পাসপোর্ট কপি কিভাবে অনলাইনে পেতে পারি
পাসপোর্ট হয়েছে কিনা চেক 4122 000075823 পাসপোর্ট বাংলাদেশের সকল নাগরিকদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। তার কারন পাসপোর্ট একজন ব্যক্তির পরিচয় বহন করে। কোন দেশ ভ্রমণের জন্য পাসপোর্ট অত্যান্ত গুরুত্ব বহন করে। পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে বিএমইটি চেক
পাসপোর্ট কপি কিভাবে অনলাইনে পেতে পারি ePassport Check Online BD.পাসপোর্ট চেক কিভাবে করবেন অনলাইনে, আপনি যদি নতুন ই-পাসপোর্ট করে থাকেন তাহলে পাসপোর্ট অফিসে জমা দেওয়ার পর পাসপোর্ট চেক করার অবশ্যই প্রয়োজন হয়।
পাসপোর্ট কপি কিভাবে অনলাইনে পেতে পারি
প্রকৃতপক্ষে, পাসপোর্ট কপি অনলাইনে পাওয়ার কোন সুযোগ নেই। তবে আপনি যদি BMET Registration করে থাকেন, BMET Database থেকে পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে বিএমইটি কার্ডের অনলাইন প্রিন্ট কপি নিতে পারবেন। এছাড়া, আপনার পাসপোর্ট নম্বর ও জাতীয় পরিচয়পত্র বা জন্ম নিবন্ধনের তথ্য দিয়ে পাসপোর্ট অফিস থেকে পাসপোর্ট তথ্যের অনলাইন কপি সংগ্রহ করতে পারেন।
আপনি হয়তো আপনার পাসপোর্ট হারিয়ে ফেলেছেন এবং আপনার নিকট পাসপোর্টের কোন ফটোকপি নেই। তাই হয়তো অনলাইনে পাসপোর্ট কপি কিভাবে পাবেন তা খুজছেন। অথবা এটা ছাড়া অন্য কোন কারণ থাকতে পারে।
আরো পড়ুন: পাসপোর্ট মেডিকেল রিপোর্ট চেক অনলাইন বাংলাদেশ
পাসপোর্ট হারালে অবশ্য দ্রুততম সময়ের মধ্যে নিকটস্থ থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করবেন। আসুন এখন জানি আপনি কিভাবে পাসপোর্টের তথ্য অনলাইনে খুঁজে বের করবেন এবং কি কি লাগবে।
তথ্যের নিরাপত্তার কারণে অনলাইনে পাসপোর্ট কপি ডাউনলোড বা তথ্য পাওয়ার কোন সুযোগ নাই। তবে পাসপোর্ট অফিস থেকে NID অথবা Passport Number দিয়ে পাসপোর্টের তথ্যের একটি অনলাইন কপি সংগ্রহ করতে পারেন। এছাড়া Ami Probashi Registration করে থাকলে আমি প্রবাসী অ্যাপে লগইন করেও পাসপোর্টের তথ্য ডাউনলোড করতে পারবেন।
তথ্যের নিরাপত্তার কারণে এভাবে খোলামেলা কারো পাসপোর্টের তথ্য অনলাইনে বের করার সুযোগ রাখা হয়নি। তারপরও যদি Ami Probashi অথবা BMET Registration সম্পন্ন করে থাকেন, আপনি পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে পাসপোর্টের তথ্য যাচাই করতে পারবেন।
পাসপোর্ট পিডিএফ ডাউনলোড
ই-পাসপোর্টের পিডিএফ ফর্ম টি ই-পাসপোর্টের অফলাইন ফর্ম। অনেকে ইন্টারনেটে ই-পাসপোর্টের পিডিএফ ফর্ম খুজছেন। E-passport pdf form download link আজকে আপনাদের সাথে আমি শেয়ার করছি।
এই E-passport pdf form টি কম্পিউটারে বসে ফিলাপ করতে হবে৷ এর নিচে আপনি দেখতে পাবেন একটি বারকোড। এই barcode টি পরিবর্তন হতে থাকে যখন আপনি ফর্মে টাইপ করবেন৷ আপনি ফর্ম পুরণ করতে করতেই দেখবেন বারকোড টি পরিবর্তিত হচ্ছে।
গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পিডিএফ ফর্মটি প্রথমে কম্পিউটারে ডাউনলোড করতে হবে (নিচের নীল রঙ্গের passport pdf file লিংকে পাবেন)
আরো পড়ুন: অনলাইনে পাসপোর্ট আবেদন এর নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন
সমস্ত প্রয়োজনীয় ফাংশন সমর্থন করতে “Adobe Acrobat Reader” টুলটি খুলুন এবং পূরণ করুন।
Adobe.com এ Adobe Acrobat Reader বিনামূল্যে ডাউনলোড করার জন্য এই লিংকে যানঃ https://acrobat.adobe.com/us/en/acrobat/pdf-reader.html
পুরো ফর্ম টা পূরণ হয়ে গেলে Save করবেন। Ctrl + S চাপলেই ফাইল সেইভ হয়ে যাবে। এরপর প্রিন্ট দিয়ে অন্য কাজ করবেন৷
পাসপোর্ট অনুসন্ধান
পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে পাসপোর্ট চেক করতে চান? কিন্তু, সঠিক ও কার্যকরী কোনো পদ্ধতি খুঁজে পাচ্ছেন না? এনআইডি চেক ওয়েবসাইটের আজকের এই পোস্টে আপনাদের সাথে পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে পাসপোর্ট এর তথ্য বের করার নিয়ম নিয়ে আলোচনা করবো।
আপনার পাসপোর্ট হারিয়ে গেলে কিংবা অন্য কারও পাসপোর্ট এর তথ্য বের করতে চাইলে, পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ুন। এতে করে, শুধু পাসপোর্ট নাম্বার এবং জন্ম তারিখ দিয়ে পাসপোর্ট এর তথ্য যাচাই করতে পারবেন।
পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে পাসপোর্ট চেক করার জন্য passport.gov.bd ওয়েবসাইট ভিজিট করুন। এরপর, মেনু থেকে Application Status বাটনে ক্লিক করুন। অতঃপর, Enrolment ID ও Date of Birth লিখে ক্যাপচা কোড পূরণ করে সার্চ বাটনে ক্লিক করুন। তাহলে, পাসপোর্ট চেক করতে পারবেন।
আরো পড়ুন: পুলিশ ভেরিফিকেশনের কতদিন পর পাসপোর্ট পাওয়া যায়
পাসপোর্ট পাওয়ার আগে কিংবা পাসপোর্ট হারিয়ে গেলে অনেক সময় পাসপোর্ট এর নাম্বার বের করার প্রয়োজন হয়। পাসপোর্ট এর জন্য আবেদন করার পর ডেলিভারি স্লিপে থাকা Enrollment ID দিয়ে সহজেই অনলাইনে পাসপোর্ট এর নাম্বার বের করা যায়।
এনরোলমেন্ট আইডি ও জন্ম তারিখ দিয়ে পাসপোর্ট চেক করার জন্য নিচে উল্লিখিত ধাপগুলো অনুসরণ করুন।
প্রথমে ভিজিট করুন passport.gov.bd ওয়েবসাইট। এরপর, Application Status অপশনে ক্লিক করুন। অথবা, সরাসরি http://www.passport.gov.bd/OnlineStatus.aspx এই লিংকে ভিজিট করুন।
পাসপোর্ট হাতে না পাওয়া অব্দি আমরা আমাদের পাসপোর্ট এর নাম্বার জানতে পারি না। তাই, যদি পাসপোর্ট নাম্বার প্রয়োজন হয়, তখন আমরা ছোট্ট একটি কাজ করে পাসপোর্ট নাম্বার সহ আরও অনেক তথ্য জানতে পারি। এছাড়াও, পাসপোর্ট এর আবেদন করার পর পাসপোর্ট এর অবস্থা জানার জন্য আমরা এই কাজটি করতে পারি।
পাসপোর্ট এর জন্য আবেদন করার পর আমাদেরকে একটি ডেলিভারি স্লিপ দেয়া হয়। এই ডেলিভারি স্লিপ দিয়ে সহজেই আমাদের পাসপোর্ট এর তথ্য যাচাই করতে পারি। কীভাবে পাসপোর্ট এর তথ্য যাচাই করতে হয়, জানার জন্য নিচে উল্লিখিত পদ্ধতি অনুসরণ করুন।
পাসপোর্ট চেক করতে epassport.gov.bd ওয়েবসাইট ভিজিট করুন। এরপর, মেনু থেকে Check Status বাটনে ক্লিক করে Online Registration Id অথবা Application ID দিবেন এবং জন্ম তারিখ দিবেন। অতঃপর, ক্যাপচা পূরণ করে Check বাটনে ক্লিক করতে হবে। এভাবে করে পাসপোর্ট চেক করতে পারবেন।
ই-পাসপোর্ট ওয়েবসাইট থেকে পাসপোর্ট এর অবস্থা জানার জন্য এবং পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে পাসপোর্ট চেক করার জন্য ছবিসহ বিস্তারিত পদ্ধতি নিচে পেয়ে যাবেন। অনুসরণ করে একইভাবে আপনিও যদি কাজগুলো করেন, তবে পাসপোর্ট চেক করতে পারবেন।
প্রথমে ভিজিট করুন epassport.gov.bd ওয়েবসাইট। এরপর, মেনু থেকে Check Status অপশনে ক্লিক করবেন। অথবা, সরাসরি https://www.epassport.gov.bd/authorization/application-status এই লিংকে ভিজিট করুন। তাহলে, নিচের ইমেজের মতো একটি পেজ পাবেন।
পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে পাসপোর্ট চেক
যারা সদ্য ই পাসপোর্ট আবেদন করেছেন এবং পাসপোর্ট এর বর্তমান অবস্থা যাচাই করার উপায় সম্পর্কে জানেন না তারা চাইলে ঘরে বসে মাত্র ১ মিনিট সময়ের মধ্যে পাসপোর্ট স্ট্যাটাস চেক করতে পারবেন। পাসপোর্ট আবেদনের সর্বশেষ অবস্থা এবং পাসপোর্ট রিনিউ স্ট্যাটাস কিংবা পাসপোর্ট কবে হাতে পাবেন জানতে হলে অবশ্যই আপনাকে ই পাসপোর্ট চেক করতে হবে। ই পাসপোর্ট ডেলিভারি চেক বা পাসপোর্ট চেক করতে নিয়মটি ফলো করুন।
বর্তমানে ই পাসপোর্ট চেকিং ওয়েবসাইট epassport.gov.bd ওয়েবসাইটের অ্যাপ্লিকেশন স্ট্যাটাস পেইজ থেকে Online Registration ID (OID) অথবা Passport Application ID দ্বারা এ পাসপোর্ট চেক করা যায়। এবং পাসপোর্ট এর বিভিন্ন স্ট্যাটাস সম্পর্কে জানা যায়। আপনি যদি পাসপোর্ট এর বিভিন্ন স্ট্যাটাস সম্পর্কে না জানেন তাহলে আপনি অন্য কোন দক্ষ ব্যক্তি দ্বারা পাসপোর্ট চেক করে নিতে পারেন। পাসপোর্ট হয়েছে কিনা চেক করার নিয়ম জানুন।
আরো পড়ুন: কোন কোন ব্যাংকে পাসপোর্টের টাকা জমা দেওয়া যায?
পাসপোর্ট আবেদন শেষে অনলাইন থেকে প্রদত্ত একটি আইডি নাম্বার প্রদান করা হয়। তাছাড়া পাসপোর্ট এর কাগজ জমা দেওয়ার পরে একটি ডেলিভারি স্লিপ প্রদান করা হয়। উক্ত ডেলিভার স্লিপে একটি রেফারেন্স নাম্বার থাকে। এই দুটির যে কোন একটি নাম্বার এবং আপনার সঠিক জন্ম তারিখ যেটি আপনি পাসপোর্ট আবেদনে দিয়েছিলেন সেটি দরকার হবে পাসপোর্ট চেকিং করতে। মোটকথা-
Online Registration ID (OID) Application ID Date OF Birth ব্যাস এগুলোর সাহায্যেই আপনাকে পাসপোর্ট হয়েছে কিনা চেক করতে হবে। এখন কথা হল ID কোথায় খুঁজে পাবেন? আপনি যখন পাসপোর্ট এর কাগজপত্র জমা দিয়েছেন তখন পাসপোর্ট অফিস থেকে আপনাকে একটি স্লিপ দেওয়া হয়েছিল।
উক্ত স্লিপের ডান ও বাম পাশে একটি ইউনিক নাম্বার রয়েছে সেটি Application ID এছাড়াও অনলাইনে আবেদন শেষে আপনাকে একটি আবেদন আইডি সম্বলিত পেইজে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল সেখানে Online Application ID বা OID নাম্বার রয়েছে। নিচে ইমেজ স্লাইডারে দুটি ছবি দেওয়া রয়েছে
ই পাসপোর্ট চেক করার জন্য e-Passport Portal এর Status Check পেইজে ভিজিট করুন। তারপর আপনার পাসপোর্ট ডেলিভারি স্লিপে থাকা Application ID বা Online Registration ID এবং আপনার জন্ম তারিখ DD-MM-YYYY ফরমেটে টাইপ করুন। সবশেষে I am Not Robot ফিলাপ করে Check Status ক্লিক করলে পাসপোর্ট হয়েছে কিনা বা পাসপোর্ট এর বর্তমান স্ট্যাটাস চেক করতে পারবেন।
প্রথমে ভিজিট করুন এ পাসপোর্ট এর ল্যান্ডিং ওয়েবসাইট https://www.epassport.gov.bd/landing এরপরে মেনু থেকে Check Status লিংকে যেতে হবে। এই পেজ ভিজিট করার পরে নিচের মত একটি স্থিরচিত্র দেখতে পাবেন-
পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে বিএমইটি চেক
আমাদের দেশে অনলাইনে সচরাচর পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে পাসপোর্টের তথ্য পাওয়ার কোন সুযোগ রাখা হয়নি। কেবলমাত্র যারা BMET এর রেজিস্টারকৃত তারাই তাদের পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে তথ্য যাচাই করতে পারবে।
এছারা যার নতুন পাসপোর্টের আবেদন করেছেন তারা কেবলমাত্র আবেদন করার পর যে ডেলিভারী স্লিপ দেওয়া হয় তাতে Application ID বা Enrolment ID নাম্বার থাকে তার মাধ্যমে আবেদনকৃত পাসপোর্টের অবস্থা জানতে পারবে।
পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে পাসপোর্ট চেক করার জন্য ভিজিট করুন BMET Old Website- www.old.bmet.gov.bd। এরপর উপরের মেন্যু থেকে Searching অপশনে যান। এবার আপনার Passport No টাইপ করে Find বাটনে ক্লিক করুন। আপনার নাম, ঠিকানা সহ সকল তথ্য দেখতে পারবেন।
BMET Old Website এর মাধ্যমে দুইভাবে পাসপোর্ট চেক করা যায়। প্রথমে শুধুমাত্র পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে অথবা জেলা/ঊপজেলা সিলেক্ট করে পাসপোর্টের তথ্য যাচাই করা যায়।
আমাদের মাঝে অনেকেই জানেনা BMET কি? কিন্তু এটা আমাদের জানা একান্ত দরকার। চলুন জেনে নেই BMET কি? BMET এর পূর্ণরূপ হলো Bureau of Manpower Employment and Traing। এটি প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের একটি প্রতিষ্ঠান। BMET-এর বাংলা নাম হলো জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরো।
বাংলাদেশ থেকে যদি কোন ব্যক্তি বা কর্মী বৈদভাবে বিদেশে যেতে চান তবে তাকে এই জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরো থেকে ট্রেনিং নিয়ে অতঃপর অনুমতিপত্র নিয়ে তারপর যেতে হবে।
আপনি যদি এই অনুমতিপত্র পেয়ে যান, তাহলে এটা নিশ্চিত হয়ে যায় যে,আপনি BMET বা জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরো এর রেজিষ্টারকৃত একজন ব্যক্তি।
পাসপোর্ট হয়েছে কিনা চেক 4122 000075823
আপনার কাছে যদি নির্দিষ্ট পাসপোর্ট নাম্বার থাকে এবং এই পাসপোর্ট নাম্বার হিসেবে যদি 4122 000075823 এই তথ্যটি থেকে থাকে, তাহলে পাসপোর্ট হয়েছে কিনা চেক 4122 000075823 এই নাম্বারটি ব্যবহার করতে চাইবেন। কিংবা এই নাম্বারের তথ্যটি জেনে নিতে চাইবেন।
পাসপোর্ট হয়েছে কিনা চেক 4122 000075823 সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য আপনি যদি জেনে নিতে চান, তাহলে এই সংক্রান্ত তথ্য এই আর্টিকেল থেকে বিস্তারিত সংগ্রহ করে নিতে পারবেন।
আরো পড়ুন: সর্বনিম্ন কত বছর বয়সে পাসপোর্ট করা যায়
পাসপোর্ট হয়েছে কিনা চেক 4122 000075823 সংক্রান্ত তথ্য যদি সংগ্রহ করে নিতে চান কিংবা আপনার পাসপোর্ট হয়েছে কিনা সেটা যদি চেক করে নিতে চান, তাহলে সর্বপ্রথম কাজ হিসেবে যে কাজটি করতে হবে সেটি হল নিম্নলিখিত লিংকে ভিজিট করতে হবে।
যখনই আপনি উপরে উল্লেখিত লিংকে ভিজিট করবেন তখন নিম্নলিখিত স্ক্রিনশট এর মত একটি পেজ দেখতে পারবেন। যেখানে আপনার পাসপোর্ট সংক্রান্ত তথ্য দিয়ে বক্স ফিলাপ করে নিতে হবে।
অর্থাৎ বর্তমান সময়ে পাসপোর্ট তথ্য হিসেবে আপনার কাছে যে সমস্ত তথ্য আপনার কাছে সীমাবদ্ধ রয়েছে, সেই সমস্ত তথ্য দিয়ে প্রত্যেকটি বক্স ফিলাপ করে নিতে হবে, তাহলে আপনি আপনার পাসপোর্ট সংক্রান্ত ডিটেলস দেখতে পারবেন।
Online Registration ID: আপনি যদি অনলাইনের মাধ্যমে পাসপোর্ট রেজিস্ট্রেশন করেন সেক্ষেত্রে অনলাইন রেজিস্ট্রেশন আইডি হিসেবে আপনার কাছে একটি রেজিস্ট্রেশন আইডি নাম্বার থাকবে।
যে আইডি নাম্বার আপনি আবেদন করার পরবর্তী সময় পেয়েছিলেন। অথবা আপনার কাছে এপ্লিকেশন আইডি হিসেবে একটি তথ্য থাকতে পারে। এবং আপনার পাসপোর্ট ইনফরমেশন যাচাই করার জন্য এই দুইটি বক্সের মধ্যে যে কোন একটি বক্স ফিলাপ করতে পারেন।
Select date of birth: আপনি যে পাসপোর্ট আবেদন করেছেন সেই পাসপোর্ট আবেদন করার ক্ষেত্রে পাসপোর্ট আবেদনের যে ফরম ফিলাপ করেছেন, সেখানে আপনি যে জন্ম তারিখ দিয়েছেন সে জন্ম তারিখ এখানে বসিয়ে দিতে হবে।
জন্ম তারিখ বসিয়ে দেওয়ার জন্য জন্ম তারিখের যে বক্স রয়েছে, সেটিতে ক্লিক করেন তাহলে সেখান থেকে আপনি পর্যায়ক্রমে আপনার জন্মের সাল, মাস এবং দিন সিলেক্ট করে নিতে পারবেন।
এই দুইটি তথ্য যখনই আপনি ফিলাপ করে নিবেন তার পরবর্তী বক্সে যে রিক্যাপচা রয়েছে সেটি দিয়ে বক্স ফিলাপ করে নিন। এবং প্রত্যেকটি তথ্য যথাযথভাবে দেয়ার পরে একদম সর্বশেষে, “check” বাটনের উপরে ক্লিক করে দিন।
পাসপোর্ট পেতে দেরি হলে করনীয়
পাসপোর্ট - বিদেশ ভ্রমণের উদ্দেশ্যে জারি করা পরিচয়পত্র। বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম দেশ যে দেশ সমস্ত যোগ্য নাগরিকের জন্য ই-পাসপোর্ট ইস্যু করেছে। ইসরায়েল ব্যতীত পৃথিবীর যেকোনো দেশে বাংলাদেশি পাসপোর্ট ব্যবহারযোগ্য।
বাংলাদেশ সরকার তিন ধরনের পাসপোর্ট ইস্যু করে। এর মধ্যে একটি লাল মলাট যা কূটনৈতিক পাসপোর্ট; নীল মলাট যা দাপ্তরিক পাসপোর্ট; এবং সবুজ মলাট যা নিয়মিত বা সাধারণ পাসপোর্ট। পাসপোর্টের পৃষ্ঠা নম্বর দ্বিভাষিক- বাংলা ও ইংরেজি উভয় ভাষায় লেখা হয়। ‘পাসপোর্ট’ সম্পর্কিত সর্বশেষ সব খবর, প্রতিবেদন, ছবি ও ভিডিও পেতে চোখ রাখুন ঢাকা পোস্ট-এ।
অনলাইনে ই-পাসপোর্ট চেক, আবেদন করার নিয়ম, আবেদন ফি ২০২৪, স্ট্যাটাস চেক ইত্যাদি সম্পর্কিত সর্বশেষ আপডেট নিউজ
পাসপোর্ট আবেদন ফরম ডাউনলোড
বৈধ মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট (এমআরপি)/ডিজিটাল বার্থ শংসাপত্র/এনআইডি রয়েছে এমন কোনও বাংলাদেশের নাগরিক নিউ ইপিপি (বৈদ্যুতিন পাসপোর্ট) এর জন্য কোপেনহেগেনে বাংলাদেশ দূতাবাস প্রয়োগ করতে পারেন। দয়া করে মনে রাখবেন যে আবেদনকারীকে অবশ্যই ভর্তির সময় দূতাবাসে ব্যক্তিগত উপস্থিত থাকতে হবে। নিম্নলিখিত জিনিসগুলির প্রয়োজন:
ভরাট-ইন অনলাইন আবেদন ফর্ম (বার কোড সহ) মুদ্রিত অনুলিপি (https://www.epassport.gov.bd) 01 (এক) বিদ্যমান বৈধ বাংলাদেশ পাসপোর্ট (এমআরপির জন্য 1-2 পৃষ্ঠা) এবং মূল বৈধ বাংলাদেশ পাসপোর্টের ফটোকপি সেট করুন
আবেদনকারীর জাতীয় আইডি কার্ড বা ডিজিটাল জন্ম শংসাপত্রের ফটোকপি (ইংরেজি) (অনলাইন যাচাইয়ের অনুলিপি সহ 17 ডিজিট নম্বর সহ) আবেদনকারীর আবাসনের অনুমতিের ফটোকপি (ডেনমার্ক, আইসল্যান্ড এবং এস্তোনিয়ার জন্য প্রযোজ্য)
বৈধ শিক্ষার্থী আইডি কার্ডের অনুলিপি (যদি কেউ শিক্ষার্থী ছাড় চায়; কেবল বৈধ শিক্ষার্থী আইডি কার্ড সহ শিক্ষার্থীদের জন্য) এবং মূল শিক্ষার্থী আইডি কার্ড। যদি আবেদনকারী 06 বছরের কম বয়সী হয় (একটি অনুলিপি ছবি 3 আর আকার)
অন্যান্য প্রাসঙ্গিক নথি (যেমন, বিবাহের শংসাপত্র, বিবাহবিচ্ছেদের শংসাপত্র, নোটারি পাবলিক ইত্যাদি) দূতাবাসের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে ইপিপি -র অর্থ প্রদানের প্রমাণ।