মানসিক টেনশন দূর করার কিছু উপায়

হাইপার টেনশন থেকে মুক্তির উপায় অক্ষমতা, অস্থিরতা—এসব কিছু মিলিয়ে জট পাকানো এক জটিল মানসিক অবস্থার নাম টেনশন। জীবনের কোনো-না-কোনো পর্যায়ে সব মানুষই কম-বেশি এতে আক্রান্ত হন টেনশনের দংশনে অনেক সময় নাভিশ্বাস হয়ে উঠে।

হাইপার টেনশন থেকে মুক্তির উপায়

কারোর কর্মক্ষেত্রে স্ট্রেস বা টেনশনের শিকার হন, কেউ কেউ পারিবারিক সমস্যায়তেও স্ট্রেস হয়ে পড়েন। একেকটা মানুষ একেক রকমভাবে স্ট্রেস রিলিফ করার চেষ্টা করেন বটে। আসলে আপনার ভালো থাকাটা নির্ভর করে শুধুমাত্র আপনারই উপরই।

মানসিক টেনশন দূর করার কিছু উপায়

বড়রা যেভাবে মানসিক চাপ অনুভব করে শিশুরা সবসময় সেভাবে তা করে না। যেখানে বড়দের ক্ষেত্রে কাজ-সম্পর্কিত মানসিক চাপ খুব সাধারণ ঘটনা, সেখানে বেশিরভাগ শিশু চাপ অনুভব করে যখন তারা হুমকির সম্মুখীন হয় এবং কঠিন বা বেদনাদায়ক পরিস্থিতির সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারে না।মানসিক টেনশন দূর করার জন্য কিছু উপায়: 

ব্যায়াম ও প্রশিক্ষণ: নিয়মিত ব্যায়াম করা মানসিক সুস্থতা উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে। যেমন, হাঁটা, সাধারিত ব্যায়াম, যোগাসন, ধ্যান ইত্যাদি। দৈহিক সুস্থ খাদ্য: সুস্থ খাদ্য সেবন করা মানসিক সুস্থতার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। প্রোটিন, ফল, সবজি, অমেগা-3 ভিত্তিক খাদ্যের মাধ্যমে মানসিক সমৃদ্ধি বজায় রাখা সম্ভব

আরো পড়ুন: হার্ট ভালো রাখার জন্য কি খাওয়া দরকার ও হার্টের ঔষধের নাম জানুন

যোগাযোগ: আপনার অনুজ্ঞানে বন্ধুবান্ধবীরা সাহায্য করতে পারে। মানসিক চিন্তা বা চিন্তা শঙ্কার সাথে অপূর্ব যোগাযোগ করা ভাল হতে পারে। আত্ম-দেখভাল: নিজেকে ভাল করে রাখার জন্য নিজেকে সমর্থন দেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিদিনের জীবনে আত্ম-দেখভাল সম্পর্কে চিন্তা করতে ভুলবেন না।

প্রতিবাদ ম্যানেজমেন্ট: যদি আপনি অনেকটা আলোচনা করতে সক্ষম না হন, একটি পেশাদার প্রতিবাদ ম্যানেজমেন্ট কাউন্সেলরের সাথে আলোচনা করা ভাল হতে পারে। দৈহিক পরিস্থিতি: আপনার পরিস্থিতি বোঝা এবং সম্ভাবনা অনুমান করা গুরুত্বপূর্ণ। কখনও কখনও, সমস্যাগুলির সামনে দাঁড়াতে এবং সমস্যা সমাধান করতে এটি সাহায্য করতে পারে। 

বিশ্রাম: যদি আপনি অত্যন্ত কাজে মনোনিবেশ করছেন, তবে এটি আপনার জন্য ভাল নয়। প্রয়োজনে বিশ্রাম নিন এবং নিজেকে পুনরুদ্ধার করার জন্য সময় কাটান। এই উপায়গুলি মানসিক টেনশন দূর করার জন্য সাহায্য করতে পারে, তবে সমস্যার স্বহস্ত্যে থাকলে একজন চিকিৎসকে সাধারিত চেকআপ করা গুরুত্বপূর্ণ।

টেনশন দূর করার ঔষধের নাম

যারা অনেক টেনশন করে থাকেন এবং টেনশনের কারণে কোন কিছু করতে যেমন ভালো লাগে না এবং মানসিক স্বাস্থ্য আস্তে আস্তে ভেঙে পড়ে তারা হয়তো টেনশনের দূর করার ওষুধ খেয়ে কিছুটা ভালো থাকতে পারেন। বয়স বাড়ার সাথে সাথে আপনারা যখন বিভিন্ন ধরনের দায়িত্ব নিতে শুরু করেন তখন দেখা যায় যে আপনাদের জীবনের সুখের বিষয়গুলো অন্যের সুখের উপরে নির্ভর করে থাকে। 

আর বিভিন্ন কারণে যদি টেনশন হয়ে থাকে তাহলে টেনশন দূর করার জন্য কি ধরনের ওষুধ খেলে ভালো থাকা যায় তা এখান থেকে জেনে নিয়।টেনশন বা মানসিক চাপ দূর করার জন্য কিছু ঔষধের নাম: অ্যাশওয়াগান্ধা (Ashwagandha): এটি একটি আয়ুর্বেদিক ঔষধি যা স্থায়ী মানসিক চাপ ও শারীরিক ব্যাথা দূর করতে ব্যবহৃত হয়। 

ক্যামোমাইল চা: ক্যামোমাইল চা মানসিক শান্তি এবং শারীরিক ব্যাথা দূর করার জন্য পরিচিত। লেভন্ডার তেল: লেভন্ডার তেলটি একটি প্রকরণ হিসেবে মানসিক সমৃদ্ধির জন্য পরিচিত এবং এটি শারীরিক অবসাদ ও ব্যাথা দূর করতে সাহায্য করতে পারে। স্কুলপস (Scutellaria): এটি মানসিক ব্যাথা এবং চাপ কমাতে সাহায্য করতে পারে। 

পাসিফ্লোরা (Passiflora): এটি একটি প্রাকৃতিক সম্প্রদায়িক মধুর চা হিসেবে ব্যবহৃত হয় এবং এটি মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করতে পারে। ম্যানোপ্রোলল ৪০ এম জি ট্যাবলেট (Manoprolol 40 MG Tablet) ... ইন্ডে‌রাল এল এ ৪০ এম জি ট্যাবলেট (Inderal La 40 MG Tablet) ... mইন্ডে‌রাল ৪০ এম জি ট্যাবলেট (Inderal 40 MG Tablet) ... 

সিপলার ৪০ এম জি ট্যাবলেট (Ciplar 40 MG Tablet) এই ঔষধগুলি ব্যবহার করার আগে কোন ধরণের পরামর্শ অবশ্যই প্রাপ্ত করতে হবে, এবং এটি আপনার স্বাস্থ্যস্থিতি এবং অন্যান্য ঔষধগুলির সাথে কোন প্রভাব সারা করতে সাহায্য করতে পারে।

মানসিক চিন্তা দূর করার দোয়া

নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম চিন্তা ও পেরেশানির কারণে প্রবল মানসিক চাপের সময় অনেক আমল করতেন। কোরআন তেলাওয়াত করতেন, নামাজ পড়তেন, আল্লাহর ওপর ভরসা করতেন এবং ক্ষমা প্রার্থনা করতেন এবং আল্লাহর কাছে বিশেষভাবে দোয়া করতেন। বিশেষ করে এ দোয়াটি বেশি পড়তেন। হাদিসে এসেছে-

হজরত আনাস ইবনু মালিক রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেছেন, নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলতেন-

اللَّهُمَّ إِنِّي أَعُوذُ بِكَ مِنَ الْهَمِّ وَالْحَزَنِ، وَالْعَجْزِ وَالْكَسَلِ، وَالْجُبْنِ وَالْبُخْلِ، وَضَلَعِ الدَّيْنِ، وَغَلَبَةِ الرِّجَالِ

উচ্চারণ : ‘আল্লাহুম্মা ইন্নি আউযু বিকা মিনাল হাম্মি ওয়াল হাযানি, ওয়াল আঝযি ওয়াল কাসালি ওয়াল জুবনি ওয়াল বুখলি, ওয়া দ্বালা’য়িদ্দাইনি ওয়া গালাবাতির রিঝাল।’

আরো পড়ুন: ব্যায়াম করার উপকারিতা গুলো জেনে নিন

‘হে আল্লাহ! নিশ্চয়ই আমি আপনার কাছে দুশ্চিন্তা, পেরেশানি, অক্ষমতা, অলসতা, কাপুরুষতা, কৃপণতা, ঋণভার ও মানুষের প্রভাবাধীন হওয়া থেকে আশ্রয় চাই।’ (বুখারি ৬৩৬৯)

  • দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হলে দোয়া পাঠের উপকারিতা-
  • দুশ্চিন্তার কারণগুলো নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে;
  • আল্লাহর রহমত লাভের একমাত্র উপায় হলো দোয়া করা;
  • হাদিসে এসেছে- দোয়ার মাধ্যমে কখনো কখনো নিয়তি বদলে যায়;
  • দোয়ার মাধ্যমে সকল অনিশ্চয়তা দূর হয়ে যায় ও নির্দিষ্ট কাজে সফলতা আসে;
  • মনে রাখতে হবে, শারীরিক সুস্থতার মতো করে মানসিক সুস্থতাও অত্যন্ত জরুরি। আর মানসিকতাকে সুস্থ রাখতে মনের যত্ন নিতে হবে।
তাই সর্বাবস্থায় নবীজী সা.-এর শেখানো মাসনুন দোয়াসমূহ পাঠ করার মাধ্যমে আমাদের আল্লাহতায়ালার কাছে সাহায্য কামনা করতে হবে।

চিন্তা দূর করার ঔষধ

চিন্তা দূর করার জন্য কোনো ঔষধ ব্যবহার করতে আগে একটি চিকিৎসকে পরামর্শ নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য ঔষধ প্রয়োজন হলে এটি আপনার চিকিৎসকের নির্দেশনা অনুসারে করতে হবে।যদিও অনেকেই বলে থাকেন চিন্তা রোগের কোন ওষুধ নেই। তবে বর্তমানে এই রোগেরও কিছু ওষুধ আছে যা আপনি একজন ভালো ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে গ্রহণ করতে পারেন। নিম্নে বেশ কিছু ওষুধের নাম দেয়া হলো যেগুলো
  • Combiflam
  • Ibugesic plus
  • Brufen MR
  • Tizapam
  • Lumbril
  • Endache
  • Fenlong
স্থিরতা বা অ্যান্টিডিপ্রেসেন্টস (Antidepressants): এই ধরনের ঔষধগুলি মানসিক অবস্থার সাথে সম্পর্কিত হতে পারে এবং চিকিৎসকের পরামর্শের মাধ্যমে প্রদান করা হয়। অয়ান্টিএক্সাইডেন্টস (Antianxiety drugs): এই ঔষধগুলি মানসিক চাপ ও উত্সাহের জন্য ব্যবহৃত হতে পারে, কিন্তু এগুলি ব্যবহারের জন্য নির্দিষ্ট দিকনির্দেশনা প্রয়োজন। 

বিটামিন এবং মিনার্যাল সাপ্লিমেন্টস: কিছু সময় চিকিৎসক মানসিক চাপে এবং তার সহযোগিতা হিসেবে বিটামিন এবং মিনার্যাল সাপ্লিমেন্টস প্রেসক্রাইব করতে পারে।  মনে রাখতে গুরুত্বপূর্ণ যে, ঔষধের সাথে সংযোজন হতে পারে অসবস্ত্ব এবং প্রতি ক্ষেত্রে এটি একটি চিকিৎসকের পরামর্শ অনুসারে হতে হবে।

মাথা থেকে চিন্তা দূর করার উপায়

প্রথমত আমাদের র্সবপ্রথম খেয়াল করতে হবে।আমি যে চিন্তা নিমগ্ন আছি তা থেকে থেকে কিভাবে বের হবো।চিন্তা যখন ভয়াবহ রূপ ধারন করে তা থেকে বের হওয়া খুব কঠিন কাজ।বলতে পারেন এটা Organic chemistry র থেকে জটিল তবে আমরা যদি স্টেপ বাই স্টেপ আমাদের কৌশল প্রয়োগ করি জটিল সমীকরণ ও সহজ হয়ে যায়।

আপনার বাজে চিন্তার ক্লাসিফিকেশন অনুযায়ী তার প্রয়োগ ভিন্ন হতে পারে।কিন্ত কৌশল এক।মাথা থেকে চিন্তা দূর করার জন্য কিছু প্রস্তুতি ও উপায়: ধ্যান এবং মেডিটেশন: ধ্যান এবং মেডিটেশন মানসিক শান্তি এবং চিন্তা দূর করার জন্য দুটি শক্তিশালী প্রয়োগ। নিয়মিতভাবে ধ্যান করা ও অনুভূতির মোড়ে বৃদ্ধি করা যায়। 

আরো পড়ুন: আদা খাওয়ার উপকারিতা গুলো কি তা জেনে নিন

শারীরিক ব্যায়াম: নিয়মিত ব্যায়াম করা মানসিক চিন্তা দূর করতে সাহায্য করতে পারে। যেমন, হাঁটা, সাধারিত ব্যায়াম, জগ বোডি ইত্যাদি। প্রকৃতির সাথে সম্পর্ক: প্রকৃতির মাধ্যমে বৃদ্ধি করতে এবং এর সৌন্দর্যে ভোগ করতে সাহায্য করতে পারে। একটি চিরকালের জন্য প্রকৃতির সাথে সম্পর্ক করা চিন্তা দূর করতে সাহায্য করতে পারে। 

আত্ম-দেখভাল: নিজেকে উপকারের জন্য নিজের সাথে ভাল যোগাযোগ করা গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিদিনের জীবনে কিছু সময় নিজের জন্য অস্বীকৃত করতে এবং বন্ধুবান্ধবীদের সাথে যোগাযোগ করতে গুরুত্বপূর্ণ। শুদ্ধ হাসি: হাসি একটি দক্ষ চিকিৎসা হিসেবে কাজ করতে পারে এবং মাথা থেকে চিন্তা দূর করতে সাহায্য করতে পারে। 

মজার কিছু করার জন্য সময় দিতে এবং হাসির সাথে মোড় বৃদ্ধি করতে সাহায্য করতে পারে। মৌন বা স্থায়ী স্থিতির ব্যায়াম: মৌন বা স্থায়ী স্থিতির ব্যায়াম, যেমন যোগাসন বা তাই চি, মাথা থেকে চিন্তা দূর করতে সাহায্য করতে পারে। এই উপায়গুলি মাথা থেকে চিন্তা দূর করতে সাহায্য করতে পারে, তবে সমস্যার স্বহস্ত্যে থাকলে একজন চিকিৎসকে সাধারিত চেকআপ করা গুরুত্বপূর্ণ।

মানসিক টেনশন দূর করার দোয়া

দুশ্চিন্তা এবং মানসিক যন্ত্রণার কারণে অনেক সময় শারীরিক জটিলতাও দেখা দিতে পারে। একজন মুমিন হতাশ কিংবা দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হন না। দুশ্চিন্তা থেকে মুক্ত থাকতে রাসুল (স.) বেশ কিছু দোয়া শিক্ষা দিয়েছেন। 

ওই দোয়াগুলো বেশি বেশি পড়লে দুশ্চিন্তা ও বিষাদ আস্তে আস্তে দূর হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ।এক হাদিসে রাসুল (সা.) বলেন, এমন একটি দোয়া সম্পর্কে আমি অবগত আছি, কোনো বিপদগ্রস্ত ব্যক্তি তা পাঠ করলে, আল্লাহ তা'আলা তার সেই বিপদ দূর করে দেন। সেটি হচ্ছে আমার ভাই ইউনুস (আ.)-এর দোয়া। দোয়াটি হলো-

উচ্চারণ: লা ইলাহা ইল্লা আনতা সুবহানাকা ইন্নি কুনতু মিনাজ জ্বালিমিন।

অর্থ: হে আল্লাহ! আপনি ছাড়া কোনো সত্য উপাস্য নেই; আমি আপনার পবিত্রতা বর্ণনা করছি। নিঃসন্দেহে আমি নিজের প্রতি অবিচার করেছি।’ (তিরমিজি, হাদিস: ৩৫০৫)

রাসুল (সা.) চিন্তিত হয়ে পড়লে একটি বিশেষ দোয়া পড়তেন। দোয়াটি হলো—

উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজু বিকা মিনাল হাম্মি ওয়াল হুযনি, ওয়া আউজু বিকা মিনাল আজযি ওয়াল-কাসালি, ওয়া আউজু বিকা মিনাল বুখলি ওয়াল জুবনি, ওয়া আউজু বিকা মিন গালাবাতিদ দাইনি ওয়া কাহরির রিজাল।

আরো পড়ুন: কলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

অর্থ: হে আল্লাহ! নিশ্চয়ই আমি দুশ্চিন্তা ও দুঃখ থেকে, অপারগতা ও অলসতা থেকে, কৃপণতা ও ভীরুতা থেকে, ঋণের ভার ও মানুষদের দমন-পীড়ন থেকে আপনার আশ্রয় নিচ্ছি। হযরত আনাস (রা.) বর্ণনা করেন, রাসুল (সা.) চিন্তাগ্রস্ত অবস্থায় এই দোয়া পড়তেন। (বুখারি, হাদিস: ২৮৯৩)

এটি একটি সুপ্রভাত দোয়া হিসেবে প্রস্তুত হয়েছে, তবে আপনি চাইলে আপনার পছন্দ অনুযায়ী এবং আপনার আবেগের উপযোগীতা অনুযায়ী এটি সাজাতে পারেন।

নেগেটিভ চিন্তা দূর করার উপায়

নেগেটিভ চিন্তা দূর করার উপায় সম্পর্কে কিছু পরামর্শ: সক্ষমতা চুনুন: নেগেটিভ চিন্তাগুলি পরিষ্কার করতে দেখুন এবং এগুলি সৃষ্টি করতে কেন এমন মূল কারণগুলি ধরা করুন। আপনি এটি ধরেন কি ভাবে একটি পরিস্থিতি বা ঘটনা যাত্রা হতে পারে এবং এর মূল্যায়ন করেন। 

পজিটিভ আবহাওয়া তৈরি করুন: প্রতিদিন নিজেকে একটি বৃদ্ধি করার জন্য পজিটিভ আবহাওয়া তৈরি করুন। শুরুতে কিছু ছোট উপায়ে এটি করা যায়, যেমন ধন্যবাদের ডেইরি লেখা বা সুন্দর স্মৃতির জন্য অনুস্মরণ বা প্রতি সকালে নিজের সঙ্গে কিছু স্বয়ংসেবন সময় কাটানো। 

তবে সহ্য করার পর, এটি দেখতে এবং শেখার জন্য আত্মনিরীক্ষণ করুন, তাতে আপনি কোনও প্রবৃদ্ধির জন্য অক্ষম হবেন না। স্বাস্থ্যক্রম: নিজের সাথে যথাসম্ভাব ভালো পোষণ, পর্যাপ্ত ঘুম এবং প্রতি সপ্তাহে নির্দিষ্ট সময় ভালোবাসা দেওয়ার মাধ্যমে শারীরিক স্বাস্থ্য উন্নত করতে বলুন। 

এটি আপনার মানসিক সুস্থতা উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে। নোট: এই সাধারণ উপায়গুলি মাত্র সাহায্যকারী হতে পারে এবং যদি আপনি মানসিক সমস্যার সঙ্গে মোকাবিলা করতে অসমর্থ হন বা এটি হোলে, তাদের সাথে একটি মাধ্যমিক স্বাস্থ্য যোগাযোগ করা গুরুত্বপূর্ণ।

কি খেলে টেনশন দূর হয়

ভিটামিন সি: কমলালেবু, আঙুর, গাজর, পালংশাক, বাঁধাকপি, লেটুস পাতার মতোকিছু ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার স্নায়ুকে শান্ত রাখতে এবং উদ্বেগ কমাতে অত্যন্ত সহায়ক। ব্যক্তিরা বিভিন্ন ধরনের খেলা খেলে মানসিক চাপ দূর করতে পারে। 

আরো পড়ুন: ডেঙ্গু জ্বর এর ২০ টি লক্ষণ জানতে বিস্তারিত পড়ুন

খেলা একটি উপকারী মাধ্যম হতে পারে যেখানে শারীরিক কাজের মাধ্যমে হৃদয়কে উৎসাহিত করা হয় এবং মানসিক চাপ দূর হতে সাহায্য করতে পারে। তবে, টেনশন দূর করার জন্য খেলা আবার ব্যক্তি থেকে ব্যক্তির মধ্যে পরিবর্তন হতে পারে। একটি ব্যক্তি যে খেলা করতে ভালোবাসে, অন্য ব্যক্তি তা পূর্ণ ভাবে অপরিচিত বা অপরভূক্ত মনে করতে পারে।
  • ব্যাডমিন্টন: এটি একটি দক্ষতা এবং চালনার খেলা, এবং প্রতি সপ্তাহে এটি খেলা খেলা টেনশন কমাতে সাহায্য করতে পারে।
  • টেনিস: টেনিস বা টেবিল টেনিস বৃহত্তর শারীরিক কাজের সাথে মিশে আসে এবং মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করতে পারে।

হাইপার টেনশন থেকে মুক্তির উপায়

হাইপারটেনশন বা উচ্চ রক্তচাপ একটি গম্ভীর চিকিত্সাগত অসুস্থতা হতে পারে এবং এটি যদি উচ্চ হয় তবে এটি নিয়মিত চিকিত্সা এবং পরামর্শের প্রয়োজন। এটি একটি প্রবল সমস্যা হতে পারে এবং যদি পূর্বাগ্রহ না করা হয় তবে এটি জীবনের দিনের বড় অংশে অদৃশ্য থাকতে পারে।

আরো পড়ুন: গর্ভাবস্থায় কমলা খাওয়ার উপকারিতা কি কি সে সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন

বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, যাঁদের উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা রয়েছে, তাঁদের লাইফস্টাইল এবং খাদ্যাভ্যাসে বিশেষ নজর দেওয়া প্রয়োজন। পাশাপাশি নিয়মিত চিকিৎসকের কাছে গিয়ে পরীক্ষা করতে হবে রক্তচাপ। বিশেষজ্ঞদের মতে, উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে যেমন নজর দিতে হবে খাদ্যাভ্যাস এবং লাইফস্টাইলে, তেমনই নিয়মিত করতে হবে শরীরচর্চাও।

এটি সহজভাবে উপায়ে হাইপারটেনশন কমাতে নিজে সহায়ক হবে:

  • স্বাস্থ্যকর খাবার: নিজের খাবারের সংমিশ্রণে ধাতু, প্রোটিন, ফাইবার এবং পুরস্কৃত চারবর্গ খাবার সংমিশ্রণ থাকতে হবে।নিয়মিত ব্যায়াম: নিয়মিত ব্যায়াম প্রতিদিন রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে। উচ্চ রক্তচাপের জন্য হাঁটবা এবং সাধারিত ব্যায়াম ভালো হতে পারে।
  • ওজন প্রবর্তন: ওজন কমানো এবং পর্যাপ্ত ওজন বজায় রাখা এটি হাইপারটেনশন প্রবৃদ্ধি করতে সাহায্য করতে পারে।
  • নিয়মিত চেকআপ: রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকতে হলে নিজেকে নিয়মিতভাবে চেকআপ করতে হবে এবং ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।
  • অল্কোহল সীমাবদ্ধভাবে: অল্কোহল সীমাবদ্ধ পরিমাণে খাওয়া গুড়িয়ে চালানো হতে পারে এবং হাইপারটেনশন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে।
  • প্রধান ধারণা দ্বারা মুক্তি: প্রধান ধারণা ও মানসিক প্রশান্তির জন্য মাধ্যমিক ধারণা এবং মেডিটেশন করা হতে পারে।
উল্লেখযোগ্য যে, হাইপারটেনশন হওয়ার কারণে প্রয়োজনের হলে আপনি আপনার ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করতে হবেন এবং তার পরামর্শ মেনে চলতে হবে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন