ফেসবুক একাউন্ট ডিএক্টিভ করার নিয়ম

ফেসবুক আইডি কতদিন ডিএক্টিভ রাখা যায় নিজেদের ব্যক্তিগত গোপনীয়তা রক্ষার ব্যাপারে বিভিন্ন রকম নির্দেশনা ফেসবুকে বেশ ভালো রকমই দেওয়া আছে। এর পরও কোনো কারণে কেউ হয়তো সামাজিক যোগাযোগের এই জনপ্রিয় মাধ্যমে থাকতে চাইছেন না মেসেঞ্জার ডিএক্টিভ করার নিয়ম

ফেসবুক আইডি কতদিন ডিএক্টিভ রাখা যায়

ফেসবুক অ্যাকাউন্ট নিষ্ক্রিয় (ডি-অ্যাক্টিভেট) করলে আপনার বিভিন্ন পোস্টসহ পুরো প্রোফাইলটি সাইট থেকে সাময়িকভাবে সরিয়ে নেওয়া হবে। পরবর্তী সময়ে যেকোনো সময় ফেসবুকে ঢুকলে লগ-ইন করলে অ্যাকাউন্ট আবার চালু হবে।

ফেসবুক একাউন্ট ডিএক্টিভ করার নিয়ম

বর্তমান সময়ে দেশ এবং বিশ্বের প্রায় সকল দেশের এমন কোন ব্যক্তি নাই যিনি স্মার্ট ফোন বা স্মার্ট ডিভাইস ব্যবহার করছেন কিন্তু ফেসবুক ব্যবহার করছেন না। অনেকে আবার ফেসবুকের নিয়ম ভেঙ্গে একাধিক আইডিও চালাচ্ছেন।

তবে অনেক সময় বিভিন্ন কারণে আমাদের ফেসবুক আইডি ডিএক্টিভ করার প্রয়োজন হয়। কারোর সীমিত সময়ের জন্য কারোর আবার স্থায়ী ভাবে ফেসবুক আইডি ডিএক্টিভ করার প্রয়োজন হয়। আজকের পোষ্টে আমরা ফেসবুক আইডি ডিএক্টিভ করার নিয়ম সম্পর্কে খুঁটিনাটি জানবো।


জানবো, ফেসবুক একাউন্ট ডিএক্টিভ করার নিয়ম, কিভাবে ফেসবুক আইডি ডিএক্টিভ করতে হয় এবং ফেসবুক আইডি ডিএক্টিভ সম্পর্কিত সকল বিষয়ে বিস্তারিত। মেসেঞ্জার হচ্ছে ফেসবুক এর কনভারসেশন অ্যাপ। এই অ্যাপ ব্যবহার করে ফেসবুক একাউন্টের মাধ্যমে সকল ফেসবুক ব্যবহারকারীদের সাথে ভিডিও কল, অডিও কল, ছবি এবং লেখা বার্তা আদান প্রদান করা যায়।

আরো পড়ুন: ডিজিটাল মার্কেটিং কি? ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রয়োজনীয়তা

তবে, আপনি যখন ফেসবুক আইডি ডিএক্টিভ করবেন তখন একটি অপশন পাবেন তা হচ্ছে Without Messenger এবং With Messenger. আপনি যদি আইডি ডিএক্টিভ করেও মেসেঞ্জার চালাতে চান তাহলে সেখানে আপনি Without Messenger অপশন সিলেক্ট করবেন।

আর যদি আপনি ফেসবুক আইডি এবং মেসেঞ্জার সহ ডিএক্টিভ করতে চান তাহলে With Messenger অপশন সিলেক্ট করতে হবে। তবে আপনি যদি শুধু মাত্র মেসেঞ্জার ডিএক্টিভ করতে চান তাহলে আপনার কিছু করার প্রয়োজন নেই।

শুধু মাত্র আপনার ফোন বা ডিভাইস থেকে মেসেঞ্জার অ্যাপ টি আন ইন্সটল করে ডিলেট করে দিলেই আপনার মেসেঞ্জার অ্যাপটি আর কাজ করবে না।

মেসেঞ্জার এভাবে ছাড়া ফেসবুকের মতো বিশেষ ভাবে আলাদা করে আর ডিএক্টিভ করা যায় না। তাই আপনি যদি মেসেঞ্জার ডিএক্টিভ করার নিয়ম জানতে চান তাহলে আপনার অবশ্যই জানতে হবে শুধু মাত্র মেসেঞ্জার কখনো ডিএক্টিভ করা যায় না।

এজন্য আপনি চাইলে মেসেঞ্জার অ্যাপ টি আপনার মোবাইল বা ডিভাইস থেকে রিমুভ করে দিতে পারেন। তবে হ্যা, আপনি চাইলে ফেসবুক আইডি ডিএক্টিভ রেখেও মেসেঞ্জার ব্যবহার করতে পারবেন। আশা করছি বুঝাতে পেরেছি।

বিঃদ্রঃ ফেসবুক বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন আপডেট এনে থাকে। তাই এই নিয়মে ফেসবুক আইডি ডিএক্টিভেট করতে গিয়ে কিছুটা পরিবর্তন দেখতে পারেন। এজন্য বিচলিত না হয়ে স্টেপ বাই স্টেপ বুঝে শুনে পড়ে পরবর্তী অপশনে ক্লিক করে কাজটি সম্পন্ন করবেন।

ফেসবুক আইডি কতদিন ডিএক্টিভ রাখা যায়

ফেসবুক বা মেসেঞ্জার ডিএক্টিভ করার নিয়ম জানার আগে আমাদের জানা প্রয়োজন যে এটি ডিএক্টিভ করলে কি হবে। যা যা হবে আপনার ফেসবুক আইডি সকল কাজ কর্ম বন্ধ হয়ে যাবে। কেউ যদি আপনাকে ফেসবুকে সার্চ করে তাহলে আপনার আইডি টি খুঁজে পাবে নাহ।

আরো পড়ুন: ফেসবুক আইডি ডিলিট করলে কি হয়

আপনার ফেসবুক পেজ বা গ্রুপ থাকলে সেই গুলো Unpublished হয়ে যাবে যদি না অন্য কোন অ্যাকাউন্ট এডমিন না থাকে। আপনি যদি চান আপনার ফেসবুক পেজ গুলো পাবলিশ থাকুক তাহলে অবশ্যই অন্য একটি আইডি কে এডমিন করে রাখবেন।

মেসেঞ্জার ডিএক্টিভ হবে না কারণ এটি আলাদা ভাবে ডিএক্টিভ করতে হয়। মেসেঞ্জার ডিএক্টিভ করার নিয়ম জানতে পোস্ট টি পড়তে থাকুন। যদি আপনার ফেসবুক দিয়ে কোন Developer Tools অ্যাপ আইডি তৈরী করা হয়ে থাকে তাহলে সেটি ডিলিট হয়ে যাবে ট্রান্সফার না করলে।

ফেসবুক আইডি ডিএক্টিভ করার নিয়ম বা উপায়

  1. প্রথমে আপনার ফেসবুক আইডি তে লগিন করে নিন।
  2. ফেসবুক সেটিং এ প্রবেশ করুন এবং সেখান থেকে তারপর Personal Information এ প্রবেশ করুন।
  3. এখন Manage Account এ টাপ করুন।
  4. এখন Deactivate এ ক্লিক করুন।
  5. আপনার ফেসবুক পাসওয়ার্ড টি চাইবে সেটি দিয়ে দিন।
  6. এখানে আপনার ফেসবুক আইডি ডিএক্টিভ করার কারণ টি সিলেক্ট করুন এবং Continue করুন।
  7. এখন Deactivate My Account এ ক্লিক করুন।
  8. সব সঠিকভাবে সম্পন্ন করলে আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট টি সফল ভাবে ডিএক্টিভ হয়ে যাবে। কিন্তু মেসেঞ্জার আইডি ডিএক্টিভ হবে না কিভাবে মেসেঞ্জার ডিএক্টিভ করতে হয় সেটি নিচের ধাপে দেখে নিন।

ফেসবুক আইডি ডিএক্টিভ করলে কি হয়

ফেসবুক একাউন্ট ডিএকটিভেট করা একটি টেম্পরারি (অস্থায়ী) ব্যাপার। অর্থাৎ ফেসবুক একাউন্ট ডিএকটিভ করলে তা পুনরায় একটিভ করা যায় একাউন্টে লগিন করে। অর্থাৎ এখানে আপনার একাউন্ট ঠিকই অক্ষত থাকছে।

একাউন্ট ডিএকটিভ থাকা অবস্থায় কেউ আপনার ফেসবুক একাউন্ট দেখতে পাবেনা। এর মানে হলো আপনার ফেসবুক একাউন্টের পাশাপাশি আপনার প্রোফাইলে করা পোস্ট বা গ্রুপে করা পোস্ট ফেসবুকে প্রদর্শিত হবেনা। আবার কেউ যদি আপনার একাউন্ট সার্চ করে, তবেও তা খুঁজে পাওয়া

তবে ফেসবুক প্রোফাইল খুঁজে না পেলেও আপনার পাঠানো মেসেজ ঠিকই ফেসবুকে থাকবে। অর্থাৎ ফেসবুক একাউন্টের মাধ্যমে ব্যক্তিগত বা গ্রুপ চ্যাটে পাঠানো সকল মেসেজ একাউন্ট ডিএকটিভ করার পরও প্রদর্শিত হয়। এছাড়া অকুলাস প্রোডাক্ট অ্যাকসেস করা বা অকুলাস ইনফরমেশন দেখা যাবেনা ফেসবুক একাউন্ট ছাড়া।

আরো পড়ুন: ফেসবুক আইডি খোলার নিয়ম ২০২৪

আপনার একাউন্ট ডিএকটিভ করলে আপনার দ্বারা চালিত ফেসবুক পেজগুলোও ডিএকটিভ হয়ে যাবে। অর্থাৎ একাউন্ট ডিএকটিভ করলে আপনার পেজগুলোও আর অন্যরা দেখতে পাবেনা। 

একাউন্ট ডিএকটিভেট করার পরেও যদি আপনার পেজ চালু রাখতে চান তবে পেজের কন্ট্রোল অন্য ফেসবুক ইউজারকে দিতে পারেন পেজ রোলস ফিচার এর মাধ্যমে। পেজে একাধিক এডমিন থাকা অবস্থায় একাউন্ট ডিএকটিভ করলে পেজ একটিভ থাকবে।

মেসেঞ্জার ডিএক্টিভ করার নিয়ম

Facebook প্রোফাইল ডিলিট ও ডি-অ্যাকটিভেট করার মধ্যে রয়েছে বিস্তর পার্থক্য। অ্যাকাউন্ট ডি-অ্যাকটিভেট করলে তা সাময়িকভাবে বন্ধ হয়ে যাবে। যদিও পরে যে কোন সময় সেই প্রোফাইল ফিরে পাওয়া সম্ভব। তবে প্রোফাইল ডিলিট করলে তা পাকাপাকিভাবে বন্ধ হয়ে যাবে। একবার প্রোফাইল ডিলিট করার পরে আর কোন ভাবেই সেই অ্যাকাউন্ট ফিরে পাওয়া সম্ভব নয়।

Facebook Messenger অ্যাকাউন্ট ডি-অ্যাকটিভেট করার জন্য শুরুতেই সেই অ্যাকাউন্টের সঙ্গে লিঙ্ক থাকা Facebook প্রোফাইল ডি-অ্যাকটিভেট করতে হবে। Messenger অ্যাপের ভিতর থেকেই Facebook Messenger অ্যাকাউন্ট ডি-অ্যাকটিভেট করা যাবে। কীভাবে করবেন এই কাজ? ধাপে ধাপে দেখে নিন:
Messenger অ্যাপ ওপেন করুন

এবার ডিসপ্লে ফটোর উপরে ট্যাপ করে Settings ওপেন করুন স্ক্রিনের বাঁ দিকে উপরে চলে যান Legal and Policies অপশন সিলেক্ট করুন পরের স্ক্রিনে Deactivate Messenger অপশন সিলেক্ট করুন অ্যাকাউন্টের পাসওয়ার্ড দিয়ে কনফার্ম করুন সব শেষে Continue সিলেক্ট করুন

একবার আপনার প্রোফাইল ডি-অ্যাকটিভেট হয়ে গেলে আপনার বন্ধুরা আর সেই অ্যাকাউন্ট দেখতে পাবেন না। এছাড়াও আপনি যে সব ব্যক্তির সঙ্গে আগে Messenger-এ চ্যাট করেছেন তাঁরা চাইলেও আপনাকে মেসেজ পাঠানো যাবে না। 

একবার Facebook অ্যাকাউন্ট ডিলিট হয়ে গেলে Messenger অ্যাকাউন্টের অ্যাকসেস হারাবেন গ্রাহক। তবে চাইলে ইউজারনেম ও পাসওয়ার্ডের মাধ্যমে লগ ইন করে Facebook Messenger মেসেঞ্জার অ্যাকাউন্ট ফিরে পাওয়া যাবে।

ডিএক্টিভ আইডি এক্টিভ করার নিয়ম

ফেসবুকে আমরা সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম নামে চিনে থাকি। তাই এই সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম যদি আপনার ভালো না লাগে অথবা এই সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে থেকে আপনি যদি মূল্যবান সময় নষ্ট করার ফলে সফলতার দিকে এগিয়ে না যেতে পারেন 

তাহলে আপনার অ্যাকাউন্ট সফলতা নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত সাময়িকভাবে ডিএক্টিভেট করে দিতে পারেন। তবে ফেসবুক আইডি কিভাবে ডিএক্টিভ করা যায় সেটার নিয়ম সম্পর্কে এখানে আলোচনা করব বলে আশা করি সেটা আপনাদের জন্য অনেক ভালো হবে।

আরো পড়ুন: ফেসবুক থেকে টাকা ইনকাম করার ৫ টি সেরা উপায় ২০২৪

সাধারণত যারা শিক্ষার্থী তারা কিন্তু এই ফেসবুকে এসে প্রচুর পরিমাণে সময় নষ্ট করে থাকে। এমন কি পরীক্ষার সময়ও আপনারা মূল্যবান সময় এখানে দিয়ে থাকেন বলে হয়তো পরীক্ষায় ভালো ফলাফল হয় না। 

তাই পরীক্ষায় ভালো ফলাফল অর্জন করার পাশাপাশি আপনি যে পেশাজীবী হয়ে থাকুন না কেন আপনার এই ফেসবুক অ্যাকাউন্ট যদি কোন কাজে না আসে অথবা সময় যদি নষ্ট করে তাহলে এক্টিভেট করার পরিবর্তে ডিএক্টিভেট করে দিতে পারেন।

কারণ আপনি যদি এটা ডিএকটিভেট করেন তাহলে সাময়িকভাবে করতে পারেন অথবা চিরতরে যদি এটা বন্ধ করে দিতে চান তাহলে সেটার অপশনও কিন্তু ফেসবুক কর্তৃপক্ষ আপনার কাছে রেখে দিয়েছে। তাই আপনার ফেসবুক একাউন্ট ডিএক্টিভেট করার জন্য আপনি নিজের নিয়ম গুলো অনুসরণ করতে পারেন। 

আমরা আপনাদের উদ্দেশ্যে এই অ্যাকাউন্ট ডিএক্টিভেট করার জন্য যে পদ্ধতি আলোচনা করব সেগুলো আপনারা মনোযোগ দিয়ে পড়লে আশা করি প্রত্যেকটা ধাপ বুঝতে পারবেন অথবা কার্যকরী উপায়ে ডিঅ্যাক্টিভেট করে নিতে পারবেন।

আর যদি facebook একাউন্ট ডিএক্টিভেট করার পরও আপনি এটা আবার চালু করে ব্যবহার করেন তাহলে কোন লাভ হবে না। সে ক্ষেত্রে আপনারা সঠিক বিষয় অনুসরণ করবেন এবং আমরা আপনাদের উদ্দেশ্যে যে বিষয়গুলো জানিয়ে দিয়েছে সেগুলো মেনে চলতে পারলে অথবা বন্ধ করে দিতে পারলে সেটা ভালো হবে। 

যদি কোন সমস্যা হয়ে থাকে এবং আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট যদি কেউ খুঁজে না পায় তার ব্যবস্থা করার জন্য কিন্তু অনেকে ডিএক্টিভেট অপশনটি ব্যবহার করে থাকেন। তবে যাই হোক আপনি যেহেতু ডিএক্টিভেট করার নিয়ম জানতে এসেছেন সেহেতু আপনাদের উদ্দেশ্যে আমরা এটা জানিয়ে দিচ্ছি বলে অনেক উপকার হবে।

ফেসবুক একাউন্ট ডিলিট করার নিয়ম

বিশ্বের সবচেয়ে বড় সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম হলো ফেসবুক। তবে আপনি চাইলে যেকোনো সময় এই সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম থেকে বিরতি নিতে পারেন। ফেসবুক একাউন্ট ডিএকটিভ করে সাময়িক বিরতি নিতে পারেন। আবার চাইলে আপনার ফেসবুক একাউন্ট চিরতরে ডিলিট ও করতে পারবেন।

ফেসবুকে থাকা ব্যক্তিগত ডাটার সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ একজন ব্যবহারকারীর কাছে রয়েছে। একজন ব্যবহারকারী চাইলে যেকোনো সময় তার ফেসবুক একাউন্ট ডিলিট করার সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন।

আরো পড়ুন: মোবাইল দিয়ে ইনকাম করার সহজ উপায় ২০২৪

আবার ফেসবুক বাদ দিয়ে অন্য কোনো মাধ্যমে আপনার বন্ধু বা পরিবারের সাথে যোগাযোগ রাখতে চাইলে সেক্ষেত্রেও ফেসবুক একাউন্ট ডিলিট করার সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। চলুন জেনে নেওয়া যাক কিভাবে ফেসবুক একাউন্ট ডিলিট করতে হয়।

ফেসবুক একাউন্ট ডিএকটিভ এবং ডিলিট করা কিন্তু একই বিষয় নয়, যা জেনে রাখা একান্ত জরুরি। ফেসবুক একাউন্ট ডিএকটিভ করলে সেক্ষেত্রে যেকোনো সময় একাউন্টে লগিন করে আবার একাউন্ট ফিরিয়ে আনা যাবে।

অন্যদিকে ফেসবুক একাউন্ট ডিলিট করলে সেক্ষেত্রে একাউন্ট ফিরে পাওয়ার আর কোনো উপায় নেই। ফেসবুক একাউন্ট ডিলিট করলে যা যা হয়

ফেসবুকে থাকা সকল ব্যক্তিগত তথ্য ডিলিট হয়ে যায়

অন্যান্য ব্যবহারকারীগণ আপনার ফেসবুক একাউন্ট, ফটো, ভিডিও বা একাউন্টে স্টোর থাকা কিছুই দেখতে পাবেনা আপনি যদি ফেসবুক থেকে কিছুদিনের জন্য দূরে থাকতে চান কিংবা বিরতি নিতে চান, সেক্ষেত্রে ফেসবুক একাউন্ট ডিএকটিভ করাই শ্রেয়। আবার চাইলে আগের একাউন্ট ডিলিট করে নতুন করে ফেসবুক একাউন্ট খোলার সিদ্ধান্তও নিতে পারেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন