চুলকানি ও ব্রণ কমাতে কী করবেন

মুখে ব্রণ হলে কি মাখা উচিত মুখের ত্বকে বিভিন্ন কারণে ব্রণ হয়ে থাকে। অনেক সময় এই ব্রণ মাথার ত্বকেও বা চুলের গোড়ায় হয়ে থাকে। মুখে ব্রণ হলে অনেক সময় ত্বক বিশ্রি দেখায়, যার কারণে অনেক তরুণ-তরুণীরা চিন্তিত হয়ে পড়েন। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় ব্রণ হলে অনেকেই চিকিৎসকের পরামর্শে চিকিৎসা না নিয়ে বাজার থেকে বিভিন্ন ক্রিম সংগ্রহ করে এবং তা মুখে ব্যবহার করে ত্বকের অনেক ক্ষতি করে ফেলেন। ব্রণ দূর করার ইসলামিক উপায়

মুখে ব্রণ হলে কি মাখা উচিত

অনেক নারীই ওভারিয়ান সিস্ট সমস্যায় ভুগছেন। আবার অনেকে নানান চর্মরোগে ভুগছেন। আজ আমরা দুজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের কাছ থেকে এসবের উপসর্গ ও প্রতিকার সম্পর্কে বিস্তারিত জানব।

চুলকানি ও ব্রণ কমাতে কী করবেন

চুলকানি ও ব্রণ কমাতে করণীয়

চুলকানি ও ব্রণ দুটিই সাধারণ ত্বকের সমস্যা। চুলকানি হতে পারে ত্বকের শুষ্কতা, অ্যালার্জি, বা ত্বকের সংক্রমণের কারণে। ব্রণ হতে পারে ত্বকের অতিরিক্ত তেল, ব্যাকটেরিয়া, বা হরমোনের পরিবর্তনের কারণে।

চুলকানি ও ব্রণ কমাতে নিম্নলিখিত করণীয়: নিয়মিত ত্বক পরিষ্কার করা: ত্বক পরিষ্কার রাখলে চুলকানি ও ব্রণ হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে। দিনে ২-৩ বার ত্বক পরিষ্কার করা উচিত। ত্বকের ধরন অনুযায়ী   প্রসাধনী ব্যবহার করা: ত্বকের ধরন অনুযায়ী প্রসাধনী ব্যবহার করলে ত্বকের ক্ষতি কম হয়

আরো পড়ুন: ব্রণের কালো দাগ থেকে মুক্তির উপায়

ত্বক শুষ্ক হলে হালকা ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করা উচিত। ত্বক তৈলাক্ত হলে তেলমুক্ত প্রসাধনী ব্যবহার করা উচিত। অ্যালকোহল, ধূমপান, ও অতিরিক্ত চা-কফি পান করা থেকে বিরত থাকা: অ্যালকোহল, ধূমপান, ও অতিরিক্ত চা-কফি পান করলে ত্বকের ক্ষতি হয়। 

প্রচুর পরিমাণে পানি পান করা: ত্বককে সুস্থ রাখতে প্রচুর পরিমাণে পানি পান করা জরুরি। প্রতিদিন কমপক্ষে ৮-১০ গ্লাস পানি পান করা উচিত।

চুলকানি কমাতে করণীয়

যতটা সম্ভব চুলকাতে না দেওয়া: চুলকালে ত্বকের ক্ষতি হয় এবং চুলকানি আরও বেড়ে যায়।
ঠান্ডা পানি বা ঠান্ডা চা দিয়ে ত্বক ধুয়ে নেওয়া: ঠান্ডা পানি বা ঠান্ডা চা দিয়ে ত্বক ধুয়ে নিলে চুলকানি কমে যায়। ওটমিল বা অ্যালোভেরা জেল ব্যবহার করা: 

ওটমিল বা অ্যালোভেরা জেল ত্বকের শুষ্কতা কমাতে সাহায্য করে এবং চুলকানি কমায়। চুলকানি কমাতে ওষুধ ব্যবহার করা: চুলকানি খুব বেশি হলে ডাক্তারের পরামর্শে ওষুধ ব্যবহার করা যেতে পারে।

ব্রণ কমাতে করণীয়

নিয়মিত ত্বক পরিষ্কার করা: ত্বক পরিষ্কার রাখলে ব্রণ হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে। দিনে ২-৩ বার ত্বক পরিষ্কার করা উচিত। তেলযুক্ত প্রসাধনী ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকা: তেলযুক্ত প্রসাধনী ত্বকের অতিরিক্ত তেল তৈরি করে, যা ব্রণ হওয়ার কারণ হতে পারে। 

ব্রণ আক্রান্ত ত্বকে তেলযুক্ত প্রসাধনী ব্যবহার করা উচিত নয়। প্রচুর পরিমাণে পানি পান করা: ত্বককে সুস্থ রাখতে প্রচুর পরিমাণে পানি পান করা জরুরি। প্রতিদিন কমপক্ষে ৮-১০ গ্লাস পানি পান করা উচিত। ব্রণ কমাতে ওষুধ ব্যবহার করা: ব্রণ খুব বেশি হলে ডাক্তারের পরামর্শে ওষুধ ব্যবহার করা যেতে পারে। এছাড়াও, চুলকানি ও ব্রণ কমাতে নিম্নলিখিত টিপসগুলো অনুসরণ করা যেতে পারে: 

ঘামের পর ত্বক পরিষ্কার করে নেওয়া: ঘামের পর ত্বক পরিষ্কার না করলে ত্বকে ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ হতে পারে। অন্তর্বাস ও পোশাক পরিষ্কার রাখা: অন্তর্বাস ও পোশাক পরিষ্কার না রাখলে ত্বকে ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ হতে পারে। 

স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া: স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া ত্বকের স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। প্রচুর পরিমাণে ফল, সবজি, এবং ওটস খাওয়া উচিত। নিয়মিত এই টিপসগুলো মেনে চললে চুলকানি ও ব্রণ কমাতে সাহায্য পাওয়া যেতে পারে।

মুখে ব্রণ হলে কি মাখা উচিত

মুখে ব্রণ হলে নিম্নলিখিত উপাদান সমৃদ্ধ প্রসাধনী ব্যবহার করা যেতে পারে: স্যালিসাইলিক অ্যাসিড: স্যালিসাইলিক অ্যাসিড একটি প্রাকৃতিক উপাদান যা ত্বকের মৃত কোষ ও ময়লা পরিষ্কার করতে সাহায্য করে। এটি ত্বকের ছিদ্রগুলো খুলে দেয় এবং ব্রণের সংক্রমণ কমাতে সাহায্য করে। 

বেঞ্জয়েল পারঅক্সাইড: বেঞ্জয়েল পারঅক্সাইড একটি অ্যান্টিসেপটিক যা ত্বকের ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ কমাতে সাহায্য করে। এটি ব্রণের লালভাব ও প্রদাহ কমাতেও সাহায্য করে। রেটিনল: রেটিনল একটি ভিটামিন এ এর রূপ যা ত্বকের কোষের বৃদ্ধি ও পুনর্গঠনকে নিয়ন্ত্রণ করে। এটি ত্বকের ছিদ্রগুলোকে সঙ্কুচিত করতে সাহায্য করে এবং ব্রণের পুনরাবৃত্তি কমাতে সাহায্য করে। 

আরো পড়ুন: মুখে কালো দাগের জন্য সঠিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা

এই উপাদানগুলোর সমন্বয়ে তৈরি ব্রণরোধী ফেসওয়াশ, লোশন, ক্রিম বা টোনার ব্যবহার করা যেতে পারে। তবে, ব্রণের ধরন ও তীব্রতার উপর নির্ভর করে কোন উপাদানটি বেশি কার্যকর তা নির্ধারণ করা উচিত। এছাড়াও, নিম্নলিখিত টিপসগুলো অনুসরণ করলে ব্রণ কমাতে সাহায্য করা যেতে পারে: নিয়মিত মুখ ধুয়ে নিন। 

দিনে দুইবার, সকালে ও রাতে, ত্বকের ধরন অনুযায়ী ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন। তৈলযুক্ত বা ব্রণপ্রবণ ত্বকের জন্য তেলমুক্ত প্রসাধনী ব্যবহার করুন। ব্রণে হাত লাগানোর চেষ্টা করবেন না। ধূমপান ও অতিরিক্ত চা-কফি পান করা এড়িয়ে চলুন। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করুন। ব্রণ যদি খুব বেশি হয় বা দীর্ঘস্থায়ী হয় তবে একজন ত্বক বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

মুখে এলার্জি দূর করার ঘরোয়া উপায়

মুখে এলার্জি হতে পারে বিভিন্ন কারণে, যেমন: পোশাক বা অন্য কোনও জিনিসের সাথে ত্বকের সংস্পর্শ খাবার বা ওষুধের প্রতিক্রিয়া পরাগ বা ধুলাবালির সংস্পর্শ পোকামাকড়ের কামড় মুখের এলার্জির লক্ষণগুলো হল: চুলকানি লালভাব ফুসকুড়ি পানি পড়া ত্বকের ছিদ্রগুলো বড় হয়ে যাওয়া মুখের এলার্জির ঘরোয়া উপায়গুলো হল: ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন। 

ঠান্ডা পানি চুলকানি ও লালভাব কমাতে সাহায্য করে। ওটমিল বা অ্যালোভেরা জেল ব্যবহার করুন। ওটমিল বা অ্যালোভেরা জেল ত্বকের শুষ্কতা কমাতে সাহায্য করে এবং চুলকানি কমায়। বেকিং সোডা ব্যবহার করুন। বেকিং সোডা একটি প্রাকৃতিক অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল যা ত্বকের সংক্রমণ কমাতে সাহায্য করে। চন্দন ব্যবহার করুন। 

চন্দন একটি প্রাকৃতিক অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি যা চুলকানি ও লালভাব কমাতে সাহায্য করে। এই উপায়গুলো অনুসরণ করে যদি মুখের এলার্জির লক্ষণগুলো কমে না যায়, তাহলে একজন ত্বক বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া উচিত। এখানে কিছু নির্দিষ্ট ঘরোয়া উপায়ের বিস্তারিত বিবরণ দেওয়া হল: ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে নেওয়া দিনে কয়েকবার ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে নিলে মুখের এলার্জির লক্ষণগুলো কমে যায়। ঠান্ডা পানি ত্বকের ফোলাভাব কমাতে সাহায্য করে এবং রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে।

ওটমিল বা অ্যালোভেরা জেল ব্যবহার করা ওটমিল বা অ্যালোভেরা জেল ত্বকের জন্য একটি প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার। এগুলো ত্বককে হাইড্রেটেড রাখতে সাহায্য করে এবং চুলকানি কমায়। বেকিং সোডা ব্যবহার করা বেকিং সোডা একটি প্রাকৃতিক অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল। এটি ত্বকের সংক্রমণ কমাতে সাহায্য করে। 

চন্দন ব্যবহার করা চন্দন একটি প্রাকৃতিক অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি। এটি চুলকানি ও লালভাব কমাতে সাহায্য করে।  মুখের এলার্জি প্রতিরোধ মুখের এলার্জি প্রতিরোধ করতে নিম্নলিখিত টিপসগুলো অনুসরণ করা যেতে পারে: আপনার ত্বকের ধরন অনুযায়ী প্রসাধনী ব্যবহার করুন। 

পোকামাকড় থেকে নিজেকে রক্ষা করুন। পোকামাকড় কামড়ালে দ্রুত চিকিৎসা করুন। আপনার পরিবেশ পরিষ্কার রাখুন। ধুলাবালি ও পরাগ থেকে নিজেকে রক্ষা করুন। আপনার খাবারের ব্যাপারে সচেতন থাকুন।

ব্রণ দূর করার ঘরোয়া উপায়

ব্রণ হল ত্বকের একটি সাধারণ সমস্যা যা যেকোনো বয়সের মানুষের হতে পারে। ব্রণ সাধারণত তৈলাক্ত ত্বকে দেখা যায়। ব্রণ হলে ত্বকে লালচে দাগ, ফুসকুড়ি বা পুঁজ জমে যায়। ব্রণ দূর করার জন্য অনেক ধরনের ওষুধ এবং ত্বক পরিচর্যা পণ্য পাওয়া যায়। তবে কিছু ঘরোয়া উপায়ও ব্রণ দূর করতে কার্যকর হতে পারে। ব্রণ দূর করার কিছু ঘরোয়া উপায় হল: 

চা গাছের তেল: চা গাছের তেল একটি প্রাকৃতিক অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এজেন্ট যা ব্রণের সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়াকে মেরে ফেলতে সাহায্য করতে পারে। চা গাছের তেল কয়েক ফোঁটা পানিতে মিশিয়ে ব্রণের উপর লাগান। লেবুর রস: লেবুর রসে অ্যাসিড থাকে যা ত্বকের মৃত কোষ এবং ময়লা পরিষ্কার করতে সাহায্য করতে পারে। লেবুর রস কয়েক ফোঁটা পানিতে মিশিয়ে ব্রণের উপর লাগান। 

আরো পড়ুন: ৬ ঘরোয়া উপায়ে ব্রণ দূর করুন

মধু: মধুতে অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি এবং অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা ব্রণের প্রদাহ এবং ব্যাকটেরিয়াজনিত সংক্রমণ কমাতে সাহায্য করতে পারে। মধু ব্রণের উপর লাগান এবং শুকিয়ে গেলে ধুয়ে ফেলুন। কাঁচা হলুদ: কাঁচা হলুদে অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি এবং অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা ব্রণের প্রদাহ এবং ব্যাকটেরিয়াজনিত সংক্রমণ কমাতে সাহায্য করতে পারে। কাঁচা হলুদ ব্রণের উপর লাগান এবং শুকিয়ে গেলে ধুয়ে ফেলুন। 

টমেটো: টমেটোতে অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা ব্রণের প্রদাহ এবং ব্যাকটেরিয়াজনিত সংক্রমণ কমাতে সাহায্য করতে পারে। টমেটোর রস ব্রণের উপর লাগান এবং শুকিয়ে গেলে ধুয়ে ফেলুন। ব্রণ দূর করার জন্য ঘরোয়া উপায় ব্যবহার করার সময় কিছু বিষয় খেয়াল রাখতে হবে: কোনো উপাদান ব্যবহার করার আগে ত্বকের একটি ছোট অংশে পরীক্ষা করে নিন। 

যদি কোনও অ্যালার্জি প্রতিক্রিয়া দেখা দেয় তাহলে সেই উপাদান ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন। এই উপাদানগুলো ব্রণ দূর করতে সাহায্য করতে পারে, তবে এগুলো ব্রণ সম্পূর্ণরূপে দূর করতে পারে না। ব্রণ যদি বেশি হয় বা দীর্ঘদিন ধরে থাকে তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ নিন। ব্রণ দূর করার জন্য কিছু সাধারণ ত্বক পরিচর্যা নিয়ম মেনে চলাও গুরুত্বপূর্ণ।

এগুলো হল: দিনে দুবার মুখ ধুয়ে নিন। ব্রণে হাত লাগান না। ভাজাপোড়া, ফাস্টফুড এবং মিষ্টিজাতীয় খাবার কম খান। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করুন।

ব্রণ কমানোর উপায়

ব্রণ হল ত্বকের একটি সাধারণ সমস্যা যা যেকোনো বয়সের মানুষের হতে পারে। ব্রণ সাধারণত তৈলাক্ত ত্বকে দেখা যায়। ব্রণ হলে ত্বকে লালচে দাগ, ফুসকুড়ি বা পুঁজ জমে যায়। ব্রণ দূর করার জন্য অনেক ধরনের ওষুধ এবং ত্বক পরিচর্যা পণ্য পাওয়া যায়। তবে কিছু সাধারণ নিয়ম মেনে চললে ব্রণ কমানো সম্ভব। ব্রণ কমানোর জন্য কিছু সাধারণ নিয়ম হল: দিনে দুবার মুখ ধুয়ে নিন।

মুখ ধোয়ার জন্য হালকা অ্যান্টি-বায়োটিক সাবান বা ফেসওয়াশ ব্যবহার করুন। ব্রণে হাত লাগান না। ব্রণে হাত লাগালে ব্রণ আরও বেশি ছড়াতে পারে। ভাজাপোড়া, ফাস্টফুড এবং মিষ্টিজাতীয় খাবার কম খান। এই ধরনের খাবার ত্বকের তৈলাক্ততা বাড়াতে পারে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করুন। 

পানি পান করলে ত্বক হাইড্রেটেড থাকে এবং ব্রণ কম হতে পারে। ব্রণ কমাতে সাহায্য করে এমন কিছু প্রাকৃতিক উপাদান হল: চা গাছের তেল: চা গাছের তেল একটি প্রাকৃতিক অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এজেন্ট যা ব্রণের সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়াকে মেরে ফেলতে সাহায্য করতে পারে। চা গাছের তেল কয়েক ফোঁটা পানিতে মিশিয়ে ব্রণের উপর লাগান। 

লেবুর রস: লেবুর রসে অ্যাসিড থাকে যা ত্বকের মৃত কোষ এবং ময়লা পরিষ্কার করতে সাহায্য করতে পারে। লেবুর রস কয়েক ফোঁটা পানিতে মিশিয়ে ব্রণের উপর লাগান। মধু: মধুতে অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি এবং অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা ব্রণের প্রদাহ এবং ব্যাকটেরিয়াজনিত সংক্রমণ কমাতে সাহায্য করতে পারে। 

মধু ব্রণের উপর লাগান এবং শুকিয়ে গেলে ধুয়ে ফেলুন। কাঁচা হলুদ: কাঁচা হলুদে অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি এবং অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা ব্রণের প্রদাহ এবং ব্যাকটেরিয়াজনিত সংক্রমণ কমাতে সাহায্য করতে পারে। কাঁচা হলুদ ব্রণের উপর লাগান এবং শুকিয়ে গেলে ধুয়ে ফেলুন। 

টমেটো: টমেটোতে অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা ব্রণের প্রদাহ এবং ব্যাকটেরিয়াজনিত সংক্রমণ কমাতে সাহায্য করতে পারে। টমেটোর রস ব্রণের উপর লাগান এবং শুকিয়ে গেলে ধুয়ে ফেলুন। ব্রণ কমানোর জন্য এই উপাদানগুলো ব্যবহার করার সময় কিছু বিষয় খেয়াল রাখতে হবে: কোনো উপাদান ব্যবহার করার আগে ত্বকের একটি ছোট অংশে পরীক্ষা করে নিন।

যদি কোনও অ্যালার্জি প্রতিক্রিয়া দেখা দেয় তাহলে সেই উপাদান ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন। এই উপাদানগুলো ব্রণ কমাতে সাহায্য করতে পারে, তবে এগুলো ব্রণ সম্পূর্ণরূপে দূর করতে পারে না। ব্রণ যদি বেশি হয় বা দীর্ঘদিন ধরে থাকে তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ নিন। ব্রণ দূর করার জন্য কিছু বিশেষ ওষুধ এবং ত্বক পরিচর্যা পণ্যও পাওয়া যায়। এই ওষুধ এবং পণ্যগুলো ব্যবহার করার আগে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

ব্রণ দূর করার ইসলামিক উপায়

ব্রণ হল ত্বকের একটি সাধারণ সমস্যা যা যেকোনো বয়সের মানুষের হতে পারে। ব্রণ দূর করার জন্য অনেক ধরনের ওষুধ এবং ত্বক পরিচর্যা পণ্য পাওয়া যায়। তবে ইসলামে কিছু প্রাকৃতিক উপায়ে ব্রণ দূর করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। ব্রণ দূর করার জন্য ইসলামী উপায়গুলো হল: নিয়মিত মুখ ধোয়া: দিনে দুবার মুখ ধোয়া ব্রণ দূর করার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নিয়ম। 

মুখ ধোয়ার জন্য হালকা অ্যান্টি-বায়োটিক সাবান বা ফেসওয়াশ ব্যবহার করুন। ব্রণে হাত না লাগানো: ব্রণে হাত লাগালে ব্রণ আরও বেশি ছড়াতে পারে। তাই ব্রণ হলে যতটা সম্ভব ব্রণে হাত না লাগান। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করা: পানি পান করলে ত্বক হাইড্রেটেড থাকে এবং ব্রণ কম হতে পারে। 

তাই প্রতিদিন কমপক্ষে ৮-১০ গ্লাস পানি পান করুন। প্রচুর পরিমাণে ফলমূল এবং শাকসবজি খাওয়া: ফলমূল এবং শাকসবজিতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এবং খনিজ উপাদান থাকে যা ত্বকের জন্য উপকারী। তাই প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে ফলমূল এবং শাকসবজি খান। ধূমপান এবং অতিরিক্ত চা-কফি পান করা এড়িয়ে চলা: ধূমপান এবং অতিরিক্ত চা-কফি পান করলে ত্বকের ক্ষতি হতে পারে। 

আরো পড়ুন: উচ্চতা অনুযায়ী শরীরের ওজন কেমন হওয়া উচিত?

তাই এগুলো এড়িয়ে চলুন। ব্রণ দূর করার জন্য কিছু প্রাকৃতিক উপাদানও ব্যবহার করা যেতে পারে। ইসলামে এই উপাদানগুলো ব্যবহার করার অনুমতি রয়েছে। ব্রণ দূর করার জন্য কিছু প্রাকৃতিক উপাদান হল: চা গাছের তেল: চা গাছের তেল একটি প্রাকৃতিক অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এজেন্ট যা ব্রণের সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়াকে মেরে ফেলতে সাহায্য করতে পারে। 

চা গাছের তেল কয়েক ফোঁটা পানিতে মিশিয়ে ব্রণের উপর লাগান। লেবুর রস: লেবুর রসে অ্যাসিড থাকে যা ত্বকের মৃত কোষ এবং ময়লা পরিষ্কার করতে সাহায্য করতে পারে। লেবুর রস কয়েক ফোঁটা পানিতে মিশিয়ে ব্রণের উপর লাগান। মধু: মধুতে অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি এবং অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা ব্রণের প্রদাহ এবং ব্যাকটেরিয়াজনিত সংক্রমণ কমাতে সাহায্য করতে পারে। মধু ব্রণের উপর লাগান এবং শুকিয়ে গেলে ধুয়ে ফেলুন। 

কাঁচা হলুদ: কাঁচা হলুদে অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি এবং অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা ব্রণের প্রদাহ এবং ব্যাকটেরিয়াজনিত সংক্রমণ কমাতে সাহায্য করতে পারে। কাঁচা হলুদ ব্রণের উপর লাগান এবং শুকিয়ে গেলে ধুয়ে ফেলুন। টমেটো: টমেটোতে অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা ব্রণের প্রদাহ এবং ব্যাকটেরিয়াজনিত সংক্রমণ কমাতে সাহায্য করতে পারে। 

টমেটোর রস ব্রণের উপর লাগান এবং শুকিয়ে গেলে ধুয়ে ফেলুন। ব্রণ দূর করার জন্য এই উপাদানগুলো ব্যবহার করার সময় কিছু বিষয় খেয়াল রাখতে হবে: কোনো উপাদান ব্যবহার করার আগে ত্বকের একটি ছোট অংশে পরীক্ষা করে নিন। 

আরো পড়ুন: মেছতা কেন হয়? মেছতা দূর করার উপায়সমূহ

যদি কোনও অ্যালার্জি প্রতিক্রিয়া দেখা দেয় তাহলে সেই উপাদান ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন। এই উপাদানগুলো ব্রণ কমাতে সাহায্য করতে পারে, তবে এগুলো ব্রণ সম্পূর্ণরূপে দূর করতে পারে না। ব্রণ যদি বেশি হয় বা দীর্ঘদিন ধরে থাকে তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

ব্রণ দূর করার ক্রিম

ব্রণ দূর করার জন্য ক্রিম ব্যবহার করার আগে, আপনার ব্রণ এবং তার কারণ জানা গুরুত্বপূর্ণ। ব্রণ হতে পারে মুখে, শরীরে অথবা অন্য কোন অংশে। ব্রণের ধরণ এবং এর কারণ অনুসন্ধান করার জন্য আপনার ডার্মাটোলজিস্টের সাথে যোগাযোগ করা গুরুত্বপূর্ণ। 

ব্রণ দূর করর জন্য কিছু সাধারিত উপায় এবং উপায়ে ক্রিম ব্যবহার করা হতে পারে, তবে এটি ব্যক্তির চরিত্র এবং তার চরম প্রকার উপর নির্ভর করবে। আপনি যদি অবিশ্বাস্যে যে কোনও ক্রিম ব্যবহার করতে চান, তবে এটি আপনার চরম প্রকার, ত্বক ধরণ, এবং সম্ভাবনামূলক পরিণামের জন্য উপযুক্ত হতে হবে। 

তবে, এটি সর্বশেষ প্রস্তুতির জন্য প্রস্তুতি হওয়া গুরুত্বপূর্ণ যাতে আপনি কোন ক্ষতি হয়না। আপনি যদি ডার্মাটোলজিস্টের সাথে যোগাযোগ না করতে চান, তাদের নির্দেশনামূলক ক্রিমগুলি ব্যবহার করতে পারেন যা ব্রণের দূরত্ব বৃদ্ধি করতে সহায়ক হতে পারে। এটি আপনার স্থিতি, চরম প্রকার, এবং কারণে নির্ভর করবে। 

আরো পড়ুন: মেয়েরা ত্বকের যত্ন নেবেন যেভাবে

সহজে ব্রণ দূর করার জন্য কিছু সাধারিত উপায়: সঠিক ত্বকমোচন: প্রদাহ এবং ত্বক মোচন নিয়ে সঠিক যত্ন নেয়া গুরুত্বপূর্ণ। সুস্থ খাবার: উপযুক্ত খাবার এবং পর্যাপ্ত পানি খাওয়া ব্রণের সৃষ্টি এবং দূরত্বে সাহায্য করতে পারে। 

সূর্যাবলক সৌন্দর্য পণ্য: সূর্যাবলক সৌন্দর্য পণ্যগুলি ব্রণ দূর করতে সাহায্য করতে পারে, তবে এটি অবশ্যই প্রফেশনাল উপদেষ্টা দ্বারা অনুমোদিত হতে হবে। সতর্কতা: এই ধরণের কোন পণ্য ব্যবহার করতে যদি কোন সমস্যা হয়, তবে তা ত্বক এবং স্বাস্থ্য পেশাদার দ্বারা পরীক্ষা এবং পরামর্শ নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন