অনলাইন থেকে ইনকামের ৫টি সেরা পদ্ধতি
এই ব্লগটিতে আমরা অনলাইন ইনকাম (Online Income) এর সেরা ৫টি উপায় নিয়ে এবং মার্কেটপ্লেসে ফ্রিল্যান্সিং করে কি ভাবে আয় করা জাই সে বিসয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব এবং ঘরেবসে কন্টেন রাইটিং ও ব্লগিং করে টাকা ইনকাম করবেন সে বিষয়ে জানবো।
ভূূমিকা:
ঘরেবসে আয় করা এখন আর তেমন কোন বিষয় নয় । দিবা-রাত্রির মতো সত্য । কেননা আজকের পৃথিবী ইন্টারনেট কেন্দিক । প্রায় সবকিছু এখন অনলাইনে করা হচ্ছে তাই অনলাইনের মাধ্যমে ঘরে বসে আয় করার সুযোগ রয়েছে।
যে কোন প্রজেক্ট অথবা গিগ এ বর্ণিত সার্ভিস প্রদানের পর বায়ার যদি কাজের অনুমোদন দেই তবেই আপনি আয় নিশ্চিত করতে পারবেন । ফ্রিল্যান্সিং এর পুরো সার্ভিস আপনি ঘরে বসে দিতে পারবেন ।
এই মার্কেটপ্লেসে আপনি হলেন ফ্রিল্যান্সার । আর যে কাজ দিবে সে হল বায়ার। বায়ার যদি আপনাকে পছন্দ করে তাহলে আপনি তার কাজ করা শুরু করে দিতে পারবেন। এখানে ২ ভাবে কাজ করা যায় ঘন্টা হিসেবে অথবা ফিক্সড রেটে।
বিভিন্ন কন্টেন্ট রাইটিং জবগুলির জন্য রয়েছে নানান ইংলিশ এবং বাংলা কন্টেন রাইটিং ওয়েবসাইট গুলো । এই ওয়েবসাইটগুলোতে গিয়ে নিজের একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করে সরাসরি আর্টিকেল লিখে ইনকাম করার সুযোগ আপনি পাবেন । তবে মনে রাখবেন এক্ষেত্রে বেসিক কন্টেন্ট রাইটিং স্কিল গুলো আপনার থাকতে হবে ।
এছাড়া এই ইউটিউবারগুলো নিজেদের ইউটিউব চ্যানেলটিকেই বিজনেস হিসেবে চালিয়ে মাসে হাজার হাজার টাকা আয় করছে । অনেকেরা তো প্রতি মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ইনকাম করছে ইউটিউব থেকে । এখন যদি আপনিও কিভাবে ইউটিউব থেকে টাকা আয় করা যায় এই ধরনা নিয়ে আসেন তাহলে তার জবাব বা সমাধান আমরা কাছে অবশ্যই আছে ।
মার্কেটপ্লেসে ফ্রিল্যান্সিং করে আয়
ঘরে বসে আয় করার জন্য প্রথমেই আপনাকে কোন ধরনের সার্ভিস প্রদান করা যায় তা জানতে হবে । ঘরে বসে আয় করার অন্যতম প্রাধান উপায় হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং । যা অনলাইন মার্কেটপ্লেস এর মাধ্যমে হয়ে থাকে ।বর্তমানে আপওয়ার্ক, ফাইভার, ফ্রিল্যান্সার ডট কম, পিপল পার আওয়ার ইত্যাদি মার্কেটপ্লেসে কাজের ব্যবস্থা রয়েছে।
Upwork, Freelancer.com, Guru, People per hour মার্কেটপ্লেস গুলোর বৈশিষ্ট্য মূলত একই। এখানে আপনি যেই কাজ পারেন, সেই কাজ আপনাকে খুজে নিতে হবে। এরপর সেই কাজে আপনাকে অ্যাপ্লাই করতে হবে। অ্যাপ্লাই করার সময় বায়ারকে আপনাকে জানাতে হবে আপনি সেই কাজ পারেন।
আরো পড়ুন ডিজিটাল মার্কেটিং কি? ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রয়োজনীয়তা
আপনি যে কাজ পারেন, তার প্রমাণ স্বরুপ আপনাকে আপনাকে কাজের ডেমো বা পোর্টফোলিও দিতে হবে।এসব মার্কেটপ্লেসে আপনি ঘন্টা হিসাবে অথবা গিগ সার্ভিস প্রদানের মাধ্যমে আপনার কাজের দাম নির্ধারণ করতে পারেন ।
যে কোন প্রজেক্ট অথবা গিগ এ বর্ণিত সার্ভিস প্রদানের পর বায়ার যদি কাজের অনুমোদন দেই তবেই আপনি আয় নিশ্চিত করতে পারবেন । ফ্রিল্যান্সিং এর পুরো সার্ভিস আপনি ঘরে বসে দিতে পারবেন ।
এই মার্কেটপ্লেসে আপনি হলেন ফ্রিল্যান্সার । আর যে কাজ দিবে সে হল বায়ার। বায়ার যদি আপনাকে পছন্দ করে তাহলে আপনি তার কাজ করা শুরু করে দিতে পারবেন। এখানে ২ ভাবে কাজ করা যায় ঘন্টা হিসেবে অথবা ফিক্সড রেটে।
কন্টেন রাইটিং ও ব্লগিং করে টাকা ইনকাম
আপনি লেখালেখি করতে পছন্দ করেন ? আর্টিকেল রাইটিং এর সাধারণ অভিজ্ঞতা আপনার রয়েছে । তাহলে আপনি কিন্তু ঘরে বসে অনলাইনে আর্টিকেল লিখে আয় করতে পারবেন । কিভাবে ? দেখুন বর্তমান সময়ে মানুষ কন্টেন্ট লিখে টাকা আয় করার জন্য ।
আমরা অনলাইনে যা দেখি তাতে কন্টেন থাকে, যেকোন অ্যাপ, ছবি, ওয়েবসাইট, পণ্য, বিজ্ঞাপন যেকোন কিছুতেই কনটেন্ট থাকে, কন্টেন রাইটিং মানে যেকোন বিষয় সম্পর্কে প্রাসঙ্গিক তথ্য।
ধরুন আপনি এক গ্লাস বোতলজাত পানির ছবি দিয়েছেন, এখন তার সাথে কিছু বাক্য লিখুন, বোতলজাত পানি কী, পান করলে কী কী উপকার হয়।
ধরুন আপনি এক গ্লাস বোতলজাত পানির ছবি দিয়েছেন, এখন তার সাথে কিছু বাক্য লিখুন, বোতলজাত পানি কী, পান করলে কী কী উপকার হয়।
কোথায় পাওয়া যায় ইত্যাদি এই হলো কন্টেন ।কিন্তু যে কন্টেন্টটি ব্যবসার জন্য বা টাকা ইনকামের জন্য লেখা হয়, তা বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে এবং ব্লগের ক্ষেত্রে, বিষয়বস্তুটি সবাইকে ভালোভাবে বোঝার জন্য লেখা হয়।
বিভিন্ন কন্টেন্ট রাইটিং জবগুলির জন্য রয়েছে নানান ইংলিশ এবং বাংলা কন্টেন রাইটিং ওয়েবসাইট গুলো । এই ওয়েবসাইটগুলোতে গিয়ে নিজের একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করে সরাসরি আর্টিকেল লিখে ইনকাম করার সুযোগ আপনি পাবেন । তবে মনে রাখবেন এক্ষেত্রে বেসিক কন্টেন্ট রাইটিং স্কিল গুলো আপনার থাকতে হবে ।
আপনি যদি বাংলা কন্টেন্ট রাইটিং এর ক্ষেত্রে দক্ষ এবং কিভাবে এটি সেরা আর্টিকেল লিখতে হয় এই বিষয়ে ঠিকঠাক জ্ঞান আছে তাহলে Linkedin এর মাধ্যমে প্রচুর বাংলা কন্টেন্ট রাইটিং জব গুলো পেয়ে যাবেন । বাংলা আর্টিকেল লিখে টাকা ইনকাম করার ক্ষেত্রে আপনি কন্টেন্ট রাইটিং এর সাথে জড়িত বিভিন্ন ফেসবুক গ্রুপগুলোতে গিয়েও কাজ পেতে পারেন।
এছাড়া সরাসরি ব্লগ বা ওয়েবসাইট গুলোতে গিয়ে contack us প্রবেশ করে ওয়েবসাইটের মালিকদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন ।কন্টেন রাইটিং মূলত যে কোন বিষয়ের বিস্তারিত বর্ণনা। যাতে যে কেউ এটি পড়ে মূল বিষয়টি জানতে পারে। এখন আপনি যে বিষয়ে লিখতে যাচ্ছেন সে বিষয়ে আপনার খুব ভাল ধারণা থাকা উচিত।আরো পড়ুন ফ্রিল্যান্সিং এ কেন এত মানুষ ব্যার্থ হয়
আপনার যেকোনো বিষয়কে সহজভাবে এবং প্রাসঙ্গিকভাবে বর্ণনা করার ক্ষমতা থাকতে হবে।যেহেতু কন্টেন রাইটিং নিয়ে গবেষণা করার জন্য আপনাকে বিভিন্ন সাইট, ওয়েবসাইট বা গুগলে অনুসন্ধান করতে হবে, তাই ভালো বাংলা, ইংরেজি দক্ষতা আবশ্যক।
আপনি বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে তথ্য পেতে পারেন, কিন্তু আপনার নিজের ভাষায় লিখুন, তাই আপনার সেই সৃজনশীলতা থাকতে হবে। কোন সাইট বহু বহু কপি করে বা ব্লগ ঠিক লিখা যাবে না। অন্য সকল ওয়েবসাইটে পড়ে ধারণা নিবেন এবং আপনার নিজ ভাষায় লিখতে হবে?
বিষয়বস্তু সহজ করার জন্য, প্রয়োজনীয় পয়েন্ট, বর্ণনা, বর্ণনামূলক শিরোনাম যোগ করুন, যাতে এটি পড়তে আকর্ষণীয় হয়। ভালো কন্টেন্ট লেখার অভ্যাস করতে হবে।এছাড়া মার্কেটপ্লেসে একটি অ্যাকাউন্ট, ল্যাপটপ, ডেস্কটপ, ইন্টারনেট সংযোগ, ইংরেজি দক্ষতা থাকতে হবে।
আপনি বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে তথ্য পেতে পারেন, কিন্তু আপনার নিজের ভাষায় লিখুন, তাই আপনার সেই সৃজনশীলতা থাকতে হবে। কোন সাইট বহু বহু কপি করে বা ব্লগ ঠিক লিখা যাবে না। অন্য সকল ওয়েবসাইটে পড়ে ধারণা নিবেন এবং আপনার নিজ ভাষায় লিখতে হবে?
বিষয়বস্তু সহজ করার জন্য, প্রয়োজনীয় পয়েন্ট, বর্ণনা, বর্ণনামূলক শিরোনাম যোগ করুন, যাতে এটি পড়তে আকর্ষণীয় হয়। ভালো কন্টেন্ট লেখার অভ্যাস করতে হবে।এছাড়া মার্কেটপ্লেসে একটি অ্যাকাউন্ট, ল্যাপটপ, ডেস্কটপ, ইন্টারনেট সংযোগ, ইংরেজি দক্ষতা থাকতে হবে।
ওয়েবসাইট তৈরি করে টাকা ইনকাম
আমরা সব সময়ই বলি,অনলাইনে আয়ের দুটি রাস্তা । এক চাকরি করা এবং দুই ব্যবসা করা । আমাদের বাস্তব জীবনের মত অনলাইনেও আমরা চাকরি এবং ব্যবসা দুটোই করতে পারি । আর আজকে আপনাদের সাথে কথা বলবো অনলাইনে একটি স্থায়ী ইনভেস্ট সম্পর্কে যেটা আপনি একবার করলে সারা জীবন বসে বসেই খেতে পারবেন।
হ্যাঁ,এমন একটি ইনভেস্ট হচ্ছে একটি ওয়েবসাইট । একটি ওয়েবসাইট হতে পারে আপনার সারা জীবনের স্থায়ী উপার্জনের ক্ষেত্র । তাহলে চলুন দেখি কিভাবে?একটি ওয়েবসাইট হচ্ছে আপনার যে কোনো প্রতিষ্ঠানের অনলাইন পরিচয়। যে কোন কোম্পানি,স্কুল,কলেজ ইত্যাদি সকল প্রতিষ্ঠান তাদের নামে ওয়েবসাইট করে থাকে।
হ্যাঁ,এমন একটি ইনভেস্ট হচ্ছে একটি ওয়েবসাইট । একটি ওয়েবসাইট হতে পারে আপনার সারা জীবনের স্থায়ী উপার্জনের ক্ষেত্র । তাহলে চলুন দেখি কিভাবে?একটি ওয়েবসাইট হচ্ছে আপনার যে কোনো প্রতিষ্ঠানের অনলাইন পরিচয়। যে কোন কোম্পানি,স্কুল,কলেজ ইত্যাদি সকল প্রতিষ্ঠান তাদের নামে ওয়েবসাইট করে থাকে।
যাতে করে ইন্টারনেটে তাদের সম্পর্কে জানা যায় এবং তাদের বিভিন্ন সেবা বা সার্ভিস সম্পর্কে মানুষ যেন সহজেই জানতে পারে । এই জাতীয় ওয়েবসাইটগুলো হচ্ছে মূলত প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট । কিন্তু প্রতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইটের বাহিরেও কিন্তু রয়েছে আরও প্রচুর ওয়েবসাইট সেগুলো হচ্ছে ব্যক্তিগত বা ব্যবসায়ীক।
এই ধরনের ওয়েবসাইটগুলোতে সাধারণত বিভিন্ন টিপস,ট্রিট, আইডিয়া,বিনোদন,খবর ইত্যাদি বিষয় দেয়া হয়ে থাকে । এইগুলোকে আপনি অপ্রতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইটও বলতে পারেন । এ ধরনের ওয়েবসাইট গুলো করা হয় সাধারণত শখের বসে অথবা লং টাইম ব্যবসা করার জন্য ।যেমন ধরুন বাংলা ভাষা বর্তমানে সবচেয়ে বড় টেকনোলজি সাইট কোনটি?অবশ্যই'টেকটিউনস।
এই ধরনের ওয়েবসাইটগুলোতে সাধারণত বিভিন্ন টিপস,ট্রিট, আইডিয়া,বিনোদন,খবর ইত্যাদি বিষয় দেয়া হয়ে থাকে । এইগুলোকে আপনি অপ্রতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইটও বলতে পারেন । এ ধরনের ওয়েবসাইট গুলো করা হয় সাধারণত শখের বসে অথবা লং টাইম ব্যবসা করার জন্য ।যেমন ধরুন বাংলা ভাষা বর্তমানে সবচেয়ে বড় টেকনোলজি সাইট কোনটি?অবশ্যই'টেকটিউনস।
আরো পড়ুন অনলাইনে ট্রেনের টিকেট কাটার সহজ নিয়ম
এটা কিন্তু কোনো প্রতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট নয়,এটা হচ্ছে টেকনোলজি সংক্রান্ত ওয়েবসাইট বা ব্লগ যেখানে বিভিন্ন মানুষ বা লেখকেরা টেকনোলজি বিষয়ে তাদের বিভিন্ন জ্ঞান শেয়ার করে থাকে । এতে করে প্রতিদিন হাজার হাজার লোক টেকটিউনে প্রবেশ করে বিভিন্ন বিষয় শেখার জন্য ।তাহলে এটি হচ্ছে একটি নন-প্রতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট ঠিক এভাবেই আপনিও যদি একটি এই ধরনের ওয়েবসাইট প্রতিষ্ঠা করে সঠিক জায়গায় নিয়ে আসতে পারেন তাহলে আপনার বাকি জীবন এই ওয়েবসাইট দিয়ে চালিয়ে দিতে পারবেন যদি আপনি বুদ্ধিমান হন।
ইউটিউব ইন করে টাকা ইনকাম
যদি আপনি অনলাইন টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় খু্ঁজে থাকেন তাহলে কিভাবে ইউটিউব চ্যানেল থেকে আয় করা যায় সে বিষয়ে জেনে রাখাটা আপনার জন্য লাভ দায়ক হতে পারে । আজ দেশ বিদেশ হাজার হাজার youtuber রয়েছেন যারা নাকি কেবল নিজের ইউটিউব চ্যানেল থেকে এত টাকা উপার্জন করেছে যে তাদের অন্য কোন কাজ বা চাকরি করার কোন প্রয়োজন হচ্ছে না।
এছাড়া এই ইউটিউবারগুলো নিজেদের ইউটিউব চ্যানেলটিকেই বিজনেস হিসেবে চালিয়ে মাসে হাজার হাজার টাকা আয় করছে । অনেকেরা তো প্রতি মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ইনকাম করছে ইউটিউব থেকে । এখন যদি আপনিও কিভাবে ইউটিউব থেকে টাকা আয় করা যায় এই ধরনা নিয়ে আসেন তাহলে তার জবাব বা সমাধান আমরা কাছে অবশ্যই আছে ।
আরো পড়ুন ফেসবুক আইডি খোলার নিয়ম ২০২৩
একজন ইউটিউবার তার একটি ভিডিওর মাধ্যমে কত টাকা আয় করবেন, সেটি নির্ভর করে তার ভিডিওটি কেমন, সেটি কোন কোন দেশ থেকে দেখা হয়েছে, সেসব দেশে ইউটিউবের বিজ্ঞাপণের রেট কেমন ইত্যাদির ওপর। তবে ভিডিওটি কত দর্শক দেখেছেন সেটিই মূলত একটি ভিডিওকে বিচারের অন্যতম মানদণ্ড।খানে আমি আপনাদের ইউটিউব থেকে আয় করার সহজ উপায় একেবারে সহজ ভাবে বুঝিয়ে দেব । ইউটিউব থেকে টাকা আয় করার একমাত্র উপায় । নিজের ইউটিউব একাউন্ট বা নিজের চ্যানেলে ভিডিও আপলোড করে ।
যখন ইউটিউবে একটি ভিডিওর ভিউ ১০ লাখ অতিক্রম করে, তখন নির্মাতা সেটি থেকে ভালো আয় করেছেন এমনটা ধরে নেওয়া যায়। কখনো কখনো তো একটি ভিডিও থেকে ১০ হাজার ডলারেরও বেশি আয় করা সম্ভব, সেটি যদি যথেষ্ঠ দর্শক টানতে পারে।
আপনি ঠিক শুনেছেন নিজের ইউটিউব চ্যানেল বানিয়ে তাতে ভিডিও আপলোড করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন আর কেবল দুই,এক টাকা নয় লোকেরা ইউটিউবে হাজার হাজার টাকা ইনকাম করছে
আপনি ঠিক শুনেছেন নিজের ইউটিউব চ্যানেল বানিয়ে তাতে ভিডিও আপলোড করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন আর কেবল দুই,এক টাকা নয় লোকেরা ইউটিউবে হাজার হাজার টাকা ইনকাম করছে
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে টাকা ইনকাম
বর্তমানে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং পেশা দেশে বিদেশে বেশ জনপ্রিয়। বিশেষ করে যারা ছাত্রছাত্রী,বেকার অথবা পেশাজীবী অনেকেই পার্ট টাইম জব হিসেবে অ্যাফিলিয়েট করছে । তবে চাইলে একে ফুল টাইম জব ধরে একটু বেশি সময় দিয়ে ঘরে বসে প্রচুর আয় করা সম্ভব ।
সাধারণত অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং মানুষের প্রয়োজনীয়। আপনি নির্দিষ্ট পূর্ণ প্রডাক ইত্যাদি এগুলো গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দিয়ে, সম্পূর্ণ ফ্রিতে টাকা ইনকাম করার সুযোগ পাবেন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে। কারণ অনেক প্ল্যাটফর্ম আপনাকে সম্পূর্ণ ফ্রিতে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে টাকা ইনকাম করার সুযোগ দিবে।
এফিলিয়েট মার্কেটিং আসলে কিঃ এফিলিয়েট মার্কেটিং হল,কোন এক কোম্পানির নির্দিষ্ট কোন প্রোডাক্ট প্রচার করা, ধরুন আপনি কোন কোম্পানির পণ্য প্রোডাক্ট প্রচার করছেন। করতে করতে দেখা গেল কোন এক গ্রাহক একটি পণ্য ওই কোম্পানি থেকে, আপনার শেয়ার করা সার্ভিসটি উপভোগ করতে চাইল।
এখন যদি সেই গ্রাহককে আপনার প্রচার করা পণ্য গ্রহণ করে, বা ওই প্ল্যাটফর্ম কোম্পানি থেকে প্রায় করে তাহলে। আপনি হলেন এই অ্যাফিলিয়েটার মার্কেটার।
যেকোন মার্কেটপ্লেস বা কোম্পানির বিভিন্ন প্রডাক্ট বা সেবা থেকে প্রথমে আপনাকে আপনার পছন্দের এবং যেটি সম্পর্কে আপনি ভালো জানেন বা সঠিক তথ্য আপনার কাছে আছে সব প্রোডাক্ট বা সেবাকে এফিলিয়েট এর জন্য নির্বাচন করুন । কারণ এসব প্রোডাক্ট বা সেবা সম্পর্কে আপনাকে আর্টিকেল লিখতে হবে,এই সংক্রান্ত বিভিন্ন পোষ্ট দিতে হবে সোশ্যল মিডিয়ায় লিখতে হবে।
সাধারণত অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং মানুষের প্রয়োজনীয়। আপনি নির্দিষ্ট পূর্ণ প্রডাক ইত্যাদি এগুলো গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দিয়ে, সম্পূর্ণ ফ্রিতে টাকা ইনকাম করার সুযোগ পাবেন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে। কারণ অনেক প্ল্যাটফর্ম আপনাকে সম্পূর্ণ ফ্রিতে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে টাকা ইনকাম করার সুযোগ দিবে।
এফিলিয়েট মার্কেটিং আসলে কিঃ এফিলিয়েট মার্কেটিং হল,কোন এক কোম্পানির নির্দিষ্ট কোন প্রোডাক্ট প্রচার করা, ধরুন আপনি কোন কোম্পানির পণ্য প্রোডাক্ট প্রচার করছেন। করতে করতে দেখা গেল কোন এক গ্রাহক একটি পণ্য ওই কোম্পানি থেকে, আপনার শেয়ার করা সার্ভিসটি উপভোগ করতে চাইল।
এখন যদি সেই গ্রাহককে আপনার প্রচার করা পণ্য গ্রহণ করে, বা ওই প্ল্যাটফর্ম কোম্পানি থেকে প্রায় করে তাহলে। আপনি হলেন এই অ্যাফিলিয়েটার মার্কেটার।
যেকোন মার্কেটপ্লেস বা কোম্পানির বিভিন্ন প্রডাক্ট বা সেবা থেকে প্রথমে আপনাকে আপনার পছন্দের এবং যেটি সম্পর্কে আপনি ভালো জানেন বা সঠিক তথ্য আপনার কাছে আছে সব প্রোডাক্ট বা সেবাকে এফিলিয়েট এর জন্য নির্বাচন করুন । কারণ এসব প্রোডাক্ট বা সেবা সম্পর্কে আপনাকে আর্টিকেল লিখতে হবে,এই সংক্রান্ত বিভিন্ন পোষ্ট দিতে হবে সোশ্যল মিডিয়ায় লিখতে হবে।
লেখকের মন্তব্য
অনলাইনে আয় করুন বিভিন্ন কোম্পানির হয়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে টাকা ইনকাম বর্তমান এই প্রযুক্তির বিশ্বে খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। সঠিক জ্ঞান অর্জনের মাধ্যমে আপনিও আয় করতে পারবেন।