মোটা হওয়ার সহজ উপায় কী? চলুন জেনে নেই

ইসলামে মোটা হওয়ার উপায় মোটা হলে যেমন নিজের কাছে অস্বস্তি লাগে, তেমনি অতিরিক্ত চিকন হলেও দেখতে বেমামান লাগে। অনেকেই আছে যারা মোটা হতে অনেক কিছুই ট্রাই করে থাকেন কিন্তু বেশিরভাগ সময়ই কোন উপকার পাচ্ছেন না। বয়স আর উচ্চতার তুলনায় ওজন কম হওয়া বা আন্ডারওয়েট হওয়া কিন্তু খুবই সমস্যার ব্যাপার। তাই আজকে আমরা আপনাদের জানাবো মোটা হওয়ার সহজ উপায় সম্পর্কে, ১০টি কার্যকরী টিপস জেনে থাকুন ফিট ও হেলদি। দ্রুত মোটা হওয়ার আমল

ইসলামে মোটা হওয়ার উপায়

মোটা হলে যেমন নিজের কাছে অস্বস্তি লাগে, তেমনি অতিরিক্ত চিকন হলেও দেখতে বেমামান লাগে। অনেকেই আছে যারা মোটা হতে অনেক কিছুই ট্রাই করে থাকেন কিন্তু বেশিরভাগ সময়ই কোন উপকার পাচ্ছেন না। বয়স আর উচ্চতার তুলনায় ওজন কম হওয়া বা আন্ডারওয়েট হওয়া কিন্তু খুবই সমস্যার ব্যাপার। তাই আজকে আমরা আপনাদের জানাবো মোটা হওয়ার সহজ উপায় সম্পর্কে, ১০টি কার্যকরী টিপস জেনে থাকুন ফিট ও হেলদি।

মোটা হওয়ার সহজ উপায় কী? চলুন জেনে নেই

মোটা হওয়ার জন্য আপনাকে আপনার শরীরে বেশি ক্যালোরি গ্রহণ করতে হবে। ক্যালোরি হল শরীরের শক্তির প্রধান উৎস। আপনি যদি আপনার শরীরে প্রয়োজনের চেয়ে বেশি ক্যালোরি গ্রহণ করেন, তাহলে সেই অতিরিক্ত ক্যালোরি শরীরে জমে ওজন বাড়ায়।

মোটা হওয়ার জন্য কিছু সহজ উপায়: নিয়মিত খাবার খান। দিনে 5-6 বার খাবার খান। প্রতিটি খাবারে প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট এবং ফ্যাটের সমন্বয় রাখুন। প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খান। প্রোটিন শরীরের পেশী গঠনে সাহায্য করে। প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবারের মধ্যে রয়েছে মাছ, মাংস, ডিম, দুধ, ডাল ইত্যাদি।

ভালো কার্বোহাইড্রেট খান। কার্বোহাইড্রেট শরীরের শক্তির প্রধান উৎস। ভালো কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ খাবারের মধ্যে রয়েছে ফল, শাকসবজি, গোটা শস্য ইত্যাদি। ভালো ফ্যাট খান। ফ্যাট শরীরের জন্য প্রয়োজনীয়। ভালো ফ্যাট সমৃদ্ধ খাবারের মধ্যে রয়েছে অলিভ অয়েল, অ্যাভোকাডো, বাদাম, বীজ ইত্যাদি।

মোটা হওয়ার জন্য কিছু খাবারের উদাহরণ: প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার: মুরগির মাংস, গরুর মাংস, কচুর মুখী, টুনা মাছ, ডিম, দুধ, দই, সয়াবিন ইত্যাদি। ভালো কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ খাবার: কলা, আম, আপেল, সবুজ শাকসবজি, চাল, গম, ওটস ইত্যাদি।

আরো পড়ুন: কোন পাশে কাত হয়ে ঘুমাবেন? পাশ পরিবর্তন করবেন কীভাবে?

ভালো ফ্যাট সমৃদ্ধ খাবার: অলিভ অয়েল, অ্যাভোকাডো, বাদাম, বীজ, মাছ ইত্যাদি। মোটা হওয়ার জন্য কিছু টিপস: নিয়মিত ব্যায়াম করুন। ব্যায়াম শরীরের মেটাবলিজম বাড়ায় এবং ওজন বাড়াতে সাহায্য করে। তবে, অতিরিক্ত ব্যায়াম করলে ওজন কমতে পারে। তাই, হালকা ব্যায়াম করুন।

স্ট্রেস দূর করুন। স্ট্রেস শরীরের মেটাবলিজম কমিয়ে দেয়। তাই, স্ট্রেস দূর করার চেষ্টা করুন। পর্যাপ্ত ঘুমান। পর্যাপ্ত ঘুম শরীরের মেটাবলিজম বাড়ায় এবং ওজন বাড়াতে সাহায্য করে। মোটা হওয়ার জন্য কিছু সতর্কতা: অতিরিক্ত ক্যালোরি গ্রহণ করলে ওজন দ্রুত বাড়তে পারে। তাই, অতিরিক্ত ক্যালোরি গ্রহণ থেকে বিরত থাকুন।

অনেক বেশি প্রোটিন গ্রহণ করলে কিডনির সমস্যা হতে পারে। তাই, প্রোটিন গ্রহণের পরিমাণ সীমিত রাখুন। অতিরিক্ত চিনি গ্রহণ করলে ওজন বাড়তে পারে এবং বিভিন্ন স্বাস্থ্য সমস্যা হতে পারে। তাই, চিনি গ্রহণের পরিমাণ সীমিত রাখুন। আপনি যদি মোটা হতে চান, তাহলে এই টিপসগুলো অনুসরণ করুন। তবে, আপনার ওজন বাড়ার হার পর্যবেক্ষণ করুন এবং অতিরিক্ত ওজন বাড়া থেকে বিরত থাকুন।

৭ দিনে মোটা হওয়ার সহজ উপায়

৭ দিনে মোটা হওয়া সম্ভব কিনা তা নির্ভর করে আপনার বর্তমান ওজন, উচ্চতা এবং শারীরিক গঠনের উপর। তবে, কিছু নিয়মকানুন মেনে চললে আপনি ৭ দিনে কিছুটা হলেও ওজন বাড়াতে পারবেন।

৭ দিনে মোটা হওয়ার জন্য কিছু টিপস:

প্রতিদিন ৫-৬ বার খাবার খান। প্রতিটি খাবারে প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট এবং ফ্যাটের সমন্বয় রাখুন। প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খান। প্রোটিন শরীরের পেশী গঠনে সাহায্য করে। প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবারের মধ্যে রয়েছে মাছ, মাংস, ডিম, দুধ, ডাল ইত্যাদি। ভালো কার্বোহাইড্রেট খান। কার্বোহাইড্রেট শরীরের শক্তির প্রধান উৎস। ভালো কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ খাবারের মধ্যে রয়েছে ফল, শাকসবজি, গোটা শস্য ইত্যাদি।

ভালো ফ্যাট খান। ফ্যাট শরীরের জন্য প্রয়োজনীয়। ভালো ফ্যাট সমৃদ্ধ খাবারের মধ্যে রয়েছে অলিভ অয়েল, অ্যাভোকাডো, বাদাম, বীজ ইত্যাদি। প্রতিদিন 30-60 মিনিট ব্যায়াম করুন। ব্যায়াম শরীরের মেটাবলিজম বাড়ায় এবং ওজন বাড়াতে সাহায্য করে। তবে, অতিরিক্ত ব্যায়াম করলে ওজন কমতে পারে। তাই, হালকা ব্যায়াম করুন।

স্ট্রেস দূর করুন। স্ট্রেস শরীরের মেটাবলিজম কমিয়ে দেয়। তাই, স্ট্রেস দূর করার চেষ্টা করুন। পর্যাপ্ত ঘুমান। পর্যাপ্ত ঘুম শরীরের মেটাবলিজম বাড়ায় এবং ওজন বাড়াতে সাহায্য করে। ৭ দিনে মোটা হওয়ার জন্য কিছু খাবারের উদাহরণ: প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার: মুরগির মাংস, গরুর মাংস, কচুর মুখী, টুনা মাছ, ডিম, দুধ, দই, সয়াবিন ইত্যাদি।

ভালো কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ খাবার: কলা, আম, আপেল, সবুজ শাকসবজি, চাল, গম, ওটস ইত্যাদি। ভালো ফ্যাট সমৃদ্ধ খাবার: অলিভ অয়েল, অ্যাভোকাডো, বাদাম, বীজ, মাছ ইত্যাদি। ৭ দিনে মোটা হওয়ার জন্য কিছু খাদ্যতালিকা:

সকালের নাস্তা:

  • দুধ দিয়ে তৈরি ওটস বা মুজলি
  • ডিম
  • ফল
  • দুপুরের খাবার:
  • মাছ বা মাংসের সাথে ভাত বা রুটি
  • শাকসবজি
  • বিকেলে:
  • ফল বা স্ন্যাকস
  • রাতের খাবার:
  • ডাল বা স্যুপ
  • শাকসবজি

রাতের খাবারের পর:

দুধ বা দই এই খাদ্যতালিকাটি আপনার বর্তমান ওজন, উচ্চতা এবং শারীরিক গঠনের উপর নির্ভর করে পরিবর্তন করতে হবে। ৭ দিনে মোটা হওয়ার জন্য কিছু সতর্কতা: অতিরিক্ত ক্যালোরি গ্রহণ করলে ওজন দ্রুত বাড়তে পারে। তাই, অতিরিক্ত ক্যালোরি গ্রহণ থেকে বিরত থাকুন।

অনেক বেশি প্রোটিন গ্রহণ করলে কিডনির সমস্যা হতে পারে। তাই, প্রোটিন গ্রহণের পরিমাণ সীমিত রাখুন। অতিরিক্ত চিনি গ্রহণ করলে ওজন বাড়তে পারে এবং বিভিন্ন স্বাস্থ্য সমস্যা হতে পারে। তাই, চিনি গ্রহণের পরিমাণ সীমিত রাখুন। আপনি যদি ৭ দিনে মোটা হতে চান, তাহলে এই টিপসগুলো অনুসরণ করুন। তবে, আপনার ওজন বাড়ার হার পর্যবেক্ষণ করুন এবং অতিরিক্ত ওজন বাড়া থেকে বিরত থাকুন।

ইসলামে মোটা হওয়ার উপায়

ইসলামে মোটা হওয়ার জন্য কোনো নির্দিষ্ট উপায় নেই। তবে, কিছু সাধারণ টিপস অনুসরণ করলে আপনি মোটা হতে পারেন। ইসলামে মোটা হওয়ার জন্য কিছু টিপস: নিয়মিত খাবার খান। দিনে ৫-৬ বার খাবার খান। প্রতিটি খাবারে প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট এবং ফ্যাটের সমন্বয় রাখুন। প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খান। প্রোটিন শরীরের পেশী গঠনে সাহায্য করে। প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবারের মধ্যে রয়েছে মাছ, মাংস, ডিম, দুধ, ডাল ইত্যাদি।

আরো পড়ুন: রক্তে উচ্চ শর্করা উপস্থিতির ১০ টি লক্ষণ

ভালো কার্বোহাইড্রেট খান। কার্বোহাইড্রেট শরীরের শক্তির প্রধান উৎস। ভালো কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ খাবারের মধ্যে রয়েছে ফল, শাকসবজি, গোটা শস্য ইত্যাদি। ভালো ফ্যাট খান। ফ্যাট শরীরের জন্য প্রয়োজনীয়। ভালো ফ্যাট সমৃদ্ধ খাবারের মধ্যে রয়েছে অলিভ অয়েল, অ্যাভোকাডো, বাদাম, বীজ ইত্যাদি। ইসলামে মোটা হওয়ার জন্য কিছু খাবারের উদাহরণ:

প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার: মুরগির মাংস, গরুর মাংস, কচুর মুখী, টুনা মাছ, ডিম, দুধ, দই, সয়াবিন ইত্যাদি। ভালো কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ খাবার: কলা, আম, আপেল, সবুজ শাকসবজি, চাল, গম, ওটস ইত্যাদি। ভালো ফ্যাট সমৃদ্ধ খাবার: অলিভ অয়েল, অ্যাভোকাডো, বাদাম, বীজ, মাছ ইত্যাদি। ইসলামে মোটা হওয়ার জন্য কিছু খাদ্যতালিকা:

সকালের নাস্তা:

  • দুধ দিয়ে তৈরি ওটস বা মুজলি
  • ডিম
  • ফল
  • দুপুরের খাবার:
  • মাছ বা মাংসের সাথে ভাত বা রুটি
  • শাকসবজি
  • বিকেলে:
  • ফল বা স্ন্যাকস
  • রাতের খাবার:
  • ডাল বা স্যুপ
  • শাকসবজি

রাতের খাবারের পর:

দুধ বা দই এই খাদ্যতালিকাটি আপনার বর্তমান ওজন, উচ্চতা এবং শারীরিক গঠনের উপর নির্ভর করে পরিবর্তন করতে হবে। ইসলামে মোটা হওয়ার জন্য কিছু সতর্কতা: অতিরিক্ত ক্যালোরি গ্রহণ করলে ওজন দ্রুত বাড়তে পারে। তাই, অতিরিক্ত ক্যালোরি গ্রহণ থেকে বিরত থাকুন।

অনেক বেশি প্রোটিন গ্রহণ করলে কিডনির সমস্যা হতে পারে। তাই, প্রোটিন গ্রহণের পরিমাণ সীমিত রাখুন। অতিরিক্ত চিনি গ্রহণ করলে ওজন বাড়তে পারে এবং বিভিন্ন স্বাস্থ্য সমস্যা হতে পারে। তাই, চিনি গ্রহণের পরিমাণ সীমিত রাখুন। ইসলামে মোটা হওয়ার জন্য কিছু আমল:

  • নিয়মিত প্রার্থনা করুন। প্রার্থনা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং স্বাস্থ্য ভালো রাখে।
  • পর্যাপ্ত ঘুমান। ঘুম শরীরের মেটাবলিজম বাড়ায় এবং ওজন বাড়াতে সাহায্য করে।
  • স্ট্রেস দূর করুন। স্ট্রেস শরীরের মেটাবলিজম কমিয়ে দেয়।
  • উপরের টিপস এবং আমলগুলো অনুসরণ করলে আপনি মোটা হতে পারেন। তবে, আপনার ওজন বাড়ার হার পর্যবেক্ষণ করুন এবং অতিরিক্ত ওজন বাড়া থেকে বিরত থাকুন।

মোটা হওয়ার ব্যায়াম

মোটা হওয়ার জন্য ব্যায়াম করা প্রয়োজন। ব্যায়াম শরীরের মেটাবলিজম বাড়ায় এবং ওজন বাড়াতে সাহায্য করে। তবে, অতিরিক্ত ব্যায়াম করলে ওজন কমে যেতে পারে। তাই, হালকা ব্যায়াম করা উচিত। মোটা হওয়ার জন্য কিছু ব্যায়াম:

প্রোটিন-সমৃদ্ধ খাবার খাওয়ার পর ওজন তোলার ব্যায়াম করা। এতে পেশী গঠন হবে এবং ওজন বাড়বে। দৈনিক 30-60 মিনিট হালকা ব্যায়াম করা। যেমন: সাঁতার কাটা, হাঁটা, সাইকেল চালানো, ইত্যাদি। নিয়মিত ওজন তোলা ব্যায়াম করা। এতে পেশী গঠন হবে এবং ওজন বাড়বে।

আরো পড়ুন: মাথা ব্যাথা – কেন হয়? বিভিন্ন ধরণ ও করণীয় কি কি

মোটা হওয়ার জন্য কিছু ওজন তোলার ব্যায়াম: বারবেল বেঞ্চ প্রেস: এই ব্যায়ামটি বুকের পেশী গঠনে সাহায্য করে। স্কোয়াট: এই ব্যায়ামটি পায়ের পেশী গঠনে সাহায্য করে। ডেডলিফট: এই ব্যায়ামটি পিঠের পেশী গঠনে সাহায্য করে। লং আর্ম কার্ল: এই ব্যায়ামটি বাহুতে পেশী গঠনে সাহায্য করে।

মোটা হওয়ার ব্যায়ামের কিছু সতর্কতা: অতিরিক্ত ব্যায়াম করা থেকে বিরত থাকুন। ব্যায়ামের আগে এবং পরে ভালোভাবে গরম করা এবং ঠান্ডা করা। ব্যায়ামের সময় পর্যাপ্ত পানি পান করা। ব্যায়াম করার সময় প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি ব্যবহার করা। আপনি যদি মোটা হতে চান, তাহলে এই ব্যায়ামগুলো অনুসরণ করুন। তবে, আপনার ওজন বাড়ার হার পর্যবেক্ষণ করুন এবং অতিরিক্ত ওজন বাড়া থেকে বিরত থাকুন।

মোটা হওয়ার খাদ্য তালিকা

মোটা হওয়ার জন্য আপনাকে প্রতিদিন আপনার শরীরের প্রয়োজনীয় ক্যালোরির চেয়ে বেশি ক্যালোরি গ্রহণ করতে হবে। একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের প্রতিদিনের গড় ক্যালোরির চাহিদা 2,000 থেকে 2,500 ক্যালোরি। যদি আপনি প্রতিদিন 500 থেকে 1,000 ক্যালোরি বেশি গ্রহণ করেন, তাহলে আপনি প্রতি সপ্তাহে 1 থেকে 2 পাউন্ড ওজন বাড়াতে পারবেন।

মোটা হওয়ার খাদ্য তালিকায় থাকা উচিত এমন কিছু খাবার:
প্রোটিন-সমৃদ্ধ খাবার: প্রোটিন পেশী গঠনে সাহায্য করে, যা ওজন বাড়ানোর জন্য প্রয়োজনীয়। প্রোটিন-সমৃদ্ধ খাবারের মধ্যে রয়েছে মাংস, মাছ, ডিম, দুধ, ডাল, ইত্যাদি।
কার্বোহাইড্রেট-সমৃদ্ধ খাবার: কার্বোহাইড্রেট শরীরের শক্তির প্রধান উৎস। কার্বোহাইড্রেট-সমৃদ্ধ খাবারের মধ্যে রয়েছে ভাত, রুটি, আলু, ফল, ইত্যাদি।
স্বাস্থ্যকর চর্বি-সমৃদ্ধ খাবার: স্বাস্থ্যকর চর্বি শরীরের কোষ গঠনে সাহায্য করে। স্বাস্থ্যকর চর্বি-সমৃদ্ধ খাবারের মধ্যে রয়েছে অলিভ অয়েল, অ্যাভোকাডো, নাট, বীজ, ইত্যাদি।
মোটা হওয়ার খাদ্য তালিকায় প্রতিদিনের খাবারগুলো নিম্নরূপ হতে পারে:
সকালের নাস্তা:
দুধ দিয়ে ভাত বা রুটি
ডিম
ফল বা ফলের রস
দুপুরের খাবার:
ভাত, ডাল, মাছ বা মাংস
সবজি
ফল বা ফলের রস
রাতের খাবার:
দুধ বা দই দিয়ে ভাত বা রুটি
ডিম
ফল বা ফলের রস
স্ন্যাকস:
বাদাম বা বীজ
ফল
দুধ বা দই
আপনি যদি মোটা হতে চান, তাহলে এই খাদ্য তালিকা অনুসরণ করুন। তবে, আপনার ওজন বাড়ার হার পর্যবেক্ষণ করুন এবং অতিরিক্ত ওজন বাড়া থেকে বিরত থাকুন।
এখানে কিছু টিপস দেওয়া হল যা আপনাকে মোটা হতে সাহায্য করতে পারে:
নিয়মিত খাবার খান এবং খাবারের মধ্যে বিরতি কম রাখুন।
প্রতিদিন তিনবেলা প্রধান খাবারের পাশাপাশি দুবেলা স্ন্যাকস খান।
প্রত্যেক বেলায় খাবারের পরিমাণ বাড়ান।
খাবারের সাথে বেশি করে তেল বা চর্বি ব্যবহার করুন।
মিষ্টি, ফাস্ট ফুড, এবং অন্যান্য অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
আপনি যদি এই টিপসগুলো অনুসরণ করেন, তাহলে আপনি দ্রুত ওজন বাড়াতে পারবেন।

সকালে খালি পেটে কি খেলে মোটা হওয়া যায়

সকালে খালি পেটে এমন কিছু খাবার খেতে পারেন যা ক্যালোরিতে সমৃদ্ধ এবং পেশী গঠনে সাহায্য করে। কিছু খাবারের উদাহরণ হল: দুধ দিয়ে ভাত বা রুটি: দুধে প্রোটিন এবং ক্যালসিয়াম রয়েছে, যা পেশী গঠনে সাহায্য করে। ভাত বা রুটিতে কার্বোহাইড্রেট রয়েছে, যা শরীরের শক্তির প্রধান উৎস।

ডিম: ডিমে প্রোটিন এবং অন্যান্য পুষ্টি উপাদান রয়েছে, যা ওজন বাড়াতে সাহায্য করে। বাদাম বা বীজ: বাদাম এবং বীজে প্রোটিন, ফাইবার এবং স্বাস্থ্যকর চর্বি রয়েছে, যা ওজন বাড়াতে সাহায্য করে। ফলের রস: ফলের রসে ফ্রুক্টোজ রয়েছে, যা শরীরের শক্তির প্রধান উৎস।

সকালে খালি পেটে এই খাবারগুলো খেলে আপনি আপনার শরীরের প্রয়োজনীয় ক্যালোরি গ্রহণ করতে পারবেন এবং ওজন বাড়াতে পারবেন। তবে, এই খাবারগুলো খাওয়ার সময় পরিমাণে সতর্কতা অবলম্বন করুন। অতিরিক্ত পরিমাণে খাওয়া হলে ওজন বাড়ানোর পরিবর্তে ওজন কমে যেতে পারে।

আরো পড়ুন: অতিরিক্ত ওজন কমানোর সহজ উপায়

এখানে কিছু নির্দিষ্ট খাবারের উদাহরণ দেওয়া হল যা আপনি সকালে খালি পেটে খেতে পারেন: দুধ দিয়ে তৈরি ওটস বা মুজলি: ওটসে ফাইবার এবং প্রোটিন রয়েছে, যা ওজন বাড়াতে সাহায্য করে। মুজলিতে বিভিন্ন ধরনের বাদাম, বীজ এবং ফল থাকে, যা ওজন বাড়াতে সাহায্য করে। ডিম সেদ্ধ: ডিম সেদ্ধে প্রোটিন এবং অন্যান্য পুষ্টি উপাদান রয়েছে, যা ওজন বাড়াতে সাহায্য করে।

বাদাম বা বীজ দিয়ে তৈরি স্মুদি: বাদাম এবং বীজে প্রোটিন, ফাইবার এবং স্বাস্থ্যকর চর্বি রয়েছে, যা ওজন বাড়াতে সাহায্য করে। ফলের রস দিয়ে তৈরি স্মুদি: ফলের রসে ফ্রুক্টোজ রয়েছে, যা শরীরের শক্তির প্রধান উৎস। আপনার পছন্দ এবং প্রয়োজন অনুসারে আপনি এই খাবারগুলো থেকে যেকোনো একটি বা একাধিক খাবার বেছে নিতে পারেন।

৭ দিনে মোটা হওয়ার ঔষধ

৭ দিনে মোটা হওয়ার জন্য কোন ঔষধ নেই। ওজন বাড়াতে হলে আপনাকে অবশ্যই স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে হবে এবং নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে।

আপনি যদি ৭ দিনে মোটা হতে চান, তাহলে আপনাকে প্রতিদিন আপনার শরীরের প্রয়োজনীয় ক্যালোরির চেয়ে বেশি ক্যালোরি গ্রহণ করতে হবে। একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের প্রতিদিনের গড় ক্যালোরির চাহিদা 2,000 থেকে 2,500 ক্যালোরি। যদি আপনি প্রতিদিন 500 থেকে 1,000 ক্যালোরি বেশি গ্রহণ করেন, তাহলে আপনি প্রতি সপ্তাহে 1 থেকে 2 পাউন্ড ওজন বাড়াতে পারবেন।

৭ দিনে মোটা হওয়ার জন্য কিছু খাবারের উদাহরণ:
প্রোটিন-সমৃদ্ধ খাবার: প্রোটিন পেশী গঠনে সাহায্য করে, যা ওজন বাড়ানোর জন্য প্রয়োজনীয়। প্রোটিন-সমৃদ্ধ খাবারের মধ্যে রয়েছে মাংস, মাছ, ডিম, দুধ, ডাল, ইত্যাদি।
কার্বোহাইড্রেট-সমৃদ্ধ খাবার: কার্বোহাইড্রেট শরীরের শক্তির প্রধান উৎস। কার্বোহাইড্রেট-সমৃদ্ধ খাবারের মধ্যে রয়েছে ভাত, রুটি, আলু, ফল, ইত্যাদি।
স্বাস্থ্যকর চর্বি-সমৃদ্ধ খাবার: স্বাস্থ্যকর চর্বি শরীরের কোষ গঠনে সাহায্য করে। স্বাস্থ্যকর চর্বি-সমৃদ্ধ খাবারের মধ্যে রয়েছে অলিভ অয়েল, অ্যাভোকাডো, নাট, বীজ, ইত্যাদি।
৭ দিনে মোটা হওয়ার জন্য কিছু টিপস:
নিয়মিত খাবার খান এবং খাবারের মধ্যে বিরতি কম রাখুন।
প্রতিদিন তিনবেলা প্রধান খাবারের পাশাপাশি দুবেলা স্ন্যাকস খান।
প্রত্যেক বেলায় খাবারের পরিমাণ বাড়ান।
খাবারের সাথে বেশি করে তেল বা চর্বি ব্যবহার করুন।
মিষ্টি, ফাস্ট ফুড, এবং অন্যান্য অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।

আপনি যদি এই টিপসগুলো অনুসরণ করেন, তাহলে আপনি ৭ দিনে কিছুটা হলেও ওজন বাড়াতে পারবেন। তবে, এই বিষয়ে আপনার ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা উচিত।

কি খেলে মোটা হওয়া যায় তাড়াতাড়ি

তাড়াতাড়ি মোটা হওয়ার জন্য আপনাকে এমন খাবার খেতে হবে যাতে প্রচুর পরিমাণে ক্যালোরি থাকে। ক্যালোরি হল শরীরের শক্তির প্রধান উৎস। তাই, আপনার শরীরের প্রয়োজনীয় ক্যালোরির চেয়ে বেশি ক্যালোরি গ্রহণ করলে আপনি ওজন বাড়াতে পারবেন।

তাড়াতাড়ি মোটা হওয়ার জন্য কিছু খাবারের উদাহরণ হল: প্রোটিন-সমৃদ্ধ খাবার: প্রোটিন পেশী গঠনে সাহায্য করে, যা ওজন বাড়ানোর জন্য প্রয়োজনীয়। প্রোটিন-সমৃদ্ধ খাবারের মধ্যে রয়েছে মাংস, মাছ, ডিম, দুধ, ডাল, ইত্যাদি। কার্বোহাইড্রেট-সমৃদ্ধ খাবার: কার্বোহাইড্রেট শরীরের শক্তির প্রধান উৎস। কার্বোহাইড্রেট-সমৃদ্ধ খাবারের মধ্যে রয়েছে ভাত, রুটি, আলু, ফল, ইত্যাদি।

আরো পড়ুন: হার্ট অ্যাটাকের কারন ও প্রতিকার

স্বাস্থ্যকর চর্বি-সমৃদ্ধ খাবার: স্বাস্থ্যকর চর্বি শরীরের কোষ গঠনে সাহায্য করে। স্বাস্থ্যকর চর্বি-সমৃদ্ধ খাবারের মধ্যে রয়েছে অলিভ অয়েল, অ্যাভোকাডো, নাট, বীজ, ইত্যাদি। এই খাবারগুলো ছাড়াও, আপনি নিয়মিত স্ন্যাকস খেতে পারেন। স্ন্যাকসেও প্রচুর পরিমাণে ক্যালোরি থাকে। তবে, স্ন্যাকস হিসেবে মিষ্টি, ফাস্ট ফুড, এবং অন্যান্য অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।

তাড়াতাড়ি মোটা হওয়ার জন্য কিছু টিপস হল:

নিয়মিত খাবার খান এবং খাবারের মধ্যে বিরতি কম রাখুন।
প্রতিদিন তিনবেলা প্রধান খাবারের পাশাপাশি দুবেলা স্ন্যাকস খান।
প্রত্যেক বেলায় খাবারের পরিমাণ বাড়ান।
খাবারের সাথে বেশি করে তেল বা চর্বি ব্যবহার করুন।
আপনি যদি এই টিপসগুলো অনুসরণ করেন, তাহলে আপনি তাড়াতাড়ি কিছুটা হলেও ওজন বাড়াতে পারবেন। তবে, এই বিষয়ে আপনার ডাক্তারের সাথে পরামর্শ নেওয়া উচিত।
এখানে কিছু নির্দিষ্ট খাবারের উদাহরণ দেওয়া হল যা আপনি তাড়াতাড়ি মোটা হওয়ার জন্য খেতে পারেন:
দুধ এবং দুগ্ধজাত খাবার: দুধে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম এবং প্রোটিন থাকে। দুধের পাশাপাশি দই, চিজ, এবং অন্যান্য দুগ্ধজাত খাবারও খেতে পারেন।
মাংস এবং মাছ: মাংস এবং মাছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন এবং অন্যান্য পুষ্টি উপাদান থাকে।
ডিম: ডিমে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন এবং অন্যান্য পুষ্টি উপাদান থাকে।
বাদাম এবং বীজ: বাদাম এবং বীজে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, ফাইবার, এবং স্বাস্থ্যকর চর্বি থাকে।
অলিভ অয়েল: অলিভ অয়েল একটি স্বাস্থ্যকর চর্বি যা ওজন বাড়াতে সাহায্য করে।
আলমন্ড বাটার: আলমন্ড বাটারে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন এবং স্বাস্থ্যকর চর্বি থাকে।
ময়দা: ময়দা দিয়ে তৈরি খাবার, যেমন পাস্তা, রুটি, এবং পিঠা, ওজন বাড়াতে সাহায্য করে।
চিনি: চিনি একটি ক্যালোরির উৎস, তবে এটি অস্বাস্থ্যকর। তাই, চিনি খাওয়ার ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করুন।
আপনার পছন্দ এবং প্রয়োজন অনুসারে আপনি এই খাবারগুলো থেকে যেকোনো একটি বা একাধিক খাবার বেছে নিতে পারেন।

দ্রুত মোটা হওয়ার আমল

দ্রুত মোটা হওয়ার জন্য কিছু আমল রয়েছে যা অনুসরণ করলে আপনি কিছুটা হলেও ওজন বাড়াতে পারবেন। তবে, এই আমলগুলো শুধুমাত্র সাময়িকভাবে কাজ করে এবং স্থায়ীভাবে ওজন বাড়াতে সাহায্য করে না।

দ্রুত মোটা হওয়ার কিছু আমল:

নিয়মিত খাবার খান এবং খাবারের মধ্যে বিরতি কম রাখুন।
প্রতিদিন তিনবেলা প্রধান খাবারের পাশাপাশি দুবেলা স্ন্যাকস খান।
প্রত্যেক বেলায় খাবারের পরিমাণ বাড়ান।
খাবারের সাথে বেশি করে তেল বা চর্বি ব্যবহার করুন।

দ্রুত মোটা হওয়ার কিছু নির্দিষ্ট আমল:

প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে দুধ দিয়ে ভাত বা রুটি খান।
দুপুরের খাবারে মাছ বা মাংসের সাথে ভাত বা রুটি খান।
রাতের খাবারে দুধ বা দই দিয়ে ভাত বা রুটি খান।
দিনে দুবার ফলের রস পান করুন।
দিনে দুবার বাদাম বা বীজ খান।
দ্রুত মোটা হওয়ার আমলগুলো অনুসরণ করার পাশাপাশি কিছু টিপস:
মিষ্টি, ফাস্ট ফুড, এবং অন্যান্য অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
পর্যাপ্ত ঘুম নিন।
স্ট্রেস দূর করুন।
দ্রুত মোটা হওয়ার আমলগুলো অনুসরণ করলে আপনি কিছুটা হলেও ওজন বাড়াতে পারবেন। তবে, এই বিষয়ে আপনার ডাক্তারের সাথে পরামর্শ নেওয়া উচিত।

দ্রুত মোটা হওয়ার কিছু নির্দিষ্ট আমলের বিস্তারিত:

প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে দুধ দিয়ে ভাত বা রুটি খান।
দুধে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম এবং প্রোটিন থাকে। দুধ দিয়ে ভাত বা রুটি খেলে আপনি প্রচুর পরিমাণে ক্যালোরি গ্রহণ করতে পারবেন।

দুপুরের খাবারে মাছ বা মাংসের সাথে ভাত বা রুটি খান।

মাছ এবং মাছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন থাকে। মাছ বা মাছের সাথে ভাত বা রুটি খেলে আপনি প্রচুর পরিমাণে ক্যালোরি গ্রহণ করতে পারবেন।

রাতের খাবারে দুধ বা দই দিয়ে ভাত বা রুটি খান।

দুধে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম এবং প্রোটিন থাকে। দুধ বা দই দিয়ে ভাত বা রুটি খেলে আপনি প্রচুর পরিমাণে ক্যালোরি গ্রহণ করতে পারবেন।

আরো পড়ুন: ছোলা বুট ভিজিয়ে খাওয়ার উপকারিতা

দিনে দুবার ফলের রস পান করুন।

ফলের রসে প্রচুর পরিমাণে ক্যালোরি থাকে। দিনে দুবার ফলের রস পান করলে আপনি প্রচুর পরিমাণে ক্যালোরি গ্রহণ করতে পারবেন।

দিনে দুবার বাদাম বা বীজ খান।

বাদাম এবং বীজে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, ফাইবার, এবং স্বাস্থ্যকর চর্বি থাকে। দিনে দুবার বাদাম বা বীজ খেলে আপনি প্রচুর পরিমাণে ক্যালোরি গ্রহণ করতে পারবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন