জমির খতিয়ান ডাউনলোড
জমির খতিয়ান ডাউনলোড আধুনিক প্রযুক্তির যুগের সাথে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশ সরকার ভূমি মন্ত্রনালয়কে ডিজিটালাইজড করেছে। যার সুবাদে আমরা এখন ভূমি মন্ত্রণালয়ের প্রায় সব সেবাই অনলাইনের মাধ্যমে পেতে পারি। যেমন নিম্মোক্ত সেবাগুলো সহজেই অনলাইনের মাধ্যমে আমরা পেয়ে থাকি। খতিয়ান অনুসন্ধান
জমি ক্রয়-বিক্রয় সহ আমাদের অনেক সময় জরুরী প্রয়োজনে জমির পর্চা ডাউনলোড বা যাচাইয়ের প্রয়োজন হয়।
জমির খতিয়ান ডাউনলোড
আপনি কি জমির পর্চা ডাউনলোড সম্পর্কে জানতে চান? হ্যাঁ! আপনি সঠিক স্থান নির্বাচন করছেন। আমরা জমির পর্চা ডাউনলোড সম্পর্কে প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত সকল বিষয়গুলো সহজ ও সাবলীল ভাবে আলোচনা করবো। যা থেকে আপনি উপকৃত হবেন বলে আমরা শতভাগ আশাবাদী। তো চলুন জমির পর্চা ডাউনলোড সম্পর্কে আলোচনা শুরু করা যাক।
বর্তমান সময়ে সরকারে যুগান্তকারী বিপ্লবের মধ্যে অন্যতম ঘরে বসে অনলাইনে জমি-জমা সংক্রান্ত সকল তথ্য ও সেবা মানুষের কাছে পৌছয়ে দেয়া। তার মধ্যে অন্যতম জমির পর্চা ডাউনলোড করা। জমির পর্চা ডাউনলোড করতে হলে নির্দিষ্ট কিছু ধাপ রয়েছে। নিচে সেই ধাপ গুলো পর্যায়ক্রমে আলোচনা করা হলঃ
আরো পড়ুন:জমির খতিয়ান চেক ২০২৪
বর্তমানে বাংলাদেশের সকল বিভাগ, জেলা, উপজেলা, ও মৌজার আর এস(RS) খতিয়ান অনলাইনে পাওয়া যাচ্ছে। সার্টিফাইড কপি/ নকল কপির জন্য আবেদন প্রক্রিয়াও জানতে পারবেন।
ভূমি মন্ত্রণালয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকে খতিয়ান বের করার সম্পূর্ণ পদ্ধতি নিচে ধাপ অনুসারে দেখানো হলো। মোবাইল এবং কম্পিউটার উভয় ডিভাইস দিয়ে একই পদ্ধতিতে মৌজা যাচাই করতে পারবেন।
খতিয়ান দেখার জন্য প্রথমে www.eporcha.gov.bd এই লিংকে ক্লিক করে ভূমি মন্ত্রণালয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে। একটু স্কল করে নিচে গিয়ে অথবা “নামজারি খতিয়ান” অপশনে ক্লিক করে প্রবেশ করুন।
পরবর্তীতে মৌজা নাম সিলেক্ট করে খতিয়ান নং অথবা মালিকের নাম সরাসরি বসিয়ে দিতে হবে। উল্লেখ্য, মৌজা অপশনে সিলেক্ট করলে ক্রমিক নং অনুযায়ী খতিয়ান নম্বর শো করবে। আপনি চাইলে আপনার নাম প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত খুঁজে নিতে পারেন।
উপরে তথ্যগুলো পুনরায় যাচাই করে আপনার কাঙ্ক্ষিত নামের উপর ডবল ক্লিক করুন। একটু সময় লোড নিয়ে আপনাদের কাঙ্ক্ষিত নামের খতিয়ান নং, দাগ নং, জমির পরিমাণ, অবশিষ্ট এসব তথ্য গুলো শো করবে।
খতিয়ান অনুসন্ধান
ভূমি সংক্রান্ত যেকোন কাগজপত্র সংগ্রহ করা অনেক সময়ের ব্যাপার এবং অনেক কষ্ট। কিন্তু এখন থেকে অনলাইনের মাধ্যমেই পর্চা (e porcha) সহ ভূমি সংক্রান্ত যাবতীয় সেবা পাওয়া যাবে। এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে আপনারা জানতে পারবেন কিভাবে অনলাইনে জমির
খতিয়ান অনুসন্ধান করা যায় বা খতিয়ান ও দাগের তথ্য অনুসন্ধান এবং খতিয়ান বা পর্চা কিভাবে পাওয়া যায়। চলুন বিস্তারিত আলোচনা করা যাক।
গনপ্রজাতন্ত্রী বাংদেশ সরকার ভূমি সেবাকে আরো এগিয়ে নিতে ভূমি মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে ই-নামজারি, ভূমি উন্নয়ন কর, নামজারী খতিয়ান,ডিজিটাল ল্যান্ড রেকর্ড, সি.এস, এস.এ, আর এস খতিয়ান, মহানগর খতিয়ান, রেন্ট সার্টিফিকেট মামলা, অভিযোগ প্রতিকার ব্যবস্থাপনা সহ অনলাইনে জমির খতিয়ান অনুসন্ধান করার জন্য নানাবিধ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।
আরো পড়ুন: নাম দিয়ে জমির মালিকানা যাচাই
আর পর্চা এর মধ্যে যাবতীয় তথ্যগুলোকে একটি নম্বরের মাধ্যমে লেখাকে খতিয়ান বলে। জমির খতিয়ান ও দাগের তথ্য অনুসন্ধান দুইভাবে করা যায়। যথা- অনলাইনের মাধ্যমে ভূমি অফিসে গিয়ে
আজকের আলোচনার বিষয়গুলো অনলাইনে কিভাবে খতিয়ানের তথ্য অনুসন্ধান করা যায়। চাইলেই অনলাইনে জমির খতিয়ান বা পর্চা অনুসন্ধান ও দাগের তথ্য যাচাই করা যাবে। সাথে সাথে নিচের বিষয়গুলো জানা থাকতে হবে।
জমির ঠিকানাঃ জমি যে ঠিকানায় অবস্থিত সেটি পূর্ণাঙ্গভাবে জানা থাকতে হব। যেমন – বিভাগের নাম, জেলার নাম, উপজেলার নাম ,জমির মৌজার নাম। খতিয়ান তথ্যঃ খতিয়ান নাম্বর, দাগ নম্বর, জমির মালিকের নাম, পিতা ও স্বামীর নাম এর যেকোনো একটি তথ্য জানা থাকতে হবে।
জমির পর্চা ডাউনলোড বাংলাদেশ
জমি ক্রয়-বিক্রয় সহ আমাদের অনেক সময় জরুরী প্রয়োজনে জমির পর্চা ডাউনলোড বা যাচাইয়ের প্রয়োজন হয়। কিন্তু সহজে কিভাবে জমির পর্চা ডাউনলোড বা যাচাই করা যায় বা কিভাবে জমির পর্চা বা খতিয়ান পাওয়া যায় তা আমরা জানিনা। আজ আমাদের আলোচনার বিষয় জমির পর্চা ডাউনলোড করার নিয়ম সম্পর্কে। চলুন বিস্তারিতভাবে জেনে নেই, জমির পর্চা ডাউনলোড করার নিয়ম
আধুনিক প্রযুক্তির যুগের সাথে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশ সরকার ভূমি মন্ত্রনালয়কে ডিজিটালাইজড করেছে। যার সুবাদে আমরা এখন ভূমি মন্ত্রণালয়ের প্রায় সব সেবাই অনলাইনের মাধ্যমে পেতে পারি। যেমন নিম্মোক্ত সেবাগুলো সহজেই অনলাইনের মাধ্যমে আমরা পেয়ে থাকি।
জমির নামজারি করা। খাজনা প্রদান করা। খাজনা রশিদ ডাউনলোড। বিভিন্ন পর্চা তোলা ও যাচাই। মৌজা ম্যাপ ডাউনলোড। জমির মালিকের নাম যাচাই।
আরো পড়ুন: নতুন ভূমি আইন ২০২৪ দলিল যার জমি তার
উপরোক্ত সেবাগুলো ছাড়াও আরো অনেক সেবা অনলাইনে পাওয়া যাচ্ছে। আগামীতে জমির দলিল সহ অন্যান্য কাজও অনলাইনে করা যাবে। ভূমি সেবা অনলাইন হওয়ার কারনে মানুষের হয়রানী যেমন কমেছে, তেমনি প্রতারনাও কমেছে।
যখন আপনি যদি জমি ক্রয় করতে চান, তখন জমির মালিকানা যাচাইয়ের প্রয়োজন হয়। অর্থাৎ রেকর্ডে বা পর্চায় মালিক কে তা অবশ্যই জানা দরকার। বর্তমানে আপনি যে কোন পর্চা যাচাই বা ডাউনলোড করতে পারবেন অনলাইনের মাধ্যমে ঘরে বসে। তাই জমির পর্চা যাচাই বা ডাউনলোড করার আগে জেনে নেই বাংলাদেশে কি কি ধরনের পর্চা হয়।
C.S বা Cadastral Survey। যা ১৮৮৮ (ভূমি মন্ত্রণালয় অুনসারে ১৮৮৭) সাল হতে ১৯৪০ সালের মধ্যে পরিচালিত হয়। S.A বা State Acquisition Survey। যা ১৯৫৬ হতে ১৯৬২ পর্যন্ত এই জরিপ পরিচালিত হয়।
R.S বা Revisional Survey। যা ১৯৬৯ হতে ১৯৮৪ পর্যন্ত এই জরিপ পরিচালিত হয়। City Jarip বা মহানগর জরিপ। যাহা সিটি কর্পোরেশন এলাকায় ১৯৯৯ সন থেকে ২০০০ সন পর্যন্ত পরিচালিত হয়। B.S বা Bangladesh Survey। যা ১৯৯৮ হতে বর্তমান সময় পর্যন্ত এই জরিপ কোন কোন এলাকায় পরিচালিত হচ্ছে।।
B.D.S বা Bangladesh Digital Survey। বিডিএস জরিপ শুরু হয় ২০২২ ইং সনের ৩রা আগস্ট থেকে। যা এখনো সব এলাকায় শুরু হয়নি।
জমির খতিয়ান অনুসন্ধান
আর এস খতিয়ান অনুসন্ধান করতে পারবেন।rs kotian দেখার জন্য আপনাকে ভিবিন্ন তথ্য দিতে হবে।নিচে খতিয়ান অনুসন্ধান করার জন্য কি কি প্রয়োজন বিস্থারিত দেওয়া আছে।
আর এস খতিয়ান অনুসন্ধান করার পূর্বে চলুন যেনে নেই খতিয়ান কি?মৌজা ভিত্তিক এক বা একাধিক ভুমি মালিকের ভূ-সম্পত্তির বিবরণ সহ যে ভূমি রের্কড জরিপ কালে প্রস্ত করা হয় তাকে খতিয়ান বলে।সে টা cs,sa,rs,bs খতিয়ান যাই হোক না কেন।আমদের দেশ ভিবিন্ন ধরনের খতিয়ান আছে অঅজকে আমি আপনাদের সাথে আর এস খতিয়ান নিয়ে আলোচনা করবো।
খতিয়ান সর্ম্পকে ভঅল ভাবে ধারনা নিতে হলে আপনাকে প্রথমে জানতে হবে খতিয়ানে কোন কলামে কি থাকে।নিচে আর এস খতিয়ানের ভিবিন্ন কলাম তুলে দরা হল।একটি আর এস খতিয়ানে এই কলাম গুলো থাকে।
আরো পড়ুন: জমির খতিয়ান অনুসন্ধান
খতিয়ান নাম্বার-৭৬ মৌজার নাম-কেওয়া উপজেলা,জেলার নাম-শ্রীপুর,গাজিপুর জে এল নং-০৭ রেসার্ভে নং-৩০৯৪ তৌজি নং মালিকের নাম- খতিয়ানে অংশ/হিস্যা- রাজস্ব-খাজনা- দাগ নাম্বার- জমির শ্রেনী- দাগে মোট জমির পরিমান- খতিয়ানে জমির পরিমান-
এগুলো ছারাও আরো কিছু কলাম থাকে যেমন: মন্তব,রাজস্ব আদায়ের তারিখ ইত্যাদি।আর.এস খতিয়ানে এক বা একাদিক মালিকের নাম থাকতে পারে এবং আর.এস খতিয়ানে একটি দাগ নাম্বার বা একাদিক দাগ নাম্বার থাকতে পারে।
অনলাইন জমির খতিয়ান
আপনি কি জমির পর্চা ডাউনলোড সম্পর্কে জানতে চান? হ্যাঁ! আপনি সঠিক স্থান নির্বাচন করছেন। আমরা জমির পর্চা ডাউনলোড সম্পর্কে প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত সকল বিষয়গুলো সহজ ও সাবলীল ভাবে আলোচনা করবো। যা থেকে আপনি উপকৃত হবেন বলে আমরা শতভাগ আশাবাদী। তো চলুন জমির পর্চা ডাউনলোড সম্পর্কে আলোচনা শুরু করা যাক।
বর্তমান সময়ে সরকারে যুগান্তকারী বিপ্লবের মধ্যে অন্যতম ঘরে বসে অনলাইনে জমি-জমা সংক্রান্ত সকল তথ্য ও সেবা মানুষের কাছে পৌছয়ে দেয়া। তার মধ্যে অন্যতম জমির পর্চা ডাউনলোড করা। জমির পর্চা ডাউনলোড করতে হলে নির্দিষ্ট কিছু ধাপ রয়েছে। নিচে সেই ধাপ গুলো পর্যায়ক্রমে আলোচনা করা হল
বর্তমানে বাংলাদেশের সকল বিভাগ, জেলা, উপজেলা, ও মৌজার আর এস(RS) খতিয়ান অনলাইনে পাওয়া যাচ্ছে। সার্টিফাইড কপি/ নকল কপির জন্য আবেদন প্রক্রিয়াও জানতে পারবেন।
উপরে তথ্যগুলো পুনরায় যাচাই করে আপনার কাঙ্ক্ষিত নামের উপর ডবল ক্লিক করুন। একটু সময় লোড নিয়ে আপনাদের কাঙ্ক্ষিত নামের খতিয়ান নং, দাগ নং, জমির পরিমাণ, অবশিষ্ট এসব তথ্য গুলো শো করবে।
জমির পর্চা অনলাইন
প্রথমে বিভাগ ঘর থেকে আপনার বিভাগ বাছাই করুন। এরপর জেলা ঘরে ক্লিক করলে আপনার বিভাগের অধীন সকল জেলা দেখতে পাবেন, আপনার জেলায় ক্লিক করুন। উপজেলার ঘরে ক্লিক করলে আপনার জেলার নাম দেখতে পাবেন, আপনার উপজেলার নামে ক্লিক করুন।
এরপর মৌজা ঘরে ক্লিক করলে আপনার উপজেলার যে সকল মৌজার খতিয়ান চুড়ান্ত হয়েছে, সে সকল মৌজার নাম দেখতে পাবেন। আপনার জমিটি যে মৌজায় অবস্থিত সেই মৌজার নামে ক্লিক করুন।
খতিয়ান নম্বর জানা থাকলে খতিয়ান নাম্বার দিয়ে সার্চ করে, দাগ নম্বর জানা থাকলে দাগ নম্বর দিয়ে সার্চ করে, জমির মালিকের নাম জানা থাকলে জমির মালিকের নাম দিয়ে সার্চ করে এবং জমি মালিকের পিতা বা স্বামীর নাম জানা থাকলে জমি মালিকের পিতা/স্বামীর নাম দিয়ে সার্চ করে।
এই চার মাধ্যমের প্রত্যেকটির বাম পার্শ্বে একটি ছোট গোল ঘর বা বৃত্ত রয়েছে। উপরের চার পদ্ধতির যে পদ্ধতিতে আপনি সার্চ করতে চান, তা বাম পার্শ্বের গোল ঘরে মাউস দিয়ে ক্লিক করুন। এরপর উপরের চার পদ্ধতির মধ্যে আপনি যে পদ্ধতিতে ক্লিক করেছেন তার ঠিক নিচে একটি ছোট বক্সটি আসবে, বক্সটি পূরণ করুন।
এরপর নিচে দুটি সংখ্যা যোগ করতে বলা হবে। সংখ্যা দুটি যোগ করে যোগফল নিচের বক্সে লিখুন। সর্বশেষ ‘খুজুন’ অপশনে ক্লিক করুন। এভাবে আপনি আপনার পছন্দের খতিয়ান দেখতে বা যাচাই করতে পারবেন।
জমি-জমা সংক্রান্ত আপডেট তথ্য পেতে আমাদের ফেসবুক গ্রুপ “মাটির পাঠশালা-School of Land” এ যুক্ত হোন, যুক্ত হতে মাটির পাঠশালায় ক্লিক করুন।
www.land.gov bd আর এস খতিয়ান
দাপ্তরিক কাজে ব্যবহার করার জন্য জমির আরএস খতিয়ান ও মৌজা ম্যাপের সার্টিফায়েড পেতে গ্রাহকের খরচ হবে মাত্র ৪৫ টাকা। সময় লাগবে মাত্র তিন দিন। এছাড়া দেশের যে কোনো স্থান থেকে ঢাকা কালেক্টরেটের ভার্চুয়াল রেকর্ড রুমে (land.gov.bd কিংবা rsk.land.gov.bd ওয়েবসাইটে) ঢুকে ঢাকা জেলার আরএস খতিয়ান ও মৌজা ম্যাপ দেখা যাবে।
বুধবার (৮ জানুয়ারি) ভূমি মন্ত্রণালয়ের পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, মাত্র ৪৫ টাকার বিনিময়ে মোবাইল কিংবা অনলাইনে পেমেন্টের মাধ্যমে ফি পরিশোধ করে, সরাসরি কিংবা ডাকযোগে তিন কার্যদিবসের মধ্যে আরএস খতিয়ান ও মৌজা ম্যাপের সার্টিফায়েড কপি পাওয়া
মৌজা ম্যাপ পাওয়ার জন্য ওয়েবসাইটে প্রবেশ করার পর প্রথমে সিট নম্বর বাছাই করতে হবে। এরপর 'ক্যাপচা'র যোগফল লিখে 'খুঁজুন' বাটনে ক্লিক করলে মৌজা ম্যাপ/নকশা প্রদর্শিত হবে। সার্টিফায়েড কপি
পেতে সার্টিফায়েড বা অনলাইন কপির বাটনে ক্লিক করে আবেদন করতে হবে। প্রদর্শিত ফরমটি পূরণ করার পর, প্রয়োজনীয় ফি মোবাইল ব্যাংকিং বা অনলাইনে মাধ্যমে দিয়ে তিনদিনের মধ্যে ডাকযোগে মৌজা ম্যাপ/নকশা সার্টিফায়েড কপি পাওয়া যাবে।
আরএস খতিয়ানের ক্ষেত্রে খতিয়ান নম্বর দিতে হবে। এরপর 'ক্যাপচা'র যোগফল লিখে 'খুঁজুন' বাটনে ক্লিক করলে পর্চা/খতিয়ান প্রদর্শিত হবে। সার্টিফায়েড কপি পেতে সার্টিফায়েড বা অনলাইন কপির বাটনে ক্লিক করে আবেদন করতে হবে।
প্রদর্শিত ফরমটি পূরণ করার পর, প্রয়োজনীয় ফি মোবাইল ব্যাংকিং বা অনলাইনে মাধ্যমে দিয়ে তিনদিনের মধ্যে ডাকযোগে মৌজা আরএস খতিয়ানের সার্টিফায়েড কপি পাওয়া যাবে।
গত বৃহস্পতিবার ২ জানুয়ারি ঢাকা জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে ‘হাতের মুঠোয় ভূমিসেবা’ প্রতিপাদ্য সামনে রেখে ঢাকা কালেক্টরেটের ভার্চুয়াল রেকর্ডরুম উদ্বোধন করেন ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী।
তিনি সেদিন ঘোষণা করেছিলেন আগামী ছয় মাসের মধ্যে সমগ্র বাংলাদেশে ভার্চুয়াল রেকর্ডরুম চালু হবে। ভার্চুয়াল রেকর্ডরুম স্থাপন করা হচ্ছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিশেষ উদ্যোগ ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ এর আওতায়।