ঘুমের মধ্যে শরীর কাপে কেন বিস্তারিত জানুন
নিদ্রার ভিত্তি ও বিভিন্ন চর্যাপদ্ধতি ঘুমের সময় শরীর কাঁপতে থাকে কারণ তাপমাত্রা কমে যায় এবং পেশী শিথিল হয়। কাঁপুনি শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করার জন্য একটি প্রাকৃতিক প্রতিক্রিয়া। ফ্লাইট লং জার্নি এবং নাইট শিফটের জন্য নিদ্রার প্রারম্ভ
কিছু লোক ঘুমের ব্যাধি, যেমন অস্থির পায়ের সিন্ড্রোমের অংশ হিসাবে কাঁপুনি বা পেশী কাঁপতে পারে। যাইহোক, যদি আপনি লক্ষ্য করেন যে ঘুমের সময় আপনার কাঁপুনি গুরুতর বা বিঘ্নিত হয়, তাহলে স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারীর সাথে কথা বলা ভাল যে অন্তর্নিহিত স্বাস্থ্য উদ্বেগগুলিকে বাদ দিতে হবে যার জন্য চিকিৎসার প্রয়োজন হয়।
নিদ্রার ভিত্তি ও বিভিন্ন চর্যাপদ্ধতি
ঘুম শরীরের একটি ন্যায্য প্রক্রিয়া। কিন্তু কখনও কাছাকাছি থাকা শীত বা তাপ সমস্যার থেকে ঘুম কাপতে পারে। ব্যবহারকারীদের মধ্যে নিদ্রার উপায় ভিন্ন হতে পারে যা ঘুমের গুণগত মান উন্নয়ন করে।
শরীরের ধর্মকর্ম ও নিদ্রার সম্পর্ক
মানুষের শরীর একটি ব্যবসা কর্মীর মতো আছে, যা ২৪ ঘন্টা কাজ করে এবং যা হঠাৎ বন্ধ না করে একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া মাধ্যমে চলে থাকে। শরীরের বিভিন্ন অংশ তার স্বাস্থ্য এবং ভালবাসা বজায় রাখতে একটি সমগ্র প্রক্রিয়া অনুসরণ করে।
আরো পড়ুন: ঘুম ঘুম ভাব কিসের লক্ষণ? অতিরিক্ত ঘুম থেকে মুক্তির ঔষধ
এটি প্রক্রিয়ার মধ্যে নিদ্রাও অন্তর্ভুক্ত। সঠিক নিদ্রা না পেলে স্বাস্থ্যকর শরীর অর্জন করা অসম্ভব হয়ে যায়। নিদ্রার সময় শরীর নিজের সম্পর্কে গভীরভাবে নিজেকে পরিচিত করে তার ধর্মকর্মও চালনা করে। এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
স্বাস্থ্যের প্রতি শরীরের হারমন ওপর নিদ্রার প্রভাব
সঠিক নিদ্রার পরিমাণ পেলে, নিদ্রা সময়ে শরীরের হারমনিক আবদ্ধতা স্থায়ী হয়। শরীর নিদ্রা স্থায়িত্ব ধারণ করে এবং স্বতঃস্ফূর্ত শক্তি উৎপন্ন করে। শরীর সমস্ত অংশের নিজস্ব নির্দেশাবলী হল নিদ্রা। পুরো শরীর নিদ্রা সময়ে পুনরুত্থান এবং জীবনের সঠিক উপযোগী আচরণ-আচরণ উচিত।
নিদ্রার সময় শরীরের ক্ষেত্রে প্রথমাশ্রয় সিস্টেমের অভাব কেন ফাঁকি রাখা নিদ্রাক্রম তৈরি করতে পারে
শরীর প্রতিটি অংশ তার নিবিড় নির্দেশাবলীর মধ্যে বন্ধুত্ব রাখে বিভিন্ন উপাদানের সাথে। নিদ্রা বা অনুষ্ঠানের অংশগুলি মেধা সম্পন্ন হলে শরীর এই ব্যবসা কর্মী প্রথমাশ্রয় সিস্টেমটি নিয়েছে। ফাঁকি রাখা নিদ্রা পরিবেশের কিছু উপাদান দ্বারা উৎপন্ন হতে পারে যা শরীর সম্পূর্ণ ভাবে স্ব-রেখে সেক্ষিপ্ত অবস্থাতেও উচিত নয়।
শরীরের প্রতি অঙ্গ ওপর নিদ্রার প্রভাব
নিদ্রার সময় শরীরের প্রতি অঙ্গ কি কি করছে তা উন্নয়ন হতে থাকে। সঠিক পদ্ধতিতে নিদ্রা না পেলে শরীর ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং নিত্যদিনের কাজ করতে পারে না। লাগাতার অবর্তমান প্রতি অঙ্গ স্বাভাবিকভাবে কাজ করতে না পারলে, শরীর প্রয়োজনীয় ওজনের কমিয়ে ক্রমাগত হতে শুরু করে।
অনুকূল নিদ্রার জন্য করনীয়
নিদ্রা হল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি জীবনশৈলী যা শরীর এবং মানসিক স্বাস্থ্য সমর্থন করে এবং সঠিক করে রাখে। একজন সম্পূর্ণ নির্ভরশীল নিদ্রার জন্য ঘুমের মধ্যে শরীর কাপে যেতে পারে।
নিদ্রার জন্য অধিক সময় নিয়ে নিতে হবে
ঘুম একটি প্রাকৃতিক মহ্মতা যা দরকার। প্রতি রাতে সাধারণত 7-8 ঘন্টা ঘুম নিতে হবে। ঘুমের মধ্যে শরীর সেজে থাকে এবং তার যাকরণ স্বস্তিতে নিদ্রার প্রক্রিয়াও নিয়ন্ত্রিত হয়। আর-ও ঘুমের সময়টি আমাদের মানসিক স্বাস্থ্যকে সমর্থন করে এবং বৃদ্ধি করে।
নিদ্রা শীর্ষক ব্যবসা ও আদামকৃত্ব সংক্রান্ত যে অন্যান্য বিষয়ে চিন্তা করা প্রয়োজন
নিদ্রার সময় আমরা অনেক বিষয়ে চিন্তা করতে পারি, যেমন ব্যবসা সম্পর্কিত বিষয়, পরিবার জীবন, আদামকৃত্ব ইত্যাদি। তবে এই বিষয়গুলি নিদ্রার পক্ষে ক্ষতিকর হতে পারে। এই কারণে নির্দিষ্ট নিদ্রাগতির পরিমাপ গ্রহণ করা উচিত।
শরীর কাপাটি নিদ্রার জন্য কি করা উচিত
শরীর কাপে যেমন ঠান্ডা টাকার হল সমস্যা, টিউইটিং আদি যে বিষয়গুলি নিদ্রার কারণে হতে পারে, তা বিন্যাসে করা উচিত। এছাড়াও নিদ্রার সময় শুরু হওয়ার সামগ্রী পরীক্ষা করতে হবে। কিছু পদক্ষেপ নিম্নোক্ত হতে পারে
আরো পড়ুন: পর্যাপ্ত ঘুম না হওয়ার কারণ ও প্রতিকার
- শরীরে অল্প চাপ উপস্থাপনেр জন্য সঠিক পস্তব্যামুলক পদক্ষেপ নিতে হবে।
- আপনার নিদ্রাগতির জন্য একটি স্থিতিশীল ও সুপারিশকৃত ওয়াকিং আপ সম্পন্ন করতে পারেন।
- নিরসন করা হতে পারে নিদ্রাশীলতার নিরীক্ষণ পর্যালোচনা করে এবং কিছু পরামর্শ বিনির্দিষ্ট করে দেওয়া।
অনিদ্রা হলে
অনিদ্রা একটি মানসিক সমস্যা যা অধিকাংশ মানুষের জীবনে ঘটে। কিন্তু প্রায় সবাই এই সমস্যা থেকে পুরোপুরি মুক্ত নই। এই সমস্যাটি কোনো নির্দিষ্ট বয়স, লিঙ্গ, শ্রেণী, বা দেশের মুখোমুখি নয়। সমস্যাটির ব্যাপারে আমরা সকলেই সচেতন নয়। কিন্তু নিশ্চিত যে অনিদ্রার কারণ গুলো বেশ কিছু এবং এগুলো সমাধান করলেই আমরা ভালো ঘুম নিতে পারি।
অনিদ্রার কারণ
কারণ | বিবরণ |
---|---|
পরিবারের ঝগড়া | পরিবারের মধ্যে সমস্যা হলে এটি মানসিক তন্দ্রাবহ হতে পারে। |
কর্মচারীদের মামলা | আপনার কাজের প্রেশারও অনিদ্রার একটি বড় কারণ হতে পারে। |
চিন্তা ও আতঙ্ক | জীবনে কোনো সমস্যা হলে হাতেকলমে ঘুম নিয়ে থাকা কঠিন হয়ে যায়। |
খাদ্যবিষয়ক সমস্যা | মাংসপেশি সংক্রমণে আপনি ঘুম না পান এমনও হতে পারে। |
অনিদ্রার সাধারণ উপায় ও পার্থক্য
- ঘুমানোর সময় পরিশ্রমসূচক কর্ম করবেন না।
- একটি নির্দিষ্ট ঘুমানোর সময় নির্ধারণ করুন এবং প্রতিদিন একই সময় সমস্ত একজন কর্মকর্তারা ঘুমানোর চেষ্টা করুন।
- মনোযোগ কেন্দ্রিত করুন।
নিদ্রাসংক্রান্ত সমস্যা ও নিদ্রাবিশেষ চিকিৎসা
- ব্যবহারকারী পণ্যগুলি (যেমন: মাটি স্বচ্ছতা এন্টিব্যাকটেরিয়াল হোল্ডিং শক্তি বা শুষ্ককরণ)।
- চিকিৎসকের পরামর্শের মতো প্রাকৃতিক সাধারণ উপায় (যেমন: খাদ্যাভাস না করা, একটি সিদ্ধ দুধ পান করা ইত্যাদি)।
- প্রশান্ত সমস্যা সমাধান করতে এবং অন্যের সাহায্যে আপনার সমস্যাটি সমাধান করতে পারেন।
বিভিন্ন বয়সে নিদ্রার বিষয়ে বিবেচনা
ঘুম মানসিক এবং শারীরিক স্বাস্থ্যের জন্য বেশি প্রয়োজনীয় একটি কাজ। ঘুমের মাধ্যমে শরীরের উচ্চ-মাত্রা এনার্জি পুনর্জন্ম হয় এবং মানসিক স্বাস্থ্য নতুনত্ব পায়। কিন্তু নিদ্রা না থাকলে একটি ব্যক্তি শারীরিক এবং মানসিক সমস্যার সম্মুখীন হয় এবং দুর্নীতি বৃদ্ধির ঝুঁকি উঠে।
নবযুবত্বে নিদ্রার প্রভাব
নবযুবত্বে নিদ্রার প্রভাব ঠিকই একটি জরুরী বিষয়। নির্দিষ্ট মাত্রা নিদ্রা না থাকলে একজন যুবক বা যুবতী দুঃখ এবং মন ভরা থাকে। নির্দিষ্ট মাত্রা নিদ্রার স্বাস্থ্যকর কার্যক্রম চলতে থাকে যা তাদের সামান্য জীবন সমস্যার সমাধানে সাহায্য করে।
মধ্যবর্তী বয়সে নিদ্রার প্রভাব
মধ্যবর্তী বয়সে এটি অনেকটা কঠিন হয় নিদ্রার জন্য সময় নির্ধারণ করা এবং এটি ধরে রাখা। সাধারণত এই বয়সমঞ্জরিত বৃদ্ধ ব্যক্তির নিদ্রার পরিমাণ কম হতে থাকে যা প্রায়শ দুটি কারণ থাকে। প্রথমত বেশি প্রস্তুতি চিন্তা করা হয় এবং দ্বিতীয়ত ফিজিক্যাল প্রশ্ন হয় যার জন্য তিনি যত্ন নেওয়া উচিত।
বৃদ্ধ বয়সে নিদ্রার প্রভাব
বৃদ্ধ বয়সে নিদ্রা সমস্যার সম্মুখীন হয় কারণ এই বয়সে শরীর এবং মস্তিষ্কে অনেক পরিবর্তন হলেও নিদ্রার পরিমাণ সর্বাধিক প্রয়োজনীয় হয়।
আরো পড়ুন: ঘুমের অভাবের প্রভাব এবং দ্রুত ঘুমিয়ে পড়ার ১২টি কার্যকরী ঘরোয়া উপায়
বৃদ্ধ ব্যক্তির নিদ্রার সমস্যার লক্ষণ হতে পারে সমস্ত রাত্রিতে আমেজ বা ঘুমান্ত হওয়া, দিনে দুটিতেই স্বাস্থ্যহানি ব্যপ্তি করা। বর্তমানে সমস্যাটি সমাধানের জন্য বিভিন্ন সমাধান উপস্থাপন করা হয়েছে, যা প্রভাবশীল হতে পারে।
নারীদের নিদ্রার প্রভাব
ঘুমের মধ্যে শরীর কাপে কেন এটি হতে পারে নারীদের জন্য আশঙ্কার্তদায়ক। কারণ নারীদের শরীরে পুরুষদের তুলনায় কম এনার্জি থাকে এবং ঘুমের মধ্যে তাদের অভাবগুলো পূরণ হয় না।
নিদ্রার সাধারণ মিথস ও সত্য
সমস্ত লোকরা কিন্তু সাবান্তমানে জানে না নিদ্রার মধ্যে কিভাবে তাদের শরীর সুস্থ থাকে। একটি স্বাস্থ্যবিষয় হলো নিদ্রা বা ঘুম। নিদ্রার গুরত্ব বোঝার পর ওই শব্দটির মূল অর্থ বুঝতে হলে নিদ্রা যে অবস্থা যায় ঠিক সেইটাই বোঝা সম্ভব। যখন আমরা নিদ্রায় আছি তখন আমাদের শরীরের পাঁচ প্রধান জরিবদস্তি যেন সম্পূর্ণভাবে প্রস্তুত হয়ে থাকে।
দিনের সমস্ত সময় শুয়ে থাকা দরকার নেই
দিনের কয়েকটি সময় নিখরচা ও অপ্রয়োজনীয় আকর্ষণ দিয়ে থাকে। নিদ্রার সময় ব্যবহারলোকের পরিমাণ এবং প্রয়োজনমত স্থান ভিন্ন হতে পারে। সর্বাধিক স্বাস্থ্যকর এবং সম্ভবত প্রয়োজনও যখন আমরা শক্তিশালী এবং পুনর্জাগরণশীল হয়ে থাকি। একজন প্রাপ্ত স্বাস্থ্যসেবা থাকলে সেখানে ঠিক জানা যায় কত সময় কিছু লাগবে আমাদের প্রতিদিনের নিদ্রা থেকে পূর্ববর্তী দিনের পরিমাণ নির্দেশ করার জন্য।
7 ঘণ্টা নিদ্রার কার্যকরী নয়
দেশ দেশান্তরে নিদ্রার সুষম সময়সূচী থাকে। কিছু দেশে সামান্য নিদ্রা স্বাস্থ্যের জন্য ভাল হতে পারে কিন্তু অনেক দেশে দৈর্ঘ্য এবং সময় উভয়ই গুরুত্বপূর্ণ।
আরো পড়ুন: গর্ভাবস্থায় কিভাবে ঘুমানো উচিত জেনে নিন
একজন বাড়িতে বসে বাড়ি কাজ করা স্বাস্থ্যকর হচ্ছে না। নিদ্রা একজন মানুষের স্বাস্থ্যরক্ষার সম্মানে পুরোপুরি পার্থক্য রয়েছে। সবচেয়ে প্রভাবশালী নিদ্রার জন্য একজনকে দৈর্ঘ্য মৌলিকভাবে 7 থেকে 8 ঘন্টা নিদ্রা লাগে।
নুস্খা ও বাবা মক্কার নিদ্রার উপকারিতা
তখন বিশ্ববিখ্যাত ডাইটিশিয়ান ও হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ মায়ান একটি সামর্থ্য জন্য দৈনন্দিন নিদ্রার বিষয়টি জিজ্ঞাসা করেন। সে জানতে চেয়েছেন যে মানুষ সঠিকভাবে নিদ্রা না পেলে কি লাভ পাওয়া যায়। নিদ্রার সঠিক মাত্রা আস্থমা এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমানোর সাথে সাথে শরীরকে নতুন শক্তির থেকেও সরবরাহ করে। এছাড়াও, নিদ্রার মাধ্যমে হায়পোথালামাসের পরিবর্তন আনে জারা নিদ্রা পেয়ে থাকেন তারা তাদের মনের স্বাস্থ্যেরও জন্য এর উপকারিতা পান।
ফলাফল ও উপায়
যখন আমরা ঘুমিয়ে পড়ি, তখন স্বাভাবিক ঘুমের প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে আমাদের শরীরের তাপমাত্রা কমে যায়। তাপমাত্রার এই হ্রাস অনিচ্ছাকৃত কাঁপুনি সৃষ্টি করে, পেশী সংকোচন সৃষ্টি করে যা তাপ সৃষ্টি করে। তাই ঘুমানোর সময় আমাদের শরীর কাঁপতে বা কাঁপতে থাকে।
নিদ্রা সম্পর্কে সাধারণ সমস্যা ও সমাধান
ভালো ঘুম পেতে এবং একটি স্বাস্থ্যসম্মত জীবন পদ্ধতি অনুসরণ করতে হলে ঘুম খুব গুরুত্বপূর্ণ। মানসিক এবং শারীরিক স্বাস্থ্য উন্নয়নে ভালো ঘুমের প্রয়োজন বেশি। যদিও সমস্যাসমূহ থাকলেও ঘুমের কাপ একটি সমাধান হতে পারে। নিদ্রাসম্পর্কিত সাধারণ সমস্যা এবং তার সমাধান নিচে আলোচনা করা হলো।
নিদ্রাবিষ্ময় বা নিদ্রাবিঘ্নের কারণ ও পার্থক্য
নিদ্রাবিষ্ময় বা নিদ্রাবিঘ্ন হলো যে সমস্যা যা একজন ব্যক্তি ঘুম কাটাতে সমস্যা হয়। এই সমস্যার কারণ সবার জন্য একই নয়। কেউ একটি উচ্চ স্তরের অবস্থার সাথে কষ্ট মুখে গভীর ঘুম পেতে না পারে, অন্যের জন্য ঘুমের মাত্রা কম হওয়ার কারণে এর অর্থহীন হয়ে যাওয়া সম্ভব। কিছু প্রধান কারণ হলো নির্দিষ্ট ঔষধ বা মাদকদ্রব্যের সেবন, নির্দিষ্ট রোগ বা সমস্যার কারণে চিন্তা আর মাথা খারাপ থাকলে ঘুম কম হতে পারে। নিদ্রার জন্য ব্যাপক সমস্যার কারণের কারণে মেডিটেশন এবং দয়ালু মৌলিক উপায় পরিবর্তে ওষুধ প্রয়োগ করা উচিত নয়।
নিদ্রাবিঘ্ন সম্পর্কিত কিছু প্রধান সমস্যা ও সমাধান
- তন্দ্রাচ্ছন্ন হয়ে যাওয়া। সঠিক মাত্রায় শক্তিশালী পরিচর্য করা উচিত।
- হিস্টেরিয়া বা বিপোলার সমস্যা যা ঘুম বিঘ্নিত করতে পারে। সুস্থ থাকার জন্য রোগীর সাথে একজন প্রফেশনাল সাহায্য নেওয়া উচিত।
- অবস্থান সমস্যা অথবা নিদ্রালেশ ছাড়া মেটাবলিক স্যান্ড্রোম।
- দোষ লেবেল এবং অপরিস্কার পরিবেশ বা অবস্থান, ঘুমের মাত্রা এবং ঘুমের সময়ে খাবার খাওয়া উচিত।
স্বাস্থ্যকর ঘুম সম্পর্কিত এই সমস্যাগুলি এক ব্যক্তিত্ব-বিশিষ্ট প্রক্রিয়া মাধ্যমে সমাধানযোগ্য হয়। শারীরিক স্বাস্থ্য সম্পর্কিত প্রশ্ন থাকলে ডাক্তার সাহায্য নেওয়া উচিত। এক্কেবারে মেডিটেশন অথবা সাধারণ ব্যয়াম একজন ভাল ঘুম পেতে সাহায্য করে এবং দায়িত্ব সম্পন্ন উপকারী জীবন স্বাস্থ্য বজায় রেখা সম্ভব।
ফ্লাইট লং জার্নি এবং নাইট শিফটের জন্য নিদ্রার প্রারম্ভ
সঠিক বিশ্রামের সাথে একটি ফ্লাইট বা নাইট শিফট শুরু করা কর্মক্ষমতার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, তবুও কাঁপুনি একজনকে ভালোভাবে ঘুমানো থেকে বিরত রাখতে পারে। ঘুমের সময় শরীর কেন অনিচ্ছাকৃতভাবে কাঁপতে থাকে এবং এর বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য কী করা যেতে পারে তা আবিষ্কার করুন।
ফ্লাইট লং জার্নির ক্ষেত্রে নিদ্রার প্রভাব এবং বিষয়গুলি যা মনে রাখতে হবে
- ফ্লাইট লঙ্গ জার্নির পরে যদি সবাই ঘুমতে না পারে তবে এর ফলে হতে পারে নিরাপদতা সমস্যা।
- ফ্লাইটে সবচেয়ে সুবিধাজনক স্থান পাওয়া যায় না। তাই সাধারণত খাদ্য এবং পানীয় পাওয়া যায় না তাই ঘুমের সময় দৃঢ়ভাবে আড়াল হলে ভরে পানি খেলে হতে পারে।
- কিছু লোকের জন্য হয়তো নজর আকর্ষণ প্রতিষ্ঠা করতে মাঝে মাঝে সিট বদলিও করে দেয়া হয়। তবে, সেখানে সমস্যা হয় ঘুম আগাম করতে সময় নষ্ট হয় যা বাস্তবতার দিক থেকে গোপন নয়।
নাইট শিফটে কর্মকর্তাদের জন্য নিদ্রার প্রভাব এবং পরিষ্কার টিপস ও উপায়
- রুমে নিঃশব্দভাবে নেওয়া হয়। কোন ধরনের অস্থিরতার সম্মুখীনে হতে চাইলে পৌঁছানো উচিত।
- ঘুমাতে জানতে হলে গরম হিসেবে মুহুর্তের আগে খাবার খেয়ে ফেলা যায়। জুতা, চুল, দুশ্চরিত্রদের থেকে বিরত থাকা উচিত।
- সাবান বা বাথরুমের নেশা জনিত দুর্গন্ধ দূর করো। কর্মকর্তারা মাস্ক ব্যবহার করতে পারে যা তাদের স্বাস্থ্য সম্পর্কে সচেতন রাখবে।
কর্মক্ষেত্রে নিদ্রার ভূমিকা এবং প্রভাব
ঘুম শরীরের জন্য প্রায় উপকারী। সম্পূর্ণ ঘুম নয় কিন্তু দর্শনীয় খাবার খেয়ে বা সামাজিক মাধ্যম ব্যবহার করে ঘুমাতে হয় কয়েকটি জনপ্রিয় পদ্ধতি। তবে, কাজে ঘুম না আনতে পারে এমন কিছু পেদা হয় যা ঘুমকে বিরত করে রেখে চলে। কর্মক্ষেত্রে ঘুম একটি খুব গুরুত্বপূর্ন বিষয় এবং অনেকে মনে করে যে ঘুমটি প্রধানতঃ বাধাই দেয়।
অফিস এবং কর্মক্ষেত্রে নিদ্রার ভূমিকা
একটি প্রাথমিক কারণ হতে পারে আপনার কর্মক্ষেত্রে নিদ্রার ভূমিকার জন্য উপস্থিত একটি দূষণ। একটি কর্মক্ষেত্রে একটি বিশাল সংখ্যক মানুষ একসাথে কাজ করে এবং মেশিন, জন্তু এবং পরিবেশ সহ অনেকগুলি উপাদান রয়েছে যা নিদ্রা প্রভাবিত করতে পারে। যে কোনও নাগরিক জ্যামিতি বা মোবাইল ফোনে করতে পারেন। একটি জ্ঞান কর্মী উদাহরণ হতে পারে, যার দায়িত্ব হল ফাইল বা তথ্য ব্যবস্থাপনার জন্য সরবরাহ করা একটি সফ্টওয়্যার উন্নয়নের। সংযুক্তিস্বরূপ যেখানে আপনি কাজ করেন তার ক্ষেত্রে পরিবেশ বিলম্ব করে তথ্য আবর্জনা করতে পারে।
নিদ্রার অবস্থানের কারণ অফিসে প্রতিদিনের কাজে কেন দ্বেষ্য হয়
পুরো দিনে বসে আছেন অফিসে এবং সেখানে কাজ করছেন। হাজার নামই কারণ আছে যা নিদ্রার উপর প্রভাব ফেলতে পারে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কারণ হল ডেস্কের সামনে আপনার নির্দ্বিধায় কলকাতার চতুর্থ উচ্চ ন্যায়ালয়ে উপস্থিত সাংবাদিকের কাছে থাকা এখনও সম্পন্ন হওয়া টু-ডু লিস্ট।
আরো পড়ুন: কোন পাশে কাত হয়ে ঘুমাবেন? পাশ পরিবর্তন করবেন কীভাবে?
পার্কিং এবং রাজস্ব হিসাব রিপোর্ট সহ সবকিছু ব্যবস্থাপনা করার জন্য উপাদান একটি খামি হতে পারে। এছাড়াও মানসিক চাপ শ্রমিকদের কাজে অনেক প্রকারের পরিবেশের সাথে কাজ করছে।
খাবার ও পানীয় নিয়ে দেখভাল করার প্রভাব
গর্ত স্বস্তি এবং নিদ্রা চাইলে নিশ্চিত করতে হবে মধ্যমবর্তী পাকা খাবার খাওয়া। কফি এবং ডাবল এক্সপ্রেস অনেকটা ক্ষেত্রে কাজকর। উপস্থিত একটি ক্যাফেটেরিয়া থাকলে অবশ্যই একটি দ্রুত অলার্ট আপনাকে নিদ্রা আগে উপস্থাপন করতে পারে। স্বস্তির জন্য অল্প একটি টিপস হল আপনার ৮ গ্লাস পানিতে পর্যবেক্ষক অথবা শ্রমিকের উপর ব্যবহার করা যাবে।
শরীরের জ্ঞান এবং নিদ্রার উপকারিতা
গভীর নিদ্রা শরীরের স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। নিদ্রার মধ্যে শরীর কেনা করে লিভারের অধিক্ষেপের কারণে শরীরের তাপমাত্রা কমে যায়, যা সম্পূর্ণ রিফ্রেশ করে।
শরীরের জ্ঞান ও দক্ষতা বৃদ্ধি করার পর্যায়ে নিদ্রার প্রভাব
ঘুমের সময় আমাদের শরীরের তাপমাত্রা কমে যায় এবং মাংসপেশিতে রক্ত চলাচল কমে যায়। এই কারণেই মাঝে মাঝে ঘুমের মধ্যে আমরা কাঁপতে থাকি বা হঠাৎ ঝাঁকুনি অনুভব করি। এটি বিশ্রামের সময় তাপমাত্রা এবং নড়াচড়া নিয়ন্ত্রণের শরীরের প্রাকৃতিক উপায়।
FAQ
ঘুমের মাঝে শরীর ঝাঁকুনি দেয় কেন?
ঘুমের মাঝে শরীর ঝাঁকুনি ত্বকের নিচের রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণ করে। সঙ্ক্রান্ত অনেক প্রকার সমস্যা থাকতে পারে, যা নিয়মিত ঘুমাতে না থাকলে হতে পারে।
ঘুমাতে গেলে শরীর কাঁপে কেন?
ঘুমাতে গেলে শরীর কাঁপে কারণ হচ্ছে আমাদের শরীরের প্রাকৃতিক পদক্ষেপ। এটি থাকা উচিত এবং সময়ের জন্য আমাদের এটি দরকার হয়ে থাকে যেন শরীরটি ঠিকমতো কাজ করতে পারে।
মানুষ কি কুঁকড়ে ঘুমায়?
না, মানুষ কুমিরের মতো ঘুমাতে পারে না। যদিও কুমিরগুলি তাদের চোখ বন্ধ করে ঘুমিয়ে আছে বলে মনে হতে পারে, তারা আসলে তাদের চারপাশ সম্পর্কে সর্বদা সতর্ক এবং সচেতন থাকে। এর কারণ হল তাদের একটি বিশেষ ঝিল্লি রয়েছে যা তাদের চোখকে ঢেকে রাখে এবং তাদের চোখ বন্ধ থাকলেও তাদের দেখতে দেয়, কিন্তু মানুষের এই অভিযোজন নেই।
মানুষ রাতে ঘুমায় কেন?
মানুষ রাতে ঘুমায় তাদের শরীর ও মনকে বিশ্রাম দিতে। ঘুমের সময়, মস্তিষ্ক স্মৃতিকে একীভূত করে, টিস্যু মেরামত করে এবং হরমোন নিঃসরণ করে। ঘুমের অভাব স্বাস্থ্য সমস্যা, মেজাজ পরিবর্তন এবং উত্পাদনশীলতা হ্রাস করতে পারে। অতএব, রাতে পর্যাপ্ত ঘুম একটি স্বাস্থ্যকর জীবনধারার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
ঘুমের সময় শরীরের কম্পনের কারণ কী
ঘুমের সময় শরীরের কম্পন সাধারণত ঘুমের পর্যায়ে পরিবর্তনের কারণে ঘটে। যখন আমরা আরইএম পর্যায়ে প্রবেশ করি, তখন মস্তিষ্ক পেশীগুলোকে নাড়াচাড়া করার সংকেত দিতে পারে, যার ফলে শরীর কাঁপতে পারে।
ঘুমের সময় শরীরের কম্পন অনুভব করা কি স্বাভাবিক?
হ্যাঁ, প্রত্যেকেরই ঘুমের সময় শরীরে কাঁপুনি অনুভব করা স্বাভাবিক। কম্পনগুলি সাধারণত নিরীহ এবং চিকিত্সার প্রয়োজন হয় না যদি না তারা আপনার ঘুমে হস্তক্ষেপ করে।
দুশ্চিন্তা কি ঘুমের সময় শরীরে কম্পনের কারণ হতে পারে?
উদ্বেগ ঘুমের সময় সহ শরীরের কম্পনের কারণ হতে পারে। REM ঘুমের সময়, উদ্বেগ-প্ররোচিত পেশী টান এবং কামড়ানো সাধারণ। দুশ্চিন্তা কমিয়ে ঘুমের সময় শরীরের কম্পন কমানো যায়।
লেখকের মন্তব্য
এটা স্পষ্ট যে ঘুম আমাদের সামগ্রিক সুস্থতা এবং স্বাস্থ্যের একটি অপরিহার্য অংশ। যাইহোক, আমরা প্রায়শই এটিকে মঞ্জুর করে নিই এবং আমাদের দৈনন্দিন জীবনে এর প্রভাবকে চিনতে ব্যর্থ হই। ঘুমের অভাবের জন্য শরীরের স্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া শারীরিক কম্পনের কারণ হতে পারে, যা এর গুরুত্বের একটি স্পষ্ট ইঙ্গিত।
আমরা পর্যাপ্ত ঘুম পাচ্ছি তা নিশ্চিত করা একটি শীর্ষ অগ্রাধিকার হওয়া উচিত, কারণ এটি আমাদের জ্ঞানীয় ক্ষমতা, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এবং মানসিক স্থিতিশীলতা উন্নত করে, যা আমাদের রোগের প্রতি কম সংবেদনশীল করে তোলে। ঘুমের গুরুত্ব বোঝা একটি স্বাস্থ্যকর এবং আরও পরিপূর্ণ জীবন পরিচালনার দিকে প্রথম পদক্ষেপ।.