উচ্চ রক্তচাপের প্রধান লক্ষণ সম্পর্কে জেনে নিন

নিম্ন রক্তচাপের লক্ষণ উচ্চ রক্তচাপের অবস্থাকে হাইপারটেনশন বলা হয়। আধুনিক জীবনযাত্রায় এই রোগ খুবই ব্যাপক হারে দেখা যাছে। অনেকেই উচ্চ রক্তচাপ-এর উপসর্গগুলি স্বাভাবিক ভাবে বুঝে উঠতে পারেন না। ফলে নিজেদের অজান্তেই বিপজ্জনক পরিস্থিতির সম্মুখীন হয়ে পড়েন। উচ্চ রক্তচাপের লক্ষণ ও প্রতিকার

তাই উচ্চ রক্তচাপের সাধারণ উপসর্গ আর প্রতিকারের উপায় সম্মন্ধে আমাদের সকলের জানা উচিৎ। জীবনযাত্রার কিছু স্বাস্থ্যকর পরিবর্তন করলে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা থাকা সত্ত্বেও আমরা স্বাভাবিক ভাবে জীবনযাপন করতে পারি।

নিম্ন রক্তচাপের লক্ষণ

উচ্চ রক্তচাপ-এর সমস্যায় রক্তের প্রবাহের অতিরিক্ত চাপ ধমনীর দেওয়ালে পরে। শুরুতে উচ্চ রক্তচাপের সেরকম কোনো বিশেষ লক্ষণ থাকে না।

উচ্চ রক্তচাপের প্রধান লক্ষণ সম্পর্কে জেনে নিন

উচ্চ রক্তচাপের প্রধান লক্ষণ হল কোনও লক্ষণ না থাকা। এটিকে "নীরব ঘাতক" বলা হয় কারণ এটি ধীরে ধীরে শরীরের ক্ষতি করতে থাকে। তবে কিছু ক্ষেত্রে উচ্চ রক্তচাপের কিছু লক্ষণ বা উপসর্গ দেখা দিতে পারে, যেমন: মাথাব্যথা, বিশেষ করে কপালে এবং ঘাড়ে মাথা ঘোরা শ্বাসকষ্ট বুক ধড়ফড় করা চোখের সামনে ঝাপসা দেখা

বমি বমি ভাব বা বমি দুর্বলতা বা ক্লান্তি প্রস্রাবের পরিমাণ বেড়ে যাওয়া ঘন ঘন প্রস্রাব করা উচ্চ রক্তচাপের লক্ষণগুলি সাধারণত তখন দেখা দেয় যখন রক্তচাপ খুব বেশি বেড়ে যায়। উচ্চ রক্তচাপের লক্ষণগুলি যদি দেখা দেয়, তাহলে অবিলম্বে একজন ডাক্তারের সাথে দেখা করা উচিত।

উচ্চ রক্তচাপের লক্ষণ ও প্রতিকার

উচ্চ রক্তচাপের লক্ষণ: বেশিরভাগ ক্ষেত্রে উচ্চ রক্তচাপের কোনও লক্ষণ বা উপসর্গ থাকে না। এটিকে "নীরব ঘাতক" বলা হয় কারণ এটি ধীরে ধীরে শরীরের ক্ষতি করতে থাকে। তবে কিছু ক্ষেত্রে উচ্চ রক্তচাপের কিছু লক্ষণ বা উপসর্গ দেখা দিতে পারে, যেমন: মাথাব্যথা, বিশেষ করে কপালে এবং ঘাড়ে মাথা ঘোরা

শ্বাসকষ্ট বুক ধড়ফড় করা চোখের সামনে ঝাপসা দেখা বমি বমি ভাব বা বমি দুর্বলতা বা ক্লান্তি প্রস্রাবের পরিমাণ বেড়ে যাওয়া ঘন ঘন প্রস্রাব করা উচ্চ রক্তচাপের লক্ষণগুলি সাধারণত তখন দেখা দেয় যখন রক্তচাপ খুব বেশি বেড়ে যায়।

আরো পড়ুন: মেয়েদের ত্বক ফর্সা করার সহজ ৫টি টিপস জেনে নিন

উচ্চ রক্তচাপের প্রতিকার: উচ্চ রক্তচাপের প্রতিকারের মূল লক্ষ্য হল রক্তচাপকে স্বাভাবিক মাত্রায় রাখা। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে ওষুধ, জীবনধারা পরিবর্তন বা উভয়ই প্রয়োজন হতে পারে। জীবনধারা পরিবর্তন উচ্চ রক্তচাপের চিকিৎসায় জীবনধারা পরিবর্তন একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। জীবনধারা পরিবর্তনের মধ্যে রয়েছে:

ধূমপান ত্যাগ করা: ধূমপান রক্তচাপ বাড়ায়। স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখা: অতিরিক্ত ওজন রক্তচাপ বাড়ায়। নিয়মিত ব্যায়াম করা: ব্যায়াম রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। পর্যাপ্ত পরিমাণে ফল, শাকসবজি এবং কম চর্বিযুক্ত দুগ্ধজাত খাবার খাওয়া: এই খাবারগুলি রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। সীমিত পরিমাণে লবণ খাওয়া: লবণ রক্তচাপ বাড়ায়।

নিয়মিত রক্তচাপ পরীক্ষা করা: রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে আছে কিনা তা নিশ্চিত করতে নিয়মিত রক্তচাপ পরীক্ষা করা গুরুত্বপূর্ণ। ওষুধের চিকিৎসা যদি জীবনধারা পরিবর্তনগুলি রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে ব্যর্থ হয়, তাহলে ডাক্তার ওষুধের পরামর্শ দিতে পারেন। ওষুধের ধরন রক্তচাপের তীব্রতার উপর নির্ভর করে।

উচ্চ রক্তচাপের জটিলতা উচ্চ রক্তচাপের জটিলতাগুলির মধ্যে রয়েছে: হার্ট অ্যাটাক স্ট্রোক কিডনি রোগ অন্ধত্ব পেরিফেরাল ভাস্কুলার ডিজিজ অ্যামাইলয়েডোসিস গর্ভাবস্থার জটিলতা উচ্চ রক্তচাপ প্রতিরোধ উচ্চ রক্তচাপ প্রতিরোধের জন্য নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি গ্রহণ করা যেতে পারে:

ধূমপান ত্যাগ করা: ধূমপান রক্তচাপ বাড়ায়। স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখা: অতিরিক্ত ওজন রক্তচাপ বাড়ায়। নিয়মিত ব্যায়াম করা: ব্যায়াম রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। পর্যাপ্ত পরিমাণে ফল, শাকসবজি এবং কম চর্বিযুক্ত দুগ্ধজাত খাবার খাওয়া: এই খাবারগুলি রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে।

সীমিত পরিমাণে লবণ খাওয়া: লবণ রক্তচাপ বাড়ায়। নিয়মিত রক্তচাপ পরীক্ষা করা: রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে আছে কিনা তা নিশ্চিত করতে নিয়মিত রক্তচাপ পরীক্ষা করা গুরুত্বপূর্ণ। নিয়মিত রক্তচাপ পরীক্ষা করা এবং জীবনধারা পরিবর্তনগুলি গ্রহণ করা উচ্চ রক্তচাপ প্রতিরোধ এবং এর জটিলতাগুলি কমাতে সাহায্য করতে পারে

উচ্চ রক্তচাপের লক্ষণ ও কারণ

তবে কিছু ক্ষেত্রে উচ্চ রক্তচাপের কিছু লক্ষণ বা উপসর্গ দেখা দিতে পারে, যেমন: মাথাব্যথা, বিশেষ করে কপালে এবং ঘাড়ে মাথা ঘোরা শ্বাসকষ্ট বুক ধড়ফড় করা চোখের সামনে ঝাপসা দেখা বমি বমি ভাব বা বমি দুর্বলতা বা ক্লান্তি প্রস্রাবের পরিমাণ বেড়ে যাওয়া ঘন ঘন প্রস্রাব করা উচ্চ রক্তচাপের লক্ষণগুলি সাধারণত তখন দেখা দেয় যখন রক্তচাপ খুব বেশি বেড়ে যায়।

উচ্চ রক্তচাপের কারণ উচ্চ রক্তচাপের কারণগুলি এখনও পুরোপুরি জানা যায়নি, তবে এটি জেনেটিক, পরিবেশগত এবং জীবনধারাগত কারণগুলির সংমিশ্রণের কারণে হতে পারে। জেনেটিক কারণ উচ্চ রক্তচাপের জন্য কিছু জিনগত কারণ দায়ী হতে পারে। যে ব্যক্তিদের পরিবারে উচ্চ রক্তচাপের ইতিহাস রয়েছে তাদের উচ্চ রক্তচাপ হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে।

পরিবেশগত কারণ উচ্চ রক্তচাপের জন্য কিছু পরিবেশগত কারণ দায়ী হতে পারে। যেমন: লবণ গ্রহণের পরিমাণ বেশি অতিরিক্ত ওজন বা স্থূলতা অনিয়মিত ব্যায়াম ধূমপান অ্যালকোহল পান মানসিক চাপ জীবনধারাগত কারণ উচ্চ রক্তচাপের জন্য কিছু জীবনধারাগত কারণ দায়ী হতে পারে। যেমন:

আরো পড়ুন: মেয়েদের মুখের অবাঞ্ছিত লোম দূর করার সহজ উপায়

লবণ গ্রহণের পরিমাণ বেশি অতিরিক্ত ওজন বা স্থূলতা অনিয়মিত ব্যায়াম ধূমপান অ্যালকোহল পান মানসিক চাপ উচ্চ রক্তচাপের জটিলতা উচ্চ রক্তচাপের জটিলতাগুলির মধ্যে রয়েছে: হার্ট অ্যাটাক স্ট্রোক কিডনি রোগ অন্ধত্ব পেরিফেরাল ভাস্কুলার ডিজিজ অ্যামাইলয়েডোসিস গর্ভাবস্থার জটিলতা

উচ্চ রক্তচাপের প্রতিরোধ উচ্চ রক্তচাপ প্রতিরোধের জন্য নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি গ্রহণ করা যেতে পারে: ধূমপান ত্যাগ করা: ধূমপান রক্তচাপ বাড়ায়। স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখা: অতিরিক্ত ওজন রক্তচাপ বাড়ায়। নিয়মিত ব্যায়াম করা: ব্যায়াম রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। পর্যাপ্ত পরিমাণে ফল, শাকসবজি এবং কম চর্বিযুক্ত দুগ্ধজাত খাবার খাওয়া: এই খাবারগুলি রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে।

সীমিত পরিমাণে লবণ খাওয়া: লবণ রক্তচাপ বাড়ায়। নিয়মিত রক্তচাপ পরীক্ষা করা: রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে আছে কিনা তা নিশ্চিত করতে নিয়মিত রক্তচাপ পরীক্ষা করা গুরুত্বপূর্ণ। নিয়মিত রক্তচাপ পরীক্ষা করা এবং জীবনধারা পরিবর্তনগুলি গ্রহণ করা উচ্চ রক্তচাপ প্রতিরোধ এবং এর জটিলতাগুলি কমাতে সাহায্য করতে পারে

উচ্চ রক্তচাপের কারণ

উচ্চ রক্তচাপের কারণগুলিকে সাধারণত দুটি ভাগে ভাগ করা হয়: প্রাথমিক উচ্চ রক্তচাপ (Essential hypertension): এই ধরনের উচ্চ রক্তচাপের নির্দিষ্ট কারণ জানা যায় না। এটি বেশিরভাগ ক্ষেত্রে বয়স, জিনগত কারণ, জীবনযাত্রার অভ্যাস এবং অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যার কারণে হয়ে থাকে।

দ্বিতীয় পর্যায়ের উচ্চ রক্তচাপ (Secondary hypertension): এই ধরনের উচ্চ রক্তচাপের একটি নির্দিষ্ট কারণ রয়েছে। এটি বিভিন্ন স্বাস্থ্য সমস্যার কারণে হতে পারে, যেমন: কিডনি রোগ অ্যাড্রেনাল গ্রন্থির সমস্যা থাইরয়েড গ্রন্থির সমস্যা রক্তনালীর সংকোচনকারী ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া গর্ভবতী মহিলাদের ক্ষেত্রে

প্রাথমিক উচ্চ রক্তচাপের কারণগুলি নিম্নরূপ: বয়স: বয়সের সাথে সাথে রক্তচাপ বৃদ্ধির ঝুঁকি বাড়ে। 40 বছরের বেশি বয়সীদের মধ্যে উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি বেশি থাকে। জিনগত কারণ: উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি পরিবারের ইতিহাসের সাথে সম্পর্কিত। 

জীবনযাত্রার অভ্যাস: অস্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রার অভ্যাস, যেমন নিয়মিত ব্যায়াম না করা, অতিরিক্ত ওজন বা স্থূলতা, অতিরিক্ত লবণ গ্রহণ, ধূমপান এবং অতিরিক্ত মদ্যপান, উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি বাড়ায়।

অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যা: কিছু স্বাস্থ্য সমস্যা, যেমন কিডনি রোগ, অ্যাড্রেনাল গ্রন্থির সমস্যা, থাইরয়েড গ্রন্থির সমস্যা, এবং রক্তনালীর সংকোচনকারী ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া, উচ্চ রক্তচাপের কারণ হতে পারে। উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি কমাতে হলে স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন করা জরুরি। এর মধ্যে রয়েছে:

