হাই প্রেসার কমানোর ঘরোয়া উপায় কি

হাই প্রেসার কমানোর ঔষধের নাম হাইপারটেনশন বা হাই প্রেসার, যাকে উচ্চ রক্তচাপও বলা হয়। এটি একটি সাধারণ স্বাস্থ্য সমস্যা। এটি তখনই ঘটে যখন রক্তের অত্যধিক চাপ পড়ে ধমনীতে। এর ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ে হৃদযন্ত্র দৈনিক যতো বেশি রক্ত সরবরাহ করে, ধমনী সরু হয়ে গেলে তাতে চাপ পড়ে। যাকে বলা হয় উচ্চ রক্তচাপ। প্রাথমিকভাবে উচ্চ রক্তচাপের কোনো উপসর্গ টের পাওয়া যায় না। তাৎক্ষণিক প্রেসার কমানোর উপায়

হাই প্রেসার কমানোর ঔষধের নাম

আসলে আমাদের জীবনে এখন রোগের শেষ নেই। বহু মানুষ নানা অসুখে আক্রান্ত। এবার সব ধরনের রোগের মধ্যে হাই প্রেশার বা উচ্চ রক্তচাপে আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা নেহাত কম নয়। তাই এই রোগ নিয়ে প্রতিটি মানুষকে সতর্ক হয়ে যেতে হবে।

হাই প্রেসার কমানোর ঘরোয়া উপায় কি

পটাশিয়াম বেশি যেতে হবে শরীরে। যাঁদের উচ্চ রক্তচাপ রয়েছে, তাঁদের জন্য পটাশিয়াম অত্যন্ত জরুরি পুষ্টি। তাই কলা, অ্যাভোক্যাডো, টমেটো, রাঙা আলু, স্যামন মাছ, টুনা, বাদাম, দইয়ের মতো খাবার নিত্য খাদ্যতালিকায় রাখুন। ধূমপান, মদ্যপান অবশ্যই কমিয়ে ফেলুন।হাই ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণ করার জন্য কিছু ঘরোয়া উপায় আছে যা আপনি আপনার ডক্টরের সাথে আলাপ করে অনুসরণ করতে পারেন।

একটি সুস্থ জীবনযাত্রা অবশ্যই মান্না করা উচিত, এবং নিম্নে কিছু সাধারিত হৈমন্য আপনার হাই প্রেসার নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করতে পারে: আপনার খাদ্য পরিবর্তন করুন: নিম্ন নামকের খাদ্য কমানো: শৈত্য, অল্পসংখ্যান নামক, ও আণবিক নামক। ফল এবং সবজি বাড়ানো: বৃহত্তর অংশের খাদ্যে বাহ্যিকভাবে খোকা ফল এবং সবজি বাছাই করুন

আরো পড়ুন: দাঁত ব্যথা কমানোর ঘরোয়া উপায়

পুঁইশা ও প্রোটিন: উচ্চ পুঁইশা এবং নিম্ন চর্বির খাদ্য মনে রাখুন, কিন্তু প্রোটিনের উচ্চ খাদ্য খাওয়া গুরুত্বপূর্ণ। ব্যায়াম করুন: নিয়মিত ব্যায়াম করা হার্মনি ও হার্ট স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। প্রতি সপ্তাহে কমপক্ষে 150 মিনিট মাত্রা উচ্চ ইন্টেনসিটির ব্যায়াম করা হৈতে পারে। ওজন কমানো: যদি আপনি ওজন বাড়তে থাকেন, তাতে হাই ব্লাড প্রেসারের ঝুঁকি বাড়াতে পারে। 

ওজন কমানো হাই প্রেসার কমানোর একটি কার্যকর উপায় হতে পারে। তবাবু বড়ো দিন: বিশেষভাবে, সকালে ও সন্ধ্যায় একটি তবাবু বড়ো দিন। পুষ্টি সাপ্লিমেন্ট নিন: ডক্টরের পরামর্শে পুষ্টি সাপ্লিমেন্ট নিতে পারেন, যেমন ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, পটাসিয়াম ইত্যাদি। এই সব উপায়ে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো যে, আপনি আপনার ডক্টরের সাথে যোগাযোগ করেন এবং তার সুপারভাইজনে হাই ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণ করতে সহায় নিন।

হাই প্রেসার হলে কি খাওয়া উচিত না

হাই প্রেসার হলে নিম্নলিখিত খাবারগুলি এড়িয়ে চলা উচিত: লবণযুক্ত খাবার: লবণ রক্তচাপ বাড়াতে পারে। তাই হাই প্রেসার হলে দিনে 2,300 মিলিগ্রাম বা তার কম লবণ খাওয়ার চেষ্টা করুন। চর্বিযুক্ত খাবার: চর্বিযুক্ত খাবার রক্তচাপ বাড়াতে পারে। তাই হাই প্রেসার হলে সম্পৃক্ত এবং ট্রান্স ফ্যাটের পরিমাণ কমিয়ে দিন। চিনিযুক্ত পানীয়: চিনিযুক্ত পানীয় রক্তচাপ বাড়াতে পারে। 

তাই হাই প্রেসার হলে চিনিযুক্ত পানীয় পান করা এড়িয়ে চলুন। অতিরিক্ত অ্যালকোহল: অ্যালকোহল রক্তচাপ বাড়াতে পারে। তাই হাই প্রেসার হলে অতিরিক্ত অ্যালকোহল পান করা এড়িয়ে চলুন। এছাড়াও, হাই প্রেসার হলে নিম্নলিখিত খাবারগুলি সীমিত করা উচিত: রক্তচাপ বাড়ানোর সম্ভাবনা রয়েছে এমন অন্যান্য খাবার, যেমন লাল মাংস, চর্বিযুক্ত দুগ্ধজাত পণ্য এবং ভাজা খাবার। 

হাই প্রেসার হলে নিম্নলিখিত খাবারগুলি খাওয়া উচিত: ফল এবং শাকসবজি: ফল এবং শাকসবজি রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করতে পারে। তাই প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে ফল এবং শাকসবজি খান। পূর্ণ শস্য: পূর্ণ শস্য রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করতে পারে। তাই প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে পূর্ণ শস্য খান। ওমেগা-3 ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ খাবার: ওমেগা-3 ফ্যাটি অ্যাসিড রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করতে পারে।

তাই স্যামন, মাছ, বাদাম এবং বীজ ইত্যাদি খাবার খান। হাই প্রেসার হলে একজন ডায়েটিশিয়ানের সাথে কথা বলাও ভালো। তারা আপনাকে আপনার নির্দিষ্ট পরিস্থিতির জন্য একটি স্বাস্থ্যকর খাদ্যতালিকা তৈরি করতে সাহায্য করতে পারে।

হাই প্রেসার কমানোর জন্য কি খাওয়া উচিত

হাই প্রেসার কমানোর জন্য নিম্নলিখিত খাবারগুলি খাওয়া উচিত: ফল এবং শাকসবজি: ফল এবং শাকসবজি রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করতে পারে। কারণ এতে পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং ফাইবার থাকে, যা রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। তাই প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে ফল এবং শাকসবজি খান। প্রতিদিন কমপক্ষে 5টি ফল এবং 5টি শাকসবজি খাওয়ার চেষ্টা করুন। 

পূর্ণ শস্য: পূর্ণ শস্য রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করতে পারে। কারণ এতে পটাশিয়াম এবং ফাইবার থাকে, যা রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। তাই প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে পূর্ণ শস্য খান। প্রতিদিন কমপক্ষে 3টি পরিবেশন পূর্ণ শস্য খাওয়ার চেষ্টা করুন। ওমেগা-3 ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ খাবার: ওমেগা-3 ফ্যাটি অ্যাসিড রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করতে পারে। তাই স্যামন, মাছ, বাদাম এবং বীজ ইত্যাদি খাবার খান।

দুগ্ধজাত পণ্য: দুগ্ধজাত পণ্য রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করতে পারে। কারণ এতে ক্যালসিয়াম থাকে, যা রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। তাই প্রতিদিন কমপক্ষে 2-3 কাপ দুগ্ধজাত পণ্য খাওয়ার চেষ্টা করুন। ডাল এবং বীজ: ডাল এবং বীজ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করতে পারে। কারণ এতে পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং ফাইবার থাকে, যা রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। 

তাই প্রতিদিন কমপক্ষে 1 কাপ ডাল বা 1/4 কাপ বীজ খাওয়ার চেষ্টা করুন। লবণযুক্ত খাবার: লবণ রক্তচাপ বাড়াতে পারে। তাই হাই প্রেসার হলে দিনে 2,300 মিলিগ্রাম বা তার কম লবণ খাওয়ার চেষ্টা করুন। চর্বিযুক্ত খাবার: চর্বিযুক্ত খাবার রক্তচাপ বাড়াতে পারে। তাই হাই প্রেসার হলে সম্পৃক্ত এবং ট্রান্স ফ্যাটের পরিমাণ কমিয়ে দিন। চিনিযুক্ত পানীয়: চিনিযুক্ত পানীয় রক্তচাপ বাড়াতে পারে। 

তাই হাই প্রেসার হলে চিনিযুক্ত পানীয় পান করা এড়িয়ে চলুন। অতিরিক্ত অ্যালকোহল: অ্যালকোহল রক্তচাপ বাড়াতে পারে। তাই হাই প্রেসার হলে অতিরিক্ত অ্যালকোহল পান করা এড়িয়ে চলুন। হাই প্রেসার কমানোর জন্য নিম্নলিখিত খাবারগুলি সীমিত করা উচিত: লাল মাংস: লাল মাংসে প্রচুর পরিমাণে সম্পৃক্ত চর্বি থাকে, যা রক্তচাপ বাড়াতে পারে। 

আরো পড়ুন: ক্যান্সার এর ধরণ লক্ষণ ও প্রতিরোধে করনীয়

তাই হাই প্রেসার হলে লাল মাংসের পরিমাণ সীমিত করুন। চর্বিযুক্ত দুগ্ধজাত পণ্য: চর্বিযুক্ত দুগ্ধজাত পণ্যতে প্রচুর পরিমাণে সম্পৃক্ত চর্বি থাকে, যা রক্তচাপ বাড়াতে পারে। তাই হাই প্রেসার হলে চর্বিযুক্ত দুগ্ধজাত পণ্যের পরিমাণ সীমিত করুন। ভাজা খাবার: ভাজা খাবারে প্রচুর পরিমাণে স্যাচুরেটেড এবং ট্রান্স ফ্যাট থাকে, যা রক্তচাপ বাড়াতে পারে। 

তাই হাই প্রেসার হলে ভাজা খাবারের পরিমাণ সীমিত করুন। চিনিযুক্ত খাবার: চিনিযুক্ত খাবারে প্রচুর পরিমাণে চিনি থাকে, যা রক্তচাপ বাড়াতে পারে। তাই হাই প্রেসার হলে চিনিযুক্ত খাবারের পরিমাণ সীমিত করুন। হাই প্রেসার কমানোর জন্য একজন ডায়েটিশিয়ানের সাথে কথা বলাও ভালো। 

তারা আপনাকে আপনার নির্দিষ্ট পরিস্থিতির জন্য একটি স্বাস্থ্যকর খাদ্যতালিকা তৈরি করতে সাহায্য করতে পারে।

হাই প্রেসার কমানোর ঔষধের নাম

হাই প্রেসার কমানোর জন্য বিভিন্ন ধরণের ওষুধ পাওয়া যায়। আপনার ডাক্তার আপনার জন্য সঠিক ওষুধ নির্ধারণ করতে সাহায্য করতে পারেন। হাই প্রেসার কমানোর জন্য ব্যবহৃত ওষুধগুলির মধ্যে রয়েছে: ডিউরেটিকস: ডিউরেটিকস মূত্রবর্ধক হিসেবে কাজ করে, যা শরীর থেকে অতিরিক্ত তরল এবং সোডিয়াম অপসারণ করে রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। 

বেটা-ব্লকার: বেটা-ব্লকারগুলি হৃদস্পন্দন এবং রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। অ্যাঞ্জিওটেনসিন-কনভার্টিং এনজাইম (ACE) ইনহিবিটরস: ACE ইনহিবিটরস রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে রক্তনালীগুলিকে প্রশস্ত করে। অ্যাঞ্জিওটেনসিন-২ রিসেপ্টর ব্লকার (ARBs): ARBs রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে রক্তনালীগুলিকে প্রশস্ত করে। ক্যালসিয়াম চ্যানেল ব্লকার: ক্যালসিয়াম চ্যানেল ব্লকারগুলি রক্তনালীগুলিকে প্রশস্ত করে রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। 

আলফা-ব্লকার: আলফা-ব্লকারগুলি রক্তনালীগুলিকে প্রশস্ত করে রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। আলফা- এবং বেটা-ব্লকার: আলফা- এবং বেটা-ব্লকারগুলি রক্তনালীগুলিকে প্রশস্ত করে রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। অন্যান্য ওষুধ: অন্যান্য ওষুধ, যেমন অ্যালফা-মাইওট্রপিক অ্যান্টিকোলিনর্জিকস এবং রিজার্পিন, হাই প্রেসার কমানোর জন্যও ব্যবহার করা যেতে পারে। 

হাই প্রেসার কমানোর জন্য আপনার ডাক্তার কোন ওষুধটি নির্ধারণ করবেন তা নির্ভর করে আপনার বয়স, স্বাস্থ্যের অবস্থা এবং হাই প্রেসারের তীব্রতার উপর। হাই প্রেসার কমানোর জন্য ওষুধের পাশাপাশি, একটি স্বাস্থ্যকর জীবনধারা বজায় রাখাও গুরুত্বপূর্ণ। এর মধ্যে রয়েছে: নিয়মিত ব্যায়াম করা: সপ্তাহে কমপক্ষে 150 মিনিট মাঝারি-তীব্রতার ব্যায়াম বা 75 মিনিট উচ্চ-তীব্রতার ব্যায়াম করা 

উচিত। স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া: লবণ, চিনি এবং সম্পৃক্ত এবং ট্রান্স ফ্যাটের পরিমাণ কমিয়ে দিন। প্রচুর ফল, শাকসবজি এবং পূর্ণ শস্য খান। ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা: আদর্শ ওজন বজায় রাখা রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করতে পারে। ধূমপান ছেড়ে দেওয়া: ধূমপান রক্তচাপ বাড়াতে পারে। মদ্যপান সীমিত করা: অতিরিক্ত মদ্যপান রক্তচাপ বাড়াতে পারে।

হঠাৎ হাই প্রেসার হলে করণীয়

হঠাৎ হাই প্রেসার হলে করণীয় হল: শান্ত থাকুন এবং উদ্বিগ্ন হবেন না। উদ্বেগ রক্তচাপ বাড়াতে পারে। একটি আরামদায়ক অবস্থান নিন। বসে বা শুয়ে থাকুন, যাতে আপনার রক্তচাপ স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসতে পারে। আপনার মাথায় ঠান্ডা জল বা বরফ দিন। এটি আপনার মাথাব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে। আপনার রক্তচাপ মাপুন। 

যদি আপনার রক্তচাপ 180/110 mmHg এর বেশি হয়, তাহলে জরুরি চিকিৎসা প্রয়োজন। আপনার ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন। তারা আপনাকে আপনার রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য পরামর্শ দিতে পারেন। হঠাৎ হাই প্রেসারের কিছু সাধারণ লক্ষণ হল: মাথাব্যথা চোখে ঝাপসা দেখা বুক ধড়ফড় করা শ্বাসকষ্ট বমি বমি ভাব বমি যদি আপনার এই কোনও লক্ষণ দেখা দেয়, তাহলে অবিলম্বে আপনার ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন। 

আরো পড়ুন: কিডনি রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার

হঠাৎ হাই প্রেসারের কারণগুলির মধ্যে রয়েছে: অতিরিক্ত লবণ খাওয়া ধূমপান মদ্যপান অতিরিক্ত ওজন ব্যায়ামের অভাব মানসিক চাপ কিছু নির্দিষ্ট ওষুধ কিছু চিকিৎসা অবস্থা হঠাৎ হাই প্রেসারের ঝুঁকি কমাতে, নিম্নলিখিত বিষয়গুলি করা গুরুত্বপূর্ণ: 

স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া নিয়মিত ব্যায়াম করা ধূমপান ছেড়ে দেওয়া মদ্যপান সীমিত করা আপনার ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা মানসিক চাপ কমানো

তাৎক্ষণিক প্রেসার কমানোর উপায়

তাৎক্ষণিক প্রেসার কমানোর জন্য নিম্নলিখিত উপায়গুলি অনুসরণ করতে পারেন: শান্ত থাকুন এবং উদ্বিগ্ন হবেন না। উদ্বেগ রক্তচাপ বাড়াতে পারে। একটি আরামদায়ক অবস্থান নিন। বসে বা শুয়ে থাকুন, যাতে আপনার রক্তচাপ স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসতে পারে। আপনার মাথায় ঠান্ডা জল বা বরফ দিন। এটি আপনার মাথাব্যথা কমাতে সাহায্য করতে পারে। 

আপনার রক্তচাপ মাপুন। যদি আপনার রক্তচাপ 180/110 mmHg এর বেশি হয়, তাহলে জরুরি চিকিৎসা প্রয়োজন। আপনার ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন। তারা আপনাকে আপনার রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য পরামর্শ দিতে পারেন। এছাড়াও, নিম্নলিখিত ঘরোয়া প্রতিকারগুলি চেষ্টা করতে পারেন: লেবুর রস: লেবুর রসে পটাশিয়াম থাকে যা রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। 

এক গ্লাস জলে এক চা চামচ লেবুর রস মিশিয়ে পান করুন। তেঁতুলের রস: তেঁতুলের রসে পটাশিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম থাকে যা রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। এক গ্লাস জলে এক চা চামচ তেঁতুলের রস মিশিয়ে পান করুন। গোলমরিচের গুঁড়া: গোলমরিচের গুঁড়ায় পটাশিয়াম থাকে যা রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। এক গ্লাস জলে এক চা চামচ গোলমরিচের গুঁড়া মিশিয়ে পান করুন। 

এই প্রতিকারগুলি দ্রুত রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করতে পারে, তবে এগুলি দীর্ঘমেয়াদী রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের জন্য নয়। দীর্ঘমেয়াদী রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের জন্য, আপনার ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন। নিম্নলিখিত বিষয়গুলি এড়িয়ে চলুন যা রক্তচাপ বাড়াতে পারে: 

অতিরিক্ত লবণ খাওয়া ধূমপান মদ্যপান অতিরিক্ত ওজন ব্যায়ামের অভাব মানসিক চাপ এই বিষয়গুলি এড়িয়ে চললে আপনি আপনার রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করতে পারেন।

হঠাৎ প্রেসার বেড়ে গেলে যা খাবেন

হঠাৎ প্রেসার বেড়ে গেলে নিম্নলিখিত খাবারগুলি খেতে পারেন: ফল: কলা, কমলা, তরমুজ, আম, আনারস, খেজুর, আঙুর ইত্যাদি ফল রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। কারণ এসব ফলে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম থাকে। পটাশিয়াম রক্তনালীকে শিথিল করে রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। শাকসবজি: সবুজ শাকসবজি, যেমন পালং শাক, লাল শাক, ব্রোকলি, ফুলকপি, ইত্যাদি রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে।

এসব শাকে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং ফাইবার থাকে। পটাশিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। ফাইবার রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। শস্য: ওটস, গম, বাজরা, কুমড়ার বীজ, সূর্যমুখী বীজ, ইত্যাদি শস্য রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। 

আরো পড়ুন: হিট স্ট্রোক হওয়ার কারণ জেনে নিন

এসব শস্যতে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং ফাইবার থাকে। দুগ্ধজাত খাবার: দুধ, দই, পনির, ইত্যাদি দুগ্ধজাত খাবার রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। কারণ এসব খাবারে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম থাকে। ক্যালসিয়াম রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। বাদাম এবং বীজ: বাদাম এবং বীজ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। 

কারণ এসব খাবারে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং ফাইবার থাকে। এছাড়াও, প্রচুর পরিমাণে পানি পান করাও রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। হঠাৎ প্রেসার বেড়ে গেলে নিম্নলিখিত খাবারগুলি এড়িয়ে চলুন: লবণযুক্ত খাবার: লবণ রক্তচাপ বাড়াতে পারে। তাই হঠাৎ প্রেসার বেড়ে গেলে লবণযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন। চিনিযুক্ত খাবার: চিনি রক্তচাপ বাড়াতে পারে। 

তাই হঠাৎ প্রেসার বেড়ে গেলে চিনিযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন। অতিরিক্ত চর্বিযুক্ত খাবার: অতিরিক্ত চর্বিযুক্ত খাবার রক্তচাপ বাড়াতে পারে। তাই হঠাৎ প্রেসার বেড়ে গেলে অতিরিক্ত চর্বিযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন। হঠাৎ প্রেসার বেড়ে গেলে কিছুক্ষণ বিশ্রাম নিন। যদি প্রেসার কমে না যায়, তাহলে একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

ওষুধ ছাড়া উচ্চ রক্তচাপ কমানোর উপায়

ওষুধ ছাড়া উচ্চ রক্তচাপ কমানোর জন্য নিম্নলিখিত উপায়গুলি অনুসরণ করা যেতে পারে: স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভাস: উচ্চ রক্তচাপ কমাতে স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভাস অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এর মধ্যে রয়েছে: লবণ গ্রহণ কমানো। প্রতিদিনের খাবারে লবণের পরিমাণ ৫ গ্রাম বা তার কম রাখার চেষ্টা করুন। 

পটাশিয়াম সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া। কলা, কমলা, তরমুজ, আম, আনারস, খেজুর, আঙুর ইত্যাদি ফল এবং পালং শাক, লাল শাক, ব্রোকলি, ফুলকপি ইত্যাদি সবুজ শাকসবজিতে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম থাকে। ম্যাগনেসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া। বাদাম, বীজ, ডাল, সবুজ শাকসবজি ইত্যাদিতে প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম থাকে। ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া। 

ওটস, গম, বাজরা, কুমড়ার বীজ, সূর্যমুখী বীজ ইত্যাদি শস্য এবং ফলমূলে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে। চর্বিযুক্ত খাবার এবং অতিরিক্ত চিনিযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলা। নিয়মিত ব্যায়াম করা: নিয়মিত ব্যায়াম রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। প্রতিদিন কমপক্ষে ৩০ মিনিট হাঁটাহাঁটি, সাইকেল চালানো, সাঁতার কাটা ইত্যাদি ব্যায়াম করার চেষ্টা করুন। 

পর্যাপ্ত ঘুমানো: পর্যাপ্ত ঘুম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। প্রতিদিন রাতে কমপক্ষে ৭-৮ ঘন্টা ঘুমান। মানসিক চাপ কমানো: মানসিক চাপ রক্তচাপ বাড়াতে পারে। তাই মানসিক চাপ কমাতে যোগব্যায়াম, ধ্যান, মেডিটেশন ইত্যাদি অনুশীলন করুন। উচ্চ রক্তচাপের চিকিৎসায় ওষুধের পাশাপাশি উপরের উপায়গুলি অনুসরণ করলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। তবে, উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা থাকলে অবশ্যই একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

প্রাকৃতিক উপায়ে প্রেসার কমানোর উপায়

স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভাস: প্রাকৃতিক উপায়ে প্রেসার কমানোর জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভাস। এর মধ্যে রয়েছে: লবণ গ্রহণ কমানো। প্রতিদিনের খাবারে লবণের পরিমাণ ৫ গ্রাম বা তার কম রাখার চেষ্টা করুন। পটাশিয়াম সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া। কলা, কমলা, তরমুজ, আম, আনারস, খেজুর, আঙুর ইত্যাদি ফল এবং পালং শাক, লাল শাক, ব্রোকলি, ফুলকপি ইত্যাদি সবুজ শাকসবজিতে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম থাকে। পটাশিয়াম রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। 

আরো পড়ুন: কাশি হলে করনীয় কি? জেনে নিন ঘরোয়া সমাধান

ম্যাগনেসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া। বাদাম, বীজ, ডাল, সবুজ শাকসবজি ইত্যাদিতে প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম থাকে। ম্যাগনেসিয়াম রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া। ওটস, গম, বাজরা, কুমড়ার বীজ, সূর্যমুখী বীজ ইত্যাদি শস্য এবং ফলমূলে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে। ফাইবার রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। চর্বিযুক্ত খাবার এবং অতিরিক্ত চিনিযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলা। চর্বিযুক্ত খাবার এবং অতিরিক্ত চিনিযুক্ত খাবার রক্তচাপ বাড়াতে পারে। 

নিয়মিত ব্যায়াম: নিয়মিত ব্যায়াম রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। প্রতিদিন কমপক্ষে ৩০ মিনিট হাঁটাহাঁটি, সাইকেল চালানো, সাঁতার কাটা ইত্যাদি ব্যায়াম করার চেষ্টা করুন। পর্যাপ্ত ঘুমানো: পর্যাপ্ত ঘুম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। প্রতিদিন রাতে কমপক্ষে ৭-৮ ঘন্টা ঘুমান। মানসিক চাপ কমানো: মানসিক চাপ রক্তচাপ বাড়াতে পারে। তাই মানসিক চাপ কমাতে যোগব্যায়াম, ধ্যান, মেডিটেশন ইত্যাদি অনুশীলন করুন। 

এছাড়াও, নিম্নলিখিত প্রাকৃতিক উপায়গুলিও রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করতে পারে: রস: লেবুর রস, তেঁতুলের রস, গোলমরিচের গুঁড়া, আদা, রসুন ইত্যাদি রস রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করতে পারে। হারবাল চা: তুলসী চা, গ্রিন টি, ক্যামোমাইল চা ইত্যাদি হারবাল চা রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করতে পারে। ভেষজ উপাদান: আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় রক্তচাপ কমাতে বিভিন্ন ভেষজ উপাদান ব্যবহার করা হয়।

যেমন, শুকনো আদা, শুকনো রসুন, এলাচ, দারুচিনি, লবঙ্গ ইত্যাদি। উল্লেখ্য যে, প্রাকৃতিক উপায়ে প্রেসার কমাতে হলে দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করতে হবে। এবং অবশ্যই একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

হাই ব্লাড প্রেসার কমানোর

হাই ব্লাড প্রেসার কমানোর জন্য নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করা যেতে পারে: স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভাস: হাই ব্লাড প্রেসার কমানোর জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভাস। এর মধ্যে রয়েছে: লবণ গ্রহণ কমানো। প্রতিদিনের খাবারে লবণের পরিমাণ ৫ গ্রাম বা তার কম রাখার চেষ্টা করুন। পটাশিয়াম সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া। 

কলা, কমলা, তরমুজ, আম, আনারস, খেজুর, আঙুর ইত্যাদি ফল এবং পালং শাক, লাল শাক, ব্রোকলি, ফুলকপি ইত্যাদি সবুজ শাকসবজিতে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম থাকে। পটাশিয়াম রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। ম্যাগনেসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া। বাদাম, বীজ, ডাল, সবুজ শাকসবজি ইত্যাদিতে প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম থাকে। ম্যাগনেসিয়াম রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। 

ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া। ওটস, গম, বাজরা, কুমড়ার বীজ, সূর্যমুখী বীজ ইত্যাদি শস্য এবং ফলমূলে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে। ফাইবার রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। চর্বিযুক্ত খাবার এবং অতিরিক্ত চিনিযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলা। চর্বিযুক্ত খাবার এবং অতিরিক্ত চিনিযুক্ত খাবার রক্তচাপ বাড়াতে পারে। নিয়মিত ব্যায়াম: নিয়মিত ব্যায়াম রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে।

আরো পড়ুন: চোখ থেকে পানি পড়া

প্রতিদিন কমপক্ষে ৩০ মিনিট হাঁটাহাঁটি, সাইকেল চালানো, সাঁতার কাটা ইত্যাদি ব্যায়াম করার চেষ্টা করুন। পর্যাপ্ত ঘুমানো: পর্যাপ্ত ঘুম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। প্রতিদিন রাতে কমপক্ষে ৭-৮ ঘন্টা ঘুমান। মানসিক চাপ কমানো: মানসিক চাপ রক্তচাপ বাড়াতে পারে। তাই মানসিক চাপ কমাতে যোগব্যায়াম, ধ্যান, মেডিটেশন ইত্যাদি অনুশীলন করুন। 

এছাড়াও, নিম্নলিখিত প্রাকৃতিক উপায়গুলিও রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করতে পারে: রস: লেবুর রস, তেঁতুলের রস, গোলমরিচের গুঁড়া, আদা, রসুন ইত্যাদি রস রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করতে পারে। হারবাল চা: তুলসী চা, গ্রিন টি, ক্যামোমাইল চা ইত্যাদি হারবাল চা রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করতে পারে। ভেষজ উপাদান: আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় রক্তচাপ কমাতে বিভিন্ন ভেষজ উপাদান ব্যবহার করা হয়।

যেমন, শুকনো আদা, শুকনো রসুন, এলাচ, দারুচিনি, লবঙ্গ ইত্যাদি। উল্লেখ্য যে, প্রাকৃতিক উপায়ে প্রেসার কমাতে হলে দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করতে হবে। এবং অবশ্যই একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। নিচে কিছু নির্দিষ্ট টিপস দেওয়া হল: প্রতিদিন কমপক্ষে ৫-৬ গ্লাস পানি পান করুন। 

শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন। ধূমপান এবং মদ্যপান এড়িয়ে চলুন। নিয়মিত রক্তচাপ পরীক্ষা করুন। উচ্চ রক্তচাপের চিকিৎসার জন্য ওষুধের পাশাপাশি উপরের টিপসগুলি অনুসরণ করলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন