পাসপোর্ট হারিয়ে গেলে করণীয়
ব্যবসার জন্য বা পরিবারের সঙ্গে ছুটি কাটাতে বিদেশ ভ্রমণের সময় পাসপোর্ট হারানো নিঃসন্দেহে ঝামেলা সৃষ্টি করতে পারে। সুতরাং, যদি আপনি বিদেশে আপনার পাসপোর্ট হারিয়ে ফেলেন, তাহলে আপনার আবাসিক দেশে নিরাপদে ফিরে আসার সমাধান খুঁজে বের করার জন্য এই আর্টিকলটি পড়ুন।
পাসপোর্ট চুরি হয়ে গেলে অথবা হারিয়ে গেলে সবচেয়ে কাছের পুলিশ স্টেশনে অভিযোগ দায়ের করতে ভুলবেন না। পুলিশ রিপোর্টের একটি কপি সংগ্রহ করুন কারণ এটি পাসপোর্ট হারিয়ে যাওয়ার বিষয়ে তথ্য প্রমাণ হিসাবে কাজ করে।
পাসপোর্ট হারিয়ে গেলে করণীয়
প্রথমেই পাসপোর্টটি যে থানা এলাকায় হারিয়ে গেছে সেই থানায় সাধারণ ডায়েরি করতে হবে। কোনো ব্যক্তির পাসপোর্ট হারানো গেলে থানায় সাধারণ ডায়েরির পর পুলিশ ইমিগ্রেশন ডাটাবেজে পাসপোর্টটি কালো তালিকাভূক্ত করবে যাতে উক্ত পাসপোর্ট ব্যবহার করে অন্য কেউ বিদেশ গমন করতে না পারে।
তাই হারানো বা চুরি হওয়া পাসপোর্ট পাওয়া গেলে একইভাবে ইমিগ্রেশন ডাটাবেজের কালো তালিকা হতে পাসপোর্টটি প্রত্যাহারের নিমিত্তে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বরাবর আবেদন করতে হবে।
আরো পড়ুন: পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে ভিসা চেক মালয়েশিয়া
পাসপোর্ট পাওয়া না গেলে সাধারণ ডায়েরির কপিসহ পুনরায় আবেদন করলে পাসপোর্ট অফিস আপনাকে নতুন একটি পাসপোর্ট দিবে। পাসপোর্ট একটি অত্যন্ত মূল্যবান জিনিস। তাই বাড়তি সতর্কতা হিসেবে পার্সপোর্টের একাধিক রঙিন ফটোকপি সঙ্গে রাখুন।
আপনার যদি কোনো কারণে পাসপোর্ট হারিয়ে যায় তাহলে আপনার সর্বপ্রথম কাজটি হলো বাংলাদেশের দূতাবাস খুঁজে বের করা। সর্বপ্রথম যেদিন পাসপোর্টটি হাতে পাবেন সেদিনই আপনার পাসপোর্টের অনেকগুলো ফটোকপি এবং স্ক্যান করে আপনার গুগল ড্রাইভ কিংবা মোবাইলে সেভ করে রাখুন।
তারপরে আপনি যে দেশের ভিসা পাবেন ভিসা পাওয়ার সাথে সাথে ভিসারও কয়েককপি ফটোকপি করে রাখুন এবং অবশ্যই গুগল ড্রাইভে বা ফেসবুকে আপলোড করে রাখুন প্রাইভেসি দিয়ে। এরপরে আপনি যে দেশে যাবেন সেখানে এরাইভাল হওয়ার সাথে সাথে আবারও ওই এরাইভাল হওয়ার সীলগুলো আপনাকে অবশ্যই ফটোকপি করে রাখতে হবে, পারলে নিজের মোবাইলে ছবি তুলে নিন।
পাসপোর্ট হারানোর পর বাংলাদেশের দূতাবাসে গেলে তারাই আপনাকে যাবতীয় সাহায্য করবে। তারা আপনাকে প্রথমে বলবে যেখানে আপনার পাসপোর্টটি হারিয়ে গিয়েছে ওই স্থানের আওতাধীন থানায় রিপোর্ট করে একটি জিডি করতে।
আপনি সরাসরি থানায় গিয়ে সাধারণ ডায়রী বা জিডি করে ফেলুন। তারপরে আপনি বাংলাদেশের দূতাবাসে গিয়ে ওখানে আপনার যাবতীয় কাগজপত্র যেমন হারানো পাসপোর্টের ফটোকপি হারানো পাসপোর্টের ভিসা এরাইভাল হওয়ার কপি
কয়েক কপি ছবি জিডি কপি C Form/সি ফর্ম (C Form এর মানে আপনি যদি ইন্ডিয়াতে থাকেন তাহলে আপনি ইন্ডিয়ার কোথায় আছে বা কোন হোটেলে আছেন তার একটি প্রমাণপত্র যা অতি দরকারি ও আবশ্যিক)
সঙ্গে একটি দরখাস্ত লিখবেন পাসপোর্ট হারিয়ে গেছে এই মর্মে ট্রাভেল পারমিট ইস্যু করার জন্য আবেদন মিনিস্টার কাউন্সিলর বরাবরে।
আপনি যদি ইন্ডিয়াতে পাসপোর্ট হারিয়ে ফেলেন তাহলে আপনি বাংলাদেশ দূতাবাস হতে প্রাপ্ত ট্রাভেল পারমিট ও ট্রাভেল ইন্সুরেন্স নিয়ে ইন্ডিয়ার অবস্থিত Foreign Regional Registration Office (FRRO) এ গিয়ে এক্সিট পারমিট নিতে হবে। এক্সিট পারমিটের জন্য আপনাকে অনলাইনে আবেদন করতে হবে। আবেদন করতে হলে আপনাকে আপনার-
হারানো পাসপোর্টের ফটোকপি হারানো পাসপোর্টের ভিসা ও এরাইভাল হওয়ার কপি কয়েক কপি ছবি জিডি কপি C Form/সি ফর্ম লাগবে। যদি আপনি সি ফর্ম ছাড়া আবেদন করতে যান তাহলে আপনাকে ফেরত আসতে হবে।
পাসপোর্ট হারিয়ে গেলে কত টাকা তুলতে খরচ লাগে
Passport:বিদেশ মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, একাধিক কারণে পাসপোর্ট রি-ইস্যু করা যায়। যদি পাসপোর্টের পাতা শেষ হয়ে যায় বা বৈধতার মেয়াদ শেষ হয়ে যায়, তবে পাসপোর্ট রি-ইস্যুর জন্য আবেদন করা যায়।
নয়া দিল্লি: আধার কার্ড, প্যান কার্ডের মতোই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পাসপোর্ট। শুধুমাত্র বিদেশ ভ্রমণের জন্যই নয়, নিজের নাগরিকত্ব প্রমাণ করতেও কাজে লাগে পাসপোর্ট। সেই কারণেই ভুলবশত যদি পাসপোর্ট ছিড়ে যায় বা হারিয়ে যায়, তবে চরম সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। তবে অনেকেই জানেন না যে, পাসপোর্ট ফের তৈরি করা বা রি-ইস্যু করা যায়। কীভাবে রি-ইস্যু করবেন পাসপোর্ট, সেই পদ্ধতি জেনে নিন।
আরো পড়ুন: পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে সৌদি ভিসা চেক
বিদেশ মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, একাধিক কারণে পাসপোর্ট রি-ইস্যু করা যায়। যদি পাসপোর্টের পাতা শেষ হয়ে যায় বা বৈধতার মেয়াদ শেষ হয়ে যায়, তবে পাসপোর্ট রি-ইস্যুর জন্য আবেদন করা যায়। এছাড়া পাসপোর্ট হারিয়ে গেলে বা কোনও কারণে পাসপোর্ট নষ্ট হয়ে গেলেও, তা রি-ইস্যু করা যায়। এরজন্য প্রয়োজনীয় কিছু নথি ও আবেদন ফি বাবদ টাকা দিতে হয়।
পাসপোর্ট রি-ইস্যুর জন্য ৩০০০ টাকা দিতে হয়। কিন্তু যদি কেউ দ্রুত নতুন পাসপোর্ট চান, তবে তাকে তৎকাল পরিষেবায় আবেদন জানাতে হবে। এক্ষেত্রে চার্জ লাগে ৫০০০ টাকা। সাধারণত আবেদনের ৩০ দিনের মধ্যে নতুন পাসপোর্ট পাওয়া যায়। তবে যদি কারোর খুব প্রয়োজন থাকে,তবে তৎকাল আবেদন করতে পারেন। এক্ষেত্রে তিনদিনের মধ্যেই নতুন পাসপোর্ট পাওয়া যায়।
পাসপোর্ট হারিয়ে গেলে পাসপোর্ট হারিয়ে বা চুরি হলে গেলে প্রথমেই স্থানীয় থানায় অভিযোগ জানাতে হবে। এরপর পাসপোর্ট সেবা কেন্দ্রের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে এবং অ্যাপয়ন্টমেন্ট নিতে হবে। ভারতীয় দূতাবাসেও পাসপোর্ট হারিয়ে যাওয়া বা চুরির বিষয়ে জানাতে হবে।
পাসপোর্ট সেবাকেন্দ্রে অভিযোগের কপি ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ তথ্য যাচাইয়ের পরই তা আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে পাঠানো হয়। সেখানে আবেদন গৃহীত হলে, পাসপোর্ট রি-ইস্যু করা হবে। কী নথির প্রয়োজন পড়ে পাসপোর্ট অ্যাপ্লিকেশন ফর্ম ২.জন্মতারিখের প্রমাণ ৩.কীভাবে ও কোথায় পাসপোর্ট হারিয়ে গিয়েছে, তার হলফনামা ৪. এফআইআরের আসল কপি ৫. বাড়ির ঠিকানার প্রমাণ
পাসপোর্ট হারিয়ে গেলে নতুন পাসপোর্ট কিভাবে বানাবো
বিদেশ ভ্রমণ ও বিদেশে অবস্থানকালে পাসপোর্ট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি ডকুমেন্ট। পাসপোর্ট হারালে অনেক সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়। এই পোস্টে জানাবো পাসপোর্ট হারিয়ে গেলে করণীয় সম্পর্কে। আশা করি আপনার অনেক কাজে লাগবে।
ভ্রমণকালীন সময়ে বিদেশে আপনার একমাত্র পরিচয়পত্র হচ্ছে পাসপোর্ট। তাই এটি হারালে কি করতে হবে আপনার জানা উচিত। দেশে এবং বিদেশে অবস্থানকালে পাসপোর্ট হারিয়ে গেলে কি করতে হবে, কিভাবে জিডি আবেদন লিখবেন সব কিছু বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করব।
আরো পড়ুন: পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে ইন্ডিয়ান ভিসা চেক
দেশে পাসপোর্ট হারালে আপনার খুব অসুবিধা হবে না। আপনার নিকটস্থ থানায় পাসপোর্ট হারানোর বিষয়ে একটি সাধারণ ডায়েরি করুন। এরপর অনলাইনে নতুনভাবে আবার ই পাসপোর্ট রিইস্যুর আবেদন করুন। আবেদনের সময় ID Documents অপশন থেকে পূর্ববর্তী পাসপোর্ট বাছাই করুন এবং রিইস্যুর কারণ হিসেবে Lost/Stolen দিন। সবশেষে আবেদনটি জিডি কপি ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ পাসপোর্ট অফিসে জমা দিন।
পাসপোর্ট হারিয়ে গেলে প্রথমেই যেখানে হারিয়েছে তার নিকটস্থ পুলিশ থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করুন। নতুনভাবে হারানো পাসপোর্ট ফিরে পেতে আপনার অবশ্যই হারানোর জিডি কপি আবশ্যক। কিভাবে জিডি লিখবেন তার নমুনা দেখতে পারেন- পাসপোর্ট হারানোর জিডি লেখার নিয়ম
মেয়াদ উত্তীর্ণ পাসপোর্ট হারিয়ে গেলে
Passport:বিদেশ মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, একাধিক কারণে পাসপোর্ট রি-ইস্যু করা যায়। যদি পাসপোর্টের পাতা শেষ হয়ে যায় বা বৈধতার মেয়াদ শেষ হয়ে যায়, তবে পাসপোর্ট রি-ইস্যুর জন্য আবেদন করা যায়।
নয়া দিল্লি: আধার কার্ড, প্যান কার্ডের মতোই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পাসপোর্ট। শুধুমাত্র বিদেশ ভ্রমণের জন্যই নয়, নিজের নাগরিকত্ব প্রমাণ করতেও কাজে লাগে পাসপোর্ট। সেই কারণেই ভুলবশত যদি পাসপোর্ট ছিড়ে যায় বা হারিয়ে যায়, তবে চরম সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। তবে অনেকেই জানেন না যে, পাসপোর্ট ফের তৈরি করা বা রি-ইস্যু করা যায়। কীভাবে রি-ইস্যু করবেন পাসপোর্ট, সেই পদ্ধতি জেনে নিন।
বিদেশ মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, একাধিক কারণে পাসপোর্ট রি-ইস্যু করা যায়। যদি পাসপোর্টের পাতা শেষ হয়ে যায় বা বৈধতার মেয়াদ শেষ হয়ে যায়, তবে পাসপোর্ট রি-ইস্যুর জন্য আবেদন করা যায়। এছাড়া পাসপোর্ট হারিয়ে গেলে বা কোনও কারণে পাসপোর্ট নষ্ট হয়ে গেলেও, তা রি-ইস্যু করা যায়। এরজন্য প্রয়োজনীয় কিছু নথি ও আবেদন ফি বাবদ টাকা দিতে হয়।
পাসপোর্ট রি-ইস্যুর জন্য ৩০০০ টাকা দিতে হয়। কিন্তু যদি কেউ দ্রুত নতুন পাসপোর্ট চান, তবে তাকে তৎকাল পরিষেবায় আবেদন জানাতে হবে। এক্ষেত্রে চার্জ লাগে ৫০০০ টাকা। সাধারণত আবেদনের ৩০ দিনের মধ্যে নতুন পাসপোর্ট পাওয়া যায়। তবে যদি কারোর খুব প্রয়োজন থাকে,তবে তৎকাল আবেদন করতে পারেন। এক্ষেত্রে তিনদিনের মধ্যেই নতুন পাসপোর্ট পাওয়া যায়।
পাসপোর্ট হারিয়ে বা চুরি হলে গেলে প্রথমেই স্থানীয় থানায় অভিযোগ জানাতে হবে। এরপর পাসপোর্ট সেবা কেন্দ্রের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে এবং অ্যাপয়ন্টমেন্ট নিতে হবে। ভারতীয় দূতাবাসেও পাসপোর্ট হারিয়ে যাওয়া বা চুরির বিষয়ে জানাতে হবে।
পাসপোর্ট সেবাকেন্দ্রে অভিযোগের কপি ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ তথ্য যাচাইয়ের পরই তা আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে পাঠানো হয়। সেখানে আবেদন গৃহীত হলে, পাসপোর্ট রি-ইস্যু করা হবে।
বিদেশে পাসপোর্ট হারিয়ে গেলে করণীয়
চাকরি, ব্যবসা, ভ্রমণ বা শিক্ষার্থী হিসেবে বিভিন্ন দেশে প্রতিনিয়তই আমাদের যেতে হয়। বিদেশে যাওয়ার পর আমার পরিচয় বহনের একমাত্র প্রমাণ হলো পাসপোর্ট । কিন্তু কোনো কারণে পাসপোর্ট যদি হারিয়ে যায় তাহলে বিদেশের মাটিতে নানা ঝামেলায় পড়তে হয়। অনেক সময় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে সঠিক প্রমাণাদির অভাবে কারাগারেও যেতে হতে পারে আপনাকে। তাই বিদেশের মাটিতে পাসপোর্ট হারালে কী করবেন? চলুন সে বিষয়ে জেনে নিই।
মধ্যপ্রাচ্যসহ বিভিন্ন দেশে যারা চাকরি নিয়ে যান তাঁদের অনেককে মালিকের কাছে পাসপোর্ট জমা দিতে হয়। মালিক পক্ষ থেকে তাদের সরকারি বিভিন্ন অনুমোদ করিয়ে দেওয়া হয়। তবে নিজের প্রয়োজনে পাসপোর্টের ফটোকপি সঙ্গে রাখতে হবে। কিন্তু কেউ যদি ব্যবসা, ফ্রি ভিসায় চাকরি করতে যান তাঁদের উচিত পাসপোর্ট সব সময় সঙ্গে রাখা।
আরো পড়ুন: মালয়েশিয়া ভিসা চেক পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে
তারপরও দুর্ঘটনাবশত পাসপোর্ট হারিয়ে গেলে সে ক্ষেত্রে আপনাকে বাংলাদেশের দূতাবাসে যোগাযোগ করতে হবে। পাসপোর্টের ফটোকপি ও রোডপাস বা রাস্তায় চলাচলের প্রত্যয়নপত্র (যদি সঙ্গে থাকে) নিয়ে যোগাযোগ করলে দূতাবাসের পক্ষ থেকে আপনাকে নতুন পাসপোর্ট তৈরিতে সহায়তা করা হবে।
আপনার বিদেশ ভ্রমণের পুরো আনন্দটাই মাটি হতে পারে যদি আপনি পাসপোর্ট হারিয়ে ফেলেন। কোনো কারণে যদি তা হারিয়েই ফেলেন তাহলে সবার আগে আপনাকে যোগাযোগ করতে হবে বাংলাদেশ হাই কমিশনে।
কোনো ট্যুর অপারেটর বা ট্র্যাভেল এজেন্সি যদি আপনার ভ্রমণে সহায়তা করে থাকে তবে তারাই আপনাকে বাংলাদেশ হাই কমিশনের সঙ্গে যোগাযোগ করতে সহায়তা করবে। এর পর আপনাকে সহায়তা করবে বাংলাদেশ হাই কমিশন। বাংলাদেশের পাসপোর্ট অফিস ও ইমিগ্রেশন আপনার সব তথ্য পর্যবেক্ষণ করে বাংলাদেশ হাই কমিশনকে একটি পত্র বা দরখাস্ত পাঠাবে। এ পত্র বা দরখাস্তই আপনাকে সুন্দরভাবে দেশে ফিরে আসতে সহায়তা করবে।
পাসপোর্ট হারিয়ে গেলে অনলাইনে জিডি করার নিয়ম
দেশে বা বিদেশে পাসপোর্ট হারিয়ে গেছে? বুঝছেন না কী করবেন? এনআইডি চেক ওয়েবসাইটের আজকের এই পোস্টে আপনাদের সাথে আলোচনা করবো, পাসপোর্ট হারিয়ে গেলে জিডি করার নিয়ম কি এবং পাসপোর্ট হারিয়ে গেল করণীয় কি।
আপনি যদি পাসপোর্ট হারিয়ে ফেলেন এবং রি-ইস্যু করতে না পারেন, তবে অনলাইনে জিডি করতে পারেন কিংবা থানা গিয়ে জিডি করতে পারেন। এজন্য অবশ্য কিছু নিয়ম মানতে হবে। এসব বিষয় নিয়েই এখন বিস্তারিত আলোচনা করবো। চলুন, জেনে নেয়া যাক।
দেশের অভ্যন্তরে পাসপোর্ট হারিয়ে গেলে সাধারণ ডায়েরি বা জিডি করতে হবে। এরপর, পাসপোর্ট রি-ইস্যু করার জন্য অনলাইনে আবেদন করতে হবে। অতঃপর, পাসপোর্ট লস্ট সার্কুলার কপি সংগ্রহ করতে হবে। কেউ যদি পাসপোর্ট পেয়ে থাকে, তবে অবশ্যই আপনার পাসপোর্ট থানায় গিয়ে ফেরত দিবে। এভাবে করেও পাসপোর্ট ফেরত পেতে পারেন। নয়তো, রি-ইস্যু করার কারণে নতুন পাসপোর্ট সংগ্রহ করতে পারবেন।
বিদেশে পাসপোর্ট হারিয়ে গেলে নিকটস্থ কোনো থানায় জিডি বা সাধারণ ডায়েরি করতে হবে। এরপর, সেই দেশে থাকা বাংলাদেশের দূতাবাসে যোগাযোগ করে সমস্যার কথা জানাতে হবে। এরপর, তারাই আপনাকে ট্রাভেল পাস বা পাসপোর্ট রি-ইস্যু করে দেশে ফিরতে সহযোগিতা করবে।
আরো পড়ুন: পাসপোর্ট কপি কিভাবে অনলাইনে পেতে পারি
পাসপোর্ট হারিয়ে গেলে নিকটস্থ থানায় জিডি বা সাধারণ ডায়েরি করতে হবে। জিডি করে জিডির দুইটি কপি করে নিতে হবে। দুইটি কপিতেই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিডির সকল তথ্য সহ একটি সিল মেরে দিবে। জিডির দুই কপির মাঝে একটি থানায় জমা দিয়ে অপরটি আপনার কাছে রাখতে হবে। পাসপোর্ট রি-ইস্যু করতে গেলে জিডির কপি প্রয়োজন হবে।
পাসপোর্ট হারিয়ে গেলে নিকটস্থ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বরাবর একটি আবেদন করতে হয়। আবেদন পত্রে আপনি কী কারণে সাধারণ ডায়েরি করতে চাচ্ছেন তা উল্লেখ করে দিতে হবে। আবেদনের সঙ্গে থানার নাম এবং ঠিকানা লিখতে হবে। পাসপোর্ট হারিয়ে যাওয়ার কারণ উল্লেখ করে আবেদন পত্রটি লিখে থানায় জমা দিতে হবে।
তাহলে তারা আপনার জিডি করার আবেদনটি দেখে আপনার পাসপোর্ট হারিয়ে গেছে এই মর্মে একটি জিডি করে একটি কপি আপনাকে দিয়ে আরেকটি কপি থানায় রাখবে।
পাসপোর্ট হারানো জিডি ফরম
অফলাইনে পাসপোর্ট হারানো জিডি করার নিয়ম, আপনার কি পাসপোর্ট হারিয়ে গেছে। কিভাবে আপনি পুনরায় নতুন পাসপোর্ট হাতে পাবেন। সে বিষয়ে কি আপনি চিন্তিত।
আপনার যদি পাসপোর্ট হারিয়ে থাকে তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন কিভাবে আপনি পাসপোর্ট হারানোর gd করে কিভাবে আবার নতুন পাসপোর্ট পেতে পারেন।
সে বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য আপনাদেরকে আমাদের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে জানানো হবে। কিভাবে আপনারা অফলাইনে পাসপোর্ট হারানো জিডি করার নিয়ম অর্থাৎ জিডি করবেন সেই বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য আপনাদেরকে জানানো হবে।
এছাড়াও আমাদের ওয়েবসাইটের দেওয়া দিক নির্দেশনাগুলো মেনে যদি আপনি কাজ করতে পারেন তাহলে খুব সহজেই পাসপোর্ট হারানো জিডি করতে পারবেন আপনি।
বন্ধুরা আপনারা যারা অফলাইনে পাসপোর্ট হারানো জিডি করার নিয়ম সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন তাহলে সর্বপ্রথম আপনাকে জানতে হবে পাসপোর্ট হারানো যেটি করার জন্য আপনার কি কি তথ্য প্রয়োজন হবে।
হারানো পাসপোর্ট চেক
পাসপোর্ট হারিয়ে গেলে অথবা চুরি হলে দ্রুত নিকটস্থ থানায় জিডি করতে হবে। এরপরে, আবার পাসপোর্টের জন্য আবেদন করতে হবে। পুনরায় পাসপোর্টের জন্য আবেদনের সময় পুরাতন পাসপোর্টের ফটোকপি এবং জিডি কপিসহ আবেদনপত্র দাখিল করতে হবে। তখন, হারানো পাসপোর্টের ক্ষেত্রে মূল জিডির কপি প্রদর্শন করতে হবে।
অনেক সময় খেয়ালিপনার জন্য কিংবা ভুলক্রমে পাসপোর্ট হারিয়ে যায়। মূল্যবান এই পাসপোর্ট দেশে কিংবা দেশের বাহিরে যেখানেই হারায়ে যাক অথবা খোয়া যাক না কেনো বেশ বিপাকে পড়তে হয়, ভোগান্তি পোহাতে হয়।
পাসপোর্ট হারিয়ে গেলে পাসপোর্টধারী পাগলের মতো পাসপোর্ট পুনরুদ্ধারের চেষ্টা করতে থাকে। পাসপোর্ট পুনরুদ্ধারের ক্ষেত্রে দেশে ও দেশের বাহিরের প্রসেসে ভিন্নতা রয়েছে। এ পর্যায়ে আপনাদের পাসপোর্ট দেশে হারিয়ে গেলে করণীয় ও বিদেশে হারিয়ে গেলে করণীয় সম্পর্কে অবগত করবো।
পাসপোর্ট হারিয়ে গেলে প্রথমেই যে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নেওয়া উচিত সেটি হচ্ছে যেই থানার আওতাধীন আপনার পাসপোর্টটি হারিয়েছে সেই থানায় একটি লিখিত সাধারণ ডায়েরি অর্থাৎ জিডি আবেদন করা। পাসপোর্ট হারিয়ে যাওয়া সম্পর্কে সুন্দরভাবে একটি ডায়েরি লিখিয়ে দুটি কপি করে নিতে হবে।
জিডির উভয় কপিতে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিডি নাম্বার, পুলিশ কর্মকর্তার নাম, স্বাক্ষর ও পদবী উল্লেখ সহকারে থানার সিল সংযোজন করে দিবে। দুটি জিডি কপির মধ্য থেকে একটি কপি থানায় জমা রাখবে এবং অন্যটি আপনি নিজের কাছে রেখে দিবেন। পরবর্তীতে পাসপোর্ট রি-ইস্যু সহ বিভিন্ন কাজে এই জিডির কপি প্রয়োজন হতে পারে।
পাসপোর্ট কপি ডাউনলোড
দেশের বাইরে যাওয়ার ক্ষেত্রে অনেকেরই পাসপোর্ট এর প্রয়োজন হয় এবং এটা একটা বাধ্যতামূলক নিয়ম। তাই পাসপোর্ট এর জন্য বর্তমান সময়ের নিয়ম অনুযায়ী অনলাইনে আবেদন করতে হবে এবং টাকা পরিশোধ করার পর সেই কাগজপত্র সহকারে আপনাকে
আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে সকল কিছু জমা দিতে হবে। তবে পাসপোর্ট এর অরিজিনাল কপি বের হয়ে আসার আগে আপনি যদি অনলাইন কপি পেতে চান তাহলে কিভাবে পাওয়া যেতে পারে সে প্রসঙ্গেই অনেকে এখানে ভিজিট করেছেন।
যদিও পাসপোর্ট এর অরিজিনাল কপি ছাড়া আপনি ভিসা অফিসে কোন কাজ করতে পারবেন না অথবা কোন জায়গায় অগ্রিম টিকিট কাটার ক্ষেত্রে পাসপোর্ট এর অরিজিনাল ডকুমেন্টস দেখানো ব্যতীত আপনি এটা কাটতে পারবেন না
সেহেতু অরজিনাল ডকুমেন্ট সকল ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। অর্থাৎ আপনি অনলাইনে আবেদন করলে সেই আবেদন কপির পিডিএফ ফাইল অথবা পিডিএফ ফাইল প্রিন্ট করে সেটা সংগ্রহে রাখতে পারল পাসপোর্টের যে অরিজিনাল কপি থাকে সেটার মত করে আপনারা কোন কপি অনলাইনে পাবেন না।
কারণ পাসপোর্ট এর ক্ষেত্রে সবকিছুই অরিজিনাল ভাঙবে যেমন চেক করে দেখা হয় তেমনিভাবে প্রত্যেকটা ক্ষেত্রে অরিজিনাল ডকুমেন্টস এর প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম।
পাসপোর্ট তৈরি করতে দিয়ে সেটা প্রসেসিং অবস্থায় থাকবে এবং অনলাইন থেকে আপনারা সেটার পিডিএফ ফাইল ডাউনলোড করে নিয়ে কোথাও ব্যবহার করবেন এমন কোন জায়গায় এই কাজটি স্বীকৃত নয়। তাই পাসপোর্টে অনলাইন কবে কিভাবে পাওয়া যায় এ প্রসঙ্গে আমরা আপনাদেরকে কোন সাহায্য করতে পারছি না এবং এ প্রসঙ্গে কোনো তথ্য আমাদের সংগ্রহে নেই।
তবে কারো যদি পাসপোর্ট তৈরি করার প্রয়োজন হয় তাহলে আপনাদেরকে অবশ্যই সঠিক তথ্য দিয়ে এবং প্রত্যেকটি ক্ষেত্রে সঠিকতা অবলম্বন করে অনলাইনের মাধ্যমে পাসপোর্ট এর জন্য আবেদন করবেন।
আবেদনের কপের সঙ্গে বেশ কিছু কাগজপত্র আপনাদেরকে সংযুক্তি করার পাশাপাশি যেমন ধরনের পাসপোর্ট তৈরি করতে চাচ্ছেন ঠিক তত টাকাই ফ্রি অনলাইনের মাধ্যমে অথবা বিভিন্ন ব্যাংক এ গিয়ে পেমেন্ট করতে হবে। তারপরে আপনাদের এই কাগজপত্র আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে জমা দিতে পারলেই তারা তখন সেগুলো আপনার আবেদনের ধরনের উপরে নির্ভর করে ভালোমতো দেখবে এবং সেই অনুযায়ী পরবর্তী ধাপ অনুসরণ করবেন।
যদিও পাসপোর্ট এর অরিজিনাল কপি ছাড়া আপনি ভিসা অফিসে কোন কাজ করতে পারবেন না অথবা কোন জায়গায় অগ্রিম টিকিট কাটার ক্ষেত্রে পাসপোর্ট এর অরিজিনাল ডকুমেন্টস দেখানো ব্যতীত আপনি এটা কাটতে পারবেন না সেহেতু অরজিনাল ডকুমেন্ট সকল ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
অর্থাৎ আপনি অনলাইনে আবেদন করলে সেই আবেদন কপির পিডিএফ ফাইল অথবা পিডিএফ ফাইল প্রিন্ট করে সেটা সংগ্রহে রাখতে পারল পাসপোর্টের যে অরিজিনাল কপি থাকে সেটার মত করে আপনারা কোন কপি অনলাইনে পাবেন না।
কারণ পাসপোর্ট এর ক্ষেত্রে সবকিছুই অরিজিনাল ভাঙবে যেমন চেক করে দেখা হয় তেমনিভাবে প্রত্যেকটা ক্ষেত্রে অরিজিনাল ডকুমেন্টস এর প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। পাসপোর্ট তৈরি করতে দিয়ে সেটা প্রসেসিং অবস্থায় থাকবে এবং অনলাইন থেকে আপনারা সেটার পিডিএফ ফাইল ডাউনলোড করে নিয়ে কোথাও ব্যবহার করবেন
এমন কোন জায়গায় এই কাজটি স্বীকৃত নয়। তাই পাসপোর্টে অনলাইন কবে কিভাবে পাওয়া যায় এ প্রসঙ্গে আমরা আপনাদেরকে কোন সাহায্য করতে পারছি না এবং এ প্রসঙ্গে কোনো তথ্য আমাদের সংগ্রহে নেই।
তবে কারো যদি পাসপোর্ট তৈরি করার প্রয়োজন হয় তাহলে আপনাদেরকে অবশ্যই সঠিক তথ্য দিয়ে এবং প্রত্যেকটি ক্ষেত্রে সঠিকতা অবলম্বন করে অনলাইনের মাধ্যমে পাসপোর্ট এর জন্য আবেদন করবেন।
আবেদনের কপের সঙ্গে বেশ কিছু কাগজপত্র আপনাদেরকে সংযুক্তি করার পাশাপাশি যেমন ধরনের পাসপোর্ট তৈরি করতে চাচ্ছেন ঠিক তত টাকাই ফ্রি অনলাইনের মাধ্যমে অথবা বিভিন্ন ব্যাংক এ গিয়ে পেমেন্ট করতে হবে।
তারপরে আপনাদের এই কাগজপত্র আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে জমা দিতে পারলেই তারা তখন সেগুলো আপনার আবেদনের ধরনের উপরে নির্ভর করে ভালোমতো দেখবে এবং সেই অনুযায়ী পরবর্তী ধাপ অনুসরণ করবেন।