নিয়মিত ব্যায়াম করা স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখা লবণ গ্রহণ কমানো ধূমপান ত্যাগ করা পর্যাপ্ত পরিমাণে শাকসবজি এবং ফলমূল খাওয়া এছাড়াও, উচ্চ রক্তচাপের চিকিৎসার জন্য প্রয়োজনীয় ওষুধ সেবন করা উচিত।

উচ্চ রক্তচাপ লক্ষণ

উচ্চ রক্তচাপের বেশিরভাগ ক্ষেত্রে কোনও লক্ষণ দেখা যায় না। তাই একে "নীরব ঘাতক" বলা হয়। উচ্চ রক্তচাপের কিছু লক্ষণ দেখা দিতে পারে, কিন্তু সেগুলি অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যার লক্ষণের সাথেও মিলে যেতে পারে। উচ্চ রক্তচাপের কিছু লক্ষণ হল:

মাথাব্যথা: মাথার পিছনে বা কপালে মাথাব্যথা হতে পারে। বুক ধড়ফড় করা: বুক ধড়ফড় করা বা শ্বাসকষ্ট হতে পারে। ঝাপসা দৃষ্টি: দৃষ্টি ঝাপসা হতে পারে। নাক থেকে রক্ত পড়া: নাক থেকে রক্ত পড়তে পারে। ক্লান্তি: অল্প পরিশ্রমেই ক্লান্ত লাগতে পারে। বমি বমি ভাব: বমি বমি ভাব হতে পারে।

উচ্চ রক্তচাপের লক্ষণ দেখা দিলে অবিলম্বে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। উচ্চ রক্তচাপের লক্ষণগুলি বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই মধ্য বয়সী বা বয়স্ক ব্যক্তিদের মধ্যে দেখা যায়। তবে, যেকোনো বয়সেই উচ্চ রক্তচাপ হতে পারে। উচ্চ রক্তচাপের লক্ষণগুলি যদি দেখা দেয়, তাহলে নিম্নলিখিত পরীক্ষাগুলি করা যেতে পারে:

আরো পড়ুন: গরমে ডিম খাওয়া কেন এড়িয়ে চলবেন?

রক্তচাপ পরীক্ষা: রক্তচাপ পরীক্ষা করে উচ্চ রক্তচাপ নির্ণয় করা হয়। রক্ত পরীক্ষা: রক্ত পরীক্ষা করে কিডনি রোগ, থাইরয়েড সমস্যা বা অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যার কারণ নির্ণয় করা যেতে পারে। ইসিজি: ইসিজি করে হৃদযন্ত্রের সমস্যার কারণ নির্ণয় করা যেতে পারে। অলট্রাসাউন্ড: অলট্রাসাউন্ড করে কিডনি বা অন্যান্য অঙ্গের সমস্যার কারণ নির্ণয় করা যেতে পারে।

উচ্চ রক্তচাপের চিকিৎসায় ওষুধের পাশাপাশি স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনও গুরুত্বপূর্ণ। স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের মধ্যে রয়েছে: নিয়মিত ব্যায়াম করা স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখা লবণ গ্রহণ কমানো ধূমপান ত্যাগ করা পর্যাপ্ত পরিমাণে শাকসবজি এবং ফলমূল খাওয়া

নিম্ন রক্তচাপের লক্ষণ

নিম্ন রক্তচাপ, যাকে হাইপোটেনশনও বলা হয়, এমন একটি অবস্থা যেখানে রক্তের চাপ স্বাভাবিকের চেয়ে কম থাকে। রক্তচাপের স্বাভাবিক পরিসর হলো ১২০/৮০ মিমি পারদ। নিম্ন রক্তচাপ তখনই ঘটে যখন রক্তচাপ ৯০/৬০ মিমি পারদের নিচে নেমে যায়। নিম্ন রক্তচাপের লক্ষণগুলি সাধারণত তীব্র হয় না এবং ধীরে ধীরে বিকশিত হয়। তবে, কিছু ক্ষেত্রে, লক্ষণগুলি হঠাৎ এবং গুরুতর হতে পারে।

নিম্ন রক্তচাপের সাধারণ লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে: মাথা ঘোরা বা মাথা হালকা বোধ করা মাথা ঝিমঝিম করা দুর্বলতা অজ্ঞানতা ভারসাম্যহীনতা চোখে ঘোলা বা অন্ধকার দেখা বমি বমি ভাব বা বমি কাঁপুনি দ্রুত হৃদস্পন্দন হাত-পা ঠান্ডা হয়ে আসা নিম্ন রক্তচাপের তীব্র লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে:

গুরুতর মাথা ঘোরা বা মাথা হালকা বোধ করা অজ্ঞানতা জ্ঞান হারানো তীব্র দুর্বলতা তীব্র ভারসাম্যহীনতা চোখে ঘোলা বা অন্ধকার দেখা বমি বমি ভাব বা বমি কাঁপুনি  দ্রুত হৃদস্পন্দন হাত-পা ঠান্ডা হয়ে আসা বুকে ব্যথা শ্বাসকষ্ট যদি আপনার নিম্ন রক্তচাপের কোনও লক্ষণ দেখা দেয়, তাহলে অবিলম্বে একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন।

নিম্ন রক্তচাপের কারণগুলির মধ্যে রয়েছে: তরল শোষণের অভাব রক্তপাত হৃদযন্ত্রের কার্যকারিতা হ্রাস রক্তনালীগুলির সংকোচন ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নির্দিষ্ট চিকিৎসা অবস্থা নিম্ন রক্তচাপের ঝুঁকির কারণগুলির মধ্যে রয়েছে: বয়স্ক বয়স মহিলা লিঙ্গ দীর্ঘস্থায়ী রোগ, যেমন ডায়াবেটিস, হৃদরোগ বা কিডনি রোগ

নির্দিষ্ট ওষুধের ব্যবহার নিম্ন রক্তচাপের চিকিৎসা নির্ভর করে এর কারণ এবং তীব্রতার উপর। কিছু ক্ষেত্রে, চিকিৎসার প্রয়োজন হয় না এবং লক্ষণগুলি নিজেই চলে যায়। অন্যান্য ক্ষেত্রে, চিকিৎসার লক্ষ্য হলো রক্তচাপ স্বাভাবিক পর্যায়ে ফিরিয়ে আনা।

নিম্ন রক্তচাপের চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত ওষুধগুলির মধ্যে রয়েছে: তরল লবণ ওষুধ যা রক্তনালীগুলিকে প্রসারিত করে নিম্ন রক্তচাপ প্রতিরোধের জন্য নিম্নলিখিত টিপসগুলি অনুসরণ করুন: পর্যাপ্ত পরিমাণে তরল পান করুন। লবণযুক্ত খাবার খান। নিয়মিত ব্যায়াম করুন। স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখুন। নির্দিষ্ট ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াগুলি সম্পর্কে আপনার ডাক্তারের সাথে কথা বলুন।

উচ্চ রক্তচাপের প্রতিকার

উচ্চ রক্তচাপের নির্মূল বা প্রতিকার করার কোনো নির্দিষ্ট চিকিৎসা নেই। তবে, স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন এবং ওষুধের মাধ্যমে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের জন্য স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের উপর জোর দেওয়া হয়। এর মধ্যে রয়েছে:

নিয়মিত ব্যায়াম করা: নিয়মিত ব্যায়াম রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। সপ্তাহে অন্তত ১৫০ মিনিট মাঝারি তীব্রতার ব্যায়াম করা উচিত। স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখা: অতিরিক্ত ওজন বা স্থূলতা উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি বাড়ায়। স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখার জন্য ক্যালোরির পরিমাণ কমাতে হবে এবং শারীরিক কার্যকলাপ বাড়াতে হবে।

লবণ গ্রহণ কমানো: অতিরিক্ত লবণ গ্রহণ রক্তচাপ বাড়ায়। প্রতিদিনের খাবারে লবণ গ্রহণ ২,৩০০ মিলিগ্রাম বা তার কম রাখতে হবে। ধূমপান ত্যাগ করা: ধূমপান রক্তচাপ বাড়ায়। ধূমপান ত্যাগ করলে রক্তচাপ কমতে পারে।

আরো পড়ুন: যেসব কাজের আগে ও পরে সাবান দিয়ে হাত ধোয়া প্রয়োজন

পর্যাপ্ত পরিমাণে শাকসবজি এবং ফলমূল খাওয়া: শাকসবজি এবং ফলমূলে পটাশিয়াম থাকে, যা রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। প্রতিদিন কমপক্ষে ৫টি সাইজের শাকসবজি এবং ফলমূল খাওয়া উচিত।
ওষুধের মাধ্যমেও উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। 

যদি স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন করেও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ না হয়, তাহলে ওষুধের প্রয়োজন হতে পারে। উচ্চ রক্তচাপের চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত ওষুধের মধ্যে রয়েছে: ডিউরেটিকস: ডিউরেটিকস মূত্রবর্ধক, যা শরীর থেকে অতিরিক্ত তরল বের করে দেয়। এটি রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে।

বিটা-ব্লকার: বিটা-ব্লকার হৃদস্পন্দন এবং রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। এনজিওটেনসিন-কমপ্লেক্স-ইনহিবিটার (ACEI): ACEI রক্তনালীগুলিকে প্রসারিত করে রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। এনজিওটেনসিন-II-রিসেপ্টর-ব্লকার (ARB): ARB রক্তনালীগুলিকে প্রসারিত করে রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে।

ক্যালসিয়াম-চ্যানেল-ব্লকার: ক্যালসিয়াম-চ্যানেল-ব্লকার রক্তনালীগুলিকে প্রসারিত করে রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। অ্যালফা-ব্লকার: অ্যালফা-ব্লকার রক্তনালীগুলিকে প্রসারিত করে রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে।

উচ্চ রক্তচাপের চিকিৎসার লক্ষ্য হলো রক্তচাপকে ১৪০/৯০ মিমি পারদের নিচে রাখা। যদি রক্তচাপ ১৪০/৯০ মিমি পারদের উপরে থাকে, তাহলে তা বিভিন্ন জটিলতার কারণ হতে পারে, যেমন: হৃদরোগ স্ট্রোক কিডনি রোগ চোখের সমস্যা পেরিফেরাল ভাস্কুলার ডিজিস

উচ্চ রক্তচাপের চিকিৎসার জন্য একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা উচিত। ডাক্তার রক্তচাপের স্তর এবং অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যার উপর ভিত্তি করে উপযুক্ত চিকিৎসার পরামর্শ দেবেন।

উচ্চ রক্তচাপের প্রাথমিক চিকিৎসা

উচ্চ রক্তচাপের প্রাথমিক চিকিৎসা হলো স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন। এর মধ্যে রয়েছে: নিয়মিত ব্যায়াম করা: নিয়মিত ব্যায়াম রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। সপ্তাহে অন্তত ১৫০ মিনিট মাঝারি তীব্রতার ব্যায়াম করা উচিত। স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখা: অতিরিক্ত ওজন বা স্থূলতা উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি বাড়ায়। স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখার জন্য ক্যালোরির পরিমাণ কমাতে হবে এবং শারীরিক কার্যকলাপ বাড়াতে হবে।

লবণ গ্রহণ কমানো: অতিরিক্ত লবণ গ্রহণ রক্তচাপ বাড়ায়। প্রতিদিনের খাবারে লবণ গ্রহণ ২,৩০০ মিলিগ্রাম বা তার কম রাখতে হবে। ধূমপান ত্যাগ করা: ধূমপান রক্তচাপ বাড়ায়। ধূমপান ত্যাগ করলে রক্তচাপ কমতে পারে। পর্যাপ্ত পরিমাণে শাকসবজি এবং ফলমূল খাওয়া: শাকসবজি এবং ফলমূলে পটাশিয়াম থাকে, যা রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। প্রতিদিন কমপক্ষে ৫টি সাইজের শাকসবজি এবং ফলমূল খাওয়া উচিত।

এই জীবনধারা পরিবর্তনগুলি রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করতে পারে। তবে, যদি রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ না হয়, তাহলে ওষুধের প্রয়োজন হতে পারে। উচ্চ রক্তচাপের প্রাথমিক চিকিৎসার লক্ষ্য হলো রক্তচাপকে ১৪০/৯০ মিমি পারদের নিচে রাখা। যদি রক্তচাপ ১৪০/৯০ মিমি পারদের উপরে থাকে, তাহলে তা বিভিন্ন জটিলতার কারণ হতে পারে, যেমন:

হৃদরোগ স্ট্রোক কিডনি রোগ চোখের সমস্যা পেরিফেরাল ভাস্কুলার ডিজিস উচ্চ রক্তচাপের চিকিৎসার জন্য একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা উচিত। ডাক্তার রক্তচাপের স্তর এবং অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যার উপর ভিত্তি করে উপযুক্ত চিকিৎসার পরামর্শ দেবেন।

উচ্চ রক্তচাপের প্রাথমিক চিকিৎসায় ব্যবহৃত কিছু ওষুধের মধ্যে রয়েছে: ডিউরেটিকস: ডিউরেটিকস মূত্রবর্ধক, যা শরীর থেকে অতিরিক্ত তরল বের করে দেয়। এটি রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। বিটা-ব্লকার: বিটা-ব্লকার হৃদস্পন্দন এবং রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। এনজিওটেনসিন-কমপ্লেক্স-ইনহিবিটার (ACEI): ACEI রক্তনালীগুলিকে প্রসারিত করে রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে।

এনজিওটেনসিন-II-রিসেপ্টর-ব্লকার (ARB): ARB রক্তনালীগুলিকে প্রসারিত করে রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। ক্যালসিয়াম-চ্যানেল-ব্লকার: ক্যালসিয়াম-চ্যানেল-ব্লকার রক্তনালীগুলিকে প্রসারিত করে রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। অ্যালফা-ব্লকার: অ্যালফা-ব্লকার রক্তনালীগুলিকে প্রসারিত করে রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে।

ওষুধের পাশাপাশি, উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের কিছু বিষয়ে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। এর মধ্যে রয়েছে: নিয়মিত রক্তচাপ পরীক্ষা করা ধূমপান ত্যাগ করা অ্যালকোহল সেবন সীমিত করা পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমানো মানসিক চাপ কমানো উচ্চ রক্তচাপের চিকিৎসার লক্ষ্য হলো রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণে রাখা এবং জটিলতা প্রতিরোধ করা।

উচ্চ রক্তচাপ কমানোর ঘরোয়া উপায়

ঘরোয়া টোটকা যার দ্বারা খুব সহজেই আপনার রক্তচাপ নিয়ন্ত্রিত হবে,আপনার শরীরে কোনোরূপ পার্শপ্রতিক্রিয়া হবে না এবং তার সাথে শরীরের জন্য অনেক সুবিধাজনক।তো আজ আমরা জানি রক্ত চাপ কমানোর ঘরোয়া টোটকা।

তুষের মাখা আটা ও ময়দা সমপরিমানে মিশিয়ে বানানো রুটি খুব চিবিয়ে-চিবিয়ে খান, আটা থেকে তুষ বের করবেন না। এর ফলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে খুব সাহায্য করে। বাদামি চাল যতটা পারবেন বাদামি চাল বা ব্রাউন রাইস খাবার চেষ্টা করুন। কারণ এতে আছে লবন, ফ্যাট এবং শর্করা নামমাত্রই থাকে। যাদের উচ্চ রক্তচাপ আছে তাদের জন্য এই চাল খুব উপকারী।

রসুন রসুনের মধ্যে এলিসিন থাকে যা শরীরে নাইট্রিক অক্সিডের উৎপাদন বৃদ্ধি করে যা মাংস পেশিকে আরাম প্রদান করে। এছাড়া রক্তচাপের ডায়ালোস্টিক এবং সিস্টোলিক সিস্টেমেও আরাম প্রদান করেন। সেই জন্য রক্তচাপের সমস্যায় ভোগা রোগীদের প্রতিদিন এক কোয়া রসুন খালি পেটে খাওয়া উচিত।

আমলকী আমরা সকলেই জানি যে আমলকী ব্যবহারে অনেক রোগের উপশমে সাহায্য করে কিন্তু আজ থেকে জানবেন যে আমলকীর ব্যবহার রক্তচাপ রোগেও অনেক আরাম প্রদান করে থাকে। আমলার মধ্যে থাকে ভিটামিন সি। যা রক্ত চলাচল ঠিক করে আর শরীরে শর্করার মাত্রাও ঠিক রাখে।

মুলো এমনিতে তো মুলো একটি অতি সহজে প্রাপ্ত সবজি। যা নিয়ম করে খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে। কাঁচা বা রান্না করা অবস্থায় খেলে এর থেকে শরীরে খনিজ এবং প্রচুর মাত্রায় পটাসিয়াম ঢোকে। এটা উচ্চ-সোডিয়াম ওলা খাদ্য খাবার ফলে উচ্চ রক্তচাপও ঠিক রাখতে কাজ করে।

তিলের বীজ আর ধানের তুষ উপরিউক্ত দুটি জিনিস একসাথে খেলে রক্তচাপ নিমন্ত্রনে থাকে। এটি হাইপারটেনশনের রোগীদের জন্যও উপকারী।এটাও বলা হয় যে ব্লাড প্রেসারের অনেক ওষুধের থেকে এই টোটকা টি বেশি কার্যকরী।

আরো পড়ুন: লিচু খাওয়ার নিয়ম জেনে নিন

তিসি বীজ বা মসীনা বীজ তিসি বীজের মধ্যে প্রচুর মাত্রায় আল্ফ়া লিনোলিক অ্যাসিড থাকে। এটা একপ্রকারের গুরুত্তপুর্ন ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড। অনেক পরীক্ষায় যানা গাছে যে যাদের এই উচ্চ রক্তচাপ জনিত সমস্যা আছে, তাদের খাদ্যে তিসিবীজ যোগ করা উচিৎ। এতে শর্করার মাত্রা কম থাকে এবং এটা খেতে রক্ত চাপও কমায়।

এলাচ বৈজ্ঞানিকদের মতে প্রতিদিন এলাচ খাবার ফলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রিত হয়। এর ফলে শরীরে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের মাত্রা বাড়ে যা রক্ত সঞ্চালনের জন্য খুবই ভালো। পেঁয়াজ প্রতিদিন পেঁয়াজের ব্যবহার কোলেস্ট্রল নিয়ন্ত্রণে রাখে.এর মধ্যে অক্সিডেন্ট ফ্লাভানল থাকে যা হৃদয়জনিত কেন সমস্যা হতে দেয়না।

দারচিনি দারচিনির ব্যাবহার ও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে খুব সহজ করে.এর মধ্যেও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা রক্ত সঞ্চালনকে ভালো করে। খাবারে নুনের ব্যবহার কমান রক্তচাপ বাড়ানর ক্ষেত্রে নুনের ভুমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। খাবারে নুনের ব্যবহার কমালেই রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ হাতের মুঠোয় চলে আসবে।

রক্ত জমাট বাঁধতে দেয়া যাবেনা রসুন খুব ভালো কাজ করে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে। এটি রক্ত জমাট বাঁধতে দেয়না। উচ্চ রক্তচাপের প্রধান কারণই হলো রক্ত জমাট বেঁধে যাওয়া। রসুনের ব্যবহার করলেই এর হাত থেকে নিস্তার পাওয়া যাবে।

আমলকীর রস একটি বড়ো চামচে আমলকীর রস নিয়ে তার সাথে সমপরিমাণ মধু মিশিয়ে রোজ সকালে আর বিকেলে পান করুন। রক্তচাপ খুব সহজেই নিয়ন্ত্রিত হবে । গোলমরিচ যখন রক্তচাপ বাড়বে তখন হাফ চামচ গোলমরিচের গুঁড়ো জলে ভালো করে মিশিয়ে ২ ঘন্টা অন্তর পান করুন। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের এটি আরেকটি কার্যকরী উপায়।

পাতিলেবু উচ্চ রক্তচাপ দ্রুত নিয়ন্ত্রণ করতে গেলে হাফ গ্লাস জলে হাফ পাতিলেবুর রস মিশিয়ে খেতে পারেন এবং এই লেবুজল ২ ঘন্টা অন্তর পান করলে অনেক তাড়াতাড়ি ফল পাওয়া যায়। তুলসী পাতা কিছু তুলসী পাতার সাথে দুটো নীম পাতা একসাথে বেটে নিন,এরপরে সেই মিশ্রণটিকে টো মিনিট জলে ভিজিয়ে রাখুন.তারপর খালি পেতে সকালবেলা সেই জলটি পান করুন। 

১৫ দিনের মধ্যেই আপনি র নিশ্চিত সুফল পাবেন। পেঁপে উচ্চ রক্তচাপজনিত সমস্যাই ভোগ রোগীদের জন্য পেঁপে এক অব্যর্থ ওষুধ। খালি পেতে পেঁপের একটা টুকরো চিবিয়ে খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করা অনেক সহজ হয়ে যায়। মিশ্রণ মৌরি দানা,সাদা জিরে আর চিনি তিনটি জিনিস সমান পরিমানে নিয়ে গুঁড়ো করে নিতে হবে। এক গ্লাস জলে এক চামচ মিশ্রণ গুলে সকালে আর বিকেলে খেলেই উপকার পাওয়া যাবে।

আদা অতিরিক্ত শর্করার ফলে আর্টেরিজের গায়ে ফলক দেখা যায় যা ক্যালসিয়াম স্কুম তৈরী করে। এর ফলে তা রক্ত চলাচলে বাধা দেয় এবং হাইপার টেনশনের সৃষ্টি করে। আদার মধ্যে অনেক কার্যকরী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আছে যা শর্করা নিয়ন্ত্রন করে। এছাড়া আদা রক্ত চলাচলেও অনেক সহজ করে।

মেথি প্রতিদিন সকালে এবং বিকেলে নিয়ম করে ৩ গ্রাম মেথি গুঁড়ো জলে মিশিয়ে পান করুন। এর ব্যবহারে আপনি ১৫ দিনের মধ্যেই এর সুফল হাতে পাবেন। হাঁটা প্রতিদিন সকালে খালি পায়ে সবুজ ঘাসের উপর ১০-১৫ মিনিট হাঁটুন। এটি নিয়মমত করলেই রক্তচাপ খুব সহজেই নিয়ন্ত্রণ করা যায়।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন