এটিএম কার্ড দিয়ে সর্বোচ্চ কত টাকা তোলা যায়
এটি একটি ডাচ বাংলা ব্যাংকের এটিএম বুথ, এখানে দেখেন অনেক নারী পুরুষ লাইনে দাঁড়িয়ে আছে,, সাড়া মাস কষ্ট করে বেতনের টাকা উঠানোর জন্য, কিন্তু এই প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের সুবিধার জন্য এই ডাচ বাংলার অথবা বিভিন্ন ব্যাংকের কার্ড ধরিয়ে দিচ্ছে যাতে তারা সঠিক ভাবে তাদের বেতন উঠাতে পারে এবং সংরক্ষণ করতে পারে
তাহলে আজকের আর্টিকেল শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ুন।আশা করছি আপনি ইসলামী ব্যাংক এটিএম বুথ সম্পর্কিত সকল তথ্য ও সম্পর্কে জানতে পারবেন।আর দেরি না করে ইসলামী ব্যাংক এটিএম বুথ থেকে সর্বোচ্চ কত টাকা তোলা যায় সে সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
এটিএম কার্ড দিয়ে সর্বোচ্চ কত টাকা তোলা যায়
এটিএম কার্ড দিয়ে টাকা উত্তোলনের ক্ষেত্রে ব্যাংকের নিয়মকানুন অনুসরণ করতে হবে। প্রতিটি ব্যাংকের নিজস্ব নিয়মকানুন থাকতে পারে। তাই, এটিএম কার্ড দিয়ে টাকা উত্তোলনের আগে ব্যাংকের নিয়মকানুন জেনে নেওয়া ভালো। তবে বাংলাদেশে, এটিএম কার্ড দিয়ে সর্বোচ্চ এক দিনে ৫০,০০০ টাকা উত্তোলন করা যায়।
এটিএম মেশিনে ৫০০ টাকার ও ১০০০ টাকার নোট থাকে। এটিএম মেশিনে বা বুথে কোন খুচরা না থাকায় আপনি ৫০০ এর গুনক যেকোনো পরিমাণ টাকা উত্তোলন করতে পারবেন তবে, ব্যাংকের নির্দেশনা অনুযায়ী। সর্বনিম্ন ৫০০ টাকা আর সর্বোচ্চ ২০,০০০ টাকা করে উওোলন করা যায় এটিএম মেশিন থেকে এটিএম কার্ড দিয়ে।
বাংলাদেশে, এটিএম কার্ড দিয়ে মাসে সর্বোচ্চ কতবার ব্যবহার করা যায় তা নির্ভর করে ব্যাংকের নিয়মকানুনের উপর। সাধারণত, প্রতি মাসে বিনামূল্যে এটিএম লেনদেনের সংখ্যা ৫ বার থেকে ১০ বার পর্যন্ত থাকে। এর বেশি লেনদেন করলে চার্জ দিতে হয়। ইসলামী ব্যাংকে এটিএম বুথ থেকে কত টাকা তোলা যায় তা মূলত নির্ভর করে কার্ডের উপর।যেমন
- এক্সপ্রেস কার্ড/রেপিড কার্ড দিয়ে ৫০০০০ টাকা
- ডুয়েল কারেন্সী গোল্ড কার্ড দিয়ে ১০০০০০ টাকা
- ডুয়েল কারেন্সী প্লাটিনাম কার্ড দিয়ে ২০০০০০ টাকা
- তবে প্রতিবারে ২০,০০০ টাকা করে উঠাতে হবে।
ডাচ বাংলা ব্যাংকের প্রিমিয়াম অ্যাকাউন্টের গ্রাহকরা এক দিনে সর্বোচ্চ ১০০,০০০ টাকা উত্তোলন করতে পারবেন। প্রিমিয়াম অ্যাকাউন্টের গ্রাহকরা ডাচ বাংলা ব্যাংকের যেকোনো বুথ থেকে টাকা উত্তোলন করতে পারবেন। তবে টাকা উত্তোলনের জন্য ২০ হাজার টাকা করে উওোলন করতে হবে।
অন্য সকল কার্ডের মতোই ভিসা কার্ড দিয়েও প্রতিদিন ৫০,০০০ টাকা উত্তোলন করা যাবে তবে টাকা উত্তোলনের জন্য প্রতিবার ২০ হাজার টাকা করে উত্তোলন করতে হবে। এটিএম মেশিনের সামনে দাঁড়িয়ে মেশিনের স্ক্রিনটি পরীক্ষা করুন। নিশ্চিত করুন যে মেশিনটি আপনার ব্যাংকের।
মেশিনের কার্ড স্লটে আপনার এটিএম কার্ডটি ঢোকান। কার্ডটি ঢোকানোর পর, মেশিনের নির্দেশাবলী অনুসরণ করুন। আপনার এটিএম কার্ডের পিন নম্বর প্রবেশ করুন। আপনি কত টাকা উত্তোলন করতে চান তা নির্বাচন করুন।
তবে এটিএম বুথে টাকা উত্তোলন করার সময় আপনার ব্যক্তিগত তথ্য কারো সাথে শেয়ার করবেন না। CVV ও পিন কোড কারো সাথে শেয়ার করবেন না। যদি আপনি মনে করেন যে আপনার এটিএম কার্ডটি নিরাপদ নয়, তাহলে তা তাৎক্ষণিকভাবে ব্লক করুন উক্ত কার্ডের ব্যাংকে গিয়ে।
ভিসা কার্ড দিয়ে সর্বোচ্চ কত টাকা তোলা যায়
যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক একটি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানি হলো ভিসা। কোম্পানিটি বিশ্বব্যাপী আর্থিক সেবা দিয়ে থাকে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কার্ডের মাধ্যমে কেনাকাটা এবং টাকা উত্তোলনের প্রক্রিয়া অত্যন্ত সহজে জনপ্রিয় করে দিয়েছে। এই প্রতিষ্ঠানটির ডেবিট, ক্রেডিট এবং গিফটসহ বিভিন্ন ধরনের কার্ড বর্তমানে পাওয়া যায়।
ভিসা কার্ড পাওয়ার যোগ্যতা পেতে হলে আপনাকে একটি প্রক্রিয়ার মধ্যে দিয়ে যেতে হবে। প্রথমেই যে কোন একটি বাণিজ্যিক ব্যাংকে আপনার নামে একটি সেভিংস একাউন্ট খুলে নিতে হবে। এরপর একাউন্ট হোল্ডার হিসেবে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ আপনাকে একটি ভিসা কার্ড সরবরাহ করবে। এজন্য আপনাকে একটি বাড়তি ফর্ম পূরণ করতে হবে।
ভিসা কার্ড পাওয়ার যোগ্যতা পেতে প্রথম শর্ত হিসেবে আপনাকে যেকোনো একটি ব্যাংকে একাউন্ট থাকতে হবে। ব্যাংক একাউন্ট খুলে ফেলার পর ব্যাংক কর্তৃপক্ষ আপনার কাছে কিছু ডকুমেন্ট চাইবে। এরপর সব কাগজপত্র জমা দেয়া হলে নির্দিষ্ট সময় পর আপনি ভিসা কার্ড হাতে পেয়ে যাবেন।
দেশের গণ্ডি পেরিয়ে বিদেশের মাটিতে অনেক সময় আমাদের অর্থ লেনদেনের প্রয়োজন হয়ে পড়ে। কিন্তু সেখানে চাইলেও আমাদের দেশের টাকা কার্যকর হয় না। বেশিরভাগ সময় ডলার বা দেশ বেঁধে তাদের নিজস্ব অর্থ ব্যবহার করতে হয়। তাই ব্যাংকগুলো তাদের কাস্টমারের কথা ভেবে ইন্টারন্যাশনাল ভিসা কার্ডের প্রচলন শুরু করে।
উদাহরণস্বরূপ বলা যায় মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক (ভিসা কার্ড পাওয়ার যোগ্যতা) আন্তর্জাতিক লেনদেনের যে চাহিদা সেটি মেটানোর জন্য ভিসা ইন্টারন্যাশনাল প্রিপেড কার্ড তৈরি করেছে। আপনি যে দেশেই থাকুন না
কেন এটিএম কার্ড পস মেশিন এবং বিভিন্ন ই-কমার্স সাইডে লেনদেনের ক্ষেত্রে আপনি এই আন্তর্জাতিক বা ইন্টারন্যাশনাল ভিসা কার্ডটি আর্থিক লেনদেনের ক্ষেত্রে ব্যবহার করতে পারবেন অর্থাৎ সর্বনিম্ন ৫০০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ২০০০০ টাকা পর্যন্ত প্রতিবার উত্তোলন করা যাবে। তবে একদিনে সর্বোচ্চ ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত উত্তোলন করা যায়।
ইসলামী ব্যাংক এটিএম বুথ থেকে কত টাকা তোলা যায়
কার্ড পাওয়ার জন্য তাদের ন্যূনতম যোগ্যতা থাকতে হবে যা থাকলে আপনি ইসলামী ব্যাংক থেকে ক্রেডিট কার্ড পাবেন। চলুন জেনে আসি ইসলামিক ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার যোগ্যতা সম্পর্কে বিস্তারিত। ভোটার আইডি কার্ড থাকতে হবে বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে
চাকরিজীবীদের মাসিক আয় সর্বনিম্ন ২৫ হাজার টাকা হতে হবে। ব্যবসায়ীদের মাসিক আয় সর্বনিম্ন ৫০ হাজার টাকা হতে হবে। আপনি যদি ক্রেডিট কার্ড করতে চান ইসলামী ব্যাংকে তাহলে আপনার এই যোগ্যতা গুলো থাকতে হবে। তাহলে আপনিও খুব সহজে ইসলামী ব্যাংক থেকে ক্রেডিট কার্ড নিয়ে ব্যবহার করতে পারবেন।
ইসলামী ব্যাংকের এটিএম বুথ রয়েছে যাদের জনপ্রিয় এবং দেশের বিভিন্ন জায়গাতে ইসলামী ব্যাংকের এটিএম বুথ আপনারা দেখতে পান। ইসলামী ব্যাংক এটিএম বুথ থেকে সর্বোচ্চ কত টাকা তোলা যায় এটা নিয়ে অনেকের মনে নানা রকমের প্রশ্ন জেগে থাকে কারণ অনেকে ইসলামী ব্যাংকের এটিএম বুথ ব্যবহার করে থাকে।
তবে অনেকের জানা নেই যে ইসলামী ব্যাংকের এটিএম বুথ থেকে সর্বোচ্চ কত টাকা তোলা যায়। ইসলামী ব্যাংকের এটিএম বুথ থেকে সর্বোচ্চ এক লক্ষ টাকা তোলা যাবে। ওপরে আপনি টাকা তুলতে পারবেন না একবারে এটিএম কার্ড থেকে ইসলামী ব্যাংকের বুথ থেকে।
তবে সকল ধরনের কার্ড থেকে POS এর মাধ্যমে দৈনিক সর্বোচ্চ ৫ লক্ষ টাকা উত্তোলন করা যাবে। সব কার্ডে প্রথমবার প্রিন্সের সম্পূর্ণ ফ্রি তে কিন্তু পিন ভুলে গেলে কার্ডে নতুন পিন সেট করতে ফি লাগে সর্বনিম্ন ৫০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ১০০ টাকা পর্যন্ত চার্জ লাগবে।
এছাড়াও সর্বনিম্ন ৫০০০০ টাকা থেকে শুরু করে দুই লক্ষ টাকা পর্যন্ত প্রতিদিন ক্রেডিট কার্ডের সাহায্যে লেনদেন করতে পারবেন টাকা উঠাতে পারবেন এবং এটিএম বুথের মাধ্যমে এই কার্ড ব্যবহার করতে পারবেন
ডাচ বাংলা ব্যাংক এটিএম বুথ থেকে একদিনে কত টাকা তোলা যায়
সাধারণ অ্যাকাউন্টে এখন ৫০০ টাকা থাকলেও ডিপোজিট প্লাসে থাকতে হবে পাঁচ হাজার টাকা। এজন্য কিছু বাড়তি সুবিধা পাবেন গ্রাহক। বর্তমান হিসাব নম্বর, এটিএম কার্ড, চেকবই অপরিবর্তিত থাকবে। প্রতিদিন এটিএম বুথ থেকে ৮০ হাজার টাকা করে আটবার তুলতে পারবেন।
মাসে যতবার প্রয়োজন এটিএম সুবিধা নিতে পারবেন। আর ৫০০ টাকার সাধারণ হিসাবে বর্তমান হিসাব নম্বর, এটিএম কার্ড, চেকবই পরিবর্তন হয়ে যাবে। প্রতিদিন ২০ হাজার টাকা তুলতে পারবেন। তবে দিনে একবার এবং মাসে তিনবারের বেশি এটিএম বুথ ব্যবহার করতে পারবেন না। করলে পাঁচ টাকা বাড়তি চার্জ দিতে হবে প্রতি লেনদেনে।
ঢাকা পোস্টকে তিনি বলেন, ‘এটিএম বুথ বেশি, সহজে টাকা তোলার সুবিধা আছে। এ কারণে ডাচ-বাংলা ব্যাংকে অ্যাকাউন্ট খুলি। ব্যাংকে টাকা রাখি, যখন প্রয়োজন হয় তখন তুলি। এখন তারা বলছে, এ সুবিধা পেতে হলে ন্যূনতম পাঁচ হাজার টাকা রাখতে হবে।
এছাড়া প্রতিদিন এটিএম সেবা নেওয়া যাবে না। মাসে সর্বোচ্চ তিনদিন বুথ থেকে টাকা তোলা যাবে। এর বেশি সুবিধা নিতে হলে প্রতি লেনদেনে পাঁচ টাকা চার্জ কাটবে। এখন যেখানে এক টাকাও লাগে না।’ সুযোগ-সুবিধা কমানো হচ্ছে, শুধু এটা দেখলে হবে না। আরও অনেক বিষয় আছে। বিস্তারিত পরে জানাতে পারব
ডাচ বাংলা এটিএম বুথ থেকে সর্বনিম্ন কত টাকা তোলা যায়
ডচ বাংলা ব্যাংকের এক শাখা থেকে অন্য শাখায় টাকা পাঠানোর তিনটি উপায় রয়েছে। যার মাঝে দুইটি উপায়ে টাকা পাঠাতে খরচ লাগে। আর একটি উপায়ে টাকা পাঠাতে কোন খরচ লাগে না সেগুলো বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
ব্রাঞ্চের মাধ্যমে ডাচ বাংলা ব্যাংক থেকে যদি এক টাকা থেকে পঞ্চাশ হাজার টাকার নিচ পর্যন্ত কোন ব্যাক্তি কোন ব্যাংকে টাকা ট্রান্সফার করলে সর্বোচ্চ খরচ ২৩ টাকা হবে।
ফাস্ট ট্র্যাকের মাধ্যমে ডাচ বাংলা ব্যাংকের ফাস্ট ট্র্যাক এর মাধ্যমে কোন ব্যক্তি যদি টাকা ট্রান্সফার করে তাহলে একদম ফ্রি তবে সে ক্ষেত্রে তিনি টাকা রিসিভ করবেন তিনি সন্ধ্যা সাতটার আগে টাকা রিসিভ করতে পারবে না।
উদাহরণস্বরূপ বলা যায় আপনি যদি ডাচ-বাংলা ব্যাংকে ফাস্ট ট্র্যাক ব্যবহার করে সকাল দশটায় কোন ব্যক্তির কাছে টাকা পাঠাচ্ছেন। সেক্ষেত্রে সে ব্যক্তির সন্ধ্যা সাতটায় ব্যাংক একাউন্টে টাকা জমা হওয়ার রিসিভ দেখাতে পারবেন। আর যদি দেখা যায় আপনি সন্ধ্যা ছয়টায় ডাচ বাংলা ব্যাংকে ফাস্ট ট্যাক ব্যবহার করে কাউকে টাকা পাঠাচ্ছেন।
তবে সেই টাকা তিনি পরের দিন হওয়ার এসএমএস দেখাতে পারবেন এর আগে না । তাই আমাদের উচিত হবে যার কাছে টাকা পাঠাবেন তিনি যদি রিসিভ করতে চান উপরোক্ত সময়ের মধ্যে ফাস্ট ট্র্যাক ব্যবহার করে টাকা না পাঠালে
সেই দিনের পরিবর্তে পরের দিন টাকা রিসিভ করতে পারবেন। যদি কারো ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ডাচ-বাংলা ব্যাংক থাকে তো সেই ক্ষেত্রে সেই ব্যক্তি একাউন্টের ইনফরমেশন ব্যবহার করে। তিনি অন্য যেকোনো শাখার যেকোনো অ্যাকাউন্টে টাকা পাঠাতে পারবেন।
তবে যাদের ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট নেই সে ক্ষেত্রে তার জাতীয় পরিচয় পত্র ব্যবহার করে টাকা পাঠাতে পারবেন। যে ব্যক্তির কাছে টাকা পাঠাবেন তার সঠিক ইনফরমেশন ও আপনার ব্যাংক একাউন্ট
বর্তমানে পাঁচ হাজার টাকা পর্যন্ত পাঠাতে আমাদের জাতীয় পরিচয় পত্র দরকার হয় না । তবে ৫ হাজারের বেশি যদি টাকা পাঠাতে চান তাহলে অবশ্যই পরিচয় পত্র দরকার হয়। বিশেষ করে যেকোনো সময় টাকা পাঠানো যায় এবং চাইলে যেকোনো সময় ক্যাশ আউট করা যায়। তাই আপনি বাড়িতে বলে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করে নিতে বলেবেন।
আপনার যদি একটি অ্যাকান্ট থেকে থাকে তাহলে আপনাকে রিসিভার থেকে সেই অ্যাকাউন্টের নাম্বার সংগ্রহ করতে হবে। এর জন্য আপনি চলে যাবেন যেখান থেকে আপনি আপনার অ্যাকাউন্ট তৈরি করছেন।তাছাড়াও অ্যাকাউন্ট তৈরি করার সময় আপনার নাম্বার তারাই দিয়ে দিবে। নাম্বার জানার পরে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট তৈরি করার সময় যে নাম ব্যবহার করা হয়েছে সেই নাম সংগ্রহ করতে হবে।
এটিও অ্যাকাউন্ট তৈরি করার সময় পাওয়া যাবে। অ্যাকাউন্ট তৈরি করার সময় খেয়াল রাখতে হবে সেই নাম যেন আইডি কার্ড এর সাথে মিল করে হয়। এবং কোন প্রকার নামের ভুল যেন না হয়। মনে রাখবেন কোন একটি তথ্য যদি ভূল হয় তাহলে আপনি টাকা পাঠালে সেই টাকা বাংলাদেশে আসবে না।
অপনি কিছু জরুরী বিষয় নোট করে রাখুন যেগুলো আপনার কাজে দিবে। তাহলে চলুন কি সেই বিষয় জেনে নেয়া যাক, প্রথমেই আপনার একটি ডাচ বাংলা ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে। আর এর জন্য ডাচ বাংলা ব্যাংক এর কাছে গিয়ে অথবা নিজে নিজে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করে নিতে পারেন।
কোন নাম এবং মোবাইল নাম্বার জমা দিতে হবে যেখান থেকে বা যে এক্সেঞ্জ অফিস থেকে আপনি টাকা পাঠাবেন। বিদেশে অনেক গুলো এক্সেঞ্জ মাধ্যম রয়েছে তার তালিকা দিয়ে দিবে আপনি শুধু একটু কষ্ট করে এক্সচেঞ্জ অফিস খুজে নিবেন।
টাকা জমা হয়ে গেলে কাঙ্ক্ষিত নাম্বারে এসএমএস দিয়ে জানিয়ে দেয়া হবে। ব্যাল্যান্স চেক করে যখন দেখতে পাবে টাকা জমা হয়েছে তখন যেকোনো এজেন্ট থেকে খুব সহজেই টাকা তুলতে পারবে।
Atm কার্ড দিয়ে টাকা তোলার নিয়ম
প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র এটিএম কার্ড পিন নম্বর এটিএম বুথে যান নিরাপদ এটিএম বুথ নির্বাচন করুন এবং ভিড় এড়িয়ে চলুন। কার্ড ঢোকান এটিএম মেশিনের নির্দেশ অনুসারে আপনার এটিএম কার্ড সঠিকভাবে ঢোকান।
সাধারণত, কার্ডের চিপ উপরের দিকে এবং ম্যাগনেটিক স্ট্রিপ নিচের দিকে থাকবে। ভাষা নির্বাচন করুন মেশিনে প্রদর্শিত ভাষার তালিকা থেকে বাংলা ভাষা নির্বাচন করুন। পিন নম্বর প্রদান করুন আপনার ৪ অঙ্কের এটিএম পিন নম্বর সাবধানে প্রবেশ করুন।
প্রতিটি সংখ্যা প্রবেশ করার পর এন্টার বা 'ঠিক আছে' বোতামটি চাপুন। নিশ্চিত করুন যে কেউ আপনার পিন নম্বর দেখছে না। লেনদেনের ধরণ নির্বাচন করুন 'টাকা তোলা' বিকল্পটি নির্বাচন করুন। অ্যাকাউন্টের ধরণ নির্বাচন করুন
আপনার সঞ্চয়ী অ্যাকাউন্ট বা চলতি অ্যাকাউন্ট নির্বাচন করুন। টাকার পরিমাণ নির্বাচন করুন আপনি যে পরিমাণ টাকা তুলতে চান তা নির্বাচন করুন। সাধারণত, কিছু নির্দিষ্ট পরিমাণ (যেমন ১০০০ টাকা) সহজে তোলার বিকল্প থাকে।
আপনি চাইলে 'অন্যান্য পরিমাণ' বিকল্প ব্যবহার করে নির্দিষ্ট টাকার পরিমাণ লিখতে পারেন। লেনদেন নিশ্চিত করুন মেশিনে প্রদর্শিত তথ্য যাচাই করুন এবং লেনদেন নিশ্চিত করুন। 'হ্যাঁ' বা 'নিশ্চিত করুন' বোতামটি চাপুন।
টাকা সংগ্রহ করুন আপনার টাকা বের হওয়ার জন্য অপেক্ষা করুন। টাকা বের হয়ে গেলে, 'গ্রহণ করুন' বোতামটি চাপুন। রসিদ সংগ্রহ করুন (ঐচ্ছিক) যদি আপনি চান, লেনদেনের রসিদ প্রিন্ট করুন। কার্ড বের করুন' বোতামটি চাপুন এবং আপনার এটিএম কার্ড সাবধানে বের করে নিন।