্ডেলিং করাটা ও কঠিন হয়ে পড়বে। এক্ষেত্রে আপনাকে হেল্প করার জন্য সর্বদা পাশে আছে অনেক এক্সপার্ট সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার।
- ফ্রিল্যান্সিং সাইট
Guru
গুরু আপওয়ার্ক এবং ফাইবারের মতই ইন্টারন্যাশনাল ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস। এখানে ভিডিও এডিটিং, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, ডিজিটাল মার্কেটিং, রাইটিং, প্রোগ্রামিং ইত্যাদি বিষয়ের উপরে কাজ পাওয়া যায়।
গুরুতে সাধারণত আপওয়ার্ক এর মত জব পোস্ট হয়। অর্থাৎ বায়ার তাদের কাজের বিবরণ দিয়ে জব পোস্ট করে, সেখানে অ্যাকাউন্টধারী ফ্রিল্যান্সাররা কাজ পাওয়ার জন্য বিড করে। বায়ার প্রপোজাল গুলো বাছাই করে উপযুক্ত ফ্রিল্যান্সার নির্ধারণ করে।
People Per Hour
পিপল পার আওয়ার বা PPH ২০০৭ সাল থেকে তাদের যাত্রা শুরু করে। তখন থেকে এখন পর্যন্ত পিপিএইচ সাফল্যের সাথে তাদের রেপুটেশন ধরে রেখেছে। বর্তমানে এর সংগ্রহে তিন মিলিয়নের বেশি দক্ষ ফ্রিল্যান্সার রয়েছে।
আরো পড়ুন: ফ্রি একাউন্ট খুলে টাকা ইনকাম করার বেস্ট ১৫টি সাইট বিকাশে পেমেন্ট ২০২৪
এখানে প্রায় সব ক্যাটাগরির কাজ পাওয়া যায়। তবে পিপল পার আওয়ার মার্কেটপ্লেসের একটি অনন্য দিক হচ্ছে এখানে আপনি নিজের সার্ভিস বিক্রি করতে পারবেন। অর্থাৎ আপনি বায়ারের পোস্ট করা কাজে অ্যাপ্লাই করার পাশাপাশি নিজের সার্ভিস বিক্রি করার সুযোগ পাবেন।
99 Designs
৯৯ ডিজাইন ফ্রিল্যান্স ডিজাইনারদের জন্য স্বর্গ। এখানে গ্রাফিক্স ডিজাইন সম্পর্কিত সব ধরনের কাজ পাওয়া যায়। এই ওয়েবসাইট শুধু ডিজাইনারদের জন্য তৈরি করা জন্য অন্য ক্যাটাগরির ফ্রিল্যান্সার আসে না।
Simply Hired
এই মার্কেটপ্লেস একটি কাজের সমুদ্র। কারণ এখানে জব পোস্ট এবং কমপ্লিট করার জন্য কোন চার্জ দিতে হয় না। এতে বায়ারদের জব পোস্ট করতে কোন বাঁধা থাকে না। যে কারণে সিমপ্লি হায়ার্ড মার্কেটপ্লেসে কাজের কোন কমতি নেই।
Toptal
টপটাল একটি প্রফেশনাল ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেস। এখানে সব বিষয় প্রফেশনাল পদ্ধতিতে নিয়ন্ত্রণ করা হয়। টপটালে কাজ করার জন্য অবশ্যই অভিজ্ঞতা সম্পন্ন ফ্রিল্যান্সার হতে হবে। মূলত এই মার্কেটপ্লেসে অ্যাকাউন্ট করতে চাইলে আপনাকে একটি কঠিন পরীক্ষার মধ্য দিয়ে যেতে হবে যেমন স্ক্রিনিং।
৫০০-৬০০ টাকা ইনকাম তারা তাদের ওয়েবসাইটে অ্যাক্সেস দেওয়ার আগে আপনার সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা নিয়ে তারপর পারমিশন দিবে। হাজার হাজার অ্যাপ্লিকেশান বাছাই করে তারপর সব থেকে উপযুক্ত লোক নির্বাচন করে জন্য এখানে বায়ার পেতে তেমন সমস্যা হয় না। কারণ বায়ার সব সময় টপটাল এর মত মার্কেটপ্লেস বেশি পছন্দ করে।
Aquent
৫০০-৬০০ টাকা ইনকাম অন্যান্য ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেসের মত এটিও অনেক সম্ভাবনাময়। Aquent এর সব থেকে ইউনিক বিষয় হচ্ছে এখানে টিম ছাড়া কাজ করা যায় না। অর্থাৎ এই প্লাটফর্মে আপনি একা কাজ করতে পারবেন না।
দৈনিক ১০০০ টাকা ইনকাম করার সেরা এবং কার্যকর উপায়গুলোর তালিকা
যখন কেউ এই লিংক ক্লিক করবে তখন তাকে সেই প্রোডাক্ট পেজে নিয়ে যাওয়া হবে। এরপর পণ্যটি কিনলে আপনি কমিশন পেতে পারবেন। এভাবে প্রতিটি সেল এর জন্য আপনি নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা commission পাবেন।
আপনি আপনার ওয়েবসাইট, ব্লগ, সোশ্যাল মিডিয়া প্রোফাইল বা পেজ, ইমেইল নিউজলেটার, পেইড বিজ্ঞাপন ইত্যাদি ব্যবহার করে এফিলিয়েট লিংক এর প্রচার করতে পারেন।
যদিও এফিলিয়েট মার্কেটিং সহজ নয়, তবে যদি আপনার সোশ্যাল মিডিয়া পেজে প্রচুর audience/followers থাকে অথবা আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লগে প্রচুর traffic/visitors থাকে, তাহলে খুব সহজেই affiliate marketing করে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।
এফিলিয়েট মার্কেটিং করে প্রতিদিন ১০০০ টাকা বা তার বেশি ইনকাম করা সম্ভব। তবে এজন্য আপনাকে অবশ্যই পরিশ্রম করতে হবে।
ফ্রি টাকা ইনকাম apps ২০২৪
Swagbucks
Swagbucks এমন একটি অ্যাপ যেখানে বিভিন্ন ধরনের ছোট ছোট টাস্ক সম্পন্ন করে ফ্রি টাকা ইনকাম করার সুযোগ প্রদান করে। এই অ্যাপ থেকে ফ্রি টাকা ইনকামের জন্য আপনাকে সার্ভে তে অংশগ্রহণ করে, গেম খেলে অথবা কেনাকাটা করার মাধ্যমে পয়েন্ট অর্জন করতে হবে। এই পয়েন্ট আবার আপনি নগদ টাকায় রূপান্তরিত করতে পারবেন।
এছাড়া এই অ্যাপের রেফারেল প্রোগ্রাম এর মাধ্যমে টাকা আয়ের সুযোগ ব্যবহারকারীদের মধ্যে জনপ্রিয় করে তুলেছে।
Surveysavvy
Surveysavvy হল জনপ্রিয় একটি সার্ভে অ্যাপ, যেখানে আপনি আপনার মতামত প্রদান করার মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এই অ্যাপের মাধ্যমে সাধারণত আপনাকে বিভিন্ন ধরনের বাজার গবেষণার ব্যাপারে মতামত প্রদান করতে হবে। আপনি যত বেশি সার্ভে সম্পন্ন করবেন তত বেশি আপনার ইনকাম হবে।
৫০০-৬০০ টাকা ইনকাম এছাড়া এই অ্যাপের ইন্টারফেস ব্যবহারকারীদের জন্য অনেক সুবিধা জনক হওয়ায়, এটি একটি জনপ্রিয় সেরা অ্যাপস হিসেবে ব্যবহারকারীদের কাছে তুলে ধরতে পেরেছে।
Fan Fare
বর্তমানে ফ্রি টাকা ইনকাম অ্যাপসের মধ্যে Fan Fare অন্যতম জনপ্রিয় একটি অ্যাপ। এই অ্যাপের মাধ্যমে সাধারণত কোন প্রোডাক্টের রিভিউ প্রদান করার মাধ্যমে পয়েন্ট অর্জন করতে পারবেন।
এই রিভিউ আপনার হাতে কাছে থাকা যে কোনো ধরনের প্রোডাক্ট নিয়ে করতে হবে। প্রডাক্টের কোম্পানির নাম সহ রিভিউ ভিডিও করে এই অ্যাপে আপলোড করতে হবে।
Fan Fare আপনার ভিডিও রিভিউ করে এপ্রুভ করার মাধ্যমে আপনার পয়েন্ট অর্জন শুরু হবে। তবে এই অ্যাপের পয়েন্ট গুলো আপনি নগদ টাকায় রূপান্তর করতে পারবেন না। এখান থেকে এই পয়েন্ট এর উপর আপনি নিত্য প্রয়োজনীয় যে কোন পণ্য কেনাকাটা করতে পারবেন।
Foap
আপনি যদি ছবি তোলায় দক্ষ হয়ে থাকেন এবং আপনার এই ফটোগ্রাফিকে কাজে লাগিয়ে টাকা ইনকাম করতে চান, তাহলে Foap হল আপনার জন্য একটি উপযুক্ত অ্যাপ। এই অ্যাপে আপনার তোলা ছবি আপলোড করার মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন।
অর্থাৎ অ্যাপে আপনার তোলা ছবি আপলোড করতে পারবেন এবং কোন গ্রাহক ছবি পছন্দ করে ছবি ক্রয় করলে আপনার ইনকাম শুরু হবে।
Paidwork
Paidwork এমন একটি অ্যাপ যেখানে বিভিন্ন ধরনের টাস্ক সম্পন্ন করে ২৪ ঘন্টার মধ্যে আপনি পেমেন্ট পাবেন। এই অ্যাপে সার্ভে সম্পূর্ণ করা, গেম খেলা এবং ভিডিও দেখার মত কিছু ছোট ছোট কাজ সম্পূর্ণ করে আপনি পয়েন্ট অর্জন করতে পারবেন।
এই অ্যাপে সাধারণত কোন কাজ সম্পূর্ণ করার পর পরই আপনি পয়েন্ট গুলোকে নগদ টাকায় রূপান্তরিত করার সুযোগ পাবেন। এ কারণে ব্যবহারকারীদের মধ্যে এটি একটি জনপ্রিয় এবং সেরা অ্যাপ হিসেবে পরিচিত।
অনলাইন টাকা ইনকাম ওয়েবসাইট
নিজের পণ্য বিক্রি করে আয় : অফ লাইনে আপনার ব্যবসা যতটা কঠিন, অনলাইন ততটাই সহজ। কারণ অফ লাইন দোকান ভাড়া , সরকারি ছুটি ,অসুস্থতা ,সুবিধা অসুবিধায় দোকান বন্ধ থাকলে আপনার ইনকাম নিশ্চিত বন্ধ থাকে।
আর যদি ব্যবসা হয় অনলাইন ভিত্তিক তাহলে নেই কোনো দোকান ভাড়া ,তাছাড়া আপনি বাড়িতে থাকুন/ঘরে ,অসুস্থ হন কিংবা সুস্থ সর্বদাই আপনার ব্যবসা চালু রাখতে পারবেন।
ওয়েবসাইটে ” গুগল এডসেন্স ” বিজ্ঞাপন দেখিয়ে : আপনার সাইটে যে কোন বিজ্ঞাপন দেখানোর জন্য প্রধান শর্ত হলো সাইটে ভিসিটর/ট্রাফিক উল্লেখযোগ্য পরিমান থাকতে হবে। তবে গুগল এডসেন্সের জন্য নির্ধারিত বিষয়ের ওপর ওয়েবসাইট হওয়া জরুরি নয়।
তবে গুগল এডসেন্সের কিছু শর্ত রয়েছে ,সেগুলো মেনে যদি আপনি আপনার সাইট পরিচালনা করেন এবং গুগল এডসেন্স আপনার সাইটে বিজ্ঞাপন দেখানোর জন্য এপ্রোভ করে তাহলে গুগল এডসেন্স থেকে খুব সহজে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় : বিভিন্ন কোম্পানি আপনাকে তাদের প্রোডাক্ট বিক্রি করে দিতে বলবে চাই তা আর্টিকেল লিখার মাধ্যমে হোক বা অন্য কোনো উপায়ে। প্রতিটি প্রোডাক্ট থেকে আপনাকে একটি পার্সেন্টিস দিবে তারা।
অনলাইন গেম খেলে টাকা ইনকাম
বাংলাদেশে অনেকগুলো গেম রয়েছে যেগুলো খেলে বিনোদনের পাশাপাশি প্রতি মাসে ভালো পরিমাণে টাকা আপনারা ইনকাম করতে পারবেন।
কিন্তু সোশ্যাল মিডিয়ায় এরকম প্রচুর গেমের বিজ্ঞাপন আমরা দেখে থাকি, যে বিজ্ঞাপনগুলোতে দেখানো হয় কিভাবে ঐ গেমগুলো খেলে টাকা ইনকাম করা যায়। কিন্তু এগুলোর মধ্যে অধিকাংশ গেমই ফেক হয়ে থাকে এবং লোকেরা এই গেমগুলো ডাউনলোড করে কোনো লাভ পায় না।
কিন্তু যে গেমগুলো খেলে আপনারা সত্যিই অর্থ উপার্জন করতে পারবেন এ বিষয়ে আজকের আর্টিকেলে আপনারা জানতে পারবেন। সেই সাথে গেম খেলে কিভাবে এবং কোন প্রক্রিয়ায় আপনারা অর্থ উপার্জন করতে পারবেন এটিও আপনাদের জানিয়ে দেওয়া হবে।
মনে রাখবেন, আজকের আর্টিকেলে আমি Android মোবাইল দিয়ে গেম খেলে টাকা ইনকাম করার যেসব অ্যাপসের বিষয়ে কথা বলবো, এগুলোর দ্বারা আপনারা খুব বেশি টাকা ইনকাম করতে পারবেন না।
তবে এই টাকা ইনকাম করার গেমগুলো খেলে আপনারা মোবাইল রিচার্জ এবং হাত খরচের কিছু টাকা খুব সহজেই ইনকাম করতে পারবেন।
তাছাড়াও এমন কিছু গেমের ব্যাপারেও বলবো, যেগুলো ভালোভাবে খেলে আপনারা সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচুর followers পেতে পারবেন এবং গেম এর লাইভ স্ট্রিমিং করে ভালো পরিমাণে টাকা আয় করতে পারবেন।
এমনকি এই গেমগুলো খেলে আপনি একজন গেমার (হয়ে উঠতে পারবেন এবং gaming করে নিজের ক্যারিয়ার গড়তে পারবেন। আজকের আর্টিকেলে সবচেয়ে কম সময়ে বেশি টাকা কোন গেম খেলে ইনকাম করা যায় এরকম কয়েকটি গেমের নিয়ে কথা বলবো।
ডেইলি ৫০০ টাকা ইনকাম
অর্থ উপার্জনের জন্য বেশিরভাগ লোকেরাই বিভিন্ন চাকরি (job) বা ব্যবসা (business) কে বেছে নেয়। তারা চাকরি বা ব্যবসাকেই জীবীকা অর্জনের প্রদান উপায় হিসেবে বিবেচনা করে থাকে।
কিন্তু, এগুলো ছাড়াও বর্তমানে ইন্টারনেটের ব্যাপক জনপ্রিয়তার ফলে ঘরে বসে অনলাইনে টাকা ইনকাম করার অনেকগুলো সহজ উপায় বা মাধ্যম তৈরি হয়েছে। এসব উপায়ে আজকাল লোকেরা বাড়িতে বসেই কম্পিউটার, স্মার্টফোন এবং ইন্টারনেটের মাধ্যমে স্বাধীনভাবে কাজ করে জীবীকা অর্জন করছেন।
সত্যি কথা বলতে, অনলাইনে আয়ের এসব উপায়গুলোর মাধ্যমে যেকোনো ধরনের চাকরি বা ব্যবসার চেয়ে অধিক বেশি পরিমাণে টাকা ইনকাম করা সম্ভব।
এরকম একটি স্বাধীন বা মুক্ত পেশা হলো ফ্রিল্যান্সিং (freelancing)। ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে কোনো ধরনের বিনিয়োগ (investment) করা ছাড়াই অনলাইন থেকে মাসে হাজার হাজার টাকা আয় করা সম্ভব।
আপনিও যদি কোনো বিনিয়োগ না করেই বাড়িতে বসে নিজের অবসর সময়ে অনলাইনে কাজ করে দৈনিক ৪০০-৫০০ টাকা ইনকাম করার করতে চাচ্ছেন, তাহলে আজকের আর্টিকেলটি আপনার অনেক উপকারে আসবে।
এমনিতে যদি আপনি “দৈনিক ৫০০ টাকা ইনকাম করার উপায়” লিখে ইন্টারনেটে search করেন, তাহলে অনেকগুলো উপায় আপনি পেয়ে যাবেন। এরকম প্রচুর websites এবং android apps আপনাকে দেখানো হবে এবং বলা হবে এগুলোতে কাজ করে সহজেই প্রতিদিন ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
তবে মনে রাখবেন, সকল টাকা ইনকাম করার ওয়েবসাইট বা অ্যাপসগুলো রিয়েল (real) নয়। এগুলোর মধ্যে প্রচুর ভুয়া বা ফেক (fake) অ্যাপস এবং ওয়েবসাইট রয়েছে, যেগুলোতে আপনি প্রতিদিন ঘন্টার পর ঘন্টা সময় দিয়ে কাজ করে যাবেন, কিন্তু এর বিনিময়ে কোনো অর্থ উপার্জন করতে পারবেন না।
আজকের আর্টিকেলে আমি এমন কিছু অনলাইনে ফ্রিতে টাকা ইনকাম করার উপায় আপনাদের সাথে শেয়ার করবো, যেগুলো 100% trusted বা রিয়েল। এই কার্যকর online income করার উপায়গুলোর মাধ্যমে খুব সহজেই দিনে ৫০০ টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
প্রতিদিন ১০০০ টাকা ইনকাম
Microworkers: এটা মূলত একটি বিদেশি অ্যাপ যেখানে আপনি ছোট ছোট কাজ করার মাধ্যমে ডলার ইনকাম করতে পারবেন। আর এই ডলারগুলো বিভিন্ন এক্সচেঞ্জ করার মাধ্যমে টাকায় কনভার্ট করে বিকাশ নাম্বার অথবা রকেট একাউন্টে নিতে পারবেন।
Clickworker: এটাও একই বৈদেশিক অ্যাপস যার মাধ্যমে ছোট ছোট টাক্স পূরণ করার মাধ্যমে ডলার ইনকাম করে সেটা বিকাশ নগদ এবং রকেট একাউন্টে নিতে পারবেন।
Fiverr: এটা একটা ফ্রিল্যান্সিং অ্যাপস দেয়ার মাধ্যমে আপনি অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং করার মাধ্যমে ডলার ইনকাম করতে পারবেন। এজন্য আপনাকে যে কোন একটি বিষয় দক্ষ হতে হবে। যেমন ওয়েব
ডিজাইন, গ্রাফিক ডিজাইন, এসইও, ব্লগ রাইটিং ইত্যাদি। আপনি যে কোন একটি বিষয় যদি ভালোভাবে দক্ষতা অর্জন করতে পারেন তাহলে এই ফাইবার থেকে প্রতিমাসে লক্ষ টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
Upwork: অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম করার আরেকটি অন্যতম জনপ্রিয় অ্যাপস। শুধু অ্যাপস না এগুলা ওয়েবসাইট হিসেবে আপনি কাজ করতে পারবেন। বাংলাদেশের অসংখ্য ফিল্ম স্যার এইগুলা থেকে ইনকাম করা যাচ্ছে। এটিও ফাইবারের মতো জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট।