বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম

অনলাইনে বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম বিকাশ একাউন্ট খুলতে খুব বেশি কাগজপত্রের প্রয়োজন হয় না। এর জন্য শুধুমাত্র রেজিস্ট্রেশন কারীর ভোটার আইডি কার্ড থাকলেই হবে। অনলাইনে বিকাশ মোবাইল অ্যাপ এর মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন করার সময় রেজিস্ট্রেশনকারীকে তার ভোটার আইডি কার্ডের দুই পাশের ছবি আপলোড করতে হয়। বিকাশ একাউন্ট খোলার কোড

অনলাইনে বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম

বাংলাদেশ কিংবা বিশ্বের যেকোন দেশে অবস্থান করে, বাংলাদেশের NID ব্যবহার করে বিকাশ একাউন্ট খুলতে পারবেন। বিকাশ অ্যাপ ব্যবহার করে নিজে নিজে অনলাইনে বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন এই লেখাতে।

বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম

নতুন বিকাশ একাউন্ট খোলা একদম সিম্পল ! বর্তমানে সকল এয়ারটেল, বাংলালিংক, টেলিটক, গ্রামীণফোন এবং রবি গ্রাহকগণ বিকাশ একাউন্ট খুলতে পারবেন নিজের ফোনের বিকাশ অ্যাপ থেকেই! 

বিকাশ অ্যাপের মাধ্যমে একাউন্ট খুলতে যা লাগবে স্মার্টফোন জাতীয় পরিচয়পত্রের মূল কপি পদ্ধতি বিকাশ অ্যাপে গিয়ে লগইন/রেজিস্টার-এ ট্যাপ করুন। অপারেটর বেছে নিয়ে আপনার মোবাইল নাম্বারটি দিন।

মোবাইল নাম্বারে পাঠানো ভেরিফিকেশন কোড দিয়ে পরের ধাপে যান।  শর্তাবলি পড়ে সম্মতি দিয়ে সামনে এগিয়ে যান। আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রের সামনের ও পেছনের অংশের ছবি তুলুন। প্রয়োজনীয় তথ্য চেক করে এগিয়ে যান।

আরো পড়ুন: বিকাশে ভুলে টাকা চলে গেলে করণীয় কি সে সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন

ফোনের ক্যামেরা দিয়ে নিজের চেহারার ছবি তুলুন। এবার তথ্য সাবমিট করে এগিয়ে যান। ভেরিফিকেশনের কনফার্মেশন এসএমএস-এর জন্য অপেক্ষা করুন। এই তথ্য যাচাই করতে বিকাশ-এর ৪৮ ঘণ্টা পর্যন্ত সময় লাগতে পারে।

কনফার্মেশন এসএমএস পাওয়ার ৭২ ঘণ্টার মধ্যে পিন সেট করতে হবে। পিন সেট করতে অ্যাপে এসে 'পিন সেট করুন'-এ ট্যাপ করে ৫ সংখ্যার পিন দিয়ে নিশ্চিত করুন। এবার বিকাশ অ্যাপে লগইন করুন।

আপনার পিন নাম্বারটি সবসময় গোপন রাখুন মোবাইল ফোন জাতীয় পরিচয়পত্রের মূল কপি নিকটবর্তী এজেন্ট পয়েন্টে বিকাশ একাউন্ট খুলতে নিয়ে আসুন মোবাইল ফোন জাতীয় পরিচয় পত্র (মূল এবং ফটোকপি) ১ কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি

বাটন মোবাইলে বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম

একটি সক্রিয় মোবাইল ফোন নম্বর (যা বিকাশের সাথে রেজিস্টার করা নেই) একটি জাতীয় পরিচয়পত্র (NID), বা একটি বাংলাদেশী পাসপোর্ট, বা ড্রাইভিং লাইসেন্স

USSD কোড ডায়াল করুন: আপনার মোবাইল ফোনে *247# ডায়াল করুন। 1 টিপুন: নতুন একাউন্ট খোলার বিকল্পটি নির্বাচন করতে 1 টিপুন। আপনার NID/পাসপোর্ট/ড্রাইভিং লাইসেন্স নম্বর লিখুন: আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র, পাসপোর্ট বা ড্রাইভিং লাইসেন্স নম্বর লিখুন এবং # টিপুন।

আরো পড়ুন: অনলাইন ইনকাম সাইট বিকাশ পেমেন্ট

আপনার জন্ম তারিখ লিখুন: YYYY-MM-DD ফর্ম্যাটে আপনার জন্ম তারিখ লিখুন এবং # টিপুন। M-PIN আবার নিশ্চিত করুন: আপনার সেট করা M-PIN আবার লিখুন এবং # টিপুন। নির্দেশাবলী অনুসরণ করুন: আপনার একাউন্ট সফলভাবে তৈরি হলে, আপনি একটি SMS পাবেন।

আপনার M-PIN কাউকে সাথে শেয়ার করবেন না। নিয়মিত আপনার M-PIN পরিবর্তন করুন। সন্দেহজনক লেনদেনের ক্ষেত্রে অবিলম্বে বিকাশ গ্রাহক সেবা (01711-777777) সাথে যোগাযোগ করুন।

অনলাইনে বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম

ভোটার আইডি কার্ডের ছবি উত্তোলন, অ্যাকাউন্ট এর প্রয়োজনীয় তথ্য প্রদান, রেজিস্ট্রেশন কার্ডের ফেইস ভেরিফিকেশন।

বিকাশের মোবাইলের অ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে একাউন্ট খোলা বিকাশ এজেন্ট এর মাধ্যমে একাউন্ট খোলা ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন পয়েন্টের মাধ্যমে একাউন্ট খোলা, এবং বিকাশ গ্রাহক কেন্দ্রে গিয়ে একাউন্ট খোলা যাবে।

NID (জাতীয় পরিচয় পত্র)/ ড্রাইভিং লাইসেন্স/ পাসপোর্ট, কিংবা Birth Certificate (জন্ম নিবন্ধন সার্টিফিকেট) স্মার্টফোন, তবে বাটন মোবাইলেও বিকাশ একাউন্ট খোলা যায়। পাসপোর্ট সাইজ ছবি ( স্মার্টফোন মূল ভোটার আইডি কার্ড

প্রথমে আপনার মোবাইলের প্লেস্টোর অথবা অ্যাপস্টোর থেকে বিকাশের অফিসিয়াল অ্যাপ্লিকেশনটি ডাউনলোড করে নিন। এবার বিকাশ অ্যাপ্লিকেশন-টি আপনার মোবাইলে ওপেন করুন। এরপর লগিন/রেজিস্ট্রেশন এ ট্যাপ করুন।

আপনি যে নাম্বারে বিকাশ একাউন্ট খুলতে চান সেই নাম্বার-টি সঠিকভাবে বসিয়ে লিখে নিন। এবার আপনার মোবাইলে ৬ ডিজিটের একটি ওটিপি (ওয়ান টাইম পাসওয়ার্ড) পাঠানো হবে, ৬ ডিজিটের গোপন নাম্বারটি সঠিকভাবে সাবমিট করুন।

বিদেশ থেকে বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম

প্রবাসী বাংলাদেশিরা সবসময় চায় তাদের কষ্টার্জিত উপার্জনের টাকা যেকোনো সময়, যেকোনো প্রয়োজনে নিজের মতো করে প্রিয়জনের কাছে পৌঁছে দিতে পারে। আর তারই পরিপ্রেক্ষিতে লাখো প্রবাসী বাংলাদেশিরা বিদেশে বসে বিকাশ একাউন্ট 

 প্রবাসী বাংলাদেশিরা নিজেই বিদেশ থেকে বিকাশ একাউন্ট ব্যবহার করে কোনো ঝামেলা ছাড়াই প্রিয়জনের কাছে টাকা পাঠাতে পারবেন মুহূর্তেই!

বিদেশ থেকে বিকাশ একাউন্ট ব্যবহার করার জন্য, একজন বাংলাদেশি জাতীয় পরিচয়পত্রধারী গ্রাহক তার জাতীয় পরিচয়পত্র এবং বসবাসরত দেশের মোবাইল নাম্বার দিয়ে একাউন্ট খুলতে পারবেন সহজেই! বর্তমানে ৫২টি দেশের মানি ট্রান্সফার প্রতিষ্ঠান থেকে নিজ বিকাশ একাউন্টে টাকা এনে দেশে থাকা প্রিয়জনের নাম্বারে সেন্ড মানি এবং মোবাইল রিচার্জ করতে পারবেন।

আরো পড়ুন: অনলাইন ইনকাম করার উপায়

যদি আপনার বিকাশ একাউন্ট না থাকে, তবে বিদেশ থেকে বিকাশ একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করতে পারবেন আপনার বিদেশি মোবাইল নাম্বার দিয়েই!

সেইসাথে যদি বাংলাদেশি মোবাইল নাম্বার দিয়ে আপনার বিকাশ একাউন্ট থেকে থাকে, তবে নিজ বিদেশি নাম্বারে বিকাশ নাম্বার আপডেট করে নিতে পারবেন। প্রয়োজনীয় তথ্য দিন আপনার বিকাশ একাউন্ট নাম্বার দিন যত টাকা পাঠাতে চান সেই টাকার পরিমাণ দিন

রেমিটেন্সের টাকা সরকারি বোনাস (হাজারে ২৫ টাকা) সহ জমা হয়ে যাবে আপনার বিকাশ একাউন্টে। এখন দেশে প্রিয়জনকে টাকা পাঠাতে পারবেন অথবা মোবাইল রিচার্জ করে দিতে পারবেন আপনার সুবিধামতো, দিন-রাত ২৪ ঘণ্টা।

বিকাশ পার্সোনাল একাউন্ট খোলার নিয়ম

✅ সকল তথ্য যেন জাতীয় পরিচয়পত্র অনুযায়ী হয়
✅ বিজনেস পেইজের নাম এবং রেজিস্ট্রেশনের সময় প্রদত্ত ব্যবসার নাম একই হতে হবে
✅ জাতীয় পরিচয়পত্রের পরিষ্কার ছবি তুলতে হবে
✅ বিজনেস পেইজ/গ্রুপের সঠিক লিংক দিতে হবে
✅ সিমের মালিকানার স্ক্রিনশট যেন স্পষ্ট হয়

❌ ছবি থেকে ছবি তুলবেন না
❌ ব্যক্তিগত প্রোফাইলের লিংক দিবেন না
❌ অপ্রীতিকর পোশাক না পরে কিংবা চোখ বন্ধ করে বা অন্ধকারে লাইভ ছবি তুলবেন না
❌ দোকানের ছবির জন্য ডাউনলোড করা ছবি প্রদান করবেন না
❌ জাতীয় পরিচয়পত্রের কোনোকিছুই পরিবর্তন করবেন না

এবং গ্রাহকদের কাছ থেকে পণ্য এবং সেবা প্রদানের বিপরীতে পেমেন্ট নেয়া যাবে। এই একাউন্টের মাধ্যমে একজন পার্সোনাল রিটেইল একাউন্ট হোল্ডার, বিকাশের ৫ কোটিরও বেশি গ্রাহকের পেমেন্ট 

যেকোনো সময় গ্রহণ করতে পারবেন, একই সাথে ব্যবসা পরিচালনার জন্যে তাদের সাপ্লায়ার বা ভ্যালু চেইনের পেমেন্ট পরিশোধ করতে পারবেন। বিকাশ পার্সোনাল রিটেইল একাউন্টে প্রতি লেনদেনের লিমিট হচ্ছে ৩০,০০০ টাকা।

আবেদনকারী তার ব্যক্তিগত বিকাশ একাউন্ট এর পাশাপাশি একই জাতীয় পরিচয়পত্রের বিপরীতে নতুন মােবাইল নাম্বার দিয়ে পার্সোনাল রিটেইল একাউন্ট খুলতে পারবেন। একজন পার্সোনাল রিটেইল একাউন্ট হােল্ডারকে, গ্রাহক তার বিকাশ অ্যাপ থেকে, *২৪৭# ডায়াল করে কিংবা পেমেন্ট গেটওয়ে এবং পেমেন্ট লিংক ব্যবহার করে পেমেন্ট করতে পারবেন।

বিকাশ এজেন্ট একাউন্ট খোলার নিয়ম

উপরোক্ত তালিকাভুক্ত জিনিসগুলি ছাড়া, বিকাশ এজেন্ট হিসেবে কাজ শুরু করার জন্য আর কোন খরচ নেই। ট্রেড লাইসেন্স, স্মার্টফোন এবং মোবাইল নেটওয়ার্কের খরচ ব্যক্তিভেদে পরিবর্তিত হতে পারে। প্রশিক্ষণের জন্য ফিও স্থানভেদে ভিন্ন হতে পারে।

বিকাশ এজেন্ট হিসেবে আবেদন করার জন্য, আপনার বয়স ১৮ বছরের বেশি হতে হবে এবং বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে। আপনার একটি বৈধ জাতীয় পরিচয়পত্র (যেমন, জাতীয় পরিচয়পত্র, পাসপোর্ট, ড্রাইভিং লাইসেন্স) থাকতে হবে। আপনার একটি সক্রিয় ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে।

আপনি বিকাশের ওয়েবসাইট (https://www.bkash.com/) বা নিকটবর্তী বিকাশ সেবা কেন্দ্রে গিয়ে বিকাশ এজেন্ট হিসেবে আবেদন করতে পারেন। এই তথ্য পরিবর্তন হতে পারে। সর্বশেষ তথ্যের জন্য বিকাশের ওয়েবসাইট (https://www.bkash.com/) দেখুন। বিভিন্ন এলাকায় নিয়মকানুন ভিন্ন হতে পারে। স্থানীয় বিকাশ কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করে নিশ্চিত হয়ে নিন।

বিকাশ এজেন্ট একাউন্ট খোলার জন্য, bkash.com এর বিকাশ এজেন্ট ও মার্চেন্ট রেজিস্ট্রেশন ফরমে ভিজিট করুন। তারপর আপনার ব্যবসার প্রতিষ্ঠানের নাম, ঠিকানা, ট্রেড লাইসেন্সের তথ্য, মোবাইল নাম্বার ইত্যাদি তথ্য দিয়ে আবেদন জমা দিন। 

বিকাশের অফিস থেকে আপনার সাথে যোগাযোগ করে যাবতীয় তথ্য যাচাই করা হবে। তারপর জেলা অফিসে তথ্য প্রেরণের পর অনুমোদন পেলে, আপনি বিকাশ এজেন্ট ব্যবসা করতে পারবেন। এটি সবচেয়ে সহজ আবেদন প্রক্রিয়া।

আরো পড়ুন: ফ্রিতে টাকা ইনকাম

বর্তমান সময়ে সবচেয়ে বহুল প্রচলিত মোবাইল ব্যাংকিং গুলো অন্যতম হলো বিকাশ। তাই আপনি যদি আপনার দোকানে বিকাশ এজেন্ট নিতে পারেন তাহলে প্রতিদিন কমপক্ষে 500 থেকে 10 হাজার টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে পারবেন। কিন্তু আমাদের মধ্যে অনেকের কাছে এটি অজানা যে কিভাবে বিকাশ এজেন্ট নিতে হয়?

এজেন্ট পেতে কত টাকা ইনভেস্ট করতে হবে? দালাল ছাড়া বিকাশ এজেন্ট নেওয়া সম্ভব কিনা? অনলাইনে বিকাশ এজেন্ট একাউন্ট খোলার নিয়ম ইত্যাদি। আজকের পোস্টে আমরা এই সমস্ত বিষয়ে আলোচনা করব। তো চলুন শুরি করি।

আপনার যদি একটি নিজেস্ব দোকান কিংবা বৈধ ব্যবসা থাকে তাহলে আপনি বিকাশ এজেন্ট নিতে পারবেন। তবে এক্ষেত্রে আপনাকে অব্যশই ব্যবসায়িক ট্রেড লাইসেন্স দেখাতে হবে।

জন্ম নিবন্ধন দিয়ে বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম

একটি চালু আছে এমন মোবাইল নাম্বার ইন্টারনেট জন্ম নিবন্ধন কার্ডে বয়স ১৮ বছর এর বেশি হতে হবে ১ কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি

আপনার যদি এনআইডি কার্ড না থাকে এবং আপনার যদি পাসপোর্ট না থাকে তবে আপনি জন্ম নিবন্ধন পত্র দিয়ে বিকাশ অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন। এই ক্ষেত্রে আপনার অবশ্যই একটি অনলাইন জন্ম নিবন্ধন পত্র থাকতে হবে। তবে মনে রাখবেন জন্ম নিবন্ধন পত্র অনুযায়ী আপনার বয়স ১৮ বছরের বেশি হতে হবে।

এনআইডি কার্ড ছাড়া বিকাশ অ্যাকাউন্ট খুলতে আপনার জন্ম নিবন্ধন কার্ড এবং পাসপোর্ট আকারের রঙিন ছবি সহ আপনার নিকটতম বিকাশ এজেন্টে জেতে হবে। বাসায় মোবাইল দিয়ে নিজেই খুলতে পারেন। 

আরো পড়ুন: বিটকয়েন কি সম্পর্কে জেনে নিন ২০২৪

যদি এজেন্টের কাছে গিয়ে খুলতে চান তাহলে আপনার কিছু করতে হবে যা যা দরকার শুধু তা সাথে নিয়ে গেলে তারাই সব করে দিবে। আর জন্ম নিবন্ধন দিয়ে আপনার বিকাশ একাউন্ট খোলা হয়ে যাবে। এখান থেকে আমরা জানতে পারি জন্ম নিবন্ধন দিয়ে বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম।

অর্থাৎ NID কার্ড ছাড়াও বিকাশ একাউন্ট খুলতে পারেন। এই নিয়মগুলি পরিবর্তিত হতে পারে পরিস্থিতি বা অঞ্চলের উপর নির্ভর করে। এই ক্ষেত্রে বিকাশ একাউন্ট শনাক্তকরণের জন্য অন্য কিছু পেপার লাগতে পারে যেমন একটি পাসপোর্ট, ড্রাইভিং লাইসেন্স বা অন্যান্য সরকারি কাগজ পত্র।

আবার জন্ম নিবন্ধন কার্ড না থাকলেও বিকাশ একাউন্ট খুলতে পারেন। এনআইডি ছাড়া বা জন্ম নিবন্ধন কার্ড ছাড়া কীভাবে বিকাশ অ্যাকাউন্ট খুলবেন তার পুরো প্রক্রিয়াটি আজকের আলোচনায় দেওয়া হল।

বিকাশ একাউন্ট খোলার কোড

তারপরের পেজে আপনি লিঙ্গ কি, আয়ের উৎস কি, আনুমানিক আয় কত, আপনার পেশা কি এই চারটে অপশন সিলেক্ট করে পরবর্তী বাটন এ ক্লিক করবেন।

সামনের ক্যামেরা দিয়ে আপনার ফেইস এর ছবি তুলে নিবেন। দিয়ে নিশ্চিত করুন এ ক্লিক করবেন। দিয়ে নতুন পিন সেট করুন এরকম একটা অপশন দেখতে পাবেন। তো সেখানে ক্লিক করার পর আপনার কাছে একটি ভেরিফিকেশন কোড যাবে তো সেটি এলাও করে দিবেন। দিয়ে নিশ্চিত করুন অপশনে ক্লিক করবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন