ফেসবুক অ্যাকাউন্ট চিরোতরে বন্ধ বা ডিলিট করার উপায় ২০২৪
ফেসবুক একাউন্ট ডিএক্টিভ করার নিয়ম আপনি যদি মুছে ফেলা শুরু করার পরে 30 দিনেরও কম হয়ে যায় তবে আপনি আপনার অ্যাকাউন্ট মুছে ফেলা বাতিল করতে পারেন। 30 দিন পরে, আপনার অ্যাকাউন্ট এবং আপনার সমস্ত তথ্য স্থায়ীভাবে মুছে ফেলা হবে এবং আপনি আপনার তথ্য পুনরুদ্ধার করতে সক্ষম হবেন না। ফেসবুক একাউন্ট হ্যাক হলে করণীয়
আপনার পোস্ট করা সমস্ত জিনিস মুছে ফেলতে মুছে ফেলার প্রক্রিয়া শুরু থেকে 90 দিন পর্যন্ত সময় নিতে পারে। আমরা এই তথ্যটি মুছে ফেলার সময়, এটি ফেসবুক ব্যবহার করে অন্য লোকের কাছে অ্যাক্সেসযোগ্য নয়।
ফেসবুক অ্যাকাউন্ট চিরোতরে বন্ধ বা ডিলিট করার উপায়
বিশ্বের সবচেয়ে বড় সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম হলো ফেসবুক। তবে আপনি চাইলে যেকোনো সময় এই সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম থেকে বিরতি নিতে পারেন। ফেসবুক একাউন্ট ডিএকটিভ করে সাময়িক বিরতি নিতে পারেন। আবার চাইলে আপনার ফেসবুক একাউন্ট চিরতরে ডিলিট ও করতে পারবেন।
ফেসবুকে থাকা ব্যক্তিগত ডাটার সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ একজন ব্যবহারকারীর কাছে রয়েছে। একজন ব্যবহারকারী চাইলে যেকোনো সময় তার ফেসবুক একাউন্ট ডিলিট করার সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন।
আরো পড়ুন: ফেসবুক থেকে টাকা ইনকাম করার ৫ টি সেরা উপায় ২০২৪
আবার ফেসবুক বাদ দিয়ে অন্য কোনো মাধ্যমে আপনার বন্ধু বা পরিবারের সাথে যোগাযোগ রাখতে চাইলে সেক্ষেত্রেও ফেসবুক একাউন্ট ডিলিট করার সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। চলুন জেনে নেওয়া যাক কিভাবে ফেসবুক একাউন্ট ডিলিট করতে হয়।
ফেসবুক আইডি ডিলিট করলে কি হয়
গোপনীয়তা লঙ্ঘন, ব্যক্তিগত তথ্য ফাঁস, ভুল তথ্য প্রচারসহ নানা কেলেঙ্কারির ফলে ফেসবুকের ওপর ব্যবহারকারীদের আস্থা তলানিতে পৌঁছেছে। অনেকে আবার সময় বেশি নষ্ট হচ্ছে বলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটির ওপর ত্যক্ত-বিরক্ত।
এসব কারণেই একবার বিশ্বজুড়ে ‘ডিলিট ফেসবুক’ আন্দোলন ছড়িয়ে পড়েছিল। আপনিও যদি তাঁদের একজন হয়ে থাকেন, তবে চাইলে ফেসবুক অ্যাকাউন্টটি চিরতরে মুছে ফেলতে পারেন। আগে শুধু নিষ্ক্রিয় (ডিঅ্যাকটিভ) করে রাখার সুবিধা থাকলেও এখন স্থায়ীভাবেই মুছে ফেলা যায়।
আপনি যদি নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট মুছতে চান তবে এখানে কয়েকটি বিষয় লক্ষণীয় অ্যাকাউন্ট মুছে ফেলার অনুরোধ করার পর ফেসবুক কিছুদিন সময় নেয় প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করতে। আপনি যদি সে সময়ের মধ্যে লগ-ইন করেন, তবে প্রক্রিয়াটি বাতিল হয়ে যাবে।
আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্টটি একবার মুছে গেলে আপনি পুনরায় তা ফেরত পাবেন না। ব্যাকআপ সিস্টেমে জমা থাকা আপনার তথ্য মুছতে ৯০ দিনের বেশি সময় লাগতে পারে। মুছে ফেলার বদলে আপনি নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টটি নিষ্ক্রিয় করে রাখতেও পারেন।
আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্টটি নিষ্ক্রিয় করার অর্থ লোকেরা আপনার ফেসবুক প্রোফাইল দেখতে বা আপনাকে খুঁজতে পারবে না। কিছু তথ্য অন্যান্য ব্যবহারকারীদের কাছে দৃশ্যমান থাকতে পারে (যেমন আপনি যে বার্তাগুলো পাঠিয়েছেন)। ফেসবুক আপনার অ্যাকাউন্টটি পুনরায় সক্রিয় করার ক্ষেত্রে আপনার অ্যাকাউন্টের তথ্য সংরক্ষণ করবে।
ফেসবুক একাউন্ট হ্যাক হলে করণীয়
ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাক হওয়ার সবচেয়ে বড় কারণ হচ্ছে হ্যাকারদের পাতা ফাঁদে পা দেওয়া। আপনি হয়তো মেসেঞ্জারে একটি লিংক পেলেন, যাতে লেখা, 'ওএমজি, জানো কে মারা গেছে?' আপনি লিংকে ক্লিক করলেন, দেখলেন প্রায় ফেসবুকের মতো দেখতে একটি ইন্টারফেস, কিন্তু আপনাকে আবারও লগইন করতে বলা হচ্ছে।
আপনি কিছু না ভেবেই ফেসবুক অ্যাকাউন্টের ইমেইল ও পাসওয়ার্ড দিয়ে দিলেন। ব্যাস! আপনার পাসওয়ার্ড অন্য কেউ জেনে গেলো। কারণ ফেসবুক মনে করে যে ওয়েবসাইটে আপনি আপনার আইডি পাসওয়ার্ড দিলেন, সেটি আসলে ফেসবুক নয়।
আরো পড়ুন: ফেসবুক একাউন্ট ডিএক্টিভ করার নিয়ম
যখনই ব্রাউজারের মাধ্যমে ফেসবুকে লগ ইন করবেন, খুব ভালোভাবে ইউআরএল (ওয়েব অ্যাড্রেস) দেখে নিতে হবে। দেখতে হবে ওয়েবসাইটের ঠিকানা https://www.facebook.com দিয়ে শুরু হয়েছে কিনা। 'facebook' বানান খুব ভালোভাবে লক্ষ্য রাখতে হবে। অনেক সময় হ্যাকাররা 'facebok', 'ffacebook' বা 'facbook' ইত্যাদি বিভ্রান্তিকর ইউআরএল ব্যবহার করতে পারে।
এসব বিভ্রান্তি এড়াতে ব্রাউজারের এড্রেস বারে নিজেই facebook.com লিখে সার্চ দিন। মোবাইল অ্যাপের ক্ষেত্রে এ সমস্যা নেই।কোনো কোনো থার্ড পার্টি অ্যাপ বা ওয়েবসাইটের কাছে আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্টের অ্যাক্সেস আছে, তা নিয়মিত পরীক্ষা করুন। সন্দেহজনক কিছু দেখলেই সেই অ্যাপ বা ওয়েবসাইট মুছে দিয়ে পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করুন।
সাধারণত কেউ যখন আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্টের পাসওয়ার্ড জানতে পারে, সেটা যেকোনোভাবেই হোক, তখনই অ্যাকাউন্ট হ্যাকের ঘটনা ঘটে। ফেসবুক এক্ষেত্রে বিশেষভাবে ঝুঁকিপূর্ণ, কারণ মানুষ তাদের ফেসবুক অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে বিভিন্ন ওয়েবসাইট ও অ্যাপে লগ ইন করে। কেউ যদি আপনার ফেসবুক অ্যাউন্টের নিয়ন্ত্রণ নিতে পারে, তাহলে বিভিন্ন দিক থেকে আপনি ক্ষতির শিকার হতে পারেন।
ফেসবুক আইডি ডিলিট করার উপায়
Facebook Login : প্রায় 15 বছর ধরে বিশ্বব্যাপী বহু মানুষ Facebook ব্যবহার করছেন। বিশ্বব্যাপী প্রায় 300 কোটি গ্রাহক প্রতি মাসে এই সোশ্যাল প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করেন। যেহেতু আপনি এই প্রতিবেদন পড়তে শুরু করেছেন তাই আপনারও একটি Facebook অ্যাকাউন্ট থাকার সম্ভাবনা রয়েছে।
অনেক সময় অনেকেই Facebook অ্যাকাউন্ট ডিলিট করে দেন। আবার অনেকে ডিলিট করতে চাইলেও সঠিক পদ্ধতি অজানা থাকে। কীভাবে Facebook অ্যাকাউন্ট ডিলিট করবেন সেবিষয়ে বিস্তারিত তথ্য দেওয়া হল এই প্রতিবেদনে।
চাইলেই ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ডিলিট অথবা ডি-অ্যাকটিভেট করা সম্ভব। অ্যাকাউন্ট ডি-অ্যাকটিভেট করার পরে তা ফিরে পেলেও ডিলিট করার পরে অ্যাকাউন্টের তথ্য ফিরে পাওয়া সম্ভব নয়। তবে ডিলিট করার 30 দিনের মধ্যে চাইলে অ্যাকাউন্ট ফিরে পাওয়া যাবে।
গ্রাহক চাইলে মোবাইল অ্যাপ অথবা ডেক্সটপ ব্রাউজার থেকে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ডিলিট করতে পারবেন। অ্যাকাউন্ট ডিলিট করার 30 দিন অতিক্রান্ত হলে আর কোন ভাবেই অ্যাকাউন্ট ফিরে পাওয়া সম্ভব নয়। তবে অ্যাকাউন্ট ডিলিট করার পরে সেই অ্যাকাউন্টের সব তথ্য ফিরে পাওয়ার জন্য 90 দিন পর্যন্ত সময় নিতে পারে মার্ক জুকেরবার্গের কম্পানি।
ফেসবুক একাউন্ট ডিএক্টিভ করার নিয়ম
Facebook ID Deactivate Tricks অনুযায়ী একটি আইডি বন্ধ করতে কয়েকটি ধাপ অনুসরণ করতে হয়। কয়েকটি ধাপ অনুসরণ করে মুহূর্তের মধ্যে ফেসবুক আইডি ডিএক্টিভ করা যায় খুব সহজে। চলুন, নিচে ফেসবুক আইডি ডিএক্টিভ করার নিয়ম অনুযায়ী ধাপ বাই ধাপ অনুসরণ করে শিখে নেই ফেসবুক আইডি ডিএক্টিভ করার সম্পূর্ণ প্রসেস।
প্রথমে ফেসবুক এ প্রবেশ করতে হবে। এরপর ফেসবুক এর Menu অপশনে গিয়ে নিচের দিকে যেতে হবে। নিচের দিকে গিয়ে Setting & Privacy অপশনে ক্লিক করতে হবে। এরপর এর নিচেই Setting অপশন আসবে। Setting অপশনে ক্লিক করতে হবে।
Setting এ প্রবেশের পরে Personal Information অপশন দেখতে পাবেন। এরপর Personal Information এ প্রবেশ করতে হবে। সেখানে আপনি Manage Account নামে একটি অপশন দেখতে পাবেন। Manage Information এ ক্লিক করুন।
এরপর আপনি একটি পেজ ভিউ দেখে পাবেন যেখানে Account এর ডানে Deactivate অপশন দেখতে পাবেন। এরপর এই Deactivate এ ক্লিক করবেন।
Deactivate অপশনে ক্লিক করার পর অন্য নতুন একটি পেজ ভিউ দেখতে পাবেন। যেখানে আপনাকে ফেসবুককে জানাতে হবে আপনি কেন এবং কয় দিনের জন্য আপনার ফেসবুক আইডিটি ডিএক্টিভ করতে চাচ্ছেন।
আরো পড়ুন: ফেসবুক একাউন্ট ডিলিট করব কিভাবে
তবে এই অপশনগুলি দেখতে পাওয়ার আগে আপনাকে আপনার ফেসবুক আইডির পাসওয়ার্ড টাইপ করতে হবে।
এখানে আপনি কয়েকদিনের জন্য আপনার ফেসবুক আইডিটি ডিএক্টিভ করতে পারবেন। আবার, এখানে আপনি নির্দিষ্ট সময় উল্লেখ করও আইডি ডিএক্টিভ করতে পারেন। যেমন এক মাস, দুই মাস কিংবা তিন মাস হতে পারে।
এভাবে আপনি আপনার ফেসবুক আইডি ডিএক্টিভ করার সঠিক এবং নির্দিষ্ট কারণ উল্লেখ করে এবং আইডিটি কয়দিনের জন্য বন্ধ করবেন তা সিলেক্ট করে Conform বাটনে ক্লিক করলেই আপনার আইডিটি ডিএক্টিভ হয়ে যাবে।
আশা করছি, ফেসবুক আইডি ডিএক্টিভ করার নিয়ম সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।
পুরাতন ফেসবুক আইডি
কিভাবে ফেসবুক আইডি ফিরে পাব? এই প্রশ্ন এখন অনেক ফেসবুক একাউন্ট হারানো ব্যাবহারকারীর মনে। বন্ধুরা, তাই আজকে জানবো হারানো ফেসবুক আইডি ফিরে পাওয়ার উপায় ( Facebook id recovery ) সম্পর্কে। ফেসবুক আইডি রিকভার করার নিয়ম সহজ উপায় এবং আপনার ডেটা ফিরে পাবেন তা জানতে পারবেন এই পোস্ট।
আরো পড়ুন: ফেসবুক আইডি খোলার নিয়ম ২০২৪
ফেসবুকের সাথে সংযুক্ত আমরা সবাই এবং যারা ইন্টারনেট ব্যাবহার করি তারা নিশ্চয়ই জানি বৃহত্তম সোশ্যাল মিডিয়া সার্ভিস হচ্ছে ফেসবুক। বর্তমান পরিস্থিতিতে এবং নিজেকে জানান দিতে আমাদের একটি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থাকা জরুরী হয়ে পড়েছে।
যদি কোন কারণে আমরা আমাদের ফেসবুক আইডি হারিয়ে ফেলি বা ব্লক হয়ে যায়, তবে আমাদের হারানো ফেসবুক আইডি ফিরে পাওয়ার উপায় সম্পর্কে জানতে হবে। আপনি যদি জানতে চান যে ফেসবুক আইডি রিকভার করার নিয়ম সহজ উপায় তবে আপনাকে এই পোস্টে স্বাগতম। তাই দেরি নাকরে জেনে নেই কিভাবে হারানো ফেসবুক আইডি ফিরে পাবো।
ডিলিট ফেসবুক একাউন্ট
নানা কারণে আমাদের ফেসবুক আইডিটি ডিলিট করার দরকার হয়। বিভিন্ন আইনী জটিলতা বা ঝামেলা থেকে বাঁচতে বা অনলাইনে নিরাপদ থাকতে আমরা অনেক সময় আমাদের ফেসবুক একাউন্ট ডিলিট করতে চাই। কিন্তু অনেকেই এই নিয়মটি জানেন না। কিভাবে ফেসবুক আইডি ডিলিট করতে হয়? তাই আজকের বিষয় মোবাইল দিয়ে ফেসবুক আইডি ডিলিট করার নিয়ম ।
মোবাইল দিয়ে ফেসবুক আইডি ডিলিট করার নিয়ম অনেকেই আমাদের কাছে ফেসবুক আইডি পারমানেন্টলি ডিলিট করার বিষয়টি জানতে চেয়ে নক দিয়েছেন। তাই আজকে এই বিষয় নিয়ে লিখতে বসে গেলাম। আমরা আজকে মোবাইল দিয়ে ফেসবুক আইডি বন্ধ করার উপায় জানবো।
আরো পড়ুন: ফেসবুক আইডি ডিলিট করলে কি হয়
ফেসবুক একাউন্ট খোলার নিয়ম ফেসবুক একটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম যার মাধ্যমে একজন মানুষ নিজস্ব একাউন্ট তৈরি করে পৃথিবীর যেকোন প্রান্তে থাকা মানুষের সাথে যোগাযোগ করতে পারে এমন কি বিভিন্ন ধরনের সংবাদ সংযোগ এর সাথে সংযুক্ত থাকতে পারে।
ফেসবুক বর্তমান সময়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি ওয়েবসাইট যেখানে বন্ধু তৈরি করা থেকে শুরু করে অনেক মানুষের সাথে পরিচিত হওয়া যায়। এর প্রতিষ্ঠাতা নাম আমরা কম বেশি সবাই জানি তিনি একজন মার্কিন নাগরিক মার্ক জুকারবার্গ। ৪ ফেব্রুয়ারি ২০০৪ সালের দিকে আজ থেকে প্রায় ১৭ বছর আগে তিনি ফেসবুক প্রতিষ্ঠা করেন।
মার্ক জুকারবার্গ হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র ছিলেন। সেখানে অধ্যয়নরত কালীন সময়ে তিনি তার রুমমেট এডওয়ার্ডো স্যাভরিন, তিনি ছিলেন কম্পিউটার সাইন্সের একজন ছাত্র এবং ডাস্টিন মস্কোভিত্স ও তাদের একজন সহযোগী কৃষির সাথে যুক্ত পরিকল্পনার মাধ্যমে ফেসবুক তৈরি করতে সক্ষম হন।
প্রাথমিকভাবে ফেসবুক হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র ছাত্রী এবং পরবর্তীতে বোস্টন শহরের অন্যান্য কলেজ এবং বেশ কিছু সামান্য পরিসরে চালু থাকে। কিন্তু ফেসবুকের জনপ্রিয়তা খুব অল্প সময়ের মধ্যে পৃথিবীব্যাপী বিস্তৃত হয়ে যায়।
তার পরবর্তীতে সময়ের সাপেক্ষে এটিকে পাবলিক এর জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। আর এর জনপ্রিয়তা এতটাই ব্যাপকভাবে সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়েছে যে বর্তমান বিশ্বে প্রায় ২৫০ মিলিয়ন মানুষ ফেসবুক সক্রিয়ভাবে ব্যবহার করছেন।
এখন আমাদের প্রায় ঘরে ঘরে প্রতিটি মানুষেরই একটি করে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট এমনকি দেখা গেছে একজন মানুষের একাধিক ফেসবুক অ্যাকাউন্ট রয়েছে। তবে ফেসবুকের প্রসারের ফলে বিভিন্ন ধরনের অপব্যবহার ও বৃদ্ধি পেয়েছে।