রাতে ঘুমানোর আগে আমল। ঘুম আসার দোয়া
রাতে ঘুমানোর আগে আমল। ঘুম আসার দোয়া। ভাল ঘুম নিশ্চিত করতে, ঘুমানোর আগে আমলা খাওয়া এবং ঘুমের জন্য প্রার্থনা করা সহায়ক হতে পারে। আমলায় বেশ কিছু পুষ্টি উপাদান রয়েছে যা ভালো ঘুম এবং শিথিলতা বাড়ায়। উপরন্তু, প্রার্থনা পাঠ করা মনের উপর একটি শান্ত প্রভাব ফেলতে পারে এবং ঘুম আনতে সাহায্য করতে পারে। ঘুমানোর আগে দোয়া সমূহ
শারীরিক ও মানসিক সুস্থতা বজায় রাখার জন্য ভালো ঘুম অপরিহার্য। ঘুমানোর আগে দোয়া সমূহ
যাইহোক, বেশ কয়েকটি কারণ ভাল রাতের ঘুমে হস্তক্ষেপ করতে পারে, যেমন মানসিক চাপ, উদ্বেগ এবং জীবনধারা পছন্দ।
তাড়াতাড়ি ঘুমানোর দোয়া
ঘুমানোর আগে আমল পড়া অনেক পুরাতন এবং প্রভাবশালী পদ্ধতি। আমল পড়লে মন শান্ত হয়ে ঘুম পতায় না। রাতে ঘুমানোর আগে আমল পড়া একটি সুস্থ আদর্শ জীবনধারণা। আপনার যদি রাতে ঘুমাতে সমস্যা হয় তবে আপনার মনকে শান্ত করার এবং আপনার শরীরকে বিশ্রামের জন্য প্রস্তুত করার একটি উপায় হল (দ্রুত ঘুমের প্রার্থনা) পাঠ করা।
এই প্রার্থনায় সংক্ষিপ্ত, সহজ আয়াতগুলির একটি সিরিজ রয়েছে যা আপনাকে আরও স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করতে এবং আপনি যে কোনও উদ্বেগ অনুভব করছেন তা কমাতে সাহায্য করতে পারে। যদিও ঘুমের মান উন্নত করার বিভিন্ন উপায় রয়েছে, কিছু লোক তাদের ভাল ঘুমাতে সাহায্য করার জন্য প্রাকৃতিক প্রতিকার যেমন আমলা বা ভারতীয় গুজবেরি ব্যবহার করে।
আরও পড়ুন:অতিরিক্ত ঘুম কোন রোগের লক্ষণ
আমলা ভিটামিন সি, ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ যা শিথিলতা এবং প্রশান্তিকে উন্নীত করতে পারে, এটি ঘুমের সমস্যার জন্য একটি কার্যকর প্রাকৃতিক প্রতিকার করে তোলে। আমলা খাওয়ার পাশাপাশি, ঘুমের জন্য দুআ বা প্রার্থনা পাঠ করাও শিথিলতা এবং আরও ভাল ঘুম আনতে সাহায্য করতে পারে।
আমরা বিস্তারিতভাবে অন্বেষণ করি কিভাবে আমলা এবং প্রার্থনা সম্ভাব্য ঘুমের গুণমান উন্নত করতে পারে এবং ব্যক্তিদের একটি শান্তিপূর্ণ রাতের ঘুম পেতে সাহায্য করতে পারে। এই ব্লগ পোস্টে, আমরা শোবার আগে এই দুআ টি পড়ার সুবিধাগুলি এবং কীভাবে এটি আপনাকে ভাল ঘুমাতে সাহায্য করতে পারে তা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব।
তাড়াতাড়ি ঘুমানোর দোয়া?
দ্রুত ঘুমানোর প্রার্থনা, যা দ্রুত ঘুমের প্রার্থনা নামেও পরিচিত, এটি এমন একটি আয়াতের সেট যা মুসলমানরা ঘুমাতে যাওয়ার আগে পাঠ করে। এটি একটি ঐতিহ্য যা প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে চলে আসছে এবং মনে করা হয় যে এটি মন ও শরীর উভয়ের উপরই শান্ত প্রভাব ফেলে।
আরও পড়ুন: অতিরিক্ত ঘুমের কারণ। বেশি ঘুমালে কি হয়?
নামায হল আল্লাহর সাথে সংযোগ স্থাপনের একটি উপায় এবং আমরা যখন ঘুমাচ্ছি তখন তাঁর সুরক্ষা কামনা করি। এখানে ইংরেজি প্রতিবর্ণীকরণ সহ প্রার্থনা: 𝘈𝘶𝘻𝘶-𝘭 𝘤𝘢𝘯𝘵𝘢 𝘴𝘢𝘢𝘵𝘩𝘢-𝘶𝘭𝘭𝘢𝘺𝘬𝘶𝘢𝘺𝘬𝘶 𝘢𝘴𝘯𝘢a-𝘡-𝘡𝘢𝘶𝘳𝘪-𝘜 এই দোয়াটি ঘুমাতে যাওয়ার আগে তিনবার পাঠ করা হয়।
তাড়াতাড়ি ঘুমানোর দোয়া তেলাওয়াতের উপকারিতা
ঘুমানোর আগে ঘুমানোর দোয়া পড়লে বেশ কিছু উপকার হতে পারে, যার মধ্যে রয়েছে:
- চাপ কমানো: এই প্রার্থনার আয়াতগুলি শান্ত করে এবং ঘুমের আগে আপনি যে কোনও চাপ অনুভব করতে পারেন তা কমাতে সাহায্য করতে পারে।
- আপনাকে দ্রুত ঘুমিয়ে পড়তে সাহায্য করে: আয়াতগুলির পুনরাবৃত্তিমূলক প্রকৃতি আপনার মনকে শান্ত করতে এবং আপনার শরীরকে ঘুমের জন্য প্রস্তুত করতে সাহায্য করে, এটি দ্রুত ঘুমিয়ে পড়া সহজ করে তোলে।
- সকালে আরও বিশ্রাম বোধ করা: ঘুমের আগে আপনার মন এবং শরীরকে শান্ত করে, আপনি সকালে সতেজ এবং বিশ্রাম বোধ করে জেগে উঠার সম্ভাবনা বেশি।
তারাতারি ঘুমানোর দোয়া কিভাবে আবৃত্তি করতে হয়
দ্রুত ঘুমানোর দোয়া করা সহজ এবং মাত্র কয়েক মিনিটেই করা যায়। এটি কীভাবে করবেন তা এখানে:
- ওজু করে শুরু করুন এবং নিশ্চিত করুন যে আপনি পরিষ্কার অবস্থায় আছেন।
- একটি শান্ত এবং শান্তিপূর্ণ জায়গা খুঁজুন যেখানে আপনি কোন বিভ্রান্তি ছাড়াই প্রার্থনা করতে পারেন।
- পাঠ করুন 𝘈𝘶𝘻𝘶-𝘭 𝘤𝘢𝘯𝘵𝘢 𝘴𝘢𝘢𝘵𝘩𝘢-𝘶𝘭𝘭𝘢𝘺𝘶 𝘵𝘢𝘴𝘯𝘢a-𝘡-𝘡𝘢𝘶𝘳𝘪-𝘜 ঘুমানোর আগে তিনবার।
- নামায পড়ার পর, একটি প্রশান্ত ও প্রশান্ত ঘুমের জন্য দুআ করুন। আপনি ঘুমানোর সময় আপনাকে যে কোনো ক্ষতি থেকে রক্ষা করার জন্য এবং সকালে সতেজ ও শক্তিমান বোধ করে জেগে উঠতে সাহায্য করার জন্য আপনি আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করতে পারেন।
- আপনার শয়নকালীন রুটিনে প্রয়োগ করা শিথিলতা বৃদ্ধি এবং আপনার শরীরকে ভালো রাতের ঘুমের জন্য প্রস্তুত করার একটি দুর্দান্ত উপায়। এই প্রার্থনাটি পাঠ করা আপনাকে আরও স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করতে এবং যে কোনও চাপ বা উদ্বেগ থেকে মুক্তি দিতে পারে যা আপনাকে রাতে জাগিয়ে রাখতে পারে।
ঘুমানোর আগে দোয়া সমূহ
ঘুমানোর আগে আমল পাঠ করা মুসলিম সমাজে একটি প্রচলিত প্রথম ঘুম আসার দোয়া। সেই রকম একটি দোয়া যা রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে পাঠ করে দিলে ঘুম সুন্দর হয়।
ঘুমানোর আগে আমল। ঘুম আসার দোয়া
একটি স্বাস্থ্যকর এবং উত্পাদনশীল দিনের জন্য একটি ভাল রাতের ঘুম অপরিহার্য। মুসলমান হিসাবে, আমরা বিশ্বাস করি যে ঘুম সহ সবকিছুর জন্য একটি দুআ (প্রার্থনা) রয়েছে। এই দুআগুলি কেবলমাত্র আল্লাহর সুরক্ষা খোঁজার উপায় নয় বরং মানসিক চাপ এবং উদ্বেগ দূর করার একটি উপায়, যা একটি শান্তিপূর্ণ রাতের ঘুমের দিকে পরিচালিত করে।
আমরা ঘুমানোর আগে যে দুআগুলি পাঠ করতে পারি এবং আমাদের দৈনন্দিন জীবনে তাদের তাৎপর্য নিয়ে আলোচনা করব।
ঘুমানোর আগে দুআ পড়ার উপকারিতা
ঘুমানোর আগে দুআ পাঠ করা মুসলমানদের জন্য একটি অত্যন্ত সুপারিশকৃত অভ্যাস, কারণ এর অনেক শারীরিক, মানসিক এবং আধ্যাত্মিক সুবিধা রয়েছে। এখানে ঘুমানোর আগে দুআ পড়ার কিছু উপকারিতা রয়েছে: ঘুমের মান বাড়ায়, মন্দ আত্মা থেকে রক্ষা করে, মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায়, মানসিক চাপ এবং উদ্বেগের মাত্রা কমায়, শান্তি ও আরাম প্রদান করে,আল্লাহর নৈকট্য এনে দেয় ইত্যাদি।
ঘুমানোর আগে সুপারিশকৃত দুআ
বেশ কিছু দুআ আছে যা আমরা ঘুমানোর আগে পাঠ করতে পারি, এবং এখানে কিছু অত্যন্ত সুপারিশ করা হল:
আয়াতুল কুরসি: এটি সবচেয়ে শক্তিশালী এবং কার্যকর দুআ যা কেউ ঘুমানোর আগে পড়তে পারে। আয়াতুল কুরসি পাঠ করা নিরাপত্তা এবং সুরক্ষার অনুভূতি দেয় এবং এটি আমাদের ক্ষতি করতে পারে এমন যেকোনো মন্দ থেকে রক্ষা করে।
সূরা আল-ফালাক: আরেকটি শক্তিশালী দুআ যা সমস্ত ধরণের নেতিবাচক শক্তি এবং মন্দ আত্মা থেকে সুরক্ষা নিয়ে আসে। এটি আমাদের হৃদয়, মন এবং আত্মার জন্য শক্তি এবং নিরাময়ের একটি উৎস।
সূরা আল-নাস: এই দুআটি নিরাপত্তা ও নিরাপত্তার সামগ্রিক অনুভূতি প্রদান করে, আমাদের সকল প্রকার ক্ষতি থেকে রক্ষা করে। এটি আল্লাহ ও তাঁর চূড়ান্ত ক্ষমতার প্রতি আমাদের বিশ্বাসকেও শক্তিশালী করে।
এই দুআগুলো কিভাবে পাঠ করবেন
এই দুআগুলি পাঠ করা সহজ, এবং এটি খুব বেশি সময় নেয় না। এই দুআগুলি পাঠ করার ধাপগুলি এখানে রয়েছে:
- ওযু করুন এবং কিবলার দিকে মুখ করে বিছানায় যান (কাবার দিক)
- তিনবার দুরূদ শরীফ পাঠ করুন
- আয়াতুল কুরসি, সূরা আল ফালাক এবং সূরা নাস তিনবার করে পাঠ করুন।
- তিনবার দুরূদ শরীফ পাঠ করুন
ঘুমানোর আগে দুআ পাঠ করা মুসলমানদের জন্য একটি অত্যন্ত সুপারিশকৃত অভ্যাস। এই দোয়াগুলো শান্তি ও নিরাপত্তার অনুভূতি প্রদান করে, যে কোনো ক্ষতি ও মন্দ থেকে আমাদের রক্ষা করে। এই দুআগুলি পাঠ করার মাধ্যমে, আমরা আল্লাহর সাথে একটি শক্তিশালী সংযোগ স্থাপন করি এবং তাঁর প্রতি আমাদের বিশ্বাসকে শক্তিশালী করি।
ঘুমোতে যাওয়ার আগে এই দুআগুলো পাঠ করা এবং এগুলো যে শারীরিক, মানসিক এবং আধ্যাত্মিক সুবিধা দেয় তা অনুভব করা আমাদের অভ্যাস করা উচিত।
ঘুম থেকে উঠার দোয়া
ঘুমানোর আগে, শয়তান এবং তার দুষ্ট মিত্রদের থেকে নিজেকে রক্ষা করার জন্য ইসলামী প্রার্থনা পাঠ করুন। ঘুমানোর আগে দোয়ার মধ্যে রয়েছে শান্তিপূর্ণ ও নিরাপদ ঘুমের জন্য একটি প্রার্থনা, যে কোনো ক্ষতিকারক প্রাণী থেকে আল্লাহর কাছে সুরক্ষা চাওয়া।
আমল খাওয়ার একটি জাদুকরী সম্পর্কে মনে হলে অনেকের মনে করে রয়েছে যে যখন রাতে ঘুমাচ্ছি তখন আমল খেয়ে ঘুম আসে যেননি। এই ধারণাটি সম্পূর্ণ সঠিক নয়। আমল খেয়ে ঘুমানো কেন? আমল খাওয়ার প্রধান উদ্দেশ্য হলো একটি সুস্থ শরীর রাখা। সুস্থ শরীর আরাম না পেলে স্বাস্থ্যের জন্য অনেকটা ক্ষতিকর। সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো সমস্যার চাইনা। এক সুস্থ শরীর রাখতে হলে স্বাস্থ্যকর খাবার আহার করা খুব গুরুত্বপূর্ণ।
আমললের কিছু উপকারিতাঃ
- চর্চার থেকে মুক্তি পাওয়া। অনেক মানুষ কারণ জানে না তবে নির্দিষ্ট চর্চার কারণে পরিবারের মধ্যে ঝগড়া হয়ে যায় কিংবা মনের পছন্দ না হওয়া খাবারের জন্যও ঝগড়া হয়ে যায়। আমল করে আমরা এই সমস্যার থেকে মুক্ত হতে পারি।
- জ্বরের সমস্যা দূর হতে পারে। অনেক মানুষ জ্বরে ভুগছে কিন্তু সঠিক পুষ্টি না পাওয়ার কারণ জ্বর টেনে ফেলছে। আমলে ভরপুর ভিটামিন সি প্রচুর পরিমাণ থাকে যা জ্বরের সমস্যা দূর করার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
- ডায়বেটিসে ভালো। ডায়বেটিস হলো একটি ঝুঁকিপূর্ণ শক্তি। আমলে অনেক কম ক্যার্বহাইড্রেট ও সুগার থাকার কারণে ডায়বেটিসের সমস্যা কমাতে সাহায্য করে।
ঘুম থেকে উঠার দোয়া কি?
গায়ে হাত ধরে ঊনচাশ বার পড়ার পর পছন্দমতো দোয়া পড়ে ঘুম থেকে উঠা উচিৎ। এছাড়াও কিছু কাজের আগে পাঠ করা দোয়া আছে যা ঘুম থেকে উঠার জন্য সর্বাধিক প্রভাবী।
ঘুম থেকে উঠার জন্য আলোচনীয় কিছু টিপসঃ
বেড়ানোর আগে ঘাম না করে পুরো দিনে করা কাজের পাশাপাশি ঘুমান, জানি না আমল খাওয়ার আগ কি হয়ে উঠা যায় শোকার আভাস করে। আমল খেয়ে ঘুম আসতে হলে সেটি সার্টেন আশপাশ না করা উচিৎ। পিঠ দিকে চোখ ভিঙে শুয়ে থাকাও ঘুম উঠানোর একটি উপায়। ঘুমানোর সময় স্ক্রিন থেকে দূরে থাকা ভাল। এর পাশাপাশি ঘুমানোর আগে জরুরী কাজ শেষ করে নিজেকে রিল্যাক্স করার চেষ্টা করা উচিৎ।
উপরের সকল উপকারিতাই নিয়ে সঠিকভাবে ঘুমানোর জন্য আপনি আমল খেয়ে ঘুমান। এছাড়াও সেই সময় পাঠ করা দোয়া পড়ে মনে শান্তি পাওয়া সম্ভব। সুস্থ শরীর রাখাই মানব জীবনের উপকারিতা।
রাতে ঘুমানোর আগে করণীয়
ঘুমানোর সঠিক পদক্ষেপ নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। রাতে ঘুমানোর আগে হাত ধোয়া, ওজন কমানো খাবার সেবন করা ও ঘুম আসা জন্য মনোযোগ দেওয়া উচিত। এছাড়াও ঘুম আসার দোয়া করা একটি ভাল পদক্ষেপ। ঘুম আমাদের স্বাস্থ্য এবং বৈচিত্র্যের প্রতি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। একজন সুস্থ ও স্বাস্থ্যবান ব্যক্তি রাতে সঠিক ঘুম পাচ্ছেন তাদের দিনটি সুখী কাটছে। এটি সবচেয়ে বেশি ঘুম পাড়ার আগে আলোচনা করব। এই নিম্নলিখিত করণীয়গুলি অনুসরণ করা উচিত যাতে আপনি স্বস্তি এবং বৈচিত্র্য দুটি উভয়ই পালন করতে পারেন।
সম্মতি করণীয় এবং ব্যবহার
