শ্বাসকষ্ট হলে করণীয় কী জেনে নিন

সর্দি-কাশি হলে অনেকেরই শ্বাসকষ্ট দেখা দেয়। আবার বর্তমানে করোনাকালীন প্রায় সব রোগীর মুখেই শোনা যায় শ্বাসকষ্টের কথা। বিভিন্ন কারণে শ্বাসকষ্ট হতে পারে। 

মূলত সর্দি-কাশি, নিউমোনিয়া, ব্রঙ্কাইটিস, হৃদরোগের কারণ, পেটের সমস্যা, গ্যাস ও হজমের সমস্যা, অ্যালার্জি, হাঁপানি, রক্তস্বল্পতা, অতিরিক্ত মানসিক চাপ এবং টেনশনে থাকলেও শ্বাসকষ্ট হতে পারে। তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এটির জন্য দায়ী ফুসফুসের সমস্যা।


হঠাৎ শ্বাসকষ্ট হলে বালিশ দিয়ে মাথার দিকটা উঁচু করে কাত হয়ে শুয়ে থাকতে হবে। তখন হাঁটু সামান্য ভাঁজ করা যেতে পারে। চেয়ারে বসে টেবিলের ওপর বালিশ রেখে তাতে মাথা নিচু করে শুলে ভালো বোধ করবেন।   

শ্বাসকষ্ট হলে করণীয় কী জেনে নিন

শ্বাসকষ্ট হলে করণীয় নির্ভর করে শ্বাসকষ্টের কারণ এবং তীব্রতার উপর। তবে, সাধারণভাবে শ্বাসকষ্ট হলে নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি গ্রহণ করা যেতে পারে: শান্ত থাকুন এবং উদ্বিগ্ন হওয়া এড়িয়ে চলুন। উদ্বেগ শ্বাসকষ্টকে আরও খারাপ করে তুলতে পারে।

যদি সম্ভব হয়, তাহলে একটি খোলা, হাওয়া চলাচল করে এমন জায়গায় যান। ধীরে ধীরে এবং গভীরভাবে শ্বাস নিন। যদি আপনার কাছে ইনহেলার থাকে, তাহলে তা ব্যবহার করুন। যদি শ্বাসকষ্ট তীব্র হয়, তাহলে অ্যাম্বুলেন্স বা অন্য কোনও জরুরী পরিষেবা কল করুন।

শ্বাসকষ্টের কিছু সাধারণ কারণ এবং সেগুলির জন্য করণীয় নিচে দেওয়া হল:

হাঁপানি: হাঁপানি হলে, ইনহেলার ব্যবহার করা সবচেয়ে কার্যকর উপায়। ইনহেলারের মধ্যে রয়েছে অ্যালবুটারোল বা সালবিউটামল, যা শ্বাসনালীকে শিথিল করতে সাহায্য করে। ফুসফুসের সংক্রমণ: ফুসফুসের সংক্রমণ, যেমন নিউমোনিয়া বা ব্রঙ্কাইটিস, হলে অ্যান্টিবায়োটিক বা অন্যান্য ওষুধ দিয়ে চিকিৎসা করা যেতে পারে।

হৃদরোগের সমস্যা: হৃদরোগের সমস্যা, যেমন অ্যারিথমিয়া বা হার্ট ফেইলিওর, হলে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা পেতে একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা উচিত। অ্যালকোহল বা মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার: অ্যালকোহল বা মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার শ্বাসকষ্টের কারণ হতে পারে। এই ক্ষেত্রে, অপব্যবহার বন্ধ করা এবং প্রয়োজনীয় চিকিৎসা নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।

শ্বাসকষ্টের লক্ষণগুলি যদি দ্রুত বা তীব্র হয়, তাহলে অবিলম্বে একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা উচিত।

শ্বাসকষ্ট হলে করণীয় কি

শ্বাসকষ্ট হলে করণীয় নির্ভর করে শ্বাসকষ্টের কারণ এবং তীব্রতার উপর। তবে, সাধারণভাবে শ্বাসকষ্ট হলে নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি গ্রহণ করা যেতে পারে: শান্ত থাকুন এবং উদ্বিগ্ন হওয়া এড়িয়ে চলুন। উদ্বেগ শ্বাসকষ্টকে আরও খারাপ করে তুলতে পারে।

  • যদি সম্ভব হয়, তাহলে একটি খোলা, হাওয়া চলাচল করে এমন জায়গায় যান।
  • ধীরে ধীরে এবং গভীরভাবে শ্বাস নিন।
  • যদি আপনার কাছে ইনহেলার থাকে, তাহলে তা ব্যবহার করুন।
  • যদি শ্বাসকষ্ট তীব্র হয়, তাহলে অ্যাম্বুলেন্স বা অন্য কোনও জরুরী পরিষেবা কল করুন।

শ্বাসকষ্টের কিছু সাধারণ কারণ এবং সেগুলির জন্য করণীয় নিচে দেওয়া হল:

হাঁপানি: হাঁপানি হলে, ইনহেলার ব্যবহার করা সবচেয়ে কার্যকর উপায়। ইনহেলারের মধ্যে রয়েছে অ্যালবুটারোল বা সালবিউটামল, যা শ্বাসনালীকে শিথিল করতে সাহায্য করে। ফুসফুসের সংক্রমণ: ফুসফুসের সংক্রমণ, যেমন নিউমোনিয়া বা ব্রঙ্কাইটিস, হলে অ্যান্টিবায়োটিক বা অন্যান্য ওষুধ দিয়ে চিকিৎসা করা যেতে পারে।

আরো পড়ুন: এলার্জি দূর করার উপায় সম্পর্কে জানুন

হৃদরোগের সমস্যা: হৃদরোগের সমস্যা, যেমন অ্যারিথমিয়া বা হার্ট ফেইলিওর, হলে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা পেতে একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা উচিত। অ্যালকোহল বা মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার: অ্যালকোহল বা মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার শ্বাসকষ্টের কারণ হতে পারে। এই ক্ষেত্রে, অপব্যবহার বন্ধ করা এবং প্রয়োজনীয় চিকিৎসা নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।

শ্বাসকষ্টের লক্ষণগুলি যদি দ্রুত বা তীব্র হয়, তাহলে অবিলম্বে একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা উচিত। শ্বাসকষ্টের ক্ষেত্রে নিম্নলিখিত বিষয়গুলি মনে রাখা উচিত: শ্বাসকষ্টের কারণ খুঁজে বের করা গুরুত্বপূর্ণ। এটি করার জন্য একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা উচিত।

শ্বাসকষ্টের কারণ নির্ণয়ের পরে, প্রয়োজনীয় চিকিৎসা নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। শ্বাসকষ্টের লক্ষণগুলি যদি দ্রুত বা তীব্র হয়, তাহলে অবিলম্বে একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা উচিত। শ্বাসকষ্ট প্রতিরোধে নিম্নলিখিত বিষয়গুলি করা যেতে পারে:

হাঁপানি, ফুসফুসের সংক্রমণ বা হৃদরোগের মতো শ্বাসকষ্টের কারণ হতে পারে এমন কোনও চিকিৎসার অবস্থা থাকলে সেগুলির সঠিক চিকিৎসা করা। ধূমপান এড়িয়ে চলুন। নিয়মিত ব্যায়াম করুন। স্বাস্থ্যকর খাবার খান। পর্যাপ্ত ঘুম নিন। মানসিক চাপ কমাতে চেষ্টা করুন।

গর্ভাবস্থায় শ্বাসকষ্ট হলে করণীয় কি

গর্ভাবস্থায় শ্বাসকষ্ট একটি সাধারণ সমস্যা। গর্ভাবস্থায় শরীরের বিভিন্ন পরিবর্তন ঘটে, যার মধ্যে রয়েছে:
জরায়ুর বৃদ্ধি: জরায়ু বৃদ্ধির ফলে ফুসফুসের উপর চাপ পড়ে এবং শ্বাস নিতে কষ্ট হয়। হরমোন পরিবর্তন: গর্ভাবস্থায় প্রজেস্টেরন হরমোনের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। এই হরমোনটি ফুসফুসের সংকোচনকে বাধা দেয়, ফলে শ্বাস নিতে কষ্ট হয়।

রক্তের পরিমাণ বৃদ্ধি: গর্ভাবস্থায় রক্তের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। এই অতিরিক্ত রক্তের জন্য অক্সিজেন প্রয়োজন, যা ফুসফুসের উপর চাপ বাড়ায়। গর্ভাবস্থায় শ্বাসকষ্ট সাধারণত তৃতীয় ত্রৈমাসিকে বেশি হয়। তবে, প্রথম বা দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকেও শ্বাসকষ্ট হতে পারে। গর্ভাবস্থায় শ্বাসকষ্ট হলে নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি গ্রহণ করা যেতে পারে:

শান্ত থাকুন এবং উদ্বিগ্ন হওয়া এড়িয়ে চলুন। উদ্বেগ শ্বাসকষ্টকে আরও খারাপ করে তুলতে পারে।
ধীরে ধীরে এবং গভীরভাবে শ্বাস নিন। যদি সম্ভব হয়, তাহলে একটি খোলা, হাওয়া চলাচল করে এমন জায়গায় যান। যদি আপনার কাছে ইনহেলার থাকে, তাহলে তা ব্যবহার করুন। যদি শ্বাসকষ্ট তীব্র হয়, তাহলে অ্যাম্বুলেন্স বা অন্য কোনও জরুরী পরিষেবা কল করুন।

গর্ভাবস্থায় শ্বাসকষ্টের জন্য নিম্নলিখিত কারণগুলি হতে পারে: হাঁপানি: হাঁপানি হলে, ইনহেলার ব্যবহার করা সবচেয়ে কার্যকর উপায়। ফুসফুসের সংক্রমণ: ফুসফুসের সংক্রমণ, যেমন নিউমোনিয়া বা ব্রঙ্কাইটিস, হলে অ্যান্টিবায়োটিক বা অন্যান্য ওষুধ দিয়ে চিকিৎসা করা যেতে পারে।

হৃদরোগের সমস্যা: হৃদরোগের সমস্যা, যেমন অ্যারিথমিয়া বা হার্ট ফেইলিওর, হলে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা পেতে একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা উচিত। গর্ভকালীন ডায়াবেটিস: গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস হলে, এটি শ্বাসকষ্টের কারণ হতে পারে।

আরো পড়ুন: হৃদরোগের লক্ষণ কি কি তা সম্পর্কে জানুন

গর্ভকালীন উচ্চ রক্তচাপ: গর্ভাবস্থায় উচ্চ রক্তচাপ হলে, এটি শ্বাসকষ্টের কারণ হতে পারে। গর্ভাবস্থায় শ্বাসকষ্টের লক্ষণগুলি যদি দ্রুত বা তীব্র হয়, তাহলে অবিলম্বে একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা উচিত। গর্ভাবস্থায় শ্বাসকষ্ট প্রতিরোধে নিম্নলিখিত বিষয়গুলি করা যেতে পারে:

হাঁপানি, ফুসফুসের সংক্রমণ বা হৃদরোগের মতো শ্বাসকষ্টের কারণ হতে পারে এমন কোনও চিকিৎসার অবস্থা থাকলে সেগুলির সঠিক চিকিৎসা করা। ধূমপান এড়িয়ে চলুন। নিয়মিত ব্যায়াম করুন। স্বাস্থ্যকর খাবার খান। পর্যাপ্ত ঘুম নিন। মানসিক চাপ কমাতে চেষ্টা করুন।

গর্ভাবস্থায় শ্বাসকষ্ট হলে, একজন স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ বা অন্যান্য স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারীর সাথে পরামর্শ করা গুরুত্বপূর্ণ। তারা শ্বাসকষ্টের কারণ নির্ণয় করতে এবং প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দিতে সহায়তা করতে পারে।

শিশুর শ্বাসকষ্ট হলে করণীয় কি

শিশুর শ্বাসকষ্ট একটি জরুরী অবস্থা। এটি বিভিন্ন কারণে হতে পারে, যেমন: ফুসফুসের সংক্রমণ: নিউমোনিয়া, ব্রঙ্কাইটিস, অ্যাজমা হৃদরোগের সমস্যা: হার্ট ফেইলিওর, অ্যারিথমিয়া অন্যান্য চিকিৎসার অবস্থা: ডায়াবেটিস, থাইরয়েড সমস্যা অবসাদ অন্যান্য কারণ: বিষক্রিয়া, বার্ন, আঘাত

শিশুর শ্বাসকষ্ট হলে নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি গ্রহণ করা যেতে পারে: শান্ত থাকুন এবং উদ্বিগ্ন হওয়া এড়িয়ে চলুন। উদ্বেগ শ্বাসকষ্টকে আরও খারাপ করে তুলতে পারে। শিশুকে উঁচু করে বসান বা দাঁড় করিয়ে দিন। এতে শ্বাস নিতে সুবিধা হবে। শিশুকে শ্বাস নিতে সাহায্য করুন। শিশুর মুখের সামনে আপনার মুখ রেখে তাকে শ্বাস নিতে সাহায্য করুন।

যদি শিশুর কাছে ইনহেলার থাকে, তাহলে তা ব্যবহার করুন। যদি শ্বাসকষ্ট তীব্র হয়, তাহলে অ্যাম্বুলেন্স বা অন্য কোনও জরুরী পরিষেবা কল করুন। শিশুর শ্বাসকষ্টের লক্ষণগুলি হলো: দ্রুত বা অনিয়মিত শ্বাস-প্রশ্বাস শ্বাস নিতে কষ্ট বুকের খাঁচা বা পাঁজরের হাড় ভেতরে ঢুকে যাওয়া নাক দিয়ে তীব্র শব্দ করে শ্বাস নেওয়া

আরো পড়ুন: কি খেলে টিউমার ভালো হয় সে সম্পর্কে জানুন!

মুখের রঙ নীল হয়ে যাওয়া শিশুর শ্বাসকষ্টের কারণ নির্ণয় করতে ডাক্তার শিশুর শারীরিক পরীক্ষা করবেন, রক্ত পরীক্ষা করবেন এবং ইমেজিং পরীক্ষা (যেমন, এক্স-রে বা সিটি স্ক্যান) করতে পারেন।

শিশুর শ্বাসকষ্টের চিকিৎসা নির্ভর করে কারণ এবং তীব্রতার উপর। ফুসফুসের সংক্রমণের ক্ষেত্রে অ্যান্টিবায়োটিক বা অন্যান্য ওষুধ দিয়ে চিকিৎসা করা যেতে পারে। হৃদরোগের সমস্যার ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা পেতে একজন কার্ডিওলজিস্টের সাথে পরামর্শ করা উচিত।

শিশুর শ্বাসকষ্ট প্রতিরোধে নিম্নলিখিত বিষয়গুলি করা যেতে পারে: শিশুকে নিয়মিত টিকা দিতে ভুলবেন না। শিশুকে ধূমপানের সংস্পর্শে আনবেন না। শিশুকে পরিষ্কার এবং স্বাস্থ্যকর পরিবেশে রাখুন। শিশুর শ্বাসকষ্ট একটি গুরুতর অবস্থা। তাই, শিশুর শ্বাসকষ্ট হলে তাৎক্ষণিক চিকিৎসা প্রয়োজন।

হঠাৎ শ্বাসকষ্ট হলে করণীয় কি

হঠাৎ শ্বাসকষ্ট একটি গুরুতর অবস্থা যা বিভিন্ন কারণে হতে পারে, যেমন:

  • ফুসফুসের সংক্রমণ: নিউমোনিয়া, ব্রঙ্কাইটিস, অ্যাজমা
  • হৃদরোগের সমস্যা: হার্ট ফেইলিওর, অ্যারিথমিয়া
  • অন্যান্য চিকিৎসার অবস্থা: ডায়াবেটিস, থাইরয়েড সমস্যা
  • অবসাদ
  • অন্যান্য কারণ: বিষক্রিয়া, বার্ন, আঘাত

হঠাৎ শ্বাসকষ্ট হলে নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি গ্রহণ করা যেতে পারে:

  • শান্ত থাকুন এবং উদ্বিগ্ন হওয়া এড়িয়ে চলুন। উদ্বেগ শ্বাসকষ্টকে আরও খারাপ করে তুলতে পারে।
  • সোজা হয়ে বসুন বা দাঁড় করুন। এতে শ্বাস নিতে সুবিধা হবে।
  • যদি আপনার কাছে ইনহেলার থাকে, তাহলে তা ব্যবহার করুন।
  • যদি শ্বাসকষ্ট তীব্র হয়, তাহলে অ্যাম্বুলেন্স বা অন্য কোনও জরুরী পরিষেবা কল করুন।

হঠাৎ শ্বাসকষ্টের লক্ষণগুলি হলো:

  • দ্রুত বা অনিয়মিত শ্বাস-প্রশ্বাস
  • শ্বাস নিতে কষ্ট
  • বুকের খাঁচা বা পাঁজরের হাড় ভেতরে ঢুকে যাওয়া
  • নাক দিয়ে তীব্র শব্দ করে শ্বাস নেওয়া
  • মুখের রঙ নীল হয়ে যাওয়া

হঠাৎ শ্বাসকষ্টের কারণ নির্ণয় করতে ডাক্তার শারীরিক পরীক্ষা করবেন, রক্ত পরীক্ষা করবেন এবং ইমেজিং পরীক্ষা (যেমন, এক্স-রে বা সিটি স্ক্যান) করতে পারেন।

হঠাৎ শ্বাসকষ্টের চিকিৎসা নির্ভর করে কারণ এবং তীব্রতার উপর। ফুসফুসের সংক্রমণের ক্ষেত্রে অ্যান্টিবায়োটিক বা অন্যান্য ওষুধ দিয়ে চিকিৎসা করা যেতে পারে। হৃদরোগের সমস্যার ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা পেতে একজন কার্ডিওলজিস্টের সাথে পরামর্শ করা উচিত।

হঠাৎ শ্বাসকষ্ট প্রতিরোধে নিম্নলিখিত বিষয়গুলি করা যেতে পারে:

  • নিয়মিত টিকা দিতে ভুলবেন না।
  • ধূমপানের সংস্পর্শে আনবেন না।
  • পরিষ্কার এবং স্বাস্থ্যকর পরিবেশে থাকুন।

হঠাৎ শ্বাসকষ্ট একটি গুরুতর অবস্থা। তাই, হঠাৎ শ্বাসকষ্ট হলে তাৎক্ষণিক চিকিৎসা প্রয়োজন।

এখানে কিছু অতিরিক্ত টিপস দেওয়া হলো:

  • যদি আপনি বা আপনার পরিচিত কেউ হঠাৎ শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত হন, তাহলে প্রথমে শান্ত থাকুন এবং উদ্বিগ্ন হওয়া এড়িয়ে চলুন।
  • যদি সম্ভব হয়, তাহলে রোগীকে সোজা করে বসান বা দাঁড় করিয়ে দিন।

আরো পড়ুন: ২ মাসের গর্ভবতী মায়ের খাবার তালিকা

  • যদি রোগীর কাছে ইনহেলার থাকে, তাহলে তা ব্যবহার করুন।
  • যদি শ্বাসকষ্ট তীব্র হয়, তাহলে অ্যাম্বুলেন্স বা অন্য কোনও জরুরী পরিষেবা কল করুন।
  • হঠাৎ শ্বাসকষ্টের ক্ষেত্রে প্রাথমিক চিকিৎসার লক্ষ্য হলো শ্বাসকষ্ট কমানো এবং অক্সিজেনের মাত্রা স্বাভাবিক করা।

শিশুদের শ্বাসকষ্ট হলে করণীয় কি

শিশুদের শ্বাসকষ্ট একটি গুরুতর অবস্থা যা বিভিন্ন কারণে হতে পারে, যেমন:

  • ফুসফুসের সংক্রমণ: নিউমোনিয়া, ব্রঙ্কাইটিস, অ্যাজমা
  • হৃদরোগের সমস্যা: হার্ট ফেইলিওর, অ্যারিথমিয়া
  • অন্যান্য চিকিৎসার অবস্থা: ডায়াবেটিস, থাইরয়েড সমস্যা
  • অবসাদ
  • অন্যান্য কারণ: বিষক্রিয়া, বার্ন, আঘাত

শিশুদের শ্বাসকষ্টের লক্ষণগুলি হলো:

  • দ্রুত বা অনিয়মিত শ্বাস-প্রশ্বাস
  • শ্বাস নিতে কষ্ট
  • বুকের খাঁচা বা পাঁজরের হাড় ভেতরে ঢুকে যাওয়া
  • নাক দিয়ে তীব্র শব্দ করে শ্বাস নেওয়া
  • মুখের রঙ নীল হয়ে যাওয়া
শিশুদের শ্বাসকষ্ট হলে নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি গ্রহণ করা যেতে পারে: শান্ত থাকুন এবং উদ্বিগ্ন হওয়া এড়িয়ে চলুন। উদ্বেগ শ্বাসকষ্টকে আরও খারাপ করে তুলতে পারে। শিশুকে সোজা করে বসান বা দাঁড় করিয়ে দিন। এতে শ্বাস নিতে সুবিধা হবে। যদি শিশুর কাছে ইনহেলার থাকে, তাহলে তা ব্যবহার করুন।
যদি শ্বাসকষ্ট তীব্র হয়, তাহলে অ্যাম্বুলেন্স বা অন্য কোনও জরুরী পরিষেবা কল করুন।

শিশুদের শ্বাসকষ্টের কারণ নির্ণয় করতে ডাক্তার শারীরিক পরীক্ষা করবেন, রক্ত পরীক্ষা করবেন এবং ইমেজিং পরীক্ষা (যেমন, এক্স-রে বা সিটি স্ক্যান) করতে পারেন। শিশুদের শ্বাসকষ্টের চিকিৎসা নির্ভর করে কারণ এবং তীব্রতার উপর। ফুসফুসের সংক্রমণের ক্ষেত্রে অ্যান্টিবায়োটিক বা অন্যান্য ওষুধ দিয়ে চিকিৎসা করা যেতে পারে। হৃদরোগের সমস্যার ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা পেতে একজন কার্ডিওলজিস্টের সাথে পরামর্শ করা উচিত।

শিশুদের শ্বাসকষ্ট প্রতিরোধে নিম্নলিখিত বিষয়গুলি করা যেতে পারে:

  • নিয়মিত টিকা দিতে ভুলবেন না।
  • ধূমপানের সংস্পর্শে আনবেন না।
  • পরিষ্কার এবং স্বাস্থ্যকর পরিবেশে থাকুন।

শিশুদের শ্বাসকষ্ট একটি গুরুতর অবস্থা। তাই, শিশুদের শ্বাসকষ্ট হলে তাৎক্ষণিক চিকিৎসা প্রয়োজন।

এখানে কিছু অতিরিক্ত টিপস দেওয়া হলো:

  • যদি আপনি বা আপনার পরিচিত কেউ শিশুর শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত হন, তাহলে প্রথমে শান্ত থাকুন এবং উদ্বিগ্ন হওয়া এড়িয়ে চলুন।
  • যদি সম্ভব হয়, তাহলে শিশুকে সোজা করে বসান বা দাঁড় করিয়ে দিন।
  • যদি শিশুর কাছে ইনহেলার থাকে, তাহলে তা ব্যবহার করুন।
  • যদি শ্বাসকষ্ট তীব্র হয়, তাহলে অ্যাম্বুলেন্স বা অন্য কোনও জরুরী পরিষেবা কল করুন।
  • শিশুদের শ্বাসকষ্টের ক্ষেত্রে প্রাথমিক চিকিৎসার লক্ষ্য হলো শ্বাসকষ্ট কমানো এবং অক্সিজেনের মাত্রা স্বাভাবিক করা।

হালকা শ্বাসকষ্ট হলে করণীয় কি

হালকা শ্বাসকষ্ট হলে নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি গ্রহণ করা যেতে পারে: শান্ত থাকুন এবং উদ্বিগ্ন হওয়া এড়িয়ে চলুন। উদ্বেগ শ্বাসকষ্টকে আরও খারাপ করে তুলতে পারে। যদি সম্ভব হয়, তাহলে আরামদায়কভাবে বসে বা শুয়ে পড়ুন। এতে শ্বাস নিতে সুবিধা হবে।

আরো পড়ুন: রক্তে এলার্জি দূর করার উপায় সম্পর্কে জানুন!

গভীর শ্বাস নিন এবং ধীরে ধীরে শ্বাস ছাড়ুন। এতে শ্বাসকষ্ট কমাতে সাহায্য করবে। যদি শ্বাসকষ্টের কারণ পরিচিত হয়, তাহলে সেই কারণ এড়িয়ে চলুন। উদাহরণস্বরূপ, যদি শ্বাসকষ্ট অ্যালার্জির কারণে হয়, তাহলে অ্যালার্জেন থেকে দূরে থাকুন।

হালকা শ্বাসকষ্টের কিছু সাধারণ কারণ হলো:

  • ধূমপান বা অন্যান্য বায়ু দূষণ
  • উচ্চতায় পরিবর্তন
  • অ্যালার্জি
  • ঠান্ডা বা ফ্লু
  • মানসিক চাপ

হালকা শ্বাসকষ্ট সাধারণত কয়েক ঘন্টা বা কয়েক দিনের মধ্যে নিজে থেকেই চলে যায়। তবে, যদি শ্বাসকষ্ট তীব্র হয় বা দীর্ঘ সময় ধরে থাকে, তাহলে একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা উচিত।

এখানে কিছু অতিরিক্ত টিপস দেওয়া হলো:

  • পর্যাপ্ত পরিমাণে তরল পান করুন। এতে শরীরে জলের অভাব পূরণ হবে এবং শ্বাসকষ্ট কমাতে সাহায্য করবে।
  • গরম তরল পান করুন। গরম তরল শ্বাসনালীকে শিথিল করতে সাহায্য করে।
  • চা চাপ কমাতে সাহায্য করতে পারে। তবে, অতিরিক্ত চা পান করলে শ্বাসকষ্ট বাড়তে পারে।
  • হালকা শ্বাসকষ্টের ক্ষেত্রে প্রাথমিক চিকিৎসার লক্ষ্য হলো শ্বাসকষ্ট কমানো এবং অক্সিজেনের মাত্রা স্বাভাবিক করা।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন