ফেসবুক থেকে টাকা ইনকাম করার ৫ টি সেরা উপায় ২০২৪
ফেসবুকে কত ফলোয়ার হলে টাকা পাওয়া যায় আপনি কি আপনার হাতে থাকা মোবাইল ফোন দিয়ে ঘরে বসে ফেসবুক থেকে টাকা আয় করতে চান?
ফেসবুক থেকে টাকা ইনকাম করার উপায় খুঁজছেন? আপনারা জেনে খুশি হবেন যে ব্লক সাইট থেকে এবং ইউটিউব থেকে ইনকামের মতো এখন ফেসবুক থেকেও টাকা ইনকাম করা সম্ভব অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে।
আপনি চাইলে একটি ফেসবুক একাউন্ট তৈরি করে তাতে বিভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বন করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
ফেসবুক থেকে টাকা ইনকাম করার ৫ টি সেরা উপায় ২০২৩
বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় সোশ্যাল সাইট ফেসবুকে প্রতি সেকেন্ডে পাঁচটি করে নতুন একাউন্ট ক্রিয়েট হচ্ছে। সুতরাং এর চেয়ে বড় প্লাটফর্ম বোধহয় আর নেই যেখান থেকে আপনি কোনো ইনভেস্ট ছাড়াই ইনকাম করার সুযোগ পাবেন।
আরও পড়ুন ফেসবুক আইডি খোলার নিয়ম ২০২৩
ফেসবুক থেকে টাকা ইনকাম করার ৫টি সেরা উপায়
আরও পড়ুন: মোবাইল দিয়ে ইনকাম করার সহজ উপায় ২০২৩
অপরদিকে অনেক মানুষ চেষ্টা করে কিভাবে ফেসবুক ব্যবহার করে অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করা যায় বা ফেসবুক ব্যবহার করে কিভাবে লাভবান হওয়া যায়। আপনি যদি ভেবে থাকেন তাহলে আপনি একজন জিনিয়াস ব্যক্তি।
ফেসবুক থেকে কত টাকা আয় করা যায়
আপনি আপনার কনটেন্ট এর মাধ্যম কোন ব্র্যান্ডের পণ্য প্রচার করে আয় করতে পারবেন বা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং টাকা ইনকাম করতে পারবেন।আসলেই এই ভিডিওগুলো যারা আপলোড করে তাদের লাভ কি! কেন? তারা এই ভিডিওগুলো পেজে আপলোড করে। আমি এই প্রশ্নের উত্তর করছি সঠিক উত্তর জানেন।
আরও পড়ুন: অনলাইন থেকে ইনকামের ৫টি সেরা পদ্ধতি
এর মধ্যে কিছু কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠান তাদের বিজ্ঞাপন দেখানোর জন্য ফেসবুককে মোটা অংকের টাকা দেই কিছু কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠান তাদের বিজ্ঞাপন দেখানোর জন্য কম অর্থ প্রদান করেঅনেকেই আছে জানতে চাই যে ১ মিলিয়ন ভিউয়ের উপর তারা কত টাকা দেয় আশা করি আপনি নিজেই প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন।
এখন ফেসবুক পেজে বিভিন্ন ভিডিওতে সব কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দেখায় যে কোম্পানি বিজ্ঞাপন দেখানোর জন্য ফেসবুককে বেশি টাকা দিয়েছে সেই কোম্পানি ভিডিও থেকে বেশি রাজস্ব পাই।দেখা যায় মাঝে মাঝে দুই লাখ ভিউ ৫০০০ টাকা আয় করে আর মাঝে মাঝে দেখা যায় দুই লাখ বিশ হাজার টাকায় হয়।
ফেসবুকে কত ফলোয়ার হলে টাকা পাওয়া যায়
অফিসিয়াল পার্টনারশিপ প্রোগ্রামের জন্য যোগ্য হতে আপনার ফেসবুক পেজে সম্পর্কে ১০০০ ফলোয়ার লাগবে। ফেসবুকের লাইভ স্ট্রিম বা ভিডিও সময় দেখানো বিজ্ঞাপন গুলোর থেকেও টাকায় করা সম্ভব। কিন্তু এর জন্য আপনার গত ৬০ দিনে প্রায় ৬০০০০০ মিনিটের ভিউ টাইম থাকতে হবে।আরও পড়ুন: ডিজিটাল মার্কেটিং কি? ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রয়োজনীয়তা
আপনাকে শুধু যেটা করতে হবে সেটা হলো তাদের মন জুগিয়ে চলা এবং তাদের আনন্দ দেওয়া বা এন্টারটেইন করা ও তথ্য সেবা প্রদান করা। তার পাশাপাশি এটারও খেয়াল রাখা যাতে তাদের উপকার হয় এমন কিছু কন্টেন্ট আপনি তাদেরকে দিতে পারছেন এবং তারা সেটাকে পজিটিভি নিচ্ছে কিনা সে দিকে খেয়াল রাখতে হবে তাহলে আপনি সফল।ফেসবুক পেজ মার্কেটিং:
একটি ফেসবুক পেজ তৈরি করুন এবং এটির মাধ্যমে আপনার প্রোডাক্ট বা সেবা প্রচার করুন। পেজে আপনি আপনার কাস্টমারদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন এবং তাদের নতুন এবং পুরাতন অফার এবং তথ্য সরবরাহ করতে পারেন।প্রডাক্ট বা সেবা বিপণি:
ফেসবুক পেজ দ্বারা আপনি আপনার প্রোডাক্ট বা সেবা বিপণি করতে পারেন। আপনি আপনার পোস্টে পণ্যের ছবি এবং বিবরণ যোগ করতে পারেন, এবং আপনার কাস্টমারদের প্রদান করতে পারেন এবং তাদের থেকে অর্ডার নেতে পারেন।অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং:
বর্তমানে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং পেশা দেশে বিদেশে বেশ জনপ্রিয়। বিশেষ করে যারা ছাত্রছাত্রী, বেকার অথবা পেশাজীবী অনেকেই পার্ট টাইম জব হিসেবে অ্যাফিলিয়েট করছে। তবে চাইলে একে ফুল টাইম জব ধরে একটু বেশি সময় দিয়ে ঘরে বসে প্রচুর আয় করা সম্ভব।সাধারণত অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং মানুষের প্রয়োজনীয়।আপনি নির্দিষ্ট পূর্ণ প্রডাক ইত্যাদি এগুলো গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দিয়ে, সম্পূর্ণ ফ্রিতে টাকা ইনকাম করার সুযোগ পাবেন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে। কারণ অনেক প্ল্যাটফর্ম আপনাকে সম্পূর্ণ ফ্রিতে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে টাকা ইনকাম করার সুযোগ দিবে।
এখন যদি সেই গ্রাহককে আপনার প্রচার করা পণ্য গ্রহণ করে, বা ওই প্ল্যাটফর্ম কোম্পানি থেকে প্রায় করে তাহলে। আপনি হলেন এই অ্যাফিলিয়েটার মার্কেটার।যেকোন মার্কেটপ্লেস বা কোম্পানির বিভিন্ন প্রডাক্ট বা সেবা থেকে প্রথমে আপনাকে আপনার পছন্দের এবং যেটি সম্পর্কে।
আপনি ভালো জানেন বা সঠিক তথ্য আপনার কাছে আছে সব প্রোডাক্ট বা সেবাকে এফিলিয়েট এর জন্য নির্বাচন করুন। কারণ এসব প্রোডাক্ট বা সেবা সম্পর্কে আপনাকে আর্টিকেল লিখতে হবে, এই সংক্রান্ত বিভিন্ন পোষ্ট দিতে হবে সোশ্যাল মিডিয়ায় লিখতে হবে।
স্পন্সরশিপ এবং পেজ বুস্ট
আপনি ফেসবুক এড ম্যানেজার ব্যবহার করে আপনার পেজ বোস্ট করতে পারেন এবং আরও বড় একটি সমর্থন বা স্পন্সরশিপ অফার করতে পারেন।সোজা বাংলায়, আপনি একটা ব্র্যান্ড সম্পর্কে অন্যদের অবগত করার বিনিময়ে ওই ব্র্যান্ড আপনাকে যদি কোন ধরনের সাহায্য করে, তাহলে তা হবে স্পন্সরশিপ। এই সাহায্য হতে পারে টাকার বিনিময়।