বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল কোনটি
বর্তমানে বাংলাদেশে সরাসরি সরকারের ব্যবস্থাপনাধীনে পরিচালিত মেডিকেল কলেজের সংখ্যা ৩৭ টি। এর মধ্যে ঢাকা বিভাগে ১০ টি মেডিকেল কলেজ, চট্টগ্রাম বিভাগে ৬ টি, রাজশাহী বিভাগে ৫ টি, খুলনা বিভাগে ৫ টি, ময়মনসিংহ বিভাগে ৩ টি, সিলেট বিভাগে ৩ টি, রংপুর বিভাগে ৩ টি এবং বরিশাল বিভাগে ২ টি মেডিকেল কলেজ অবস্থিত।
বাংলাদেশে স্নাতক এবং উচ্চ পর্যায়ে চিকিৎসা শিক্ষা প্রদানের জন্য বেশ কয়েকটি মেডিকেল কলেজ রয়েছে। সকল কলেজ প্রধানত “সরকারি” ও “বেসরকারি” এ দুই ভাগে বিভক্ত। এই কলেজসমূহকে নিয়ন্ত্রণ করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এবং প্রতিটি কলেজই একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত থাকে।
বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল কোনটি
তাই চলুন আর দেরি না করে জেনে নেই বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় মেডিকেল কলেজ কোনটি ও বাংলাদেশের সেরা ১০ মেডিকেল কলেজ কোনগুলো এই সম্পর্কে।
আপনারা অনেকেই বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় মেডিকেল কলেজ কোনটি এই কথাটি গুগল বা অন্যান্য ওয়েব ব্রাউজারে লিখে সার্চ করে সঠিক উত্তরটি জানতে চান। কিন্তু অনেকে হয়তো সঠিক উত্তরটি পান না। তাই এই আর্টিকেলটিতে আমরা আপনাদেরকে
বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় মেডিকেল কলেজ কোনটি এর সঠিক উত্তরটি জানিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করবো। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় মেডিকেল কলেজ কোনটি এবং এই কলেজটি সম্পর্কে কিছু তথ্য।
বর্তমানে বাংলাদেশের সরকারি মেডিকেল কলেজের সংখ্যা প্রায় ৩৭ টি এবং বেসরকারি মেডিকেল কলেজের সংখ্যা প্রায় ৭০ টি। যদিও স্বাধীনতার পূর্বে বাংলাদেশ মেডিকেল কলেজের সংখ্যা ছিল মাত্র ৮ টি। আর এই মেডিকেল কলেজ গুলোর মধ্যে বর্তমানে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় মেডিকেল কলেজ হলো “শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ, বরিশাল”।
আরো পড়ুন: বাংলাদেশের সেরা ১০ টি মেডিকেল কলেজ
এই মেডিকেল কলেজটি নির্মাণ কাজ শুরু হয় ১৯৬৪ সালের ৬ই নভেম্বর থেকে। এরপর ১৯৬৮ সালে এই মেডিকেল কলেজটির নির্মাণ কাজ মোটামুটি শেষ হওয়ার পর শিক্ষার্থীদের ভর্তি করানোর কাজ শুরু হয়।
এই মেডিকেল কলেজ টি মোট ৩৩ একর জমির উপর নির্মাণ করা হয়েছে। এই মেডিকেল কলেজটি নির্মাণের ক্ষেত্রে যে ব্যক্তিটি অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন, তিনি হলেন বরিশালের মহান নেতা শের-ই-বাংলা এ কে ফজলুল হক।
যার পুরো নাম ছিল আবুল কাশেম ফজলুল হক। যাকে কিনা বাংলার বাঘ বলা হয়ে থাকে। এই মেডিকেল কলেজটির পূর্ব নাম ছিল বরিশাল মেডিকেল কলেজ। কিন্তু শের-ই-বাংলা এ কে ফজলুল হক এর সম্মানার্থে ১৯৭৭ সালে এই কলেজটির নামকরণ করা হয় শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ নামে।
বর্তমানে এই মেডিকেল কলেজটি শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করা হয় দেশের প্রধান বিদ্যাপীঠ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে। বাংলাদেশসহ এই কলেজটিতে নেপাল, ফিলিস্তিন, কাশ্মীর ও পাকিস্তানের বেশকিছু শিক্ষার্থী স্কলারশিপ নিয়ে পড়তে আসে।
১২০০ শয্যা নিয়ে প্রতিষ্ঠিত এই মেডিকেল কলেজটি বর্তমানে বাংলাদেশের দক্ষিণ অঞ্চলে সবচেয়ে বড় মেডিকেল কলেজ। এই হাসপাতালটিতে সব ধরনের বিভাগই রয়েছে। এই মেডিকেল কলেজটিতে করোনার সময় করোনা শনাক্তকরণের জন্য স্থাপন করা হয়েছে
RT-PCR মেশিন এবং আলাদা করোণা ওয়ার্ড। এছাড়াও এই মেডিকেল কলেজটিতে রয়েছে ৩০ শয্যা বিশিষ্ট বার্ন এবং প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট, ১০ শয্যা বিশিষ্ট ICU। এছাড়াও এই মেডিকেল কলেজটিতে আরো আছে-
১ টি একাডেমিক ভবন।
৩ টি ছাত্রাবাস।
২ টি ছাত্রী নিবাস।
২ টি ইনস্ট্যান্ট ডক্টরস হোস্টেল।
১ টি নার্সিং কলেজ।
১ টি নার্সিং ছাত্রাবাস।
১ টি ছাত্রী নিবাস।
১ টি মসজিদ।
১ টি জিমনেশিয়াম।
খেলার জন্য সুবিশাল খেলার মাঠ।
এছাড়াও এই মেডিকেল কলেজটির ক্যাম্পাসের মধ্যে আরও যে সকল জিনিস রয়েছে তা হলো
- ইনস্টিটিউট অব নিউক্লিয়ার মেডিসিন এন্ড এললাইড সাইন্সেস
- আর এইচ স্টেপ
- মর্গ, ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টার
- ডক্টরস কর্নার
প্রতিদিন এই মেডিকেল কলেজটির আউটডোর থেকে প্রায় ১,০০০ মানুষ চিকিৎসা নিয়ে থাকে। আশা করছি আপনারা বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় মেডিকেল কলেজ কোনটি এই প্রশ্নের উত্তর পেয়েছেন এবং এই কলেজ টি সম্পর্কে অনেক তথ্য জানতে পেরেছেন। এখন চলুন আমরা জেনে নেই বাংলাদেশ সেরা ১০ মেডিকেল কলেজ সম্পর্কে।
বর্তমানে বাংলাদেশের সেরা ১০ মেডিকেল কলেজ কোনগুলো এই প্রশ্নটি অনেকেরই মনে। অনেকেই এই প্রশ্নের উত্তর জানতে চাচ্ছেন। তাই এই পোস্টটিতে আমরা আপনাদেরকে বর্তমানে বাংলাদেশের সেরা ১০ মেডিকেল কলেজ কোনগুলো তার নাম ও কিছু তথ্য জানিয়ে দেবো। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক বাংলাদেশের সেরা ১০ মেডিকেল কলেজ কোনগুলো এই সম্পর্কে।
আরো পড়ুন: এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ডাক্তারদের তালিকা
বাংলাদেশের সেরা ১০ মেডিকেল কলেজের তালিকায় প্রথমে রয়েছে ঢাকা মেডিকেল কলেজ। এই মেডিকেল কলেজটির নাম আমরা সবাই জানি। বাংলাদেশের সবচেয়ে পুরনো মেডিকেল কলেজ হলো ঢাকা মেডিকেল কলেজ। এই কলেজটি ১০ জুলাই ১৯৪৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।
ঢাকার বকশীবাজারে অবস্থিত এই কলেজটি। বর্তমানে এই কলেজটিতে মোট আসন সংখ্যা ২২৬ টি। ঢাকা মেডিকেল কলেজ একটি সরকারি মেডিকেল কলেজ। এই কলেজটির বর্তমানে পরিচালকের দায়িত্ব পালন করেছেন জেনারেল নাজমুল হক।
আপনারা এমবিবিএস করার জন্য এই কলেজটিতে ভর্তি হতে পারেন। কারণ বর্তমানে এই কলেজটি সবার পছন্দের তালিকায় প্রথমে অবস্থান করা একটি কলেজ।
এই মেডিকেল কলেজ এর পূর্ব নাম ছিলো ঢাকা মেডিকেল স্কুল যা পরবর্তীতে নামকরণ করা হয় স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ নামে। এই মেডিকেল কলেজটি প্রথম প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছিল ১৮৭৫ সালে ঢাকা মেডিকেল স্কুল হিসেবে।
যা পরবর্তীতে ১৯৬২ সালে এর নামকরণ করা হয়েছে স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ নামে। বর্তমানে এই মেডিকেল কলেজটিতে আসন রয়েছে ২২৬ টি। এই মেডিকেল কলেজটি পূর্ণাঙ্গ সরকারি মেডিকেল কলেজ হিসেবে রূপান্তর করা হয়
১৯৭২ সালে যেটি করেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। বর্তমানে এটি একটি সরকারি মেডিকেল কলেজ। এই কলেজটি থেকে আপনারা এমবিবিএস এবং বিডিএস পর্যায়ে স্নাতক সম্পন্ন করতে পারবেন।
বিশ্বের সবচেয়ে বড় হাসপাতাল কোনটি
মায়ো ক্লিনিক, রচেস্টার, মিনেসোটা
ঠিকানা: 200 First St. SW, Rochester, MN 55905
ক্লিভল্যান্ড ক্লিনিক
ঠিকানা: 9500 Euclid Ave, Cleveland Ohio, 44195
ম্যাসাচুসেটস জেনারেল হাসপাতাল
ঠিকানা: 55 ফ্রুট স্ট্রিট বোস্টন, এমএ 02114-2696
UCLA স্বাস্থ্য - রোনাল্ড রিগান মেডিকেল সেন্টার
ঠিকানা: 757 Westwood Plaza, Los Angeles, CA 90095, United States
সেন্ট থমাস লন্ডনের প্রাচীনতম হাসপাতালগুলির মধ্যে একটি।
তারা লন্ডনের সবচেয়ে সুপরিচিত শিক্ষণ চিকিৎসা হাসপাতালগুলির মধ্যে একটি। তারা ক্যান্সার, কিডনি রোগ এবং কার্ডিও-থোরাসিক সাহায্যের মতো অবস্থার জন্য দেশের অন্যান্য অংশ থেকে রোগীদের ব্যক্তিগতকৃত যত্ন প্রদান করে। হাসপাতালে 721টি ইনপেশেন্ট এবং 35টি ইনটেনসিভ কেয়ার বেড রয়েছে।
বাংলাদেশের সেরা মেডিকেল কলেজের তালিকা
উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা শেষে অনেকে ডাক্তারি ইঞ্জিনিয়ার ভর্তি কোচিং করে থাকেন অনেকের ইচ্ছা থাকে ডাক্তার হওয়া তাই তারা এমবিবিএস পরীক্ষা দিয়ে থাকে বাংলাদেশের কোন কোন সরকারি মেডিকেল কলেজ কত নাম্বার র্যাংকিংয়ে রয়েছে কোন মেডিকেলের মান কেমন কোন মেডিকেলের মূল্যায়ন কেমন কোন মেডিকেলে পড়লে কেমন হবে
ব্যাচেলার অফ মেডিসিন ব্যাচেলার অফ সার্জারি কে সংক্ষেপে এমবিবিএস বলে। চিকিৎসা বিদ্যার একটি পেশাগত স্নাতক ডিগ্রী। যেসব দেশ মেডিকেল শিক্ষা ব্যবস্থায় আমেরিকার ঐতিহ্য অনুসরণ করে থাকে সেসব দেশের মেডিকেল কলেজ গুলো এ ডিগ্রি প্রদান করে থাকে।
আমাদের দেশে কিছু সরকারি এবং বেসরকারি কলেজে এমবিবিএস ডিগ্রির মাধ্যমে পেশাগত জীবনের ডাক্তার হবার স্বপ্ন পূরণ করে থাকে। সেই স্বপ্ন পূরণ করতে হলে বাংলাদেশের সরকারি ভালো মানের মেডিকেল কলেজ এবং বেসরকারি ভালো মানের মেডিকেল কলেজ কোনগুলো সেগুলো জানতে হবে।
আরো পড়ুন: ঢাকা ডেন্টাল কলেজ চিকিৎসা খরচ ২০২৪
এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনারা জানতে পারবেন বাংলাদেশের সেরা মেডিকেল কলেজ কোনগুলো এবং আপনারা আপনার ডাক্তার হবার স্বপ্ন পূরণে আরো একধাপ এগিয়ে যাবে চলুন শুরু করা যাক।
উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা শেষে অনেকে ডাক্তারি ইঞ্জিনিয়ার ভর্তি কোচিং করে থাকেন অনেকের ইচ্ছা থাকে ডাক্তার হওয়া তাই তারা এমবিবিএস পরীক্ষা দিয়ে থাকে বাংলাদেশের কোন কোন সরকারি মেডিকেল কলেজ কত নাম্বার র্যাংকিংয়ে রয়েছে
কোন মেডিকেলের মান কেমন কোন মেডিকেলের মূল্যায়ন কেমন কোন মেডিকেলে পড়লে কেমন হবে তার বিস্তারিত সবকিছুই আপনি আর্টিকেলের মাধ্যমে জানতে পারবেন চলুন শুরু করা যাক।
বাংলাদেশের সেরা বেসরকারি মেডিকেল কলেজের তালিকা
ব্যাচেলার অফ মেডিসিন ব্যাচেলার অফ সার্জারি কে সংক্ষেপে এমবিবিএস বলে। চিকিৎসা বিদ্যার একটি পেশাগত স্নাতক ডিগ্রী। যেসব দেশ মেডিকেল শিক্ষা ব্যবস্থায় আমেরিকার ঐতিহ্য অনুসরণ করে থাকে সেসব দেশের মেডিকেল কলেজ গুলো এ ডিগ্রি প্রদান করে থাকে।
আমাদের দেশে কিছু সরকারি এবং বেসরকারি কলেজে এমবিবিএস ডিগ্রির মাধ্যমে পেশাগত জীবনের ডাক্তার হবার স্বপ্ন পূরণ করে থাকে। সেই স্বপ্ন পূরণ করতে হলে বাংলাদেশের সরকারি ভালো মানের মেডিকেল কলেজ এবং বেসরকারি ভালো মানের মেডিকেল কলেজ কোনগুলো সেগুলো জানতে হবে।
এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনারা জানতে পারবেন বাংলাদেশের সেরা মেডিকেল কলেজ কোনগুলো এবং আপনারা আপনার ডাক্তার হবার স্বপ্ন পূরণে আরো একধাপ এগিয়ে যাবে চলুন শুরু করা যাক।
বাংলাদেশে বর্তমানে সরকারি ব্যবস্থাপনায় মোট সরকারি মেডিকেল কলেজের সংখ্যা ৩৭ টি। ঢাকা বিভাগের দশটি মেডিকেল কলেজ, চট্টগ্রাম বিভাগের ছয়টি রাজশাহী বিভাগে পাঁচটি খুলনা বিভাগের পাঁচটি ময়মনসিংহ
ঢাকা মেডিকেল কলেজ ঃ ডিএমসি, প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৪৬ সালে ব্রিটিশ শাসনামলে ঢাকার বকশিবাজারে প্রতিষ্ঠিত ঢাকা মেডিকেল কলেজে দেশের প্রথম সরকারি পর্যায় প্রতিষ্ঠিত মেডিকেল কলেজ।
শুরুতে প্রথম দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষা কার্যক্রম চললেও ১৯৫৫ সালে একাডেমিক কার্যক্রমের জন্য বর্তমানে কলেজ ভবনটি নির্মিত হয়। এতে বেসিক সাবজেক্ট গুলির জন্য স্থান বরাদ্দের পাশাপাশি আরো কিছু স্থাপনা রয়েছে।
২৮ টি বিভিন্ন বিভাগ ও হাসপাতালের ৪২ টি ওয়ার্ড ডে ২৩৪ জন ডাক্তার ২০০ জন ইন্টার্নী ডাক্তার এবং ৫০০ জনের নার্স এবং ১১০০ অন্যান্য কর্মচারী নিয়োজিত আছেন যার রোগীদের সার্বজনীক চিকিৎসা দিতে। প্রায় ২৩০০ শয্যার এই হাসপাতালে প্রতিদিন ৩৫০০ জনকে চিকিৎসা প্রদান করা হয়। এ হাসপাতালকে ৫০০ শয্যার হাসপাতালে রূপান্তর করার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজঃ এসএসএমসি, পূর্ণাঙ্গ মেডিকেল কলেজের রূপান্তরিত হয় ১৯৭২ সালে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত, আসন সংখ্যা ২৩০ জন, প্রশাসনিক বিভাগ ঢাকা, অবস্থান ঢাকা।
আরো পড়ুন: চেন্নাই এপোলো হাসপাতালে চিকিৎসা খরচ
২৮ টি বিভাগ এবং হাসপাতালের চল্লিশটি ওয়ার্ডে ২৮০ জন ডাক্তার ১২০ জন ইন্টারনি ডাক্তার এবং ৩০০ জন নার্স এবং ৮০০ অন্যান্য কর্মী নিয়োজিত রয়েছেন ২০০০ শয্যার হসপিটালে , প্রতিদিন তিন হাজার মানুষকে চিকিৎসা প্রদান করা হয়।
শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজঃ এসএইচএসএমসি , প্রতিষ্ঠিত হয় ২০০৬ সালে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত , আসন সংখ্যা ২০০ জন, প্রশাসনিক বিভাগ ঢাকা, অবস্থান ঢাকা। শহীদ সোহরাওয়ার্দী হসপিটাল ঢাকার শেরেবাংলা নগর এর জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট এর পাশে অবস্থিত।
এ হসপিটাল নির্মাণ পরিকল্পনা করে স্থপতি লুই আই কান । দরিদ্র ও অসহায় রোগীদের প্রয়োজনীয় তথ্য সরবরাহ করার জন্য এ হসপিটালে একটি অনুসন্ধান কেন্দ্র রয়েছে। এদের নিজস্ব একটি সেবা কার্যালয় যোগাযোগ করে ওষুধপত্রসহ বিভিন্ন টেস্ট সিট ভাড়ার ক্ষেত্রে আর্থিক সুবিধা পেতে পারেন যারা আর্থিকভাবে অসচ্ছল।
ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজঃ এমএমসি, প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৬২ সালে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত, আসন সংখ্যা ২৩০ জন, প্রশাসনিক বিভাগ ময়মনসিংহ, অবস্থান ময়মনসিংহ। মেডিকেল কলেজটি উন্নত শিক্ষার পাশাপাশি মানসম্মত চিকিৎসা সেবা প্রদান করে থাকে শহরের চরপাড়া এলাকায় ৮৪ একর এর বিস্তৃত ক্যাম্পাসে রয়েছে
১৪৪ বিশিষ্ট ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল যার অন্তর্ভুক্ত এছাড়া রয়েছে ছাত্রী নিবাস ছাত্র নিবাস ব্যাংক মসজিদ মিলন পরমাণু চিকিৎসা কেন্দ্র নার্সিং কলেজ। শিক্ষানবিশ পুরুষ চিকিৎসকদের জন্য শহীদ ডক্টর মহিলা হোস্টেল। কলেজ শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে ক্যান্টিন। কৃষ্ণচূড়া চত্বরে প্রতিবছর বসন্ত বরণ উৎসব পয়লা বৈশাখ পালিত হয়।
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজঃ সিএমসি, ১৯৫৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত, আসন সংখ্যা ২৩০ জন প্রশাসনিক বিভাগ চট্টগ্রাম, অবস্থান চট্টগ্রাম। এই মেডিকেল কলেজের ৩৫ টি বিভাগ রয়েছে।
শাহ আলম বীর উত্তম মিলনায়তন নামে প্রতিষ্ঠানের একটি মিলনায়তন রয়েছে খেতাবপ্রাপ্ত বিম মুক্তিযোদ্ধা বীর উত্তম শাহ আলমের নামে মিলনায়তনের নামকরণ করা হয়েছে ১৯৯০ সালের ডেন্টাল ইউনিটের কার্যক্রম শুরু হয় এবং প্রতি বছর ৫০ জন শিক্ষার্থীর ডেন্টাল ভর্তি করানো হয়। ১০০০ জন ডাক্তারের সমন্বয়ে পরিচালিত চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ ১৩১৩ জন বিশিষ্ট।
রাজশাহী মেডিকেল কলেজঃ আরএমসি, প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৫৮ সালে, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত, আসন সংখ্যা ২৩০ জন, প্রশাসনিক বিভাগ রাজশাহী, অবস্থান রাজশাহী। প্রাচীনত্মতার দিক থেকে ঢাকা মেডিকেলের পরই রাজশাহী মেডিকেল কলেজের প্রতিষ্ঠিত হয়।
মেডিকেল কলেজের রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসা সেবা প্রদানের জন্য ক্যাম্পাসে পরমাণু চিকিৎসা কেন্দ্র, নির্যাতিত মেয়েদের চিকিৎসা এবং আইনের সহায়তা দেওয়ার জন্য ওসিসি সেন্টার চালু করা হয় হসপিটালের রেডিওলজি ও ইমাজিন বিভাগের সিটি স্ক্যান
এমআরআই চালু করা হয় এবং এন্ডোসকপি এবং কোলন ক্যাপিও চালু করা হয়। বর্তমানে ডেন্টাল ইউনিটির রাজশাহী মেডিকেল কলেজ মেডিকেল কলেজের রূপান্তরের কাজ প্রক্রিয়াধীন। কলেজের অভ্যন্তরে বেশ কিছু সংগঠন
পরিচালিত হয় যাবে সুনামের সাথে তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করছে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য সন্ধানী ক্লাব যা রক্ত, মেডিসিন ক্লাব যা মেডিসিন বা ওষুধ, এসো পড়তে শিখি যা পড়াশোনা মতো কার্যক্রম অত্যন্ত সুন্দরভাবে পরিচালনা করে আসছে।
বরিশাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ডাক্তারদের তালিকা
ডাঃ সোলায়মান (রুপম)
এমবিবিএস, এফসিপিএস (মেডিসিন) এমএসিপি (আমেরিকা)
ট্রেইনড ইন গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজী কনসালটেন্ট (মেডিসিন)
গ্যাস্ট্রিক আলসার
মেডিসিন বিশেষজ্ঞ
শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, বরিশাল
চেম্বারঃইসলামী ব্যাংক হাসপাতাল বরিশাল
চাঁদমারী, বান্দ রোড, বরিশাল।
রোগী দেখার সময়ঃ অজানা
সিরিয়ালের জন্য: ০১৭৭৭-৬৩৬৬৭৮, ০১৭৯৫-৮৩১৯০০, ০১৭৪৯-৭১৫৭২৭
ডাঃ শফিকুল ইসলাম
এমবিবিএস বিসিএস (স্বাস্থ্য) পি.জি.টি (মেডিসিন), সি.সি.ডি (ডায়াবেটিস)
এমডি (শিশু) কোর্স, বঙ্গবন্ধু মেডিকেল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়
মেডিসিন, ডায়াবেটিস, মা ও শিশু রােগের চিকিৎসক।
(সাবেক পিজি হাসপাতাল)-ঢাকা।
চেম্বারঃনাঙ্গলকোট আল্টা-মডার্ণ হসপিটাল
ডাঃ এম.কে. জামান
ব্যাথা এবং ডায়াবেটিস
কানসালটেন্ট মেডিসিন ও ডায়াবেটিস
শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, বরিশাল।
চেম্বারঃরাহাত আনোয়ার হাসপাতাল
বাঁধ রোড, চাঁদমারী, বরিশাল-৮২০০।
সিরিয়ালঃ 01711993953, 01711993952
ডাঃ এফ আর খান
এমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য) এমডি (মেডিসিন) (বিএসএমএমইউ)
গ্যাস্ট্রো-লিভার রোগে বিশেষ প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত
মেডিসিন
সহকারী অধ্যাপক (মেডিসিন)
শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, বরিশাল।
চেম্বারঃরাহাত আনোয়ার হাসপাতাল
বাঁধ রোড, চাঁদমারী, বরিশাল-৮২০০।
সিরিয়ালঃ 01711993953, 01711993952
ডাঃ সঞ্জয় কুমার কর
এম.বি.বি.এস, ডি.টি.সি.ডি
মেডিসিন
রেসপিরেটরী মেডিসিন বিশেষজ্ঞ
জাতীয় বক্ষব্যাধি ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল, মহাখালী, ঢাকা।
চেম্বারঃমেডিনোভা মেডিকেল সার্ভিসেস লিঃ
কে.বি. হেমায়েত উদ্দিন রোড, গীর্জা মহল্লা বরিশাল।
সিরিয়ালের জন্যঃ 01734737574, 01711240969
ডাঃ মোহাম্মদ মাহমুদ হাসান
মেডিসিন
প্রাক্তন রেজিস্টার মেডিসিন বিভাগ
শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল, বরিশাল
চেম্বারঃআবদুল্লাহ্ হাসপাতাল
সিরিয়ালের জন্যঃ ০১৭১২-০৫৫১১৮
ডাঃ মলয় কৃষ্ণ বড়াল
ডায়াবেটিক বিশেষজ্ঞ এফসিপিএস, মেডিসিন (শেষপর্ব) আর.এম.ও. জেনারেল হাসপাতাল, বরিশাল)
ব্যাথা এবং ডায়াবেটিস
ডায়াবেটিস বিশেষজ্ঞ
আইকন মেডিকেল সার্ভিসেস
চেম্বারঃআইকন মেডিকেল সার্ভিসেস
সিরিয়ালঃ 01717333197, অফিসঃ 01755-469670
ইমেলঃ iconmediserv@gmail.com
ডাঃ মাহমুদুল হাসান বান্না
ব্যাথা এবং ডায়াবেটিস
মেডিসিন, বক্ষব্যাধি ও ভায়াবেটিস বিশেষজ্ঞ
আইকন মেডিকেল সার্ভিসেস
চেম্বারঃআইকন মেডিকেল সার্ভিসেস
রোগী দেখার সময়ঃ
সিরিয়ালঃ 01717333197, অফিসঃ 01755-469670
ইমেলঃ iconmediserv@gmail.com
রাহাত আনোয়ার হাসপাতাল
বাঁধ রোড, চাঁদমারী, বরিশাল-৮২০০।
এশিয়ার সবচেয়ে বড় মেডিকেল কলেজ
ইতিমধ্যেই পথচলা শুরু হয়ে গিয়েছে এশিয়ার বৃহত্তম প্রাইভেট মাল্টি-স্পেশালিটি অমৃতা হাসপাতালের (Amrita Hospital)। এই হাসপাতাল আধ্যাত্মিক নেত্রী অমৃতানন্দময়ী দেবী দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। যিনি সকলের কাছে “আম্মা” নামে সমধিক পরিচিত।
ফরিদাবাদে ১৩০ একর জমির ওপর অবস্থিত এই হাসপাতালটির নির্মাণ কাজ শেষ করতে প্রায় ৪ হাজার কোটি টাকার খরচ হয়েছে। ইতিমধ্যেই গত ২৪ আগস্ট প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi) ২,৬০০ শয্যাবিশিষ্ট এই হাসপাতালটি উদ্বোধন করেন।
ইতিমধ্যেই পথচলা শুরু হয়ে গিয়েছে এশিয়ার বৃহত্তম প্রাইভেট মাল্টি-স্পেশালিটি অমৃতা হাসপাতালের (Amrita Hospital)। এই হাসপাতাল আধ্যাত্মিক নেত্রী অমৃতানন্দময়ী দেবী দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। যিনি সকলের কাছে “আম্মা” নামে সমধিক পরিচিত।
ফরিদাবাদে ১৩০ একর জমির ওপর অবস্থিত এই হাসপাতালটির নির্মাণ কাজ শেষ করতে প্রায় ৪ হাজার কোটি টাকার খরচ হয়েছে। ইতিমধ্যেই গত ২৪ আগস্ট প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi) ২,৬০০ শয্যাবিশিষ্ট এই হাসপাতালটি উদ্বোধন করেন।
প্রায় ১ কোটি বর্গফুট এলাকা জুড়ে বিস্তৃত ওই এলাকায় একটি বড় সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল ছাড়াও একটি ফোর-স্টার হোটেল, মেডিকেল কলেজ, নার্সিং কলেজ, অ্যালাইড হেলথ সায়েন্সের কলেজ, পুনর্বাসন কেন্দ্র, হেলিপ্যাডের পাশাপাশি রোগীদের এবং
রোগীদের পরিবারের সদস্যদের জন্য ৪৯৮ টি রুমবিশিষ্ট গেস্টহাউসের সুবিধাও থাকবে। পাশাপাশি, এই বিস্তীর্ণ ক্যাম্পাসে প্রবেশ করার সাথে সাথে আপনাকে “নমঃ শিবায়” মন্ত্র দ্বারা অভ্যর্থনা জানানো হবে। উল্লেখ্য
যে, কেরালার কোচির অমৃতা হাসপাতাল দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম প্রধান চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান হিসেবে বিবেচিত হবে। হাসপাতালটি প্রথম পর্যায়ে ৫০০ টি শয্যা এবং পরবর্তী ১৮ মাসের মধ্যে ৭৫০ টি শয্যা চালু করার লক্ষ্যমাত্রা রেখেছে। এছাড়াও, ২০২৭-২৯ সালের মধ্যে এখানে ২,৬০০ টি শয্যা শুরু করা হবে।
আরো পড়ুন: রাজশাহীর সেরা হোটেল, রিসোর্ট সুবিধা এবং খরচ
এই প্রসঙ্গে হাসপাতালের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন যে, মোট ১২ হাজার জনেরও বেশি কর্মী এবং ৭০০ জন ডাক্তার এই হাসপাতালে পরিষেবা দেবেন। পাশাপাশি নতুন এই হাসপাতালের ধারণাটি অন্যান্য হাসপাতালের তুলনায় অনেকটাই আলাদা।
ম্যানেজমেন্ট পরিকল্পনা করেছে ডাক্তার এবং কর্মীদের স্থূলতা রুখতে তাঁরা যাতে লিফটের পরিবর্তে সিঁড়ির ব্যবহার করেন সেজন্য তাঁদের উৎসাহপ্রদান করা হবে। এছাড়াও জানিয়ে রাখি যে, কোচির অমৃতা হাসপাতাল, ২০১৫ সালে ৩০ বছর বয়সী রোগী মনু টিআর-এর হাত প্রতিস্থাপন করে ভারতের চিকিৎসা বিজ্ঞানে ইতিহাস তৈরি করেছিল।
এই হাসপাতালে শিশুদের জন্য মোট ৩০০ টি শয্যার ব্যবস্থা রয়েছে। তবে, পেডিয়াট্রিক ওয়ার্ডটি সবচেয়ে বড়। এরপরে, প্রসবের জন্য সর্বাধিক শয্যা রাখা হয়েছে। ওই হাসপাতালে ৮১ টি বিভিন্ন মেডিকেল স্পেশালিটির চিকিৎসা থাকবে।
এছাড়াও, হাসপাতালে ৬৪ টি অপারেশন থিয়েটার প্রস্তুত করা হয়েছে। ক্রিটিক্যাল কেয়ারের জন্য থাকছে ৫৪৩ টি বেড। পাশাপাশি, আইসিইউতে ভর্তি রোগীদের কক্ষ অর্থাৎ ক্রিটিক্যাল কেয়ারটি কাঁচের দরজা দিয়ে প্রস্তুত করা হয়েছে।
যাতে রোগীকে বাইরে থেকেও সর্বক্ষণ পর্যবেক্ষণ করা যায়। সর্বোপরি, গুরুতর রোগীদের ক্ষেত্রে প্রতি দু’জন রোগীর জন্য একজন হেলথ কেয়ার কর্মীর ওয়ার্ক স্টেশন স্থাপন করা হয়েছে।
মাতা অমৃতানন্দময়ী দেবী দ্বারা ১৯৯৮ সালে প্রতিষ্ঠিত, অমৃতা হাসপাতাল স্বাস্থ্যসেবার ক্ষেত্রে ব্যতিক্রমী অবদান রেখেছে। অমৃতা হাসপাতাল তার দাতব্য চিকিৎসা যত্নের জন্যও পরিচিত। যা এখনও পর্যন্ত ৪৩.৩ লক্ষেরও বেশি রোগীকে বিনামূল্যে চিকিৎসা দিয়েছে।
যাতে মোট ৬০০ কোটিরও বেশি টাকা খরচ হয়েছে। ২০১৬ সালে, অমৃতা হসপিটালকে রোগীদের নিরাপত্তা এবং চিকিৎসা উদ্ভাবনের জন্য FICCI দ্বারা “স্বাস্থ্য পরিচর্যা শ্রেষ্ঠত্ব পুরস্কার” দেওয়া হয়। গত ২৫ বছরে সামনে আসা সুনামি, COVID-19, একাধিক ভূমিকম্প এবং
অন্যান্য বড় দুর্যোগের কঠিন সময়ে সবাইকে সাহায্য করার লক্ষ্যেও অমৃতা হাসপাতাল এগিয়ে ছিল। এমতাবস্থায়, ফরিদাবাদে এই হাসপাতালর নতুন শাখাটি হল এশিয়ার বৃহত্তম সুপার-স্পেশালিটি হাসপাতাল।
শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ (এসবিএমসি) বাংলাদেশের দক্ষিণের বিভাগীয় শহর বরিশাল এর দক্ষিণ আলেকান্দা এলাকায় অবস্থিত একটি সরকারি চিকিৎসা মহাবিদ্যালয় ও হাসপাতাল। এটি ১৯৬৮ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এবং বর্তমানে এটি বরিশাল বিভাগের একমাত্র সরকারি মেডিকেল কলেজ।
কলেজ:
ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা: ১,৫০০
অধ্যক্ষ: অধ্যাপক ডাঃ মোঃ ফয়জুল বাশার
ওয়েবসাইট: https://sbmc.gov.bd/
হাসপাতাল:
ঠিকানা: বান্দ রোড, বরিশাল ৮২০০, বাংলাদেশ
খোলার সময়: ২৪ ঘণ্টা (সপ্তাহের সাত দিন)
ফোন নম্বর: +৮৮০ ৪৩১-২১৭৩৫৪৭
ওয়েবসাইট: https://sbmc.gov.bd/
গুগল ম্যাপ: https://www.facebook.com/groups/370787984778054/
আরও তথ্য:
শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ এমবিবিএস, বিডিএস, এমএসসি, এমফিল এবং পিএইচডি ডিগ্রি প্রদান করে। হাসপাতালটিতে বিভিন্ন বিভাগ রয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে মেডিসিন, সার্জারি, গাইনিকোলজি, পেডিয়াট্রিক্স এবং নিউরোলজি।
হাসপাতালটিতে একটি জরুরী বিভাগ এবং একটি ট্রমা সেন্টার রয়েছে। শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালবরিশাল এবং আশেপাশের এলাকার মানুষের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ চিকিৎসা সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান।
শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, বাংলাদেশের প্রধান মেডিকেল স্থানীয়তা অর্জন করেছে। এটি ঢাকার গ্রীন রোডে অবস্থিত একটি প্রায় ১২০০ বেড়ের হাসপাতাল। এটি শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজের সাথে যৌথভাবে পরিচালিত হয়,
যা বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠানগুলির মধ্যে একটি অন্যতম প্রমুখ সংস্থা। এটি বিভিন্ন চিকিত্সা প্রকারে পরিচিত, যেমন হৃদরোগ, নাক, কান, গলা, স্ত্রীরোগ, মনোরোগ, অবস্থানিক চিকিৎসা, অনুসন্ধান ও প্রশিক্ষণ সেবা প্রদান করে।
শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হল এর বিশেষ বাচ্চা ও নতুনজনদের জন্য শিক্ষার্থী ডাক্তার প্রশিক্ষণ প্রোগ্রাম। এটি অনেক প্রশিক্ষণ কোর্স, সেমিনার, ও ওয়ার্কশপ সরবরাহ করে যাতে তারা তাদের দক্ষতা এবং জ্ঞান বৃদ্ধি করতে পারেন।
বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বেসরকারি হাসপাতাল কোনটি
চিকিৎসা মুলতো একটি বেশ গুরুত্বপূন কাজের এর মাঝে এগিয়ে আছে যে কারনে মানুষ অসুস্থ হলে চিকিৎসা নিতেই হয়ে থাকে। যে কারনে আপনার রোগ গুলোর উপরে নিভর করে চিকিৎসা নিতে দেশের সরকারী হাসপাতাল গুলো সেবা দেখে অবাক হয়ে যাবেন।
কারন এই ডাক্তার দেখবেন সরকারী হাসপাতালে নামের ডাক্তার দেখে আর যখন উনি বেসরকারী হাসপাতালে রোগী দেখে তখন রোগীকে যন্ত সহকারে দেখে থাকে।
যে কারনে একটি রোগী দেখাতে গেলে অনেক গুলো বিষয় মাথায় রেখে তারপরে রোগী দেখাতে হয়ে থাকে। বাংলাদেশের এর মাঝে সঠিক চিকিৎিসা পেতে গেলে এখন বেসরকারী হাসপাতাল গুলোর বিকল্প নাই বললেও চলে। কারনে সেই গুলোতে বেশ বড় অংকের টাকা খাওয়ার প্রয়োজন পড়লেও চিকিৎসা ও পরিক্ষার সেবা ভাল পাবেন সেটার গেরান্টি আছে।
যে কারনে আপনি যদি ডাক্তার দেখাতে চান তাহলে আমার সাজেশেন থাকবে বেসরকারী হাসপাতালে রোগী দেখাবেন। যাতে করে আপনার সঠিক সেবা আপনি পেয়ে যেতে পারেন। আরো অনেক বিষয় গুলো এই গুলো উপরে নিভর করে থাকে।
কিন্তু রোগ হলে তো সেটার জন্য চিকিৎসা করতে হবে। মূলত এই ধারনা থেকেই বেসরকারি হাসপাতাল এর তৈরি করা হয়েছে। দেশের জনগনের দেশের হাসপাতাল এর উপরে বিশ্বাস উঠে গেছে। আর সরকারী হাসপাতালের চিকিৎসার মান ভাল না বলে অনেকেই দেশের সেরা বেসরকারি হাসপাতাল সম্পর্কে জানতে চায়।
- স্কয়ার হাসপাতাল
- ইবনে সিনা স্পেশালাইজড হাসপাতাল
- এভার কেয়ার হাসপাতাল
- শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মেমোরিয়াল কেপিজে বিশেষায়িত হাসপাতাল
- পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার লিঃ
- স্কয়ার হাসপাতাল
বাংলাদেশের সবচেয়ে সেরা বেসরকারী হাসপাতাল হলো স্কয়ার হাসপাতাল । বাংলাদেশের মাঝে একমাত্র আন্তর্জাতিক মানের হাসপাতাল হলো স্কয়ার হাসপাতাল। ঢাকার ১৮/এফ, পশ্চিম পান্থপথ রোডে এই হাসপাতালটি ২০০৬ সালে তৈরি করা হয়েছে। বাংলাদেশের মাঝে সবচেয়ে সেরা হাসপাতালও এই স্কয়ার হাসপাতাল।
ইবনে সিনা স্পেশালাইজড হাসপাতাল
বাংলাদেশের আরেকটি সেরা বেসরকারী হাসপাতাল হলো ইবনে সিনা স্পেশালাইজড হাসপাতাল। বাংলাদেশের ঢাকার ধানমন্ডি এলাকাতে এই হাসপাতালটি তৈরি করা হয়েছে। বাংলাদেশের মেডিসিন, ডায়াবেটিস ও ক্রিটিক্যাল ইত্যাদি রোগ বিশেষজ্ঞ নিয়ে তারপরে এই হাসপাতালটি তৈরি করা হয়েছে।
এভার কেয়ার হাসপাতাল
বসুন্ধরা আবাসিক এলাকাতে তৈরি হওয়া বাংলাদেশের আরেকটি অন্যতম বেসরকারী হাসপাতাল হলো এভার কেয়ার হাসপাতাল। বাংলাদেশের মাঝে যে সকল সেরা বেসরকারী হাসপাতাল আছে তার মাঝে এই হাসপাতালটিও অন্যতম একটি হাসপাতাল। এই হাসপাতাল এর আগের নাম ছিলো অ্যাপোলো হাসপাতাল।
শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মেমোরিয়াল কেপিজে বিশেষায়িত হাসপাতাল
বাংলাদেশের আরেকটি অন্যতম জনপ্রিয় হাসপাতাল হলো শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মেমোরিয়াল কেপিজে বিশেষায়িত হাসপাতাল। বাংলাদেশের কাশিমপুরে তেতুইবাড়ী ঘরে তৈরি হওয়া অন্যতম একটি হাসপাতাল । বাংলাদেশের মাঝে এই হাসপাতালটি বেশ জনপ্রিয় একটি হাসপাতাল।
পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার লি
বাংলাদেশের মাঝে অন্যতম একটি জনপ্রিয় হাসপাতাল হলো পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার। এই হাসপাতালটি বাংলাদেশের অন্যতম একটি জনপ্রিয় হাসপাতাল। যেখানে মোটামোটি সকল প্রকার রোগের চিকিৎিসা প্রদান করে থাকে। বাংলাদেশ বেশ কয়েকটা জায়গাতে এই হাসপাতালের শাখা আছে।