ঘুমানোর আগে ডিম এবং টুস্ট খাবার এড়িয়ে দিন। এগুলি সহজেই পাচ্ছা জায় এবং ঘুম এপনার পাচকত্ব ব্যবহার করে ঘুম পাচ্ছে। ঘুম পরিমাণ ভালভাবে ম্যানেজ করুন। এটি রোজ মূল্যবান একটি ব্যাপার। আপনি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য ঘুমান অভ্যস্থা করতে পারেন বা ৮ ঘণ্টার ঘুম আবশ্যক কিন্তু ঘুম পাওয়া আনন্দকর। টেলিভিশন, স্মার্টফোন এবং কম্পিউটারের একটি উপাদান সম্পর্কে আগ্রহী থাকলে আপনি ঘুমান পূর্বে এগুলি এড়িয়ে দিন। এগুলিও সময়ের কপালে আহরণ করে এবং ঘুম আপনার পাশে থাকা আনন্দদায়ক হবে।
অসম্পূর্ণতা করণীয়
স্বাস্থ্যকর থাকার জন্য নির্দিষ্ট শব্দভাণ্ডার, এটি আপনার ঘুমানোর পরিমাণ বা মাছিস এবং ঘুমাচ্ছের অবস্থান সম্পর্কে নির্দিষ্ট করতে সাহায্য করবে। এতে ব্যবহার করা হতে পারে, “আপনার টেবিলে সম্ভবত রয়েছে এমন কম্পিউটারে কমেন্টস চেক করা। কম্পিউটারের নেবলর উপর ঘুমান না।”বিষয়বস্তু যা এড়িয়ে ধাঁধা করা উচিত
নির্দিষ্ট সময়ের জন্য ঘুমান পূর্ব প্যাল্যাট করুন। প্রয়োজন লক্ষণগুলি পরীক্ষা করেন। আপনি কি ঘুম ভাল পাচ্ছেন কিনা সেটি লক্ষণগুলি পালন করে পরীক্ষা করেন এবং ওভারাল স্বাস্থ্য দেখতে পাচ্ছেন। রাতের সময় আপনার পরিবেশ শ্বসন করতে স্বাস্থ্যকর এবং নিরব। একটি শান্ত স্বচ্ছ মধ্যে ঘুমান একটি ভাল বিকল্প।
১০ থেকে ১০০ এর মতন সুস্থি এবং অভিজ্ঞতার জন্য সঠিক ঘুমান খুব গুরুত্বপূর্ণ। সন্ধ্যা দেবার পরে এবং দীর্ঘ দিনের কঠিন কাজ শেষ হলের আগে সঠিক পরিমাণে ঘুমান আমরা সমর্থন করতে পারি। ঐতিহ্যবাহী ঘুমানো পদ্ধতি গুরুত্বপূর্ণ নয় আবার স্বাস্থ্য এবং সম্মতি মুখে মুখে ঘুম পাচ্ছেন নিশ্চিত হতে সময় দিন।
ঘুমানোর আগে জিকির
ঘুমাতে যাওয়ার আগে, কিছু তাসবিহ বা যিকর পাঠ করা মনকে শান্ত করার এবং আল্লাহর কাছে দোয়া চাওয়ার একটি দুর্দান্ত উপায়। একটি শান্ত ঘুমের জন্য একটি সাধারণ দুআও একটি শান্তিপূর্ণ রাতের বিশ্রাম নিশ্চিত করার জন্য পাঠ করা যেতে পারে।
ঘুম জীবনের প্রাকৃতিক অংশ এবং এটি আমাদের শরীরের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। রাত্রি ঘুম প্ৰাপ্তির জন্য শরীরের এনের্জির আবদারক কমলে যা কারণে স্বাস্থ্য ও মানসিক সমস্যার ঝুঁকি হতে পারে। একটি আরামদায়ক স্বচ্ছ নির্ভরযোগ্য ঘুম প্ৰাপ্তির জন্য ঘুমানোর আগে জিকির সম্পন্ন করা উচিত। জিকির করা একটি মুসলিম প্রথমাবস্থার অনেকটা রীতি, তবে এটি হিসাবে বিবেচনায় থাকা উচিত। আল্লাহর স্মরণে এবং তার দয়ায় আশা করে এই সময়ে আমল করা আমাদের এনের্জি নির্ভরযোগ্য ঘুমের নমুনা ডাকে। নীচের অনুসারে কিছু জিকির প্রদত্ত হল:
আল্লাহর ইসমানের সাথে সাক্ষাৎ করা
আমরা সাক্ষাৎ করতে পারি যে আল্লাহ আমাদের সঙ্গে সমস্ত সময়ে আছেন। সকল চিন্তা বিচার করা উচিত যেন ঘুমানোর সময় আল্লাহর ইসমান স্মরণ করতে থাকি। প্রতি নজরদারীতে জিকির করুন।
আয়াতুল কুরআনের জিকির
কুরআন পবিত্র বই এবং এটি সকল মুসলিমের জীবনের গাইড। ঘুমানোর আগে নিয়মিতভাবে আয়াতকে জিকির করে পরবর্তী দিনের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক আরও উন্নয়ন করা যায়।
মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের জিকির
মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একজন সেরা মানব এবং একজন প্রখ্যাত বক্তা। তিনি ঘুমানোর আগে অধিকতর সময় আল্লাহর নাম জিকির করতেন। নামটি শক্তিশালী এবং অসংখ্য ফল আনে। আমেন বলে শেষ করে দু‘আ করুন যানি চানো আরামদায়ক ঘুম প্রাপ্তি করতে। আল্লাহ তোমাদের সবার উপর মেহেরবানী করুক।
ঘুমানোর দোয়া ও ঘুম থেকে উঠার দোয়া
রাতে ঘুমানোর আগে ঘুমের জন্য দো‘আ এবং ঘুম থেকে ওঠার জন্য দো‘আ পাঠ করা ইসলামের সুপারিশ করা হয়েছে। এটি আপনার আত্মাকে মন্দ আত্মা থেকে রক্ষা করতে এবং আপনাকে সুন্দর ঘুম দিতে সহায়তা করে। ঘুমানোর আগে এই দোয়াটি পাঠ করলে সকল প্রকার দুশ্চিন্তা ও দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
রাতে ঘুমানোর আগে আমল। ঘুম আসার দোয়া
ঘুমানোর দোয়া
ঘুমানোর আগে বিনামূল্যে বিষ্ণু সহস্রনাম পাঠ করা যাক। বিষ্ণু সহস্রনামে বর্ণিত নামগুলো লক্ষ বার পড়লে মনকে শান্তি এনে দেয়। আর বাকী হিসাব মুসলিমদের জন্য তাহাজ্জুদ নামাজের পর জিকর করা যায়, উপরের সূরা কুরআইশের তিন আয়াত কান্য পড়া যায়। এছাড়াও বিনা কারণে কথা বলা ও এক বার পবিত্র কুরআন শরীফের তিলাওয়াত করা জানা দরকার।
ঘুম থেকে উঠার দোয়া
ঘুম থেকে উঠতে প্রথমে আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রা. এর বর্ণনা অনুসরণ করা যাক। প্রথমে দোয়া পড়তে হবে –
الْحَمْدُ لِلَّهِ الَّذِي أَحْيَانَا بَعْدَ مَا أَمَاتَنَا وَإِلَيْهِ النُّشُورُ।
“আল্লাহর জন্য প্রশংসা যিনি আমাদেরকে মৃত্যুর পরে জীবিত করে দিয়েছেন এবং তাঁরই দিকে ফেরানো হব।”
তারপর উঠে বসতে হবে বলে –
اَللَّهُمَّ أَجِرْنِيْ مِنَ النَّارِ।
“হে আল্লাহ, মুঝে দোজখ থেকে রক্ষা কর।”
এছাড়াও ঘুম থেকে উঠার সময় আসসালামু আলাইকুম বলে দোয়া করা যেতে পারে।
সুস্থ ঘুম নিয়ে কিছু টিপস
ঘুম আসার সময় রাতে লাইটের থেকে দূরে থাকা এবং আবহাওয়ার স্বাস্থ্যকর হওয়া সুবিধাজনক। অর্থাৎ ঘুমানোর আগে আবশ্যক সেটআপ করতে হবে। এছাড়াও ঘুমাতে গিয়ে ফোন চালিয়ে থাকা কখনোই ভালো নয়। ঘুমতে হেডফোন পরিবেশন করা শুধু মননীয়। ঘুম আসলে একটা সুস্থ জীবন বিষয় সেইসব উপকারিতা গুরুত্বপূর্ণ হলেও না মাথার রোগ, দুর্বলতা এবং নীঘাতক অবস্থা দেখা দিতে পারে।
সুষম ঘুমানোর সাধারণ পদক্ষেপগুলো হলো –
- রাতে ঘুমানোর আগে চা, কফি ইত্যাদি জ্বালমুখী পানীয় খাওয়া বন্ধ করা।
- রাতে ঘুমানোর আগে কম ওজনের খাবার খেয়ে ঘুমান।
- রাতে ঘুমানোর আগে উপকারী গণনা করে সিদ্ধার্থ করতে পারেন যে সমস্যা ছিল তা সমাধান হলে। এটি মনোযোগ চূড়ান্ত করার সাথে মনকে শুকনো করে।
- স্বাস্থ্যকর ঘুম নিয়ে আমদের শরীরের জন্য মাঝে মাঝে বিভিন্ন অনিবার্য কাজ করা দরকার। একজন দৈনন্দিন নিয়মিত কাজকে রটিন ময়লা থেকে রেখে সুষম ঘুম নেওয়া যায়।
প্রতিদিনে একই সময়ে একই স্থানে ঘুম নেওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। ঘুমানোর বিভিন্ন এসেন্টিয়াল দোয়া এবং সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণ করলে সুস্থ ঘুম নেওয়া সম্ভব হবে।
শান্তিতে ঘুমানোর দোয়া
রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে, শান্তিতে ঘুমের দুআ পাঠ করার পরামর্শ দেওয়া হয়। এটি একটি শান্তিপূর্ণ এবং আরামদায়ক রাতের ঘুম নিশ্চিত করতে সাহায্য করবে।
ঘুম স্বাস্থ্যের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এটি আমাদের দেহের পুনরুদ্ধারের জন্য প্রয়োজনীয় একটি বিশ্রাম যা শরীরের অর্জনকারী ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং মানসিক চিত্ত কে পরিষ্কার থাকতে সাহায্য করে। রাতে সুতা না পেলে সারা দিনটি একটি অস্বাস্থ্যকর ভাব হয়ে উঠে আসে। যদি আপনি জীবনে আরামদায়ক ঘুম না পেতেন তবে আমলটি একটি বিশ্বস্ত রম্য ফল যা ঘুমানোর পূর্বে আপনার সন্ত্রস্ত মানসিকতাকে কমিয়ে দিতে পারে।
শান্তিতে ঘুমানোর দো'আ
আল্লাহ তাআলা বিভিন্ন সূরায় ভিন্ন ভিন্ন উপায়ে ঘুমানোর দোয়া দিয়েছেন। এগুলি মধ্যে কিছু হলোঃ
- “বিশ্বাসকে তাও মানিয়ে নিরাপদ থাকন। হে আল্লাহ আমি আপনার বিশ্বসে ঘুমাতে চাই।”
- “হে আল্লাহ বিশ্বস হিসেবে কামনা করছি আপনার মহান নামকে পাক রাখুন ও আমাকে শান্ত থাকতে সাহায্য করুন এবং আমার ঘুমানো একটি রম্য এবং তাকফুল সম্পূর্ণ করুন।”
আমলটির জন্য আপনি নিম্নলিখিত ধাপগুলি অনুসরণ করতে পারেনঃ
- থাকুন ইবাদত শেষ করার আগে গোসল করে বা উদু করে নিন।
- ফিস্তিং থেকে নিরাপদ থাকার জন্য আরেকটি সুস্থ জীবনযাপন পরিপরণার জন্য পর্যাপ্ত খাদ্য গ্রহণ করুন।
- সম্ভবত রাতের খাওয়ার সময় বিষষ্ট ফল ও কাঁচা সবজি খাওয়া বন্ধ রাখুন। সবজি ও ফল খাওয়া ঘুম নিয়ে অনেক সময় লাগে এবং সেদিন উপজীবকে শীঘ্রই পচন শুরু করতে হয়।
- রাতে ঘুমানোর আগে অনেক যাদুকর ঘটনা ঘটে পর্দার পিছনে। তাই সার্বিক মহড়ায় ঘুমানোর জন্য একটি স্থান বেছে নিন। নিজেকে সার্বিক শান্তির মধ্যে অবস্থান করুন।
- বেড়াতে আগে কিছু সুখী কিছু দুঃখী কিছু হাস্যপূর্ণ খবর পড়ুন বা কোনও গান শোন। এটি বিভিন্ন জ্ঞানস্পর্শী া হয় পুরে বিশ্রাম নিতে সাহায্য করে এবং নিদ্রাকে উপজির্নে সহজ করে।
- আমল শুরু করার আগে সুস্থ স্বাস্থ্য নিশ্চিত করতে হয়। যদি আপনি যন্ত্রণা বা অসুস্থ থাকেন তবে শ্বাস নিতে সমস্যা হতে পারে। আপনার চিকিৎসা করতে গিয়ে আমল শুরু করতে পারেন।
উপরে উল্লেখিত আমলটি অনুসরণ করে, আপনার ঘুমানোর পূর্বে শান্তি এবং নিরাপদতা নিশ্চিত করতে পারেন। এটি আপনার ঘুম পরিবর্তন করতে পারে এবং আপনার ঘুম স্বাস্থ্যকর করতে সাহায্য করতে পারে।
রাতে ঘুমানোর আগে কোন সূরা পড়তে হয়
ঘুমানোর আগে একটি নির্দিষ্ট সূরা পড়া ইসলামে একটি সাধারণ রীতি। ভাল ঘুমের জন্য দুআ, যা আমল নামেও পরিচিত, ঘুমাতে যাওয়ার আগে পাঠ করা হয়। এটি ঘুমের সময় কোনও ক্ষতি বা ব্যাঘাত থেকে ব্যক্তিকে রক্ষা করে এবং একটি শান্তিপূর্ণ এবং বিশ্রামের রাত প্রদান করে বলে বিশ্বাস করা হয়।
ঘুম একজন মানুষের দৈনন্দিন জীবনের অতুল অংশ। এবং রাতে ঘুমানোর সময় দুঃখ পেলেন বেশিরভাগ মানুষ। তবে আপনি কি জানেন ঘুমানোর আগে কিছু পাঠ পড়া যায় যাতে সুস্থ ঘুম। এই লেখায় আমরা জেনে নিচ্ছি ঘুমানোর আগে কোন সূরা পড়তে হয়।
কোন সূরা পড়তে হয়?
একজন মুসলিম যখন রাতে সুস্থ ঘুম ভাবেন, সে আমল করেন কিছু মহান দোয়া পড়ে এবং কুরআন দেখেন। নিচে রাতে ঘুমানোর আগে উচ্চারিত করা যে দোয়া এবং সূরা তালিকা দেয়া হলো:
- সূরা আল ফাতিহা
- সূরা ইখলাস
- সূরা আল ফালাক
- সূরা আন নাস
এই সূরাগুলি কুরআনের সবচেয়ে মহান সূরা হিসাবে বিবেচনায় গ্রহণ করা হয়ে থাকে। সূরা আল ফাতিহা মুসলিমদের নামায পড়ার সময় অবশ্যই পড়া হয় তবে ঘুমানোর আগে উচ্চারিত করলে রুকে থাকা সমস্যার মুখোমুখি হওয়া সম্ভব। সূরা আইখলাস, আল ফালাক এবং আন নাস আপনাকে সুরক্ষা দেয় যেকোনো কিছু অসুখ বা ভয়ঙ্কর দুশ্চরিত্র থেকে। এই সূরা গুলি উচ্চারণ করতে প্রতিদিন আপনি সুস্থ ঘুম ঘেটে আসবেন।
ঘুমাৎ সময়ে আমলের দোয়া
ঘুমাৎ সময়ে পাঠ করা যে দোয়াটি ঘুম চাইলেই পড়তে হবে তা হলো:
বِسْمِ اللَّهِ الَّذِی لَا یَضُرُّ مَعَ اسْمِهِ شَیْءٌ فِی الْأَرْضِ وَلَا فِی السَّمَاءِ وَهُوَ السَّمِیعُ الْعَلِیمُ
বাংলা অনুবাদঃ সমস্ত আল্লাহর (যার নাম শুনে সব বিষয় ক্ষতি করে না) নামে আমি ঘুমতে যাচ্ছি, আমি একান্তই তাকে জিজ্ঞেস করছি।
এই দোয়ার সাহায্যে ঘুম সময়ে সুরক্ষিত থাকা সম্ভব হয়। এটি বেশ কিছু বাদ দেয় (উদাঃ কোনো বোকার ভয় বা অসুখের) এবং আপনি এটি প্রতিদিন সকাল, দুপুর এবং রাত্রি বারবার পড়ে দেখতে পারেন।
নোট: আপনার স্বাস্থ্য সম্মত ঘুমের সময় পড়ার অন্য কোনো সূরা ও দোয়া পাঠ করতে পারেন।
ঘুমাতে যাওয়ার দোয়া
বি সমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। আল্লাহুম্মা বিসমিকা আমুতু ওয়াঅহিয়া। এই দোয়া ঘুমার সময় পাঠ করতে হবে। এটি পাঠ করলে আল্লাহ আপনাকে সুস্থ ঘুম নিয়ে যাবেন এবং দেরী লেগে সময় কাটছে বলে মনে হবে না।
আপনি কোন সূরা ও দোয়া পাঠ করেন না কেনো? সুস্থ ঘুম সম্পর্কে আপনার মতামত আমাদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না। আল্লাহ আপনার সমস্ত কাজে সফলতা দিবেন।