অনলাইনে জমির ই-পর্চা দেখার নতুন নিয়ম
বৈশিষ্ট্য আর এস খতিয়ান ই-পর্চাপ্রণয়নকাল ১৮৯০ সালের পূর্বে ১৮৯০ সালের পর বাংলাদেশের একটি জনবহুল ঘনবসতিপূর্ণ দেশ। যে হারে জনসংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে সে হারে জমির পরিমাণ খুবই কম। দিন দিন জনসংখ্যা বৃদ্ধির চাপ এতটাই যে, আবাদি জমিগুলো পর্যন্ত মানুষ বসতভিটা তৈরি করে ফেলছে।
আপনারা সকলে অবগত আছেন যে, বাংলাদেশের আয়তন হচ্ছে ১ লক্ষ ৪৭ হাজার ৫৭০ বর্গ কিলোমিটার। যা অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশের আয়তন খুবই নগণ্য। আর যে হারে জনসংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে সে হারে আমরা খাদ্যের যোগান দিতে মোটামুটি হিমশিম খেয়ে যাচ্ছি। অনলাইনে জমির ই-পর্চা দেখার নতুন নিয়ম।
সহজেই ভূমি সেবা জনগণের কাছে পৌঁছাতে বাংলাদেশ ভূমি মন্ত্রণালয় ই-পর্চা (www.eporcha.gov.bd) ওয়েবসাইট উদ্ভধন করেছে। এই ওয়েবপোর্টাল ব্যবহার করে ভূমি সংক্রান্ত সেবা গ্রহন করা যাবে। কম্পিউটার কিংবা স্মার্টফোনে ইন্টারনেট সংযোগে ভূমিসেবা গ্রহণ করতে কোন প্রকার দালাল কিংবা মধ্যস্ততা প্রয়োজন নেই।
সিএস, এস এ, আরএস সহ যে কোন খতিয়ান দেখা কিংবা সার্টিফাইড কপির জন্য আবেদন করা যাবে এই ওয়েবসাইটে। বিনামূল্যে যে কোন খতিয়ানে অনলাইন কপি তাতক্ষণিকভাবে নিতে পারবেন এখান থেকে।
অনলাইনে জমির ই-পর্চা দেখার নতুন নিয়ম
ধাপ ১: প্রথমে আপনাকে ভূমি মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে যেতে হবে। ওয়েবসাইটের ঠিকানা হল https://www.eporcha.gov.bd/
ধাপ ২: ওয়েবসাইটে প্রবেশ করলে, আপনাকে "সার্ভে খতিয়ান অনুসন্ধান" অপশনে ক্লিক করতে হবে।
ধাপ ৩: "সার্ভে খতিয়ান অনুসন্ধান" অপশনে ক্লিক করলে, একটি নতুন পেজ খুলবে। এই পেজে আপনাকে নিম্নলিখিত তথ্য প্রদান করতে হবে:
বিভাগ
জেলা
উপজেলা
মৌজা
খতিয়ান নম্বর
ধাপ ৪: সকল তথ্য প্রদান করার পর, "খতিয়ান অনুসন্ধান" বাটনে ক্লিক করুন।
ধাপ ৫: "খতিয়ান অনুসন্ধান" বাটনে ক্লিক করলে, আপনার অনুসন্ধান ফলাফল প্রদর্শিত হবে। এই ফলাফল থেকে আপনি আপনার জমির খতিয়ান ডাউনলোড করতে পারবেন।
আরো পড়ুন: রাজশাহীর সেরা হোটেল, রিসোর্ট সুবিধা এবং খরচ
অনলাইনে জমির ই-পর্চা দেখার নতুন নিয়মের সুবিধা:এই নিয়মটি খুব সহজ এবং ব্যবহারকারী বান্ধব। এই নিয়মটি ব্যবহার করে আপনি যেকোনো সময় এবং যেকোনো জায়গা থেকে আপনার জমির খতিয়ান দেখতে পারবেন। এই নিয়মটি ব্যবহার করে আপনি আপনার জমির খতিয়ানের সঠিকতা যাচাই করতে পারবেন।
জমির খতিয়ান চেক
জমির খতিয়ান চেক করার উপায়জমির খতিয়ান হল একটি সরকারি নথি যা জমির মালিকানা এবং জমির সীমানা সম্পর্কে তথ্য প্রদান করে। জমির খতিয়ান চেক করার জন্য আপনি নিম্নলিখিত পদ্ধতিগুলি ব্যবহার করতে পারেন:
অনলাইনে খতিয়ান চেক বাংলাদেশে জমির খতিয়ান অনলাইনে দেখার জন্য ভূমি মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট ব্যবহার করা যেতে পারে। ওয়েবসাইটের ঠিকানা হল https://www.eporcha.gov.bd/: https://www.eporcha.gov.bd/
ওয়েবসাইটে প্রবেশ করলে, আপনাকে "সার্ভে খতিয়ান অনুসন্ধান" অপশনে ক্লিক করতে হবে। এই অপশনে ক্লিক করলে, একটি নতুন পেজ খুলবে। এই পেজে আপনাকে নিম্নলিখিত তথ্য প্রদান করতে হবে:
বিভাগ
জেলা
উপজেলা
মৌজা
খতিয়ান নম্বর
সকল তথ্য প্রদান করার পর, "খতিয়ান অনুসন্ধান" বাটনে ক্লিক করুন। খতিয়ান অনুসন্ধান বাটনে ক্লিক করলে, আপনার অনুসন্ধান ফলাফল প্রদর্শিত হবে। এই ফলাফল থেকে আপনি আপনার জমির খতিয়ান ডাউনলোড করতে পারবেন।
মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে খতিয়ান চেক বাংলাদেশে জমির খতিয়ান দেখার জন্য বেশ কয়েকটি মোবাইল অ্যাপ রয়েছে। এই অ্যাপগুলি ব্যবহার করে আপনি আপনার মোবাইল ফোন থেকে সহজেই আপনার জমির খতিয়ান দেখতে পারবেন।
আরো পড়ুন: সিলেটের সেরা ১০টি হোটেল এবং রিসোর্ট
ভূমি অফিসে খতিয়ান চেকআপনি যদি আপনার জমির খতিয়ান অনলাইনে বা মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে দেখতে না পারেন, তাহলে আপনি সরাসরি ভূমি অফিসে গিয়ে আপনার জমির খতিয়ান দেখতে পারেন। ভূমি অফিসে আপনার জমির খতিয়ান দেখতে হলে আপনাকে যে যে তথ্য প্রদান করতে হবে:
- আপনার নাম
- আপনার পিতার নাম
- আপনার মাতার নাম
- আপনার জন্ম তারিখ
- আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর
- আপনার জমির অবস্থান
- জমির খতিয়ানে কী কী তথ্য থাকে
জমির খতিয়ানে যে তথ্য থাকে:
- জমির মালিকের নাম
- জমির অবস্থান
- জমির আয়তন
- জমির শ্রেণী
- জমির ব্যবহারের ধরন
- জমির দাগ নম্বর
- জমির খতিয়ান নম্বর
- জমির খাজনা
জমির খতিয়ানের গুরুত্ব জমির খতিয়ান হল একটি গুরুত্বপূর্ণ নথি যা জমির মালিকানা এবং জমির সীমানা সম্পর্কে তথ্য প্রদান করে। জমির খতিয়ান থাকার ফলে আপনি নিম্নলিখিত সুবিধাগুলি উপভোগ করতে পারবেন:
- আপনি আপনার জমির মালিকানা প্রমাণ করতে পারবেন।
- আপনি আপনার জমির সীমানা নির্ধারণ করতে পারবেন।
- আপনি আপনার জমির দাবি সংরক্ষণ করতে পারবেন।
- আপনি আপনার জমির উন্নয়ন কাজ করতে পারবেন।
- আপনি আপনার জমি বিক্রি বা দান করতে পারবেন।
আরো পড়ুন: ক্ষমতা কাকে বলে জেনে নিন?
জমির খতিয়ান সংশোধনযদি আপনার জমির খতিয়ানে কোনো ভুল থাকে, তাহলে আপনি সেটি সংশোধন করতে পারবেন। জমির খতিয়ান সংশোধন করতে হলে আপনাকে ভূমি অফিসে একটি আবেদন করতে হবে।
আবেদনে আপনার জমির খতিয়ানের ভুলগুলি উল্লেখ করতে হবে। ভূমি অফিস আপনার আবেদনটি পর্যালোচনা করে যদি আপনার আবেদনটি সঠিক বলে মনে করে, তাহলে তারা আপনার জমির খতিয়ান সংশোধন করবে।
জমির পর্চা অনলাইন
বাংলাদেশে জমির পর্চা অনলাইনে দেখার নিয়মবাংলাদেশে জমির পর্চা অনলাইনে দেখার জন্য ভূমি মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট ব্যবহার করা যেতে পারে। ওয়েবসাইটের ঠিকানা হল https://www.eporcha.gov.bd/: https://www.eporcha.gov.bd/
ওয়েবসাইটে প্রবেশ করলে, আপনাকে "সার্ভে খতিয়ান অনুসন্ধান" অপশনে ক্লিক করতে হবে। এই অপশনে ক্লিক করলে, একটি নতুন পেজ খুলবে। এই পেজে আপনাকে নিচে লিখিত তথ্য প্রদান করতে হবে:
বিভাগ
জেলা
উপজেলা
মৌজা
খতিয়ান নম্বর
সকল তথ্য প্রদান করার পর, "খতিয়ান অনুসন্ধান" বাটনে ক্লিক করুন। খতিয়ান অনুসন্ধান বাটনে ক্লিক করলে, আপনার অনুসন্ধান ফলাফল প্রদর্শিত হবে। এই ফলাফল থেকে আপনি আপনার জমির পর্চা ডাউনলোড করতে পারবেন।
জমির পর্চা কী?জমির পর্চা হল একটি সরকারি নথি যা জমির অবস্থান এবং সীমানা সম্পর্কে তথ্য প্রদান করে। জমির পর্চাতে জমির দাগ নম্বর, জমির মালিকের নাম, জমির আয়তন, জমির শ্রেণী, জমির ব্যবহারের ধরন, জমির খাজনা ইত্যাদি তথ্য থাকে।
জমির পর্চার গুরুত্বজমির পর্চা হল একটি গুরুত্বপূর্ণ নথি যা জমির অবস্থান এবং সীমানা সম্পর্কে তথ্য প্রদান করে। জমির পর্চা থাকার ফলে আপনি নিম্নলিখিত সুবিধাগুলি উপভোগ করতে পারবেন:
- আপনি আপনার জমির অবস্থান এবং সীমানা নির্ধারণ করতে পারবেন।
- আপনি আপনার জমির দাবি সংরক্ষণ করতে পারবেন।
- আপনি আপনার জমির উন্নয়ন কাজ করতে পারবেন।
- আপনি আপনার জমি বিক্রি বা দান করতে পারবেন।
ই পর্চা খতিয়ানই-পর্চা খতিয়ান হল একটি ডিজিটাল নথি যা জমির অবস্থান এবং সীমানা সম্পর্কে তথ্য প্রদান করে। ই-পর্চা খতিয়ানটি ভূমি মন্ত্রণালয়ের একটি প্রকল্পের অধীনে তৈরি করা হয়েছে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে, জমির খতিয়ানগুলি ডিজিটাল আকারে রূপান্তর করা হয়েছে।
- ই-পর্চা খতিয়ানের সুবিধা
- ই-পর্চা খতিয়ানের বেশ কিছু সুবিধা রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে:
- জমির অবস্থান এবং সীমানা নির্ধারণ করা সহজ।
- জমির মালিকানা প্রমাণ করা সহজ।
- জমির দাবি সংরক্ষণ করা সহজ।
- জমির উন্নয়ন কাজ করা সহজ।
- জমি বিক্রি বা দান করা সহজ।
- ই-পর্চা খতিয়ান অনলাইনে দেখার নিয়ম
বাংলাদেশে ই-পর্চা খতিয়ান অনলাইনে দেখার জন্য ভূমি মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট ব্যবহার করা যেতে পারে। ওয়েবসাইটের ঠিকানা হল https://www.eporcha.gov.bd/: https://www.eporcha.gov.bd/: https://www.eporcha.gov.bd/: https://www.eporcha.gov.bd/
ওয়েবসাইটে প্রবেশ করলে, আপনাকে "সার্ভে খতিয়ান অনুসন্ধান" অপশনে ক্লিক করতে হবে। এই অপশনে ক্লিক করলে, একটি নতুন পেজ খুলবে। এই পেজে আপনাকে নিম্নলিখিত তথ্য প্রদান করতে হবে:
- বিভাগ
- জেলা
- উপজেলা
- মৌজা
- খতিয়ান নম্বর
সকল তথ্য প্রদান করার পর, "খতিয়ান অনুসন্ধান" বাটনে ক্লিক করুন। খতিয়ান অনুসন্ধান বাটনে ক্লিক করলে, আপনার অনুসন্ধান ফলাফল প্রদর্শিত হবে। এই ফলাফল থেকে আপনি আপনার জমির ই-পর্চা খতিয়ান ডাউনলোড করতে পারবেন।
ই-পর্চা খতিয়ান সংশোধনযদি আপনার জমির ই-পর্চা খতিয়ানে কোনো ভুল থাকে, তাহলে আপনি সেটি সংশোধন করতে পারবেন। ই-পর্চা খতিয়ান সংশোধন করতে হলে আপনাকে ভূমি অফিসে একটি আবেদন করতে হবে। আবেদনে আপনার জমির ই-পর্চা খতিয়ানের ভুলগুলি উল্লেখ করতে হবে।
ভূমি অফিস আপনার আবেদনটি পর্যালোচনা করে যদি আপনার আবেদনটি সঠিক বলে মনে করে, তাহলে তারা আপনার জমির ই-পর্চা খতিয়ান সংশোধন করবে।
জমির পর্চা ডাউনলোড বাংলাদেশ
জমির পর্চা ডাউনলোড করার নিয়মবাংলাদেশে জমির পর্চা ডাউনলোড করার জন্য ভূমি মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট ব্যবহার করা যেতে পারে। ওয়েবসাইটের ঠিকানা হল https://www.eporcha.gov.bd/: https://www.eporcha.gov.bd/
ওয়েবসাইটে প্রবেশ করলে, আপনাকে "সার্ভে খতিয়ান অনুসন্ধান" অপশনে ক্লিক করতে হবে। এই অপশনে ক্লিক করলে, একটি নতুন পেজ খুলবে। এই পেজে আপনাকে নিম্নলিখিত তথ্য প্রদান করতে হবে:
- বিভাগ
- জেলা
- উপজেলা
- মৌজা
- খতিয়ান নম্বর
সকল তথ্য প্রদান করার পর, "খতিয়ান অনুসন্ধান" বাটনে ক্লিক করুন। খতিয়ান অনুসন্ধান বাটনে ক্লিক করলে, আপনার অনুসন্ধান ফলাফল প্রদর্শিত হবে। এই ফলাফল থেকে আপনি আপনার জমির পর্চা ডাউনলোড করতে পারবেন।
ধাপ-ধাপে নির্দেশাবলী আপনার কম্পিউটার বা মোবাইলে একটি ওয়েব ব্রাউজার খুলুন।
ব্রাউজারে https://www.eporcha.gov.bd/: https://www.eporcha.gov.bd/ ঠিকানাটি লিখুন এবং প্রবেশ করুন।
"সার্ভে খতিয়ান অনুসন্ধান" অপশনে ক্লিক করুন।
বিভাগ, জেলা, উপজেলা, মৌজা এবং খতিয়ান নম্বর প্রদান করুন।
"খতিয়ান অনুসন্ধান" বাটনে ক্লিক করুন।
আপনার অনুসন্ধান ফলাফল প্রদর্শিত হবে।
"ডাউনলোড" বাটনে ক্লিক করুন।
জমির পর্চা ডাউনলোডের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য
আপনি যদি আপনার জমির পর্চা ডাউনলোড করতে চান, তাহলে আপনাকে নিম্নলিখিত তথ্য প্রদান করতে হবে:
- বিভাগ
- জেলা
- উপজেলা
- মৌজা
- খতিয়ান নম্বর
এই তথ্যগুলি আপনি আপনার জমির খতিয়ান থেকে খুঁজে পেতে পারেন। যদি আপনার কাছে খতিয়ান না থাকে, তাহলে আপনি ভূমি অফিসে যোগাযোগ করে এই তথ্যগুলি সংগ্রহ করতে পারেন।
জমির পর্চার গুরুত্বজমির পর্চা হল একটি গুরুত্বপূর্ণ নথি যা জমির অবস্থান এবং সীমানা সম্পর্কে তথ্য প্রদান করে। জমির পর্চা থাকার ফলে আপনি নিম্নলিখিত সুবিধাগুলি উপভোগ করতে পারবেন:
আপনি আপনার জমির অবস্থান এবং সীমানা নির্ধারণ করতে পারবেন।
আপনি আপনার জমির দাবি সংরক্ষণ করতে পারবেন।
আপনি আপনার জমির উন্নয়ন কাজ করতে পারবেন।
আপনি আপনার জমি বিক্রি বা দান করতে পারবেন।
জমির পর্চা সংশোধনযদি আপনার জমির পর্চাতে কোনো ভুল থাকে, তাহলে আপনি সেটি সংশোধন করতে পারবেন। জমির পর্চা সংশোধন করতে হলে আপনাকে ভূমি অফিসে একটি আবেদন করতে হবে। আবেদনে আপনার জমির পর্চার ভুলগুলি উল্লেখ করতে হবে। ভূমি অফিস আপনার আবেদনটি পর্যালোচনা করে যদি আপনার আবেদনটি সঠিক বলে মনে করে, তাহলে তারা আপনার জমির পর্চা সংশোধন করবে।
জমির পর্চা কিভাবে বের করবজমির পর্চা বের করার দুটি উপায় রয়েছে:
অনলাইনে
বাংলাদেশে জমির পর্চা অনলাইনে বের করার জন্য ভূমি মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট ব্যবহার করা যেতে পারে। ওয়েবসাইটের ঠিকানা হল https://www.eporcha.gov.bd/: https://www.eporcha.gov.bd/
ধাপ-ধাপে নির্দেশাবলীআপনার কম্পিউটার বা মোবাইলে একটি ওয়েব ব্রাউজার খুলুন।
ব্রাউজারে https://www.eporcha.gov.bd/: https://www.eporcha.gov.bd/ ঠিকানাটি লিখুন এবং প্রবেশ করুন।
"সার্ভে খতিয়ান অনুসন্ধান" অপশনে ক্লিক করুন।
বিভাগ, জেলা, উপজেলা, মৌজা এবং খতিয়ান নম্বর প্রদান করুন।
"খতিয়ান অনুসন্ধান" বাটনে ক্লিক করুন।
আপনার অনুসন্ধান ফলাফল প্রদর্শিত হবে।
"ডাউনলোড" বাটনে ক্লিক করুন।
অফলাইনে জমির পর্চা অফলাইনে বের করার জন্য আপনাকে আপনার নিকটস্থ ভূমি অফিসে যেতে হবে। ভূমি অফিসে আপনাকে নিম্নলিখিত কাগজপত্র প্রদান করতে হবে:
আপনার পরিচয়পত্র (জাতীয় পরিচয়পত্র, পাসপোর্ট, ড্রাইভিং লাইসেন্স ইত্যাদি)
জমির মালিকানা সংক্রান্ত কাগজপত্র (জমি রেজিস্ট্রেশন দলিল, নামজারি দলিল ইত্যাদি)
ভূমি অফিসে আপনার আবেদন গ্রহণ করা হবে এবং আপনার জমির পর্চা সংগ্রহ করে আপনাকে দেওয়া হবে।
জমির পর্চা বের করার জন্য প্রয়োজনীয় তথ্যআপনি যদি আপনার জমির পর্চা বের করতে চান, তাহলে আপনাকে নিম্নলিখিত তথ্য প্রদান করতে হবে:
বিভাগ
জেলা
উপজেলা
মৌজা
খতিয়ান নম্বর
এই তথ্যগুলি আপনি আপনার জমির খতিয়ান থেকে খুঁজে পেতে পারেন। যদি আপনার কাছে খতিয়ান না থাকে, তাহলে আপনি ভূমি অফিসে যোগাযোগ করে এই তথ্যগুলি সংগ্রহ করতে পারেন।
আরো পড়ুন: ওয়ালটন ফ্রিজের মূল্য তালিকা দেখে সেরাটি আপনার জন্য
জমির পর্চার গুরুত্বজমির পর্চা হল একটি গুরুত্বপূর্ণ নথি যা জমির অবস্থান এবং সীমানা সম্পর্কে তথ্য প্রদান করে। জমির পর্চা থাকার ফলে আপনি নিম্নলিখিত সুবিধাগুলি উপভোগ করতে পারবেন:
আপনি আপনার জমির অবস্থান এবং সীমানা নির্ধারণ করতে পারবেন।
আপনি আপনার জমির দাবি সংরক্ষণ করতে পারবেন।
আপনি আপনার জমির উন্নয়ন কাজ করতে পারবেন।
আপনি আপনার জমি বিক্রি বা দান করতে পারবেন।
জমির পর্চা সংশোধনযদি আপনার জমির পর্চাতে কোনো ভুল থাকে, তাহলে আপনি সেটি সংশোধন করতে পারবেন। জমির পর্চা সংশোধন করতে হলে আপনাকে ভূমি অফিসে একটি আবেদন করতে হবে। আবেদনে আপনার জমির পর্চার ভুলগুলি উল্লেখ করতে হবে। ভূমি অফিস আপনার আবেদনটি পর্যালোচনা করে যদি আপনার আবেদনটি সঠিক বলে মনে করে, তাহলে তারা আপনার জমির পর্চা সংশোধন করবে।
আপনার ক্ষেত্রে কোন পদ্ধতিটি প্রযোজ্য হবে তা নির্ভর করবে আপনার কাছে জমির পর্চার তথ্য এবং নথিপত্র আছে কিনা। যদি আপনার কাছে এই তথ্য এবং নথিপত্র না থাকে, তাহলে আপনাকে অবশ্যই অফলাইনে পদ্ধতিতে জমির পর্চা বের করতে হবে।
জমির খতিয়ান বের করার নিয়মজমির খতিয়ান বের করার দুটি উপায় রয়েছে:
অনলাইনে বাংলাদেশে জমির খতিয়ান অনলাইনে বের করার জন্য ভূমি মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট ব্যবহার করা যেতে পারে। ওয়েবসাইটের ঠিকানা হল https://www.eporcha.gov.bd/: https://www.eporcha.gov.bd/: https://www.eporcha.gov.bd/: https://www.eporcha.gov.bd/
ধাপ-ধাপে নির্দেশাবলীআপনার কম্পিউটার বা মোবাইলে একটি ওয়েব ব্রাউজার খুলুন।
ব্রাউজারে https://www.eporcha.gov.bd/: https://www.eporcha.gov.bd/: https://www.eporcha.gov.bd/: https://www.eporcha.gov.bd/ ঠিকানাটি লিখুন এবং প্রবেশ করুন।
"খতিয়ান অনুসন্ধান" অপশনে ক্লিক করুন।
বিভাগ, জেলা, উপজেলা, মৌজা এবং খতিয়ান নম্বর প্রদান করুন।
"খতিয়ান অনুসন্ধান" বাটনে ক্লিক করুন।
আপনার অনুসন্ধান ফলাফল প্রদর্শিত হবে।
"ডাউনলোড" বাটনে ক্লিক করুন।
অফলাইনে জমির খতিয়ান অফলাইনে বের করার জন্য আপনাকে আপনার নিকটস্থ ভূমি অফিসে যেতে হবে। ভূমি অফিসে আপনাকে নিম্নলিখিত কাগজপত্র প্রদান করতে হবে:
আপনার পরিচয়পত্র (জাতীয় পরিচয়পত্র, পাসপোর্ট, ড্রাইভিং লাইসেন্স ইত্যাদি)
জমির মালিকানা সংক্রান্ত কাগজপত্র (জমি রেজিস্ট্রেশন দলিল, নামজারি দলিল ইত্যাদি)
ভূমি অফিসে আপনার আবেদন গ্রহণ করা হবে এবং আপনার জমির খতিয়ান সংগ্রহ করে আপনাকে দেওয়া হবে।
জমির খতিয়ান বের করার জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য
আপনি যদি আপনার জমির খতিয়ান বের করতে চান, তাহলে আপনাকে নিম্নলিখিত তথ্য প্রদান করতে হবে:
বিভাগ
জেলা
উপজেলা
মৌজা
খতিয়ান নম্বর
এই তথ্যগুলি আপনি আপনার জমির খতিয়ান থেকে খুঁজে পেতে পারেন। যদি আপনার কাছে খতিয়ান না থাকে, তাহলে আপনি ভূমি অফিসে যোগাযোগ করে এই তথ্যগুলি সংগ্রহ করতে পারেন।
জমির খতিয়ানের গুরুত্বজমির খতিয়ান হল একটি গুরুত্বপূর্ণ নথি যা জমির মালিকানা, অবস্থান এবং সীমানা সম্পর্কে তথ্য প্রদান করে। জমির খতিয়ান থাকার ফলে আপনি নিম্নলিখিত সুবিধাগুলি উপভোগ করতে পারবেন:
আপনি আপনার জমির মালিকানা প্রমাণ করতে পারবেন।
আপনি আপনার জমির অবস্থান এবং সীমানা নির্ধারণ করতে পারবেন।
আপনি আপনার জমির দাবি সংরক্ষণ করতে পারবেন।
আপনি আপনার জমির উন্নয়ন কাজ করতে পারবেন।
আপনি আপনার জমি বিক্রি বা দান করতে পারবেন।
জমির খতিয়ান সংশোধন
যদি আপনার জমির খতিয়ানে কোনো ভুল থাকে, তাহলে আপনি সেটি সংশোধন করতে পারবেন। জমির খতিয়ান সংশোধন করতে হলে আপনাকে ভূমি অফিসে একটি আবেদন করতে হবে।
আবেদনে আপনার জমির খতিয়ানে সংশোধন করার প্রয়োজনীয়তা উল্লেখ করতে হবে। ভূমি অফিস আপনার আবেদনটি পর্যালোচনা করে যদি আপনার আবেদনটি সঠিক বলে মনে করে, তাহলে তারা আপনার জমির খতিয়ান সংশোধন করবে।
আরো পড়ুন: কমলা গাছের পরিচর্যা কিভাবে করতে হয় তা জেনে নিন
আপনার ক্ষেত্রে কোন পদ্ধতিটি প্রযোজ্য হবে তা নির্ভর করবে আপনার কাছে জমির খতিয়ানের তথ্য এবং নথিপত্র আছে কিনা। যদি আপনার কাছে এই তথ্য এবং নথিপত্র না থাকে, তাহলে আপনাকে অবশ্যই অফলাইনে পদ্ধতিতে জমির খতিয়ান বের করতে হবে।
www.eporcha. gov.bd ই-পর্চাwww.eporcha.gov.bd ই-পর্চা হল ভূমি মন্ত্রণালয়ের একটি ওয়েবসাইট যা বাংলাদেশের জমির খতিয়ান এবং পর্চা অনলাইনে দেখার এবং ডাউনলোড করার সুবিধা প্রদান করে। এই ওয়েবসাইটে আপনি নিম্নলিখিত তথ্যগুলি দেখতে এবং ডাউনলোড করতে পারবেন:
- জমির খতিয়ান
- জমির পর্চা
- জমির মালিকানা সংক্রান্ত তথ্য
- জমির আয়তন
- জমির শ্রেণী
- জমির ব্যবহারের ধরন
- জমির খাজনা
- ই-পর্চা অনলাইনে দেখার নিয়ম
ই-পর্চা অনলাইনে দেখার জন্য আপনাকে নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করতে হবে:আপনার কম্পিউটার বা মোবাইলে একটি ওয়েব ব্রাউজার খুলুন।
ব্রাউজারে https://www.eporcha.gov.bd/: https://www.eporcha.gov.bd/ ঠিকানাটি লিখুন এবং প্রবেশ করুন।
"খতিয়ান অনুসন্ধান" অপশনে ক্লিক করুন।
বিভাগ, জেলা, উপজেলা, মৌজা এবং খতিয়ান নম্বর প্রদান করুন।
"খতিয়ান অনুসন্ধান" বাটনে ক্লিক করুন।
আপনার অনুসন্ধান ফলাফল প্রদর্শিত হবে।
ই-পর্চা ডাউনলোড করার নিয়ম
ই-পর্চা ডাউনলোড করার জন্য আপনাকে নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করতে হবে:আপনার কম্পিউটার বা মোবাইলে একটি ওয়েব ব্রাউজার খুলুন।
ব্রাউজারে https://www.eporcha.gov.bd/: https://www.eporcha.gov.bd/ ঠিকানাটি লিখুন এবং প্রবেশ করুন।
"খতিয়ান অনুসন্ধান" অপশনে ক্লিক করুন।
বিভাগ, জেলা, উপজেলা, মৌজা এবং খতিয়ান নম্বর প্রদান করুন।
"খতিয়ান অনুসন্ধান" বাটনে ক্লিক করুন।
আপনার অনুসন্ধান ফলাফল প্রদর্শিত হবে।
"ডাউনলোড" বাটনে ক্লিক করুন।
ই-পর্চার সুবিধা
ই-পর্চা অনলাইনে দেখার এবং ডাউনলোড করার বেশ কিছু সুবিধা রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে:আপনি আপনার বাড়িতে বসে আপনার জমির খতিয়ান এবং পর্চা দেখতে এবং ডাউনলোড করতে পারবেন।
এটি জমির মালিকানা প্রমাণ করার একটি সহজ উপায়।
এটি জমির দাবি সংরক্ষণ করার একটি সহজ উপায়।
এটি জমির উন্নয়ন কাজ করার একটি সহজ উপায়।
এটি জমি বিক্রি বা দান করার একটি সহজ উপায়।
ই-পর্চা সংশোধনযদি আপনার জমির ই-পর্চাতে কোনো ভুল থাকে, তাহলে আপনি সেটি সংশোধন করতে পারবেন। ই-পর্চা সংশোধন করতে হলে আপনাকে ভূমি অফিসে একটি আবেদন করতে হবে। আবেদনে আপনার জমির ই-পর্চাতে সংশোধন করার প্রয়োজনীয়তা উল্লেখ করতে হবে।
ভূমি অফিস আপনার আবেদনটি পর্যালোচনা করে যদি আপনার আবেদনটি সঠিক বলে মনে করে, তাহলে তারা আপনার জমির ই-পর্চা সংশোধন করবে।
www.land.gov bd আর এস খতিয়ানwww.land.gov.bd আর এস খতিয়ান হল ভূমি মন্ত্রণালয়ের একটি ওয়েবসাইট যা বাংলাদেশের আর এস খতিয়ান অনলাইনে দেখার সুবিধা প্রদান করে। এই ওয়েবসাইটে আপনি নিম্নলিখিত তথ্যগুলি দেখতে পারবেন:
জমির খতিয়ান নম্বর
জমির দাগ নম্বর
জমির মালিকানা সংক্রান্ত তথ্য
জমির আয়তন
জমির শ্রেণী
জমির ব্যবহারের ধরন
জমির খাজনা
আর এস খতিয়ান অনলাইনে দেখার নিয়ম
আর এস খতিয়ান অনলাইনে দেখার জন্য আপনাকে নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করতে হবে:আপনার কম্পিউটার বা মোবাইলে একটি ওয়েব ব্রাউজার খুলুন।
ব্রাউজারে https://www.land.gov.bd/: https://www.land.gov.bd/ ঠিকানাটি লিখুন এবং প্রবেশ করুন।
"আর এস খতিয়ান অনুসন্ধান" অপশনে ক্লিক করুন।
বিভাগ, জেলা, উপজেলা, মৌজা এবং খতিয়ান নম্বর প্রদান করুন।
"খতিয়ান অনুসন্ধান" বাটনে ক্লিক করুন।
আপনার অনুসন্ধান ফলাফল প্রদর্শিত হবে।
আর এস খতিয়ানের সুবিধা
আর এস খতিয়ান অনলাইনে দেখার বেশ কিছু সুবিধা রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে:আপনি আপনার বাড়িতে বসে আপনার জমির আর এস খতিয়ান দেখতে পারবেন।
এটি জমির মালিকানা প্রমাণ করার একটি সহজ উপায়।
এটি জমির দাবি সংরক্ষণ করার একটি সহজ উপায়।
এটি জমির উন্নয়ন কাজ করার একটি সহজ উপায়।
এটি জমি বিক্রি বা দান করার একটি সহজ উপায়।
আর এস খতিয়ান সংশোধন
যদি আপনার জমির আর এস খতিয়ানে কোনো ভুল থাকে, তাহলে আপনি সেটি সংশোধন করতে পারবেন। আর এস খতিয়ান সংশোধন করতে হলে আপনাকে ভূমি অফিসে একটি আবেদন করতে হবে। আবেদনে আপনার জমির আর এস খতিয়ানে সংশোধন করার প্রয়োজনীয়তা উল্লেখ করতে হবে।
ভূমি অফিস আপনার আবেদনটি পর্যালোচনা করে যদি আপনার আবেদনটি সঠিক বলে মনে করে, তাহলে তারা আপনার জমির আর এস খতিয়ান সংশোধন করবে।
আরো পড়ুন: ১০০০ টাকারমধ্যে বাটন মোবাইল কোনগুলো
আর এস খতিয়ান এবং ই-পর্চার মধ্যে পার্থক্যআর এস খতিয়ান এবং ই-পর্চার মধ্যে প্রধান পার্থক্য হল আর এস খতিয়ান একটি পুরানো খতিয়ান যা ১৮৯০ সালের পূর্বে প্রণয়ন করা হয়েছিল। অন্যদিকে, ই-পর্চা একটি নতুন খতিয়ান যা ১৮৯০ সালের পর প্রণয়ন করা হয়েছিল। আর এস খতিয়ান এবং ই-পর্চার মধ্যে অন্যান্য পার্থক্যগুলি নিম্নরূপ:
বৈশিষ্ট্য আর এস খতিয়ান ই-পর্চাপ্রণয়নকাল ১৮৯০ সালের পূর্বে ১৮৯০ সালের পর
বিবরণ জমির মালিকানা, আয়তন, শ্রেণী, ব্যবহারের ধরন, খাজনা ইত্যাদি জমির মালিকানা, আয়তন, শ্রেণী, ব্যবহারের ধরন, খাজনা ইত্যাদি
প্রাপ্তি ভূমি অফিস থেকে ভূমি মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট থেকে আর এস খতিয়ান এবং ই-পর্চার মধ্যে কোনটি ভালো তা নির্ভর করে আপনার প্রয়োজনের উপর।
যদি আপনি আপনার জমির পুরানো খতিয়ান খুঁজছেন, তাহলে আর এস খতিয়ান আপনার জন্য ভালো। অন্যদিকে, যদি আপনি আপনার জমির নতুন খতিয়ান খুঁজছেন, তাহলে ই-পর্চা আপনার জন্য ভালো।