কক্সবাজারের দর্শনীয় স্থান গুলো সম্পর্কে জেনে নিন বিস্তারিত
কক্সবাজারের দর্শনীয় স্থান গুলো সম্পর্কে জেনে নিন কক্সবাজার বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় পর্যটন অঞ্চল। নৈসর্গিক সৌন্দর্য্যের জন্যে বিখ্যাত এই জেলা। চট্রগ্রাম থেকে দূরত্ব ১৫২ কিলোমিটার ও ঢাকা থেকে ৪১৪ কিলোমিটার। বিভিন্ন উপজাতি বা নৃ-তাত্ত্বিক জনগোষ্ঠীর বসবাসে বৈচিত্রময়।
এই জেলার জনপ্রিয় স্থান গুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো লাবনী বীচ, সুগন্ধা বীচ, কলাতলি বীচ, হিমছড়ি ইনানী বীচ, মেরিন রোড, সেন্টমার্টিন, রামু বৌদ্ধ বিহার, মহেশখালী, সোনাদিয়া দ্বীপ, কুতুবদিয়া দ্বীপ ইত্যাদি।কক্সবাজার কিসের জন্য বিখ্যাত
নীল জলরাশি, সারি সারি ঝাউবন, গর্জনের মনোমুগ্ধকর সমুদ্র সৈকতের নাম কক্সবাজার।
কক্সবাজারের দর্শনীয় স্থান গুলো সম্পর্কে জেনে নিন
কক্সবাজার বাংলাদেশের একটি প্রমুখ পর্যটন স্থান এবং এটি বিশ্ববিদ্যালয়ের জনপ্রিয় উদ্দানপত্র হিসেবে পরিচিত। কক্সবাজারে অনেক রোমান্টিক সৌন্দর্য্য ও প্রাকৃতিক সান্দর্ভিক স্থান রয়েছে, যা পর্যটকদের আকর্ষণ করে।কিছু দর্শনীয় স্থানের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল হিমছড়ি হিমছড়ি কক্সবাজারের একটি অত্যন্ত সৌন্দর্যপূর্ণ এলাকা।
এখানে পাহাড়ি অঞ্চলে প্রচুর ঠান্ডা হয়ে থাকে এবং বর্ফের দৃশ্য অসাধারণ। ইনানিয়া বিচ এটি বিশ্ববিদ্যালয়ের পার্কের অংশ এবং সৈকত হিসেবে পরিচিত। প্রশান্ত সাগরের সৌন্দর্য্য এখানে অমিট হয়নি। কক্সবাজার সৈকত এটি বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সৈকত হিসেবে পরিচিত। সাগরের কিনারায় এই সৈকতটি প্রিয় পর্যটক স্থান। দুর্গা সাগর একুয়ারিয়াম
আরো পড়ুন বাংলাদেশের ৬৪ জেলার দর্শনীয় স্থান সমূহ
এটি বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় একুয়ারিয়াম হিসেবে পরিচিত এবং বিভিন্ন ধরনের মাছ এখানে দেখা যায়। কক্সবাজার সদর শহর প্রশান্ত সাগরের সৌন্দর্য, চমৎকার সান্দ্র বিচ, সহজেই পাওয়া যায় সোনার চর, এবং আরও অনেক আকর্ষণ করে এই শহরটি। এই স্থানগুলি কক্সবাজারে ভ্রমণের সময় আপনি আনন্দ করতে পারেন।
এছাড়াও, স্থানীয় বাজার ও খাবারের অভিজ্ঞতা ও আদর্শ হতে পারে। কক্সবাজারের ইতিহাস কক্সবাজার বাংলাদেশের একটি প্রমুখ প্রাকৃতিক ও ঐতিহাসিক অঞ্চল, যা চট্টগ্রাম বিভাগের একটি জেলা হিসেবে পরিচিত। এই অঞ্চলের ইতিহাস বহুতাক দপ্তরে যোগদান করে বিভিন্ন সময় ও কালে এই এলাকার প্রবাহ প্রকৃতি ও মানুষের উত্থানতার সাথে জড়িত হয়েছেপ্রাচীন কাল
কক্সবাজার একটি প্রাচীন এলাকা হিসেবে পরিচিত। প্রাচীন কালে এই অঞ্চলটি বৌদ্ধ এবং হিন্দু সভ্যতার অংশ ছিলো। কক্সবাজার জেলার কোন একটি জেলাইয় সীমানায় চিত্রিত হয়েছে বৌদ্ধ মহাস্থান।মুঘল ও পোর্তুগীজ শাসন ১৭শ শতাব্দীতে, মুঘল সাম্রাজ্য এবং পোর্তুগীজ মহাসাগর আঞ্চলে একাধিক উদ্দীপনাল হিসেবে কক্সবাজার অধিক গুরুত্ব পেয়ে।
আরো পড়ুন অনলাইনে ট্রেনের টিকেট কাটার সহজ নিয়ম
এই সময়ে কক্সবাজার একটি গুরুত্বপূর্ণ বন্দর ছিল এবং বৃহত্তর বাণিজ্যিক কার্যক্রমে লাভবান হত। ব্রিটিশ শাসন ব্রিটিশ শাসনের কালে, কক্সবাজার একটি মুখ্য বন্দর হিসেবে আরও উন্নত হয়েছিল। এই সময়ে এখানে বৃহত্তর এবং সুদূর পূর্ব এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরে যাতায়াত হতো।
বাংলাদেশে স্বাধীনতা ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে কক্সবাজার একটি গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্র হিসেবে প্রমিত হয়েছিলো। এখানে বিমানবন্দর ও নৌবন্দর থাকায় এই অঞ্চল মুক্তিযুদ্ধে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কক্সবাজার বিশেষভাবে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য পরিচিত এবং ঐতিহাসিকভাবেও এই অঞ্চলটি একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান।
কক্সবাজারের বিখ্যাত খাবার
কক্সবাজার একটি প্রশান্ত ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের সমৃদ্ধ এলাকা হিসেবে পরিচিত। এই এলাকায় অনেক উচ্চগুণসম্পন্ন খাদ্য পাওয়া যায়, যা স্থানীয় এবং ভ্রমণকারী মানুষের মধ্যে খোলামেলা জনপ্রিয়। কক্সবাজারে যে কিছু বিখ্যাত খাবার রয়েছে তা হলো সামুদ্রিক খাবার কক্সবাজার একটি সামুদ্রিক অঞ্চল হিসেবে পরিচিত এবং এখানে অত্যন্ত তাজা ও মৌসুমি সম্পন্ন মাছ পাওয়া যায়।
রূপচাঁদি, হিলসা, পমফ্রেট, রুই, কাতলি, ইলিশ, ইঁজে ইত্যাদি এখানে খোলামেলা প্রচুর পাওয়া যায় এবং স্থানীয় খাবারে এটি ব্যবহৃত হয়। সাহ্তী খাবার সামুদ্রিক অঞ্চলের সাথে মিলিত হোকে সাহ্তী খাবার এখানে অত্যন্ত জনপ্রিয়। ভোজনের জন্য চাল, মাছ, এবং পোটল ব্যবহৃত হয় এবং এটি মোটামুটি হাঁড়ি বা পাত্রের মধ্যে সাজিয়ে পরিবেশন করা হয়।
আরো পড়ুন অনলাইনে বাসের টিকিট কাটার নিয়ম ২০২৩
মরিচ ভাত কক্সবাজারের এই প্রদেশে মরিচ ভাত অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি স্থানীয় খাবার। মোটামুটি চালের সাথে তৈরি এই ভাতে মরিচ, মুরগি, মাছ ইত্যাদি সহ বিভিন্ন স্বাদের চিজ যোগ করা হয়। মাছের ভর্তা সামুদ্রিক অঞ্চলে যে মাছ পাওয়া যায়, তাদের ভর্তা এখানে খোলামেলা ব্যবহৃত হয়। ইলিশ ভর্তা, রুই ভর্তা, পোঁটল ভর্তা ইত্যাদি অত্যন্ত সুস্বাদু এবং জনপ্রিয় হোকে বিখ্যাত।
কাঁচা মরিচ ভর্তা এটি একটি অন্যতম জনপ্রিয় ভর্তা, যা তেলে ভরা কাঁচা মরিচ থেকে তৈরি হয়। এটি স্থানীয় বাজারে পাওয়া যায় এবং তৈরি হয়ে থাকে বিভিন্ন মৌসুমে। কক্সবাজারে বিখ্যাত খাবারগুলি স্থানীয় স্বাদ ও বণিকভোগ করতে একটি অবশ্যই অভিজ্ঞ হওয়ার অভিজ্ঞতা তৈরি করতে সাহায্য করতে পারে।
কক্সবাজার দর্শনীয় স্থান
কক্সবাজার, বাংলাদেশের একটি প্রমুখ পর্যটন স্থান, একটি সৌন্দর্যের ও প্রাকৃতিক ভূমি যেখানে অনেক আকর্ষণীয় স্থান রয়েছে। কক্সবাজারে যাওয়ার সময়, আপনি এই দর্শনীয় স্থানগুলি দেখতে পারেন ইনানিয়া বিচ (Inani Beach) এটি একটি প্রাকৃতিক সৈকত যেখানে দীর্ঘ সাদা সৈকত এবং সুন্দর সামুদ্রিক দৃশ্য পাওয়া যায়।
ইনানিয়া বিচে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের মধ্যে হোয়াইট স্যান্ড বিচ হিসেবে পরিচিত একটি স্থান। হিমছড়ি (Himchari) এটি একটি জনপ্রিয় ন্যাচার রিজার্ভ এবং জীববৃষ্টি বিশেষ হয়েছে। এখানে বন্যার প্রদর্শনী, রাঙ্গামাটি, হোয়াইট হাউস এবং অন্যান্য প্রাকৃতিক আকর্ষণ রয়েছে। কক্সবাজার সৈকত (Cox's Bazar Sea Beach) এটি বাংলাদেশের সবচেয়ে দীর্ঘ সৈকত এবং একটি জনপ্রিয় পর্যটন স্থান।
আরো পড়ুন বর্তমানে সেরা ১০ টি স্মার্টফোন সম্পর্কে জানুন
সৈকতে দীর্ঘ সাদা সৈকত, শোপিং কমপ্লেক্স, দর্শনীয় চট্রক ইত্যাদি রয়েছে। সোনার চর (Sonadia Island) এটি একটি প্রাকৃতিক জীববৃষ্টি এবং সামুদ্রিক সম্পদ দিয়ে পরিচিত ছেলে যা বন্যার পাখি, মৎস্যবৃক্ষ, ওষুধি উদ্ভিদ ইত্যাদির জন্য পরিচিত। দুর্গা সাগর একুয়ারিয়াম (Durga Sagar Aquarium) এটি বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় একটি সাগরিক মৎস্যবৃক্ষ ।
এবং বন্যার জীববৃষ্টি দেখার অনুভুতি দেয়। কুয়াকাটা (Kuakata) এটি বিখ্যাত "শতবার ঘাট" নামে পরিচিত এবং সূর্যাস্তের দৃশ্যের জন্য পরিচিত একটি স্থান। এই দর্শনীয় স্থানগুলি কক্সবাজারে ভ্রমণ করতে আসলে আপনি স্থানীয় সাংস্কৃতিক এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অভিজ্ঞতা করতে পারবেন।
কক্সবাজার জেলার বিখ্যাত ব্যক্তি
কক্সবাজার জেলা বাংলাদেশের একটি প্রমুখ জেলা, যেখানে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ও বিখ্যাত ব্যক্তিত্বের মানুষ জন্মানো হয়েছে। কক্সবাজার জেলার মধ্যে বিখ্যাত কয়েকজন ব্যক্তি বিশেষভাবে পরিচিত রয়েছে
বিরশ্রেষ্ঠ মহাস্থান বিরশ্রেষ্ঠ মহাস্থান, বা বীরশ্রেষ্ঠ মহাস্থান ওয়াকরাত আলী, বাংলাদেশের একজন জনপ্রিয় মুসলিম সাধু ছিলেন।
তিনি ইসলামিক বিশ্বকে একটি প্রতিরক্ষা প্রণালী প্রদান করার জন্য প্রস্তুত থাকতেন এবং তার শারীরিক অবস্থান বিরক্ত করা হয়েছিল একটি শান্তি মিশনে। বীরশ্রেষ্ঠ মহাস্থানের কাজে বিভিন্ন ধরণের শান্তি প্রচার এবং সামাজিক উন্নতির জন্য তিনি চিরকাল স্মৃতিমণ্ডপ হিসেবে মনে করা হয়েছে। শওকত হোসেন
শওকত হোসেন বাংলাদেশের প্রখ্যাত ছবির চিত্রশিল্পী ছিলেন, যার উদাহরণস্বরূপ কক্সবাজার শহরে সবচেয়ে বড় মুরাল ছবির চিত্র রয়েছে। সৈয়দ নজরুল ইসলাম সৈয়দ নজরুল ইসলাম, বাংলাদেশের বিখ্যাত কবি, গীতিকার, সংগীতশিল্পী, ছবি প্রকাশক এবং স্বাধীনতা যুদ্ধের সৈন্য ছিলেন। তিনি বিশ্বকবি তারকা হিসেবে পরিচিত হন।
কক্সবাজার জেলার ফেনী উপজেলার তাজমহলা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। এগুলি হলো কক্সবাজার জেলা থেকে এমন কিছু বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব। এই ব্যক্তিদের কাজের মাধ্যমে তারা তাদের সমাজে অবদান রেখেছেন এবং তাদের প্রশংসা পায়েছে।
কক্সবাজারের পূর্ব নাম কি
কক্সবাজারের পূর্ব নাম "পর্যটনিকা" (Cox's Bazar)। এই নামটি এই এলাকার প্রমুখ প্রয়াত্ত ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদী সাধু হর্বার্ড ডাউন কক্স এর নামে রাখা হয়েছে, যিনি ১৮৫১ সালে বাংলাদেশে আসেন এবং এখানের প্রশাসনিক কাজে নিরত থাকেন।
কক্সবাজার বীরশ্রেষ্ঠ মহাস্থানের অঞ্চলে অবস্থিত হোকাচাঙ্গ নামক গ্রামের প্রাচীন ইতিহাসিক নাম হল "পর্যটনিকা"।
কক্সবাজার কিসের জন্য বিখ্যাত
কক্সবাজার বাংলাদেশের একটি বিখ্যাত ও প্রিয় পর্যটন স্থান, এবং এটি তার কিছু অংশের জন্য বিখ্যাত দীর্ঘতম সৈকত কক্সবাজার সৈকত বাংলাদেশের সবচেয়ে দীর্ঘ সৈকত হিসেবে পরিচিত। এখানে দীর্ঘ মিল লম্বা সাদা সৈকত, শান্ত সমুদ্র এবং রূপচাঁদি পাহাড়ির দৃশ্য মিলে যায়। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য কক্সবাজারে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য অপূর্ব।
ইনানিয়া বিচ, হিমছড়ি জঙ্গল, নাফাখুম দ্বীপ, সোনার চাঁদি পাহাড়ি ইত্যাদি একে অপরের থেকে ভিন্ন রকমের প্রাকৃতিক অবস্থান দেখতে পাওয়া যায়। দর্শনীয় স্থানগুলি কক্সবাজারে বিভিন্ন দর্শনীয় স্থান রয়েছে, যেগুলি ভ্রমণকারীদের আকর্ষিত করে। হিমছড়ি, ইনানিয়া বিচ, সোনার চাঁদি পাহাড়ি, দুর্গা সাগর একুয়ারিয়াম, দুর্গা বিহার, পানি জঙ্গল,
দুর্গা বিহার মুক্তিযুদ্ধ অসমর্পণ স্তূপ ইত্যাদি কক্সবাজারের অতীত ও বর্তমানের সংস্কৃতি এবং ইতিহাস বোঝানোর জন্য জরুরী। মৌসুমি মাছ ও খাবার কক্সবাজারে অনেক প্রজাতির তাজা মৌসুমি মাছ পাওয়া যায়, যা ভ্রমণকারীদের জনপ্রিয় করে।
কাঁচা মরিচ ভর্তা, ইলিশ ভর্তা, সবজি ও মাংসের মিশ্রণ সবজি ইত্যাদি স্থানীয় খাবার যেন ভ্রমণকারীদের সাথে মিলে যায়।এই কারণে, কক্সবাজার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, প্রাচীন ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক ধারা, দর্শনীয় স্থান, ও স্থানীয় খাবারের জন্য একটি জনপ্রিয় পর্যটন হয়ে উঠেছে।
কক্সবাজার কোথায় অবস্থিত
কক্সবাজার বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত একটি জেলা এবং তার প্রধান শহর হলো কক্সবাজার শহর। এটি চট্রগ্রাম জেলায় অবস্থিত এবং দক্ষিণে বাংলাদেশের সীমান্ত শহর হিসেবে পরিচিত কক্সবাজার জেলার সঙ্গে মিলিত অংশে প্রস্তুত হয়েছে বৃহত্তর কক্সবাজার উপজেলা, খুলনা জেলার সরুপকাঠি উপজেলা,
ফেনী জেলার কুমিরখালি উপজেলা, চট্রগ্রাম জেলার রামু উপজেলা এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার উখিয়া উপজেলা। এই জেলাটির মূল শহর কক্সবাজার শহর, যা দক্ষিণে বাংলাদেশের সীমান্ত শহর হিসেবে পরিচিত। কক্সবাজার শহরে বাংলাদেশের সবচেয়ে দীর্ঘ সৈকত অবস্থিত এবং এটি একটি প্রমুখ পর্যটন হোটস্পট। শহরটি চট্রগ্রাম থেকে যাওয়ার জন্য একটি পপুলার গন্ধবন্ধন হিসেবে পরিচিত।
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত বাংলাদেশের একটি অত্যন্ত প্রসিদ্ধ ও দীর্ঘ সৈকত। এই সৈকতটি সাগরের সম্মুখে অবস্থিত এবং এটি দীর্ঘতম সৈকত হিসেবে পরিচিত। কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে লম্বা সাদা সৈকত, সান্দ্র বিচ, একটি চমৎকার সাগরিক দৃশ্য, এবং শান্ত সমুদ্রের মধ্যে থাকা অদ্বিতীয় অভিজ্ঞতা প্রদান করে।
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে ভ্রমণকারীদের কাছে দুর্লভ সৌন্দর্য্য ও শান্তির অনুভূতি উপভোগ করার সুযোগ রয়েছে। এখানে প্রাকৃতিক রূপচাঁদি পাহাড়ির সাথে মিলে যায় অদ্ভুত দৃশ্য। সৈকতে প্রবাল সমুদ্র উপকূলে চলতে সাহায্য করতে তামিল গাছের গাছপালা ব্যবহার করা হয়।
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত বিশেষভাবে ভারতীয় মহাসাগর এবং বাংলাদেশের সীমান্ত সমুদ্রে অবস্থিত হওয়ার জন্য অদ্বিতীয় একটি স্থান। সৈকতে আসার সময়ে ভ্রমণকারীরা সৈকতে ঘুরতে এবং সমুদ্র সৈকতে শান্ত সময় কাটাতে পারেন।
কক্সবাজারে দেখার জন্য সেরা ১০টি স্থান
কক্সবাজার বাংলাদেশের একটি অত্যন্ত আকর্ষণীয় এবং পর্যটন হটস্পট। এখানে দেখার জন্য অনেক স্থান রয়েছে, কিন্তু সেরা ১০টি স্থান হল
- কক্সবাজার সৈকত বিশ্বের দীর্ঘতম সৈকত হিসেবে পরিচিত, কক্সবাজার সৈকত একটি অসাধারণ সমৃদ্ধি স্থান, যেখানে ঘুরতে এবং সমুদ্রে বাথিং করতে অনেক সুযোগ পাওয়া যায়।
- ইনানিয়া বিচ এটি আরও একটি প্রশান্ত এবং সুন্দর সৈকত, যেখানে বিভিন্ন রঙের মোয়াসা সৃষ্টি হয়ে থাকে।
- শান্তিনেট্যার এটি একটি শান্ত এবং নিরামিষ স্থান, যেখানে বৃদ্ধি এবং সম্মানে সমর্থ সম্প্রদায় উন্নত হয়েছে।
- হিমছড়ি এই প্রাকৃতিক উপকূলে একটি উচ্চতা অফুরায় বিশাল মিঠা পানির ঝর্না অবস্থিত হয়।
- নাফাখুম দ্বীপ একটি দ্বীপ যেখানে বিশাল বানর হিসেবে পরিচিত, এটি পাথরের আইনাদ এবং সুন্দর সমুদ্র দৃশ্য দেখায়।
- সোনার চাঁদি পাহাড়ি একটি উচ্চ পাহাড়ি যেখানে সূর্যাস্ত এবং সূর্যাস্তে দৃশ্য দেখা অতীত হয়ে থাকে।
- পানি জঙ্গল এটি একটি নৈসর্গিক বনযাত্রা যেখানে বন্যার মাছের দৃশ্য দেখা যায়।
- কক্সবাজার দর্গা সাগর একুয়ারিয়াম এটি সমুদ্রের জীবজন্তু এবং মাছের সমৃদ্ধির জন্য প্রসিদ্ধ।
- দুর্গা বিহার এটি একটি বৌদ্ধ বিহার যেখানে একটি অসাধারণ বৌদ্ধ মূর্তি অবস্থিত হয়।
- দুর্গা বিহার মুক্তিযুদ্ধ অসমর্পণ স্তূপ বিশ্বযুদ্ধে বিপুল অসমর্পণ করলে এই স্তূপটি প্রতীক্ষা করছে।
এগুলি হলো কক্সবাজারে দেখার জন্য সেরা ১০টি স্থান, যেগুলি ভ্রমণকারীদের অদ্ভুত অভিজ্ঞ
কক্সবাজার কিসের জন্য বিখ্যাত
কক্সবাজার বাংলাদেশের একটি বিখ্যাত ও অত্যন্ত জনপ্রিয় পর্যটন স্থান, এবং এটি কিছু বিশেষ কারণে বিখ্যাত দীর্ঘতম সৈকত কক্সবাজার সৈকত বিশ্বের দীর্ঘতম সৈকত হিসেবে পরিচিত। এটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যে এবং দীর্ঘ সাদা সৈকতের জনপ্রিয়তা দেয়ার জন্য বিখ্যাত। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ইনানিয়া বিচ, হিমছড়ি জঙ্গল, নাফাখুম দ্বীপ, সোনার চাঁদি পাহাড়ি ইত্যাদি ।
কক্সবাজারে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য অপূর্ব। দর্শনীয় স্থানগুলি হিমছড়ি, ইনানিয়া বিচ, সোনার চাঁদি পাহাড়ি, দুর্গা সাগর একুয়ারিয়াম, দুর্গা বিহার, পানি জঙ্গল, দুর্গা বিহার মুক্তিযুদ্ধ অসমর্পণ স্তূপ ইত্যাদি কক্সবাজারের দর্শনীয় স্থানের মধ্যে কিছু। মৌসুমি মাছ ও খাবার কক্সবাজারে বিভিন্ন প্রজাতির তাজা মৌসুমি মাছ পাওয়া যায়, যা ভ্রমণকারীদের জনপ্রিয় করে।
ব্যক্তিত্ববাদী প্রাচীন ইতিহাস কক্সবাজারের প্রশাসনিক কাজে নিরত থাকা ব্রিটিশ সাধু হর্বার্ড ডাউন কক্সের নামে এই এলাকা প্রথমবারে সম্প্রদায়িকভাবে পরিচিত হয়েছে।এই কারণে, কক্সবাজার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, প্রাচীন ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক ধারা, দর্শনীয় স্থান, ও স্থানীয় খাবারের জন্য এটি একটি জনপ্রিয় পর্যটন হয়ে উঠেছে।