এলার্জি দূর করার উপায় সম্পর্কে জানুন

রক্তের এলার্জি দূর করার ঘরোয়া উপায় এলার্জি খুব কমন একটা সমস্যা। শিশুদের এলার্জি হওয়ার প্রবণতা বেশি থাকে। তবে বয়স বাড়ার সাথে সাথে লক্ষণগুলো কমে যেতে পারে। আবার অনেকের ছোটোবেলায় এলার্জির সমস্যা না থাকলেও, পরবর্তীতে নতুন করে এলার্জি দেখা দিতে পারে। 

কিছু বিধিনিষেধ মেনে চললে এলার্জি অনেকাংশেই নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।যাদের অ্যালার্জি আছে, তাদের খুব সাবধানে থাকতে হয়। এলার্জি দূর করার উপায় সম্পর্কে জানুন

রক্তের এলার্জি দূর করার ঘরোয়া উপায়

দেহের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা ক্ষতিকর জিনিস থেকে আমাদেরকে সুরক্ষা দেয়। তবে কখনো কখনো কিছু জিনিসকে এটি ভুলে ক্ষতিকর ভেবে বসে, যা আসলে ক্ষতিকর নয়। এসব জিনিসের বিরুদ্ধে আমাদের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থার প্রতিক্রিয়ায় এলার্জির লক্ষণ দেখা দেয়। যেমন: চামড়া লাল হয়ে যাওয়া ও চুলকানি।

এলার্জি দূর করার উপায় সম্পর্কে জানুন

এলার্জি হলো একটি সাধারণ স্বাস্থ্য সমস্যা যা প্রায় প্রত্যেকেরই জীবনে একবার হলেও হয়। এলার্জির লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে চুলকানি, ত্বকের লালভাব, নাক বন্ধ, নাক দিয়ে পানি পড়া, হাঁপানি, শ্বাসকষ্ট এবং বমি বমি ভাব। এলার্জির কারণগুলির মধ্যে রয়েছে খাবার, ধুলাবালি, পশু, পরাগ, রাসায়নিক এবং কিছু ওষুধ।

এলার্জি দূর করার জন্য কিছু উপায় হল:

অ্যালর্জির কারণগুলি এড়িয়ে চলুন। এটিই এলার্জি দূর করার সবচেয়ে কার্যকর উপায়। আপনি যদি জানেন যে আপনার কোন খাবারে অ্যালার্জি রয়েছে, তাহলে সেই খাবারগুলি এড়িয়ে চলুন। যদি আপনি জানেন যে আপনার ধুলাবালিতে অ্যালার্জি রয়েছে, তাহলে ঘরের ধুলো পরিষ্কার করার জন্য একটি এয়ার ফিল্টার ব্যবহার করুন।

অ্যান্টিহিস্টামিন গ্রহণ করুন। অ্যান্টিহিস্টামাইন হল ওষুধ যা এলার্জির লক্ষণগুলি কমাতে সাহায্য করে। অ্যান্টিহিস্টামাইনগুলি ওষুধের দোকানে বা অনলাইনে পাওয়া যায়। স্টেরয়েড মলম ব্যবহার করুন। স্টেরয়েড মলম ত্বকের এলার্জির লক্ষণগুলি কমাতে সাহায্য করে। স্টেরয়েড মলমগুলি ওষুধের দোকানে বা অনলাইনে পাওয়া যায়।

আরো পড়ুন: মাশরুম কেন খাবেন? পুষ্টিগুণ, উপকারিতা ও খাওয়ার নিয়ম

ইমিউনোথেরাপি গ্রহণ করুন। ইমিউনোথেরাপি হল একটি চিকিৎসা পদ্ধতি যা আপনার শরীরকে অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়া কমাতে সাহায্য করে। ইমিউনোথেরাপি সাধারণত ইনজেকশন বা ট্যাবলেট আকারে দেওয়া হয়।

এলার্জি প্রতিরোধের জন্য কিছু উপায় হল:

গর্ভবতী অবস্থায় স্বাস্থ্যকর খাবার খান। গর্ভাবস্থায় আপনার শিশুর ইমিউন সিস্টেম বিকাশ লাভ করে। সুতরাং, এই সময়ে স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া গুরুত্বপূর্ণ যাতে আপনার শিশুর একটি শক্তিশালী ইমিউন সিস্টেম গড়ে ওঠে। শিশুকে বুকের দুধ খাওয়ান। বুকের দুধ খাওয়ানো শিশুর ইমিউন সিস্টেমকে শক্তিশালী করতে সাহায্য করে।

শিশুকে ধূলা, পশু এবং পরাগ থেকে দূরে রাখুন। এইগুলি শিশুদের অ্যালার্জির ঝুঁকি বাড়ায়। যদি আপনার তীব্র অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়া হয়, তাহলে অবিলম্বে চিকিৎসার জন্য একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন। তীব্র অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়াকে অ্যানাফিল্যাক্সিস বলা হয় এবং এটি জীবনের জন্য হুমকি হতে পারে। অ্যানাফিল্যাক্সিসের লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে:

শ্বাসকষ্ট মুখ, ঠোঁট, জিহ্বা বা গলা ফুলে যাওয়া বুকে চাপ অনুভব করা বমি বমি ভাব বা বমি শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি মাথা ঘোরা অজ্ঞান হয়ে যাওয়া অ্যানাফিল্যাক্সিসের চিকিৎসায় অ্যাড্রিনালিন ইনজেকশন দেওয়া হয়।

এলার্জি দূর করার উপায় ঔষধ

এলার্জির লক্ষণগুলি কমাতে সাহায্য করার জন্য বিভিন্ন ধরণের ওষুধ পাওয়া যায়। সবচেয়ে সাধারণ ধরনের ওষুধ হল অ্যান্টিহিস্টামাইন। অ্যান্টিহিস্টামাইনগুলি হিস্টামিন নামক একটি রাসায়নিকের কাজকে বাধা দেয় যা এলার্জির লক্ষণগুলির জন্য দায়ী। অ্যান্টিহিস্টামাইনগুলি ট্যাবলেট, সিরাপ, ড্রপ, বা ইনজেকশন আকারে পাওয়া যায়।
 
অন্যান্য ধরনের ওষুধ যা এলার্জির লক্ষণগুলি কমাতে সাহায্য করতে পারে তার মধ্যে রয়েছে:
স্টেরয়েড: স্টেরয়েডগুলি প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। স্টেরয়েডগুলি ট্যাবলেট, ইনহেলার, বা ইনজেকশন আকারে পাওয়া যায়। ন্যাজাল স্প্রে: ন্যাজাল স্প্রেগুলি নাকের মধ্যে প্রয়োগ করা হয় এবং নাক দিয়ে পানি পড়া, নাক বন্ধ এবং হাঁচি কমাতে সাহায্য করে।

ওষুধের চোখের ড্রপ: ওষুধের চোখের ড্রপগুলি চোখের চুলকানি, লালভাব এবং জ্বালাভাব কমাতে সাহায্য করে। আপনার জন্য কোন ওষুধটি সবচেয়ে ভাল তা নির্ধারণ করতে আপনার ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা গুরুত্বপূর্ণ।

রক্তের এলার্জি দূর করার ঘরোয়া উপায়

রক্তের এলার্জি হলো রক্তের মধ্যে থাকা কোন উপাদানের প্রতি শরীরের অতিরিক্ত সংবেদনশীলতা। এই এলার্জির লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে ত্বকের চুলকানি, লালভাব, ফোলাভাব, শ্বাসকষ্ট, শরীরে ফুসকুড়ি, বমি বমি ভাব, বমি, ডায়রিয়া ইত্যাদি।

রক্তের এলার্জির জন্য কোন নির্দিষ্ট ঘরোয়া প্রতিকার নেই। তবে, কিছু ঘরোয়া প্রতিকার রয়েছে যা লক্ষণগুলি কমাতে সাহায্য করতে পারে।

ত্বকের লক্ষণগুলির জন্য:

ঠান্ডা সেঁক: ঠান্ডা সেঁক ত্বকের চুলকানি এবং লালভাব কমাতে সাহায্য করতে পারে। একটি তোয়ালে ঠান্ডা জলে ডুবিয়ে ত্বকে লাগান। অ্যালোভেরা জেল: অ্যালোভেরা জেল ত্বকের জ্বালাভাব এবং প্রদাহ কমাতে সাহায্য করতে পারে। অ্যালোভেরা জেল সরাসরি ত্বকে লাগান।

বেকিং সোডা: বেকিং সোডা একটি প্রাকৃতিক অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি। বেকিং সোডা এবং জল দিয়ে একটি পেস্ট তৈরি করুন এবং ত্বকের আক্রান্ত অংশে লাগান।

শ্বাসকষ্টের লক্ষণগুলির জন্য:

অ্যান্টিহিস্টামিন: অ্যান্টিহিস্টামিনগুলি শ্বাসকষ্টের লক্ষণগুলি কমাতে সাহায্য করতে পারে। অ্যান্টিহিস্টামিন ট্যাবলেট, সিরাপ, বা ইনহেলার আকারে পাওয়া যায়। ন্যাজাল স্প্রে: ন্যাজাল স্প্রেগুলি নাক দিয়ে পানি পড়া, নাক বন্ধ এবং হাঁচি কমাতে সাহায্য করতে পারে।

ওষুধের চোখের ড্রপ: ওষুধের চোখের ড্রপগুলি চোখের চুলকানি, লালভাব এবং জ্বালাভাব কমাতে সাহায্য করতে পারে।

অন্যান্য লক্ষণগুলির জন্য:

জল পান করুন: প্রচুর পরিমাণে জল পান করলে শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ বেরিয়ে যেতে সাহায্য করে।
ঘুম: পর্যাপ্ত ঘুম শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। সঠিক খাবার খান: স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।

আরো পড়ুন: কি খেলে টিউমার ভালো হয় সে সম্পর্কে জানুন!

যদি আপনার রক্তের এলার্জি হয়, তাহলে লক্ষণগুলি দেখা দিলে অবিলম্বে একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন। ডাক্তার আপনার জন্য প্রয়োজনীয় চিকিৎসার পরামর্শ দিতে পারবেন।

রক্তের এলার্জি প্রতিরোধের জন্য:

অ্যালর্জির কারণগুলি এড়িয়ে চলুন। আপনি যদি জানেন যে কোন খাবারে আপনার অ্যালার্জি রয়েছে, তাহলে সেই খাবারগুলি এড়িয়ে চলুন। যদি আপনি জানেন যে কোন পশুর পালক বা ধুলোতে আপনার অ্যালার্জি রয়েছে, তাহলে সেই পশু বা ধুলো থেকে দূরে থাকুন।

স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন করুন। স্বাস্থ্যকর খাবার খান, পর্যাপ্ত ঘুম পান করুন, এবং নিয়মিত ব্যায়াম করুন।
ইমিউন সিস্টেম শক্তিশালী করুন। ইমিউন সিস্টেম শক্তিশালী হলে অ্যালার্জির ঝুঁকি কমে। রক্তের এলার্জি একটি গুরুতর সমস্যা। তাই, লক্ষণগুলি দেখা দিলে অবিলম্বে একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা গুরুত্বপূর্ণ।

রক্তের এলার্জি দূর করার উপায়

রক্তের এলার্জি হলো রক্তের মধ্যে থাকা কোন উপাদানের প্রতি শরীরের অতিরিক্ত সংবেদনশীলতা। এই এলার্জির লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে ত্বকের চুলকানি, লালভাব, ফোলাভাব, শ্বাসকষ্ট, শরীরে ফুসকুড়ি, বমি বমি ভাব, বমি, ডায়রিয়া ইত্যাদি।

রক্তের এলার্জির জন্য কোন নির্দিষ্ট ঘরোয়া প্রতিকার নেই। তবে, কিছু ঘরোয়া প্রতিকার রয়েছে যা লক্ষণগুলি কমাতে সাহায্য করতে পারে।

ত্বকের লক্ষণগুলির জন্য:

ঠান্ডা সেঁক: ঠান্ডা সেঁক ত্বকের চুলকানি এবং লালভাব কমাতে সাহায্য করতে পারে। একটি তোয়ালে ঠান্ডা জলে ডুবিয়ে ত্বকে লাগান। অ্যালোভেরা জেল: অ্যালোভেরা জেল ত্বকের জ্বালাভাব এবং প্রদাহ কমাতে সাহায্য করতে পারে। অ্যালোভেরা জেল সরাসরি ত্বকে লাগান।

বেকিং সোডা: বেকিং সোডা একটি প্রাকৃতিক অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি। বেকিং সোডা এবং জল দিয়ে একটি পেস্ট তৈরি করুন এবং ত্বকের আক্রান্ত অংশে লাগান।

শ্বাসকষ্টের লক্ষণগুলির জন্য:

অ্যান্টিহিস্টামিন: অ্যান্টিহিস্টামিনগুলি শ্বাসকষ্টের লক্ষণগুলি কমাতে সাহায্য করতে পারে। অ্যান্টিহিস্টামিন ট্যাবলেট, সিরাপ, বা ইনহেলার আকারে পাওয়া যায়। ন্যাজাল স্প্রে: ন্যাজাল স্প্রেগুলি নাক দিয়ে পানি পড়া, নাক বন্ধ এবং হাঁচি কমাতে সাহায্য করতে পারে।

ওষুধের চোখের ড্রপ: ওষুধের চোখের ড্রপগুলি চোখের চুলকানি, লালভাব এবং জ্বালাভাব কমাতে সাহায্য করতে পারে।

অন্যান্য লক্ষণগুলির জন্য:

জল পান করুন: প্রচুর পরিমাণে জল পান করলে শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ বেরিয়ে যেতে সাহায্য করে।
ঘুম: পর্যাপ্ত ঘুম শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। সঠিক খাবার খান: স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।

যদি আপনার রক্তের এলার্জি হয়, তাহলে লক্ষণগুলি দেখা দিলে অবিলম্বে একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন। ডাক্তার আপনার জন্য প্রয়োজনীয় চিকিৎসার পরামর্শ দিতে পারবেন।

রক্তের এলার্জি প্রতিরোধের জন্য:

অ্যালর্জির কারণগুলি এড়িয়ে চলুন। আপনি যদি জানেন যে কোন খাবারে আপনার অ্যালার্জি রয়েছে, তাহলে সেই খাবারগুলি এড়িয়ে চলুন। যদি আপনি জানেন যে কোন পশুর পালক বা ধুলোতে আপনার অ্যালার্জি রয়েছে, তাহলে সেই পশু বা ধুলো থেকে দূরে থাকুন।

আরো পড়ুন: হৃদরোগের লক্ষণ কি কি তা সম্পর্কে জানুন

স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন করুন। স্বাস্থ্যকর খাবার খান, পর্যাপ্ত ঘুম পান করুন, এবং নিয়মিত ব্যায়াম করুন।
ইমিউন সিস্টেম শক্তিশালী করুন। ইমিউন সিস্টেম শক্তিশালী হলে অ্যালার্জির ঝুঁকি কমে। রক্তের এলার্জি একটি গুরুতর সমস্যা। তাই, লক্ষণগুলি দেখা দিলে অবিলম্বে একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা গুরুত্বপূর্ণ।

রক্তের এলার্জির জন্য কিছু ঘরোয়া প্রতিকারের বিস্তারিত:

ঠান্ডা সেঁক: ঠান্ডা সেঁক ত্বকের চুলকানি এবং লালভাব কমাতে সাহায্য করে। একটি তোয়ালে ঠান্ডা জলে ডুবিয়ে ত্বকে লাগান। 10-15 মিনিটের জন্য এটি রাখুন। অ্যালোভেরা জেল: অ্যালোভেরা জেল ত্বকের জ্বালাভাব এবং প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। অ্যালোভেরা জেল সরাসরি ত্বকে লাগান।

ত্বকের এলার্জি দূর করার উপায়

ত্বকের এলার্জি একটি সাধারণ সমস্যা। এটি বিভিন্ন কারণে হতে পারে, যেমন:

খাবার, যেমন দুগ্ধ, ডিম, সয়া, বা বাদাম পশুর পালক বা ধুলো পোকামাকড়ের কামড় ওষুধ রাসায়নিক পদার্থ ত্বকের এলার্জির লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে: চুলকানি লালভাব ফোলাভাব ফুসকুড়ি ফোস্কা চোখের জল পড়া নাক দিয়ে পানি পড়া হাঁচি ত্বকের এলার্জির জন্য কোন নির্দিষ্ট ঘরোয়া প্রতিকার নেই। তবে, কিছু ঘরোয়া প্রতিকার রয়েছে যা লক্ষণগুলি কমাতে সাহায্য করতে পারে।

ত্বকের চুলকানি এবং লালভাব কমাতে:

ঠান্ডা সেঁক: ঠান্ডা সেঁক ত্বকের চুলকানি এবং লালভাব কমাতে সাহায্য করে। একটি তোয়ালে ঠান্ডা জলে ডুবিয়ে ত্বকে লাগান। 10-15 মিনিটের জন্য এটি রাখুন। অ্যালোভেরা জেল: অ্যালোভেরা জেল ত্বকের জ্বালাভাব এবং প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। অ্যালোভেরা জেল সরাসরি ত্বকে লাগান।

বেকিং সোডা: বেকিং সোডা একটি প্রাকৃতিক অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি। বেকিং সোডা এবং জল দিয়ে একটি পেস্ট তৈরি করুন এবং ত্বকের আক্রান্ত অংশে লাগান। ত্বকের ফুসকুড়ি কমাতে: ক্যালামিন লোশন: ক্যালামিন লোশন ত্বকের ফুসকুড়ি কমাতে সাহায্য করে।

ওটমিল বাথ: ওটমিল বাথ ত্বকের ফুসকুড়ি কমাতে সাহায্য করে। একটি বাটিতে ওটমিল ভেজান এবং পানিতে মিশিয়ে নিন। এই মিশ্রণটি দিয়ে গোসল করুন।

ত্বকের ফোস্কা কমাতে:

অ্যান্টিসেপটিক: অ্যান্টিসেপটিক দিয়ে ফোস্কা পরিষ্কার করুন। পাতলা ব্যান্ডেজ: ফোস্কার উপর পাতলা ব্যান্ডেজ লাগান। ত্বকের চোখের জল পড়া, নাক দিয়ে পানি পড়া, এবং হাঁচি কমাতে: অ্যান্টিহিস্টামিন: অ্যান্টিহিস্টামিনগুলি এই লক্ষণগুলি কমাতে সাহায্য করে। অ্যান্টিহিস্টামিন ট্যাবলেট, সিরাপ, বা ইনহেলার আকারে পাওয়া যায়।

ন্যাজাল স্প্রে: ন্যাজাল স্প্রেগুলি নাক দিয়ে পানি পড়া, নাক বন্ধ এবং হাঁচি কমাতে সাহায্য করতে পারে।

ত্বকের এলার্জি প্রতিরোধের জন্য:

অ্যালার্জির কারণগুলি এড়িয়ে চলুন। আপনি যদি জানেন যে কোন খাবারে আপনার অ্যালার্জি রয়েছে, তাহলে সেই খাবারগুলি এড়িয়ে চলুন। যদি আপনি জানেন যে কোন পশুর পালক বা ধুলোতে আপনার অ্যালার্জি রয়েছে, তাহলে সেই পশু বা ধুলো থেকে দূরে থাকুন।

আরো পড়ুন: ২ মাসের গর্ভবতী মায়ের খাবার তালিকা

স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন করুন। স্বাস্থ্যকর খাবার খান, পর্যাপ্ত ঘুম পান করুন, এবং নিয়মিত ব্যায়াম করুন।
ইমিউন সিস্টেম শক্তিশালী করুন। ইমিউন সিস্টেম শক্তিশালী হলে অ্যালার্জির ঝুঁকি কমে। ত্বকের এলার্জি একটি গুরুতর সমস্যা। তাই, লক্ষণগুলি দেখা দিলে অবিলম্বে একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা গুরুত্বপূর্ণ।

ত্বকের এলার্জির জন্য কিছু ঘরোয়া প্রতিকারের বিস্তারিত:

ঠান্ডা সেঁক: ঠান্ডা সেঁক ত্বকের চুলকানি এবং লালভাব কমাতে সাহায্য করে। একটি তোয়ালে ঠান্ডা জলে ডুবিয়ে ত্বকে লাগান। 10-15 মিনিটের জন্য এটি রাখুন। অ্যালোভেরা জেল: অ্যালোভেরা জেল ত্বকের জ্বালাভাব এবং প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।

ঠান্ডা এলার্জি দূর করার উপায়

ঠান্ডা এলার্জি বা কোল্ড অ্যালার্জি হলো একটি শ্বাসযন্ত্রের অ্যালার্জির ধরন যা ঠান্ডা বাতাস দ্বারা সৃষ্ট হয়। এটি শীতকালে বেশি দেখা যায়। ঠান্ডা এলার্জির লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে: হাঁচি নাক দিয়ে পানি পড়া নাক বন্ধ গলা খুসখুস করা শ্বাসকষ্ট ঠান্ডা এলার্জির জন্য কোন নির্দিষ্ট ঘরোয়া প্রতিকার নেই। তবে, কিছু ঘরোয়া প্রতিকার রয়েছে যা লক্ষণগুলি কমাতে সাহায্য করতে পারে।

হাঁচি এবং নাক দিয়ে পানি পড়া কমাতে:

অ্যান্টিহিস্টামিন: অ্যান্টিহিস্টামিনগুলি হাঁচি এবং নাক দিয়ে পানি পড়া কমাতে সাহায্য করে। অ্যান্টিহিস্টামিন ট্যাবলেট, সিরাপ, বা ইনহেলার আকারে পাওয়া যায়। ন্যাজাল স্প্রে: ন্যাজাল স্প্রেগুলি নাক দিয়ে পানি পড়া, নাক বন্ধ এবং হাঁচি কমাতে সাহায্য করতে পারে। নাক বন্ধ কমাতে:

লবণ জলের দ্রবণ: লবণ জলের দ্রবণ নাক পরিষ্কার করতে সাহায্য করে। একটি তোয়ালে গরম পানিতে ভিজিয়ে নিন এবং নাকে ধরুন। 10-15 মিনিটের জন্য এটি রাখুন। শ্বাসকষ্ট কমাতে: হাইড্রেটেড থাকুন: হাইড্রেটেড থাকা শ্বাসকষ্ট কমাতে সাহায্য করে। প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন।

গরম পানীয় পান করুন: গরম পানীয় শ্বাসকষ্ট কমাতে সাহায্য করে। চা, কফি, বা গরম দুধ পান করুন।
ঠান্ডা এলার্জি প্রতিরোধের জন্য: ঠান্ডা বাতাস থেকে দূরে থাকুন: সম্ভব হলে ঠান্ডা বাতাস থেকে দূরে থাকুন। ঠান্ডা বাতাসে বেরোনোর সময় গরম কাপড় পরুন।

গরম পানীয় পান করুন: গরম পানীয় পান করা ঠান্ডা বাতাসের প্রভাব কমাতে সাহায্য করে।
স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন করুন: স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন করলে ঠান্ডা এলার্জির ঝুঁকি কমে। স্বাস্থ্যকর খাবার খান, পর্যাপ্ত ঘুম পান করুন, এবং নিয়মিত ব্যায়াম করুন। ঠান্ডা এলার্জি একটি গুরুতর সমস্যা। তাই, লক্ষণগুলি দেখা দিলে অবিলম্বে একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা গুরুত্বপূর্ণ।

ঠান্ডা এলার্জির জন্য কিছু ঘরোয়া প্রতিকারের বিস্তারিত:

অ্যান্টিহিস্টামিন: অ্যান্টিহিস্টামিনগুলি শরীরে হিস্টামিনের উৎপাদন কমিয়ে দেয়। হিস্টামিন হলো একটি পদার্থ যা অ্যালার্জির লক্ষণগুলির জন্য দায়ী। অ্যান্টিহিস্টামিন ট্যাবলেট, সিরাপ, বা ইনহেলার আকারে পাওয়া যায়।

ন্যাজাল স্প্রে: ন্যাজাল স্প্রেগুলি নাকের ভেতরের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। ন্যাজাল স্প্রেগুলি স্টেরয়েড বা অ্যান্টিহিস্টামিন সমৃদ্ধ হতে পারে।

আরো পড়ুন: রক্তে এলার্জি দূর করার উপায় সম্পর্কে জানুন!

লবণ জলের দ্রবণ: লবণ জলের দ্রবণ নাকের ভেতরের মিউকাসকে পাতলা করতে সাহায্য করে। এটি নাক পরিষ্কার করতেও সাহায্য করে। একটি তোয়ালে গরম পানিতে ভিজিয়ে নিন এবং নাকে ধরুন। 10-15 মিনিটের জন্য এটি রাখুন।

গরম পানীয়: গরম পানীয় শ্বাসনালীকে শিথিল করতে সাহায্য করে। এটি শ্বাসকষ্ট কমাতে সাহায্য করতে পারে। চা, কফি, বা গরম দুধ পান করুন।

বাচ্চাদের এলার্জি দূর করার উপায়

বাচ্চাদের এলার্জি একটি সাধারণ সমস্যা। এটি বিভিন্ন কারণে হতে পারে, যেমন: খাবার পোকামাকড় পশুর লোম ধূলিকণা ফুলের পরাগ বাচ্চাদের এলার্জির লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে: হাঁচি নাক দিয়ে পানি পড়া নাক বন্ধ গলা খুসখুস করা চোখ লাল হয়ে যাওয়া চোখ থেকে পানি পড়া ত্বকের চুলকানি

শ্বাসকষ্ট বাচ্চাদের এলার্জি দূর করার জন্য কোনো নির্দিষ্ট চিকিৎসা নেই। তবে, কিছু ঘরোয়া প্রতিকার এবং ব্যবস্থা গ্রহণ করলে লক্ষণগুলি কমানো যেতে পারে। বাচ্চাদের এলার্জির জন্য কিছু ঘরোয়া প্রতিকার: অ্যান্টিহিস্টামিন: অ্যান্টিহিস্টামিনগুলি হাঁচি, নাক দিয়ে পানি পড়া, চোখ লাল হয়ে যাওয়া, এবং ত্বকের চুলকানি কমাতে সাহায্য করে। অ্যান্টিহিস্টামিন ট্যাবলেট, সিরাপ, বা ক্রিম আকারে পাওয়া যায়।

ন্যাজাল স্প্রে: ন্যাজাল স্প্রেগুলি নাক দিয়ে পানি পড়া, নাক বন্ধ, এবং হাঁচি কমাতে সাহায্য করতে পারে। ন্যাজাল স্প্রেগুলি স্টেরয়েড বা অ্যান্টিহিস্টামিন সমৃদ্ধ হতে পারে। লবণ জলের দ্রবণ: লবণ জলের দ্রবণ নাক পরিষ্কার করতে সাহায্য করে। একটি তোয়ালে গরম পানিতে ভিজিয়ে নিন এবং নাকে ধরুন। 10-15 মিনিটের জন্য এটি রাখুন।

গরম পানীয়: গরম পানীয় শ্বাসনালীকে শিথিল করতে সাহায্য করে। এটি শ্বাসকষ্ট কমাতে সাহায্য করতে পারে। চা, কফি, বা গরম দুধ পান করুন। বাচ্চাদের এলার্জির জন্য কিছু ব্যবস্থা: অ্যালর্জেন থেকে দূরে থাকুন: যদি আপনি জানেন যে আপনার সন্তানের কোন অ্যালার্জেন আছে, তাহলে সেটি থেকে দূরে থাকুন। 

আরো পড়ুন: রোজায় খাদ্যাভ্যাস ও মানবদেহে রোজার প্রভাব

উদাহরণস্বরূপ, যদি আপনার সন্তানের খাদ্য অ্যালার্জি থাকে, তাহলে সেই খাবারটি থেকে দূরে থাকুন। ঘর পরিষ্কার রাখুন: ঘর পরিষ্কার রাখলে ধূলিকণা এবং অন্যান্য অ্যালার্জেন থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। সপ্তাহে একবার ঘর ভালো করে ঝাড়ু দিন এবং ময়লা ফেলে দিন। বাতাস পরিষ্কার রাখুন: বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার ফিল্টার ব্যবহার করুন। এয়ার ফিল্টার ধূলিকণা, ফুলের পরাগ, এবং অন্যান্য অ্যালার্জেনকে বাতাসে ভাসতে বাধা দেয়।

বাচ্চাদের এলার্জি প্রতিরোধের জন্য কিছু টিপস:

স্তন্যপান করুন: স্তন্যপান করালে শিশুর অ্যালার্জির ঝুঁকি কমে। স্বাস্থ্যকর খাবার খান: স্বাস্থ্যকর খাবার খেলে শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। নিয়মিত ব্যায়াম করুন: নিয়মিত ব্যায়াম করলে শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে।

বাচ্চাদের এলার্জির লক্ষণগুলি দেখা দিলে অবিলম্বে একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা গুরুত্বপূর্ণ। ডাক্তার আপনার সন্তানের অ্যালার্জির কারণ নির্ণয় করে তার উপযুক্ত চিকিৎসা নিশ্চিত করতে পারবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন