জমির খতিয়ান অনুসন্ধান

আমাদের অনেক সময় বিভিন্ন প্রয়োজনে জমির খতিয়ান যাচাই করার প্রয়োজন পরে। জমির খতিয়ান অনুসন্ধান করার জন্য অনেক সহজ পদ্ধতি রয়েছে। এছাড়াও, জমির খতিয়ান কয়েক ধরণের রয়েছে।

ই পর্চা খতিয়ান অনুসন্ধান

১৯৪৭ সালে ভারত উপমহাদেশ ভাগ হয়ে ভারত এবং পাকিস্তান নামে আলাদা দুইটি রাস্ট্রের জন্ম হয়। বর্তমান বাংলাদেশ, তৎকালীন পাকিস্তান রাস্ট্র হিসেবে ছিলো।

জমির খতিয়ান অনুসন্ধান

ভূমি সংক্রান্ত যেকোন কাগজপত্র সংগ্রহ করা অনেক সময়ের ব্যাপার এবং অনেক কষ্ট। কিন্তু এখন থেকে অনলাইনের মাধ্যমেই পর্চা (e porcha) সহ ভূমি সংক্রান্ত যাবতীয় সেবা পাওয়া যাবে। এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে 

আপনারা জানতে পারবেন কিভাবে অনলাইনে জমির খতিয়ান অনুসন্ধান করা যায় বা খতিয়ান ও দাগের তথ্য অনুসন্ধান এবং খতিয়ান বা পর্চা কিভাবে পাওয়া যায়। চলুন বিস্তারিত আলোচনা করা যাক।

গনপ্রজাতন্ত্রী বাংদেশ সরকার  ‍ভূমি সেবাকে আরো এগিয়ে নিতে ভূমি মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে ই-নামজারি, ভূমি উন্নয়ন কর, নামজারী খতিয়ান,ডিজিটাল ল্যান্ড রেকর্ড, সি.এস, এস.এ, আর এস খতিয়ান, মহানগর খতিয়ান, রেন্ট সার্টিফিকেট মামলা, অভিযোগ প্রতিকার ব্যবস্থাপনা সহ অনলাইনে জমির খতিয়ান অনুসন্ধান করার জন্য নানাবিধ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।

আরো পড়ুন: জমির দলিল কিভাবে বের করব

পর্চা শব্দটি ফার্সি। ভূমি জরিপকালে চূড়ান্ত প্রস্তত করার পূর্বে ভূমি মালিকদের নিকট খসড়া খতিয়ানের যে অনুলিপি প্রদান করা হয় তাকে “মাঠ পর্চা” বলে। এই মাঠ পর্চা রেভিনিউ/রাজস্ব কর্তৃক সত্যায়ন হওয়ার পর যদি কারো কোন আপত্তি না থাকে তাহলে তা শোনানির পর চুড়ান্তভাবে প্রকাশ করা হয়। আর চুড়ান্ত খতিয়ানের অনুলিপিকে“পর্চা” বলে।

আর পর্চা এর মধ্যে যাবতীয় তথ্যগুলোকে একটি নম্বরের মাধ্যমে লেখাকে খতিয়ান বলে। জমির খতিয়ান ও দাগের তথ্য অনুসন্ধান দুইভাবে করা যায়। যথা
  • অনলাইনের মাধ্যমে
  • ভূমি অফিসে গিয়ে
আজকের আলোচনার বিষয়গুলো অনলাইনে কিভাবে খতিয়ানের তথ্য অনুসন্ধান করা যায়। চাইলেই অনলাইনে জমির খতিয়ান বা পর্চা অনুসন্ধান ও দাগের তথ্য যাচাই করা যাবে। সাথে সাথে নিচের বিষয়গুলো জানা থাকতে হবে।

জমির ঠিকানাঃ  জমি যে ঠিকানায় অবস্থিত সেটি পূর্ণাঙ্গভাবে জানা থাকতে হব। যেমন – বিভাগের নাম, জেলার নাম, উপজেলার নাম ,জমির মৌজার নাম। খতিয়ান তথ্যঃ খতিয়ান নাম্বর, দাগ নম্বর, জমির মালিকের নাম, পিতা ও স্বামীর নাম এর যেকোনো একটি তথ্য জানা থাকতে হবে।

ই পর্চা খতিয়ান অনুসন্ধান

খতিয়ান প্রতিটা ভূমি মালিকের জন্য গুরুত্বপূণ্য একটি কাগজ। তাই এই কাগজটি গুরুত্বের সাথে সংগ্রহ করে রাখতে হবে। আজ আমরা এ বিষয়ে বিস্তারিত জানবো । খতিয়ান কি ? কেন প্রয়োজন ? কত প্রকার হয় । বর্তমানে কোন খতিয়ান প্রয়োজন। 

এইসব প্রশ্নের উত্তর সহ কিভাবে খতিয়ান অনুসন্ধান করবেন সেই বিষয় বলা হবে। এবং ডাউনলোড লিংক দেয়া হবে। তো এবার শুরু করা যাক। পর্চা অনুসন্ধান করার জন্য প্রথমে eporcha.gov.bd লিখে আপনার কম্পিউটার বা মোবাইলের যে কোনা একটি ব্রাউজার ওপেন করে সার্চ করতে হবে। 

তার পরে আপনাকে বিভাগ, জেলা, উপজেলা সিলেক্ট করার পর, মৌাজার জে.এল এবং খতিয়ান লিখে খুজুন বাটনে ক্লিক করতে হবে। যদি আপনার খতিয়ান খোজে না পান তবে নিকটস্থ ভূমি অফিসে যোগাযোগ করে জেনে নিতে হবে।

আরো পড়ুন: অনলাইনে জমির দলিল বের করার নিয়ম বাংলাদেশ

খতিয়ান হলো ভূমি মালিকের জন্য জরুরী একটি নথি। জমির মালিক চেনার মাধ্যম গুলোর মধ্যে খতিয়ান একটি গুরুত্বপূন্য মাধ্যম। খতিয়ান অনুসন্ধান করার আগে আপনার খতিয়ানের কপিটি যতন করে রাখুন । তাহলে অনলাইনে খতিয়ান খোঁজতে হবেনা। তাছাড়া খতিয়ান ছাড়া আপনি ভূমি উন্নয়ন কর বা খারিজ কোনটিই করতে পারবেন না।

ভূমি উন্নয়ন কর প্রদান থেকে শুরু করে নামজারি ও জমি বিক্রি করতে । এই সব জায়গায় খতিয়ান অনুসন্ধান করা হবে। কারণ খতিয়ান ছাড়া জমির প্রকৃত মালিক চেনা সম্ভব নয়। যার ফলে প্রতিটি কাজে খতিয়ান লাগে। আর এই সব বিষয় সহ আরো নানান কারনে খতিয়ান প্রয়োজন।

খতিয়ান অনেক প্রকারের রয়েছে। আমি এখানে বর্তমানে যে খতিয়ান গুলো অনুসন্ধান করা হয় সে গুলো নিয়ে আলোচনা করবো। বর্তমানে যে দুটি খতিয়ান বেশি ব্যবহৃত হচ্ছে , তা হলো এস.এ ও আর. এস। নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো। আর আমি মনে করি বিষয় গুলো জানা প্রত্যেক ভূমি মালিকের জন্য গুরুত্বপূণ্য।

অনলাইনে জমির খতিয়ান অনুসন্ধান

ভূমি সংক্রান্ত যেকোন কাগজপত্র সংগ্রহ করা অনেক সময়ের ব্যাপার এবং অনেক কষ্ট। কিন্তু এখন থেকে অনলাইনের মাধ্যমেই পর্চা (e porcha) সহ ভূমি সংক্রান্ত যাবতীয় সেবা পাওয়া যাবে। 

এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে আপনারা জানতে পারবেন কিভাবে অনলাইনে জমির খতিয়ান অনুসন্ধান করা যায় বা খতিয়ান ও দাগের তথ্য অনুসন্ধান এবং খতিয়ান বা পর্চা কিভাবে পাওয়া যায়। চলুন বিস্তারিত আলোচনা করা যাক।

গনপ্রজাতন্ত্রী বাংদেশ সরকার  ‍ভূমি সেবাকে আরো এগিয়ে নিতে ভূমি মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে ই-নামজারি, ভূমি উন্নয়ন কর, নামজারী খতিয়ান,ডিজিটাল ল্যান্ড রেকর্ড, সি.এস, এস.এ, আর এস খতিয়ান, মহানগর খতিয়ান, রেন্ট সার্টিফিকেট মামলা, অভিযোগ প্রতিকার ব্যবস্থাপনা সহ অনলাইনে জমির খতিয়ান অনুসন্ধান করার জন্য নানাবিধ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।

আরো পড়ুন: জমির দলিলে নাম পরিবর্তন

পর্চা শব্দটি ফার্সি। ভূমি জরিপকালে চূড়ান্ত প্রস্তত করার পূর্বে ভূমি মালিকদের নিকট খসড়া খতিয়ানের যে অনুলিপি প্রদান করা হয় তাকে “মাঠ পর্চা” বলে। এই মাঠ পর্চা রেভিনিউ/রাজস্ব কর্তৃক সত্যায়ন হওয়ার পর যদি কারো কোন আপত্তি না থাকে তাহলে তা শোনানির পর চুড়ান্তভাবে প্রকাশ করা হয়। আর চুড়ান্ত খতিয়ানের অনুলিপিকে“পর্চা” বলে।

আর পর্চা এর মধ্যে যাবতীয় তথ্যগুলোকে একটি নম্বরের মাধ্যমে লেখাকে খতিয়ান বলে। জমির খতিয়ান ও দাগের তথ্য অনুসন্ধান দুইভাবে করা যায়। যথা অনলাইনের মাধ্যমে ভূমি অফিসে গিয়ে

আজকের আলোচনার বিষয়গুলো অনলাইনে কিভাবে খতিয়ানের তথ্য অনুসন্ধান করা যায়। চাইলেই অনলাইনে জমির খতিয়ান বা পর্চা অনুসন্ধান ও দাগের তথ্য যাচাই করা যাবে। সাথে সাথে নিচের বিষয়গুলো জানা থাকতে হবে।

www.land.gov bd আর এস খতিয়ান

আপনি জেনে অত্যন্ত আনন্দিত হবেন যে, অনলাইনে ভূমি উন্নয়ন কর পরিশোধের জন্য ভূমি মন্ত্রণালয় একটি অ্যাপ্লিকেশন প্লাটফর্ম তৈরি করেছে। এই প্লাটফর্মের মাধ্যমে নাগরিকগণ এখন ঘরে বসেই অনলাইনে ভূমি উন্নয়ন কর প্রদান করতে পারবেন।

এ জন্য একজন নাগরিককে প্রথমেই নিম্নের যেকোন একটি উপায়ে এলডি ট্যাক্স সিস্টেমে রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করতে হবে কল সেন্টার নম্বর ৩৩৩ বা ১৬১২২-এ ফোন করে এনআইডি নম্বর, জন্মতারিখ এবং জমির তথ্য প্রদান করার মাধ্যমে; অথবা

এনআইডি ব্যবহার করে যে কোন ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার-এর মাধ্যমে। উল্লেখ্য, রেজিস্ট্রেশনবিহীন কোন ব্যক্তি সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন ভূমি অফিসে খাজনা প্রদানের জন্য উপস্থিত হলে ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা প্রথমেই তার সকল ডাটা এন্ট্রি করবেন। পাশাপাশি ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা স্বউদ্যোগে হোল্ডিং মালিকদের তথ্য এন্ট্রির উদ্যোগ নিবেন।

রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন হবার পর ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা নিজে ইউনিয়ন ভূমি অফিসে বসেই এলডি ট্যাক্স সিস্টেমে অন্যান্য ডাটা অনলাইনে এন্ট্রি করবেন। এক্ষেত্রে তিনি আউটসোর্সিং বা ডিজিটাল সেন্টার এর উদ্যোক্তাদের সহায়তা নিতে পারেন। 

আরো পড়ুন: জমির দলিল হারিয়ে গেলে করণীয় কি

ইউনিয়ন ভূমি অফিস-কর্তৃক এলডি ট্যাক্স সিস্টেমে প্রয়োজনীয় ডাটা এন্ট্রি করার জন্য ইতিমধ্যে জেলা প্রশাসকদের অনুকূলে বরাদ্দ প্রদান করা হয়েছে।  প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, অনলাইনে খাজনা পরিশোধের পর কিউআর কোড-সম্বলিত অটোমেটেড দাখিলা জেনারেট হবে। এই ডিজিটাল দাখিলা যাতে সর্বস্তরে গ্রহণযোগ্য এবং অনলাইনে যাচাইযোগ্য হয়, সে লক্ষ্যে ভূমি মন্ত্রণালয় শীঘ্রই একটি পরিপত্র জারি করবে।

ক্ষণে জেলা প্রশাসকগণ অনলাইনে ভূমি উন্নয়ন কর প্রদানের বিষয়ে সাধারণ জনসাধারণের মাঝে উৎসবমুখর পরিবেশে ব্যাপক প্রচার-প্রচারণা চালাবেন যার ফলে তারা স্বপ্রণোদিত হয়ে নিজের রেজিস্ট্রেশন নিজেই সম্পন্ন করতে উদ্বুদ্ধ হয়।

অনলাইনে নাগরিকগণের এলডি ট্যাক্স প্রদানের সামগ্রিক বিষয়টি নিবিড় মনিটরিংসহ প্রতি সপ্তাহে অনলাইনে ডাটা এন্ট্রির তথ্য ভূমি মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করার জন্য অনুরোধ করা হলো।

নামজারি খতিয়ান অনুসন্ধান

নামজারি খতিয়ান অনুসন্ধান করতে চাচ্ছেন? এই পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়লে সহজেই অনলাইনে নামজারি খতিয়ান চেক করার পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে পারবেন এবং নিজেই ই নামজারি যাচাই করতে পারবেন।

খতিয়ান কয়েক ধরনের হয়ে থাকে। আর এস খতিয়ান, বি এস খতিয়ান, বি আর এস খতিয়ান, এস এ খতিয়ান , সি এস ইত্যাদি। একটি জমি কোন কোন ব্যক্তির মালিকানায় রয়েছে তা জানার জন্য ই নামজারি যাচাই করতে হয়। এতে করে জমির মালিকের নাম এবং জমি সংক্রান্ত সকল তথ্য জানা যায়।
নামজারি খতিয়ান চেক করার জন্য নিচে উল্লেখ করে দেয়া ধাপগুলো অনুসরণ করুন —

প্রথমে eporcha.gov.bd ওয়েবসাইট ভিজিট করুন এরপর, মেনু থেকে নামজারি খতিয়ান অপশনে ক্লিক করুন অতঃপর, বিভাগ, জেলা, উপজেলা ও মৌজা নির্বাচন করুন এখন খতিয়ান নং লিখে খুঁজুন বাটনে ক্লিক করুন

এই ধাপগুলো অনুসরণ করার পর খতিয়ানের তালিকা থেকে মালিকের নাম আসলে সেখানে দুইবার ক্লিক করুন। তাহলে উক্ত খতিয়ান নাম্বার দিয়ে যে জমি আছে সেটির মালিকের নামসহ বিস্তারিত তথ্য দেখতে পারবেন। এখানে থেকে চাইলে খতিয়ান আবেদন করতে পারবেন।

নামজারি খতিয়ান অনুসন্ধান করার জন্য https://eporcha.gov.bd ওয়েবসাইট ভিজিট করুন। এরপর, মেনু থেকে নামজারি খতিয়ান নির্বাচন করুন। অতঃপর, বিভাগ, জেলা, উপজেলা ও মৌজা নির্বাচন করে খতিয়ান নং দিয়ে সার্চ করুন। এভাবে সহজেই নামজারি খতিয়ান চেক করতে পারবেন।

খতিয়ান ও দাগের তথ্য অনুসন্ধান

নামজারি খতিয়ান অনুসন্ধান করার জন্য https://eporcha.gov.bd ওয়েবসাইট ভিজিট করুন। এরপর, মেনু থেকে নামজারি খতিয়ান নির্বাচন করুন। অতঃপর, বিভাগ, জেলা, উপজেলা ও মৌজা নি র্বাচন করে খতিয়ান নং দিয়ে সার্চ করুন। এভাবে সহজেই নামজারি খতিয়ান চেক করতে পারবেন।

নামজারি খতিয়ান অনুসন্ধান করার জন্য https://eporcha.gov.bd ওয়েবসাইট ভিজিট করুন। এরপর, মেনু থেকে নামজারি খতিয়ান নির্বাচন করুন। অতঃপর, বিভাগ, জেলা, উপজেলা ও মৌজা নির্বাচন করে খতিয়ান নং দিয়ে সার্চ করুন। এভাবে সহজেই নামজারি খতিয়ান চেক করতে পারবেন।

নামজারি খতিয়ান অনুসন্ধান করার জন্য https://eporcha.gov.bd ওয়েবসাইট ভিজিট করুন। এরপর, মেনু থেকে নামজারি খতিয়ান নির্বাচন করুন। অতঃপর, বিভাগ, জেলা, উপজেলা ও মৌজা নির্বাচন করে খতিয়ান নং দিয়ে সার্চ করুন। এভাবে সহজেই নামজারি খতিয়ান চেক করতে পারবেন।

ভূমি মন্ত্রণালয় খতিয়ান অনুসন্ধান

অনলাইনে জমির খতিয়ান অনুসন্ধান খুব সহজ একটি প্রক্রিয়া। ভূমি মন্ত্রণালয়ের অফিশিয়াল ওয়েবসাইট থেকে খতিয়ান ও দাগের তথ্য সহ বিভিন্ন প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহ করতে পারবেন। জমি জমার বিভিন্ন তথ্য কিভাবে অনলাইন থেকে সংগ্রহ করতে হয় তা নিয়ে আজকে আমাদের এই পোস্ট।

আমাদের দেশের ভূমি মন্ত্রণালয় এর ওয়েবসাইট থেকে খতিয়ান ও দাগের তথ্য অনুসন্ধান করার জন্য দাগ নম্বর ও খতিয়ান নাম্বার প্রয়োজন হয়। বিশেষ করে জমি ক্রয় বিক্রয়ের সময় আসল মালিকানা যাচাই এর জন্য জমির খতিয়ান যাচাই করার প্রয়োজন হয়। এছাড়াও বিভিন্ন কাজে এই খতিয়ান নাম্বার প্রয়োজন হয় ।

আরো পড়ুন: জমির দলিল রেজিস্ট্রেশন খরচ জানুন ২০২৪

বর্তমান সময় হল প্রযুক্তির উন্নয়নের যুগ। আমরা ঘরে বসে মোবাইল কিংবা কম্পিউটার ব্যবহার করে খুব সহজে জমির খতিয়ান নাম্বার যাচাই করতে পারি। এছাড়াও যার যার এলাকার ভূমি অফিস থেকেও এই খতিয়ান নাম্বার যাচাই বা সংগ্রহ করা যায়। 

সেক্ষেত্রে বিষয়টা অনেক ঝামেলার। এই পোষ্টে অনলাইনে জমির খতিয়ান যাচাই সহ আর এস খতিয়ান অনুসন্ধান, বি এস খতিয়ান অনুসন্ধান, ই পর্চা খতিয়ান অনুসন্ধান নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো।

আমাদের দেশের ভূমি মন্ত্রণালয়ের অধীনে সকল জমির হিসাব নিকাশ করা হয়। জমি সংক্রান্ত সকল তথ্য ভূমি মন্ত্রণালয় থেকে পাওয়া যায়। ভূমি মন্ত্রণালয়ে খতিয়ান অনুসন্ধান এর জন্য বিশেষ কিছু ব্যবস্থা রেখেছে গ্রাহকদের জন্য। যারা জমির মালিক প্রধানত তিনটি উপায়ে তারা ভূমি মন্ত্রণালয় খতিয়ান অনুসন্ধান করতে পারবে। 

সরাসরি ভূমি মন্ত্রণালয় অফিসে আবেদনের মাধ্যমে, এই মন্ত্রণালয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকে এবং মোবাইলের মাধ্যমে ভূমি মন্ত্রণালয়ের অফিসিয়াল অ্যাপ্লিকেশন থেকে। খুব সহজে যে কেউ মোবাইল অথবা কম্পিউটার ব্যবহার করে জমির খতিয়ান অনুসন্ধান করতে পারবে ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন