ঘুমের মধ্যে ঝাকুনি কিসের লক্ষণ বিস্তারিত

হিপনিক জার্ক থেকে মুক্তির উপায় ঘুমের পক্ষাঘাতের লক্ষণীয় লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে জেগে থাকা এবং ঘুমের মধ্যে পরিবর্তনের সময় নড়াচড়া করতে বা কথা বলতে না পারা।  স্লিপ প্যারালাইসিস এমন একটি ঘটনা যা সারা বিশ্বের ব্যক্তিদের প্রভাবিত করে। ঘুমের মধ্যে খিঁচুনি কিসের লক্ষণ

হিপনিক জার্ক থেকে মুক্তির উপায়

ঘুমের পক্ষাঘাতের সম্মুখীন একজন ব্যক্তি জেগে ওঠা এবং ঘুমের মধ্যে পরিবর্তনের সময় নড়াচড়া করতে বা কথা বলতে অক্ষম হয়, তারা আটকা পড়ে এবং আতঙ্কিত বোধ করে।  এই অবস্থাটি সাধারণত কয়েক মিনিট স্থায়ী হয়, তবে এটি অনেক বেশি সময় অনুভব করতে পারে এবং এটি একটি ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতা হতে পারে।

যদিও কিছু ব্যক্তি ঘুমের পক্ষাঘাতকে ওষুধ বা মানসিক স্বাস্থ্যের অবস্থা যেমন উদ্বেগ এবং বিষণ্নতার সাথে যুক্ত করেছেন, তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সৌম্য বলে বিবেচিত হয় এবং চিকিত্সার প্রয়োজন হয় না।  আমরা স্লিপ প্যারালাইসিস কী, এর কারণ কী এবং আপনি যদি এটি অনুভব করেন তবে আপনি কী করতে পারেন তা অন্বেষণ করব।

হিপনিক জার্ক থেকে মুক্তির উপায়

ঘুমের সময় ঝাঁকুনি চলার অভিজ্ঞতা ঘুম-সম্পর্কিত মৃগীরোগের লক্ষণ হতে পারে।  আপনার যদি এই অবস্থার সন্দেহ হয় তবে ডাক্তারের কাছে যান, যা অ্যান্টিপিলেপটিক ওষুধ দিয়ে চিকিত্সা করা যেতে পারে।

জার্ক-ইউনির লক্ষণ

জার্ক-ইউনি বা স্লিপ প্যারালাইসিস হল ঘুমিয়ে পড়া বা জেগে ওঠার সময় নড়াচড়া বা কথা বলতে সাময়িক অক্ষমতা।  এই অবস্থাটি যারা এটি অনুভব করে তাদের জন্য ভয়ঙ্কর হতে পারে, কারণ তারা তাদের শরীরের ভিতরে আটকা পড়ে থাকতে পারে, নড়াচড়া করতে, কথা বলতে বা এমনকি শ্বাস নিতেও অক্ষম হতে পারে।এখানে জার্ক-ইউনির কিছু সাধারণ লক্ষণ রয়েছে:

  • নড়াচড়া বা কথা বলতে অক্ষমতা
  •  বুকে চাপ অনুভব করা
  •  হ্যালুসিনেশন
  •  ভয় বা ভয়
  •  দ্রুত হৃদস্পন্দন

আপনি যদি এই উপসর্গগুলির মধ্যে কোনটি অনুভব করেন তবে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া অপরিহার্য।

Jark-uni এর কারণ

  •  মানসিক চাপ এবং উদ্বেগ
  •  নারকোলেপসি
  •  জেনেটিক কারণ

হিপনিক জার্ক:

Hiponic Jark, বা Hypnopompic Jark হল এক ধরনের Jark-Uni যেটা ঘটে যখন একজন মানুষ ঘুম থেকে জেগে ওঠে।  এই অবস্থাটি চাপযুক্ত এবং বিঘ্নিত হতে পারে, বিশেষ করে যদি এটি ঘন ঘন হয়।  হিপোনিক জার্ককে কীভাবে কাটিয়ে উঠতে হয় সে সম্পর্কে এখানে কিছু টিপস রয়েছে

  1. বিছানায় গিয়ে এবং প্রতিদিন একই সময়ে ঘুম থেকে ওঠার মাধ্যমে ভাল ঘুমের স্বাস্থ্যবিধি অনুশীলন করুন।
  2. ঘুমানোর আগে অ্যালকোহল, ক্যাফেইন বা নিকোটিন খাওয়া এড়িয়ে চলুন।
  3. শিথিলকরণ কৌশলগুলি চেষ্টা করুন, যেমন গভীর শ্বাস, ধ্যান বা যোগব্যায়াম।

ঘুমের মধ্যে শ্বাস বন্ধ কেন হয়

ঘুমের সময়, শ্বাসকষ্টের অবস্থা যা স্লিপ অ্যাপনিয়া নামে পরিচিত, গলার পেশী শিথিল হওয়ার কারণে ঘটতে পারে।  লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে জোরে নাক ডাকা, দিনের ক্লান্তি এবং হঠাৎ জেগে যাওয়া, যা প্রায় 25% প্রাপ্তবয়স্কদের প্রভাবিত করে।

আরো পড়ুন: পর্যাপ্ত ঘুম না হওয়ার কারণ ও প্রতিকার

আপনি কি কখনও মাঝরাতে বাতাসের জন্য হাঁফিয়ে জেগেছেন?  আপনি কি কখনও ভেবে দেখেছেন কেন ঘুমের সময় আপনার শ্বাস বন্ধ হয়ে যায়?  এটি একটি সাধারণ ঘটনা যা অনেক লোককে প্রভাবিত করে এবং এটি স্লিপ অ্যাপনিয়া নামে পরিচিত।  

ঘুমের সময় কেন শ্বাস-প্রশ্বাস বন্ধ হয়ে যায় তা বোঝা জরুরি অবস্থা শনাক্ত করা এবং সঠিক চিকিৎসার জন্য। আমরা ঘুমের সময় শ্বাস-প্রশ্বাস বন্ধ হওয়ার কারণ এবং লক্ষণগুলি নিয়ে আলোচনা করব।

ঘুমের সময় শ্বাস বন্ধ হওয়ার কারণ কী?

  •  সেন্ট্রাল স্লিপ অ্যাপনিয়া: মস্তিষ্ক যখন শ্বাস-প্রশ্বাস নিয়ন্ত্রণ করে এমন পেশীগুলিতে উপযুক্ত সংকেত পাঠাতে ব্যর্থ হয় তখন ঘটে।
  •  মিশ্র স্লিপ অ্যাপনিয়া: অবস্ট্রাকটিভ এবং সেন্ট্রাল স্লিপ অ্যাপনিয়ার সংমিশ্রণ

ঘুমের সময় শ্বাস বন্ধ হওয়ার লক্ষণ

ঘুমের সময় শ্বাস-প্রশ্বাস বন্ধ হওয়ার লক্ষণগুলি সনাক্ত করা কঠিন হতে পারে কারণ আমরা ঘুমিয়ে থাকার সময় এটি ঘটে।  যাইহোক, কিছু সাধারণ লক্ষণগুলির জন্য লক্ষ্য রাখতে হবে:

  • ঘুমের সময় বাতাসের জন্য দম বন্ধ করা বা দম বন্ধ করা
  • শ্বাস-প্রশ্বাসে থেমে যায়
  • অস্থির ঘুম
  • দিনের বেলায় ক্লান্ত বোধ করা

যদি আপনি বা আপনার প্রিয়জন এই উপসর্গগুলির মধ্যে কোনটি অনুভব করেন, তাহলে এই উপসর্গগুলির অন্তর্নিহিত কারণ নির্ণয় করতে এবং সঠিক চিকিৎসা গ্রহণের জন্য একটি ঘুমের অধ্যয়ন করা গুরুত্বপূর্ণ।

স্লিপ অ্যাপনিয়া একটি গুরুতর অবস্থা যার জন্য চিকিৎসার প্রয়োজন।  ঘুমের সময় শ্বাস-প্রশ্বাস বন্ধ হওয়ার লক্ষণ এবং কারণগুলি জানা আপনাকে প্রাথমিক অবস্থা শনাক্ত করতে এবং পেশাদার চিকিত্সা নিতে সহায়তা করতে পারে।  আপনি যদি সন্দেহ করেন যে আপনি বা প্রিয়জন স্লিপ অ্যাপনিয়ায় ভুগছেন তাহলে চিকিৎসা সহায়তা চাইতে দ্বিধা করবেন না।

ঘুমের মধ্যে শরীর কাপে কেন

ঘুম আমাদের দৈনন্দিন জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ যেখানে আমরা নিজেদের চারপাশের মানুষদের মতোভাবে একটি কমন কর্ম করি। শরীর যখন ঘুমে পড়ে, শরীরের সকল অংগ বিশ্রাম নিতে শুরু করে এবং একই সময়ে নির্দিষ্ট কাজ করে। কেন ঘুমের মধ্যে শরীর কাপে হয়? এখানে কিছু কারণ জানিয়ে দিতে হবে।

বদলাও হচ্ছে হৃদয়ের কাজের স্বভাব

ঘুমের মধ্যে সর্বপ্রথম ঘটে এটি যে সমস্যা হল হৃদয়ের কর্ম ক্ষমতার স্বভাব পরিবর্তন হচ্ছে। ঘুমের মধ্যে হৃদয়ের নিয়ন্ত্রণ করতে সরকারী স্তরে কাজ করে শরীরের নির্মাণশীল হরমোন ও চলমান ঘ্রাণশক্তি ব্যবহৃত হয় যা একটি দিনের কাজের কার্য়কর সীমা বাড়িয়ে ফেলে।

বর্তমান সময়ে, অনেক মানুষ মনে করে যে মোট ঘুমের সময় ৮ ঘণ্টা থাকা ভাল। তবে বিজ্ঞানীরা এবং চিকিৎসাবিদরা মনে করেন যে আউটপুট সম্পন্ন করার সুন্দর শক্তি নির্মাণ করার জন্য কমপক্ষে ৬-৭ ঘন্টা ঘুম দরকার হবে। তাছাড়া, ঠিক একই মাত্রা ঘুমের পর্যাপ্ত মাত্রা পেলে সেই সময়ে, শরীর চিকন ও কাঁটাকাঠি থাকবে। পার্থক্যটি খুব স্পষ্ট।

ঘুমের মধ্যে বদলাচ্ছে হৃদয়ের স্পীড

ঘুমের মধ্যে হৃদয়ের কাজের স্বভাব এবং স্পীড পরিবর্তনও হচ্ছে। ঘুমের সময় শরীর ঘটক হৃদয় এবং শ্বাস নিয়ন্ত্রণ করে। সঠিকভাবে কাজ করার জন্য, স্বাভাবিকভাবে হৃদয় স্পীড কম হয় এবং শ্বাসের সংখ্যা কম প্রয়োজন হয়। 

সেই সময়ে একটি সমন্বিত সিস্টেম তৈরি হয় যার মাধ্যমে শরীরের উচ্চ রক্তচাপ এবং উচ্চ শ্বাস সংখ্যা কমা হয়। কিছু কারণও ব্যাপারটি নিশ্চিত করে তোলে নতুন প্রযুক্তিজনিত যন্ত্রপাতি, যা ঘুমের সময় শরীরে আপনার শ্বাস নিয়ন্ত্রণ করবে এবং ব্যস্ত শরীরটি সুষম করবে।

ঘুমের মধ্যে টেনশন নিবেশক হারিয়ে যাওয়া

ধারন করা হয় যে অ্যাড্রেনালিন ও টেনশান শরীরের উপর কোনো প্রভাব নিতে পারে, যা আমাদের টেনশনজনিত বিভিন্ন সমস্যা তৈরি করতে পারে। ঘুমের মধ্যে, আমাদের টেনশন নিবেশক হারিয়ে যাওয়া এবং আমাদের শরীরের ক্রিয়াকলাপ নিয়ন্ত্রণযোগ্যতা লাভ করতে পারে। টেনশানের ব্যবহারের ফলে, ঘুমের মধ্যে একাধিক এলাকা আরামদায়ক হয় এবং আপনি সম্পূর্ণ নষ্ট তথ্য চিন্তা করতে পারেন।

আরো পড়ুন: ঘুমের অভাবের প্রভাব এবং দ্রুত ঘুমিয়ে পড়ার ১২টি কার্যকরী ঘরোয়া উপায়

ঘুমের মধ্যে শরীর এবং মানসিক স্বাস্থ্য সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য বিবেচনা করা হচ্ছে। আশা করছি আমার লেখা ঘুমের মধ্যে ঝাকুনি কিসের লক্ষণ উপশিরোনা ছিল আপনার জন্য উপযুক্ত। সমস্ত শরীরের প্রক্রিয়া এবং ফাংশনগুলি পরিচালিত হওয়ার জন্য সহজ ও সহায্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার আগে এই তথ্যগুলি জানা গুরুত্বপূর্ণ। এই প্রক্রিয়াগুলি নির্দিষ্ট টিপস ব্যবহার এবং অন্যান্য উপায়ে উন্নয়নের সাথে আপনার কাছে বৃদ্ধি পাবে।

ঘুমের মধ্যে খিঁচুনি কিসের লক্ষণ

স্লিপ অ্যাপনিয়া একটি সাধারণ ঘুমের ব্যাধি যা ঘুমের সময় শ্বাস-প্রশ্বাসে বাধা সৃষ্টি করতে পারে।  স্লিপ অ্যাপনিয়ার লক্ষণগুলির মধ্যে নাক ডাকা, অনিচ্ছাকৃত জাগরণ এবং দিনের ক্লান্তি অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে।

ঘুমের মধ্যে ঝাকুনি কিসের লক্ষণ

ঘুম হলো প্রাকৃতিক একটি ক্রিয়া যা প্রায় সমস্ত মানুষকে প্রত্যেকদিন করতে হয়। সুষম এবং দিন দিন উন্নয়নশীল একটি জীবনযাপনের পর, ঘুম খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তবে, অনেকের মতো আমরা ঘুম পরিমাণ সম্পর্কে কথা বলে না। যে সমস্ত নিজস্ব বাটি আমরা ঘুমের মধ্যে ঝাকুনি পাচ্ছি তা একটি অবজাগর সমস্যার সূচনা করতে পারে। যে কেউ যখন বিশ্রাম নেয়, তখন শরীরটি প্রস্তুত হয় হৃদয়ের হাঁটা, শ্বাসকষ্ট এবং অন্যান্য সন্দেহজনক লক্ষণে।

ঘুমের মধ্যে খিঁচুনি কি?

যখন আপনি ঘুমের মধ্যে কিছু দেখতে পাচ্ছেন না, তখন এটি বেশ সাধারণ । তবে ঘুমের মধ্যে খিঁচুনি একটি সমস্যা হতে পারে এবং প্রায় পাঁচ টি প্রধান লক্ষণ রয়েছে যা নিম্নলিখিতঃ

  • অ-চিন্তন: কিছুই আইনহীনভাবে মনে হয় না, সমস্ত জিনিস বোঝা কঠিন হয়।
  • সর্দি এবং জ্বরশীতলতা: জিনিষটি স্পষ্টভাবে উপস্থিত হবে।
  • কঠোর এবং গোল-গাল ঘুমে থাকা: ভাবনাগুলি বিনাশ না হলে দ্রুত ঘুম পাওয়া দুষ্কর হয়।
  • মুখ থেকে ঘাম পড়া: বেশ কয়েকজন এই লক্ষণে ভুগছেন এবং ইতিমধ্যে তাদের টিউবর নাকের সমস্যার জন্য পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
  • স্বপ্ন না দেখা এলাকার মত হওয়া: 'খামখে ঘুম হলো না। এটি অবশ্যই একটি সমস্যা টা।

ঘুমের মধ্যে খিঁচুনির কারণ ও চিকিৎসা

খিঁচুনির পাঁচ টি প্রধান লক্ষণ হল জ্ঞান কিংবা জ্ঞান শক্তির সংকোচন। একটি স্বাস্থ্যকর জীবনশৈলীতে ঘুমের মধ্যে সঠিক ব্যবস্থা না থাকলে একজন মানুষের স্বাস্থ্য সংকুচিত হলেও হতে পারে। এই সমস্যার কারণ অনেকগুলি হতে পারে। আপনি আপনার স্বাস্থ্যকে উন্নয়নশীল করতে নির্দেশিত করতে পারেন নিম্নলিখিতঃ

  • ঘুমের দর্শকের সঙ্গে সামঞ্জস্য রক্ষা করুন।
  • ঘুম সময় ইলেক্ট্রনিক্স পাঠান না।
  • ঘুমের সময় কফী, চা ইত্যাদি থাকা উচিত নয়।
  • দিনে নির্দিষ্ট সময় উঠুন এবং শুরু করুন। আপনার ব।ক্ত নির্দেশে ঘুম মৃত্যু সম্ভব না হওয়ার জন্য ব্যবস্থা নিতে পারে।
  • উক্ত সমস্যার সমাধানের জন্য চিকিৎসা করতে হবে যথারীতিতে।

সারাদিন ঘুমের মধ্যে স্বাস্থ্য

ঘুম হলো আপনার স্বাস্থ্যের প্রভাবে মূল্যবান ফাঁকা ক্ষেত্র। সঠিক ঘুম না পাওয়া স্বাস্থ্যের সমস্যার জন্য কারণ হতে পারে। আপনি আপনার স্বাস্থ্যকে উন্নয়নশীল করতে চাইলে ঘুম পরিবর্তনের জন্য উপরোক্ত উপায় ব্যবহার করতে পারেন। সঠিক ঘুম পান এবং আপনার স্বাস্থ্যের দিকে দিক নেওয়া হয়। লক্ষনগুলির সাথে সাবধান থাকুন এবং উত্তম স্বাস্থ্য সম্পর্কিত পরামর্শ অনুসরণ করুন।

ঘুমের মধ্যে বোবা ধরে কেন

ঘুমের সময় নাক ডাকা স্লিপ অ্যাপনিয়ার একটি সাধারণ উপসর্গ।  যখন নাক ডাকার সাথে শ্বাস-প্রশ্বাসে বিরতি বা বাতাসের জন্য হাঁপাতে থাকে, তখন এটি স্লিপ অ্যাপনিয়ার লক্ষণ হতে পারে, এমন একটি অবস্থা যা চিকিত্সা না করা হলে গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।

অতএব, আপনার যদি এই লক্ষণগুলি থাকে তবে একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা গুরুত্বপূর্ণ।

ঘুমের মধ্যে ঝাকুনি কিসের লক্ষণ

স্বপ্ন দেখা শব্দটি শুনলেই ঘুম আসে মনে। কিন্তু কি করে বোবা ধরে ঘুমাতে পারি? কত জ্বলে ঘুম পর্যাপ্ত হল, কিসের সাথে ঝাকুনি লাগে এবং অধিক উচিত সময়ে ঘুমার প্রয়োজন কি ওয়ান্ট সহজে জানতে যাই।

ঘুম পর্যাপ্ত কিসের সাথে ঝাকুনি লাগে?

কখনই একটি নির্দিষ্ট কারণ থাকে না বোবা ধরে ঘুমার। স্বপ্ন দেখার সময় ও অন্যান্য কারনে আমাদের শরীর আমাদের কোন না কোন অংশটি নিরমল হয়ে যায়। কিন্তু নিম্নলিখিত লক্ষণগুলি দেখলে নির্দিষ্ট হওয়া সম্ভব।

  • অস্বস্তি এবং ব্যাথা থাকতে যেন তোমার শরীরে তাপমাত্রা একটু বেশি থাকে।
  • শ্বাস নেওয়া সময় বেশি ইচ্ছা করে না।
  • প্রলম্বিত হৃদয় রেট হলেও ঘুম হয় না।
  • কোনও দৃশ্য বা শব্দ স্ক্রিন পাশেও এসে ঘুম হয় না।
  • সম্পূর্ণ ব্যয়প্তি অনুভব করতে না পারে এমন একটি অবস্থা থাকতে পারে।

ঘুমার জন্য সময়সূচি

সঠিক সময়ে ঘুমার প্রয়োজনটি আশা করে দিতে হবে এবং সবচেয়ে সুন্দর ঘুম এবং একটি স্বস্থ পরিবেশ তৈরি করতে হবে। আপনি নিম্নলিখিত উপায়গুলি ব্যবহার করে সুন্দর ঘুম লাভ করতে পারেন।

  • সব দিন একটি নিয়মিত ঘুমাতে চেষ্টা করুন।
  • ঘুম হয়ে প্রথম আবেগের পর পর্যন্ত সোশাল মিডিয়া দেখা চালিয়ে দিন।
  • একটি ঠিকানায় স্বপ্ন বাণিজ্য করে ঘুমানো ভাল।
  • নির্দিষ্ট দিনে সবেমাত্র একই সময়ে ঘুমাতে যাওয়া উচিত।
  • ঘুমাতে যাওয়ার সময় পাচঁদা বা অন্য মধ্য-প্রাচীন পদার্থ খাবার খেতে বিরত থাকুন।

শেষ কথা

ঘুম আপনার শরীরের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। যদি আপনি নিয়মিত সুন্দর ঘুম না পান তবে দিনটি সকালে সবেমাত্র একটি প্রস্তাবনা থাকতে পারে। উপরে উল্লেখিত লক্ষণগুলি চেক করে নিশ্চিত হওয়া যাক যে আপনি নির্দিষ্ট কারণে বোবা ধরে ঘুমাচ্ছেন না। আপনি আপনার শরীরের জন্য যা করছেন সেটি বিশ্বাস করুন।

ঘুমের মধ্যে লালা পড়ার কারণ

ঘুমের অভাবে চোখের নিচে কালো দাগ এবং ফোলাভাব দেখা দিতে পারে, যা ঘুমের অভাবের সাধারণ লক্ষণ।  এছাড়াও, মেজাজ, স্মৃতিশক্তি এবং জ্ঞানীয় ফাংশনের পরিবর্তনও লক্ষ্য করা যায় যখন কেউ ঘুম থেকে বঞ্চিত হয়। অতএব, সামগ্রিক স্বাস্থ্য এবং সুস্থতার জন্য পর্যাপ্ত বিশ্রামের ঘুম পেতে অগ্রাধিকার দেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।

আরো পড়ুন: প্রাকৃতিক উপায়ে ঘুম আসার উপায় বিস্তারিত জানুন

আপনি কি  ঘুমাতে অসুবিধা অনুভব করছেন?  আপনি যখন আপনার চোখ বন্ধ করেন তখন কি আপনি আকার, চিত্র বা রঙ দেখতে পান?  এগুলি ঘুমের মধ্যে ঝুকুনি বা হিপনাগজিক হ্যালুসিনেশনের লক্ষণ হতে পারে।  যদিও এই হ্যালুসিনেশনগুলি তুলনামূলকভাবে ক্ষতিকারক হতে পারে, তবে তারা আক্রান্ত ব্যক্তিকে উদ্বিগ্ন বোধ করতে পারে।

ঘুমের মধ্যে ঝকুনি বিভিন্ন উপায়ে প্রকাশ পেতে পারে, হালকা থেকে গুরুতর পর্যন্ত।  এই বিভাগে, আমরা এই অবস্থার লক্ষণ এবং উপসর্গগুলি নিয়ে যাব যা আপনার সচেতন হওয়া উচিত, সেইসাথে ঘুমের সময় লাল হওয়ার কারণগুলি।

এর লক্ষণ ও উপসর্গ ঘুমের মধ্যে ঝাকুনি

ঘুমের মধ্যে ঝুকুনির উপসর্গ ব্যক্তিভেদে পরিবর্তিত হতে পারে, তবে কিছু ঘন ঘন লক্ষণগুলির মধ্যে নিম্নলিখিতগুলি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে:

  • ভিজ্যুয়াল হ্যালুসিনেশন যা প্রাণবন্ত, গতিশীল এবং ত্রিমাত্রিক।
  • অডিটরি হ্যালুসিনেশন যা অস্থির হয়, যেমন শব্দ বা ভয়েস শোনা।
  • শরীরের পক্ষাঘাতের অনুভূতি।
  • উচ্ছ্বাস বা ভয়ের অনুভূতি।
  • স্বপ্ন যা বোঝা বা স্মরণ করা কঠিন।

ঘুমের সময় লাল হওয়ার কারণ

ঘুমের অভাব বা ঘুমের অভাবের ফলে যখন আপনার চোখের চারপাশের জায়গা লাল হয়ে যায়, তখন তা ঘুমের সময় লাল হয়ে যায়।  ঘুমের সময় লাল হওয়ার সবচেয়ে ঘন ঘন কারণগুলি নিম্নরূপ:

  1. খুব ঘন ঘন চোখ ঘষা, যার ফলে চোখের চারপাশের সূক্ষ্ম রক্তনালী ফেটে যেতে পারে এবং রক্ত ​​বেরোতে পারে।
  2. অত্যধিক অ্যালকোহল সেবন, যার কারণে চোখ পানিশূন্য এবং স্ফীত হতে পারে, যার ফলে লালভাব দেখা দেয়।
  3. অ্যালার্জেন বা বিরক্তিকর, যেমন ধুলো, পরাগ, বা পোষা প্রাণীর খুশকির সংস্পর্শ, যা চোখকে স্ফীত এবং লাল হতে পারে।

ঘুমের মধ্যে ঝুকুনি এবং ঘুমের সময় লাল হওয়ার লক্ষণ এবং কারণগুলি বোঝা আপনার ঘুমের স্বাস্থ্য পরিচালনার জন্য উপযুক্ত পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।  আপনার লক্ষণগুলির মূল কারণ খুঁজে বের করতে এবং একটি চিকিত্সা পরিকল্পনা তৈরি করতে আপনার ডাক্তারের সাথে কথা বলুন।

মনে রাখবেন যে পর্যাপ্ত ঘুম পাওয়া ভাল স্বাস্থ্য এবং সুস্থতা বজায় রাখার একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক, তাই এটিকে অগ্রাধিকার দেওয়ার চেষ্টা করুন।

ঘুমের মধ্যে শরীর অবশ

ঘুমের সময়, আমাদের শরীর একটি পুনরুজ্জীবন প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যায়, তবে এটি সবসময় শান্তিপূর্ণ হয় না।  আপনি যদি অস্থির ঘুম অনুভব করেন, ঝাঁকুনি দেন এবং ঘুরতে থাকেন তবে এটি অনিদ্রার লক্ষণ হতে পারে।

আরো পড়ুন: রাতে ঘুম না আসার কারণ- ঘুমের দোয়া

আপনি কি ঘুমাতে যাওয়ার চেয়ে বেশি ক্লান্ত বোধ করেন?  একটি সম্ভাব্য অপরাধী হতে পারে ঘুমের ব্যাঘাত ঘটাতে ঘটতে পারে ঝুকুনি কিসের কারণে।  ঘুমের ব্যাঘাত শনাক্ত করতে এবং আপনার ঘুমের গুণমান উন্নত করতে পদক্ষেপ নিতে ঘুমের মধ্যে শরীর অবশের লক্ষণগুলি বোঝা অপরিহার্য।

ঘাম

ঘুমের মধ্যে ঝাকুনি কিসের কারণে অতিরিক্ত ঘাম হতে পারে, যার ফলে অস্বস্তি হয় এবং ঘুম ব্যাহত হয়।  ঘাম শরীরের স্বাভাবিক তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণের সাথে সম্পর্কিত হতে পারে, কিন্তু যখন এটি অত্যধিক ঘটে, তখন এটি ঘুমের মধ্যে শরীর অবশের লক্ষণ হতে পারে।

শরীরের তাপমাত্রা পরিবর্তন

ঘুমের মধ্যে শরীর অবশ শরীরের তাপমাত্রায় ওঠানামা করতে পারে, ঘুমের সময় একটি স্থিতিশীল তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা এবং বজায় রাখা কঠিন করে তোলে।  এটি ঘন ঘন জেগে উঠতে পারে এবং ঘুমের মান ব্যাহত হতে পারে।

হার্ট রেট পরিবর্তন

ঘুমের সময় হৃদস্পন্দনের পরিবর্তন সাধারণ হতে পারে, তবে এটি ঝকুনি কিসের কারণে ঘুমের ব্যাঘাতের সংকেতও দিতে পারে।  হৃদস্পন্দন বৃদ্ধির ফলে ঘুমের গুণমান খারাপ হতে পারে, যা ঘুমিয়ে পড়া বা সারা রাত ঘুমিয়ে থাকা কঠিন করে তোলে।

অস্থিরতা

ঘুমের মধ্যে শরীর অবশ ঘুমের সময় অস্থিরতা এবং ঘোরাঘুরি করতে পারে, যার ফলে ঘুমের মান খারাপ হয়।  অস্থিরতা তাপমাত্রার পরিবর্তন, ঘাম এবং অস্বস্তির সাথে সম্পর্কিত হতে পারে, সবই জাগরতা ও ঝাকুনির বিপক্ষের সাথে জড়িত।

খারাপ ঘুমের গুণমান দৈনন্দিন জীবনে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলতে পারে, যার ফলে ক্লান্তি, বিরক্তি এবং মনোযোগ এবং একাগ্রতা নিয়ে অসুবিধা হয়।  ঘুমের মধ্যে শরীর অবশের লক্ষণগুলি সনাক্ত করা আপনার ঘুমের গুণমান নিয়ন্ত্রণ এবং সামগ্রিক সুস্থতার উন্নতির জন্য অপরিহার্য।

ঘুমের ব্যাঘাত মোকাবেলার জন্য পদক্ষেপ গ্রহণ করে, আপনি সতেজ এবং উজ্জীবিত বোধ করতে পারেন।

ঘুমের মধ্যে কথা বলা কিসের লক্ষণ

ঘুমের সময়, ঘুম-কথা বা নিদ্রালুতা সাধারণত ঘটে।  এটি এমন একটি আচরণ যা ঘটে যখন লোকেরা ঘুমন্ত অবস্থায় উচ্চস্বরে কথা বলে, প্রায়শই অজান্তে।  ঘুমের কথা বলা বিভিন্ন কারণে ঘটতে পারে এবং প্রায়শই ক্ষতিকারক নয়।  যাইহোক, এটি একটি অন্তর্নিহিত ঘুমের ব্যাধির লক্ষণ হতে পারে।

ঘুমের মধ্যে ঝাকুনি কিসের লক্ষণ

আপনি কি কখনও আপনার ঘুমের মধ্যে কথা বলেছেন?  হয়তো আপনাকে বলা হয়েছে যে আপনি ঘুমিয়ে থাকা অবস্থায় অশ্লীল শব্দ বা পূর্ণ বাক্য বলেছেন।  স্লিপ টকিং, যাকে নিদ্রাহীনতাও বলা হয়, এটি একটি সাধারণ ঘুমের ব্যাধি।  

আরো পড়ুন: তাড়াতাড়ি ঘুমানোর উপায়। ঘুম পাড়ানি কবিতা

আমরা আলোচনা করব ঘুমের কথা বলার লক্ষণ এবং কীভাবে সেগুলি সনাক্ত করা যায়। স্লিপ টকিং শনাক্ত করা কিছুটা কঠিন হতে পারে, বিশেষ করে যদি আপনি এটি করছেন।  এখানে কিছু লক্ষণ রয়েছে যে আপনি ঘুমের মধ্যে কথা বলছেন:

  1. আপনি ঘুমন্ত অবস্থায় কথা বলেন, যদিও পরে আপনার মনে নাও থাকতে পারে।
  2. আপনার সঙ্গী, পরিবারের সদস্য বা রুমমেট আপনি ঘুমিয়ে থাকার সময় আপনার কথা শুনেন এবং পরে আপনাকে জানান।
  3. আপনি একক শব্দ থেকে সম্পূর্ণ বাক্য পর্যন্ত বিভিন্ন মাত্রার সমন্বয়ের সাথে কথা বলেন।
  4. কথা বলা যা বোধগম্য এবং চাপা।

ঘুমে কেন মানুষ কথা বলে?

মানুষ হিসাবে, আমরা সাধারণত একটি সচেতন ক্রিয়া হিসাবে কথা বলা মনে করি।  যাইহোক, ঘুমের মধ্যে কথা বলা কোন সচেতন নিয়ন্ত্রণ ছাড়াই ঘটে।  আমাদের সবার ঘুমের বিভিন্ন স্তর রয়েছে: হালকা ঘুম, গভীর ঘুম এবং দ্রুত চোখের চলাচল (REM) ঘুম।  ঘুমের বক্তৃতা সাধারণত হালকা ঘুমের পর্যায়ে ঘটে, ঘুমের প্রাথমিক পর্যায়ে যখন মস্তিষ্কের পক্ষে চিন্তা করা এবং জিনিসগুলি প্রক্রিয়া করা তুলনামূলকভাবে সহজ হয়।

আমরা যখন ঘুমিয়ে থাকি, তখনও মস্তিষ্ক সক্রিয় থাকে এবং আমরা যখন জেগে থাকি তখন বক্তৃতা সহ একই কাজ করতে পারে।  যাইহোক, তথ্যটি সঠিকভাবে প্রক্রিয়া করা কঠিন, যার ফলে আমরা এমন কিছু বলতে পারি যা সবসময় অর্থপূর্ণ হয় না।

কথা বলতে আসে কি রোগ?

 আপনি বা আপনার পরিচিত কেউ যদি তাদের ঘুমের মধ্যে মাঝে মাঝে কথা বলেন, চিন্তার কোন প্রয়োজন নেই।  ঘুমের কথা বলা বেশিরভাগই ক্ষতিকারক এবং চিকিত্সার প্রয়োজন হয় না।  যাইহোক, এটি একটি অন্তর্নিহিত অবস্থার একটি চিহ্ন হতে পারে যেমন:

  • নিদ্রাহীনতা
  • দুঃস্বপ্ন
  • অস্থির পায়ের সিন্ড্রোম
  • মানসিক চাপ এবং উদ্বেগ
  • স্লিপওয়াকিং

এই ক্ষেত্রে, একজন চিকিত্সকের সাথে পরামর্শ করা গুরুত্বপূর্ণ।

সংক্ষেপ:

সংক্ষেপে বলা যায়, ঘুমের মধ্যে কথা বলা একটি স্বাভাবিক ঘটনা যা ঘটে যখন একজন ব্যক্তি হালকা ঘুমের পর্যায়ে থাকে।  যদিও এটি সাধারণত নিরীহ, এটি বিব্রতকর এবং অন্তর্নিহিত অবস্থার একটি চিহ্ন হতে পারে।  আপনি বা আপনার পরিচিত কেউ যদি প্রায়ই ঘুমের মধ্যে কথা বলে থাকেন, তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়।

FAQ

ঘুমের মধ্যে শরীরে ঝাঁকুনি কেন হয়?

ঘুমের মধ্যে ঝাঁকুনি হয় কারণ এটি একটি স্বাভাবিক পদক্ষেপ। ঝাঁকুনি শরীরের বর্তমান অবস্থা পরীক্ষা এবং নির্দেশনা দেয় কি না তা চেক করে। এটি স্বপ্নের কারণও হতে পারে।

প্রেমিক ঘুমের মধ্যে ঝাঁকুনি দেয় কেন?

প্রেমিক ঘুমের মধ্যে ঝাঁকুনি দেয় কারণ সেই ব্যক্তি ভালোবাসার উত্সাহে সম্পূর্ণ মজা পাচ্ছেন এবং সাথে সময়টি স্পেন করতে পারছেন। যেহেতু ব্যক্তির মনে ভালোবাসা সম্পর্কে ভাব নেই, সেই কারণে ঘুম বাধা দেয় না।

শিশুর ঘুমের মধ্যে কাঁপুনি কখন বন্ধ হয়?

কাঁপুনি শিশুর গ্রোথের একটি নির্দিষ্ট অংশ, এটি উন্নয়নের সাথে সাথে কমতি করতে থাকে। শিশুর মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্যের জন্য উপযোগী ১২ মাস থেকে ৩ বছর পর্যন্ত প্রযোজ্য উপকরণ ও কৌশল ব্যবহার করে শিশুর ঘুমের মান উন্নয়ন করা যাবে।

ঘুমের মধ্যে দম বন্ধ হয়ে যায় কেন?

ঘুমের মধ্যে দম বন্ধ হয় কারণ হল নিঃশ্বাসের সময় শ্বাসকেন্দ্রের কমপ্রেশার বেশি হয়ে যাওয়া যা শ্বাসে আশংকা উত্পন্ন করে। এই সমস্যাটি নিয়মিত হলে অন্য সমস্যার জন্য আপনি ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করা উচিত।

লেখক এর মন্তব্য 

ঘুমের পক্ষাঘাতের লক্ষণগুলি বোঝা মানসিক শান্তি এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের অনুভূতি আনতে পারে।  সঠিক ঘুমের পরিচ্ছন্নতা, স্ট্রেস লেভেল কমিয়ে এবং প্রয়োজনে চিকিৎসা সহায়তা চাওয়ার মাধ্যমে ব্যক্তিরা ঘুমের পক্ষাঘাতের ঘটনা কমিয়ে আনতে পারে।

অভিজ্ঞতার ভয়ের পরিবর্তে, কেউ তাদের ঘুমের গুণমান এবং সামগ্রিক সুস্থতার উন্নতি করতে জ্ঞান ব্যবহার করতে পারে।  ঘুমের পক্ষাঘাত আপনাকে রাতে জাগিয়ে রাখতে দেবেন না, আপনার ঘুমের স্বাস্থ্য নিয়ন্ত্রণ করুন এবং সহজে বিশ্রাম নিন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন