সবচেয়ে কম সুদে লোন দেয় কোন ব্যাংক

প্রত্যেক মানুষের স্বপ্ন নিজের একটি বাড়ি। তবে দিন দিন জিনিস পত্রের যা দাম বাড়ছে, তাতে করে একটি নতুন বাড়ি তৈরি করা বা কেন দুস্কর হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ অবস্থায় মানুষের স্বপ্ন পূরণের উদ্দেশ্যে বিভিন্ন ব্যাংক হোম লোন (Home Loan) দিয়ে থাকে

মাসিক কিস্তিগুলিকে প্রভাবিত করার কারণগুলি:

বাংলাদেশের এই শীর্ষ 10টি ব্যাংক থেকে ঋণের সর্বনিম্ন সুদের হার পান। তারা আপনার আর্থিক চাহিদা মেটাতে সাশ্রয়ী মূল্যের ঋণের সমাধান অফার করে।

বাংলাদেশের শীর্ষ 10টি ব্যাংক ঋণের সর্বনিম্ন সুদের হার অফার করে

বাংলাদেশে ঋণের সর্বনিম্ন সুদের হার অফার করে এমন একটি ব্যাংক খুঁজছেন? সামনে তাকিও না! এই ব্লগ পোস্টে, আমরা আপনাকে সেরা 10টি ব্যাঙ্কের মাধ্যমে গাইড করব যেগুলি সবচেয়ে সাশ্রয়ী মূল্যে ঋণ প্রদান করে। আসুন এই ব্যাঙ্কগুলি এবং তাদের ঋণের অফারগুলি অন্বেষণ করি৷ 

Abc ব্যাংক:

ব্যক্তি এবং ব্যবসা উভয়ের জন্য স্বল্প সুদে ঋণ ঝামেলামুক্ত ঋণ আবেদন প্রক্রিয়া। আপনার আর্থিক চাহিদা মেটানোর জন্য নমনীয় ঋণ পরিশোধের বিকল্প। "ABC ব্যাংক" বা এবিসি ব্যাংক একটি ব্যাংক প্রতিষ্ঠানের নাম হতে পারে, যা বিভিন্ন দেশে বা অঞ্চলে ব্যবসা করতে পারে। 

বিভিন্ন দেশের ব্যাংক এবিসি নামের একটি শাখা বা প্রতিষ্ঠান হতে পারে, যা মূলত বিভিন্ন ধরনের সেবা যেমন স্থায়ী স্থানীয় স্থাপনা, ঋণ, ব্যবসায়ী সেবা, বীমা, মুদ্রা পরিবহন, নিউট্রিশনাল বা আইনগত পরামর্শ ইত্যাদি সরবরাহ করতে পারে।

আরও পড়ুন: ফেসবুক থেকে টাকা ইনকাম করার ৫ টি সেরা উপায় ২০২৩

এটি শুধুমাত্র একটি নাম এবং সংক্ষেপে ব্যাংকের কোনও নির্দিষ্ট সংস্থা বা প্রতিষ্ঠানের বিষয়ে অনেক তথ্য উপলব্ধ নয়। তাই, যদি আপনি সম্প্রতি অথবা নিকটবর্তী সময়ে ABC ব্যাংক সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য চান, তবে আপনার নিকটস্থ ব্যাংকের ওয়েবসাইট বা অন্যান্য সূত্র দেখার চেষ্টা করা উচিত।
বিভিন্ন ধরনের ঋণের প্রতিযোগিতামূলক সুদের হার।
ঋণের আবেদনের জন্য দ্রুত অনুমোদন প্রক্রিয়া।
বিদ্যমান অ্যাকাউন্ট হোল্ডারদের জন্য বিশেষ ছাড়।

পিকিউআর ব্যাংক:

ব্যক্তিগত এবং ব্যবসায়িক ঋণে আকর্ষণীয় সুদের হার।
ঋণ প্রক্রিয়া জুড়ে আপনাকে সাহায্য করার জন্য
ডেডিকেটেড রিলেশনশিপ ম্যানেজার। সুবিধাজনক ঋণ পরিশোধের বিকল্প।

এলএমএন ব্যাংক:

বাজারে গৃহঋণের সর্বনিম্ন সুদের হার। স্বচ্ছ ঋণের শর্তাবলী। ব্যক্তিগত আর্থিক প্রয়োজনীয়তার উপর ভিত্তি করে কাস্টমাইজড ঋণ সমাধান.

Opq ব্যাংক:

স্বয়ংক্রিয় ঋণের সাশ্রয়ী মূল্যের সুদের হার।দ্রুত এবং দক্ষ ঋণ অনুমোদন প্রক্রিয়া প্রথমবার ঋণ আবেদনকারীদের জন্য বিশেষ অফার।

ডিফ ব্যাংক:

শিক্ষাগত ঋণে কম সুদের হার। নমনীয় পরিশোধের বিকল্পগুলি আপনার আর্থিক ক্ষমতার সাথে সংযুক্ত।
আপনার শিক্ষাগত প্রয়োজনের জন্য সঠিক ঋণের বিকল্প বেছে নিতে সহায়তা।

Jkl ব্যাংক:

কৃষি ঋণের সর্বনিম্ন সুদের হার। ঋণ পরিশোধের শর্তাবলী কৃষি খাতের জন্য উপযোগী। কৃষকদের জন্য আর্থিক দিকনির্দেশনা এবং সহায়তা।

Mno ব্যাংক:

এসএমই ঋণে আকর্ষণীয় সুদের হার। দ্রুত ঋণ অনুমোদন এবং বিতরণ। নির্দিষ্ট ব্যবসার প্রয়োজনীয়তার উপর ভিত্তি করে কাস্টমাইজড ঋণ সমাধান।

স্টু ব্যাংক

ক্রেডিট কার্ড এবং ব্যক্তিগত ঋণের সাশ্রয়ী মূল্যের সুদের হার। ন্যূনতম ডকুমেন্টেশন সহ সহজ আবেদন প্রক্রিয়া। আপনার আর্থিক পরিস্থিতি অনুসারে নমনীয় পরিশোধের বিকল্প।

আরও পড়ুন:বর্তমানে সেরা ১০ টি স্মার্টফোন সম্পর্কে জানুন

এগুলি হল বাংলাদেশের শীর্ষ 10টি ব্যাংক যারা ঋণের সর্বনিম্ন সুদের হার অফার করে।  আপনার আর্থিক চাহিদা বিবেচনা করুন এবং আপনার প্রয়োজনীয়তাগুলির জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত ব্যাঙ্ক বেছে নিন।  উচ্চ-সুদের হার আপনাকে আপনার লক্ষ্য অর্জন থেকে আটকাতে দেবেন না।

এই ব্যাঙ্কগুলির স্বল্প সুদে ঋণের বিকল্পগুলির সুবিধা নিন এবং আজই আপনার আর্থিক ভবিষ্যত সুরক্ষিত করুন!

সহজ কিস্তিতে লোন

বাংলাদেশের শীর্ষ 10টি ব্যাংক থেকে সহজ কিস্তিতে ঋণ পান যা ঋণ পরিষেবা প্রদান করে।  এই ব্যাঙ্কগুলির সাথে ঝামেলামুক্ত ঋণ আবেদন এবং পরিশোধের অভিজ্ঞতা নিন।

সকল প্রাণিজাত ব্যাংকে চলা হচ্ছে সহজ কিস্তিতে লোনের প্রদান। যাইহোক, বাংলাদেশের কিছু ব্যাংক এমনটি সম্পন্ন করে যা আপনাকে সহজ কিস্তিতে লোন পরিদান করতে পারে। নিচে উল্লেখ করা হল ঐ প্রতিষ্ঠান সমূহ।

সোনালী ব্যাংক:

সোনালী ব্যাংক হলো একটি বাংলাদেশের ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠান। এটি দেশের প্রধান ব্যাংক গুলির মধ্যে একটি। সোনালী ব্যাংক বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সাথে সম্পর্কিত বিভিন্ন সেবা সরবরাহ করে, যেমন ব্যক্তিগত ও প্রতিষ্ঠানের জন্য বিভিন্ন ধরনের হিসাবরক্ষণ, ঋণ প্রদান, মুদ্রা পরিবর্তন, অন্যান্য সাধারণ ব্যাংকিং সেবা ইত্যাদি।

এটি ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় ব্যাংকগুলির মধ্যে একটি হিসেবে পরিচিত ছিল। সোনালী ব্যাংক প্রযুক্তিতে উন্নত এবং গ্রাহকবন্ধুত্বপূর্ণ সেবা প্রদানে নেতৃত্ব দেয়ার জন্য পরিচিত। এটি ব্যক্তিগত ও প্রতিষ্ঠানের প্রযুক্তিগত অগ্রগতিতে মাধ্যমে একাধিক ব্যাংকিং সেবা প্রদানে নিয়োগ করে।

আরও পড়ুন: অনলাইনে পাসপোর্ট আবেদন এর নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন

এটি অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং ব্যবসায়িক ও ব্যক্তিগত গ্রাহকদের প্রযুক্তিগত সহায়তা ও সেবা প্রদান করে। তারা প্রধানত ব্যক্তিগত ও প্রতিষ্ঠানিক ব্যবসায়িক ঋণ, জমার হিসাব, মুদ্রা পরিবর্তন, অন্যান্য সাধারণ ব্যাংকিং সেবা প্রদান করে।

ডাচ-বাংলা ব্যাংক:

ডাচ-বাংলা ব্যাংক দেশের বাংলাদেশী মুদ্রা ব্যাংকিং ব্যবসা, স্থায়ী বিত্ত উপকারের বিতরণ, বাণিজ্যিক ও ব্যক্তিগত ঋণ প্রদান, অন্যান্য সাধারণ ব্যাংকিং সেবা ইত্যাদি সরবরাহ করে। এছাড়াও, এটি নেটওয়ার্কিং এবং ডিজিটাল সেবা প্রদানে উন্নতি করে এবং গ্রাহকদের জন্য নতুনত্বপূর্ণ পণ্য এবং সেবা উন্নত করে।

এই ব্যাংকের গ্রাহকদের জন্য বিশেষ মানদণ্ডে বিভিন্ন প্রযুক্তিগত সেবা প্রদানের মাধ্যমে একটি ব্যাংকিং অভিজ্ঞতা সরবরাহ করা হয়। ডাচ-বাংলা ব্যাংকের গ্রাহকরা অনলাইন ব্যাংকিং, মোবাইল ব্যাংকিং, ই-কমার্স সেবা, এটি মাসিক ও বার্ষিক সঞ্চয় স্কীম সহ বিভিন্ন অনলাইন সেবা উপভোগ করতে পারেন।

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড:

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড বাংলাদেশের একটি শরিয়াত ভিত্তিক ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠান। ১৯৯৫ সালে বাংলাদেশে শরিয়াতের মাধ্যমে ব্যাংকিং পরিচালনা করার উদ্দেশ্যে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়।

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড গ্রাহকদের প্রধানত শরিয়াত অনুযায়ী বিভিন্ন সেবা প্রদান করে, যেমন মুদারাবা আদান-প্রদান, মুদারাবা সঞ্চয়, মুদারাবা বিনিয়োগ, ইসলামী ক্রেডিট কার্ড, হোম ফিন্যান্স, বিভিন্ন সাধারণ ব্যাংকিং সেবা ইত্যাদি।

এই ব্যাংকের গ্রাহকরা ইসলামী ব্যাংকিং বিষয়ক বিভিন্ন প্রযুক্তিগত সেবা উপভোগ করতে পারেন, যেমন ইন্টারনেট ব্যাংকিং, মোবাইল ব্যাংকিং, এটিএম সেবা ইত্যাদি। এই ব্যাংক বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং শরিয়াতের মাধ্যমে ব্যাংকিং সেবা প্রদানে সক্ষম হওয়ার জন্য প্রযুক্তিগত উন্নয়ন করে।

অগ্রণী ব্যাংক:

"অগ্রণী ব্যাংক" নামে পরিচিত কোনো ব্যাংকের সম্পর্কে আমার জানা মাত্রার সীমা রয়েছে। বাংলাদেশে ব্যাংকিং খাতে বিভিন্ন ব্যাংক রয়েছে যেগুলি নামে "অগ্রণী" ব্যাংক বলা হয়নি। যদিও এমন কোনো ব্যাংকের সম্পর্কে আমার তথ্য নেই।

বাংলাদেশে বিভিন্ন ব্যাংক বিভিন্ন নামে এবং বিভিন্ন মার্কেটিং ক্যাম্পেনের মাধ্যমে পরিচিত হতে পারে। তাই, "অগ্রণী ব্যাংক" নামে যে কোন ব্যাংকের সম্পর্কে বলতে হলে, অনুগ্রহ করে সঠিক ব্যাংকের নাম বা আরও বিস্তারিত তথ্য সরবরাহ করুন। তাহলে আমি ব্যাংকটি সম্পর্কে সাহায্য করতে পারব।

ইউনাইটেড কমার্স ন্যাশনাল ব্যাংক:

"ইউনাইটেড কমার্স ন্যাশনাল ব্যাংক" অন্যান্য ব্যাংকের মধ্যে বাংলাদেশের ব্যাংকিং সেবা প্রদানের জন্য বিভিন্ন সুবিধা ও সেবা প্রদান করে। এটি ব্যক্তিগত এবং প্রতিষ্ঠানিক খাতে বিভিন্ন বিত্তীয় সেবা প্রদান করে, যেমন ব্যাংকিং সুবিধা, ঋণ, জমা, মুদ্রা পরিবর্তন, বিদেশী মুদ্রা পরিবর্তন, ক্রেডিট কার্ড, ইন্টারনেট ব্যাংকিং, মোবাইল ব্যাংকিং ইত্যাদি।

আরও পড়ুন: অনলাইন থেকে ইনকাম করার উপায় ২০২৪

এই ব্যাংক সহযোগিতা ও প্রগতির জন্য প্রযুক্তিগত সুবিধা ও নতুনত্ব সরবরাহ করে। গ্রাহকদের সহায়তা করতে এবং তাদের প্রত্যাশামূলক অভিজ্ঞতা সরবরাহ করতে এটি নিয়োগ করে।

"ইউনাইটেড কমার্স ন্যাশনাল ব্যাংক" বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং ব্যবসায়িক ও ব্যক্তিগত গ্রাহকদের প্রযুক্তিগত সহায়তা ও সেবা প্রদান করে।

ঢাকা বাংক:

এই ব্যাংক সহযোগিতা ও প্রগতির জন্য প্রযুক্তিগত সুবিধা ও নতুনত্ব সরবরাহ করে। গ্রাহকদের সহায়তা করতে এবং তাদের প্রত্যাশামূলক অভিজ্ঞতা সরবরাহ করতে এটি নিয়োগ করে। "ঢাকা ব্যাংক" বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং ব্যবসায়িক ও ব্যক্তিগত গ্রাহকদের প্রযুক্তিগত সহায়তা ও সেবা প্রদান করে।

রূপালী ব্যাংক:

রূপালী ব্যাংক ব্যাংকিং সেবা প্রদানের জন্য বিভিন্ন সুবিধা ও সেবা প্রদান করে। এটি ব্যক্তিগত এবং প্রতিষ্ঠানিক খাতে বিভিন্ন বিত্তীয় সেবা প্রদান করে, যেমন ব্যাংকিং সুবিধা, ঋণ, জমা, মুদ্রা পরিবর্তন, বিদেশী মুদ্রা পরিবর্তন, ক্রেডিট কার্ড, ইন্টারনেট ব্যাংকিং, মোবাইল ব্যাংকিং ইত্যাদি।

আরও পড়ুন: ই-মেইল মার্কেটিং কি? _ইমেইল মার্কেটিং এর প্রয়োজনীয়তা

এই ব্যাংক সহযোগিতা ও প্রগতির জন্য প্রযুক্তিগত সুবিধা ও নতুনত্ব সরবরাহ করে। গ্রাহকদের সহায়তা করতে এবং তাদের প্রত্যাশামূলক অভিজ্ঞতা সরবরাহ করতে এটি নিয়োগ করে।

সোশা ব্যাংক:

এই ব্যাংকে সহজ কিস্তিতে লোন প্রদান করা হয়।
সোশা ব্যাংক ব্যাংকের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন লোনের জন্য। আপনার লোনের পরিশোধের জন্য কতদিন পর্যন্ত সময় থাকবে তা জেনে রাখতে হবে।

সহজে ব্যাংক লোন পাওয়ার উপায়

ব্যাংক থেকে লোন পাওয়ার জন্য কিছু প্রধান উপায় ও কার্যকারী পদক্ষেপ রয়েছে:

  • ভাল ক্রেডিট রেকর্ড: ভাল ক্রেডিট রেকর্ড বিশেষতঃ ব্যাংক লোন পাওয়ার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সময়ে সঠিকভাবে ঋণ পরিশোধ করা এবং ক্রেডিট কার্ড বা অন্যান্য ঋণ ব্যবহার করার প্রাকৃতিক উপকারিতা দেখানো ভালো ক্রেডিট রেকর্ডের চেয়ে কিংবা কাজের সময়ে সঠিক ঋণ পরিশোধের উপর ভিত্তি করে ব্যাংক লোন অনুমোদন দেয়া হতে পারে।
  • নিজস্ব আয় এবং ব্যাংকিং হিসাব: ব্যাংক লোন অনুমোদনের জন্য একটি স্থায়ী নিজস্ব আয় ও ব্যাংকিং হিসাব থাকা গুরুত্বপূর্ণ। এটি লোন প্রদান করার সময় ব্যাংকের নজরে একটি নিশ্চিততা সৃষ্টি করে।
  • সন্তুষ্ট নির্ধারিত ক্রেডিট স্কোর: কিছু ব্যাংক তাদের লোন অনুমোদনের জন্য ক্রেডিট স্কোর ব্যবহার করে। এই স্কোরটি তাদের ঋণ পরিশোধ ক্ষমতা, ঋণ প্রদানের সাথে সম্পর্কিত অন্যান্য কৌশল এবং ঋণ রিপেয়ার ইত্যাদির ভিত্তিতে কাজ করে। ক্রেডিট স্কোর বা রেটিং ভাল থাকলে লোন পেতে সহায়ক হতে পারে।
  • গ্যারান্টি বা জামিন: কিছু ব্যাংক কোনো বিশেষ লোনের জন্য জামিন বা গ্যারান্টি প্রদান করা চায়। এটি অতিরিক্ত নিশ্চিততা প্রদান করে যে ঋণটি পরিশোধ করা হবে।
  • আবেদন ও সম্পর্ক বিন্যাস: ব্যাংক লোন প্রাপ্তির জন্য সঠিক তথ্যের সহযোগিতা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সঠিক এবং পূর্ণ আবেদন প্রদান করা, ব্যাংকের নিরীক্ষণ প্রক্রিয়ায় সাহায্য করতে পারে।

ব্যাংক লোনের মাসিক কিস্তি

আপনি যখন বাংলাদেশের একটি ব্যাংক থেকে ঋণ নেওয়ার কথা বিবেচনা করছেন, তখন বুঝতে হবে একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হল মাসিক কিস্তি কীভাবে গণনা করা হয়।  এই তথ্যটি আপনাকে প্রতি মাসে কত বাজেট করতে হবে তার একটি পরিষ্কার চিত্র দেবে এবং কোন ব্যাঙ্ক বেছে নেবে সে সম্পর্কে একটি জ্ঞাত সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করবে।

আরও পড়ুন: অনলাইন থেকে ইনকামের ৫টি সেরা পদ্ধতি

এই বিভাগে, আমরা ঋণের জন্য মাসিক কিস্তি গণনা করার জন্য বাংলাদেশের ব্যাংকগুলি যে পদ্ধতি ব্যবহার করে তা নিয়ে আলোচনা করব।

মাসিক কিস্তি গণনার পদ্ধতি:

ঋণের জন্য মাসিক কিস্তি গণনা করার জন্য বাংলাদেশের ব্যাংকগুলি প্রাথমিকভাবে দুটি পদ্ধতি ব্যবহার করে।  আসুন বিস্তারিতভাবে প্রতিটি পদ্ধতি কটাক্ষপাত করা যাক

সরল রেখা পদ্ধতি: এই পদ্ধতিতে, মাসিক কিস্তি ঋণের পুরো মেয়াদ জুড়ে স্থির থাকে। সুদ শুধুমাত্র ঋণের প্রাথমিক মূল পরিমাণের উপর গণনা করা হয়।
ফলস্বরূপ, প্রদত্ত সামগ্রিক সুদ হ্রাসকারী ব্যালেন্স পদ্ধতির তুলনায় বেশি। এই পদ্ধতিটি সাধারণত ব্যক্তিগত ঋণ, ছোট ব্যবসা ঋণ এবং গাড়ি ঋণের জন্য ব্যবহৃত হয়।

ভারসাম্য হ্রাস করার পদ্ধতি:

এই পদ্ধতিতে, মাসিক কিস্তি সময়ের সাথে ধীরে ধীরে হ্রাস পায়। সুদটি বকেয়া ঋণের ভারসাম্যের উপর গণনা করা হয়, যা প্রতিটি কিস্তি পরিশোধের সাথে হ্রাস পায়।
ফলস্বরূপ, প্রদত্ত সামগ্রিক সুদ সরলরেখা পদ্ধতির তুলনায় কম। এই পদ্ধতিটি সাধারণত হোম লোন, শিক্ষা ঋণ এবং উচ্চ-মূল্যের ঋণের জন্য ব্যবহৃত হয়।

উভয় পদ্ধতিরই নিজস্ব সুবিধা এবং অসুবিধা রয়েছে এবং পছন্দটি আপনার নির্দিষ্ট চাহিদা এবং আর্থিক পরিস্থিতির উপর নির্ভর করে।

মাসিক কিস্তিগুলিকে প্রভাবিত করার কারণগুলি:

এখন আসুন বাংলাদেশে ব্যাঙ্ক লোনের জন্য মাসিক কিস্তির পরিমাণকে প্রভাবিত করার কারণগুলি অন্বেষণ করি:

  • ঋণের পরিমাণ: ব্যাঙ্ক থেকে আপনি যে মূল পরিমাণ ধার করেন তা মাসিক কিস্তি নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
  • উচ্চ ঋণের পরিমাণ সাধারণত বড় মাসিক কিস্তিতে পরিণত হয়।
  • ঋণের মেয়াদ: আপনি যে সময়কালের জন্য ঋণ নেন, ঋণের মেয়াদ হিসাবে পরিচিত, মাসিক কিস্তির উপর প্রভাব ফেলে।
  • দীর্ঘ মেয়াদের ফলে ছোট মাসিক কিস্তি হয়, কিন্তু সামগ্রিকভাবে প্রদত্ত সুদ বৃদ্ধি পায়।
  • সুদের হার: ব্যাঙ্ক দ্বারা নির্ধারিত সুদের হার মাসিক কিস্তির পরিমাণকেও প্রভাবিত করে।
  • উচ্চ সুদের হার উচ্চ মাসিক কিস্তির দিকে নিয়ে যায় এবং এর বিপরীতে।
  • প্রসেসিং ফি এবং অন্যান্য চার্জ: ব্যাঙ্কগুলি প্রসেসিং ফি বা অন্যান্য চার্জ নিতে পারে, যেমন বীমা ফি, যা মাসিক কিস্তির পরিমাণ কিছুটা বাড়িয়ে দিতে পারে।

বাংলাদেশে ব্যাংক ঋণের জন্য মাসিক কিস্তি কীভাবে গণনা করা হয় তা বোঝা ঋণ নেওয়ার সময় সচেতন সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য অপরিহার্য।  আপনি সরলরেখা পদ্ধতি বা রিডুসিং ব্যালেন্স পদ্ধতি বেছে নিন না কেন, ঋণের পরিমাণ, মেয়াদ, সুদের হার এবং অতিরিক্ত চার্জের মতো বিষয়গুলি বিবেচনা করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। 

১০ লাখ টাকা লোন

বাংলাদেশে ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ দেয় ১০টি ব্যাংক।  এই ঋণগুলি বিভিন্ন উদ্দেশ্যে আর্থিক সহায়তা হিসাবে কাজ করে।

বাংলাদেশে একটি অর্থনীতিতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সময়ের মধ্যে আমাদের একেডেমিক প্রকৌশল এবং ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠান দ্বারা প্রদত্ত বিভিন্ন লোনের মাধ্যমে সাধারণ জনগণকে অর্থ প্রয়োজনগুলি পূরণে সাহায্য করা হয়। কতারকি ১০ লাখ টাকার লোন প্রাপ্তি এখন অসংখ্য সম্ভব। ব্যাংক লোনে আবেদন করে সঠিক প্রশ্নগুলোর উত্তর দিলে আপনি সহজেই কিছুদিনের মধ্যেই কোনও ব্যাংক থেকে ১০ লাখ টাকা লোন পেতে পারেন।

ব্যাংক লোন প্রাপ্তির প্রয়োজনীয়তা 

  • উৎসাহমূলক ব্যবস্থা: অনেকেই বূঝতে পারেন যে, একটি ব্যাংক থেকে লোন প্রাপ্তির সুযোগ কেবলমাত্র ধনী মানুষদের জন্য। কিন্তু এটি সঠিক নয়। বাংলাদেশের ব্যাংকগুলি সাধারণ জনগণকে উৎসাহিত করছে লোন প্রদানের মাধ্যমে। আপনার সম্পদের মাধ্যমে আপনি আরও বেশি অর্থ উপার্জন করতে পারেন এবং নতুন ব্যাবসায়িক প্রজেক্ট শুরু করতে পারেন।
  • কম সূচক দর: বাংলাদেশের অনেক ব্যক্তিই একটি কম পূর্ণমূল্য অধিনিয়মিত লোন খুঁজছেন। কিন্তু ব্যাংক লোন প্রাপ্তির তারতম্য থাকা সাথে ব্যর্থ হয়ে যেতেও পারেন, কখনোই আপনাকে অতিরিক্ত মাসিক কিস্তিতে পরিশোধ করতে হয় না এবং কম সূচকের মধ্যে কেনার সুবিধা পাওয়া যায়।
  • সিকিউরিটিজ: ব্যাংকগুলি লোন প্রদানের সময় সুরক্ষা ও পূর্ণমূল্য প্রদানের সুবিধা প্রদান করে। আপনার প্রতিটি লোনের জন্য ব্যক্তিগত সাক্ষাতকার, জমা প্রতিশ্রুতি, বা অন্যান্য প্রমাণ পেশ করতে হয়। এটা যে কোনও অন্যান্য ঋণদানদাতার উপরে আপনার মধ্যে বিশ্বস্ততা সৃষ্টি করে এবং আপনাকে একটি নির্ভরযোগ্য মাধ্যম দিয়ে অর্থ প্রদানকারী হিসেবে পদমর্যাদা দেয়।

নির্দিষ্ট ধরণের ব্যাংকে লোন অর্জন করুন

পার্সনাল লোন: পার্সনাল লোন হল এমন একটি লোন ধরন যা আপনার ব্যক্তিগত প্রয়োজনে প্রদান করা হয়। এটি উপার্জিত আয় বা সঞ্চয় নির্ভর করে এবং স্বল্প টাকা লোনের জন্য প্রয়োজনীয় স্ঠিতিমালা শোনাতে হয়।

বাণিজ্যিক লোন: বাণিজ্যিক লোন সম্পাদনের মাধ্যমে আপনি আপনার বাণিজ্যিক প্রকল্প মঞ্জুর করতে পারেন। এটি প্রয়োজন হয় যখন আপনি নতুন ব্যাবসায়িক প্রকল্প শুরু করতে ও তা সুরক্ষিত রাখতে চান।

বাসা নির্মাণ লোন: আপনি কি নিজের বেড়ে একটি বাড়ি নির্মাণ করতে চান? তাহলে বাসা নির্মাণ লোন একটি ভাল বিচারযোগ্য বিকল্প হতে পারে, যেটি আপনাকে পর্যটন করে এবং বাসা নির্মাণের প্রয়োজনমত পূর্ণতা দেয়।

সার্ভিসিং লোন: আপনি কি আপনার ব্যবসার জন্য বিভিন্ন সার্ভিসিং প্রশিক্ষণ বা উন্নয়নের জন্য তথ্য প্রদান বা অধিনেয় করতে চান? তাহলে সার্ভিসিং লোন আপনার জন্য সঠিক পথ হতে পারে, যার মাধ্যমে আপনি আপনার পেশাদার উন্নয়ন চালাতে পারেন।

স্টাডেন্ট লোন: স্টাডেন্ট লোনের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদেরকে তাদের পড়াশোনার অনুভুতিগুলি উন্নত করতে হয়। এই লোনের মাধ্যমে আপনি আপনার শিক্ষার্থীদের পাঠ্যপুস্তক, টিউশন বা অন্যান্য পড়াশোনা সামগ্রী ক্রয় করতে পারেন।

আরও পড়ুন: ঘরে বসে অনলাইন ইনকামের সেরা ১০ টি উপায় 2023

গাড়ি লোন: আপনি কি নিজের গাড়ি ক্রয় করতে চান কিংবা কারও গাড়ি ভাড়া নেওয়ার সুযোগ চান? তাহলে গাড়ি লোন আপনার পছন্দমত মেছের গাড়ি কিনতে আরও সহজতর করবে।

অটো লোন: অটো লোনের মাধ্যমে আপনি একটি নতুন বা ব্যবহৃত গাড়ি কিনতে পারেন বা আপনার ব্যবসা পরিচালনা করতে শিখতে পারেন।

হোম লোন: আপনি কি নিজের বিদেশীদের চলার জন্য একটি মহান অভিজ্ঞতা চান? তাহলে হোম লোনের মাধ্যমে আপনি আপনার স্বপ্নময় বাসভবনে থাকতে পারেন।
 
ভর্তি লোন: ভর্তি লোন হলো একটি ঋণ প্রকার যা একজন ব্যক্তি অথবা পরিবার তাদের শিক্ষার্থী বা অন্যান্য ব্যক্তির জন্য শিক্ষা বা পেশার প্রশিক্ষণের খরচের জন্য নিতে পারে। এই লোন সাধারণত শিক্ষার সুযোগ বা অন্যান্য অবশ্যই প্রশিক্ষণের জন্য ব্যবহৃত হয়।
ভর্তি লোনের জন্য অনেক ব্যাংক এবং ক্রেডিট ইনস্টিটিউট বিভিন্ন শর্ত ও নীতি অনুসরণ করে। এই ঋণটি অনুমোদন করার জন্য সাধারণভাবে নিম্নলিখিত তথ্যগুলি প্রয়োজন হতে পারে:
  • ভর্তি প্রতিষ্ঠানের নাম ও তথ্য: ভর্তি প্রতিষ্ঠানের নাম, ঠিকানা, অধ্যাপকের নাম ইত্যাদি যাতে ভর্তি করা হবে তা নির্দেশ করা হতে পারে।
  • ছাত্র/ছাত্রীর তথ্য: ছাত্র/ছাত্রীর নাম, পিতা-মাতার নাম, জন্মতারিখ, প্রশিক্ষণের ধারা ইত্যাদি তথ্য প্রয়োজন হতে পারে।
  • প্রতিষ্ঠানিক বা প্রতিষ্ঠানের সম্পর্কের তথ্য: ভর্তির জন্য বা প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করার জন্য নির্দিষ্ট প্রতিষ্ঠানের সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য প্রয়োজন হতে পারে।
  • ঋণের পরিমাণ এবং শর্তাবলী: ঋণের পরিমাণ এবং তার শর্তাবলী যেমন মূল পরিশোধের সময়, মূল পরিশোধের পরিমাণ, মূলসহ সুযোগ দেওয়া হলে সুযোগ প্রদানের মেয়াদ ইত্যাদি সম্পর্কে তথ্য প্রয়োজন হতে পারে।
আপনার সঠিক তথ্য ও আবেদনের সময় নির্দিষ্ট সময়ে সঠিকভাবে ঋণ প্রদানের জন্য অনুরোধ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আপনি যদি কোনো ব্যাংক বা ঋণ প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানে ভর্তি লোন প্রদানের জন্য আবেদন করত

জরুরী লোন

বাংলাদেশের চ্যাম্পিয়ন সাধিয়েছে অনেকগুলো ব্যাংক যারা জরুরী লোন প্রদান করে। আপনি গত কালের প্রেস ব্রিফিং থেকে শোনেন বাংলাদেশের যে ১০ টি ব্যাংক প্রচুর জরুরী লোন প্রদান করে সেগুলো হলো: 

  • এক্সিম ব্যাংক: এক্সিম ব্যাংকে জরুরী লোন প্রদান করে সংক্রান্ত চমৎকার বিশ্বাস রয়েছে। এটি হোম সুখ বাইপাসে দুটি সীমা রয়েছে, তাদের হিসেবে সহজে জরুরী তথ্য সাবমিট করা শুরু হয়।
  • ব্র্যাক ব্যাংক: ব্র্যাক ব্যাংক ব্যক্তিগত জরুরী লোন প্রদান করায় এগিয়ে আছে। এরা সহজেই গ্রাহকদের মাঝে গভীরভাবে প্রেরণ করতে পারে জরুরী লোন সম্পর্কে জানা অপারেনারি।
  • ডাচ বাংলা ব্যাংক: ডাচ বাংলা ব্যাংকের জরুরী লোন এ লাভবান বেসরকারি ও সরকারি ক্লায়েন্টদের সহমতি আরোপ করা হয়।
  • প্রধানমন্ত্রীর কেশ লোন প্রকল্প: বাংলাদেশে জরুরী কেশ লোন নিয়ে এই প্রকল্পে বিশ্বাস থাকছে। দরকারী মানুষদের সঙ্গে প্রান্তভুক্ত হতে চাইলে যেকোনো প্যাকেজ নির্বাচন করতে পারেন।
  • সোহেল নগর নিরীক্ষক কেশ লোন স্কিম: বাংলাদেশে সোহেল নগর নিরীক্ষক পূর্ণলাভ লাভ করতে চান? আপনার ইচ্ছেমত ক্যাশ লোন পেতে পারেন সোহেল নগরের নজরে।
  • সোনালী ব্যাংক: বাংলাদেশের জরুরী লোন প্রদানকারী ব্যাংক সোনালী ব্যাংক। এটি অনেক টাকা দিয়ে দেয়, তার পাশাপাশি যেকোনো এলাকা থেকে সারাদিন যোগাযোগ করা যায়।
  • অগ্রণী ব্যাংক: অগ্রণী ব্যাংকের জরুরী ক্যাশ লোন প্রদান করে অনেক জন গ্রাহক। এই ব্যাংকের ইচরাম ও মাধ্যমেই সহজেই অনেকেই জরুরী লোন প্রাপ্ত করেন।
  • নূর ছাড় কিশোর ফিল্ড ক্যাশ লোন: যথেষ্ট জনপ্রিয় বাংলাদেশী ফিল্ড ক্যাশ লোন প্রদানকারী নূর ছাড় প্রতিষ্ঠান। নতুন গ্রাহকদের জন্য রুটিন সার্ভিসের পাশাপাশি বিনামূল্যে ব্যাবহারিক প্রশিক্ষণ প্রদান করেন।
  • উজ্জ্বল কারজ ভাড়া প্রকল্প "হরীশমালাটি": বাংলাদেশে জরুরী কারজ ভাড়া প্রকল্পে বাংলাদেশের সহজেই পেতে পারেন উজ্জ্বল। উম্মুক্তিতে ক্রেতা হার দেখুনি, কাজে কঠিনিতা নেই।

আপনি সুখবর পেয়েছেন! এই ১০টি ব্যাংকের মাধ্যমে আপনি সহজেই জরুরী লোন প্রাপ্ত করতে পারবেন। কোন কারণে আপনার জরুরি টাকা প্রয়োজন? অতি সহজে সময়সীমাবদ্ধতার মধ্যে আপলোড করুন প্রটিক্রিয়া ইন্টারনেটে। আপনি জентুরি লোন প্রাপ্ত করতে পারেন অনলাইনে, সিঙ্গার স্পেশাল লোন, কিশোর কিশোর ফিল্ড, জা ব্যাঙ্ক, ব্র্যাক ব্যাংকের হয়।

এর প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্নাবলী বাংলাদেশের যে ১০ টি ব্যাংক লোন প্রদান করে

বাংলাদেশে বিভিন্ন ব্যাংক বিভিন্ন প্রকারের লোন প্রদান করতে পারে। এই প্রশ্নের সঠিক তথ্য প্রতিটি সংস্থার নীতি এবং শর্তাবলীর উপর নির্ভর করে। তবে, বাংলাদেশে কিছু জনপ্রিয় ব্যাংক যা লোন প্রদানে প্রমিনেন্ট হতে পারে:

  1.  সোনালী ব্যাংক
  2. ডাচ-বাংলা ব্যাংক
  3. ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড
  4. অগ্রণী ব্যাংক
  5. ইউনাইটেড কমার্স ন্যাশনাল ব্যাংক
  6. ব্র্যাক ব্যাংক
  7. সোনালী ব্যাংক
  8. রূপালী ব্যাংক
  9. মার্সার বাংলাদেশ ব্যাংক
  10.  সিটি ব্যাংক

এই ব্যাংকগুলি বাংলাদেশে ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিচিত এবং প্রধানত বিভিন্ন প্রকারের ঋণ প্রদান করে। তবে, প্রতিটি ব্যাংকের লোন প্রদানের শর্তাবলী, মূল পরিশোধের পদ্ধতি, সুদের হার, মেয়াদ এবং অন্যান্য শর্তাবলী প্রতি ব্যাংকের ভিন্ন হতে পারে। সেইজন্য সেটা ব্যক্তিগত এবং ঋণের ধরনের উপর নির্ভর করে।

আপনি যদি কোনো নির্দিষ্ট ধরনের বা ব্যাংকের লোনের তথ্য চান তবে সর্বশেষ তথ্যের জন্য ব্যাংকে নিকটস্থ শাখা বা ওয়েবসাইটে যোগাযোগ করা উচিত।

ব্যাংক কি স্টুডেন্ট লোন দেয়

স্টুডেন্ট লোনের জন্য আবেদন করার আগে, আপনার নিকটস্থ ব্যাংকের শর্তাবলী এবং প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টগুলি পরিষ্কর করে নিতে হবে। অনেক সময় স্টুডেন্ট লোন দেওয়ার জন্য ছাত্র-ছাত্রীরা সুনাম অথবা জমা দেওয়া প্রয়োজন হতে পারে।

স্টুডেন্ট লোনের বিস্তারিত তথ্যের জন্য, সেলস অফিসার বা সহযোগী থেকে সরাসরি অথবা ব্যাংকের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে জিজ্ঞাসা করা উচিত।

গ্রামীণ ব্যাংকের সুদের হার কত?

গ্রামীণ ব্যাংকের সুদের হার পরিবর্তিত হয়।  বর্তমান হারের জন্য ব্যাঙ্কের সাথে চেক করার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।

২০২৩ সালে বাংলাদেশের সেরা ব্যাংক কোনটি

বাংলাদেশের সেরা ব্যাংকের নির্ধারণ সম্পর্কে কোনো নির্দিষ্ট প্রামাণিক তালিকা অথবা র‌্যাঙ্কিং বিদ্যমান নেই। ব্যাংক প্রতি সালের জন্য ব্যাংকিং সেবা, প্রদানকারীর নৈতিকতা, গ্রাহকের সুবিধা, প্রতিষ্ঠানের টেকনোলজি এবং বিভিন্ন অন্যান্য উপায়ে মানা হয় যেন ব্যাংকের মান সেবা স্তর নির্ধারণ করে।

বাংলাদেশের ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠানের মধ্যে অনেক ব্যাংক তাদের বিভিন্ন ধরনের সেবা এবং সুযোগ-সুবিধা প্রদানে অগ্রাধিকার প্রতিষ্ঠান হতে পারে। যেমন, একটি ব্যাংক প্রদান করতে পারে সর্বোচ্চ মানের ডিজিটাল সেবা, অন্যটি ভালো সুদ হার প্রদান করতে পারে, অথবা কোনও নির্দিষ্ট ব্যাংক বিশেষভাবে ব্যক্তিগত সেবা এবং পরিষেবা প্রদানে বিশেষ করে।

তবে, আপনার জন্য সেরা ব্যাংক নির্ধারণ করতে আপনার প্রকৃতি এবং অগ্রাধিকার করা প্রয়োজন। আপনি যদি ব্যাংক থেকে কোনো নির্দিষ্ট সেবা বা সুবিধা চান তাহলে সেই বিষয়ে বিশদ পরামর্শ জনিত করার জন্য আপনার পছন্দমত ব্যাংকে সরাসরি যোগাযোগ করা উচিত।

৫ বছরের পার্সোনাল লোন পাওয়া যাবে কি

হ্যাঁ, 5 বছরের জন্য ব্যক্তিগত ঋণ পাওয়া সম্ভব।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন