ফ্রিল্যান্সিং এ কেন এত মানুষ ব্যার্থ হয়
অসখ্য মানুষ ফ্রিল্যান্সিং করতে চাই । এই সংখ্যাটা প্রতিনিয়ত বেড়েই চলেছে । আর এ সংখ্যা যতো বাড়ছে। মার্কেটপ্লেসে কম্পটিসান ও ততো বারছে ।আর যতো কম্পটিসা বারস কাজের সাকসেছ রেট কমেজাচ্ছে। কেনো এতো বেশি মানুষ ব্যার্থ হচ্ছে । তার জন্যে আমি চারটা কারন ফাইন ডাইট করেছি। তো চলুন জেনে আসি সেই চারটা কারন কি কি?
ভূমিকা:
যেকোনো কাজে সফলতা এবং ব্যর্থতা দুটোই থাকবে। তবে সমস্যাটা শুরু হয় তখন যখন একি রকম কিছু কারনে বারবার প্রতিশ্রুতিশীল ফ্রিল্যান্সারা ব্যর্থ হয়ে এই প্রতিযোগিতার ভিড়ে হারিয়ে যাচ্ছে, যা খুবই দুঃখ জনক। তাই আজকের এই ব্লগে আপনারা জানতে পারবেন মানুষ কি কারনে আতো ফ্রিল্যান্সিং এ ব্যর্থ হচ্ছে। তো চলুন জেনে আশি কারণ গুলো কি কি?স্কিল ডেভোল
যেকোনো একটি অপশন বাচাই করে সঠিকভাবে কাজ শিখে দক্ষতার সহিত নিজ কাজের উন্নতি করলে আপনার জীবনে সিংহভাগ সফলতা আসবে।এরকম নানা মার্কেট প্লেসে কাজ করে অনেক টাকা ইনকাম করবো।আর যতো সমস্যা হয় আমাদের এখানেই। অধিকাংশ মানুষ এই ভুলটাই করে থাকে। কেনো আমি এ কথা বল্লাম মনে করেন আপনি ডিজিটাল মার্কেটিং একটি কোর্স করছেন তিন মাসে বেসিক কিছু স্কিল শিখেছেন। তার পড়ে বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে কাজ করতে এসে বায়ার কমিনিকেশান করতে পারসেছন না।
ডিজিটাল মার্কেটিং একটি অনেক বড়ো প্লাটফ্রোম এখানে লক্ষ্য নির্ধারন করতে হবে এবং আডভাস লেবেলের স্কিল ডেভোলাপ করতে হবে। আর শুধু স্কিল ডেভোলাপ করলে হবেনা পোপারলি ভাবে কাজ করতে হবে।এটা নির্ভর করবে সম্পুর্ন আপনার উপর। আপনার কাজের সেক্টর, কাজের ইফিসিয়েন্সি, কাজের সময় এসবের উপর ডিপেন্ড করে।
তবে আমার মতে ৪-৫ঘণ্টা যথেষ্ট নয় ভালো একজন ফ্রিল্যান্সার হওয়ার জন্য। তবে আপনি অবশ্যই শুরু করতে পারেন। কাজ শুরু করলে আর ডেডিকেশন থাকলে সময় বেরিয়ে আসবে উপায় ও বেরিয়ে আসবে। শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।
ধন্যবাদ।কিন্ত মেকসিমাম মানুষ স্কিল ডেভোলাপ ভালো ভাবে না করে অনেকে টাকার স্বপ্ন দেখে কিন্তু ঠিক শেষে কোনো কাজ না পেয়ে ডিপ্রেশানে চলে যায় ।
নিজেকে সেল করা
আজকের ইনফোর বিষয়বস্তু হচ্ছে- Digital Marketing: ডিজিটাল মার্কেটিং কি? কিভাবে ডিজিটাল মার্কেটিং করা হয়? ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের খুটিনাটি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে এখানে। আপনার যদি এই বিষয়ে আগ্রহ থাকে তাহলে মনোযোগ সহকারে শেষ পর্যন্ত পড়ুন এবং জানুন ডিজিটাল মার্কেটিং কি? কিভাবে এটি করা হয়? বর্তমান সময়ে ব্যবসার জন্য এটি গ্ররুত্বপূর্ণ কেন?আমরা যখন বিভিন্ন পোডাক্ট কিনি বিষয়টা কি হচ্ছে। বিষয়টা কোনো একটা কোম্পানি আমাদের কাছে পোডাক্ট সেল করছে । কিভাবে সেল করছে বিভিন্ন টেকনিকের মাধমে সেল করছে। যেমন আমাদের কাছে মার্কেটিং করছে এবং আমাদেরকে বুঝাচ্ছে ওই পোডাক্ট অন্য যে কোনো কোম্পানির পোডাক্টের চেয়ে ভালো।
কেনো আমার ওই পোডাক্ট লাগবে সেটা আমাকে বোঝায়। আসলে এগুলো পোডাক্ট সেল করার পদ্ধতি। তা হলে আমি যখন একজন ফ্রিল্যান্সার তা হলে আমাকে বিক্রি করতে হবে । মানে আমার সার্ভিসটাকে বিক্রি করতে হবে আমার শ্রমটাকে বিক্রি করতে হবে।আমার স্কিল আছে আমার সময় আছে কিন্তু আমি নিজেকে মার্কেটিং করতে পারছিনা।
আমার কাছে যেগুলো বায়ার আসছে তাদেরকে বোঝাতে পারছিনা অন্য যেকোন ফ্রিল্যান্সারের থেকে তাদের প্রজেক্ট বা কাজ ভালোভাবে করতে পারব।এবং নিজের স্কিলটাকে তাদের সামনে তুলে ধরতে হবে
ধৈর্য
আশাবাদী হওয়া নিঃসন্দেহে ভালো একটি গুণ। কিন্তু আপনার প্রত্যাশা যেন বাস্তবসম্মত হয় সেদিকেও লক্ষ্য রাখা জরুরি। কোনো কাজে আপনি যতটুকু শ্রম দিয়েছেন, সেই অনুযায়ী প্রত্যাশা রাখতে হবে। এক্ষেত্রে পরিবেশ, পরিস্থিতি, সময়ও বড় ভূমিকা রাখে। তাই নিজের আশা অনুযায়ীই সব ঘটবে এরকম মনোভাব পোষণ করা অনেক সময় নিজের মানসিক সুস্থতার জন্য ক্ষতিকর হয়ে দাঁড়ায়।ধৈর্যহারা হয়ে যেতে পারে।জীবনে সাফল্য পেতে ধৈর্য ধরার বিকল্প নেই। যার ধৈর্য ধরার ক্ষমতা কম, তিনি অধৈর্য হয়ে অনেক সময় সিদ্ধান্ত নিয়ে নেন। তা পরে তার জন্য ক্ষতিকরও হতে পারে। অনেক সময় রাগ, হতাশা, ব্যর্থতায় কাবু হয়েও আমরা ধৈর্য হারিয়ে ফেলি। কিন্তু কঠিন পরিস্থিতিতেই সবচেয়ে বেশি ধৈর্য ধারণ করা প্রয়োজন। কারণ কথায় আছে, ধৈর্যের ফল মিষ্টি হয়।
বাংলাই একটা প্রবাদ আছে যে সবুরে মেওয়া ফলে। সে রকম আপনার স্কিল আছে বায়ার কমিউনিকেশন করতে পারেন মার্কেটিং স্কিল ভালো। কিন্তু আপনার ধৈর্য নেই ।এক দুই সপ্তা বা এক মাস দুই মাস তার পরে আপনি আপনার ধৈর্য হারিয়ে ফেলছেন তাহলে আপনার দ্বারা অনলাইনে ইনকাম করা সম্ভব নয় ।
আপনি যদি আসলেই ইনকাম করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই ধৈর্য ধারন করতে হবে ।এবং লক্ষ্য নিধারণ করে কাজ করতে হবে
লেখকের মন্তব্য
অনলাইন ইনকাম অবশ্যই একটি ভালো দিক ব্লগটিতে বর্ণিত সব কাজ যদি আপনি মেইনটেইন করতে পারেন তাহলেই অনলাইন ইনকাম আপনার জন্য এই ব্লগটি পরে আপনি যদি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে শেয়ার করতে পারেন আপনার বন্ধুদের সাথে