মিয়া খলিফার টিকটক আইডি

মিয়া খলিফার  আনুষ্ঠানিক টিকটক অ্যাকাউন্ট  miakhalifa  নামে  একটি  নীলা টিক  সহ  যাচাইকৃত।  আজ  তার  ২৫.৩  মিলিয়ন  অনুসারী  এবং  ১৪.৩  মিলিয়ন  লাইক  রয়েছে। তার  টিকটক  প্রোফাইলে  যাওয়ার  জন্য  আপনি  নিম্নলিখিত  লিঙ্কগুলো  ব্যবহার  করতে  পারেন
মিয়া খলিফার টিকটক আইডি
মিয়া খলিফা প্রতিষ্ঠিত একজন এক্স পর্নোগ্রাফি অভিনেত্রী, সামাজিক মাধ্যম প্রতিষ্ঠাতা, এবং প্রখ্যাত সামাজিক যোগাযোগ সার্টিফিকেট দাতা। তার একটি টিকটক আইডেন্টিটি সম্পর্কে কোনো তথ্য আমার কাছে নেই।

মিয়া খলিফার টিকটক আইডি

user4525428217857

টিকটকে মিয়া খলিফা টিকটক আইডি সম্পর্কিত ভিডিওগুলি আবিষ্কার করুন। বাইক ব্লসম কুডাকুডি, ফ্রি ফায়ার টিকটোক ভিডিও 2024, এইচডাব্লু 69 প্রো ম্যাক্স ভেদিয়ো, আতাহার_ফিডাএএএএএ সম্পর্কে আরও ভিডিও দেখুন, 2023 শেষের আগে আমি আপনাকে বলতে চাই, কুডা কিউডিআই ভিডিও টিকটোক 202

আরো পড়ুন: টিকটক আইডি খোলার নিয়ম ২০২৪

মিয়া-খলিফার-টিকটক-আইডি-এক্স। এই অত্যন্ত চাহিদাযুক্ত টেম্পলেটটি ইতিমধ্যে 724543 জন ব্যবহারকারী ব্যবহার করেছেন, এটি আমাদের সর্বাধিক জনপ্রিয় পছন্দগুলির মধ্যে একটি করে তোলে।
  • https://www.tiktok.com/@user4525428217857/video/7286889855114661127?is_from_webapp=1&sender_device=pc
  • https://www.tiktok.com/@bokor_always_on_fire/video/7323226549170343188?is_from_webapp=1&sender_device=pc

মিয়া খলিফার জীবন ইতিহাস

মিয়া খলিফাকে নিয়ে অনেক জল্পনা-কল্পনা রয়েছে দীর্ঘদিন ধরে। প্রশ্ন উঠেছে মিয়া খলিফা নামটি নিয়েও। তিনি  কোন ধর্মের? এসব নিয়ে নানা বিতর্ক হয়েছে সংবাদ পত্রের পাতায়। মিয়া ক্যালিস্টা নামেও পরিচিত তিনি। অবশ্য পর্ন সিনেমায় নামটি বড়ই

মিয়া ক্যালিস্টা নামেও পরিচিত তিনি। অবশ্য পর্ন সিনেমায় নামটি বড়ই বেমানান। লেবানন বংশোদ্ভুত ২২ বছর বয়সী এই তরুণী মাত্র ৭ বছর বয়সে আমেরিকা পাড়ি জমান। 

ভিডিওটি ভাইরাল হওয়ার পর তার সমর্থনে 'মিয়া খলিফা' শিরোনামে একটি গান বের করে ইলেক্ট্রো-প ডুয়ো টাইমফ্লাইস। এখন তিনি স্বামী ও দুটো কুকুর নিয়ে মিয়ামিতে বাস করেন।

ইতিহাসে গ্র্যাজুয়েশন করে একটি ফাস্ট ফুড রেস্টুরেন্টে কাজ করছিলেন মিয়া। পরে পর্ন ইন্ডাস্ট্রিতে একটি চাকরির আবেদন করেন। মুসলমান পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। পরে খ্রিষ্টান ধর্ম গ্রহণ করেন। এই পথে ক্যারিয়ার শুরুর পর থেকে পরিবারের সঙ্গে কোনো যোগাযোগ নেই তার।

ওই ভিডিওর কল্যাণে অনলাইনে তাকে সার্চের হার ৫ গুণ বেড়ে যায়। এই সার্চের এক-পঞ্চমাংশ সম্পন্ন হয় লেবানন, সিরিয়া ও জর্ডান থেকে। লেবানিজ জাতীয় সংগীতের প্রথম লাইন নিয়ে একটি ট্যাটু আঁকানোর কারণেও সমালোচিত হন মিয়া। 

আরো পড়ুন: ইনস্টাগ্রামে ফটো ডাউনলোড কিভাবে করবেন

মিয়া জানান, ২০১৫ সালের প্রথম দিকে একটি বিতর্কিত ভিডিও প্রকাশ করেই সবার চেনা হয়ে যান তিনি। ওই ভিডিওর মাধ্যমেই পর্নহাবে সার্চ করা পর্ন তারকার শীর্ষে চলে আসেন তিনি। লেবানন ও অন্যান্য 

মুসলিম অধ্যুষিত দেশে তাকে নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা হয়। মধ্যপ্রাচ্য থেকে জীবননাশের হুমকিও দেওয়া হয় তাকে। ব্যাটম্যান পর্ন সংস্করণেও নায়িকার চরিত্রে দেখা গেছে মিয়াকে

মিয়া খলিফা 1993 সালে 10 ফ্রেব্রুয়ারী লেবাননের বৈরুতে জন্মগ্রহন করেন। 2001 সালে জানুযারী মাসে 10 বছর বয়সে দক্ষিন লেবাননের দন্দের জেরে পরিবার সহ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে চলে আসে। তার আর একটি নাম ও রয়েছে মিয়া ক্যালিস্টা। তার বর্তমান বয়স 31 বছর এবং উচ্চতা 5 ফুট 2 ইঞ্চি। বর্তমানে তিনি লেবানিয়া মার্কিন নাগরিক।

বৈরুতে ফরাসি বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনা করেন। সেই বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজী চর্চা করেন। যুক্তরাষ্ট্রে চলে আসার পর মেরিল্যান্ডে বসবাস করা অবস্খায় সেখান কার একটি উচ্চ বিদ্যালয়ে ল্যাক্রোসি বাজাতেন। ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাস অ্যাট এল পাসো থেকে ইতিহাস বিষয়ের উপর বি.এ ডিগ্রি  অর্জন করেন। 

মিয়া খলিফা ক্যাথলিক ধর্মে জন্মগ্রহন করেন। কিন্তু তিনি সেই ধর্মে লালিত পালিত হয়ে পরবর্তিতে তিনি সেই ধর্ম ত্যাগ করেন। বর্তমানে তিনি খ্রিষ্টিয়ান ধর্ম অনুসরন করেন এবং মর্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস করিতেছেন। এখান থেকে বোঝা যায় মিয়া খলিফার ধর্ম খ্রিষ্টিয়ান।

ফেসবুকের মত হাজার হাজার ভূয়া টিকটক আইডি রয়েছে। তবে এর ফ্যান ফলোয়ার অনেক বেশি। মিলিয়ন মিলিয়ন তার ভক্ত। তাই ভূয়া আডিতে নক দিবেন না। সে কখনই কাহকে রিকুয়েস্ট পাঠাবে না।

মিয়া খলিফার ফেসবুক আইডি

মিয়া খলিফার নামে অনেক ভূয়া ফেসবুক আইডি রয়েছে। তা সঠিক ভাবে খুজে বের করতে হবে। আপনে কি আসল মিয়া খলিফার ফেসবুক আইডি খুজতিছেন? আপনে হয়ত বিরক্ত হয়ে গেছেন। চিন্তার কোন কারন নেই। মনে রাখবেন তার ফেসবুক আইডিতে অনেক ফলোয়ার রয়েছে। কম করে হলেও চার মিলিয়ন বা তার বেশি হবে।

মিয়া খলিফার কষ্টের নাটক LINK

https://www.youtube.com/watch?v=wMZirS9St3A
https://www.youtube.com/watch?v=k9RXyDJh4Iw
https://www.tiktok.com/@uttamshil9550/video/7247768585991507202
https://www.tiktok.com/@rusan980/video/7162366872594205978
https://www.youtube.com/watch?v=VK3Atr8889w

সানি লিওন টিকটক আইডি

পর্নোগ্রাফিতে উৎসাহ দেয় এমন অভিযোগ এনে ভারতে নিষিদ্ধ করা হয় টিকটক অ্যাপ। গত ৮ এপ্রিল চাইনিজ এই মোবাইল অ্যাপটি নিষিদ্ধ করতে কেন্দ্রকে নির্দেশ দেন মাদ্রাজ হাইকোর্ট। কিন্তু হাইকোর্টের এই রায়ে কিছু আসে যায় না বলিউড অভিনেত্রী সানি লিওনের। সম্প্রতি তার একাধিক ভিডিও যেন তাই প্রমাণ করছে।

আরো পড়ুন: ইনস্টাগ্রাম কিভাবে ব্যবহার করতে হয়

আনন্দবাজার পত্রিকার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মাদ্রাজ হাইকোর্টের রায়ের পরেই একাধিক গানের সঙ্গে নেচে,সেই সব ভিডিও টিকটকের মাধ্যমে শেয়ার করেছেন সানি লিওন। আর সেই সব ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে।

ভারতীয় গায়ক দালের মেহেন্দির বিখ্যাত ‘বোলো তারারা’ গান ছাড়াও বেশ কয়েকটি গানের তালে সঙ্গে নেচেছেন এই অভিনেত্রী। টিকটক অ্যাপ ব্যবহার করে সানির নাচের ভিডিওগুলো ভাইরাল হয়েছে ব্যাপকভাবে। ভিডিওগুলোতে সানির সঙ্গে নাচতে দেখা গেছে তার বন্ধু শেহজাদা আকশু কক্করকে।

শুধু হিন্দি গানই নয়, একটি বাংলা গানেও নেচেছেন সানি। গানের নাম, ‘প্রথম বিয়ে করলাম আমি, জেলা বর্ধমান’। এই গানে সানি যে খুব উপভোগ করে নেচেছেন তা তার নাচেই ফুটে উঠেছে।

সানি লিওন জীবন ইতিহাস

নীল জগত এমন একটি জগত যেখানে স্বেচ্ছায় কখনও পা রাখেন না কেউই। বহু তরুণী ভাগ্যের দোষে নীল দুনিয়ায় ঢুকতে বাধ্য হন। 

তবে সানি লিওনের ক্ষেত্রে বিষয়টা একেবারেই ভিন্ন। কারো প্ররোচনা কিংবা কোনো পরিস্থিতির চাপে পরে নয়, নিজের ইচ্ছাতেই নীল দুনিয়ায় পা রেখেছিলেন তিনি। তাই এ জন্য কোনো আক্ষেপও নেই সানির।

আরো পড়ুন: ইনস্টাগ্রাম থেকে টাকা আয় করার উপায় সম্পর্কে জেনে নিন ২০২৪

কি অবাক হলেন তো? হ্যাঁ বেশীর ভাগ পর্ণ তারকা বাধ্য হয়েই এই জগতে পা রাখলেও সানি লিওন নিজ ইচ্ছা থেকেই পা রাখেন। তবে এই পর্ণ তারকা নীল দুনিয়া থেকে বেরিয়ে এসে বলিউডে পা রাখা জনপ্রিয় তারকাতেই পরিণত হয়েছেন। 

২০০৩ সালে তিনি পেন্টহাউস বর্ষসেরা পেটস এবং ভিভিড এন্টারটেনমেন্টের একজন চুক্তিতারকা ছিলেন। তিনি ম্যাক্সিম বিশ্বেসেরা  

১০ পর্ণোতারকার একজন হিসেবে নির্বাচিত হন ২০১০ সালে। তিনি স্বাধীন মূলধারার চলচ্চিত্র এবং টেলিভিশন অনুষ্ঠানে ভূমিকা পালন করেছেন। পরবর্তীতে বলিউডে আত্মপ্রকাশ ঘটান পূজা ভাটের জিসম ২ (২০১২) যৌনাবেদনময়ী থ্রিলার চলচ্চিত্রে এবং বর্তমানে কাজ করেন হিন্দি চলচ্চিত্রে।

লিওন সার্নিয়া, অন্টারিও শহরে শিখ পাঞ্জাবি বাবা-মার ঘরে জন্ম নেন। তাঁর বাবা তিব্বতে জন্মগ্রহণ করেন এবং দিল্লিতে বেড়ে ওঠেন। আর তাঁর মা (২০০৮ সালে মারা যান) ছিলেন সিরমাউর, হিমাচল প্রদেশের মেয়ে। তরুণী থাকাকালীন সময়ে তিনি খুব খেলাধুলা-প্রেমী ছিলেন এবং ছেলেদের সাথে রাস্তায় হকিও খেলতেন।

যেহেতু তাঁর পরিবার শিখ ছিলো, এ কারণে পাবলিক বিদ্যালয়ে যাওয়ার বিষয়ে অনিরাপদ বোধ করতো তাঁর পরিবার। ১৬ বছর বয়সে অন্য বিদ্যালয়ের একটি বাস্কেটবল খেলোয়াড়ের সাথে তিনি কুমারীত্ব হারান এবং 

১৮ বছর বয়সে তাঁর উভকামিতা আবিষ্কৃত হয়। ১৩ বছর বয়সে তাঁর পরিবার ফোর্ট গ্রাটিয়ট, মিশিগান চলে আসেন। পরবর্তীতে এক বছর পর লেক ফরেস্ট ক্যালিফর্নিয়ায় স্থানান্তরিত হন ।

২০০৭ সালের মার্চ মাসে আবারও সানির সঙ্গে চুক্তি করে ভিভিড। চুক্তির আওতায় ছয়টি ছবিতে অভিনয় করেন সানি লিওন। আর এবারই প্রথম কোনো পুরুষ অভিনেতার সঙ্গে কাজ করতে সম্মতি জানান তিনি। সানির বাগদত্তা ম্যাট এরিকসন এই ছবিতে তার  

কো-আর্টিস্টের ভূমিকায় অভিনয় করেন। পুরুষের সঙ্গে প্রথম যে ছবিটিতে তিনি অভিনয় করেন সানি সেটির নাম ‘সানি লাভস ম্যাট’।  ছবিটি তাকে ২০০৯ সালের সেরা নারী অভিনেত্রীর পুরষ্কার এনে দেয়। একসঙ্গে কয়েকটি 

আরো পড়ুন: ইনস্টাগ্রাম ডাউনলোড ২০২৪

ছবিতে অভিনয়ের পর সানি উপলব্ধি করেন ম্যাটের সঙ্গে টানা অভিনয় বাজারদর কমিয়ে দিচ্ছে। এবার তিনি অন্য অভিনেতাদের সঙ্গেও অভিনয় করতে শুরু করেন। যাদের মধ্যে রয়েছেন টমি গান, চার্লস ডেরা জেমস ডিন প্রমুখ।

জুন ২০০৬ সালে, লিয়ন একজন আমেরিকান নাগরিক হয়ে ওঠেন। কিন্তু কানাডায় দ্বৈত নাগরিক হিসেবে থাকার পরিকল্পনা করেন। এপ্রিল ১৪, ২০১২ সালে, লিওন দ্য নিউ ইন্ডয়িান এক্সপ্রেস সাক্ষাত্কারে নিজেকে ভারতের অধিবাসী হিসেবে ঘোষণা করেন। 

তিনি ব্যাখ্যা করেন যে তিনি ভারতের বৈদেশিক নাগরিক ছিলেন এবং তাঁর বাবা ভারতে বসবাস করতেন, আর তিনি বিদেশী নাগরিকত্ব পাওয়ারও যোগ্য ছিলেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন