অনলাইন ইনকাম গেম অনলাইন ইনকাম সাইট হতভাগা
অনলাইন ইনকাম সাইট বিকাশ পেমেন্ট বর্তমানে আমাদের দেশে এবং দেশের বাহিরে অনেক ধরণের সফটওয়্যার/অ্যাপ রয়েছে। আপনি যদি মনে করেন বাংলাদেশি অ্যাপ টাকা ইনকাম করবেন সেটিও আপনি এই পেজের মাধ্যমে জানতে পারবেন। অনলাইন ইনকাম সাইট 2024
আপনি যদি মোবাইল ফোন দেয়ে ফেসবুক থেকে টাকা আয় করতে চান তবে আপনি অনেক উপায়ে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
অনলাইন ইনকাম গেম অনলাইন ইনকাম সাইট হতভাগা
বর্তমান জীবনে টাকার দরকার নেই, এমন মানুষ নেই বললেই চলে। দৈনন্দিন কাজে টাকা একটা আমাদের অত্যন্ত প্রয়োজনীয় উপাদান। টাকা ইনকাম করতে সকলেই চায়। তবে, সকলেই হয়তোবা চাকরি বা ভালো পড়া-শুনা করতে পারে না।
ঠিক এ রকমই হয়ে আসছে বাংলাদেশ এ, তাই দেখা যায় যে বাংলাদেশ এ প্রায় ৮৬ লক্ষ ৭৭ হাজার লোক বেকার রয়েছে। বাংলাদেশ এ বেকারত্ব কমাতে অনলাইনে ইনকাম এর জন্য বাংলাদেশী কিছু সাইট রয়েছে। আজ আমি এখানে অনলাইনে ইনকাম এর বাংলাদেশী সাইট গুলো নিয়ে আলোচনা করবো।
আমরা সবাই জানি যে, অনলাইন থেকে আয় করা যায়। কিন্তু অনলাইনে ইনকাম বাংলাদেশী সাইট এ ইনকাম এর কোন উপায়টা ভালোভাবে আমাদের অনেকের জানা নেই।
সিস্টেম নেই আয় করার তবে শুধু ভিডিও দেখে আয় ও সাইট এ লিখে আপনি আয় করতে পারবেন। তবে, ১৫ তারিখ এর মধ্যে এই অনলাইনে ইনকাম এর জন্য বাংলাদেশী এই সাইট এ নতুন অ্যাপ্লিকেশন যুক্ত হবে।আপনি যদি এই ওয়েবসাইট থেকে আয় করতে চান তবে আপনাকে যা করতে হবে; এখানে আয় করা কষ্ট হলেও আয় করা সম্ভব। এর সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে এই ভিডিও দেখতে পারেন।
এখানে আপনি আপনার সকল টাকা যেকোন সময় উইথড্র করতে পারবেন, তাও আবার বিকাশ, নগদ, রকেট, মোবাইল রিচার্জ ইত্যাদির মাধ্যমে। এখানে একটি ভিডিও দেখে ৩ সেন্ট করে যায় হয়, দিনে ১৫ টি ভিডিও দেখার সুযোগ আছে। তবে কিছু দিন গেলে আয় সহজ হয়ে যাবে। এখানে পেমেন্ট নিয়ে কনো চিন্তা করতে হবে না, কারন এতী বিশ্বাস যোগ্য।
আরো পড়ুন: অনলাইন ইনকাম মোবাইল দিয়ে
বর্তমানে ইনকাম এর শীর্ষে আছে ইউটিউব, বিনোদন এর সাইট হিসেবে এই সাইট ব্যাবহার হয়ে থাকে। সাধারণত আমাদেরকে ভিডিও বানাতে হয় এবং সেই ভিডিও এই ওয়েবসাইট এ আপলোড করলে টাকা কামাই করা যায়। এতে ইনকাম করা অনেক সময় এর কাজ সহজ এ কেও এই সাইট এ ইনকাম করতে পারে না। এখানে ইনকাম করতে অনেক সময় লাগে। কারন এর জন্য কিছু শর্ত প্রযোজ্য রয়েছে।
বিল্যান্সার অনলাইনে ইনকাম এর বাংলাদেশী জনপ্রিয় সাইট। এটি শুধু বাংলাদেশী সাইট, যা বাংলাদেশ এর ফ্রিল্যান্সারদের জন্য বানানো হয়েছে। অনলাইনে ইনকাম করার বাংলাদেশী সাইট হিসেবে এখানে কম দামি কাজ থেকে শুরু করে বেশি দামের কাজও রয়েছে।
বর্তমানে এর সাইট এ বাইরের লোক আনার চেষ্টা চলছে। আপনি বাংলাদেশি হিসেবে আপনার জন্য অনলাইনে ইনকাম এর বাংলাদেশী এই সাইট এ অনেক ভালো ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে পারবেন। এটি অনেক বিশ্বস্থ সাইট, বিগত কয়েক বছর ধরে এই সাইটে লক্ষ লক্ষ মানুষ কাজ করছে।
ইন্টারনেটে বিভিন্ন ক্ষেত্রে এই captcha words গুলো ব্যবহার করার একটাই কারণ রয়েছে। সেটা হলো, অপ্রয়োজনীয় automated robots দের অনলাইনে fake account / bulk account তৈরির থেকে বাধা দেওয়া।
কারণ, একটি automated robot ইন্টারনেটে fake account তৈরি করার ক্ষেত্রে, সব রকমের details নিজে নিজে ভরে নিতে পারবে। তবে, যখন captcha সম্পূর্ণ করার সময় আসবে, তখন সেটা automated robots রা সম্পূর্ণ করতে পারবেনা।
কারণ, captcha code গুলো কিছু সংখ্যা, শব্দ বা ছবির মিশ্রণ থাকে যেগুলো কেবল মানুষের ক্ষেত্রে বুঝা সম্ভব। কোনো robot বা machine সেগুলো বুঝতে পারবেনা। ফলে, বিভিন্ন সংগঠন বা কোম্পানি গুলো fake account খুলতে পারেননা। আর এটাই হলো ক্যাপচা কোড এবং ক্যাপচা কোড এর কাজ।
অনলাইন ইনকাম সাইট বিকাশ পেমেন্ট
আপনি যদি লেখালেখি করতে পারেন, তাহলে কনটেন্ট রাইটার হিসেবে ফ্রি টাকা ইনকাম করতে পারেন। আপনি বিভিন্ন ওয়েবসাইট, ব্লগ, ম্যাগাজিন, নিউজপেপার লেখা লিখে টাকা আয় করতে পারেন। আপনি আপনার ব্লগের ট্রাফিক বাড়াতে পারলে, তাহলে আপনি বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে ভালো পরিমানে টাকা আয় করতে পাররেন।
আপনি যদি এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে চান, তাহলে আপনি অন্যের পণ্য বা সেবা প্রচার করে কমিশন পেতে পারেন। আপনি বিভিন্ন এফিলিয়েট প্রোগ্রামে যোগ দিয়ে আপনার এফিলিয়েট লিঙ্ক বা ব্যানার আপনার ওয়েবসাইট, ব্লগ, সোশ্যাল মিডিয়া বা অন্যান্য মাধ্যমে শেয়ার করতে পারেন। যখন কেউ আপনার এফিলিয়েট লিঙ্কের মাধ্যমে কোনো পণ্য বা সেবা কিনবে, তখন আপনি কমিশন পাবেন।
আরো পড়ুন: অনলাইন ইনকাম অ্যাপ অনলাইন ইনকাম ওয়েবসাইট
যেমন, আপনি যদি কোনো সার্ভে কমপ্লিট করেন, কোনো অ্যাপ ডাউনলোড করেন, কোনো ওয়েবসাইট ভিজিট করেন, কোনো ভিডিও দেখেন, কোনো রিভিউ লিখেন বা কোনো অ্যাপ রেফার করেন, তাহলে আপনি এই অ্যাপগুলো থেকে কিছু টাকা পাবেন। যেগুলো আপনি গুগল প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করে ব্যবহার করতে পারেন।
বর্তমান সময়ে টাকা আয় করার জন্য অনেক বেশি পরিশ্রম করতে হয় না, শুধুমাত্র কিছু মেধা বা বুদ্ধি থাকলে অনলাইন থেকে খুব সহজেই আয় করা যায়। এই ওয়েবসাইট গুলো অনেকেই ব্যবহার করে এড দেখে প্রতিদিন অনেক টাকা আয় করছে। এবং এই সাইটগুলো অনেক বিশ্বস্ত সাইট তাই পেমেন্ট নিয়ে কোন ধরনের কোন কারচুপি করে না।
তাই নিঃসন্দেহে এই ওয়েবসাইটগুলো ব্যবহার করে আপনি অনলাইন থেকে আয় করতে পারবেন। নিচে বেশ কিছু ওয়েবসাইট দেওয়া হলো ও বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। ওয়েবসাইট থেকে মানুষ প্রতি মাসে ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকা আয় করে থাকে। তাই এই ওয়েবসাইট থেকে এড দেখে টাকা ইনকাম বিকাশে পেমেন্ট নিয়ে নিন।
অনলাইন ইনকাম সাইট 2024
অনলাইনে টাকা ইনকাম করার জন্য আপনাকে আউটসোর কিংবা ফ্রিল্যান্সিং পেশারটিকে বেছে নিতে হবে । নিজের দক্ষতাকে বৃদ্ধি করার জন্য আপনাকে ফ্রিল্যান্সিং আউটসোর্সিং এর যে কোন একটি সেরা সেক্টর কে বেছে নিয়ে
অনলাইন থেকে ইনকাম করার জন্য আপনাকে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টর গুলোর সাথে কাজ করতে হবে ক্লায়েন্ট ধরতে হবে অথবা ব্লগিং করলে ব্লগিং করতে হবে ব্লগিংয়ে গুগল এডসেন্স অথবা গুগল অ্যাড ম্যানেজার এর মনিটাইজেশন করিয়ে আপনাকে অনলাইন থেকে ইনকাম করতে হবে।
এরকম আরো অনেক সেক্টর রয়েছে ফ্রিল্যান্সিং বা আউটসোর্সিং এর যেগুলোতে বিভিন্নভাবে মনিটাইজেশন করে অথবা সেই ধরনের কাজ করে অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করা সম্ভব। আপনি আপনার ফোন অথবা কম্পিউটার দ্বারা অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারবেন।
আরো পড়ুন: অনলাইন ইনকাম বিডি
অনলাইন থেকে ইনকাম করার জন্য আপনাকে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টর গুলোর সাথে কাজ করতে হবে ক্লায়েন্ট ধরতে হবে অথবা ব্লগিং করলে ব্লগিং করতে হবে ব্লগিংয়ে গুগল এডসেন্স অথবা গুগল অ্যাড ম্যানেজার এর মনিটাইজেশন করিয়ে আপনাকে অনলাইন থেকে ইনকাম করতে হবে।
এরকম আরো অনেক সেক্টর রয়েছে ফ্রিল্যান্সিং বা আউটসোর্সিং এর যেগুলোতে বিভিন্নভাবে মনিটাইজেশন করে অথবা সেই ধরনের কাজ করে অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করা সম্ভব। আপনি আপনার ফোন অথবা কম্পিউটার দ্বারা অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারবেন।
ফেসবুকের মধ্যে ইউটিউব হচ্ছে একটি বড় সোসিয়াল প্লাটফর্ম। সাধারণত এখানে ভিডিও কন্টেন্ট ছাড়া হয়। ইউটিউব থেকে হিউজ পরিমাণ আর্নিং সম্ভব। ইউটিউবে ভিডিও কনটেইন করে তাতে মনিটাইজেশন এবং অ্যাফিলিয়েট লিংকিং করে বড় পরিমান ইনকাম করা সম্ভব।
লাইক কমেন্ট করে ইনকাম সাইট
কমেন্ট মানে হলো আপনি ফেসবুকে অনেক ঘুরা ঘুড়ি করেন অনেকের ছবি/পিকচার দেখেন। যখন কারো ছবি/পিকচার আপনার ভালো লাগে বা পছন্দ হয় তখন সেই ছবিতে কমেন্ট করে থাকেন যেমন: ভাই Nice, Good, অনেক সুন্দর হয়েছে ইত্যাদি।
আর এই ছোট ছোট কমেন্ট করেই আপনি অনলাইনের মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। কমেন্ট করে টাকা ইনকাম করতে চাইলে আপনাকে প্রতিদিন বেশি সময় ব্যয় করতে হবে না। প্রতিদিন ১-২ ঘন্ট সময় দিলেই হবে। আর এই ২ ঘন্টার মধ্যে আপনি ১০০-২০০ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আমাদের কথা শুনে অবশ্যই বুঝতে পারছেন এই কাজটি কতটা সহজ।
শেয়ার করে আয় বলতে বুঝায় আপনি কোন ওয়েবসাইটের পোষ্ট দেখে আপনার অনেক ভালো লেগেছে যে আপনি সেই পোস্ট টি আপনার বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করতে আগ্রহী থাকেন যেমন: কোন পরীক্ষার রেজাল্ট এর পোস্ট। কারণ যখন রেজাল্ট প্রকাশ হয় তখন শিক্ষার্থীরা অনেক আগ্রহের সাথে তা দেখতে চান।
অনেকে জানে না কি করে রেজাল্ট চেক করতে হয়। তখন মনে করে আপনি অনলাইনে প্রবেশ করে একটি ওয়েবসাইটে গিয়ে রেজাল্ট দেখার জন্য লেখা গুলো পড়ছেন। তখন আপনি পড়ার পরে বুঝতে পারবেন যে কিভাবে রেজাল্ট চেক করতে হয়।
আপনি যখন সহজেই রেজাল্ট চেক করতে পারবেন তখন কিন্তু আপনি মনে করবেন আমি তো রেজাল্ট চেক করতে পারলাম। এখন আমার বন্ধুদের কাছে এই পোস্টটি শেয়ার করে দেই তার দ্রুত রেজাল্ট দেখতে পারবেন। এভাবে অনেক পোস্ট ফেসবুক, টুইটার, ইমেইল ইত্যাদির মাধ্যমে শেয়ার করা হয়। আর যখন আপনি এটা করবেন সেটাই তো শেয়ার।
আরো পড়ুন: অনলাইন ইনকাম সোর্স
আপনারা অবশ্যই শেয়ার এর মাধ্যমে অনলাইনে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। পোস্ট শেয়ার করে আয় করার ওয়েবসাইট blog.jit.com.bd এখানে আপনি একাউন্ট রেজিস্টেশন করে পোস্ট লিখে সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে শেয়ার করেন তবে আপনিও ইনকাম করতে পারবেন। আশা করি উপরের কথা গুলো অনুসরণ করে বুঝতে পারছেন শেয়ার করে কিভাবে আয় করতে হয়।
ফেসবুকে বসে বসে সময় নষ্ট না করে লাইক কমেন্ট করে আয় করতে পারবেন। আপনাকে আজ এমন একটি ওয়েবসাইট এর সাথে পরিচয় করিয়ে দিব যার মাধ্যমে আপনি টাকা আয় করতে পারবেন। ওয়েব সাইট এর নাম হলো shareyt শুধুমাত্র লাইক এবং কমেন্ট এর মাধ্যমেই আপনি প্রতিদিন ৩০ মিনিট বা ১ ঘন্টা চেয়ে কম কাজ করে ১০০/- (এক শত) টাকা আয় করতে পারবেন। tracking code: 415699
উপরিউক্ত টাকা জমা হওয়ার পরে আপনি বিকাশের মাধ্যমে নিতে পারবেন। এখন আর দেরি নয়। আজই রেজিস্ট্রেশন করে আয় করা শুরু করে দিন।
Captcha entry করে অনলাইনে ইনকাম করার উপায় hotovaga
যদি আপনার টাইপিং স্পিড ভালো হয় এবং আপনি বেশিরভাগ ক্যাপচা এন্ট্রি সঠিকভাবে করতে পারেন তাহলে আপনি প্রতিদিন 10 থেকে 20 ডলার পর্যন্ত ইনকাম করতে পারবেন।
তবে, এটি একটি স্থির ইনকাম নয়। ক্যাপচা এন্ট্রি করার জন্য কাজের সুযোগ কম থাকে। তাই, আপনি যদি প্রতিদিন নিয়মিত ক্যাপচা এন্ট্রি করতে পারেন তাহলে আপনি প্রতি মাসে 5000 থেকে 20,000 টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে পারবেন।
আপনাকে নির্দিষ্ট কিছু সংখ্যা বা ইংরেজি অক্ষর দ্বারা একটি কোড প্রদর্শন করা হবে। যেটাকে আপনাকে একটি বক্সে সঠিকভাবে লিখতে হবে। তারপর সাবমিট বাটনে ক্লিক করলে ক্যাপচা পূরণ হয়ে যাবে। এভাবে কাজ করাকে ক্যাপচা এন্ট্রি বলা হয়।
ক্যাপচা এন্ট্রি করে অনলাইনে ইনকাম করার জন্য প্রথমে আপনাকে একটি ক্যাপচা এন্ট্রি ওয়েবসাইটে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। রেজিস্ট্রেশন করার জন্য আপনাকে একটি ইমেল ঠিকানা এবং একটি পাসওয়ার্ড দিতে হবে। কিছু ওয়েবসাইট আপনার নাম, ঠিকানা এবং অন্যান্য ব্যক্তিগত তথ্যও চাইতে পারে।
ফ্রি অনলাইন ইনকাম সাইট
আপনি যেকোনো সময় আপনার ইনকাম বিকাশে উত্তোলন করতে পারেন। আপনাকে কোনো ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে না।
আপনি বিকাশে পেমেন্ট নেওয়ার জন্য কোনো অতিরিক্ত ফি দিতে হবে না। আপনি শুধুমাত্র বিকাশের ক্যাশ আউট ফি দিতে হবে। আপনি বিকাশে পেমেন্ট নেওয়ার মাধ্যমে আপনার টাকা নিরাপদে রাখতে পারেন। আপনি আপনার বিকাশ অ্যাকাউন্টের পিন নাম্বার ছাড়া কেউ আপনার টাকা উত্তোলন করতে পারবে না।
আপনি বিকাশে পেমেন্ট নেওয়ার পর আপনি আপনার টাকা বিকাশের মাধ্যমে ব্যবহার করতে পারেন। আপনি বিকাশের মাধ্যমে বিল পে, মোবাইল রিচার্জ, অনলাইন শপিং, টিকেট ক্রয়, মানি ট্রান্সফার ইত্যাদি করতে পারেন।
এই সুবিধাগুলো আপনাকে ফ্রি টাকা ইনকাম করে বিকাশে পেমেন্ট নেওয়ার জন্য উৎসাহিত করবে। আপনি আজই অনলাইনে ফ্রি টাকা ইনকাম করতে শুরু করুন।
আপনি যদি লেখালেখি করতে পারেন, তাহলে কনটেন্ট রাইটার হিসেবে ফ্রি টাকা ইনকাম করতে পারেন। আপনি বিভিন্ন ওয়েবসাইট, ব্লগ, ম্যাগাজিন, নিউজপেপার বা অন্যান্য মাধ্যমের জন্য লেখা লিখে টাকা আয় করতে পারেন।
আজকের আর্টিকেলে যে মাধ্যমগুলো দেখাবো এর মাধ্যম গুলো অনুসরণ করলে আপনি অনলাইন থেকে ফ্রি টাকা ইনকাম করতে পারবেন। তবে ফ্রি অনলাইন ইনকাম সাইট থেকে টাকা উপার্জন করার জন্য আপনাকে শুধুমাত্র শ্রম ও ধৈর্য দুটোই দিতে হবে।
ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য সবথেকে জনপ্রিয় বাংলাদেশের মধ্যে বিশ্বস্ত সাইট হল ফাইবার ডটকম। এ সাইটে আপনি আপনার দক্ষতা অনুযায়ী কাজ দেখিয়ে ফাইবার ডটকম থেকে অনেক টাকা উপার্জন করতে পারেন।
বর্তমানে বাংলাদেশের বেশিরভাগ মানুষ ফাইবারে কাজ করে স্বাবলম্বী হচ্ছে। আপনিও চাইলে এই সাইটে আপনার কাজের দক্ষতার গিগ তৈরি করে সেটা ফাইবারে পাবলিস্ট করে সেখান থেকে কাজ করে অনলাইন থেকে ব্যাপক টাকা আয় করতে পারেন। ফাইবার ডটকম বাংলাদেশের সেরা অনলাইন ইনকাম সাইট এটি অনুমোদনপ্রাপ্ত তাই এ সাইটে আপ
অনলাইনে ইনকাম বাংলাদেশী সাইট
বিশ্বে অনেক বিস্বস্থ অনলাইন ইনকাম সাইট রয়েছে যেগুলো আমরা অনেকেই জানি না। আজকে আমি কিছু বিস্বস্থ অনলাইনে ইনকাম সাইট সম্বন্ধে বলব। যারা নির্দিষ্ট সময়ে আপনার উপস্থিত অর্থ আপনার অ্যাকাউন্টে পাঠিয়ে দিবে।
আজকে আমি আপনাদের এমন কিছু ওয়েবসাইটের কথা জানাবো যেগুলো বিগত কয়েক বছর ধরে পেমেন্ট দিয়ে আসছে। এবং বিশ্বস্ততার সাথে কাজ করছে। আপনারা যারা বিস্বস্থ অনলাইন ইনকাম সাইট বা Trusted Online Income Site লিখে সার্চ করে আমাদের ওয়েবসাইটে আছেন। তারা আশা করি এই আর্টিকেলটি পড়ে অনেক উপকৃত হবে।
বিস্বস্থ অনলাইন ইনকাম সাইট কি বিস্বস্থ অনলাইন ইনকাম সাইট গুলো কি কি বিস্বস্থ অনলাইন ইনকাম সাইট হল এমন একটি সাইট যেটা দীর্ঘদিন ধরেই সফলভাবে পরিচালিত হচ্ছে এবং সুনাম অর্জন করছে এছাড়াও ব্যবহারকারীদের জন্য সুবিধা জনক ও নিরাপদ।
আরো পড়ুন: অনলাইন ইনকাম সাইট বাংলাদেশ
আরো সহজ ভাবে বললে যে সাইটে কাজ করে আপনি নিশ্চিত পেমেন্ট পেতে পারেন। এবং সে সাইট আপনার ব্যক্তিগত তথ্য চুরি করে না এবং আপনাকে ব্ল্যাকমেল করে না। বিস্বস্থ অনলাইনে ইনকাম সাইটের কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা আমি আপনাদের ধাপে ধাপে জানাবো।
বিশ্বে অনেক বিস্বস্থ অনলাইন ইনকাম সাইট রয়েছে যেগুলো আমরা অনেকেই জানি না। আজকে আমি কিছু বিস্বস্থ অনলাইনে ইনকাম সাইট সম্বন্ধে বলব। যারা নির্দিষ্ট সময়ে আপনার উপস্থিত অর্থ আপনার অ্যাকাউন্টে পাঠিয়ে দিবে।
ফেসবুক একটি বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম যেখানে দুই বিলিয়নেরও বেশি অ্যাকাউন্ট রয়েছে। ফেসবুক হল একটি বিস্বস্থ অনলাইন ইনকাম সাইট। ফেসবুক সাধারণত যারা কনটেন্ট তৈরি করে, ব্যবসায়ী অথবা অন্যান্য ব্যবহারকারীদের জন্য টাকা ইনকামের বিভিন্ন সুযোগ করে দেয়।
ইউটিউব এর পাশাপাশি মানুষ ফেসবুকে ভিডিও আপলোড করে মাসে প্রচুর টাকা আয় করছে। আপনি সাধারণত বিভিন্ন উপায়ে ফেসবুক থেকে ইনকাম করতে পারেন যেমন আপনার পেজে ভিডিও আপলোড করে মনিটাইজ এর মাধ্যমে ইনকাম করা যায়। এছাড়াও ফেসবুক পেজ অথবা গ্রুপে বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করা যায়। এবং আপনার ফেসবুক প্রোফাইল অথবা পেজে শর্ট ভিডিও আপলোড করে ফেসবুক রিল থেকে ইনকাম করা যায়।
ফেসবুক একটি বিস্বস্থ অনলাইনে ইনকাম সাইট। আপনার দক্ষতা কাজে লাগিয়ে আপনি এখান থেকে ইনকাম করতে পারেন। সঠিকভাবে ইনকাম করলে আপনি ১০০% এখান থেকে পেমেন্ট পাবেন। আপনার ওয়েবসাইটে গুগল এডসেন্স এর এড ব্যবহার করে গুগল এডসেন্স এর থেকে পেমেন্ট নিতে পারবেন।
ফাইবার-Fiverr: ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য সবথেকে জনপ্রিয় বাংলাদেশের মধ্যে বিশ্বস্ত সাইট হল ফাইবার ডটকম। এ সাইটে আপনি আপনার দক্ষতা অনুযায়ী কাজ দেখিয়ে ফাইবার ডটকম থেকে অনেক টাকা উপার্জন করতে পারেন।
আপওয়ার্ক-Upwork: ফ্রিল্যান্সিংয়ে আরেকটি অন্যতম জনপ্রিয় বিশ্বস্ত সাইট হল আপওয়ার্ক। এখানে বিভিন্ন ধরনের ফ্রিল্যান্সিং কাজ যেমন গ্রাফিক্স ডিজাইন, ওয়েব ডেভলপমেন্ট, আর্টিকেল রাইটিং, ডাটা এন্ট্রি, ওয়েবসাইট তৈরি ইত্যাদি অনলাইন কাজ করে অর্থ উপার্জন করতে পারেন। তাই এটিও একটি বাংলাদেশের সেরা অনলাইন ইনকাম সাইট বা বিশ্বস্ত অনলাইন ইনকাম সাইট।
ফ্রিল্যান্সার ডটকম-Freelancer.com: এটিও ফ্রিল্যান্সিং কাজ করার জন্য অন্যতম জনপ্রিয় বিশ্বস্ত সাইট। এখানে বিভিন্ন ধরনের ফ্রিল্যান্সিং কাজ পাওয়া যায়। এখান থেকে অনেকেই বিভিন্ন ধরনের কাজ করে অনলাইন থেকে ব্যাপক টাকা উপার্জন করছে।
আপনি চাইলে ফ্রিল্যান্সার ডটকম এই সাইটে কাজ করে অনলাইন থেকে নিজের ক্যারিয়ার তৈরি করতে পারেন। এটি একটি ফ্রিল্যান্সিং কাজের আরেকটি বিকল্প উপায়।
সহজ ডটকম-Shohoz.com: বাংলাদেশের মধ্যে এটি একটি অনলাইন মার্কেটপ্লেস যেখানে আপনি বিশ্বস্ততার সাথে যেকোনো ধরনের প্রোডাক্ট বিক্রি করে আয় করতে পারেন। দেশের মধ্যে সহজ ডটকম ব্যাপক সুনাম বা
খ্যাতি রয়েছে যার জন্য নিঃসন্দেহে এটিও সরকার অনুমোদিত অনলাইন ইনকাম সাইট হিসেবে বিবেচিত। আপনি এখানে আপনার নিজের দক্ষতা অনুযায়ী বিভিন্ন পণ্য তৈরি করে এখানে বিক্রি করে অনলাইন থেকে টাকা আয় করতে পারেন।
বিক্রয় ডটকম-Bikroy.com: বাংলাদেশের মধ্যে আরেকটি জনপ্রিয় অনলাইন মার্কেটপ্লেস হলো bikroy.com। যেখানে আপনি বিভিন্ন ধরনের পণ্য বিক্রি করে আয় করতে পারেন। এসব সাইটে আপনি নিজের কোন পণ্য
অথবা অন্যের পণ্য ক্রয় করে bikroy.com সাইটে বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে প্রোডাক্ট সেল করে আয় করতে পারেন। এটিও একটি দেশের মধ্যে বিশ্বস্ত অনলাইন ইনকাম সাইট বা রিয়েল ইনকাম সাইট। তাই নিঃসন্দেহে এ সকল সাইটে কাজ করে অনলাইন থেকে আয় করে নিজের ক্যারিয়ারকে তৈরি করুন।
অনলাইন জব মোবাইল
বর্তমান যুগে যদি আমরা লক্ষ্য করি তাহলে দেখব একাধিক আধুনিক পেশার উদ্ভব ঘটেছে যা প্রাচীনকালের মানুষের কল্পনার বাইরে। আধুনিক যুগে এই আমুল পরিবর্তনের পেছনে সবথেকে বড় অবদান অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ও কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট।
মূলত ফ্রিল্যান্সিং হলে এমন একটি সংস্থা যেখানে ব্যক্তিরা তাদের সমস্ত কাজের দক্ষতা অনুযায়ী বায়োডাটা বানিয়ে তার কাজের দক্ষতা দেখিয়ে থাকে এবং ফ্রিল্যান্সার ওয়েবসাইট থেকে বিভিন্ন ধরনের ক্লায়েন্ট সেই সমস্ত ব্যক্তির সঙ্গে যোগাযোগ করে সরাসরি কাজের আদান-প্রদান করে
এবং কাজের মাধ্যমে প্রচুর পরিমাণে টাকা দেওয়া হয়, বিদেশে কোন ক্লায়েন্টের কাজ করা হলে এখানে ডলারের মাধ্যমে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকামের সুযোগ রয়েছে।
অনেক ব্যক্তি আছেন যারা ও ইলাস্ট্রেশনের কাজ করে থাকেন এবং এটি তাদের পেশা। এই পেশা অনুযায়ী তারা তাদের বায়োডাটা বানিয়ে বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইটে তাদের দক্ষতা প্রকাশ করে থাকে এবং
সেখান থেকে গ্রাফিক ডিজাইনাররা ওয়েবসাইট, লোগো, ব্র্যান্ডিং উপকরণ, মার্কেটিং সমান্তরাল, ইনফোগ্রাফিক্স এবং চিত্রের জন্য ভিজ্যুয়াল ডিজাইন তৈরি করার জন্য বিভিন্ন ক্লায়েন্ট তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে তাদের কাজ পছন্দ হলে প্রচুর পরিমাণে টাকা দিয়ে থাকে।
আপনি মোবাইল ফোনে ভিডিও করে, ইউটিউবে আপলোড করার মাধ্যমে মনিটাইজেশন মেথড ব্যবহার করে ইনকাম করতে পারবেন। ভিডিও এডিট করার দরকার হলে খুব সহজেই মোবাইল ফোনে ইউটিউব স্টুডিও ব্যবহার করে এডিট করে নিতে পারবেন। কনটেন্ট কোয়ালিটি ভালো থাকলে ইউটিউব চ্যানেল আপনার ক্যারিয়ার বিকল্প হিসেবে কাজ করবে।
আপনি হয়তো ভাবছেন যে ইউটিউবে আপলোড করার জন্য কোন ধরনের কনটেন্ট তৈরি করবেন। এই প্রশ্নের সবচেয়ে ভালো উত্তর হল আপনি যে বিষয়ে আগ্রহী বা যে ধরনের কাজ করতে ভালো লাগে সেই ধরনের ভিডিও তৈরি করুন। যেমন, গেইমের লাইভ স্ট্রিমিং, ট্রাভেল ব্লগ, ফুড ব্লগ, রান্নাবান্না, আকা আকি, শিক্ষামূলক ভিডিও তৈরি ইত্যাদি।
গুগল এডসেন্স ব্যবহার করে স্পন্সর অ্যাড ব্যবহার করে এফিলিয়েট লিংক প্রমোট করে ইত্যাদি ইউটিউব থেকে আপনার ভিডিও কনটেন্ট এর মাধ্যমে ইনকাম করতে হলে, আপনাকে কিছু শর্ত পূরণ করতে হবে। আপনার ইউটিউব ভিডিও অবশ্যই অ্যাডভার্টাইজমেন্ট ফ্রেন্ডলি হতে হবে। অর্থাৎ ইউটিউবের মনিটাইজেশন এর নিয়ম অনুযায়ী।
মোবাইল ব্যবহার করে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অনলাইনে ইনকাম করা সম্ভব। তাই তবে মোবাইল ব্যবহার করে একটা ওয়েবসাইট কে ম্যানেজ করা একটু কঠিন, কিন্তু সম্ভব। আপনি মোবাইল দিয়ে ওয়েবসাইট বানিয়ে সেই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অনলাইনে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
আপনি সাধারনত ওয়েবসাইটে গুগল এডসেন্স, অ্যাফিলিয়েটিং, স্পনসর্ড লিংক ব্যবহার করে আয় মোবাইল দিয়ে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ইন্টারনেট থেকে আয় করতে পারবেন।