দাঁত ব্যথা কমানোর ঘরোয়া উপায়
পোকা দাঁতের ব্যথা কমানোর ঔষধ; দাঁত ব্যথা একটি প্রচলিত সমস্যা। এতে দাঁত ও চোয়াল উভয় অংশেই ব্যথা করে। দাঁতের ক্ষয়, সংক্রমণ, মাড়ির রোগ, জয়েন্টে সমস্যা ইত্যাদি বিভিন্ন কারণে দাঁত ব্যথা হয়।
দাঁত ব্যথা হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। পাশাপাশি ব্যথা কমাতে কিছু ঘরোয়া পদ্ধতি মেনে চলতে পারেন দাঁত ব্যথা কমানোর কিছু ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে জানুন এই পোস্টটিতে। পোকা দাঁতের ব্যথা কমানোর উপায়
দাঁত ব্যথা কমানোর ঘরোয়া উপায়
পেঁয়াজ: পেঁয়াজে অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি এবং অ্যান্টিসেপটিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা দাঁতের ব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে। একটি পেঁয়াজের কোয়া চিবিয়ে নিন বা ব্যথাযুক্ত দাঁতের উপর পেঁয়াজের রস লাগান।
রসুন: রসুনেও অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি এবং অ্যান্টিসেপটিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে। একটি রসুন কোয়া চিবিয়ে নিন বা ব্যথাযুক্ত দাঁতের উপর রসুন থেঁতো করে লাগান।
বরফ: বরফ ঠান্ডা করে ব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে। একটি বরফের টুকরো একটি তোয়ালেতে মুড়ে ব্যথাযুক্ত দাঁতের উপর 15-20 মিনিটের জন্য রাখুন।
লবণ জল: লবণ জল মুখের মধ্যে ব্যাকটেরিয়া কমাতে সাহায্য করতে পারে যা দাঁতের ব্যথার কারণ হতে পারে। এক গ্লাস কুসুম গরম পানিতে এক চা চামচ লবণ মিশিয়ে নিন এবং দিনে কয়েকবার কুলকুচি করুন।
আরো পড়ুন: ক্যান্সার এর ধরণ লক্ষণ ও প্রতিরোধে করনীয়
ক্যালসিয়াম:ক্যালসিয়াম দাঁতের স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। আপনার যদি দাঁতের ব্যথার ইতিহাস থাকে তবে আপনার ডাক্তারের সাথে কথা বলা উচিত যে আপনার ক্যালসিয়াম সম্পূরক গ্রহণ করা উচিত কিনা।
এই ঘরোয়া উপায়গুলি ব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে, তবে যদি ব্যথা তীব্র বা দীর্ঘস্থায়ী হয় তবে আপনার একজন দন্ত চিকিৎসকের সাথে দেখা করা উচিত। দাঁতের ব্যথার কারণ নির্ণয় এবং সঠিক চিকিত্সা পেতে এটি গুরুত্বপূর্ণ।
পোকা দাঁতের ব্যথা কমানোর উপায়
পোকা দাঁতের ব্যথা সাধারণত দাঁতের ক্ষয়ের কারণে হয়। যখন দাঁতের এনামেল এবং ডেন্টিন ক্ষয়ে যায়, তখন মজ্জা (pulp) উন্মুক্ত হয়ে যায়। মজ্জা একটি নরম টিস্যু যা রক্তনালী এবং স্নায়ু বহন করে। যখন মজ্জা সংক্রমিত হয়, তখন ব্যথা হয়।
পোকা দাঁতের ব্যথা কমানোর জন্য কিছু ঘরোয়া উপায় রয়েছে:
লবঙ্গ: লবঙ্গে অ্যানেস্থেসিয়া এবং অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা দাঁতের ব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে। একটি লবঙ্গ চিবিয়ে নিন বা ব্যথাযুক্ত দাঁতের উপর লবঙ্গের তেল লাগান।
পেঁয়াজ: পেঁয়াজে অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি এবং অ্যান্টিসেপটিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা দাঁতের ব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে। একটি পেঁয়াজের কোয়া চিবিয়ে নিন বা ব্যথাযুক্ত দাঁতের উপর পেঁয়াজের রস লাগান।
রসুন: রসুনেও অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি এবং অ্যান্টিসেপটিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে। একটি রসুন কোয়া চিবিয়ে নিন বা ব্যথাযুক্ত দাঁতের উপর রসুন থেঁতো করে লাগান।
বরফ: বরফ ঠান্ডা করে ব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে। একটি বরফের টুকরো একটি তোয়ালেতে মুড়ে ব্যথাযুক্ত দাঁতের উপর 15-20 মিনিটের জন্য রাখুন।
লবণ জল: লবণ জল মুখের মধ্যে ব্যাকটেরিয়া কমাতে সাহায্য করতে পারে যা দাঁতের ব্যথার কারণ হতে পারে। এক গ্লাস কুসুম গরম পানিতে এক চা চামচ লবণ মিশিয়ে নিন এবং দিনে কয়েকবার কুলকুচি করুন।
আরো পড়ুন: কিডনি রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার
এই ঘরোয়া উপায়গুলি ব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে, তবে যদি ব্যথা তীব্র বা দীর্ঘস্থায়ী হয় তবে আপনার একজন দন্ত চিকিৎসকের সাথে দেখা করা উচিত। দাঁতের ব্যথার কারণ নির্ণয় এবং সঠিক চিকিত্সা পেতে এটি গুরুত্বপূর্ণ।
এখানে কিছু অতিরিক্ত টিপস রয়েছে যা পোকা দাঁতের ব্যথা কমানোর সাহায্য করতে পারে: ঠান্ডা খাবার এবং পানীয় এড়িয়ে চলুন। ঠান্ডা খাবার এবং পানীয় ব্যথাকে আরও খারাপ করতে পারে। কঠোর খাবার চিবিয়ে খাওয়া এড়িয়ে চলুন। কঠোর খাবার দাঁতের ক্ষয়কে আরও খারাপ করতে পারে। নিয়মিত দাঁত ব্রাশ এবং ফ্লস করুন। নিয়মিত দাঁত ব্রাশ এবং ফ্লস করা দাঁতের ক্ষয় রোধে সাহায্য করতে পারে।
যদি আপনি পোকা দাঁতের ব্যথায় ভুগছেন, তাহলে আপনার দাঁতের যত্ন নেওয়ার জন্য যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।
পোকা দাঁতের ব্যথা কমানোর ঔষধ
এই প্রতিকারগুলির মধ্যে রয়েছে: লবঙ্গের তেল: লবঙ্গের তেলে অ্যানেস্থেসিয়া এবং অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা ব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে। তুলোর বলের সাহায্যে একটি কয়েক ফোঁটা লবঙ্গের তেল ব্যথাযুক্ত দাঁতের উপর লাগান।
পেপারমিন্ট তেল: পেপারমিন্ট তেলে ঠান্ডা এবং অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা ব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে। তুলোর বলের সাহায্যে একটি কয়েক ফোঁটা পেপারমিন্ট তেল ব্যথাযুক্ত দাঁতের উপর লাগ বরফ: বরফ ব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে। একটি বরফের টুকরো একটি তোয়ালেতে মুড়ে ব্যথাযুক্ত দাঁতের উপর 15-20 মিনিটের জন্য রাখুন।
লবণ জল: লবণ জল মুখের মধ্যে ব্যাকটেরিয়া কমাতে সাহায্য করতে পারে। এক গ্লাস কুসুম গরম পানিতে এক চা চামচ লবণ মিশিয়ে নিন এবং দিনে কয়েকবার কুলকুচি করুন।
এই প্রতিকারগুলি ব্যথা কমাতে সাহায্য করলেও, যদি ব্যথা তীব্র বা দীর্ঘস্থায়ী হয় তবে একজন দন্ত চিকিৎসকের সাথে দেখা করা উচিত। দাঁতের ক্ষয়ের কারণে পোকা দাঁত হয়। দাঁতের ক্ষয়ের চিকিৎসা না করালে দাঁত ভেঙে যেতে পারে বা সংক্রমণ হতে পারে।
দাঁতের মাড়ি ব্যথা কমানোর উপায়
দাঁতের মাড়ি ব্যথা বিভিন্ন কারণে হতে পারে, যেমন: জিঞ্জিভাইটিস: জিঞ্জিভাইটিস হল মাড়ির একটি প্রদাহজনক অবস্থা যা দাঁতের ক্ষয়ের দিকে পরিচালিত করতে পারে। পরোডোনটাইটিস: পরোডোনটাইটিস হল জিঞ্জিভাইটিসের একটি দীর্ঘস্থায়ী রূপ যা মাড়ির টিস্যু এবং হাড়ের ক্ষতি করে।
মাড়ির ক্ষত: মাড়িতে ক্ষত বা ফাটল ব্যথার কারণ হতে পারে।
মাড়ির সংক্রমণ: মাড়িতে সংক্রমণও ব্যথার কারণ হতে পারে। দাঁতের মাড়ি ব্যথা কমানোর জন্য কিছু ঘরোয়া উপায় রয়েছে: লবঙ্গ: লবঙ্গে অ্যানেস্থেসিয়া এবং অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা দাঁতের ব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে।
একটি লবঙ্গ চিবিয়ে নিন বা ব্যথাযুক্ত মাড়িতে লবঙ্গের তেল লাগান। হলুদ: হলুদে অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা মাড়ির ব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে। এক চা চামচ হলুদ গুঁড়া এক গ্লাস গরম দুধে মিশিয়ে দিনে দুবার পান করুন। পেঁয়াজ: পেঁয়াজে অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি এবং অ্যান্টিসেপটিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা দাঁতের ব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে।
আরো পড়ুন: হিট স্ট্রোক হওয়ার কারণ জেনে নিন
একটি পেঁয়াজের কোয়া চিবিয়ে নিন বা ব্যথাযুক্ত মাড়িতে পেঁয়াজের রস লাগান। রসুন: রসুনেও অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি এবং অ্যান্টিসেপটিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে। একটি রসুন কোয়া চিবিয়ে নিন বা ব্যথাযুক্ত মাড়িতে রসুন থেঁতো করে লাগান। বরফ: বরফ ঠান্ডা করে ব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে। একটি বরফের টুকরো একটি তোয়ালেতে মুড়ে ব্যথাযুক্ত মাড়িতে 15-20 মিনিটের জন্য রাখুন।
লবণ জল: লবণ জল মুখের মধ্যে ব্যাকটেরিয়া কমাতে সাহায্য করতে পারে যা দাঁতের ব্যথার কারণ হতে পারে। এক গ্লাস কুসুম গরম পানিতে এক চা চামচ লবণ মিশিয়ে নিন এবং দিনে কয়েকবার কুলকুচি করুন। এই ঘরোয়া উপায়গুলি ব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে, তবে যদি ব্যথা তীব্র বা দীর্ঘস্থায়ী হয় তবে আপনার একজন দন্ত চিকিৎসকের সাথে দেখা করা উচিত।
দাঁতের মাড়ি ব্যথার কারণ নির্ণয় এবং সঠিক চিকিত্সা পেতে এটি গুরুত্বপূর্ণ। এখানে কিছু অতিরিক্ত টিপস রয়েছে যা দাঁতের মাড়ি ব্যথা কমানোর সাহায্য করতে পারে: নিয়মিত দাঁত ব্রাশ এবং ফ্লস করুন। নিয়মিত দাঁত ব্রাশ এবং ফ্লস করা দাঁতের ক্ষয় এবং মাড়ির রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করতে পারে। কঠোর খাবার চিবিয়ে খাওয়া এড়িয়ে চলুন।
কঠোর খাবার দাঁতের ক্ষয় এবং মাড়ির ক্ষতি করতে পারে। সঠিকভাবে দাঁত ব্রাশ করুন। দাঁত ব্রাশ করার সময় নরম ব্রাশ ব্যবহার করুন এবং প্রতিবার দুই মিনিট ধরে ব্রাশ করুন। প্রতিদিন ফ্লস করুন। ফ্লস দাঁতের মাড়ির ফাঁকে থাকা খাবার এবং ব্যাকটেরিয়া দূর করতে সাহায্য করে। নিয়মিত দন্ত চিকিৎসকের কাছে যান।
আপনার দন্ত চিকিৎসক আপনার দাঁত এবং মাড়ির স্বাস্থ্য পরীক্ষা করতে পারেন এবং প্রয়োজনে চিকিত্সা করতে পারেন। যদি আপনি দাঁতের মাড়ি ব্যথায় ভুগছেন, তাহলে আপনার দাঁতের যত্ন নেওয়ার জন্য যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।
দাঁত ব্যথার ঔষধ
দাঁত ব্যথার জন্য ঔষধ নির্বাচন করার আগে, আপনার দাঁতের ব্যথার কারণ সম্পর্কে ধারণা থাকা গুরুত্বপূর্ণ। দাঁতের ব্যথা হতে পারে কারণের অনেক ধরণ থাকতে পারে, যেমন দাঁতের ক্যারিজ, দাঁতের মধ্যে বা চারপাশে সমস্যা, দাঁতে ছাইয়া পড়া, মুখের মধ্যে সমস্যা ইত্যাদি। এছাড়া, দাঁতের ব্যথা এমন কোনও সময় যদি একটি দ্বিধা হয়,
তবে অবশ্যই একজন স্থানীয় ওষুধবিশেষজ্ঞের সাথে যোগাযোগ করুন বা একজন দাঁত চিকিত্সকে দেখানো উচিত। কিছু সাধারিত উপায়ে দাঁত ব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে: হোমিওপ্যাথিক ওষুধঃ কিছু হোমিওপ্যাথিক ওষুধ দাঁত ব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে, যেমন Arnica, Hypericum, Belladonna ইত্যাদি।
আরো পড়ুন: কাশি হলে করনীয় কি? জেনে নিন ঘরোয়া সমাধান
তবে, এই ওষুধগুলি ব্যক্তিগত প্রস্তুতির জন্য হোমিওপ্যাথিক ডক্টরের পরামর্শ নিতে উচিত। দাঁতের দর্দ ও ব্যথার জন্য ওষুধঃ কিছু সাধারিত পৈসি ওষুধ দাঁতের ব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে, যেমন ইবুপ্রোফেন, প্যারাসিটামল, নাপ্রোক্সেন ইত্যাদি। তবে, এই ওষুধগুলি ব্যক্তিগত সমস্যা এবং সম্পর্কে একজন চিকিত্সকের সাথে আলাপ করা গুরুত্বপূর্ণ।
শোধাচ্ছাদন ও পুরাতন পদ্ধতিঃ একটি উপায় হতে পারে দুলিয়া বা সম্ভার দ্বারা মুখ পরিস্থিতি শোধাচ্ছাদন করা এবং পুরাতন পদ্ধতিতে মুখের যত্ন নেওয়া। হোট কমপ্রেসঃ দাঁতে ব্যথার সময় হোট কমপ্রেস ব্যবহার করা হতে পারে যাতে ব্যথা কমতে সাহায্য হয়।
এই উপায়গুলি আপনার দাঁত ব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে, তবে যদি সমস্যা ধীরে ধীরে বা বাড়াতে থাকে, তাদের সাথে একজন দাঁত চিকিত্সকের সাথে যোগাযোগ করা গুরুত্বপূর্ণ।
দাঁত ব্যথার কারণ
দাঁত ব্যথার সবচেয়ে সাধারণ কারণ হল দন্তক্ষয় বা ক্যারিজ। দাঁতের এনামেল ক্ষয় হলে দাঁতের ভেতরে থাকা নরম টিস্যু, যেমন ডেন্টিন এবং প্যালপ প্রকাশিত হয়। এই টিস্যুগুলিতে রক্তনালী এবং স্নায়ু থাকে, যা ব্যথার সংবেদনশীল।
দাঁত ব্যথার অন্যান্য কারণগুলির মধ্যে রয়েছে:
জিঞ্জিভাইটিস: জিঞ্জিভাইটিস হল মাড়ির প্রদাহ। জিঞ্জিভাইটিসে আক্রান্ত মাড়ি লাল, ফুলে যাওয়া এবং রক্তপাত হতে পারে। এটি দাঁত ব্যথার কারণ হতে পারে। পেরিওডন্টাইটিস: পেরিওডন্টাইটিস হল মাড়ির আরও গুরুতর অবস্থা। পেরিওডন্টাইটিসে আক্রান্ত মাড়ি দাঁত থেকে আলগা হয়ে যেতে পারে। এটি দাঁত ব্যথা এবং মুখের অন্যান্য সমস্যার কারণ হতে পারে।
রুট ক্যানেল ইনফেকশন: রুট ক্যানেল হল দাঁতের মজ্জার মধ্য দিয়ে যাওয়া একটি নলাকার খাল। রুট ক্যানেল ইনফেকশন হল দাঁতের মজ্জার সংক্রমণ। এটি দাঁত ব্যথা, মুখের দুর্গন্ধ এবং জ্বর হতে পারে। দাঁতের ভেঙে যাওয়া: দাঁতের ভেঙে যাওয়ার ফলে দাঁত ব্যথা হতে পারে।
দাঁত ভেঙে গেলে, দাঁতের ভেতরে থাকা টিস্যু উন্মুক্ত হতে পারে, যা ব্যথার কারণ হতে পারে। অন্যান্য কারণের ব্যথা: দাঁত ব্যথার অন্যান্য কারণগুলির মধ্যে রয়েছে:
অ্যাসিডিটি বা বুকজ্বালা
টেম্পোরোম্যান্ডিবুলার ডিসঅর্ডার (TMJ)
অ্যাটিক্যাল ওডন্টালজিয়া
মুখের ক্যান্সার
টেম্পোরোম্যান্ডিবুলার ডিসঅর্ডার (TMJ)
অ্যাটিক্যাল ওডন্টালজিয়া
মুখের ক্যান্সার
দাঁত ব্যথার কারণ নির্ণয়ের জন্য একজন দাঁতের ডাক্তারের কাছে যাওয়া উচিত। ডাক্তার দাঁতের পরীক্ষা করে এবং প্রয়োজনীয় পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে কারণ নির্ণয় করবেন। নির্ণয়ের ভিত্তিতে, ডাক্তার দাঁতের ব্যথার চিকিৎসার পরামর্শ দেবেন। দাঁত ব্যথার চিকিৎসার মধ্যে রয়েছে: ব্যথানাশক ওষুধ: ব্যথানাশক ওষুধ,
যেমন অ্যাসপিরিন, আইবুপ্রোফেন বা অ্যাসিটামিনোফেন, দাঁত ব্যথার ব্যথা উপশম করতে সাহায্য করতে পারে। অ্যান্টিবায়োটিক: যদি দাঁতের ব্যথার কারণ ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ হয়, তাহলে অ্যান্টিবায়োটিক দেওয়া যেতে পারে। দাঁতের চিকিৎসা: দাঁতের ক্ষতি বা সংক্রমণের কারণে দাঁত ব্যথা হলে, দাঁতের চিকিৎসার প্রয়োজন হতে পারে।
এর মধ্যে রয়েছে: ফিলিং: দাঁতের ক্ষতি পূরণের জন্য ফিলিং করা যেতে পারে। রুট ক্যানেল চিকিৎসা: দাঁতের মজ্জার সংক্রমণ নিরাময়ের জন্য রুট ক্যানেল চিকিৎসা করা যেতে পারে। দাঁত তোলা: যদি দাঁত সংরক্ষণ করা সম্ভব না হয়, তাহলে দাঁত তোলা যেতে পারে। দাঁত ব্যথা প্রতিরোধের জন্য নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি গ্রহণ করা যেতে পারে:
চিনিযুক্ত খাবার এবং পানীয়ের পরিমাণ সীমিত করুন।
নিয়মিত দাঁতের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করুন।
দাঁতের মাড়ি ব্যথা কমানোর ঘরোয়া উপায়
দাঁতের মাড়ি ব্যথা বিভিন্ন কারণে হতে পারে, যেমন: জিঞ্জিভাইটিস: জিঞ্জিভাইটিস হল মাড়ির একটি প্রদাহজনক অবস্থা যা দাঁতের ক্ষয়ের দিকে পরিচালিত করতে পারে। পরোডোনটাইটিস: পরোডোনটাইটিস হল জিঞ্জিভাইটিসের একটি দীর্ঘস্থায়ী রূপ যা মাড়ির টিস্যু এবং হাড়ের ক্ষতি করে মাড়ির ক্ষত: মাড়িতে ক্ষত বা ফাটল ব্যথার কারণ হতে পারে।
মাড়ির সংক্রমণ: মাড়িতে সংক্রমণও ব্যথার কারণ হতে পারে। দাঁতের মাড়ি ব্যথা কমানোর জন্য কিছু ঘরোয়া উপায় রয়েছে: লবঙ্গ: লবঙ্গে অ্যানেস্থেসিয়া এবং অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা দাঁতের ব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে।
একটি লবঙ্গ চিবিয়ে নিন বা ব্যথাযুক্ত মাড়িতে লবঙ্গের তেল লাগান। হলুদ: হলুদে অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা মাড়ির ব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে। এক চা চামচ হলুদ গুঁড়া এক গ্লাস গরম দুধে মিশিয়ে দিনে দুবার পান করুন। পেঁয়াজ: পেঁয়াজে অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি এবং অ্যান্টিসেপটিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা দাঁতের ব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে।
একটি পেঁয়াজের কোয়া চিবিয়ে নিন বা ব্যথাযুক্ত মাড়িতে পেঁয়াজের রস লাগান। রসুন: রসুনেও অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি এবং অ্যান্টিসেপটিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে। একটি রসুন কোয়া চিবিয়ে নিন বা ব্যথাযুক্ত মাড়িতে রসুন থেঁতো করে লাগান। বরফ: বরফ ঠান্ডা করে ব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে। একটি বরফের টুকরো একটি তোয়ালেতে মুড়ে ব্যথাযুক্ত মাড়িতে 15-20 মিনিটের জন্য রাখুন।
লবণ জল: লবণ জল মুখের মধ্যে ব্যাকটেরিয়া কমাতে সাহায্য করতে পারে যা দাঁতের ব্যথার কারণ হতে পারে। এক গ্লাস কুসুম গরম পানিতে এক চা চামচ লবণ মিশিয়ে নিন এবং দিনে কয়েকবার কুলকুচি করুন। এই ঘরোয়া উপায়গুলি ব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে, তবে যদি ব্যথা তীব্র বা দীর্ঘস্থায়ী হয় তবে আপনার একজন দন্ত চিকিৎসকের সাথে দেখা করা উচিত।
আরো পড়ুন: চোখ থেকে পানি পড়া
দাঁতের মাড়ি ব্যথার কারণ নির্ণয় এবং সঠিক চিকিত্সা পেতে এটি গুরুত্বপূর্ণ। এখানে কিছু অতিরিক্ত টিপস রয়েছে যা দাঁতের মাড়ি ব্যথা কমানোর সাহায্য করতে পারে: নিয়মিত দাঁত ব্রাশ এবং ফ্লস করুন। নিয়মিত দাঁত ব্রাশ এবং ফ্লস করা দাঁতের ক্ষয় এবং মাড়ির রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করতে পারে। কঠোর খাবার চিবিয়ে খাওয়া এড়িয়ে চলুন।
কঠোর খাবার দাঁতের ক্ষয় এবং মাড়ির ক্ষতি করতে পারে। সঠিকভাবে দাঁত ব্রাশ করুন। দাঁত ব্রাশ করার সময় নরম ব্রাশ ব্যবহার করুন এবং প্রতিবার দুই মিনিট ধরে ব্রাশ করুন। প্রতিদিন ফ্লস করুন। ফ্লস দাঁতের মাড়ির ফাঁকে থাকা খাবার এবং ব্যাকটেরিয়া দূর করতে সাহায্য করে।
নিয়মিত দন্ত চিকিৎসকের কাছে যান। আপনার দন্ত চিকিৎসক আপনার দাঁত এবং মাড়ির স্বাস্থ্য পরীক্ষা করতে পারেন এবং প্রয়োজনে চিকিত্সা করতে পারেন। যদি আপনি দাঁতের মাড়ি ব্যথায় ভুগছেন, তাহলে আপনার দাঁতের যত্ন নেওয়ার জন্য যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।
দাঁত ব্যথা হলে করণীয়
এতে ব্যথা হতে পারে। দাঁতের সংক্রমণ: দাঁতের ক্ষয়ের ফলে বা অন্য কোনো কারণে দাঁতের মধ্যে সংক্রমণ হতে পারে। এতে ব্যথা হতে পারে। মাড়ির রোগ: মাড়ির রোগের ফলে মাড়ি ফুলে যায় এবং ব্যথা হয়। দাঁতের টিউমার: দাঁতের টিউমারের ফলেও ব্যথা হতে পারে।
দাঁত ব্যথা হলে নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি নেওয়া যেতে পারে: ঠান্ডা সংকোচন ব্যবহার করুন: ঠান্ডা সংকোচন ব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে। একটি বরফের টুকরো একটি তোয়ালেতে মুড়ে ব্যথাযুক্ত দাঁতের উপর 15-20 মিনিটের জন্য রাখুন।
ব্যথানাশক ওষুধ খান: ব্যথানাশক ওষুধ যেমন আইবুপ্রোফেন বা অ্যাসিটামিনোফেন ব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে। লবণ জল দিয়ে কুলকুচি করুন: লবণ জল মুখের মধ্যে ব্যাকটেরিয়া কমাতে সাহায্য করতে পারে।
এক গ্লাস কুসুম গরম পানিতে এক চা চামচ লবণ মিশিয়ে নিন এবং দিনে কয়েকবার কুলকুচি করুন। লবঙ্গের তেল ব্যবহার করুন: লবঙ্গের তেলে অ্যানেস্থেসিয়া এবং অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা ব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে।
তুলোর বলের সাহায্যে একটি কয়েক ফোঁটা লবঙ্গের তেল ব্যথাযুক্ত দাঁতের উপর লাগান। এই পদক্ষেপগুলি ব্যথা কমাতে সাহায্য করলেও, যদি ব্যথা তীব্র বা দীর্ঘস্থায়ী হয় তবে একজন দন্ত চিকিৎসকের সাথে দেখা করা উচিত।
দাঁত ব্যথার কারণ নির্ণয় এবং সঠিক চিকিত্সা পেতে এটি গুরুত্বপূর্ণ। এখানে কিছু অতিরিক্ত টিপস রয়েছে যা দাঁত ব্যথা প্রতিরোধে সাহায্য করতে পারে: নিয়মিত দাঁত ব্রাশ এবং ফ্লস করুন: নিয়মিত দাঁত ব্রাশ এবং ফ্লস করা দাঁতের ক্ষয় এবং মাড়ির রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করতে পারে।
কঠোর খাবার চিবিয়ে খাওয়া এড়িয়ে চলুন: কঠোর খাবার দাঁতের ক্ষয় এবং মাড়ির ক্ষতি করতে পারে। সঠিকভাবে দাঁত ব্রাশ করুন: দাঁত ব্রাশ করার সময় নরম ব্রাশ ব্যবহার করুন এবং প্রতিবার দুই মিনিট ধরে ব্রাশ করুন।
প্রতিদিন ফ্লস করুন: ফ্লস দাঁতের মাড়ির ফাঁকে থাকা খাবার এবং ব্যাকটেরিয়া দূর করতে সাহায্য করে। নিয়মিত দন্ত চিকিৎসকের কাছে যান: আপনার দন্ত চিকিৎসক আপনার দাঁত এবং মাড়ির স্বাস্থ্য পরীক্ষা করতে পারেন এবং প্রয়োজনে চিকিত্সা করতে পারেন।
দাঁত ব্যথার দোয়া:
اَللّٰهُمَّ اِنِّى اَعُوْذُبِكَ مِنْ شَرِّ مَا اَجِدُ وَاَحَسُّ
উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা ইন্নি আউযুবিকা মিন শাররি মা আজিদু ওয়া আহসুস।
অর্থ: হে আল্লাহ! আমি আপনার কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করছি আমার অনুভূত এবং অনুভবকৃত সকল মন্দ থেকে।
এই দোয়াটি রাসূল (সা.) দাঁত ব্যথার সময় পড়তেন। এই দোয়াটি পড়ার মাধ্যমে দাঁত ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য পাওয়া যায়।
দাঁত ব্যথার আরেকটি দোয়া
اَللّٰهُمَّ اَذْهِبْ عَنِّى الْبَاْسَ وَاَشْفِنِى فَاِنَّكَ عَلَى كُلِّ شَىْءٍ قَدِيْرٌ
উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা আজহিবি আন্নিল বাআসা ওয়াশ্ফিনি ফাইন্নাকা আলা কুল্লি শাইয়িন কাদির।
অর্থ: হে আল্লাহ! আমার থেকে ব্যাধি দূর করুন এবং আমাকে সুস্থ করুন। নিশ্চয়ই আপনি সবকিছুর উপর ক্ষমতাবান।
এই দোয়াটিও দাঁত ব্যথার সময় পড়া যেতে পারে। এই দোয়াটি পড়ার মাধ্যমে দাঁত ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য পাওয়া যায়। দাঁত ব্যথার সময় করণীয় দাঁত ব্যথা হলে প্রথমেই একজন দাঁতের ডাক্তারের সাথে দেখা করা উচিত।
দাঁতের ডাক্তার দাঁতের ব্যথার কারণ নির্ণয় করে সঠিক চিকিৎসা দিতে পারবেন। দাঁতের ব্যথা হলে ব্যথানাশক ওষুধ সেবন করা যেতে পারে। ব্যথানাশক ওষুধের মধ্যে রয়েছে আইবুপ্রোফেন, অ্যাসিটামিনোফেন, এবং অ্যাসপিরিন। দাঁতের ব্যথা কমাতে কিছু ঘরোয়া প্রতিকারও ব্যবহার করা যেতে পারে।
এই প্রতিকারগুলির মধ্যে রয়েছে: লবঙ্গের তেল: লবঙ্গের তেলে অ্যানেস্থেসিয়া এবং অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা ব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে। তুলোর বলের সাহায্যে একটি কয়েক ফোঁটা লবঙ্গের তেল ব্যথাযুক্ত দাঁতের উপর লাগান।
আরো পড়ুন: মাথা ব্যাথা – কেন হয়? বিভিন্ন ধরণ ও করণীয় কি কি
পেপারমিন্ট তেল: পেপারমিন্ট তেলে ঠান্ডা এবং অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা ব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে। তুলোর বলের সাহায্যে একটি কয়েক ফোঁটা পেপারমিন্ট তেল ব্যথাযুক্ত দাঁতের উপর লাগান।
বরফ: বরফ ব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে। একটি বরফের টুকরো একটি তোয়ালেতে মুড়ে ব্যথাযুক্ত দাঁতের উপর 15-20 মিনিটের জন্য রাখুন। লবণ জল: লবণ জল মুখের মধ্যে ব্যাকটেরিয়া কমাতে সাহায্য করতে পারে। এক গ্লাস কুসুম গরম পানিতে এক চা চামচ লবণ মিশিয়ে নিন এবং দিনে কয়েকবার কুলকুচি করুন।
এই প্রতিকারগুলি ব্যথা কমাতে সাহায্য করলেও, যদি ব্যথা তীব্র বা দীর্ঘস্থায়ী হয় তবে একজন দাঁতের ডাক্তারের সাথে দেখা করা উচিত।
দাঁত ব্যথা হলে করণীয় কি
দাঁত ব্যথা হলে নিম্নলিখিত কয়েকটি করণীয় রয়েছে:
মৌখিক স্বাস্থ্যের যত্ন নিনঃ প্রতিদিনের যত্নের মধ্যে স্বাস্থ্যকর আদর্শ রয়েছে। প্রতিদিন দুবার দিনে দুবার মুখ পরিস্থিতি স্বাচ্ছন্দ্য করতে বা শোধাচ্ছাদন করতে গুরুত্বপূর্ণ। হোট কমপ্রেস বা শীতল কমপ্রেস ব্যবহার করুনঃ দাঁতে ব্যথা হলে শোকী অথবা শীতল কমপ্রেস ব্যবহার করা যেতে পারে। এটি ব্যথার সামান্য কমতি এবং প্রাথমিক চিকিত্সা হিসেবে কাজ করতে পারে।
ওভার-দি-কাউন্টার ওষুধ ব্যবহার করুনঃ দাঁতের ব্যথার সময় আপনি ওভার-দি-কাউন্টার প্যাইন রিলিভার ওষুধ ব্যবহার করতে পারেন। এগুলি প্রস্তুত পৈসি ওষুধ হতে পারে যা দাঁতের ব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে, যেমন ইবুপ্রোফেন, প্যারাসিটামল, নাপ্রোক্সেন ইত্যাদি।
আরো পড়ুন: উচ্চতা অনুযায়ী শরীরের ওজন কেমন হওয়া উচিত?
হোমিওপ্যাথিক ঔষধ ব্যবহার করুনঃ কিছু হোমিওপ্যাথিক ওষুধ দাঁতের ব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে, যেমন Arnica, Hypericum, Belladonna ইত্যাদি। এই ঔষধগুলি ব্যক্তিগত প্রস্তুতির জন্য হোমিওপ্যাথিক ডক্টরের পরামর্শ নিতে উচিত।
দাঁত চিকিত্সকের সাথে যোগাযোগ করুনঃ যদি দাঁতের ব্যথা ধীরে ধীরে বা কারও সময় পর্যন্ত বাড়াতে থাকে, তাদের সাথে একজন দাঁত চিকিত্সকের সাথে যোগাযোগ করা গুরুত্বপূর্ণ। মনে রাখতে হয় যে, দাঁতের ব্যথা একটি গম্ভীর সমস্যা হতে পারে এবং সমস্যা থাকলে সত্ত্বরই একজন দাঁত চিকিত্সকের পরামর্শ নেতে উচিত।