গরুর গায়ে গুটি গুটি রোগের চিকিৎসা

লাম্পি স্কিন ডিজিজ ভ্যাকসিন দাম গরুর এরোগ নিয়ে কৃষক ও খামারিরা চিন্তিত হয়ে পড়েছেন। ক্ষতিগ্রস্ত গরুর মালিকদের অভিযোগ, তাদের দু:সময়ে মাঠ পর্যায়ে প্রাণী সম্পদ অফিসের কাউকে পাচ্ছেন না তারা। লাম্পি স্কিন ডিজিজ ভ্যাকসিন এর নাম

লাম্পি স্কিন ডিজিজ ভ্যাকসিন দাম

পল্লী পশু চিকিৎসকের শরণাপন্ন হয়ে ভুল চিকিৎসা ও অর্থ অপচয়ের শিকার হলেও মিলছে না কোনো সমাধান। এ রোগে আক্রান্ত গরুর শরীরে জ্বর উঠে যায়। তারপর শরীরের কয়েক জায়গায় গুটি উঠতে শুরু করে। অল্পদিনের মধ্যে সারা শরীরেই গুটি ছড়িয়ে পড়ে।

গরুর গায়ে গুটি গুটি রোগের চিকিৎসা

দেশের উত্তরাঞ্চলের বিভিন্ন স্থানে গরুর ভাইরাসজনিত রোগ লাম্পি স্কিন ডিজিজের (এলএসডি) প্রাদুর্ভাব দেখা দেয়ায় খামারিরা আতঙ্কের মধ্যে আছেন। বিশেষ করে আসন্ন ঈদুল আজহা উপলক্ষে যারা ষাঁড় গরু লালন-পালন করছেন তাদের দুশ্চিন্তাটা একটু বেশি। কারণ কোরবানির গরু ঘা বা যেকোনো দাগ থাকলে তা চালানো কঠিন।

খামারিরা জানান, সামনে সময় আছে আর মাত্র ৪০ দিন। এখন কোনো গরু লাম্পি রোগে আক্রান্ত হলে সেটা কোরবানির বাজারে নেয়া সম্ভব হবে না। তবে পশুচিকিৎসকরা বলছেন, লাম্পি স্কিন ডিজিজ নিয়ে বেশি আতঙ্ক হওয়ার কারণ নেই। এ রোগের টিকা এসেছে, এটা নিরাময়যোগ্য রোগ। চিকিৎসা করলে এবং একটু যত্ন নিলেই এ রোগ ভালো হয়ে যায়।

আরো পড়ুন: কোরবানী ঈদে গরুর মাংস কতটুকু খাবেন-কিভাবে খাবেন

কথা হয় শেরপুর জেলার ডেইরি ও গরু মোটাতাজাকরণ খামারি তৌহিদুর রহমান পাপ্পুর সঙ্গে। তিনি খুব আতঙ্কের মধ্যে আছেন। তার খামারে ছোটবড়, গাভী-ষাঁড় মিলিয়ে প্রায় ৩০০ গরু আছে। বিশেষ করে কোরবানিকে সামনে রেখে যেসব পশু তৈরি করা হয়েছে তাদের নিয়ে তিনি খুব দুশ্চিন্তায় আছেন।

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি জাগো নিউজকে বলেন, আমার ফার্মে এ পর্যন্ত ১০টা গরু আক্রান্ত হয়েছে। প্রতিদিন দু-একটি করে যোগ হচ্ছে। কোরবানিযোগ্য পাঁচটি গরুর শরীরে ঘা হয়ে গিয়েছিল। 

প্রতিদিন ড্রেসিং করে ওষুধ দিয়ে ভালো করেছি। এখন যদি নতুন করে কোরবানির কোনো গরু আক্রান্ত হয় তাহলে সেটা আর বাজারে তোলা সম্ভব হবে না। কারণ ঘা সারতে অনেক দিন সময় লাগে।

তিনি বলেন, ইতোমধ্যে ছোট দুটি বাছুরও আক্রান্ত হয়েছে। প্রাণিসম্পদ অফিসে গিয়েছিলাম। এ রোগের জন্য কোনো ভ্যাকসিন নেই। তবে আমি নিজে এবং ব্যক্তিগত চিকিৎসক দিয়ে চিকিৎসা করছি।

প্রাণিসম্পদ অফিস থেকে ঠিকমতো সহযোগিতা পাওয়া যায় না। এ কারণে বাইরের চিকিৎসক এবং দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতায় নিজে যা জানি সে অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে চিকিৎসা করছি। পাঁচটি ইতোমধ্যে ভালো করেছি আর পাঁচটিও ভালো হওয়ার পথে।

পশুচিকিৎসকরা বলছেন, মশা ও মাছির মাধ্যমে ভাইরাসজনিত লাম্পি স্কিন ডিজিজ আক্রান্ত গরুর শরীর প্রথমে ফুলে গুটি-গুটি হয়। কয়েকদিন পর গুটিগুলো ফেটে রস ঝরতে থাকে। ফলে ফেটে যাওয়া স্থানেই ক্ষত সৃষ্টি হয়ে গরুর শরীরে প্রচণ্ড জ্বর হয় এবং গরুর খাবারের রুচি কমে যায়। এ ধরনের অসুখে গরু মারাও যাচ্ছে।

লাম্পি স্কিন রোগের ঔষধ

লাম্পি স্কিন ডিজিজ (এলএসডি) গরুর একটি সংক্রামক ভাইরাল রোগ। এটি নোডুলার ভাইরাসের কারণে হয়, যা পক্সভাইরিডি পরিবারের অন্তর্গত। এলএসডি গরুর জন্য অত্যন্ত সংক্রামক এবং দুধ উৎপাদন, 

অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি ওষুধ, যেমন আইবুপ্রোফেন বা ফ্লুনিক্সিন, গরুর ত্বকে প্রদাহ এবং ব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে। অ্যান্টিবায়োটিক, যেমন পেনিসিলিন বা টেট্রাসাইক্লিন, গৌণ সংক্রমণ প্রতিরোধ করতে ব্যবহার করা যেতে পারে।

অ্যান্টিভাইরাল ওষুধ, যেমন গ্যানসিক্লোভির বা ফ্যামসিক্লোভির, ভাইরাসের প্রতিলিপি তৈরি করার ক্ষমতাকে বাধা দিতে ব্যবহার করা যেতে পারে। তরল এবং ইলেক্ট্রোলাইট গরুর ডিহাইড্রেশন প্রতিরোধ করতে সাহায্য করতে পারে। সহায়ক যত্ন, যেমন একটি পরিষ্কার, শুষ্ক জায়গা প্রদান করা এবং গরুর নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করা, গুরুত্বপূর্ণ।

আরো পড়ুন: প্রতিদিন দুধ খেলে কি হয়? দুধের উপকারিতা ও অপকারিতা

এলএসডি প্রতিরোধের সর্বোত্তম উপায় হল টিকা দেওয়া। একটি টিকা বিকশিত হয়েছে এবং এটি নির্দিষ্ট দেশগুলিতে পাওয়া যায়। টিকাটি গরুর 90% পর্যন্ত কার্যকর বলে প্রমাণিত হয়েছে।

এলএসডি একটি গুরুতর রোগ যা গরুর জন্য উল্লেখযোগ্য অর্থনৈতিক ক্ষতি করতে পারে। কোনো নির্দিষ্ট চিকিৎসা নেই, তবে চিকিৎসা লক্ষণগুলিকে উপশম করতে এবং জটিলতা প্রতিরোধ করতে সহায়তা করতে পারে। এলএসডি প্রতিরোধের সর্বোত্তম উপায় হল টিকা দেওয়া।

লাম্পি স্কিন ডিজিজ ভ্যাকসিন দাম

বিশেষ প্রতিবেদক:আমাদের দেশের বর্তমান সময়ে জলবায়ুগত পরিবর্তনের কারণে নিত্যনতুন রোগ আবির্ভূত হচ্ছে। এসব রোগের কারণে পোল্ট্রি ও ডেইরীর নানা রোগের মোকাবেলা করতে প্রয়োজন কঠোর বায়ো-সিকিউরিটি ব্যবস্থাপনা। 

এর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে সঠিক ও কার্যকর ভ্যাকসিন প্রদান। সামনে কোরবানীর মৌসুম ; দেশব‍্যাপী গরুতে লাম্পি স্কিন রোগের প্রাদুর্ভাবের কারনে খামারীরা  আতঙ্কগ্রস্থ। এ মৌসুমে লাম্পি স্কিন ডিজিজ দেশের গবাদিপ্রানি তথা গরু ও মহিষের ফার্মে দেখা দেওয়ার পূর্বেই এ রোগ প্রতিরোধে কার্যকর ভ্যাকসিন প্রদানের কথা বলছেন ডেইরী কনসালট্যান্টরা। 

এ লক্ষে ডেয়রি খামারীদের নিকট ব্যাপক জনপ্রিয় বিশ্বখ্যাত Intervet/MSD Animal Health-এর Lumpyvax vaccine ব্যবহার করার পরামর্শ দিচ্ছেন ডেইরী বিশেষজ্ঞরা।

এ প্রসঙ্গে বেঙ্গল ওভারসিজ লিমিটেড-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক জনাব একেএম আলমগীর এগ্রিলাইফকে বলেন, লাম্পি স্কিন ডিজিজ একটি ভাইরাস জনিত রোগ এ রোগের কোন চিকিৎসা নেই কাজেই প্রতিরোধ ই একমাত্র ভরসা। 

আর দেশের বৃহত্তর ডেইরি খামারীদের কথা বিবেচনা করে বেঙ্গল ওভারসিজ লিমিটেড বিশ্বখ্যাত ভ্যাক্সিন উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান এমএসডি/ইন্টারভেট Lumpyvax ভ্যাক্সিন সফলভাবে বাজারজাত করছে। Lumpyvax ভ্যাকসিনটি সারা বিশ্বব্যাপী লাম্পি স্কিন ডিজিজ প্রতিরোধে কার্যকর বলে প্রমাণিত বলে যোগ করে তিনি।

আরো পড়ুন: দুধ খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা নিয়ে বিস্তারিত জানুন

জনাব আলমগীর বলেন, সামনে কোরবানির মৌসুম এমনিতেই আমাদের খামারিরা তাদের উৎপাদিত পণ্যের ন্যায্য মূল্য পান না এর মধ্যে হঠাৎ এ রোগ দেখা দিলে চিকিৎসার জন্য বাড়তি টাকা গুনতে হবে। অন্যদিকে উৎপাদনশীলতাও কমে যাবে ফলে খামারিরা লোকসানের সম্মুখীন হবেন। 

বর্তমানে উচ্চ মূল্যের খাবার খরচে খামারকে লাভজনক করতে হলে খামারীদেরকে রোগ প্রতিরোধের দিকটি গুরুত্ব সহকারে বিচেনার কথা বলেন জনাব আলমগীর।

বেঙ্গল ওভারসিজ লিমিটেড (Intervet/MSD Animal Health এর ডিসট্রিবিউটর)-এর Marketing Manager ডা: মো: ছাদেকুর রহমান বলেন, লাম্পি স্কিন ডিজিজটি ঢাকা, গাজীপুর, টাঙ্গাইল, ময়মনসিংহ, সিরাজগঞ্জ, পাবনা,  রংপুর, কুড়িগ্রাম, গাইবান্ধা, দিনাজপুরসহ সমগ্র উত্তরবঙ্গ, বৃহত্তর চট্টগ্রাম, কুমিল্লা নোয়াখালী, সিলেট, বরিশাল, খুলনা, যশোহর, কুষ্টিয়া অঞ্চলে 

গবাদিপ্রানি তথা গরু ও মহিষের দেহে এই রোগটি ছড়িয়ে পড়ছে বলে উল্লেখ করেন। এই রোগে আক্রান্ত হলে গবাদিপশু আর কোরবানি দেওয়ার মতো অবস্থায় থাকে না। সামনে কোরবানীর মৌসুম কাজেই এখন থেকেই এ রোগ প্রতিরোধে কার্যকর ব‍্যবস্থা গ্রহন না 

করলে খামারীদের লোকসান হওয়ার সমূহ সম্ভাবনা থেকে যাবে। একই সাথে লাম্পি স্কিন ডিজিজ চামড়ার গুনগত মান নষ্ট হওয়ায় তা বাজারমূল্য হারায় এবং দুধের উৎপাদন আশংকজনকভাবে কমে যায়।

ডা: ছাদেক আরো বলেন, একদল দক্ষ ভেটেরিনারি টিম নিয়ে প্রান্তিক পর্যায়ে পোল্ট্রি ও ডেইরি খামারীদের সেবা দিয়ে যাচ্ছেন তারা। বর্তমানে দেশের ডেইরি সেক্টরটি উদীয়মান হলেও নানা চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে হচ্ছে খামারিদের। অতিরিক্ত খাদ্য মূল্য ও নিত্যনতুন রোগ বালাই এর মধ্যে অন্যতম। সেজন্যই ডেইরি খামারিদের রোগ প্রতিরোধে এবং ব্যবস্থাপনায় সজাগ থেকে উৎপাদন ব্যয় কমাতে হবে বলেন তিনি।

লাম্পি স্কিন ডিজিজের কারিগরি সহায়তায় আশার আলো হয়ে ভুমিকা পালন করছে বেঙ্গল ওভারসিজ লিমিটেড। আতঙ্কিত না হয়ে লাম্পি স্কিন ডিজিজে কী করনীয় এবং এর প্রতিরোধে কি কি পদক্ষেপ গ্রহন করতে হবে তার সার্বিক সমাধান নিয়ে সহযোগিতা করছে বেঙ্গল ওভারসিজ লিমিটেড।

এখানে উল্লেখ্য মৎস‍্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রনালয় এবং প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর ও কোরবানি ঈদকে সামনে রেখে সারা দেশে গরুর এই লাম্পি স্কিন ডিজিজ প্রতিরোধে ভ‍্যাকসিনেশন কার্যক্রমকে অগ্রাধিকার দিচ্ছে।

গরুর লাম্পি স্কিন রোগের ভ্যাকসিন

দেশে শিগগিরই গবাদিপশুর লাম্পি স্কিন ডিজিজ (এলএসডি) এর টিকা উৎপাদন শুরু হবে বলে জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম।

বুধবার বিকেলে সচিবালয়ে বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বিএলআরআই) পরিচালনা বোর্ডের ৪৬তম সভায় তিনি জানান, বিএলআরআই সম্প্রতি এ রোগের ভ্যাকসিন সিড উদ্ভাবন করেছে। মাঠ পর্যায়ের পরীক্ষা নিরীক্ষাও শেষ পর্যায়ে রয়েছে।

”শিগগিরই এ ভ্যাকসিন সিড প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের কাছে হস্তান্তর করা হবে। প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের আওতাধীন প্রাণিসম্পদ গবেষণা প্রতিষ্ঠান এই সিডের মাধ্যমে লাম্পি স্কিন ডিজিজের বহুসংখ্যক টিকা উৎপাদনে সক্ষম হবে। এ টিকা প্রয়োগের মাধ্যমে সহজেই লাম্পি স্কিন ডিজিজ নিয়ন্ত্রণ করা যাবে।”

আরো পড়ুন: বাচ্চাদের দুধের প্যাকেট কোনটা ভালো জানা আছে কি

আমদানি করা পশুর মাধ্যমে প্রায় এক দশক আগে দেশে প্রথম লাম্পি স্কিন ডিজিজ শনাক্ত হয়; তবে গত পাঁচ বছরে এর প্রাদুর্ভাব বেড়েছে বলে জানাচ্ছেন প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা।

এ রোগে আক্রান্ত গরুর শরীর প্রথমে গরম হয়ে জ্বর উঠে যায়। তারপর শরীরের কয়েক জায়গায় ছোট ছোট গুটি উঠতে শুরু করে যা একপর্যায়ে ধীরে ধীরে সারা শরীরেই ছড়িয়ে পড়ে।

মাথা, ঘাড় ও পায়ে গুটি বেশি দেখা দেয়। এ সময় গরুর মুখ দিয়ে লালা পড়া শুরু হয় এবং গরুর খাবারে অনীহা দেখা দেয়, গরু দুর্বল হয়ে পড়ে। তবে এ রোগে মানুষের আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা নেই। লাম্পি স্কিন রোগে আক্রান্ত পশুর মধ্যে ২০ শতাংশ মারা যায়; বাকি ৮০ শতাংশ ভালো হয়ে গেলেও নানা জটিলতা থেকে যায়। 

রোগটির নির্দিষ্ট কোনো ভ্যাকসিন বা চিকিৎসা না থাকায় গরুকে মূলত জলবসন্তের টিকাই দেওয়া হত এতদিন। সুস্থ গরুকে এ রোগ থেকে বাঁচাতে খামার পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখার বিষয়ে খামারিদের পরামর্শ দিতেনন চিকিৎসকরা।

বিএলআরআই পরিচালনা বোর্ডের চেয়ারম্যানের দায়িত্বে থাকা শ ম রেজাউল করিম বলেন, “লাম্পি স্কিন ডিজিজ নিয়ন্ত্রণে সরকার আন্তরিকভাবে কাজ করছে। দেশের যেখানেই গবাদি পশুর লাম্পি স্কিন ডিজিজ দেখা যাবে, সেখানে তাৎক্ষণিকভাবে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।”

লাম্পি স্কিন ডিজিজ ভ্যাকসিন এর নাম

বাজারে বেশ কয়েকটি লাম্পি স্কিন ডিজিজ (এলএসডি) ভ্যাকসিন রয়েছে। এলএসডি ভ্যাকসিনের কিছু সাধারণ নাম হল

Neethavac-LSD এটি ভারতের আইসিএআর-ইনস্টিটিউট অফ অ্যানিমাল হেলথ (আইএএইচ) দ্বারা বিকশিত একটি ভ্যাকসিন। এটি একটি টিস্যু কালচার ভ্যাকসিন যা গরুর জন্য নিরাপদ এবং কার্যকর বলে প্রমাণিত হয়েছে।

LSDelVAC এটি ভারতের হায়দ্রাবাদের ভেটেরিনারি বায়োলজিক্যালস প্রোডাক্টস ইনস্টিটিউট (আইভিবিপি) দ্বারা বিকশিত একটি ভ্যাকসিন। এটি একটি অ্যাটেনুয়েটেড লাইভ ভ্যাকসিন যা গরুর জন্য নিরাপদ এবং কার্যকর বলে প্রমাণিত হয়েছে।

GTP-LSD এটি রাশিয়ার ফেডারেল সেন্টার ফর অ্যানিমেল হেলথ (FGBI ARRIAH) দ্বারা বিকশিত একটি ভ্যাকসিন। এটি একটি টিস্যু কালচার ভ্যাকসিন যা গরুর জন্য নিরাপদ এবং কার্যকর বলে প্রমাণিত হয়েছে।

Avipox LS এটি তুরস্কের AVIPOX এর একটি ভ্যাকসিন। এটি একটি টিস্যু কালচার ভ্যাকসিন যা গরুর জন্য নিরাপদ এবং কার্যকর বলে প্রমাণিত হয়েছে।

এলএসডি ভ্যাকসিন নির্বাচন করার সময়, আপনার স্থানীয় পশুচিকিত্সকের সাথে পরামর্শ করা গুরুত্বপূর্ণ। তারা আপনাকে আপনার এলাকার জন্য কোন ভ্যাকসিনটি সবচেয়ে উপযুক্ত তা নির্ধারণ করতে সহায়তা করতে পারে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন