সর্দি থেকে মুক্তির উপায়

সর্দি হাঁচি থেকে মুক্তির উপায় শীত মৌসুমে খুশখুশে কাশি, সর্দি, গলা ব্যথা হতেই পারে। এ জন্য রং চা খেতে পারেন। আদা, লবঙ্গ, দারুচিনি, তুলসী, সামান্য লবণ ও মধু দিয়ে তৈরি লাল চা পান করলেও উপকার পাওয়া যাবে। একটু সচেতন হলেই এসব সমস্যা থেকে সহজেই মুক্তি পাবেন। ঠাণ্ডা, সর্দি-কাশিতে ঘরোয়া কিছু উপায় অবলম্বন করে ‘ঠাণ্ডা’কে দূরে রাখুন। নাকের সর্দি দূর করার ঘরোয়া উপায়

সর্দি হাঁচি থেকে মুক্তির উপায়

এসব রোগের চিকিৎসার জন্য সাধারণত ডাক্তারের কাছে যাওয়ার প্রয়োজন হয় না। কিছু উপদেশ মেনে চললে ঘরে বসেই যত্ন নেয়া যায়।

সর্দি-কাশি থেকে মুক্তি পাওয়ার ঘরোয়া উপায়

শীত মৌসুমে খুশখুশে কাশি, সর্দি, গলা ব্যথা হতেই পারে। এ জন্য রং চা খেতে পারেন। আদা, লবঙ্গ, দারুচিনি, তুলসী, সামান্য লবণ ও মধু দিয়ে তৈরি লাল চা পান করলেও উপকার পাওয়া যাবে। একটু সচেতন হলেই এসব সমস্যা থেকে সহজেই মুক্তি পাবেন। ঠাণ্ডা, সর্দি-কাশিতে ঘরোয়া কিছু উপায় অবলম্বন করে ‘ঠাণ্ডা’কে দূরে রাখুন।

মধু : ত্বকের পাশাপাশি শরীরের জন্যও মধু বেশ উপকারী। গলার খুসখুসে ভাব কমিয়ে দ্রুত আরাম দেয়। মধু গরম বলে ঠাণ্ডা প্রতিরোধ করে। হালকা গরম পানির সঙ্গে মধু মিশিয়ে খেতে পারেন। এ ছাড়া আঙ্গুরের রসের সঙ্গে মধু মিশিয়ে এমন কি চা-এ চিনির পরিবর্তে মধু দিয়ে খেতে পারেন। বয়স্করা মধুর সঙ্গে এক চামচ দারুচিনি গুঁড়া মিশিয়ে খেলেও বেশ উপকার পাবেন।

আদা : প্রাচীনকাল থেকেই ঠাণ্ডা, জ্বর, কাশি ও মাথাব্যথার জন্য আদার ব্যবহার হয়ে আসছে। আদা চা গলার কফ পরিষ্কার করে ও খুসখুসে ভাব কমায়। এ ছাড়াও আদা রসের সঙ্গে মধু মিশিয়ে কুসুম গরম করে দিনে তিনবার খান। দ্রুত কাশি নিরাময় হবে।

আরো পড়ুন: মাথার টাকে চুল গজানোর উপায়

রসুন: রসুনে রয়েছে আলিসিন ও অন্যান্য অর্গানোসালফার উপাদান যা সংক্রমণকারী ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়ার বিনাশ করে। গলা বসে গেলে রসুন থেঁতো করে তাতে গরম পানি দিয়ে শরবত করে নিন। পাঁচ মিনিট পর মিশ্রণটি পান করুন, অতি দ্রুত ভালো ফিল করবেন।

লেবু : লেবুতে রয়েছে সাইট্রিক এসিড যা ঠাণ্ডার ভালো ওষুধ। লেবু চা খেতে পারেন। কুসুম গরম পানিতে মধু ও লেবুর রস মিশিয়ে খেয়েই দেখুন ভালো ফিল করবেন। গলাব্যথা বা গলা বসে গেলে গরম পানিতে লেবুর রস ও সামান্য লবণ দিয়ে গড়গড়া করুন। এভাবে দিনে বেশ কয়েকবার করুন।

গোলমরিচ : গরম পানিতে এক চা চামচ গোলমরিচ গুঁড়ার সঙ্গে দুই চা চামচ মধু মিশিয়ে ১৫ মিনিট রেখে দিন। গোলমরিচের দানা নিচে জমা হলে ধীরে ধীরে পান করুন। অতি দ্রুত ঠাণ্ডা থেকে মুক্তি পাবেন।

পিয়াজের রস : পিয়াজের রস কাশি নিরাময় করে, এটি অনেকেরই অজানা। পিয়াজ রস করে তাতে মধু দিয়ে খেতে পারেন। এ ছাড়াও খাবারের সঙ্গে খেতে পারেন কাঁচা পিয়াজ।

লবঙ্গ : কয়েক টুকরা লবঙ্গ সেদ্ধ পানিতে সামান্য লবণ মিশিয়ে কুসুম গরম থাকতে খেয়ে নিন। এটি ভীষণ উপকারী। এ ছাড়াও লবঙ্গ ও আদা পানিতে ১৫ মিনিট সেদ্ধ করে সেই পানি দিয়ে গড়গড়া করলেও উপকার পাবেন।

হলুদ মিশ্রিত দুধ : হলুদে রয়েছে অ্যান্টিসেপটিক উপাদান যা বিভিন্ন ভাইরাসজনিত ইনফেকশন সারাতে কার্যকর। গরম দুধের সঙ্গে খানিকটা হলুদ গুঁড়া মিশিয়ে রাতে ঘুমানোর আগে পান করলে সর্দি ও গলা ব্যথা থেকে অতি দ্রুত মুক্তি পাবেন।

গরম পানি ও হাঁটানো: সদ্বিদ্য গরম পানি পান ও দিনে কমপক্ষে দুই বার হাঁটাতে যান। গরম পানি এবং হাঁটানো সহায়ক হতে পারে সর্দি ও কাশি থেকে মুক্তি পেতে।

গুলি দিন: সর্দি বা কাশির জন্য এন্টিহিস্টামিন বা কাশি সিরাপ খাওয়া হতে পারে। তবে, এই ধরনের ঔষধ নিজে নির্ধারণ করা সম্ভব নয়, এবং এর জন্য একজন ডাক্তারের পরামর্শ প্রয়োজন।

ঘরোয়া উপায়ে নাক খোলা: হয়তো হোমিওপ্যাথি বা নেচুরোপ্যাথি ঔষধ বা নাসাল স্প্রে ব্যবহার করা যেতে পারে।

প্রোটিন ও ভিটামিন যোগ করুন: শক্তি উঠাতে এবং শক্তি সংরক্ষণে সাহায্য করতে পারে পোষাকী খাদ্য যেমন মাছ, মাংস, ড্রাই ফ্রুট, ওটস, ইত্যাদি।

শীতকালে উষ্ণ বস্ত্র পরুন: ঠান্ডা হওয়া সহিত সার্দি ও কাশির লক্ষণ দূর করতে উষ্ণ বস্ত্র পরা হয়।

এছাড়াও, সবসময় চিকিৎসা বা পরামর্শের জন্য ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করা উচিত, সহোজ সর্দি ও কাশির লক্ষণ হতে পারে কিছু গম্ভীর অসুস্থতা এবং এটি অগ্রসর করতে পারে।

নাকের সর্দি কমানোর উপায়

নাকের সর্দি কমানোর জন্য নিচের ঘরোয়া উপায়গুলো অনুসরণ করতে পারেন: গরম পানিতে ভাপ নিন। গরম পানির ভাপ নাকের মিউকাসকে পাতলা করে এবং সর্দি বের করতে সাহায্য করে। একটি বড় তোয়ালে দিয়ে আপনার মাথা ঢেকে নিন এবং একটি বড় পাত্রে গরম পানি ঢেলে নিন। পানির উপরে আপনার মুখ রেখে গভীরভাবে শ্বাস নিন। 5-10 মিনিট এভাবে থাকুন।

লবণ জল দিয়ে নাক পরিষ্কার করুন। লবণ জল নাকের মিউকাসকে পাতলা করে এবং সর্দি বের করতে সাহায্য করে। এক কাপ গরম পানিতে এক চা চামচ লবণ মিশিয়ে নিন। একটি ড্রপার দিয়ে এই লবণ জলটি আপনার নাকের প্রতিটি ছিদ্রে কয়েক ফোঁটা করে ঢুকিয়ে দিন। তারপর আপনার নাক ঝাড়ুন।

আরো পড়ুন: মানুষের দেহে ডিএনএ কত দৈর্ঘ্য কিঃ মিঃ

রসুন খান। রসুনে অ্যান্টিবায়োটিক এবং অ্যান্টিভাইরাল বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা সর্দি-কাশির চিকিৎসায় সাহায্য করতে পারে। এক কোয়া রসুন চিবিয়ে খান বা এক কাপ গরম দুধে এক কোয়া রসুন ফুটিয়ে নিন।

আদা খান। আদাতে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি এবং অ্যান্টিভাইরাল বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা সর্দি-কাশির চিকিৎসায় সাহায্য করতে পারে। এক টুকরো আদা কুচি করে নিন এবং এক কাপ গরম পানিতে ফুটিয়ে নিন। তারপর এই পানিতে মধু মিশিয়ে পান করুন।

লেবু খান। লেবুতে ভিটামিন সি রয়েছে যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। এক গ্লাস গরম পানিতে এক টুকরো লেবুর রস এবং এক চা চামচ মধু মিশিয়ে পান করুন।

মেথি খান। মেথিতে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি এবং অ্যান্টিভাইরাল বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা সর্দি-কাশির চিকিৎসায় সাহায্য করতে পারে। এক কাপ গরম পানিতে এক চা চামচ মেথির বীজ দিয়ে ফুটিয়ে নিন। তারপর এই পানি ছেঁকে নিন এবং মধু মিশিয়ে পান করুন।

এছাড়াও, আপনি নিচের বিষয়গুলো মেনে চললে নাকের সর্দি কমাতে সাহায্য পাবেন:

  • পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিন।
  • পর্যাপ্ত পানি পান করুন।
  • ঠান্ডা এবং আর্দ্র পরিবেশ এড়িয়ে চলুন।
  • অসুস্থ ব্যক্তির কাছ থেকে দূরে থাকুন।

যদি নাকের সর্দির সাথে অন্যান্য উপসর্গ যেমন জ্বর, মাথাব্যথা, গলাব্যথা ইত্যাদি দেখা দেয়, তাহলে অবশ্যই একজন ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

সর্দি কাশি হলে কি ওষুধ খাওয়া উচিত

সর্দি-কাশি একটি ভাইরাস সংক্রমণ। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে সর্দি-কাশি নিজে থেকেই সেরে যায়। এই সময় প্রচুর পানি পান করা, বিশ্রাম নেওয়া এবং ঘরোয়া চিকিৎসার মাধ্যমে উপসর্গগুলি কমানো যায়। 

সর্দি-কাশির জন্য ওষুধ খাওয়ার প্রয়োজন আছে কিনা তা নির্ভর করে উপসর্গগুলির তীব্রতা এবং রোগীর সামগ্রিক স্বাস্থ্যের উপর। সাধারণত, সর্দি-কাশির জন্য নিম্নলিখিত ওষুধগুলি ব্যবহৃত হয়: নাক বন্ধের ওষুধ (ন্যাসাল ডিকনজেস্ট্যান্ট): নাক বন্ধ হলে এই ওষুধগুলি নাক খুলে শ্বাস নিতে সাহায্য করে।

কফ সিরাপ: কফের ধরন অনুসারে কফ সিরাপের দুই ধরনের ঔষধ রয়েছে:

কফ সাপ্রেসেন্ট: এই ওষুধগুলি কাশি কমাতে সাহায্য করে।
এক্সপেক্টোরেন্ট: এই ওষুধগুলি শ্লেষ্মা পাতলা করে এবং বের করতে সাহায্য করে।
অ্যান্টিহিস্টামিন: নাক থেকে পানি পড়া এবং হাঁচি কমানোর জন্য অ্যান্টিহিস্টামিন ব্যবহৃত হয়।

যদি সর্দি-কাশির সাথে উপসর্গগুলি দেখা দেয়, তাহলে অবশ্যই একজন ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত:

  • জ্বর ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস (১০০.৪ ডিগ্রি ফারেনহাইট) বা তার বেশি
  • কাশিতে রক্ত
  • শ্বাসকষ্ট
  • বুকে ব্যথা
  • দিনের বেলা ক্লান্তি
  • বাচ্চাদের ক্ষেত্রে, তরল গ্রহণে অনীহা বা বমি

সর্দি-কাশির ওষুধ খাওয়ার সময় যে বিষয়গুলি মনে রাখা উচিত:

  • ওষুধের নির্দেশাবলী সাবধানে পড়ুন এবং সে অনুযায়ী ওষুধ সেবন করুন।
  • ওষুধের উৎস সম্পর্কে নিশ্চিত হন।
  • অতিরিক্ত ওষুধ সেবন করবেন না।
  • ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সম্পর্কে সচেতন থাকুন।

সর্দি-কাশির ওষুধের পাশাপাশি, ঘরোয়া চিকিৎসার মাধ্যমেও উপসর্গগুলি কমানো যায়। নিম্নলিখিত ঘরোয়া চিকিৎসাগুলি অনুসরণ করতে পারেন:

  • গরম পানিতে ভাপ নিন।
  • লবণ জল দিয়ে নাক পরিষ্কার করুন।
  • রসুন খান।
  • আদা খান।
  • লেবু খান।

আরো পড়ুন: কিডনি সুস্থ রাখতে ৬টি পরামর্শ

  • মেথি খান।
  • পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিন।
  • পর্যাপ্ত পানি পান করুন।
  • ঠান্ডা এবং আর্দ্র পরিবেশ এড়িয়ে চলুন।

নাকের সর্দি দূর করার ঘরোয়া উপায়

নাকের সর্দি, যাকে সাধারণ সর্দিও বলা হয়, এটি একটি সাধারণ ভাইরাল সংক্রমণ যা নাক এবং গলার শ্লেষ্মা ঝিল্লিকে প্রভাবিত করে। এটি সাধারণত কয়েক দিনের মধ্যে চলে যায়, তবে এর লক্ষণগুলিকে প্রশমিত করার জন্য কিছু ঘরোয়া প্রতিকার রয়েছে।

লবণ-পানির ড্রপ লবণ-পানির ড্রপ একটি জনপ্রিয় ঘরোয়া প্রতিকার যা নাকের সর্দির লক্ষণগুলি থেকে স্বস্তি পেতে সাহায্য করতে পারে। এটি নাকের শ্লেষ্মা ঝিল্লিকে পরিষ্কার করতে এবং প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।

লবণ-পানির ড্রপ তৈরি করতে, এক কাপ উষ্ণ পানিতে এক চা চামচ লবণ মিশিয়ে নিন। মিশ্রণটি ঠান্ডা হলে, ড্রপারের সাহায্যে প্রতিটি নাকের ছিদ্রে কয়েক ফোঁটা ড্রপ করুন। আপনার মাথা ঝুঁকিয়ে রাখুন যাতে লবণ-পানির মিশ্রণ নাকের ভেতরের দিকে প্রবেশ করতে পারে। প্রতিটি নাকের ছিদ্রে কয়েকবার পুনরাবৃত্তি করুন।

রসুন রসুন তার অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টিভাইরাল বৈশিষ্ট্যগুলির জন্য পরিচিত। এটি নাকের সর্দির লক্ষণগুলি থেকে স্বস্তি পেতে সহায়তা করতে পারে। রসুন খাওয়ার পাশাপাশি, আপনি রসুন থেঁতো করে তার রস নাকের ছিদ্রে কয়েক ফোঁটা ড্রপ করতে পারেন। এটি নাকের শ্লেষ্মা ঝিল্লিকে পরিষ্কার করতে এবং প্রদাহ কমাতে সাহায্য করবে। 

পেঁয়াজ পেঁয়াজও তার অ্যান্টিভাইরাল এবং অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি বৈশিষ্ট্যগুলির জন্য পরিচিত। এটি নাকের সর্দির লক্ষণগুলি থেকে স্বস্তি পেতে সহায়তা করতে পারে। পেঁয়াজ কুচি করে একটি বাটিতে রাখুন। একটি তোয়ালে দিয়ে বাটিটি ঢেকে দিন এবং 10-15 মিনিটের জন্য শ্বাস নিন। এটি নাকের শ্লেষ্মা ঝিল্লিকে পরিষ্কার করতে এবং প্রদাহ কমাতে সাহায্য করবে। 

লেবু লেবু তার ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের উচ্চ মাত্রার জন্য পরিচিত। এটি নাকের সর্দির লক্ষণগুলি থেকে স্বস্তি পেতে সহায়তা করতে পারে। একটি গ্লাস হালকা গরম জলে এক চা চামচ লেবুর রস এবং এক চা চামচ মধু মিশিয়ে নিন। প্রতিদিন কয়েকবার এই পানীয়টি পান করুন। এটি নাকের শ্লেষ্মা ঝিল্লিকে পরিষ্কার করতে এবং প্রদাহ কমাতে সাহায্য করবে।

আরো পড়ুন: কিডনি রোগের প্রাথমিক লক্ষণ ও প্রতিকার

তুলসী তুলসী তার অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টিভাইরাল বৈশিষ্ট্যগুলির জন্য পরিচিত। এটি নাকের সর্দির লক্ষণগুলি থেকে স্বস্তি পেতে সহায়তা করতে পারে।

একটি গ্লাস হালকা গরম জলে এক চা চামচ তুলসীর পাতা এবং এক চা চামচ মধু মিশিয়ে নিন। প্রতিদিন কয়েকবার এই পানীয়টি পান করুন। এটি নাকের শ্লেষ্মা ঝিল্লিকে পরিষ্কার করতে এবং প্রদাহ কমাতে সাহায্য করবে।

অন্যান্য ঘরোয়া প্রতিকার

নাকের সর্দির লক্ষণগুলি থেকে স্বস্তি পেতে সহায়তা করার জন্য অন্যান্য ঘরোয়া প্রতিকারগুলির মধ্যে রয়েছে: পর্যাপ্ত বিশ্রাম নেওয়,প্রচুর পরিমাণে তরল পান করা,গরম পানীয় পান করা,নাক পরিষ্কার করা,আর্দ্রতা বাড়ানোচিকিৎসা পেতে।

নাকের সর্দির লক্ষণগুলি যদি 10 দিনের বেশি স্থায়ী হয় বা যদি আপনি নিচের লক্ষণগুলির মধ্যে কোনওটি অনুভব করেন তবে একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন:

  • জ্বর
  • মাথাব্যথা
  • গলা ব্যথা
  • শ্বাসক

অসুস্থ ব্যক্তির কাছ থেকে দূরে থাকুন।

রাতে কাশি কমানোর উপায়

রাতে কাশি হলে ঘুমের ব্যাঘাত ঘটে এবং ক্লান্তি বাড়ে। রাতে কাশি কমানোর জন্য কিছু ঘরোয়া প্রতিকার এবং জীবনধারা পরিবর্তন রয়েছে যা সাহায্য করতে পারে।

ঘরোয়া প্রতিকার

লবণ-পানির ভেপার: একটি বাটিতে উষ্ণ পানি নিন এবং তাতে এক চা চামচ লবণ যোগ করুন। একটি তোয়ালে দিয়ে আপনার মাথা ঢেকে বাটিটিতে আপনার মুখ রাখুন এবং 10-15 মিনিটের জন্য শ্বাস নিন। এটি গলায় জমে থাকা শ্লেষ্মা ভেঙে ফেলতে এবং কাশিকে প্রশমিত করতে সাহায্য করবে।

মধু: মধুতে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা কাশিকে প্রশমিত করতে সাহায্য করতে পারে। গরম পানির সাথে এক চা চামচ মধু মিশিয়ে পান করুন বা সরাসরি খান।

ইউক্যালিপটাস তেল: ইউক্যালিপটাস তেলে অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি এবং কাশির উপশমকারী বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা রাতের কাশি কমাতে সাহায্য করতে পারে। একটি বাটিতে উষ্ণ পানি নিন এবং তাতে কয়েক ফোঁটা ইউক্যালিপটাস তেল যোগ করুন। একটি তোয়ালে দিয়ে আপনার মাথা ঢেকে বাটিটিতে আপনার মুখ রাখুন এবং 10-15 মিনিটের জন্য শ্বাস নিন।

আদার চা: আদাতে অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি এবং অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা কাশিকে প্রশমিত করতে সাহায্য করতে পারে। একটি কাপ গরম পানিতে এক টুকরো আদা থেঁতো করে দিন এবং 10-15 মিনিটের জন্য ফুটিয়ে নিন। চা ছেঁকে নিন এবং মধু দিয়ে মিশিয়ে পান করুন।

জীবনধারা পরিবর্তন পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিন: আপনার শরীরকে সুস্থ হতে সময় দিতে পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিন।
প্রচুর পরিমাণে তরল পান করুন: তরল পান করা শ্লেষ্মা পাতলা করতে এবং কাশিকে প্রশমিত করতে সাহায্য করতে পারে।

যদি আপনি গর্ভবতী হন বা বুকের দুধ খাওয়াচ্ছেন তবে কোনও ঘরোয়া প্রতিকার বা ওষুধ নেওয়ার আগে আপনার ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন।

যদি আপনার কাশি রক্তক্ষরণের সাথে থাকে তবে অবিলম্বে একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন।
এলার্জি সর্দি থেকে মুক্তির উপায়

এলার্জি সর্দি, যাকে এলার্জিক রাইনাইটিস বলা হয়, এটি একটি সাধারণ সমস্যা যা নাক, চোখ এবং গলার প্রদাহের কারণ হয়। এটি সাধারণত ঋতু পরিবর্তনের সময় বা নির্দিষ্ট অ্যালার্জেন, যেমন ফুলের রেণু, ধুলা মাইট বা পশু লোমের সংস্পর্শে আসলে ঘটে।

এলার্জি সর্দির লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে:

  • নাক চুলকানো
  • হাঁচি
  • নাক দিয়ে পানি পড়া
  • নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া
  • চোখ দিয়ে পানি পড়া
  • চোখ লাল হয়ে যাওয়া
  • মাথাব্যথা

এলার্জি সর্দি থেকে মুক্তির জন্য নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি গ্রহণ করা যেতে পারে:

এলার্জি উদ্রেককারী জিনিস এড়িয়ে চলুন: এলার্জি সর্দির প্রধান কারণ হল অ্যালার্জেন। যদি আপনি জানেন যে আপনার কোন অ্যালার্জেন রয়েছে, তাহলে সেগুলি এড়িয়ে চলুন যতটা সম্ভব।

ওষুধ সেবন করুন: ওষুধগুলি এলার্জি সর্দির লক্ষণগুলি উপশম করতে সাহায্য করতে পারে। এন্টিহিস্টামিন, স্টেরয়েড এবং ডিকনজেস্ট্যান্টগুলি সাধারণত ব্যবহৃত হয়।

ঘরোয়া প্রতিকার ব্যবহার করুন: কিছু ঘরোয়া প্রতিকার এলার্জি সর্দির লক্ষণগুলি উপশম করতেও সাহায্য করতে পারে। এগুলির মধ্যে রয়েছে:

লবণ-পানির ভেপার: একটি বাটিতে উষ্ণ পানি নিন এবং তাতে এক চা চামচ লবণ যোগ করুন। একটি তোয়ালে দিয়ে আপনার মাথা ঢেকে বাটিটিতে আপনার মুখ রাখুন এবং 10-15 মিনিটের জন্য শ্বাস নিন। এটি নাক এবং গলা পরিষ্কার করতে সাহায্য করবে।

মধু: মধুতে অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা এলার্জি সর্দির লক্ষণগুলি উপশম করতে সাহায্য করতে পারে। গরম পানির সাথে এক চা চামচ মধু মিশিয়ে পান করুন।

ইউক্যালিপটাস তেল: ইউক্যালিপটাস তেলে অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা এলার্জি সর্দির লক্ষণগুলি উপশম করতে সাহায্য করতে পারে। একটি বাটিতে উষ্ণ পানি নিন এবং তাতে কয়েক ফোঁটা ইউক্যালিপটাস তেল যোগ করুন। একটি তোয়ালে দিয়ে আপনার মাথা ঢেকে বাটিটিতে আপনার মুখ রাখুন এবং 10-15 মিনিটের জন্য শ্বাস নিন।

চিকিৎসা: যদি আপনার এলার্জি সর্দি তীব্র হয় বা দীর্ঘস্থায়ী হয় তবে একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন। তারা আপনার জন্য একটি চিকিত্সা পরিকল্পনা তৈরি করতে সাহায্য করতে পারে।

আরো পড়ুন: চাপ দাড়ি বা ঘন দাড়ি গজানোর প্রাকৃতিক উপায়

এলার্জি সর্দি থেকে মুক্তি পেতে, এটি গুরুত্বপূর্ণ যে আপনি আপনার অ্যালার্জেনগুলি চিহ্নিত করুন এবং সেগুলি এড়িয়ে চলুন যতটা সম্ভব। এটি আপনার লক্ষণগুলি নিয়ন্ত্রণ করতে এবং আপনার জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে।

সর্দি থেকে মুক্তির উপায় ঔষধ

সর্দি একটি সাধারণ ভাইরাল সংক্রমণ যা নাক, গলা এবং শ্বাসনালীকে প্রভাবিত করে। এটি সাধারণত ঠান্ডা পানি, খাবার বা হাঁচি বা কাশির মাধ্যমে সংক্রমিত হয়। সর্দির লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে:

নাক দিয়ে পানি পড়া
নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া
হাঁচি
গলা ব্যথা
মাথাব্যথা
ক্লান্তি

সর্দির কোন নির্দিষ্ট চিকিৎসা নেই। এটি সাধারণত দুই সপ্তাহের মধ্যে নিজে থেকে সেরে যায়। তবে, কিছু ওষুধ এবং ঘরোয়া প্রতিকার লক্ষণগুলি উপশম করতে সাহায্য করতে পারে।

ওষুধ

সর্দির জন্য ব্যবহৃত ওষুধগুলির মধ্যে রয়েছে: অ্যান্টিহিস্টামিন: এগুলি নাক দিয়ে পানি পড়া, হাঁচি এবং চুলকানি কমাতে সাহায্য করে। ডিকনজেস্ট্যান্ট: এগুলি নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া কমাতে সাহায্য করে। অ্যান্টিবায়োটিক: সর্দি সাধারণত ব্যাকটেরিয়া দ্বারা সৃষ্ট হয় না, তাই অ্যান্টিবায়োটিকগুলি সাধারণত প্রয়োজন হয় না। তবে, যদি আপনার সর্দি ব্যাকটেরিয়া দ্বারা সৃষ্ট হয় বলে মনে হয়, তাহলে আপনার ডাক্তার অ্যান্টিবায়োটিক প্রেসক্রাইব করতে পারেন।

সর্দির জন্য ব্যবহৃত কিছু ঘরোয়া প্রতিকারের মধ্যে রয়েছে:

লবণ-পানির ভেপার: একটি বাটিতে উষ্ণ পানি নিন এবং তাতে এক চা চামচ লবণ যোগ করুন। একটি তোয়ালে দিয়ে আপনার মাথা ঢেকে বাটিটিতে আপনার মুখ রাখুন এবং 10-15 মিনিটের জন্য শ্বাস নিন। এটি নাক এবং গলা পরিষ্কার করতে সাহায্য করবে।

মধু: মধুতে অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা সর্দির লক্ষণগুলি উপশম করতে সাহায্য করতে পারে। গরম পানির সাথে এক চা চামচ মধু মিশিয়ে পান করুন।

ইউক্যালিপটাস তেল: ইউক্যালিপটাস তেলে অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা সর্দির লক্ষণগুলি উপশম করতে সাহায্য করতে পারে। একটি বাটিতে উষ্ণ পানি নিন এবং তাতে কয়েক ফোঁটা ইউক্যালিপটাস তেল যোগ করুন। একটি তোয়ালে দিয়ে আপনার মাথা ঢেকে বাটিটিতে আপনার মুখ রাখুন এবং 10-15 মিনিটের জন্য শ্বাস নিন।

অন্যান্য পরামর্শ

সর্দি থেকে মুক্তি পেতে, নিম্নলিখিত পরামর্শগুলি অনুসরণ করুন:
পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিন। আপনার শরীরকে সুস্থ হতে সময় দিতে পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিন।
প্রচুর পরিমাণে তরল পান করুন। তরল পান করা শ্লেষ্মা পাতলা করতে এবং কাশিকে প্রশমিত করতে সাহায্য করতে পারে।
নাক পরিষ্কার রাখুন। নাক পরিষ্কার রাখলে শ্লেষ্মা গলায় প্রবেশ করতে বাধা দেওয়া যায়।
আর্দ্রতা বাড়ান। আর্দ্রতা বাড়ালে শ্লেষ্মা পাতলা হতে পারে।

সর্দির লক্ষণগুলি যদি 10 দিনের বেশি স্থায়ী হয় বা যদি আপনি নিম্নলিখিত লক্ষণগুলি অনুভব করেন তবে একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন:

জ্বর
মাথাব্যথা
গলা ব্যথা
শ্বাসকষ্ট
বুকে ব্যথা

সর্দি হাঁচি থেকে মুক্তির উপায়

সর্দি হাঁচি একটি সাধারণ ভাইরাল সংক্রমণ যা নাক, গলা এবং শ্বাসনালীকে প্রভাবিত করে। এটি সাধারণত ঠান্ডা পানি, খাবার বা হাঁচি বা কাশির মাধ্যমে সংক্রমিত হয়। সর্দি হাঁচির লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে:

নাক দিয়ে পানি পড়া
নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া
হাঁচি
গলা ব্যথা
মাথাব্যথা
ক্লান্তি

সর্দি হাঁচির কোন নির্দিষ্ট চিকিৎসা নেই। এটি সাধারণত দুই সপ্তাহের মধ্যে নিজে থেকে সেরে যায়। তবে, কিছু ওষুধ এবং ঘরোয়া প্রতিকার লক্ষণগুলি উপশম করতে সাহায্য করতে পারে।

ওষুধ

সর্দি হাঁচির জন্য ব্যবহৃত ওষুধগুলির মধ্যে রয়েছে:
অ্যান্টিহিস্টামিন: এগুলি নাক দিয়ে পানি পড়া, হাঁচি এবং চুলকানি কমাতে সাহায্য করে।
ডিকনজেস্ট্যান্ট: এগুলি নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া কমাতে সাহায্য করে।

অ্যান্টিবায়োটিক: সর্দি হাঁচি সাধারণত ব্যাকটেরিয়া দ্বারা সৃষ্ট হয় না, তাই অ্যান্টিবায়োটিকগুলি সাধারণত প্রয়োজন হয় না। তবে, যদি আপনার সর্দি হাঁচি ব্যাকটেরিয়া দ্বারা সৃষ্ট বলে মনে হয়, তাহলে আপনার ডাক্তার অ্যান্টিবায়োটিক প্রেসক্রাইব করতে পারেন।

ঘরোয়া প্রতিকার

সর্দি হাঁচির জন্য ব্যবহৃত কিছু ঘরোয়া প্রতিকারের মধ্যে রয়েছে:

লবণ-পানির ভেপার: একটি বাটিতে উষ্ণ পানি নিন এবং তাতে এক চা চামচ লবণ যোগ করুন। একটি তোয়ালে দিয়ে আপনার মাথা ঢেকে বাটিটিতে আপনার মুখ রাখুন এবং 10-15 মিনিটের জন্য শ্বাস নিন। এটি নাক এবং গলা পরিষ্কার করতে সাহায্য করবে।

মধু: মধুতে অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা সর্দি হাঁচির লক্ষণগুলি উপশম করতে সাহায্য করতে পারে। গরম পানির সাথে এক চা চামচ মধু মিশিয়ে পান করুন।

ইউক্যালিপটাস তেল: ইউক্যালিপটাস তেলে অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা সর্দি হাঁচির লক্ষণগুলি উপশম করতে সাহায্য করতে পারে। একটি বাটিতে উষ্ণ পানি নিন এবং তাতে কয়েক ফোঁটা ইউক্যালিপটাস তেল যোগ করুন। একটি তোয়ালে দিয়ে আপনার মাথা ঢেকে বাটিটিতে আপনার মুখ রাখুন এবং 10-15 মিনিটের জন্য শ্বাস নিন।

অন্যান্য পরামর্শ

সর্দি হাঁচি থেকে মুক্তি পেতে, নিম্নলিখিত পরামর্শগুলি অনুসরণ করুন:
পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিন। আপনার শরীরকে সুস্থ হতে সময় দিতে পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিন।
প্রচুর পরিমাণে তরল পান করুন। তরল পান করা শ্লেষ্মা পাতলা করতে এবং কাশিকে প্রশমিত করতে সাহায্য করতে পারে।
নাক পরিষ্কার রাখুন। নাক পরিষ্কার রাখলে শ্লেষ্মা গলায় প্রবেশ করতে বাধা দেওয়া যায়।
আর্দ্রতা বাড়ান। আর্দ্রতা বাড়ালে শ্লেষ্মা পাতলা হতে পারে।

সর্দি হাঁচির লক্ষণগুলি যদি 10 দিনের বেশি স্থায়ী হয় বা যদি আপনি নিম্নলিখিত লক্ষণগুলি অনুভব করেন তবে একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন:

জ্বর
মাথাব্যথা
গলা ব্যথা
শ্বাসকষ্ট
বুকে ব্যথা

সর্দি হাঁচি থেকে মুক্তির জন্য কিছু নির্দিষ্ট ঘরোয়া প্রতিকার:

রস: রস সর্দি হাঁচির লক্ষণগুলি উপশম করতে সাহায্য করতে পারে। লেবুর রস, আদা এবং আপেল রস বিশেষভাবে কার্যকর

দ্রুত কাশি কমানোর উপায়

দ্রুত কাশি কমানোর জন্য কিছু প্রস্তুতি এবং সাধারণ উপায় রয়েছে যা আপনি পরীক্ষা করতে পারেন: গরম পানি খাওয়া: গরম পানি খেতে পারে কাশি কমাতে সাহায্য করে। গরম পানির সাথে একটি চা চামচ মধু যোগ করতে পারেন।

হাঁটা হাঁটি: হাঁটা হাঁটি করা কাশি কমাতে সাহায্য করতে পারে, এটি শ্বাসকষ্ট বাড়াতে সাহায্য করতে পারে এবং সাঁতারে দেয়া স্লাইম বাহায়।

আরো পড়ুন: সর্দি-কাশি হলে ঘরোয়াভাবে সমাধান

গরম হাঁটা: একটি গরম হাঁটা নেওয়া কাশি সহায়ক হতে পারে। এটি নাক এবং গলা বিষয়ক আপনার শ্বাসকষ্ট উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে।

স্টিম দ্রব গুলি: কিছু স্টিম দ্রব গুলি বা সিরাপ মার্কেটে রয়েছে যা কাশি দূর করতে সাহায্য করতে পারে। তবে, এই ধরণের ঔষধগুলি সতর্কতা অবলম্বন করতে গুরুত্বপূর্ণ।

প্রোবায়টিক খাদ্য: প্রোবায়টিক খাদ্য যেমন দই বা প্রোবায়টিক সাপ্লিমেন্ট নিয়ে কাশি মারার চেষ্টা করতে পারেন।

ব্যাপক পর্যাপ্ত পর্যাপ্ত শয্যা: সঠিক মাত্রায় শয্যা নিতে সাহায্য করতে পারে আপনার শরীরের প্রতিরোধ বাড়াতে এবং কাশি দূর করতে।

এই সমস্ত উপায়গুলি শীঘ্রই কাশি কমাতে সাহায্য করতে পারে, তবে কোনও আগ্রহী দক্ষতা বা কোনও অস্তিত্ববাধী সমস্যা থাকলে একজন চিকিৎসকে দেখাতে উচিত।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন