অনলাইন ইনকাম সোর্স
ফ্রি টাকা ইনকাম বর্তমান দুনিয়া দাঁড়িয়ে আছে প্রযুক্তির উপর। আর এই প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে মানুষ নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করছে প্রফেশনাল ভাবে। বর্তমান যুগে দিন দিন ইন্টারনেট থেকে আয়ের সম্ভাবনা ও সুযোগ বেড়েই চলেছে। স্টুডেন্ট অনলাইন ইনকাম
অনলাইন থেকে ইনকাম করার জন্য আপনাকে অবশ্যই কিছু জিনিস মাথায় রাখতে হবে। আপনি কিন্তু চাইলেই চাকরি বা পড়ালেখার পাশাপাশি ইনকাম করতে পারবেন।
অনলাইন ইনকাম সোর্স
আপনি NeoBux, BuxP-এর মতো পেইড-টু-ক্লিক (PTC) ওয়েবসাইটগুলিতে গিয়ে অ্যাডে ক্লিক করে অনলাইনে অর্থ উপার্জন করতে পারেন। এই সাইটগুলি রেফারেন্স প্রোভাইডের মাধ্যমে আপনাকে টাকা রোজগার করতে সাহায্য করবে।
আপনি আপনার সুবিধামতো কয়েকটি শর্ট ভিডিও দেখেও অনলাইনে টাকা রোজগার করতে পারেন। এর জন্য আপনি রিসার্চ ফার্ম Nielson-এর দ্বারস্থ হতে পারেন। এমনকি InboxDollars-ও আপনাকে ভিডিও দেখার জন্য অর্থ প্রদান করবে।
সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মগুলিও আপনাকে অনলাইনে টাকা রোজগার করতে সাহায্য করতে পারে। কারণ এমন অনেক সংস্থা আছে যাদের প্রোডাক্ট বা সার্ভিস সম্পর্কে আপনি যদি সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেন, তাহলে সংস্থাগুলি আপনাকে তার জন্য বেশ কিছু টাকা দেবে।
এর জন্য আপনাকে Twitter, Instagram, বা Facebook-এর মতো সোশ্যাল মিডিয়ায় সংস্থাগুলির প্রোডাক্ট সম্পর্কিত কিছু ছবি পোস্ট করার পাশাপাশি তাদের প্রোডাক্টগুলির গুণগতমান সম্পর্কে বিশদে এবং ভালো রিভিউ দিতে হবে।
বর্তমানে আপওয়ার্ক, ফাইভার, ফ্রিল্যান্সার ডট কম, পিপল পার আওয়ার ইত্যাদি মার্কেটপ্লেসে কাজের ব্যবস্থা রয়েছে। এইসব মার্কেট প্লেসে আপনি ঘণ্টা হিসেবে অথবা গিগ সাার্ভিস প্রদানের মাধ্যমে আপনার কাজের দাম নির্ধারণ করতে পারেন।
আরো পড়ুন: অনলাইন ইনকাম সাইট বাংলাদেশ
যে কোন প্রজেক্ট অথবা গিগ এ বর্ণিত সার্ভিস প্রদানের পর বায়ার যদি কাজের অনুমোদন দেয় তবেই আপনি আয় নিশ্চিত করতে পারবেন। ফ্রিল্যান্সিং এর পুরো সার্ভিস আপনি ঘরে বসে দিতে পারবেন। বিভিন্ন অনলাইন পেমেন্ট ও ব্যাংক এর মাধ্যমে আপনার আয় আনতে পারবেন।
পরবর্তীতে যখন অধিক সংখ্যক লোক আপনার ব্লগসাইট ভিজিট করবে তখন গুগল অ্যাডসেন্স এর জন্য আবেদন করবেন। তখন গুগল এর দেয়া বিজ্ঞাপনে ক্লিক থেকে আপনি অনায়াসে আয় করতে পারেন। আর এটা ঘরে বসেই করা যায়।
ঘরে বসে আয় করার নিশ্চিত উপায় এর একটি হলো গুগল অ্যাডসেন্স থেকে আয়। আপনার ওয়েবসাইট অথবা ব্লগ এ নির্ধারিত স্থানে বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে আয় করা যায়। গুগল অ্যাডসেন্স এর মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইট এ বিজ্ঞাপন দেখানো হবে।
ব্যবহারকারীরা বিজ্ঞাপনে ক্লিক করলে আপনি গুগল থেকে টাকা পাবেন। অনলাইনের মাধ্যমে ঘরে বসে আয়ের সবচেয়ে নিরাপদ ও সহজ হলো গুগল অ্যাডসেন্স এর মাধ্যমে টাকা আয়।
ফ্রি টাকা ইনকাম
এজন্য কোন না কোন বিষয়ে আপনার দক্ষতার থাকতে হবে সেটি হতে পারে মার্কেটিং হতে পারে মার্কেটিং কিংবা ডিজাইনের কাজ। বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে অনেক কাজ রয়েছে সেগুলোর মধ্যে থেকে আপনার যদি কোন বিষয়ে যোগ্যতা থাকে তাহলে আপনি খুব সহজে ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে ফ্রিতে কাজ করে ইনকাম করতে পারবেন। নিম্নে কিছু ফ্রিল্যান্সিং মার্কেট প্রেসিডেন্ট তুলে ধরা হলো।
- আপওয়ার্ক
- ফাইবার
- ফ্রিলান্সিং
আপনি উপরোক্ত মার্কেটপ্লেস গুলোতে কাজ করতে পারেন। উপরোক্ত মার্কেটপ্লেস গুলো ছাড়া বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস অনেক রয়েছে অনলাইনে। আপনি যদি গুগল এ ফ্রিল্যান্সিং মার্কেট পেয়েছে তালিকা খোঁজ সেক্ষেত্রে আপনি ফ্রিল্যান্সিং মার্কেট প্রেসার অনেক তালিকা খুঁজে পেতে পারেন।
বর্তমানে অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করার জন্য অন্যতম জনপ্রিয় মাধ্যম হলো কন্টেন্ট রাইটিং করে। বাংলাদেশের অনেক বড় বড় ব্লগ সাইট রয়েছে যেখানে প্রতিদিন নতুন বাংলা কিংবা ইংরেজি আর্টিকেলের প্রয়োজন হয়।আপনারা এখানে কন্টেন্ট লিখে টাকা আয় করতে পারেন।
আরো পড়ুন: অনলাইন ইনকাম মোবাইল দিয়ে
যারা অনলাইনে ছোট ছোট কাজ করে দৈনিক ৪০০ ৫০০ টাকা আয় করতে চান তারা মাইক্রোজব সাইটে কাজ করতে পারেন। এখান ওয়েবসাইট করে,ইউটিউব চ্যানেলের ভিডিও দেখে কিংবা সাবস্ক্রাইব করে, ফেসবুক পেজে লাইক দিয়ে টাকা আয় করতে পারবেন।
বেশ কিছু মাইক্রোজব সাইট হলো ওয়ার্কআপপ্লেস.কম,পিকো ওয়ার্কার্স.কম, মাইক্রোজবস.কম এবং র্যাপিড ওয়ার্কার্স.কম সহ বেশ কিছু মাইক্রোজব সাইট রয়েছে এখানে ছোট ছোট কাজ করে টাকা আয় করা যায়।
যদি আপনার হাতে থাকা মোবাইল দিয়ে দৈনিক ৪০০ ৫০০ টাকা ইনকাম করতে চান তবে আপনার জন্য শপআপ রিসেলার অ্যাপ-টি সেরা হবে।
অনলাইনে ইনকাম করার উপায় ২০২৪
বর্তমান দুনিয়া দাঁড়িয়ে আছে প্রযুক্তির উপর। আর এই প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে মানুষ নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করছে প্রফেশনাল ভাবে।
বর্তমান যুগে দিন দিন ইন্টারনেট থেকে আয়ের সম্ভাবনা ও সুযোগ বেড়েই চলেছে। অনেকেই চিরাচরিত চাকরির পরিবর্তে অনলাইন ইনকামকে তাদের ক্যারিয়ার হিসেবে নির্বাচন করছেন। এই আর্টিকেলে আমরা জানবো এমনই কিছু সম্ভাবনাময় অনলাইন কাজের ক্ষেত্র সম্পর্কে।
মূলত তথ্য প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে মানুষ যে ধরনের আয় করার ক্ষেত্র তৈরি করে তাকেই আমরা অনলাইন ইনকাম নামে চিনি। বইয়ের ভাষায় বলতে গেলে, অনলাইন উপার্জন হল ইন্টারনেটের সাহায্যে অর্থ উপার্জনের একটি পদ্ধতি ।
এর মধ্যে রয়েছে একটি ওয়েবসাইটের মালিকানা, একটি অনলাইন ব্যবসা শুরু করা বা ইন্টারনেট থেকে প্রাপ্ত অনলাইন উপার্জনের অন্যান্য বিকল্প রাস্তা বেছে নেওয়া। অনলাইনে আয় করা সুবিধাজনক কারণ এর জন্য কোনো বিনিয়োগ বা সঠিক সময় নির্ধারণের প্রয়োজন নেই।
বর্তমান সময়ে ইন্টারনেটের মাধ্যমে খুব সহজেই অনলাইনে টাকা ইনকাম করা সম্ভব হচ্ছে। অনলাইনে টাকা ইনকাম করার জন্য অনেক উপায় বা মাধ্যম রয়েছে। অনলাইনে ইনকামের রাস্তা প্রত্যেকের জন্য অবশ্যই খোলা। কেবল প্রয়োজন হবে, কিছু সাধারণ কৌশল ও দক্ষতার।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হলো অন্য কারো পণ্য বা পরিষেবা বিক্রি করে কমিশন নেওয়া। আপনি যদি কোনও পণ্য বা পরিষেবা সম্পর্কে আগ্রহী হন। তাহলে আপনি সেই পণ্য বা পরিষেবার অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার হতে পারেন। আপনি বিভিন্ন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং প্রোগ্রামে যোগ দিয়ে পণ্য বা পরিষেবা বিক্রি করে কমিশন পাবেন।
অনলাইন ইনকাম সাইট বাংলাদেশ
অনলাইন থেকে টাকা উপার্জনের জন্য আমাদেরকে আগে অনলাইন সম্পর্কে পূর্ণাঙ্গ ধারণা থাকতে হবে। কারণ অনলাইন থেকে টাকা উপার্জন করার জন্য যদি আপনি প্রতারকের ফাঁদে পড়েন তাহলে কোন ভাবেই অনলাইন থেকে টাকা উপার্জন করতে পারবেন না।
সেজন্য অনলাইনে থাকা যে সকল বিশ্বস্ত অনলাইন ইনকাম সাইট রয়েছে সে সকল ইনকাম সাইট সম্পর্কে আগে আমাদের জানা জরুরী। কারণ রিয়েল ইনকাম সাইট বা বিশ্বস্ত অনলাইন ইনকাম সাইট আপনাকে কাজের জন্য সঠিকভাবে পেমেন্ট দিয়ে থাকে।
ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য সবথেকে জনপ্রিয় বাংলাদেশের মধ্যে বিশ্বস্ত সাইট হল ফাইবার ডটকম। এ সাইটে আপনি আপনার দক্ষতা অনুযায়ী কাজ দেখিয়ে ফাইবার ডটকম থেকে অনেক টাকা উপার্জন করতে পারেন। বর্তমানে বাংলাদেশের বেশিরভাগ মানুষ ফাইবারে কাজ করে স্বাবলম্বী হচ্ছে।
আপনিও চাইলে এই সাইটে আপনার কাজের দক্ষতার গিগ তৈরি করে সেটা ফাইবারে পাবলিস্ট করে সেখান থেকে কাজ করে অনলাইন থেকে ব্যাপক টাকা আয় করতে পারেন। ফাইবার ডটকম বাংলাদেশের সেরা অনলাইন ইনকাম সাইট এটি অনুমোদনপ্রাপ্ত তাই এ সাইটে আপনি নির্দ্বিধায় কাজ করে অনেক টাকা আয় করতে পারেন।
আরো পড়ুন: টাকা ইনকাম করার গেম
ফ্রিল্যান্সিংয়ে আরেকটি অন্যতম জনপ্রিয় বিশ্বস্ত সাইট হল আপওয়ার্ক। এখানে বিভিন্ন ধরনের ফ্রিল্যান্সিং কাজ যেমন গ্রাফিক্স ডিজাইন, ওয়েব ডেভলপমেন্ট, আর্টিকেল রাইটিং, ডাটা এন্ট্রি, ওয়েবসাইট তৈরি ইত্যাদি অনলাইন কাজ করে অর্থ উপার্জন করতে পারেন। তাই এটিও একটি বাংলাদেশের সেরা অনলাইন ইনকাম সাইট বা বিশ্বস্ত অনলাইন ইনকাম সাইট।
আপনি কি লেখালেখি পছন্দ করেন। অনেকে শখ করে অনেক বিষয়ে লেখেন। কিন্তু শখের বিষয়টি যদি পেশাগত কাজে লাগাতে পারেন, তবে অনলাইনে আয় করতে পারবেন। ঘরে বসে আয় করার আরেকটি জনপ্রিয় মাধ্যম হলো ব্লগিং । আপনি লেখালেখিতে এক্সপার্ট হলে অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলোতে লেখা আপনার জন্য একটি অনলাইনে ইনকাম ( Online income ) করার সবচেয়ে ভালো উপায় হতে পারে।
Upwork, Fiverr সহ বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং প্লাটফর্মে কনটেন্ট ও ব্লগ রাইটারদের প্রচুর চাহিদা রয়েছে। ইংরেজি লেখায় দক্ষতা থাকলে এই ফ্রিল্যান্সিং প্লাটফর্মগুলোতে কাজ পাওয়াটা আপনার জন্য অনেক সহজ হয়ে যাবে।
কাজের মানের ভিত্তিতে প্রতি ১০০০ ওয়ার্ডের জন্য কনটেন্ট রাইটাররা $৫ থেকে $১০০ পর্যন্ত পেয়ে থাকে। এছাড়াও বিভিন্ন অনলাইন নিউজ পোর্টালে লেখালিখি করে আপনি অনলাইনে টাকা আয় করতে পারেন।
যাঁরা ব্লগ লিখে আয় করতে পছন্দ করেন না, তাঁরা ক্যামেরার সাহায্য নিয়ে ভিডিও থেকে আয় করতে পারেন। এ জন্য অবশ্য সৃজনশীল আর ভালো সম্পাদনা জানতে হবে। নিজের ইউটিউব চ্যানেল খুলে তাতে ভিডিও আপলোড করে সেখান থেকে আয় করতে পারেন।
আপনার চ্যানেল কোন ক্যাটাগরির (Category) এবং তাতে কোন ধরনের ভিডিও রাখবেন, তা আগেই ঠিক করে রাখুন। যে বিষয়ে মানুষের আগ্রহ বেশি, সেই বিষয়ে ভিডিও না রাখলে মানুষ তা দেখবে না। ভিডিও না দেখলে আয় হবে না।
YouTube Studio থেকে Monitization বিভাগে গিয়ে চ্যানেলে বিজ্ঞাপন দেখানো সিলেক্ট করতে পারবেন। এখানেই ড্যাশবোর্ডে মাসে কত রোজগার হয়েছে দেখে নিতে পারবেন। নিয়মিত ভালো মানের কন্টেন্ট তৈরি করতে পারলে ইউটিউব আপনার জন্য হবে একটি আদর্শ অনলাইনে ইনকাম করার মাধ্যম।
স্টুডেন্ট অনলাইন ইনকাম
বর্তমানে বিনিয়োগ ছাড়াই ব্যবসা করার এক দারুন সুযোগ করে দিয়েছে এফিলিয়েট মার্কেটিলং। বিভিন্ন স্বনামধন্য কোম্পানি এই পদ্ধতিতে ব্যবসায় পরিচালনা করে। এতে তাদেরও বিক্রয় বৃদ্ধি পায় সেই সাথে অসংখ্য স্টুডেন্ট নিজের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করে নিতে পারে।
মূলত কোনো কোম্পানির পণ্যের প্রচার করে নিজে দায়িত্ব নিয়ে বিক্রি করে দিয়ে তার বিনিময়ে কমিশন আদায় করাকে এফিলিয়েট মার্কেটিং বলে।
আপনি চাইলে পার্ট টাইম জব হিসেবে এফিলিয়েট মার্কেটিং এর কাজ করতে পারেন। আপনার কাজ হবে অনলাইন মাধ্যমে কোনো কোম্পানির পণ্যের প্রচার করা ও অর্ডার সংগ্রহ করা। কোম্পানি নিজ দায়িত্বে পণ্য ক্রেতার কাছে পৌঁছে দেবে এবং আপনাকে আপনার প্রাপ্য কমিশন আপনাকে দিয়ে দিবে। এভাবে কোনো ধরনের বিনিয়োগ ছাড়াই অনলাইনে মোবাইল এর মাধ্যমে আনলিমিটেড টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
বর্তমানে স্টুডেন্ট দের জন্য একটি সুবর্ণ সুযোগ সোস্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট জব। সোস্যাল মিডিয়ার যে কোনো সেক্টর সম্পর্কে একটু ভালো জ্ঞান থাকলেই এই সেক্টরে কাজ করতে পারবেন। সোস্যাল মিডিয়া জগতে খুব বেশি জনপ্রিয় ব্যক্তিবর্গ তাদের অফিসিয়াল সাইট ম্যানেজ করার জন্য মডারেটর নিয়োগ করে।
আরো পড়ুন: গেম খেলে টাকা ইনকাম করার অ্যাপস
আপনি যদি সব সময়ই মোবাইলে টাইম দিতে পারেন তাহলে এই কাজটি আপনার জন্য। এক্ষেত্রে চাকরির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে এমন সাইটে নজর রাখতে হবে। অফার পাওয়ার সাথে সাথে নিজের সিভি জমা করে আবেদন করতে হবে।
কেননা এই চাকরিতে যেমন খুব বেশি ঝামেলা নেই এবং বেতনও তুলনমূলক ভালো তাই অনেকেই অফার পাওয়ার সাথে সাথে হামলে পড়ে। নিজেকে যোগ্য প্রমান করতে পারলে অনলাইনে একটি ভালো চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
আপনার যদি কোনো বিশেষ প্রতিভা থাকে তার মাধ্যমে অনলাইনে আয় করতে পারবেন। আপনি যদি ভালো ফটোগ্রাফি পারেন তাহলে ছবি বিক্রি করে খুব ভালো পরিমানের টাকা আয় করতে পারবেন। যদি ভালো ছবি আঁকতে পারেন তাহলে ছবি বিক্রি করতে পারেন। হাতের কাজ জানলে তা বিক্রি করেও টাকা আয় করতে পারবেন।
টাকা ইনকাম করার ওয়েবসাইট
ফটোগ্রাফি করতে ভালোবাসেন? তাহলে এখানে আপনি প্রতি ছবিতে 300 থেকে 500 টাকা আয় করতে করবেন। এর জন্য সবার প্রথম উক্ত অ্যাপে গিয়ে একটি ফ্রি অ্যাকাউন্ট বানিয়ে নিতে হবে। তারপর আপনার ফোনের গ্যালারিতে থাকা ছবিগুলি আপলোড করতে হবে। যে সব গ্রাহক আগ্রহী হবেন আপনার ছবিতে তারা সেগুলি কেনার প্রস্তাব দেবে আপনাকে। তবে মনে রাখবেন এখানে অর্থের লেনদেন হয় Paypal এর মাধ্যমে।
ফোনে একাধিক অ্যাপ্লিকেশন ইন্সটল করার বদলে আপনাকে টাকা দেবে এই অ্যাপ। যদিও এই টাকা রিওয়ার্ড পয়েন্ট হিসাবে পাবেন আপনি। যা দিয়ে মোবাইল রিচার্জ বা অন্যান্য বিল পে করতে পারেন। অ্যাপ ইন্সটল করার পাশাপাশি এখানে ভিডিও ফরম্যাটে বিজ্ঞাপন দেখারও পয়েন্টস দেওয়া হয়। অন্যান্য ইউজারদের ইনভাইট করেও পয়েন্টস সংগ্রহ করতে পারেন।
আপনি গেম খেলেও কয়েকটি ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করতে পারেন। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি হল Mistplay, Lucktastic, Swagbucks এবং Second Life। এর মধ্যে কিছু সাইট PayPal বা গিফট কার্ডের আকারে আপনাকে অর্থ প্রদান করবে।
আপনার সংগ্রহে যদি পুরনো বা নতুন ছবি থেকে থাকে, তাহলে আপনি সেই ছবি স্টক ফটোগ্রাফি ওয়েবসাইটে বিক্রি করতে পারেন, যারা সবসময় বিভিন্ন ধরনের ছবি কেনে। আপনি Getty Images, Shutterstock-এর মতো জনপ্রিয় স্টক ফটোগ্রাফি সাইটগুলিতে ছবি আপলোড করতে পারেন। সাইট থেকে আপনার ফটোগুলি বিক্রি হওয়া মাত্রই তারা আপনার কাছে টাকা পৌঁছে দেবে।
মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম
একটি স্বয়ংক্রিয় সঞ্চয় অ্যাপ্লিকেশন আরও প্যাসিভ পদ্ধতির প্রস্তাব করে। অ্যাকর্নের মতো রাউন্ড-আপ অ্যাপগুলি আপনার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের সাথে লিঙ্ক করে এবং আপনার ডেবিট কার্ডের কেনাকাটাগুলি নিকটতম ডলারে পৌঁছে দেয়।
"অতিরিক্ত পরিবর্তন" তারপরে এক্সচেঞ্জ-ট্রেডেড তহবিলের একটি পোর্টফোলিওতে বিনিয়োগ করা হয় যাতে আপনি সহজেই অটোপাইলটে সম্পদ বৃদ্ধি করতে পারেন। আপনি যদি আপনার ফোনে গেম খেলতে উপভোগ করেন তবে কেন আপনার প্রচেষ্টার জন্য কিছু অতিরিক্ত অর্থ উপার্জন করবেন না?
আপনার মোবাইল ডিভাইসে গেম খেলার জন্য মিস্টপ্লের মতো অ্যাপ আপনাকে পুরস্কৃত করে। আপনি যখন মিস্টপ্লে ডাউনলোড করেন এবং একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করেন, আপনি আপনার খেলার সময়ের জন্য অ্যাপ-মধ্যস্থ মুদ্রা উপার্জন করতে পারেন। তারপরে আপনি Amazon, Best Buy এবং অন্যান্য শীর্ষ ব্র্যান্ড থেকে উপহার কার্ডের জন্য সেই মুদ্রা ভাঙ্গাতে পারেন৷
InboxDollars হল আরেকটি অ্যাপ যা আপনাকে গেম খেলতে অর্থ প্রদান করে। আপনি এটির অ্যাপের মাধ্যমে সমীক্ষা করে বা অংশীদার খুচরা বিক্রেতাদের কাছে নগদ অর্থ উপার্জন করে সামান্য অতিরিক্ত অর্থ উপার্জন করতে পারেন।
আপনার ফোনে ভিডিও গেম খেলে কি আপনি ধনী হবে? একেবারে না. কিন্তু অল্প সময়ের বিনিয়োগে কিছু অতিরিক্ত অর্থ সংগ্রহ করার এটি একটি সহজ উপায়।
আরো পড়ুন: ঘরে বসে মোবাইলে আয়
আমরা জানি বর্তমান সময়ে অনেক লোক আছে যারা ফেসবুক, টুইটার, ইউটিউব ইত্যাদিতে অযথা সময় নষ্ট করছে দিনে পর দিন। আপনি যদি চান অনলাইনে বিজ্ঞাপন দেখে আয় করতে পারবেন।
এখানে এড দেখার বিনিময়ে এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে সহজেই ইনকাম করতে পারবেন। ওয়েবসাইটটি বেশ পুরোনো। এই সাইটে বাংলাদেশের অনেক লোক কাজ করে হাজার হাজার টাকা উপার্জন করছেন।
বিজ্ঞাপন ছাড়াও এই ওয়েবসাইটে অনেক ধরণের কাজ করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন গেম খেলে। এই ওয়েবসাইটে দৈনিক ১-২ ঘন্ট করে সময় ব্যয় করে বিজ্ঞাপন দেখা ছাড়াও অন্য কাজ করে ভালো পরিমাণের টাকা আয় করতে পারবেন।
অনলাইনে ইনকাম করার apps
বর্তমান যুগে দেখা যায় যে মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীর মধ্যে শতকরা ৯০ ভাগ মানষই স্মার্টফোন ব্যবহার করে । আপনারা চাইলেই ঘরে বসে এই মোবাইল ফোনের মাধ্যমে এই Apps গুলো ব্যবহার করে সহজে অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন। বর্তমান প্রজন্মে সঠিকভাবে এবং সুন্দরভাবে জীবন যাপন করতে যা দরকার তা হলো টাকা।
কিন্তু না খুব সহজে এবং খুব অল্প সময়ে এই অ্যাপস ব্যবহার করে আপনি টাকা উপার্জন করতে পারেন। কিন্তু আপনাকে অবশ্যই অবগত থাকতে হবে যে, মোবাইল অ্যাপস Apps দিয়ে টাকা ইনকাম করা যায়। বর্তমানে অনেক ফেক অ্যাপস আছে যেগুলো দিয়ে কাজ করলে আপনি সঠিকভাবে কোনো পেমেন্ট পাবেন না।
তাই আপনাকে কাজ করার পূর্বে জেনে নিতে হবে যে কোন অ্যাপস এ কাজ করলে আপনি টাকা পাবেন এবং সেই টাকা উত্তোলন করতে পারবেন। বিকাশের মাধ্যমে টাকা তুলতে পারবেন আবার নগদ রকেট উপায় এর সাহায্যেও টাকা তুলতে পারবেন। এরকম অ্যাপস বাছাই কাজ করতে হবে তাহলে আপনি দৈনিক ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
Playstore প্লে স্টোর chrome এগুলা থেকে প্রথমে অ্যাপস ডাউনলোড দিতে হবে তারপর কাজের নিয়ম নিয়ম জেনে কাজ করতে হবে তবেই আপনি আপনার সঠিক পারিশ্রমীক পাবেন। আপনি কি আপনার সকল স্বপ্ন পূরণ করতে চান? তাহলে অবশ্যই কাজের পাশাপাশি এই কাজগুলো করে আপনার ছোট বড় সকল ইচ্ছা পূরণ করতে পারেন।
বর্তমানে ডিজিটাল যুগে অনলাইন এর মাধ্যমে টাকা ইনকাম খুব খুব খুবই সহজ একটি মাধ্যম। যদি আপনি সেটা সঠিক ব্যবহার করতে পারেন । আপনি চাকুরীজীবী হন বা শিক্ষার্থী হন আপনার স্থান থেকে আপনি এই অ্যাপসের মাধ্যমে টাকা উপার্জন করতে পারেন।
একজন চাকুরিজীবী অনেক সময় তার বেতনের টাকা দিয়ে তার সব কাজ করা সম্ভব হয় না। মনে রাখবেন, ইনকাম করার এই অ্যাপস গুলিতেও কিন্তু সময় দিয়ে নিয়মিত কাজ করতে হয়।
তবে, আপনার অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন থেকে প্রতিদিন ৫০০ টাকা উপার্জন করার স্বপ্ন এখন আর কেবল স্বপ্ন হয়ে থাকবেনা। কেননা, নিচে বলে দেওয়া এই সেরা ৯টি অ্যাপের মাধ্যমে আপনি আপনার দক্ষতা, আগ্রহ এবং অতিরিক্ত সময় গুলিকে কাজে লাগিয়ে অতিরিক্ত ইনকামের দারুন সুযোগ গুলো পাবেন।
এক্ষেত্রে মনে রাখা দরকার যে, যদিও এই অ্যাপগুলি একটি নিয়মিত ইনকামের সুযোগ তৈরি করতে সক্ষম, তবে আপনি কি পরিমানে ইনকাম করবেন সেটা আপনার উত্সর্গ এবং প্রতিশ্রুতির উপর ভিত্তি করে পরিবর্তিত হতে পারে।
তাই চলুন, আর দেরি না করে এই ৯টি সেরা মোবাইল apps গুলোর বিষয়ে জেনেনেই যেগুলির দ্বারা দিনে অন্তত ৫০০ টাকা ইনকাম করার সম্ভাবনা থাকছে।
সরকারি অনলাইন ইনকাম
সরকারি অনলাইন ইনকাম করতে গেলে সরকারি ওয়েবসাইট গুলোতে সব সময় নজর রাখতে হয়। এছাড়াও সরকার প্রতি তিন বছর চার বছর পর পর আদমশুমারি জরিপ ও অন্যান্য ছোট ছোট কাজের জন্য কর্মী নিয়োগ দিয়ে থাকে। সেই সুযোগটি কাজে লাগিয়ে আপনি যদি আদমশুমারি, জরিপ ও অন্যান্য ছোট কাজের জন্য অ্যাপ্লাই করতে পারেন।
তবে এই কাজটির জন্য পূর্ব অভিজ্ঞতা থাকা প্রয়োজন। নতুবা আপনি এই চাকরি পাবেন না। আপনি আপনার সুবিধামতো কয়েকটি শর্ট ভিডিও দেখেও অনলাইনে টাকা রোজগার করতে পারেন। এর জন্য আপনি রিসার্চ ফার্ম Nielson-এর দ্বারস্থ হতে পারেন। এমনকি InboxDollars-ও আপনাকে ভিডিও দেখার জন্য অর্থ প্রদান করবে।
সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মগুলিও আপনাকে অনলাইনে টাকা রোজগার করতে সাহায্য করতে পারে। কারণ এমন অনেক সংস্থা আছে যাদের প্রোডাক্ট বা সার্ভিস সম্পর্কে আপনি যদি সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেন, তাহলে সংস্থাগুলি আপনাকে তার জন্য বেশ কিছু টাকা দেবে।
এর জন্য আপনাকে Twitter, Instagram, বা Facebook-এর মতো সোশ্যাল মিডিয়ায় সংস্থাগুলির প্রোডাক্ট সম্পর্কিত কিছু ছবি পোস্ট করার পাশাপাশি তাদের প্রোডাক্টগুলির গুণগতমান সম্পর্কে বিশদে এবং ভালো রিভিউ দিতে হবে।