অ্যাপ ছাড়া বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম
বিকাশ পার্সোনাল একাউন্ট খোলার নিয়ম বর্তমানে সকল এয়ারটেল, বাংলালিংক, টেলিটক, গ্রামীণফোন এবং রবি গ্রাহকগণ বিকাশ একাউন্ট খুলতে পারবেন নিজের ফোনের বিকাশ অ্যাপ থেকেই! বিকাশ অ্যাপ ডাউনলোড করে অ্যাপ থেকেই ঘরে বসে একাউন্ট খুলতে পারবেন নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করে। নতুন বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম
আপনি যদি সহজেই জন্ম নিবন্ধন দিয়ে আপনার নামে একটি বিকাশ অ্যাকাউন্ট খুলতে চান তবে এটি আপনার জন্য সঠিক জায়গা। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক জন্ম নিবন্ধন দিয়ে বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম।
অ্যাপ ছাড়া বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম
পার্সোনাল রিটেইল একাউন্ট খুলতে ইচ্ছুক ব্যক্তি, মোবাইল থেকে *১৬০০১# ডায়াল করে নিজের জাতীয় পরিচয়পত্রের শেষ ৪ ডিজিট প্রবেশ করালে একটি ফিরতি এসএমএসের মাধ্যমে তার জাতীয় পরিচয়পত্র দিয়ে রেজিস্টার করা সকল মোবাইল নাম্বারগুলো পেয়ে যাবেন। এই এসএমএসের স্ক্রিন শট/ছবি তুলে নির্ধারিত পোর্টালে সাবমিট করতে হবে
পার্সোনাল রিটেইল একাউন্ট খোলার জন্য বিকাশ কাস্টমার কেয়ারে যাওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই একই জাতীয় পরিচয়পত্র দিয়ে বিকাশ পার্সোনাল একাউন্ট খোলা থাকলেও তা দিয়েই পার্সোনাল রিটেইল একাউন্টও খোলা যাবে। এক্ষেত্রে, পূর্বে কোনো বিকাশ একাউন্ট খোলা হয়নি এমন একটি নাম্বার দিয়ে পার্সোনাল রিটেইল একাউন্টটি খুলতে হবে
একই জাতীয় পরিচয়পত্র দিয়ে ইতোমধ্যে কোনো বিকাশ এজেন্ট/মার্চেন্ট/চ্যানেল একাউন্ট; মোট কথা কোনো ব্যবসায়িক একাউন্ট খোলা থাকলে তা দিয়ে পার্সোনাল রিটেইলার একাউন্ট খোলা যাবে না
পার্সোনাল রিটেইল একাউন্টের স্টেটমেন্টটি সাধারণত আপনি মার্চেন্ট অ্যাপ থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। অ্যাপ-এ লগ ইনের সময় দেওয়া ই-মেইল অ্যাড্রেসে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তা পেয়ে যাবেন। এছাড়া, আপনার একাউন্ট স্টেটমেন্ট পেতে ১৬২৪৭ নাম্বারে কল করতে পারেন অথবা https://livechat.bkash.com/ অথবা “support @bKash.com” এ ইমেল করতে পারেন
আরো পড়ুন: বিকাশে ভুলে টাকা চলে গেলে করণীয় কি সে সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন
পার্সোনাল রিটেইল একাউন্টের PIN /পিন ভুলে গেলে একাউন্ট খুলতে ব্যবহৃত ফোন নাম্বারটি থেকে ১৬২৪৭ নাম্বারে কল করুন অথবা https://livechat.bkash.com/ অথবা “support @bKash.com” এ ইমেল করতে পারেন
পার্সোনাল রিটেইল একাউন্ট সিমটি হারিয়ে গেলে নাম্বার ব্লক করতে ১৬২৪৭ নাম্বারে কল করুন অথবা https://livechat.bkash.com/ অথবা “support @bKash.com” এ ইমেল করতে পারেন পার্সোনাল রিটেইলার একাউন্টে যেকোনো রিসিভড পেমেন্টের সত্যতা যাচাই করতে একাউন্ট নাম্বারটি থেকে ১৬২৪৭ নাম্বারে কল করুন অথবা https://livechat.bkash.com/ অথবা “support @bKash.com” এ ইমেল করতে পারেন
পার্সোনাল রিটেইল একাউন্টের জন্য ‘Proof of Profession’ পেতে নিকটস্থ মেয়র/ ওয়ার্ড কমিশনার/ ইউনিয়ন পরিষদের অফিসে যোগাযোগ করুন পার্সোনাল রিটেইল একাউন্টের রেজিস্ট্রেশন আইডি হারিয়ে গেলে ১৬২৪৭ নাম্বারে কল করুন অথবা https://livechat.bkash.com/ অথবা “support @bKash.com” এ ইমেল করতে পারেন
পিন রিসেট/নাম্বার ব্লক/লেনদেন কনফার্মেশনের জন্য ১৬২৪৭ নাম্বারে অথবা https://livechat.bkash.com/ অথবা “support @bKash.com” এ ইমেল দেওয়ার সময় পার্সোনাল রিটেইল একাউন্টের নির্দিষ্ট তথ্য ভ্যারিফিকেশনের জন্য কাস্টমার সার্ভিস প্রতিনিধিকে সহায়তা করতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সাথে রাখুন
বাটন মোবাইলে বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম
বিকাশ অ্যাপ ডাউনলোড করুন এবং ইনস্টল করুন। আপনি একটি স্মার্টফোন বা কম্পিউটার ব্যবহার করে বিকাশ এপ্লিকেশনটি ডাউনলোড করতে পারেন। একাউন্ট খুলার জন্য বিকাশ এপ্লিকেশনটি খুলুন এবং “নতুন একাউন্ট খুলুন” বা সমতুল্য বিকল্প চয়েজ করুন।
আপনার মোবাইল নম্বর লিখুন এবং স্ক্রীনে প্রদর্শিত প্রম্পটগুলি অনুসরণ করুন। আপনার পুরো নাম, ঠিকানা, জন্মতারিখ এবং আইডি কার্ডের তথ্য সরবরাহ করুন। আপনার একাউন্টে লগইন করতে একটি পিন সেট করুন। আপনার একাউন্ট সফলভাবে খোলা হয়েছে। আপনি এখন একাউন্টে টাকা জমা দিতে পারেন এবং টাকা পাঠাতে পারেন।
আজকের এই আর্টিকেলটিতে আমি আপনাদেরকে বলবো কিভাবে আপনি বাটন ফোন দিয়ে একটি বিকাশ অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে পারবেন। তাহলে আসুন অযথা সময় নষ্ট না করে বিস্তারিত আলোচনার দিকে যাওয়া যাক। আপনি যদি একাউন্টটি তৈরি করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনার বাটন ফোন।
আরো পড়ুন: অনলাইন ইনকাম সাইট বিকাশ পেমেন্ট
তারপর আপনার সামনে একটি লেখা আসবে যেখানে লেখা থাকবে।একাউন্ট ইজ নট রিসিভ এবং কয়েকটি নাম্বারের একটি কোড আসবে।আজকের এই আর্টিকেলটিতে আমি আপনাদেরকে বলবো
কিভাবে আপনি বাটন ফোন দিয়ে একটি বিকাশ অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে পারবেন। তাহলে আসুন অযথা সময় নষ্ট না করে বিস্তারিত আলোচনার দিকে যাওয়া যাক। আপনি যদি একাউন্টটি তৈরি করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনার বাটন ফোন।
এটি ট্রান্সফার করে দিতে পারে। এভাবে আপনি মূলত বাটন ফোন থেকে একটি বিকাশ একাউন্ট পরিচালনা করতে পারবেন কিন্তু বাটন ফোন থেকে বিকাশ একাউন্ট খুলতে পারবেন না।
আপনারা যদি আমার এই কথা মত যদি কাজ করতে পারেন তাহলে পাঁচ মিনিটের মধ্যে আপনি একটি বিকাশ একাউন্ট খুলে নিতে পারবেন। তাহলে আপনাকে আর কষ্ট করে কোন এজেন্ট এর কাছে গিয়ে একাউন্টে তৈরি করে নিতে হবে না।
সেখানে একটি ক্লিক করবেন। তারপর একটি ইন্টারফেস চলে আসবে সেখানে বিভিন্ন ধরনের সিম কোম্পানির কথা বলবে সেখান থেকে আপনি যে নাম্বারটিতে অ্যাকাউন্ট খুলতে চাচ্ছেন সেই নাম্বার অনুযায়ী কোম্পানিটি সিলেক্ট করতে হবে। এরপর বিকাশ থেকে আপনার নাম্বার একটি ভেরিফিকেশন কোড আসবে।
সেখানে একটি ক্লিক করে দিবেন। এরপর আপনার সামনে বিকাশের বিভিন্ন ধরনের শর্তাবলী আসবে আপনি চাইলে এগুলো পড়তে পারেন বা নিজে দেখবেন যে নিশ্চিত করুন তার ডান সাইটে একটি তীর বাটন রয়েছে সেখানে ক্লিক করে দি্বেন। এরপর তিনটি অপশন চলে আসবে আপনার সামনে, প্রথমে আসবে।
যখন আপনি এক সাইডে ছবি তুলবেন তখন ছবি তুলে সাবমিট বাটনে ক্লিক করবেন তাহলে এটি আপনার আইডি কার্ডের ছবি বিকাশ কর্তৃপক্ষ নিয়ে নিবে। ঠিক একইভাবে পরবর্তী ছবি তুলবেন এবং সাবমিট দিয়ে দিবেন। এরপর আপনার সকল ধরনের এনআইডি কার্ডের তথ্য সেখানে চলে আসবে।
তারপর নিচে দেখবেন একটি পরবর্তী বাটন রয়েছে সেখানে একটি ক্লিক করে দিবেন। এরপর আপনি যখন পরবর্তী বাটনে ক্লিক করবেন তারপর আপনার বিভিন্ন ধরনের তথ্য চাইবে আপনি সঠিক তথ্যগুলো দিয়ে দি্বেন। তারপর যে ব্যক্তির ভোটার আইডি কার্ড সেই ব্যক্তির একটি ছবি তুলে নিতে হবে।এরপর পরবর্তী বাটনে ক্লিক করবেন।
বিকাশ পার্সোনাল একাউন্ট খোলার নিয়ম
আবেদনকারীকে অবশ্যই বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে। ১৮ বছর বা তদূর্ধ্ব বয়সী হতে হবে। জাতীয় পরিচয় পত্র থাকতে হবে।
আবেদনকারীর পরিচয় ভেরিফিকেশনের জন্য নিজের ছবি তুলতে হবে। একাউন্টের নমিনির জাতীয় পরিচয় পত্রের ছবি। আমাদের দৈনন্দিন জীবনে বিকাশের গুরুত্ব অনেক। টাকা পাঠানো যায়। টাকা উঠানো যায়। টাকা জমা করা যায়। মোবাইল রিচার্জ করা যায়। কেনাকাটা করা যায়।
বিল দেওয়া নেওয়া যায়। মোবাইল মেনুতে *২৪৭# ডায়াল করুন "অ্যাক্টিভেট মোবাইল মেনু" বেছে নিন বিকাশ একাউন্টের জন্য ৫ ডিজিটের পিন নম্বর দিন পুনরায় ৫ ডিজিটের পিন প্রবেশ করান পাঁচ ডিজিটের পিন নম্বর কনফার্ম করুন
এই সকল প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করার পর আপনার ফোন নম্বরটি বিকাশ একাউন্ট নম্বর এর জন্য গণ্য হবে। তবে হাঁ, আপনার বিকাশ একাউন্ট এর পিন নম্বরটি কারো সাথে শেয়ার করবেন না। এখন আপনি আপনার বিকাশ নম্বরটি দিয়ে যে ধরনের লেনদেন করতে পারবেন মোবাইল রিচার্জ, অ্যাড মানি, ক্যাশ ইন এ সকল লেনদেন করতে পারবেন।
আরো পড়ুন: অনলাইন ইনকাম করার উপায়
সেন্ড মানি ক্যাশ আউট করার জন্য আপনাকে KYC ফরম বা তথ্য যাচাই করতে হবে। KYC ফরম বা তথ্য যাচাই হয়ে গেলে আপনি ৭২ ঘণ্টার মধ্যে ক্যাশ আউট, সেন্ড মানি, পেমেন্ট ও অন্যান্য বিকাশের সেবা ব্যবহার করতে পারবেন। আপনার একাউন্টটি সম্পূর্ণভাবে সক্রিয় হলে আপনি দিনরাত 24 ঘন্টা বিকাশের সকল সুবিধা ব্যবহার করতে পারবেন।
আশা করি এই আর্টিকেলের মাধ্যমে মোবাইল মেনু ব্যবহার করে অ্যাপ ছাড়া বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম জানতে পেরেছেন। এই আর্টিকেল এর মধ্যে আমি আরো আলোচনা করেছি নতুন বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম ও বিকাশ একাউন্ট দেখার নিয়ম এবং অ্যাপ দিয়ে বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম তাই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
অ্যাপ দিয়ে নতুন বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম একদম সহজ। অ্যাপের মাধ্যমে নতুন একটি বিকাশ একাউন্ট খুলতে হলে, প্রথমেই আপনাকে গুগল প্লে স্টোর থেকে বিকাশ অ্যাপ ডাউনলোড করতে হবে। অ্যাপ ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন। অ্যাপ ডাউনলোড করার পর নতুন বিকাশ একাউন্ট খোলার জন্য যা প্রয়োজন হবে
মোবাইল ফোন ন্যাশনাল আইডি কার্ড এর মূল কপি মোবাইল ফোন ও ন্যাশনাল আইডি কার্ড সঙ্গে থাকলেই অ্যাপ দিয়ে নতুন বিকাশ একাউন্ট খোলা খুবই সহজ, এর জন্য আপনাকে যে পদ্ধতিগুলো অবলম্বন করতে হবে নিচে বিস্তারিত-
অ্যাপে "লগইন বা রেজিস্টার" অপশনে ট্যাপ করুন। আপনার মোবাইলে থাকা "সিমের অপারেটর বেছে" নিন। মোবাইল নম্বরে "OTP কোড" আসবে এই কোড বসিয়ে এগিয়ে যান "সম্মতিপত্র বা শর্তাবলী" পড়ে সামনে এগিয়ে যান
বিকাশ অ্যাপে থাকা ক্যামেরা দিয়ে চেহেরার ছবি তুলুন সকল প্রয়োজনীয় তথ্য সাবমিট করে এগিয়ে যান সকল তথ্য দেওয়া হয়ে গেলে ভেরিফিকেশন এসএমএসের জন্য অপেক্ষা করতে হবে। সকল তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের জন্য বিকাশ সেবার ৪৮ ঘন্টা পর্যন্ত সময় লাগতে পারে।
এ সময়ের মধ্যে আপনার ফোনে বিকাশ সেবা থেকে কনফার্মেশন একটি এসএমএস আসবে। এবার আপনাকে বিকাশ পিন সেট করতে হবে পিন সেট করার জন্য বিকাশ অ্যাপ এ আসুন ট্যাপ করুন এবং ৫ সংখ্যার একটি পিন দিন।
জন্ম নিবন্ধন দিয়ে বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম
NID কার্ড ছাড়াও বিকাশ একাউন্ট খুলতে পারেন। এই নিয়মগুলি পরিবর্তিত হতে পারে পরিস্থিতি বা অঞ্চলের উপর নির্ভর করে। এই ক্ষেত্রে বিকাশ একাউন্ট শনাক্তকরণের জন্য অন্য কিছু পেপার লাগতে পারে যেমন একটি পাসপোর্ট, ড্রাইভিং লাইসেন্স বা অন্যান্য সরকারি কাগজ পত্র।
আবার জন্ম নিবন্ধন কার্ড না থাকলেও বিকাশ একাউন্ট খুলতে পারেন। এনআইডি ছাড়া বা জন্ম নিবন্ধন কার্ড ছাড়া কীভাবে বিকাশ অ্যাকাউন্ট খুলবেন তার পুরো প্রক্রিয়াটি আজকের আলোচনায় দেওয়া হল।
আপনি আপনার পাসপোর্ট দিয়ে একটি বিকাশ অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন এমনকি আপনার জন্ম নিবন্ধন বা NID না থাকলেও।
সেক্ষেত্রে তারা আপনার পাসপোর্টের তথ্য দিয়ে একটি বিকাশ অ্যাকাউন্ট খুলতে পারে। তবে পাসপোর্ট দিয়ে বিকাশ অ্যাকাউন্ট খোলার সময় ভুলবেন না আপনার পাসপোর্ট বৈধ হতে হবে। আপনার কাছে বৈধ পাসপোর্ট না থাকলে আপনি বিকাশ অ্যাকাউন্ট খুলতে পারবেন না। তাই বিকাশ অ্যাকাউন্ট খোলার আগে আপনাকে অবশ্যই আপনার পাসপোর্টের বৈধতা পরীক্ষা করতে হবে।
আরো পড়ুন: বিটকয়েন কি সম্পর্কে জেনে নিন ২০২৪
বিকাশের সাধারণত একটি অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য একটি NID বা অন্য বৈধ কাগজ পত্র শনাক্তকরণের প্রয়োজন হয়। তবুও কিছু নিয়ম এর মাধ্যমে ব্যক্তিরা NID ছাড়াই একটি অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন।
অপরের পদক্ষেপগুলি সফলভাবে করার পরে আপনার মোবাইল নম্বরটি আপনার বিকাশ অ্যাকাউন্ট নম্বর হয়ে যাবে। প্রাথমিকভাবে আপনি আপনার নতুন বিকাশ অ্যাকাউন্টে ক্যাশ ইন, মোবাইল রিচার্জ এবং অর্থ গ্রহণ করতে পারবেন। যাইহোক আপনার KYC ফর্ম যাচাইকরণ হওয়ার পরে আপনি ক্যাশ আউট, মোবাইল রিচার্জ, পেমেন্ট এবং বিকাশের অন্যান্য সমস্ত সার্ভিস নিতে পারবেন।
আর বিকাশ একাউন্ট খোলার পর আপনি যে পিন ব্যবহার করবেন তা ভুল করেও কারো সাথে সেয়ার করবেন না। কারণ কেউ যদি আপনার যে নাম্বারে একাউন্ট খোলা আছে সে নাম্বার এবং আপনার বিকাশের পিন পেয়ে যায় তাহলে আপনার একাউন্ট থেকে টাকা তুলে নিতে পারবে।
বর্তমানে অনেক খারাপ লোকেরা আপনাকে কল করে অনেক কারণ দিয়ে আপনার বিকাশের পিন চাইতে পারে আপনি ভুল করেও আপনার পিন দিবেন না কারণ বিকাশ থেকে কখন পিন জানতে চাওয়া হয় না।v
বিকাশ এজেন্ট একাউন্ট খোলার নিয়ম
জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) ভোটার আইডি (যদি NID না থাকে) ট্রেড লাইসেন্স (বৈধ) দোকানের ছবি (সামনের দিক থেকে) দোকানের ভেতরের ছবি দোকানের স্থানের ছবি 2 কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি যোগ্যতার শর্ত
ন্যূনতম ১৮ বছর বয়সী বাংলাদেশের নাগরিক যেখানে এজেন্টপয়েন্ট স্থাপন করা হবে সেখানে বৈধ ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান থাকতে হবে ন্যূনতম শিক্ষাগত যোগ্যতা: ৫ম শ্রেণী আবেদন প্রক্রিয়া: বিকাশ এজেন্ট ওয়েবসাইটে যান: https://www.bkash.com/en/business/agent "এজেন্ট হন" ক্লিক করুন। **নির্দেশাবলী মনোযোগ সহকারে পড়ুন এবং "শুরু করুন" ক্লিক করুন।
**আপনার মোবাইল নম্বর লিখুন এবং "OTP পাঠান" ক্লিক করুন। **OTP প্রবেশ করুন এবং "যাচাই করুন" ক্লিক করুন। আপনার ব্যক্তিগত তথ্য, ঠিকানা, ব্যবসায়িক তথ্য ইত্যাদি প্রদান করুন। প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের স্ক্যান করা কপি আপলোড করুন। "জমা দিন" ক্লিক করুন।
আপনার আবেদন যাচাই করার পর, বিকাশ আপনার সাথে যোগাযোগ করবে। যাচাইয়ের পর অনুমোদিত হলে, আপনাকে একটি এজেন্ট কোড এবং পিন প্রদান করা হবে। বিকাশ এজেন্ট একাউন্ট খোলার খরচ: টাকা 1,000 (এক হাজার টাকা) অতিরিক্ত তথ্য আরও তথ্যের জন্য, বিকাশ এজেন্ট ওয়েবসাইট দেখুন: https://www.bkash.com/en/business/agent বিকাশ হেল্পলাইনে যোগাযোগ করুন: 01711-000444
নতুন বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম
নিকটস্থ এজেন্টের কাছে যান: বিকাশ একাউন্ট খোলার জন্য প্রথমে আপনার নিকটস্থ বিকাশ এজেন্টের কাছে যান। প্রয়োজনীয় কাগজপত্র: একাউন্ট খোলার জন্য আপনার কাছে নিম্নলিখিত কাগজপত্র থাকতে হবে বৈধ জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) পাসপোর্ট সাইজের ছবি (একটি) সক্রিয় মোবাইল নম্বর (যেটি বিকাশের সাথে যুক্ত হবে)
নিবন্ধন ফর্ম পূরণ করুন: বিকাশ এজেন্টের কাছ থেকে নিবন্ধন ফর্ম সংগ্রহ করে তা সঠিকভাবে পূরণ করুন। ফিঙ্গারপ্রিন্ট স্ক্যান: জাতীয় পরিচয়পত্রের সাথে ফিঙ্গারপ্রিন্ট স্ক্যানের মাধ্যমে আপনার তথ্য যাচাই করা হবে।
এসএমএস নিশ্চিতকরণ: তথ্য যাচাই সফল হলে, আপনার মোবাইল নম্বরে বিকাশ থেকে একটি এসএমএস আসবে। এই এসএমএসে আপনার একাউন্ট অ্যাক্টিভেশনের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য থাকবে।
বিকাশ পিন সেট করুন: আপনার মোবাইলে *247# ডায়াল করে বিকাশ মেন্যুতে যান। সেখানে নতুন পিন সেট করুন। বিকাশ অ্যাপ ডাউনলোড: আপনার স্মার্টফোনে বিকাশ অ্যাপটি ডাউনলোড এবং ইনস্টল করুন।
আরো পড়ুন: ফ্রিতে টাকা ইনকাম
অ্যাপ ওপেন করুন: অ্যাপটি ওপেন করে "Sign Up" বাটনে ক্লিক করুন। ব্যক্তিগত তথ্য দিন: আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর, জন্ম তারিখ, এবং মোবাইল নম্বর দিন। ওটিপি যাচাই: আপনার মোবাইল নম্বরে একটি ওটিপি (ওয়ান টাইম পাসওয়ার্ড) পাঠানো হবে। সেটি প্রদান করুন।
প্রোফাইল পূরণ করুন: আপনার প্রয়োজনীয় ব্যক্তিগত তথ্য পূরণ করুন এবং ফটো আপলোড করুন।
ফিঙ্গারপ্রিন্ট যাচাই (যদি প্রযোজ্য হয়): আপনার ফিঙ্গারপ্রিন্ট যাচাই করা হবে। পিন সেট করুন: একটি নিরাপদ পিন সেট করুন যা আপনার লেনদেনের জন্য প্রয়োজন হবে।
টাকা পাঠানো ও গ্রহণ করা বিল পরিশোধ করা মোবাইল রিচার্জ কেনাকাটা করা ব্যাংক থেকে টাকা তোলা ইত্যাদি এভাবে আপনি সহজেই বিকাশ একাউন্ট খুলতে পারবেন এবং বিকাশের বিভিন্ন সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন।
অনলাইনে বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম
এরপর বিকাশ অ্যাপে ঢুকুন। সেখানে Login/Registration লেখায় ক্লিক করুন। সেখান থেকে New account Registration সিলেক্ট করুন। আপনার মোবাইল অপারেটর সিলেক্ট করুন।
ভাষা সিলেক্ট করুন। এভাবে পরবর্তী ধাপগুলো শেষ করুন। আপনার একাউন্ট খোলা অর্ধেক শেষ। *247# ডায়াল করুন পিন নম্বরটি কনফার্ম করার জন্য পুনরায় দিন। এরপর বিকাশ অ্যাপে গিয়ে লগিন করুন।
বিকাশ লেনদেন আপনি আপনার Bkash account এর মাদ্যমে অণলাইনে কেনাকাটা করতে পারবেন,বিকাশ লেনদেন এর মাধ্যমে আপনি আপনার বাসা বাড়ির বিদ্যুৎ বিল দিতে পারবেন।বিকাশ লেনদেন আপনি যার সাথে করতে চাছেন তার ও একটি বিকাশ একাউন্ট থাকতে হবে তাহলে আপনি সব দরনের বিকাশ লেনদেন করতে পারবেন।
অনলাইন লেনদেন: বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট থেকে আপনি অনলাইনে বিভিন্ন লেনদেন সম্পন্ন করতে পারেন, যেমন প্রোডাক্ট বা সেবা বিক্রয়, ইন্টারনেট বিল পরিশোধ, টিকেট বুকিং, ইত্যাদি।
লেনদেন সহজ এবং দ্রুত: একাউন্ট খোলার পরে লেনদেন করতে সহজ এবং দ্রুত হয়ে যায়, যার ফলে ব্যবসার প্রচলনে উচ্চ কার্যক্ষমতা উপলব্ধ হয়। লেনদেনের জন্য মোবাইল ব্যবহার: বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্টের মাধ্যমে আপনি মোবাইল ফোন বা অন্য যেকোনো ইন্টারনেট সংযোগযুক্ত ডিভাইস ব্যবহার করে লেনদেন সম্পন্ন করতে পারেন।
অভিন্ন সুবিধাসমূহ: মার্চেন্ট একাউন্ট থেকে বিভিন্ন সুবিধা উপভোগ করতে পারেন, যেমন বিকাশ মোবাইল ব্যাংকিং, স্থানীয় এবং আন্তর্জাতিক লেনদেন, পোস টার্মিনাল ব্যবহার, রিপোর্টিং সুবিধা, ইত্যাদি।
বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট খোলার নিয়ম
আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র বা স্মার্ট কার্ড/ ড্রাইভিং লাইসেন্স/ পাসপোর্ট আপনার ২ কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি আপনার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ট্রেড লাইসেন্স টিন সার্টিফিকেট সচল ব্যাংক একাউন্ট মার্চেন্ট একাউন্ট খোলার জন্য অনুমতি পত্র (আবশ্যিক নয়)
একটি সাধারণ বিকাশ একাউন্ট দ্বারা পেমেন্ট গ্রহণ করা যেতে পারে, তাহলে মার্চেন্ট একাউন্ট কেনো খুলবো? এই প্রশ্ন হয়ত আপনার মনেও থাকতে পারে। চলুন তাহলে বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্টের কিছু সুবিধা সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক। একই আইডি কার্ড দ্বারা একটি পার্সোনাল একাউন্ট থাকলেও গ্রাহক একটি মার্চেন্ট একাউন্ট খুলতে পারবেন (যদি তার ইতোমধ্যে ওই আইডি দ্বারা এজেন্ট বা রিটেইল একাউন্ট না থাকে)।
মার্চেন্ট একাউন্টে লেনদেনের ক্ষেত্রে কোনো ধরনের লিমিট নেই। এক টাকা থেকে শুরু করে যেকোনো অংকের লেনদেন করা যাবে মার্চেন্ট একাউন্টের মাধ্যমে। নিজের ব্যবসার গ্রাহকদের বিভিন্ন ধরনের অফার প্রদান করতে পারবেন। আপনার সেবা বা প্রোডাক্টের প্রচারে বিভিন্ন অফার দিতে পারবেন গ্রাহকদের। মার্চেন্ট একাউন্ট থেকে ব্যাংক একাউন্টে সরাসরি টাকা তোলার সুযোগ রয়েছে।
নিজের ওয়েবসাইট বা অ্যাপে বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট নিতে পারবেন। বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্টের জন্য আবেদন করতে এখানে ক্লিক করুন “ইমেইল” ফিল্ডে ব্যবসার কাজে ব্যবহৃত ইমেইল এড্রেস প্রদান করুন সকল তথ্য পূরণ করা হয়ে গেলে “জমা দিন” বাটনে ট্যাপ করুন